× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Agreement to increase Saudi investment in Bangladesh
google_news print-icon

বাংলাদেশে সৌদি বিনিয়োগ বাড়াতে চুক্তি

বাংলাদেশে-সৌদি-বিনিয়োগ-বাড়াতে-চুক্তি
চুক্তিতে সই করেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান ও সৌদি আরবের বিনিয়োগ বিষয়ক মন্ত্রী খালিদ আল ফালিহ। ছবি: সংগৃহীত
সৌদি আরবের বিনিয়োগ বিষয়ক মন্ত্রী খালিদ আল ফালিহ ও সৌদি সফররত প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান চুক্তিতে সই করেন।

বাংলাদেশে সৌদি বিনিয়োগ বাড়াতে দুদেশের মধ্যে সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্ব (পিপিপি) বিষয়ক সমঝোতা চুক্তি সই হয়েছে।

বৃহস্পতিবার রিয়াদের বাদশাহ আব্দুল আজিজ আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ফিউচার ইনভেস্টমেন্ট ইনিশিয়েটিভ সম্মেলন চলাকালে এই চুক্তি হয়।

সৌদি আরবের বিনিয়োগ বিষয়ক মন্ত্রী খালিদ আল ফালিহ ও সৌদি সফররত প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান চুক্তিতে সই করেন।

এ সময় সৌদি আরবে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী উপস্থিত ছিলেন।

বাংলাদেশে সৌদি বিনিয়োগ বাড়াতে চুক্তি
সৌদি সফররত প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান সেদেশের মন্ত্রী ও ব্যবসায়ীদের সাথে মতবিনিময় করেন। ছবি: সংগৃহীত

প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টার অফিস থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, চুক্তি সই শেষে স্কাই নিউজ, ব্লুমবার্গ, আরব নিউজ, সৌদি প্রেস এজেন্সিসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে সাক্ষাতকারে সালমান এফ রহমান বলেন, ‘এই সমঝোতা স্মারক সইয়ের ফলে বাংলাদেশের অবকাঠামো, চিকিৎসা, পর্যটনসহ বিভিন্ন খাতে সৌদি বিনিয়োগ বৃদ্ধি পাবে।’

বাংলাদেশে বিনিয়োগ বান্ধব পরিবেশ রয়েছে বলে উল্লেখ করে তিনি সৌদি আরবের ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহবান জানিয়ে বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর গতিশীল নেতৃত্ব ও যুগোপযোগী চিন্তাধারায় বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সংস্কার সাধিত হয়েছে। বাংলাদেশ আজ বিদেশি বিনিয়োগের একটি আদর্শ স্থান বলে বিবেচিত হচ্ছে।’

বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী কোনো সৌদি কোম্পানি অগ্রাধিকারমূলক সহায়তা চাইলে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে বলে জানান সালমান এফ রহমান।

গত ১৯ সেপ্টেম্বর সালমান এফ রহমান সৌদি বিনিয়োগ বিষয়কমন্ত্রী খালিদ আল ফালিহের সাথে বৈঠককালে বাংলাদেশে বিনিয়োগ বৃদ্ধির বিষয়ে সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্ব বিষয়ক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের অনুরোধ জানিয়েছিলেন।

সে সময় সৌদি বিনিয়োগ বিষয়কমন্ত্রী এ বিষয়ে দ্রুত পদক্ষেপ নেয়ার আশ্বাস দিয়েছিলেন।

আরও পড়ুন:
বাংলাদেশে বিনিয়োগের এখনই সময়: ড. মসিউর রহমান
বাংলাদেশে বিনিয়োগ করে কেউ হতাশ হবে না: সালমান

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Chief Adviser Dr Muhammad Yunus appeals to the officers and employees of the NASA group

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে নাসা গ্রুপের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আকুল আবেদন

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে নাসা গ্রুপের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আকুল আবেদন
নাসা গ্রুপের লোগো। গ্রাফিক্স: নিউজবাংলা
গণমাধ্যমে বৃহস্পতিবার পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ আবেদন জানানো হয়।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. নজরুল ইসলাম মজুমদারের মুক্তি চেয়ে আকুল আবেদন জানিয়েছেন তাঁর প্রতিষ্ঠান নাসা গ্রুপের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারী।

