× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Five days of continuous fall investment is now bankrupt
google_news print-icon

পতন টানা পাঁচ দিন, বিনিয়োগ এখন ব্যাংকমুখী

পতন-টানা-পাঁচ-দিন-বিনিয়োগ-এখন-ব্যাংকমুখী
সপ্তাহের প্রথম দিন ব্যাংক ছাড়া অন্য কোনো খাতের বিনিয়োগকারীরাই স্বস্তিতে ছিলেন না বলা যায়। ছবি: নিউজবাংলা
গত ১০ সেপ্টেম্বর থেকেই এই খাতে ব্যাপক আগ্রহ দেখা গেছে। সেদিন ব্যাংক খাতে হাতবদল হয়েছিল ১৯১ কোটি ২০ লাখ টাকা। পরদিন কিছুটা কমে হয় ১৪০ কোটি ২০ লাখ টাকা। ১২ অক্টোবর আবার বেড়ে হয় ১৭৮ কোটি ৫৬ লাখ টাকা। ১৩ অক্টোবর তা আরও বেড়ে হয় ১৯৮ কোটি ২০ লাখ টাকা। ১৪ অক্টোবর পুঁজিবাজারে লেনদেন প্রায় ৫০০ কোটি টাকা কমে গেলেও ব্যাংক খাতে শতকরা হারে হিস্যা আরও বাড়ে। সেদিন এই খাতে লেনদেন হয় ১৯৫ কোটি ৮০ লাখ টাকা। সেখান থেকে প্রায় ৯০ কোটি টাকা বেড়ে আজ হাতবদল হলো ২৮৫ কোটি ৪০ লাখ টাকা।

আগের সপ্তাহে টানা চার কর্মদিবসের পর পুঁজিবাজারে নতুন সপ্তাহের শুরুটাও হলো বাজে। দিনের অর্ধেক সময় বাজার ইতিবাচক থাকলেও শেষ পর্যন্ত বড় পতনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো লেনদেন।

সামগ্রিক পতনের মধ্যেও সবচেয়ে বড় বাজার মূলধনের ব্যাংক খাতে বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট হওয়ার বিষয়টি আরও স্পষ্ট হলো। বহু বছর পর লেনদেনের শীর্ষে উঠে এলো ব্যাংক খাত।

সামগ্রিকভাবে লেনদেন কমলেও এই খাতে লেনদেন বেড়েছে ৯০ কোটি টাকার মতো। মোট লেনদেনের ১৮ শতাংশের মতো হাতবদল হলো একটি খাতে।

আগের সপ্তাহে টানা চার কর্মদিবসে সূচক পড়েছিল ১২৫ পয়েন্টের মতো। রোববার পড়েছে আরও ৫৬ পয়েন্ট।

গত ১২ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হওয়া বাজার সংশোধনে এ নিয়ে টানা পাঁচ কর্মদিবস সূচক কমল, যা গত ২৩ ফেব্রুয়ারির পর আর ঘটেনি। এর আগে গত ১৬ থেকে ২৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত টানা ছয় কর্মদিবস সূচক পড়েছিল।

দিনের শেষটা হতাশ করলেও শুরুটা খারাপ ছিল না। ৩৬ পয়েন্ট বেড়ে গিয়ে শুরু হয় লেনদেন। দুপুর ১২টা পর্যন্তও সূচক ৩৫ পয়েন্ট বেড়ে লেনদেন হচ্ছিল। কিন্তু এরপর কেবলই পড়তে থাকে।

বেলা একটা পর্যন্ত সূচক আগের কর্মদিবসের চেয়ে বেশিতে লেনদেন হচ্ছিল। কিন্তু এরপর থেকে কেবলই কমেছে। একপর্যায়ে লেনদেন শেষ হওয়ার ৭ মিনিট আগে সূচক পড়ে যায় ৭৭ পয়েন্ট। পরে সেখান থেকে কিছুটা বাড়ে সূচক।

শেয়ার মূল্য বেড়েছে কেবল ৬৫টি কোম্পানির। বিপরীতে পড়েছে ২৮৭টির। অপরিবর্তিত ছিল বাকি ২৪টির।

পতন টানা পাঁচ দিন, বিনিয়োগ এখন ব্যাংকমুখী
রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনের চিত্র

এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি দাম বৃদ্ধি পাওয়া ১০টি কোম্পানির তিনটি ছিল ব্যাংক খাতের আর সবচেয়ে বেশি দর বৃদ্ধি পাওয়া ১৫টি কোম্পানির মধ্যে ছয়টি ছিল এই খাতের। বহু দিন পর এই চিত্র দেখা গেল।

