× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
The rush of correction is less in the banking sector
google_news print-icon

সংশোধনের ঝাপটা কম ব্যাংক খাতে

সংশোধনের-ঝাপটা-কম-ব্যাংক-খাতে
গত ১২ সেপ্টেম্বর থেকে পুঁজিবাজারের সিংহভাগ কোম্পানির দরপতন হচ্ছে। এর বাইরে নয় ব্যাংক খাতও। ছবি: নিউজবাংলা
ব্যাংক খাতে সবচেয়ে বেশি ২২ শতাংশ কমেছে লোকসানি আইসিবি ইসলামী ব্যাংকের দর। এর বাইরে তিনটি ব্যাংকের দর ১০ শতাংশের কম কমেছে। ৮টি ব্যাংকের দর কমেছে ৫ থেকে ৭ শতাংশ। ১২টি ব্যাংকের দর কমেছে ১ থেকে ৫ শতাংশের কম। অর্থাৎ একদিন সর্বোচ্চ পরিমাণ বাড়লেই একটি ছাড়া বাকিগুলো হারিয়ে ফেলা দর ফিরে পাবে। আর সাতটি ব্যাংকের দর বেড়েছে। একটি ব্যাংকের দর পাল্টায়নি।

পুঁজিবাজারে এক বছরের বেশি সময় ধরে উত্থানে ব্যাংক খাতে দর বেড়েছে সামান্যই। এ নিয়ে হতাশার মধ্যে এবার একমাস ধরে টানা দর সংশোধনে এই খাতের শেয়ারধারীরা কিছুটা হলেও স্বস্তিতে আছে।

গত ১২ সেপ্টেম্বর থেকে পুঁজিবাজারে বড় মূলধনি কিছু কোম্পানি ছাড়া সিংহভাগ কোম্পানির দরপতন হচ্ছে। এর বাইরে নয় ব্যাংক খাতও। তবে এই খাতে দরপতনের হার তুলনামূলক কম। যেকোনো একটি ভালো দিনেই কোম্পানিগুলো যেটুকু দর হারিয়েছে, তার সবটুকু ফিরে পেতে পারে।

ব্যাংক খাতে কেবল লোকসানি একটি কোম্পানির শেয়ারদর উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কমেছে। আগের দুই মাসে অস্বাভাবিক হারে বেড়ে যাওয়া আইসিবি ইসলামী ব্যাংকের শেয়ারদর কমেছে ২২ শতাংশ। এটির দাম আরও বেশি কমেছিল, তবে চলতি সপ্তাহে কিছুটা দর ফিরে পেয়েছে।

বাকি ৩১টি কোম্পানির মধ্যে ৯ শতাংশের বেশি কমেছে তিনটি কোম্পানির দর। একটির দর মাস শেষে অপরিবর্তিত আছে একটির, সাতটির দর বেড়েছে। চারটির দর কমেছে এক থেকে দুই শতাংশের মধ্যে। আটটি কোম্পানির শেয়ার দর কমার হার তিন থেকে পাঁচ শতাংশের মধ্যে। ৮টি কোম্পানির শেয়ার দর ৫ শতাংশের বেশি থেকে ৭ শতাংশ পর্যন্ত কমেছে।

এই সময়ে মুনাফায় থাকা ব্যাংকের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দর হারানো ব্যাংকের শেয়ার দর কমেছে ৯.৮৪ শতাংশ। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দর কমেছে আরেকটি ব্যাংকের ৯.৪০ শতাংশ, আর তৃতীয় সর্বোচ্চ কমেছে ৯.২৫ শতাংশ।

আরও একটি ব্যাংকের শেয়ারদর আপাতদৃষ্টিতে সাড়ে ৯ শতাংশ কমলেও সেটি ৮ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে এবং সেই লভ্যাংশ সমন্বয় হয়েছে।

অন্যদিকে প্রধান খাতগুলোর মধ্যে বিমা, খাদ্য ও আনুষঙ্গিক, প্রকৌশল এবং বস্ত্র খাতে ১৫ থেকে ৩০ শতাংশ এমনকি এর চেয়ে বেশি হারে দর সংশোধন হয়েছে বহু কোম্পানির।

বিমা খাতের ৫১টি কোম্পানির মধ্যে গত এক মাসে দর বেড়েছে কেবল দুটির, প্রকৌশল খাতের ৪২ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে আটটির, বস্ত্র খাতের ৫৮টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৩টির। কমেছে বাকিগুলোর।

পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে ব্র্যাক ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান ব্র্যাক ইপিএলের সাবেক গবেষণা প্রধান দেবব্রত কুমার সরকার নিউজবাংলাকে বলেন, ‘দেখে মনে হচ্ছে বিনিয়োগাকারীরা ফান্ডামেন্টাল কোম্পানির দিকে আকৃষ্ট হচ্ছে। আসলে দুর্বল ও লোকসানি কোম্পানিতে বিনিয়োগ করে এক সময় ভালো মুনাফা করলেও এখন দর সংশোধনের সময় দেখা গেছে, তারাই সবচেয়ে বেশি লোকসানে আছে। এ থেকে অভিজ্ঞতা বিনিয়োগকারীরা কিছুটা হলেও শিক্ষা নিয়েছে বলে মনে হয়।