গণমাধ্যমে বৃহস্পতিবার পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ আবেদন জানানো হয়।

নাসা গ্রুপের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আবেদনটি নিম্নরূপ:

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে নাসা গ্রুপের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আকুল আবেদন
আবেদনের কপি

মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস স্যারের প্রতি আকুল আবেদন


জনাব,

আস্সালামু-আলাইকুম।

গত ০১ অক্টোবর ২০২৪ইং তারিখ দিবাগত রাতে নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান জনাব মো. নজরুল ইসলাম মজুমদার, পিতা. মৃত আনা মিয়া মজুমদার, মাতা. মৃত মাফিয়া খাতুনকে গুলশান থেকে গ্রেফতার করা হয়, তাঁকে যাত্রাবাড়ী থানার হত্যা মামলা নং ২৮ (৮)২৪-এ গ্রেফতার দেখিয়ে পরবর্তী দিন অর্থাৎ ০২ অক্টোবর ২০২৪ইং তারিখে ৭ দিনের জন্য রিমান্ড দিয়ে ডিবি হেফাজতে প্রেরণ করা হয়। রিমান্ড শেষে তাঁর জামিনের আবেদন বাতিল করে তাঁকে কারাগারে প্রেরণ করা হয়। একজন ৭০ বৎসর বয়স্ক ব্যক্তি ও দেশের স্বনামধন্য ব্যবসায়ী যিনি ক্যান্সার, থাইরয়েড, হৃদরোগসহ বিভিন্ন জটিল রোগে আক্রান্ত। ইতোপূর্বে একাধিকবার বিদেশে তার অস্ত্রোপচার করা হয়েছে এবং মেডিকেল চেকআপের তারিখ ইতোমধ্যে অতিক্রান্ত হয়েছে। জরুরি ভিত্তিতে তার শারীরিক পরীক্ষা ও অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন রয়েছে। আমরা অত্যন্ত পরিষ্কারভাবে বলতে চাই যে, তিনি কখনোই কোনো ধরনের রাজনৈতিক দলের সামান্য সদস্যপদও গ্রহণ করেন নাই। এবং কোনো রাজনৈতিক দলের হয়েও নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন নাই ।

জনাব মো. নজরুল ইসলাম মজুমদারের নেতৃত্বে নাসা গ্রুপের জন্ম ও বিস্তৃতি লাভ করে এবং দেশে ও বিদেশে সুনাম-সুখ্যাতিসহ বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে যাচ্ছে। তাঁর নিরলস এবং অনেকটাই একক পরিশ্রমের ফলে আজ কোম্পানিতে প্রত্যক্ষভাবে ৩০ হাজার শ্রমিক-কর্মচারী সরাসরি এবং পরোক্ষভাবে কয়েক লাখ লোকের জীবন-জীবিকা নির্বাহ করছে।

এমতাবস্থায়, জনাব মো. নজরুল ইসলাম মজুমদারকে মিথ্যা, হয়রানিমূলক সাজানো মামলায় আসামি করে কারাগারে আটকে রেখে তাঁর জীবন হুমকির মধ্যে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে এবং সেই সাথে নাসা গ্রুপে যুক্ত বিপুল শ্রমিক-কর্মচারীর জীবন-জীবিকা হুমকির মধ্যে ফেলে দেওয়া হয়েছে। বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিতে বিপুলভাবে অবদানকারী একজন স্বনামধন্য ব্যবসায়ীকে কারাগারে রেখে তাঁর সমস্ত প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে। তাঁর প্রত্যক্ষ হস্তক্ষেপ ও তদারকি ছাড়া প্রতিষ্ঠানসমূহ কোনোভাবেই পরিচালনা করা সম্ভবপর নয়। তাঁর বয়স ও শারীরিক অসুস্থতা বিবেচনায় এবং দেশের শিল্প তথা ব্যবসা-বাণিজ্যের স্বার্থে জনাব মো. নজরুল ইসলাম মজুমদারকে এই সাজানো মামলা থেকে অব্যাহতি দিয়ে অনতিবিলম্বে মুক্তি দেওয়ার জন্য আকুল আবেদন জানাচ্ছি এবং আর যাতে তাঁর বিরুদ্ধে এ ধরনের কোনো মিথ্যা ও সাজানো মামলা না দেওয়া হয় তার জন্য মহোদয়ের নিকট সবিনয় অনুরোধ জানাচ্ছি।