এর মধ্যে নতুন তালিকাভুক্ত সাউথ বাংলা ব্যাংকের শেয়ার দর বেড়েছে এক দিনে যত বাড়া সম্ভব ততই। আগের দিনের দামের সঙ্গে যোগ হলো ৯.৯৪ শতাংশ।

টানা চতুর্থ দিন বৃদ্ধি পাওয়া এনআরবিসির দর বেড়েছে ৮.২২ শতাংশ। এ ছাড়া আইএফআইসি ব্যাংকের শেয়ার দর ৫.০৫ শতাংশ, মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের দর ৩.৫১ শতাংশ, আল-আরাফাহ ব্যাংকের দর ৩.৪১ শতাংশ এবং এবি ব্যাংকের দর বেড়েছে ৩.৪০ শতাংশ।

সব মিলিয়ে ৩২টি ব্যাংকের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ১৯টির। শেয়ার দর ১০ থেকে ৩০ পয়সা কমেছে ৭টি ব্যাংকের, দর অপরিবর্তিত ছিল বাকি ৬টির।

২০২০ সালে যেকোনো খাতের তুলনায় ভালো লভ্যাংশ দেয়া ব্যাংকগুলোর আয় অর্ধবার্ষিকে আরও বেড়েছে। তার মধ্যেও এই খাতটির ঘুমিয়ে থাকা নিয়ে আলোচনার মধ্যে দর সংশোধনের বাজে সময়েও বিনিয়োগকারীরা উৎসাহী হয়ে উঠছেন।

পতন টানা পাঁচ দিন, বিনিয়োগ এখন ব্যাংকমুখী
গত কয়েক দিন ধরেই ব্যাংক খাতে বিনিয়োগ বেড়ে চলার যে প্রবণতা দেখা দিয়েছিল, তা আরও স্পষ্ট হলো

গত ১০ সেপ্টেম্বর থেকেই এই খাতে ব্যাপক আগ্রহ দেখা গেছে। সেদিন ব্যাংক খাতে হাতবদল হয়েছিল ১৯১ কোটি ২০ লাখ টাকা। পরদিন কিছুটা কমে হয় ১৪০ কোটি ২০ লাখ টাকা। ১২ অক্টোবর আবার বেড়ে হয় ১৭৮ কোটি ৫৬ লাখ টাকা। ১৩ অক্টোবর তা আরও বেড়ে হয় ১৯৮ কোটি ২০ লাখ টাকা। ১৪ অক্টোবর পুঁজিবাজারে লেনদেন প্রায় ৫০০ কোটি টাকা কমে গেলেও ব্যাংক খাতে শতকরা হারে হিস্যা আরও বাড়ে। সেদিন এই খাতে লেনদেন হয় ১৯৫ কোটি ৮০ লাখ টাকা। সেখান থেকে প্রায় ৯০ কোটি টাকা বেড়ে আজ হাতবদল হলো ২৮৫ কোটি ৪০ লাখ টাকা।

দিন শেষে সূচকের অবস্থান দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ১৮৬ পয়েন্ট। গত ১৯ সেপ্টেম্বরের পর সূচকের সর্বনিম্ন অবস্থান এটি।

সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে কিছুটা। বৃহস্পতিবার হাতবদল হয়েছিল ১ হাজার ৪৩৩ কোটি ৮৭ লাখ টাকা। সেখান থেকে খানিকটা বেড়ে আজ লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৬৫৫ কোটি ৩৭ লাখ টাকা।

ব্যাংক ছাড়া অন্য কোনো খাতেই দিনটি ভালো যায়নি। এর ভিড়ে সবচেয়ে বেশি খারাপ দিন গেছে সিমেন্ট খাতে। গত মাসে হঠাৎ করেই ব্যাপক লেনদেন শুরু হওয়া খাতটির সবগুলো কোম্পানিই দর হারিয়েছে।

আর্থিক খাতের ২২টি কোম্পানির মধ্যে একটি মাত্র দর ধরে রাখতে পেরেছে, পতন হয়েছে বাকি সবগুলোর।

বিমা খাতে কেবল চারটি কোম্পানির দর বেড়েছে, কমেছে বাকি ৪৭টির। লেনদেনের দ্বিতীয় শীর্ষে থাকলেও ওষুধ ও রসায়ন খাতেও পতন হয়েছে। চারটি কোম্পানির দর বৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ২৬টির দর।

বস্ত্র খাতে ৭টির দর বৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ৪৬টির দর, জ্বালানি খাতে দুটির দর বৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ২০টি আর প্রকৌশল খাতে ৭টির দর বৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ৩৪টির দর।