ব্যাংক খাতে সবচেয়ে বেশি কমেছে আইসিবি ইসলামী ব্যাংকের দর এক বছরেরও বেশি সময় ধরে পুঁজিবাজারে উত্থানের মধ্যে ব্যাংক খাতের একমাত্র লোকসানি কোম্পানিটি আইসিবি ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার দর বেড়েছে ১০০ শতাংশের বেশি।

গত বছরের জুলাইয়ের শেষে কোম্পানিটির শেয়ারদর ছিল ২ টাকা ৮০ পয়সা। সেটি এবার বেড়ে হয় সর্বোচ্চ ৭ টাকা ৮০ পয়সা।

গত ২৯ জুলাইও শেয়ার দর ছিল ৪ টাকা ৮০ পয়সা। সেখান থেকে অস্বাভাবিক হারে বেড়ে ২ সেপ্টেম্বর দাম দাঁড়ায় ৭ টাকা ৪০ পয়সা।

অথচ তালিকাভুক্ত হওয়ার পর কখনও মুনাফার মুখ না দেখে কোম্পানিটি চলতি বছরও লোকসানের বৃত্ত থেকে বের হতে পারেনি, এমনকি লোকসান কমাতেও পারেনি। তার পরেও শেয়ার দর কেন এভাবে বাড়ছে, এমন প্রশ্নের মধ্যে ১২ সেপ্টেম্বর সংশোধন শুরু হতে না হতেই লাফিয়ে লাফিয়ে কমতে থাকে।

গত ১০ অক্টোবর সেই ২৭ জুলাইয়ের দাম ৪ টাকা ৮০ পয়সায় নেমে আসে দাম। তবে এরপর সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে চার কর্মদিবসের মধ্যে তিন দিন বেড়ে হয় ৫ টাকা ৬০ পয়সা।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দর কমেছে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের দর। এক মাসে ব্যাংকটির শেয়ার দর হারিয়েছে ৯.৮৪ শতাংশ। ১ টাকা ৩০ পয়সা কমে শেয়ার দর ১৩ টাকা ৪০ পয়সা থেকে হয়েছে ১২ টাকা ৮০ পয়সা।

তৃতীয় সর্বোচ্চ দর কমেছে ব্র্যাক ব্যাংকের, যেটির দাম সর্বোচ্চ পরিমাণে কমা কিছুটা অবাক করার মতোই ঘটনা। চলতি বছর অর্ধবার্ষিকে এই ব্যাংকটির আয় দ্বিগুণের বেশি বেড়েছে।

গত এক মাসে এই ব্যাংকটি দর হারিয়েছে ৪ টাকা ৮০ পয়সা শেয়ার দর ৫০টাকা ৬০ পয়সা থেকে নেমে এসেছে ৪৫ টাকা ৮০ পয়সায়। শতকরা হিসেবে দর কমেছে ৯.৪৮ শতাংশ।

তৃতীয় সর্বোচ্চ দর কমেছে চাপে থাকা এবি ব্যাংক। তবে এটির দর প্রায় সময়ই উঠা নামার মধ্যে থাকে।

৯ সেপ্টেম্বর ব্যাংকটির শেয়ারদর ছিল ১৬ টাকা ২০ পয়সা। সেটি কমে এখন দাঁড়িয়েছে ১৪ টাকা ৭০ পয়সা। কমেছে ১ টাকা ৫০ পয়সা বা ৯.২ শতাংশ।

নতুন তালিকাভুক্ত সাউথবাংলার শেয়ার আপাতদৃষ্টিতে ৯.৪৭ শতাংশ দর হারিয়েছে দেখা গেলেও এর মধ্যে ২০২০ সালে সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য ঘোষিত লভ্যাংশ সমন্বয় হয়েছে। এই বছরে ৪ শতাংশ বোনাস ও ৪ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয়া হয়েছে। এমনিতে নগদ লভ্যাংশ সমন্বয়ের কথা না থাকলেও বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের পুঁজিবাজারে এই প্রবণতা আছে। এই দুটি বিষয় হিসাব করলে ৪ শতাংশের মতো কমেছে ব্যাংকটির শেয়ার দর।

সংশোধনের ঝাপটা কম ব্যাংক খাতে
পুঁজিবাজারে টানা দরপতনে হতাশ হয়ে পড়েছেন বিনিয়োগকারীরা। ছবি: ফাইল ছবি

৫ থেকে ৭ শতাংশ দর হারিয়েছে যেসব ব্যাংক

এই সময়ে ওয়ান ব্যাংকের শেয়ারদর কমেছে ৭.০৯ শতাংশ। শেয়ারদর ১৪ টাকা ১০ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ১৩ টাকা ১০ পয়সায়।

ন্যাশনাল ব্যাংকের কম কমেছে ৬.৭৪ শতাংশ। ৬০ পয়সা কমে ৮ টাকা ৯০ পয়সা থেকে দাঁড়িয়েছে ৮ টাকা ৩০ পয়সায়।