বিনীত অনুরোধে

নাসা গ্রুপের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারী

আরও পড়ুন:
জাতিসংঘে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণের প্রশংসা ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ঢাকা
নিউ ইয়র্ক থেকে ঢাকার পথে প্রধান উপদেষ্টা
অভ্যুত্থানে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলা নিয়ে ইউনূস-আইসিসি আলোচনা
জাতিসংঘে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে কী থাকছে

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Sheikh Bashir Uddin received the Best Business Person of the Year award

‘বেস্ট বিজনেস পারসন অফ দ্য ইয়ার’ সম্মাননা পেলেন সেখ বশির উদ্দিন

‘বেস্ট বিজনেস পারসন অফ দ্য ইয়ার’ সম্মাননা পেলেন সেখ বশির উদ্দিন নেতৃত্ব, ব্যবসায়িক উদ্ভাবন এবং সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতার অসামান্য অবদানের জন্য আকিজ বশির গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সেখ বশির উদ্দিনকে সম্মাননা দেয়া হয়। ছবি: আকিজ বশির গ্রুপ
সেখ বশির উদ্দিনের প্রতিষ্ঠিত ‘আকিজ বশির গ্রুপ’ বর্তমানে বহুমুখী গ্রুপ হিসেবে ১৮টি অঙ্গ প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করছে। এর মধ্যে রয়েছে সিরামিকস, টেবিলওয়্যার, বাথওয়্যার, পাট, পার্টিক্যাল বোর্ডস, ডোরস, প্যাকেজিং, গ্লাস ও অন্যান্য।

২২তম ডিএইচএল-দ্য ডেইলি স্টার বাংলাদেশ বিজনেস অ্যাওয়ার্ডসে ‘বেস্ট বিজনেস পারসন অব দ্য ইয়ার’ হিসেবে সম্মানিত হয়েছেন আকিজ বশির গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সেখ বশির উদ্দিন।

তার নেতৃত্ব, ব্যবসায়িক উদ্ভাবন এবং সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতার অসামান্য অবদানের জন্য তাকে এ সম্মাননা দেয়া হয়।

সেখ বশির উদ্দিনের প্রতিষ্ঠিত ‘আকিজ বশির গ্রুপ’ বর্তমানে বহুমুখী গ্রুপ হিসেবে ১৮টি অঙ্গ প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করছে। এর মধ্যে রয়েছে সিরামিকস, টেবিলওয়্যার, বাথওয়্যার, পাট, পার্টিক্যাল বোর্ডস, ডোরস, প্যাকেজিং, গ্লাস ও অন্যান্য।

প্রতিষ্ঠানটি তিনটি দেশে কার্যক্রম পরিচালনা করছে এবং ২৫টিরও বেশি দেশে পণ্য রপ্তানি করছে। একই সঙ্গে ২৬ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টির পাশাপাশি উৎপাদনশীলতা ও দীর্ঘস্থায়ী উন্নয়নের ওপর গুরুত্ব দিয়ে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে।

দেশের অর্থনীতি ও সমাজে বিশেষ অবদান রাখা অগ্রগামী ব্যবসায়ীদের সম্মান জানায় ডিএইচএল-দ্য ডেইলি স্টার বাংলাদেশ বিজনেস অ্যাওয়ার্ডস।

এ বছর যে চারটি ক্যাটাগরিতে পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে সেগুলো হলো বিজনেস পারসন অফ দ্য ইয়ার, আউটস্ট্যান্ডিং উইমেন ইন বিজনেস, এন্টারপ্রাইজ অফ দ্য ইয়ার এবং বেস্ট ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশন অফ দ্য ইয়ার।

আরও পড়ুন:
এশিয়ার শ্রেষ্ঠ স্যানিটারিওয়্যারের স্বীকৃতি পেল আকিজ বশির গ্রুপের রোসা
বন্যার্তদের পাশে বেকম্যান’স
ম্যানেজার নেবে আকিজ গ্রুপ, নিয়োগ ঢাকায়
প্রোডাকশন ম্যানেজার নেবে আকিজ সুজ
আকিজ ফুডে চাকরি, কর্মস্থল ঢাকা

