নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির নজরদারি, সতর্কতা, বাজারে তারল্য বাড়ানো উদ্যোগ বা আতঙ্কিত না হওয়ার পরামর্শ- কাজে আসছে না কিছুই। পুঁজিবাজারে টানা দরপতন থামছে না। বরং দুই দিনে প্রায় ২০০ পয়েন্ট সূচকের পতনে বিনিয়োগকারীদের ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা।
১০ কর্মদিবসের মধ্যে ৯ দিনের পতনে সূচক প্রায় ৫০০ পয়েন্ট কমে যাওয়ার পর মতিঝিলে বিক্ষোভে নামে বিনিয়োগকারীরা।
দরপতনে এখন কোম্পানির শেয়ারদর কমছে যাচাইবাছাই ছাড়াই। ভালো কোম্পানি, দুর্বল কোম্পানি, নির্বিশেষে পতন হচ্ছে। দরপতনের শতকরা হার ভাবিয়ে তুলছে বিনিয়োগকারীদের।
গত ১১ থেকে ১৯ অক্টোবর টানা সাত কর্মদিবস দরপতনের পর বিএসইসির কার্যালয়ে পুঁজিবাজারের বিভিন্ন অংশীজনদের মধ্যে বৈঠক বসে। ওই বৈঠকে নানা বিষয়ে আলোচনার পাশাপাশি বাজারে তারল্য প্রবাহ বাড়ানোর পাশাপাশি বাজারে ছড়িয়ে পড়া নানা গুজবের বিষয়ে ব্যাখ্যা দেয়া হয়।
সে সময় পুঁজিবাজারে গুজব ছড়িয়ে পড়ে যে বিএসইসি চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত উল ইসলাম পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন। আরও জানানো হয়, একটি ব্রোকারেজ হাউসের সেল প্রেসারের কারণে বাজারে সেদিন বড় দরপতন হয়েছিল। নিয়ন্ত্রক সংস্থার পক্ষ থেকে বলা হয়, এখন নজরদারি অনেক শক্তিশালী। বাজারে কারসাজি করলে কাউকে ছাড় দেয়া হবে না।
এই বক্তব্যের পর তিন কর্মদিবসে পুঁজিবাজারের আচরণে স্পষ্ট হয় যে, সেদিনের বৈঠক শেষে যা বলা হয়, পুঁজিবাজারে পতনে আরও কারণ আছে আর তার সমাধান হয়নি।
এই বৈঠক ও বক্তব্যের পর দিন বৃহস্পতিবার পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান হলেও সেদিনও বেশির ভাগ শেয়ারের দরপতনের কারণে উৎকণ্ঠা রয়েই গিয়েছিল। রোববার সপ্তাহের প্রথম দিনের লেনদেনের চিত্র ভয় ছড়ায় বিনিয়োগকারীদের মনে।
৭০ পয়েন্ট সূচকের পতনে ১০ শতাংশের বেশি ২টির, ৯ শতাংশের বেশি ৭টির, ৮ শতাংশের বেশি ৫টির, ৭ শতাংশের বেশি ৯টির, ৬ শতাংশের বেশি ২০টির, ৫ শতাংশের বেশি ২৪টির, ৪ শতাংশের বেশি ২৯টির, ৩ শতাংশের বেশি দর হারায় ৪২টি কোম্পানি।
সোমবারের চিত্রটা একপর্যায়ে ছিল আরও বেশি ভীতি জাগানিয়া। গত ১২ সেপ্টেম্বর থেকে দর সংশোধন শুরু হওয়ার পর থেকে যেদিন যেদিন সূচক কমেছে, তার প্রায় সব দিন লেনদেনের শুরুটা উত্থান নিয়ে শুরু হয়ে শেষ হয় পতন দিয়ে।
কিন্তু এদিন পতন দিয়েই শুরু হয় লেনদেন। আর একপর্যায়ে বেলা সাড়ে ১২টার দিকে সূচক ১৬৪ পয়েন্ট হারিয়ে ফেলে। সে সময় কেবল ১৭টি কোম্পানির শেয়ারদর বেড়ে লেনদেন হচ্ছিল, পড়ে যায় প্রায় সাড়ে তিনশ কোম্পানির দর।
তবে এরপর শেয়ারগুলো হারিয়ে ফেলা দর কিছুটা ফিরে পেতে শুরু করে। বেলা ২টা নাগাদ হারিয়ে ফেলা সূচক থেকে ৮০ পয়েন্ট ফিরে পায় পুঁজিবাজার, কিন্তু এরপর আবার পড়তে থাকে।
শেষ পর্যন্ত ১২০ পয়েন্ট সূচকের পতনে শেষ হয় লেনদেন। আর এর মধ্য দিয়ে দুই দিনেই পড়ল ১৯০ পয়েন্ট। আর গত ১১ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া টানা পতনের পর সূচক পড়ল ৪৮২ পয়েন্ট।
কেবল সূচক পতন দিয়ে বিনিয়োগকারীদের আর্থিক ক্ষতি বোঝানো যাবে না। স্বল্প মূলধনি ও লোকসানি বিভিন্ন কোম্পানির শেয়ারগুলো এই সোয়া এক মাসে ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ পর্যন্ত কমেছে।
শেষ পর্যন্ত দুটি কোম্পানির শেয়ারদর ৯ শতাংশের বেশি, ৬টির দর ৮ শতাংশের বেশি, ৭টির দর ৭ শতাংশের বেশি, ১৬টির দর ৬ শতাংশের বেশি, ২৭টির দর ৫ শতাংশের বেশি, ৩৬টি কোম্পানির শেয়ারদর কমে ৪ শতাংশের বেশি।
দিন শেষে শেয়ারদর বাড়ে ৪৭টি কোম্পানির। বিপরীতে দর হারায় ৩০৭টি। আর দর ধরে রাখতে পারে ২২টি কোম্পানি। বড় পতনেও লেনদেনে খুব একটা প্রভাব দেখা যায়নি। আগের দিন হাতবদল হয়েছিল ১ হাজার ৪৭১ কোটি ৪ লাখ টাকা। সেখান থেকে সামান্য কমে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ কোটি ৪৩ লাখ টাকা।
সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি ভিআইপিবি অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও শহিদুল ইসলাম নিউজবাংলাকে বলেন, ‘সূচকের পতন বিনিয়োগকারীদের মনস্তাত্ত্বিক চাপে ফেলে। ভালো একটি বাজার যে এভাবে পতনের মুখে পড়বে এটা হয়ত অনেক বিনিয়োকারী আন্দাজ করতে পারেনি।’
বাজার আবার ঠিক হয়ে যাবে বলে আশাবাদী তিনি। বলেন, ‘লেনদেন যদিও বলা হচ্ছে কমে যাচ্ছে, তারপরও কিন্ত হাজার কোটি টাকা হাতবদল হয়েছে। এটিকে ছোট করে দেখার সুযোগ নেই। ফলে বিনিয়োগকারীরা ধৈর্য ধরতে পারে, আতঙ্কে শেয়ার বিক্রি না করে অপেক্ষা করতে পারে।’
এই দরপতনে প্রধান ভূমিকায় ছিল ব্রিটিশ আমেরিকান ট্যোবাকো, বেক্সিমকো লিমিটেড, ওয়ালটন, সামিট পাওয়ার, বেক্সিমকো ফার্মা, স্কয়ার ফার্মা, লাফার্জ হোলসিম সিমেন্ট, গ্রামীণ ফোন, ইউনাইটেড পাওয়ার ও রবি।
এই ১০টি কোম্পানিই কেবল সূচক ফেলেছে ৬৮ পয়েন্ট।
বিপরীতে ডাচ্-বাংলা ব্যাংক, ফরচুন সুজ, ডেল্টা লাইফ, রেনাটা, সোনালী পেপার, বিবিএস ক্যাবলস, ওরিয়ন ফার্মা, সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল, শেফার্ড ও ম্যাকসন্স স্পিনিং মিলস সূচকে যোগ করেছে ১০.৭৮ পয়েন্ট।
হতাশা থেকে বিক্ষোভে বিনিয়োগকারীরা
সোমবার সূচকের শতক পতনে আতঙ্কে রাস্তায় নেমেছে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। সঙ্গে ছিল বাংলাদেশ বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদ।
সকালের সূচকের পতনের থাক্কা যখন দেড়শ পয়েন্টের কাছাকাছি তখন মতিঝিলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মূল ফটকের সামনে মানববন্ধনে দাঁড়ান বিনিয়োগকারীরা।
এ সময় প্রায় অর্ধশতাধিক বিনিয়োগকারী পুঁজিবাজারের এমন পতনকে অস্বাভাবিক হিসেবে উল্লেখ করেন। তাদের বক্তব্য, পুঁজিবাজার ভালো ছিল। একটি মহল ইচ্ছাকৃতভাবে পুঁজিবাজার থেকে মুনাফা উত্তলনের নামে সূচকের পতন ত্বরান্বিত করছে।
বর্তমান কমিশনের আন্তরিকতাকে ধন্যবাদ জানিয়ে তারা বলেন, বর্তমান কমিশন পুঁজিবাজারের প্রতি আন্তরিক ছিল বলেই ৪ হাজার সূচক ৭ হাজারে উঠেছে। কমিশন নানা উদ্যোগে এখনও লেনদেন হাজার কোটি টাকায় বিদ্যমান আছে। তারপরও একটি মহল পুঁজিবাজারকে খারাপ অবস্থার দিকে নিয়ে যাচ্ছে। কমিশনের উচিত হবে, তাদের দ্রুত চিহ্নিত করে শান্তির আওতায় আনা।
এর আগে গত সপ্তাহের মঙ্গলবার যখন পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছিল তখন ডিএসইর স্টেকহোল্ডারদের নিয়ে বৈঠক করে বিএসইসি। যেখানে একটি ব্রোকারেজ হাউজকে চিহিৃত করা হয়, যারা এককভাবে শেয়ার বিক্রির মাধ্যমে পুঁজিবাজারে সূচকের পতনে ভূমিকা রেখেছিল।
বৈঠক শেষে এও জানানো হয়েছিল, পরবর্তী কার্যদিবসে পুঁজিবাজার আবারও গতি পাবে। পেয়েও ছিল। টানা ছয় দিন সূচক পতনের পর বৃহস্পতিবার উত্থানে ফেরে পুঁজিবাজার।
তারপর চলতি সপ্তাহের শুরুতে আবার সেই পতন। রোববার ৭০ পয়েন্ট আর সোমবার ১২০ পয়েন্ট পতনে সূচকে এসে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৮৮৫ পয়েন্টে।
আন্দোলন সম্পর্কে ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক নিউজবাংলাকে বলেন, ভালো একটি পুঁজিবাজার ছিল। সূচক ও লেনদেনের বৃদ্ধিতে বিনিয়োগকারীরাও এতদিন যে হতাশার মধ্যে ছিল সেখান থেকে বের হয়ে আসছিল। কিন্তু আমাদের মনে হচ্ছে বর্তমান বাজার ইনসাইডার ট্রেডিং হচ্ছে। পুঁজিবাজারে আরও পতন হবে এমন গুজব ছড়িয়ে বিনিয়োগাকারীদের শেয়ার বিক্রিতে উৎসাহী করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, কমিশন যেভাবে পুঁজিবাজারকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিল তাতে আতঙ্কের কিছু ছিল না। কিন্তু এখন যে অবস্থার মধ্যে আছে সেখান থেকে দ্রুত উত্তরণ হওয়া উচিত। তা না হলে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে বিনিয়োগ হারানোর আতঙ্ক আরও প্রকট হবে।