বড় মূলধনি ১০ কোম্পানির উত্থানেও ঠেকানো গেল না পতন

টানা দর বাড়তে থাকা ব্রিটিশ আমেরিকান ট্যোবাকো কোম্পানির শেয়ার দর আরও ৩.৭৬ শতাংশ বেড়েছে। এই একটি কোম্পানির কারণেই সূচকে যোগ হয়েছে ৩০.৭৭ পয়েন্ট।

এ ছাড়া বেক্সিমকো লিমিটেডের দর বৃদ্ধি পাওয়ায় সূচকে যোগ হয়েছে ৮.১১ পয়েন্ট, গ্রামীণ ফোন বাড়িয়েছে ৪.৮৩ পয়েন্ট।

পতন টানা পাঁচ দিন, বিনিয়োগ এখন ব্যাংকমুখী
পতনের বাজারে সূচক টেনে তুলতে প্রধান ভূমিকায় ছিল যেসব কোম্পানি

অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে এনআরবিসি ৪.০৩, আইএফআইসি ৩.২২, সাউথবাংলা ব্যাংক ৩.১৩, ফরচুন সুজ ২.৯৩, ইসলামী ব্যাংক ২.৩৭, ডেল্টালাইফ ২.০৩ এবং আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক সূচকে যোগ করেছে ২.০১ পয়েন্ট।

অর্থাৎ এই ১০টি কোম্পানিই সূচকে যোগ করেছে মোট ৬৩.৪৩ পয়েন্ট।

অন্যদিকে সূচক সবচেয়ে বেশি কমেছে লাফার্জ হোলসিম সিমেন্টের দরপতনে সূচক থেকে কমেছে ১৫.১৪ পয়েন্ট। অন্যদিকে আইসিবির কারণে ৮.৩ পয়েন্ট, বিকন ফার্মার কারণে ৬.৯৪ পয়েন্ট, রবির কারণে ৬.৬১ পয়েন্ট, ইউনাইটেড পাওয়ারের কারণে ৬.০৯ পয়েন্ট, ওরিয়ন ফার্মার কারণে ৫.৪১ পয়েন্ট, পাওয়ারগ্রিডের কারণে ৫.০৯ পয়েন্ট, জিপিএইচ ইস্পাতের কারণে ৪.১৭ পয়েন্ট, বেক্সিমকো ফার্মার কারণে ৩.৫৬ পয়েন্ট এবং সাবমেরিন কোম্পানির শেয়ারের দরপতনে সূচক কমেছে ৩.৪৩ পয়েন্ট।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানির কারণে সূচকের পতন হয়েছে ৬৪.৭৪ পয়েন্ট।

পতন টানা পাঁচ দিন, বিনিয়োগ এখন ব্যাংকমুখী
সূচক পতনে প্রধান ভূমিকায় ছিল এই ১০টি কোম্পানি

দর হারানো কোম্পানির দাম কমেছে ব্যাপক হারে

টানা দুই মাস ধরে চাঙা থাকা ওরিয়ন ফার্মার শেয়ার এক দিনেই দর হারিয়েছে ৯.৫৪ পয়েন্ট। ১১৫ টাকা ২০ পয়সা থেকে দাম নেমে এসঠে ১০৪ টাকা ২০ পয়সায়।

এছাড় উদ্যোক্তা পরিচালকদের চার কোটিরও বেশি শেয়ার লক ফ্রি হওয়ার খবরে ইন্দোবাংলা ফার্মা দর হারিয়েছে ৮.৮৭ পয়েন্ট।

লোকসানি কোম্পানি ইমাম বাটন ৮.৪৭, আরেক লোকসানি জিলবাংলা সুগার ৮.০৭, শেয়ার এক টাকা লভ্যাংশ ঘোষণার খবরে লাফ দেয়ার পর পতনমুখি ফারইস্ট নিটিং ৭.৭৯ শতাংশ, এক মাস ধরে ঊর্ধ্বমুখি এডভেন্ট ফার্মা ৭.৬৯ শতাংশ, ওরিয়ন গ্রুপের আরেক কোম্পানি ওরিয়ন ইনফিউশন ৭.৩০ শতাংশ, নতুন প্ল্যান্ট উৎপাদনে আসার খবরে উল্লম্ফনে থাকা জিপিএইচ ইস্পাত ৭.২৬ শতাংশ কমেছে।

পতন টানা পাঁচ দিন, বিনিয়োগ এখন ব্যাংকমুখী
ব্যাংক ছাড়া সব খাতের পতনের ভিড়ে সবচেয়ে বেশি বাজে দিন গেছে সিমেন্ট ও আর্থিক খাতে