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Launch of Waltons Digital Campaign Season 21

ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২১ উদ্বোধন

ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২১ উদ্বোধন ‘ওয়ালটন ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২১’ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে চিত্রনায়িকা বিদ্যা সিনহা মীমসহ ওয়ালটনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ। ছবি: সংগৃহীত
সিজন-২১ এ ক্রেতাদের জন্য ‘ডাবল মিলিয়ন’ অফার ঘোষণা করেছে ওয়ালটন। এর আওতায় ওয়ালটনের পণ্য কিনে ক্রেতারা পেতে পারেন ২০ লাখ টাকা। এছাড়াও রয়েছে কোটি কোটি টাকার উপহার। ১০ অক্টোবর থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এই সুযোগ থাকবে।

সারাদেশে ‘ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২১’ শুরু করছে গ্লোবাল ইলেক্ট্রনিক্স ব্র্যান্ড ওয়ালটন। ক্যাম্পেইনের এই সিজনেও ওয়ালটন পণ্যের ক্রেতাদের জন্য থাকছে বিশেষ চমক।

সিজন-২১ এ ক্রেতাদের জন্য ‘ডাবল মিলিয়ন’ অফার ঘোষণা করেছে ওয়ালটন। এর আওতায় দেশের যেকোনো ওয়ালটন প্লাজা, পরিবেশক শো-রুম ও অনলাইন সেলস প্ল্যাটফর্ম ‘ই-প্লাজা’ থেকে ফ্রিজ, টিভি, ওয়াশিং মেশিন অথবা বিএলডিসি ফ্যান কিনে ক্রেতারা পেতে পারেন ২০ লাখ টাকা। এছাড়াও রয়েছে কোটি কোটি টাকার নিশ্চিত উপহার। আগামীকাল বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এই সুযোগ পাবেন ক্রেতারা।

বুধবার সকালে রাজধানীর বসুন্ধরায় ওয়ালটন করপোরেট অফিসে আয়োজিত ‘ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২১’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা জানানো হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ‘ওয়ালটন ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২১’ এর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা বিদ্যা সিনহা সাহা মীম। তিনি দেশব্যাপী ক্যাম্পেইনের ২১তম সিজনের উদ্বোধন করেন।

সে সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন প্লাজার এমডি মোহাম্মদ রায়হান, ওয়ালটন হাই-টেকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর ইভা রিজওয়ানা, চিফ মার্কেটিং অফিসার (সিএমও) গালীব বিন মোহাম্মদ, ওয়ালটন ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের হেড অফ সেলস মো. ফিরোজ আলম, ওয়ালটনের স্ট্র্র্যাটেজিক বিজনেস ডেভলপমেন্ট বিভাগের প্রধান আরিফুল আম্বিয়া, ওয়ালটন এসির চিফ বিজনেস অফিসার (সিবিও) তানভীর রহমান, ফ্রিজের সিবিও তাহসিনুল হক, হোম অ্যাপ্লায়েন্সের সিবিও মোস্তফা কামাল, ওয়ালটন হাই-টেকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের বিজনেস কো-অর্ডিনেটর তানভীর আঞ্জুম ও চিফ ইনফরমেশন অফিসার মফিজুর রহমান, ওয়ালটনের ডেপুটি সিএমও জোহেব আহমেদ, টিভির ডেপুটি সিবিও হাবিব ইফতেখার আলম প্রমুখ।

অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ওয়ালটনের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আমিন খান। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি

আরও পড়ুন:
বন্যার্তদের পাশে থাকতে পরিবেশক, প্লাজা ও বিক্রয় প্রতিনিধিদের নির্দেশনা ওয়ালটন এমডির
জাতীয় রপ্তানি ট্রফির স্বর্ণপদক পেল ওয়ালটন
বিশ্বমানের হাইটেক পণ্য উৎপাদনে বাংলাদেশের ভবিষ্যত তৈরি করেছে ওয়ালটন: জার্মান রাষ্ট্রদূত
ওয়ালটনের স্মার্ট ফ্রিজে যুক্ত হলো ‘এআই ডক্টর’ ফিচার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ওয়ালটন এক্সক্লুসিভ শোরুম ‘রিলায়েন্স এন্টারপ্রাইজ’ উদ্বোধন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Export earnings up 678 percent in September EPB