দর পতন ছুঁয়েছে সব খাতে
রোববারের যেন পুরাবৃত্তি হয়েছে সোমবার। সূচকের পতনের হার কম থাকলেও সোমবার আরও বেশি কমেছে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স। এমন অবস্থায় রেহায় পায়নি কোনো খাত।
বস্ত্র খাতে ৫৮টি কোম্পানির মধ্যে দর কমেছে ৪৯টির, বেড়েছে কেবল নয়টির। লেনদেন হয়েছে ৯৬ কোটি ৮০ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৮৩ কোটি ৪০ লাখ টাকা।
অন্যদিকে আর্থিক খাতে দর বেড়েছে একটির, কমেছে ২১টির দর। লেনদেন হয়েছে ৬৮ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৪৯ কোটি ১১ লাখ টাকা।
বস্ত্র খাতে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজের। শেয়ার দর ২৭ টাকা ৯০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ৩০ টাকা ৬০ পয়সা। এদিন কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি দর ২ টাকা ৭০ পয়সা বা ৯.৬৭ শতাংশ বেড়েছে।
এ খাতের দর বৃদ্ধিতে দ্বিতীয় স্থানে আছে মালেক স্পিনিং, যার শেয়ার প্রতি দর বেড়েছে ৪.৮৬ শতাংশ। মতিন স্পিনিং মিলসের শেয়ার দর বেড়েছে ৪.০৬ শতাংশ।
অন্যদিকে সবচেয়ে বেশি দরপতন হয়েছে ড্রাগন সোয়েটার লিমিটেডের ৮.৯০ শতাংশ।
তুং হাইয়ের দর কমেছে ৮.১৯ শতাংশ। এ ছাড়া, এ খাতের তাল্লু স্পিনিংয়ের ৭.৪০, জাহিন স্পিনিংয়ের ৭.২২ শতাংশ শেয়ার দর কমেছে।
আর্থিক খাতে একমাত্র কোম্পানি হিসেবে ন্যাশনাল হাইজিং অ্যান্ড ফিন্যান্স লিমিটেডের শেয়ার দর বেড়েছে দশমকি ৪৫ শতাংশ। আগের দিন রোববারও এ খাতের মাত্র একটি কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছিল, সেটি ছিল আইডিএলসি।
প্রকৌশল খাতে ৪২টি কোম্পানির মধ্যে দর হারিয়েছে ৩৮টি। বেড়েছে ৩টির দর আর দর ধরে রাখতে পেরেছে একটি। লেনদেন হয়েছে ৮৯ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৭১ কোটি ৫০ লাখ টাকা।
এই খাতের কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি দর হারিয়েছে অলিম্পিক এক্সসোসরিজ লিমিটেড ৯.৯১ শতাংশ। শেয়ার দর ১১ টাকা ১০ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ১০ টাকা। এস আলম কোল্ড স্টোরিজ লিমিটেডের শেয়ার দর কমেছে ৭.২৬ শতাংশ। গোল্ডেন সনের শেয়ার দর ১৮ টাকা ২০ পয়সা থেকে ৬.৫৮ শতাংশ কমে হয়েছে ১৭ টাকা।
এ কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আগ্রহ ছিল বিবিএস ক্যাবলের শেয়ারে। কোম্পানিটির দর বেড়েছে ৪.৭১ শতাংশ। এ ছাড়া, ইস্টার্ন ক্যাবলের দর বেড়েছে ১ টাকা ৫১ পয়সা বা দশমিক ৬৫ শতাংশ।
লেনদেন কমার পাশাপাশি শেয়ার প্রতি দরও কমেছে ওষুধ ও রসায়ন খাতের। এই খাতের ৩১টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে কেবল ৭টির, কমেছে ২৩টির দর। লেনদেন হয়েছে ২১৩ কোটি টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ২৩১ কোটি ৯২ লাখ টাকা।
এ খাতের সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে ওরিয়ান ফার্মার ১.৮৯ শতাংশ। আগের দিন রোববারও এই কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছিল ৪.৪৩ শতাংশ। লেনদেনে ওরিয়ান ফার্মার শেয়ার দর ১১০ টাকা ৬০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ১১২ টাকা ৭০ পয়সা।
তারপরই ছিল বিকনফার্মা, যার শেয়ার প্রতি দর ১ টাকা ৫০ পয়সা বা দশমিক ৬৯ শতাংশ বেড়েছে। শেয়ার দর ২০৯ টাকা ৫০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ২১১ টাকা। ওরিয়ন ইনফিউশনের শেয়ার দর বেড়েছে দশমিক ৪৫ শতাংশ।
এই খাতের সবচেয়ে বেশি ৬.৬০ শতাংশ দর হারিয়েছে গ্লোবাল হ্যাভি কেমিক্যাল। এ ছাড়া এম্বিফার্মার শেয়ার দর কমেছে ৫.৬৩ শতাংশ। কেয়া কসমেটিক্সের শেয়ার দর কমেছে ৫.৫৫ শতাংশ।
তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ১টি কোম্পানির দর বৃ্দ্ধির বিপরীতে কমেছে ১০টির দর। লেনদেন হয়েছে ৪৭ কোটি ৮২ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৬৮ কোটি ৩০ লাখ টাকা।
মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে ৩৬টির মধ্যে ৩টির দাম বেড়েছে। কমেছে ২৩টি ফান্ডের। এই খাতে হাতবদল হয়েছে কেবল ১৮ কোটি টাকা। আগের দিন হাতবদল হয়েছিল ১০ কোটি ৯১ লাখ টাকা। আর আগের দিন বৃহস্পতিবার হাতবদল হয়েছিল ৯ কোটি ২০ লাখ টাকা।
খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতে ২০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯টির, কমেছে ১১টির। এই খাতে লেনদেন হয়েছে ৭৬ কোটি ৬২ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৩৭ কোটি ২০ লাখ টাকা।
সূচক ও লেনদেন
ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ১২০ দশমিক ৪১ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৮৮৫ দশমিক ২৯ পয়েন্টে।
শরিয়াভিত্তিক কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসইএস ২২ দশমিক ১৮ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৪৬৫ দশমিক ৬০ পয়েন্টে।
বাছাই করা কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএস-৩০ সূচক ৫৩ দশমিক ৭৬ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৬৪৪ দশমিক ৫৪ পয়েন্টে।
দিনশেষে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ কোটি টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৪৬৮ কোটি টাকা।
আরও পড়ুন:সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।
ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।
এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।
সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।
১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।
ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।
৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।
চট্টগ্রামেও পতন
ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।
১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।
সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।
ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।
এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।
বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।
একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।
লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।
বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।
এই সময়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, সেখানে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।
চট্টগ্রামে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬টির, কমেছে ৪৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।
২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।
সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।
৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।
চট্টগ্রামেও পতন
ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।
১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।
শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।
লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।
এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।
সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।
দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।
দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।
মন্তব্য