এক বছরে শেয়ার দর তিন গুণের বেশি বেড়ে যাওয়ার পর পতনমুখি ফুওয়াং সিরামিক ৭.১৭ শতাংশ, অস্বাভাবিক দর বৃদ্ধির তদন্ত চলতে থাকা জিবিবি পাওয়ার ৭.০৯ শতাংশ, গত এক মাস ধরে তুমুল আলোচিত লাফার্জ হোলসিম সিমেন্ট ৬.৪৬, ওটিসি মার্কেট থেকে মূল মার্কেটে ফিরে ছুটতে থাকার পর এক মাস ধরে পতনের মুখে থাকা পেপার প্রসেসিং আরও ৬.৩৬ শতাংশ, দেড় বছর ধরে অস্বাভাবিক হারে দর বৃদ্ধি পাওয়া ঢাকা ডায়িং ৬.১৮ শতাংশ, দুই বছরে শেয়ার দর ১০ গুণ হয়ে যাওয়া বিকন ফার্মা ৬.১৮ শতাংশ, ছয় মাসে শেয়ার দর পাঁচ গুণ বেড়ে যাওয়ার পর পতনমুখি আনোয়ার গ্যালভানাইজিং ৬.০৪ শতাংশ দর হারিয়েছে।

আরও ১২টি কোম্পানি ৫ শতাংশের বেশি, আরও ২৯টি কোম্পানি ৪ শতাংশের বেশি, ৪৭টি কোম্পানি ৩ শতাংশের বেশি দর হারিয়েছে।

এত বেশি হারে কোম্পানির দরপতনের কারণেই মূলত সূচক কমেছে বেশি।

সূচক লেনদেন

ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৫৬ দশমিক ৮০ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ১৮৬ দশমিক ৪৬ পয়েন্টে।

শরিয়াভিত্তিক কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসইএস ২১ দশমিক ১১ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৫৪৬ দশমিক ৩১ পয়েন্টে।

বাছাই করা কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএস-৩০ সূচক ১৪ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৭০৫ দশমিক ১৩ পয়েন্টে।

দিনশেষে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৪৩৩ কোটি টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৯৫২ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
ব্যাংক-পুঁজিবাজার বন্ধ আগামী বুধবার
সাউথ বাংলার নতুন চেয়ারম্যান কাদির মোল্লা
খেলাপি ঋণ বাড়াল ২০ ব্যাংক, পুঁজিবাজারের ১৪টি
দুই শর্তে পুঁজিবাজারে আসছে ইউনিয়ন ব্যাংক
গভীর সংকটে বেসিক ব্যাংক, টাকা ঢেলেও ফল শূন্য

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
At the end of the holidays the capital market starts with the big ups

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

তিন দিন ছুটি শেষে পুঁজিবাজারের প্রথম কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টায় সূচকের বড় উত্থান হয়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫৯ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১১ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২০ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে ১৪০ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে।

এ সময় ২৫৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ৪৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭০টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকার মতোই উত্থানের মধ্য দিয়ে চলছে চট্টগ্রামের লেনদেন, সার্বিক সূচক বেড়েছে ৭২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৫৬টি কোম্পানির মধ্যে ৩২টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ১২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
In the first hour of the capital market the rise in the index has risen to most companies

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ৪ পয়েন্ট।

দিনের শুরুতেই দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৮৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে ১৩০ কোটি টাকার ওপরে শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় লেনদেনে অংশ নেয়া ৭৯ কোম্পানির মধ্যে ৪৫ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রামে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১ কোটি ১৯ লাখ টাকা।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The government will form a committee to find a long term financing way from the capital market

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজে বের করতে, একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট গড়ে তুলতে এবং ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা কমাতে শিগগিরই একটি যৌথ কমিটি গঠন করবে সরকার।

বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মধ্যে গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কমিটিতে অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বিএসইসির প্রতিনিধিরা থাকবেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির কর্মকর্তা বলেন, বৈঠকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে পুঁজিবাজারের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর বিষয়ে আলোচনা হয়।

তারা বলেন, ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি কমিয়ে দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন সংগ্রহের সুযোগ কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এ সময় দীর্ঘমেয়াদি মূলধন কীভাবে এবং কোনো প্রক্রিয়ায় পুঁজিবাজার থেকে সরবরাহ করা যেতে পারে সে বিষয় বিস্তারিত আলোচনা হয়। এছাড়াও দেশে একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠা এবং এর তারল্য বৃদ্ধির বিষয়েও আলোচনা হয়।

সবশেষে, এসব বিষয়ে করণীয় নির্ধারণে একটি যৌথ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. হাবিবুর রহমান, গভর্নরের উপদেষ্টা মো. আহসান উল্লাহ, বিএসইসি চেয়ারম্যান খোন্দকার রাশেদ মাকসুদ ও কমিশনার ফারজানা লালারুখসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

p
উপরে