সেপ্টেম্বরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৬ দশমিক ৭৮ শতাংশ: ইপিবি

সেপ্টেম্বরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৬ দশমিক ৭৮ শতাংশ: ইপিবি বাংলাদেশের আমদানি-রপ্তানির অন্যতম প্রবেশদ্বার চট্টগ্রাম বন্দর। ফাইল ছবি
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য বলছে, সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় ৩ দশমিক ৫১ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। এটা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ২২০ মিলিয়ন ডলার বেশি।

দেশের তৈরি পোশাক খাতে শ্রমিক অসন্তোষের মতো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা সত্ত্বেও গত সেপ্টেম্বরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৬ দশমিক ৭৮ শতাংশ।

রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য বলছে, সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় ৩ দশমিক ৫১ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। এটা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ২২০ মিলিয়ন ডলার বেশি।

বুধবার সচিবালয়ে রপ্তানি আয় পর্যালোচনা সংক্রান্ত সংবাদ সম্মেলনে ইপিবি’র ভাইস চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, ‘এনবিআর অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ডের মতে রিয়েল টাইম শিপমেন্টের তথ্যের ভিত্তিতে আমরা তথ্য প্রস্তুত করেছি। এখন থেকে আমরা প্রতি মাসের রপ্তানি আয়ের বিস্তারিত বিশ্লেষণ তুলে ধরব।’

ইপিবির দেয়া তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশের রপ্তানি আয় ৫ দশমিক ০৪ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ দশমিক ৩৭ বিলিয়ন ডলার। এটি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ১০ দশমিক ৮২ বিলিয়ন ডলার।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Lotus duty on sugar import

চিনি আমদানিতে কমল শুল্ক

চিনি আমদানিতে কমল শুল্ক দোকানে বিক্রির জন্য রাখা চিনি। ফাইল ছবি
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘বৈশ্বিক যুদ্ধ এবং রাজনৈতিক অস্থিরতার ফলে বাংলাদেশি মুদ্রার ব্যাপক অবমূল্যায়ন, সাম্প্রতিক ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান এবং বন্যা পরিস্থিতির কারণে শিশু খাদ্যসহ কতিপয় নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি পেয়ে সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যাওয়ার ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড সার্বিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণপূর্বক কর ছাড়ের মাধ্যমে চিনির বাজারদর সহনীয় ও স্থিতিশীল রাখার উদ্যোগ গ্রহণ করে অপরিশোধিত ও পরিশোধিত  চিনির ওপর বিদ্যমান রেগুলেটরি ডিউটি ৩০% থেকে কমিয়ে ১৫% নির্ধারণ করেছে।’

নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের ঊর্ধ্বগতির মধ্যে চিনি আমদানিতে শুল্ক কমিয়েছে সরকার।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বুধবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘বৈশ্বিক যুদ্ধ এবং রাজনৈতিক অস্থিরতার ফলে বাংলাদেশি মুদ্রার ব্যাপক অবমূল্যায়ন, সাম্প্রতিক ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান এবং বন্যা পরিস্থিতির কারণে শিশু খাদ্যসহ কতিপয় নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি পেয়ে সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যাওয়ার ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড সার্বিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণপূর্বক কর ছাড়ের মাধ্যমে চিনির বাজারদর সহনীয় ও স্থিতিশীল রাখার উদ্যোগ গ্রহণ করে অপরিশোধিত ও পরিশোধিত চিনির ওপর বিদ্যমান রেগুলেটরি ডিউটি ৩০% থেকে কমিয়ে ১৫% নির্ধারণ করেছে।

‘রেগুলেটরি ডিউটি ১৫% হ্রাসের মাধ্যমে আমদানি পর্যায়ে প্রতি কেজি অপরিশোধিত চিনির ওপর শুল্ক কর ১১.১৮ টাকা এবং পরিশোধিত চিনির ওপর শুল্ক কর ১৪.২৬ টাকা কমানো হয়েছে। এতে চিনির কেজিপ্রতি মূল্য কমপক্ষে শুল্ক হ্রাসের সমপরিমাণ কমে আসবে বলে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড মনে করে। তা ছাড়া উক্ত শুল্ক কর হ্রাসকরণের ফলে অবৈধ পথে চিনির চোরাচালান নিরুৎসাহিত হবে এবং বৈধ উপায়ে আমদানি বাড়বে বিধায় শুল্ক কর আদায়ের পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে মর্মে আশা করা যাচ্ছে।’

আরও পড়ুন:
ময়মনসিংহে ২৮০ বস্তা ভারতীয় চিনিসহ একজন গ্রেপ্তার
শেরপুরে পৌনে এক কোটি টাকার ভারতীয় চিনি জব্দ
মিল গেটে চিনির দাম এক টাকাও বাড়বে না: প্রতিমন্ত্রী
প্রতিমন্ত্রীর বক্তব্যের উল্টো চিত্র চিনির বাজারে
অগ্নিকাণ্ডের প্রভাব চিনির বাজারে পড়বে না: এস আলম গ্রুপ

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Seven companies are allowed to import 45 million eggs

সাত প্রতিষ্ঠানকে সাড়ে ৪ কোটি ডিম আমদানির অনুমতি

সাত প্রতিষ্ঠানকে সাড়ে ৪ কোটি ডিম আমদানির অনুমতি খাপে সারি সারি করে রাখা ডিম। ফাইল ছবি
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ঢাকার দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীর মেসার্স মিম এন্টারপ্রাইজকে এক কোটি পিস, যশোর চৌরাস্তা মোড়ের মেসার্স তাওসিন ট্রেডার্সকে এক কোটি পিস, সাতক্ষীরার লবশা এলাকার   মেসার্স সুমন ট্রেডার্সকে ২০ লাখ পিস, রংপুরের ভগী এলাকার আলিফ ট্রেডার্সকে ৩০ লাখ পিস, রাজধানীর মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকার হিমালয়কে এক কোটি পিস, শান্তিনগরের মেসার্স প্রাইম কেয়ার বাংলাদেশকে ৫০ লাখ পিস এবং তেজকুনিপাড়ার মেসার্স জামান ট্রেডার্সকে ৫০ লাখ পিস ডিম আমদানির অনুমতি দেয়া হয়েছে।  

বাজারদর স্থিতিশীল রাখতে দেশের সাতটি প্রতিষ্ঠানকে সাড়ে চার কোটি পিস ডিম আমদানির অনুমতি দেয়া হয়েছে বলে মঙ্গলবার জানিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য-১ শাখা।

ওই শাখার এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের তথ্য মতে, দেশে প্রতিদিন প্রায় ৫ কোটি পিস ডিমের চাহিদা রয়েছে। বর্তমানে ডিমের বাজার পরিস্থিতি বিবেচনায় ও বাজারদর স্থিতিশীল রাখার লক্ষ্যে সাময়িকভাবে সীমিত সময়ের জন্য নিম্নবর্ণিত প্রতিষ্ঠানসমূহের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তাদের নামের পাশে বর্ণিত পরিমাণে ডিম আমদানির অনুমতি প্রদান করা হয়েছে।

‘এ আমদানির অনুমতির মেয়াদ আগামী ৩১/১২/২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত বহাল থাকবে।’

বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ঢাকার দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীর মেসার্স মিম এন্টারপ্রাইজকে এক কোটি পিস, যশোর চৌরাস্তা মোড়ের মেসার্স তাওসিন ট্রেডার্সকে এক কোটি পিস, সাতক্ষীরার লবশা এলাকার মেসার্স সুমন ট্রেডার্সকে ২০ লাখ পিস, রংপুরের ভগী এলাকার আলিফ ট্রেডার্সকে ৩০ লাখ পিস, রাজধানীর মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকার হিমালয়কে এক কোটি পিস, শান্তিনগরের মেসার্স প্রাইম কেয়ার বাংলাদেশকে ৫০ লাখ পিস এবং তেজকুনিপাড়ার মেসার্স জামান ট্রেডার্সকে ৫০ লাখ পিস ডিম আমদানির অনুমতি দেয়া হয়েছে।

আরও পড়ুন:
সিলেটে ডিমের প্রাত্যহিক চাহিদা ২৯ লাখ, উৎপাদন মাত্র ৪ লাখ
আলুর হিমাগারে ছিল ২১ লাখ ডিম, ২৪ হাজার কেজি মিষ্টি
ভারত থেকে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি শুরু
কোরবানির ঈদে গরু আমদানির পরিকল্পনা নেই সরকারের
সিরাজগঞ্জে খালাস হচ্ছে ভারতীয় ১৬৫০ টন পেঁয়াজ

মন্তব্য

বাংলাদেশ
A special task force formed for market surveillance will report daily

বাজার তদারকিতে বিশেষ টাস্কফোর্স গঠন, প্রতিবেদন দেবে প্রতিদিন

বাজার তদারকিতে বিশেষ টাস্কফোর্স গঠন, প্রতিবেদন দেবে প্রতিদিন
নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রীর বাজার পরিস্থিতি ও সরবরাহ চেইন তদারক এবং পর্যালোচনার জন্য জেলা পর্যায়ে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসককে আহ্বায়ক করে ৯ সদস্যবিশিষ্ট ‘বিশেষ টাস্কফোর্স’ গঠন করেছে সরকার।

নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রীর বাজার পরিস্থিতি ও সরবরাহ চেইন তদারক এবং পর্যালোচনার জন্য জেলা পর্যায়ে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসককে আহ্বায়ক করে ৯ সদস্যবিশিষ্ট ‘বিশেষ টাস্কফোর্স’ গঠন করেছে সরকার।

সোমবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দ্রব্যমূল্য পর্যালোচনা ও পূর্বাভাস সেলের সিনিয়র সহকারী সচিব মো. মেহদি হাসান স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।

বিশেষ টাস্কফোর্সে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালককে সদস্য সচিব করা হয়েছে।

কমিটির সদস্য হিসেবে রয়েছেন- অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক বা উপযুক্ত প্রতিনিধি, জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা বা উপযুক্ত প্রতিনিধি, জেলা মৎস্যসম্পদ কর্মকর্তা বা উপযুক্ত প্রতিনিধি, কৃষি বিপণন কর্মকর্তা বা সিনিয়র কৃষি বিপণন কর্মকর্তা, ক্যাবের প্রতিনিধি এবং শিক্ষার্থী প্রতিনিধি দু’জন।

টাস্কফোর্স প্রয়োজনে সদস্য কো-অপ্ট করতে পারবে।

টাস্কফোর্সের কার্যপরিধি

টাস্কফোর্স নিয়মিত বিভিন্ন বাজার/বৃহৎ আড়ত/গোডাউন/কোল্ড স্টোরেজ ও সাপ্লাই চেইনের অন্যান্য স্থান সরেজমিনে পরিদর্শন করবে এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য যৌক্তিক পর্যায়ে রাখার বিষয়টি তদারক করবে।

টাস্কফোর্স উৎপাদন, পাইকারি ও ভোক্তা পর্যায়ের মধ্য দামের পার্থক্য ন্যূনতম থাকা নিশ্চিত করবে। সব স্টেক হোল্ডাররের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করবে।

টাস্কফোর্স প্রতিদিনের মনিটরিং শেষে প্রতিবেদন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দ্রব্যমূল্য পর্যালোচনা ও পূর্বাভাস সেল হোয়াটসঅ্যাপ (০১৯১২৯৩০৫৯২), ই-মেইল [email protected] জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ কক্ষে (০১৭১১৩৭৩৮০২ নম্বরে (হোয়াটসঅ্যাপ) ও ই-মেইল [email protected] ঠিকানায় প্রেরণ করবে। জাতীয় ভোক্তা অধিকার রক্ষণ অধিদপ্তর বিভিন্ন জেলা থেকে প্রাপ্ত প্রতিবেদন সংকলন ও পর্যালোচনা করে প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন পাঠাবে।

আরও পড়ুন:
ঢাকার ২ বাজারে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অভিযান, জরিমানা ২৯ হাজার

মন্তব্য

p
উপরে