মে মাসের শেষ সপ্তাহ থেকে জুলাইয়ের শেষ সপ্তাহ টানা বেড়ে যাওয়া ডাচ বাংলা ব্যাংক তিন মাস ধরেই সংশোধনে আছে।

৯৭ টাকা ৭০ পয়সা থেকে কমতে কমতে শেয়ার দর এখন দাঁড়িয়েছে ৭৯ টাকা ৯০ পয়সায়। এর মধ্যে গত ১২ সেপ্টেম্বর থেকে কমেছে ৫ টাকা ৪০ পয়সা বা ৬.৩৩ শতাংশ।

শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের শেয়ারদর কমেছে ৬.২৭ শতাংশ। এই সময়ে শেয়ার দর ২২ টাকা ৩০ পয়সা থেকে কমে ২০ টাকা ৯০ পয়সায়।

রূপালী ব্যাংকের শেয়ারদর কমেছে ৬.০২ শতাংশ। এই সময়ে দাম ৩৮ টাকা ২০ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ৩৫ টাকা ৯০ পয়সায়।

প্রাইম ব্যাংকের শেয়ার দর হারিয়েছে ৫.৯৫ শতাংশ। ১ টাকা ৪০ পয়সা কমে ২৩ টাকা ৫০ পয়সা থেকে হয়েছে ২২ টাকা ১০ পয়সায়।

ট্রাস্ট ব্যাংকের শেয়ারদর এই সময়ে কমেছে ৫.৮৪ শতাংশ। ২ টাকা ১০ পয়া কমে ৩৫ টাকা ৯০ পয়সা থেকে দাঁড়িয়েছে ৩৩ টাকা ৮০ পয়সায়।

৫ শতাংশের কম কমেছে যেগুলোর দর

৪.৮০ শতাংশ কমেছে স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের দর। ১০ টাকা ৪০ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ৯ টাকা ৯০ পয়সা।

৪.৭৮ শতাংশ কমেছে মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের শেয়ারদর। ১ টাকা কমে ২০ টাকা ৯০ পয়সা থেকে শেয়ার দর দাঁড়িয়েছে ১৯ টাকা ৯০ পয়সায়।

৪.৪৭ শতাংশ কমেছে এক্সিম ব্যাংকের শেয়ারদর। ৭০ পয়সা কমে ১৫ টাকা ৯০ পয়সা থেকে শেয়ার দর দাঁড়িয়েছে ১৫ টাকা ২০ পয়সায়।

৪.৪০ শতাংশ কমেছে এনসিসি ব্যাংকের শেয়ারদর। ৬০ পয়সা কমে ১৩ টাকা ৪০ পয়সা থেকে শেয়ার দর দাঁড়িয়েছে ১২ টাকা ৮০ পয়সায়।

৪.২১ শতাংশ কমেছে সাউথইস্ট ব্যাংকের শেয়ারদর। ৭০ পয়সা কমে ১৬ টাকা ৬০ পয়সা থেকে শেয়ার দর দাঁড়িয়েছে ১৫ টাকা ৯০ পয়সায়।

ঢাকা ব্যাংকের শেয়ারদর কমেছে ৪.০৫ শতাংশ। ৬০ পয়সা কমে ১৪ টাকা ৮০ পয়সা থেকে দাঁড়িয়েছে ১৪ টাকা ২০ পয়সায়।

৩.৩৩ শতাংশ কমেছে এসআইবিএলের দর। ৪০ পয়সা কমে ১৫ টাকা থেকে দাঁড়িয়েছে ১৪ টাকা ৫০ পয়সায়।

৪.৪৭ শতাংশ কমেছে এক্সিম ব্যাংকের শেয়ারদর। ৬০ পয়সা কমে ১৩ টাকা ৪০ পয়সা থেকে শেয়ার দর দাঁড়িয়েছে ১২ টাকা ৮০ পয়সায়।

২.৯৭ শতাংশ কমেছে ইউসিবির শেয়ারদর। ৫০ পয়সা কমে ১৬ টাকা ৮০ পয়সা থেকে দাঁড়িয়েছে ১৬ টাকা ৩০ পয়সায়।

২.৬৬ শতাংশ কমেছে প্রিমিয়ার ব্যাংকের শেয়ারদর। ৪০ পয়সা কমে ১৫ টাকা থেকে দাঁড়িয়েছে ১৪ টাকা ৬০ পয়সায়।

১.৮৬ শতাংশ কমেছে মার্কেন্টাইল ব্যাংকের শেয়ারদর। ৩০ পয়সা কমে ১৬ টাকা ১০ পয়সা থেকে দাঁড়িয়েছে ১৫ টাকা ৮০ পয়সা।

১.৩৬ শতাংশ কমেছে সিটি ব্যাংকের শেয়ারদর। ৪০ পয়সা কমে ২৯ টাকা ২০ পয়সা থেকে দাঁড়িয়েছে ২৮ টাকা ৮০ পয়সায়।

যেগুলোর দর বেড়েছে

বাজার সংশোধনের একমাসে কমে গিয়েও শেষ পর্যন্ত বেড়েছে এনআরবিসির দর। সংশোধন শুরু হওয়ার আগের দিন শেয়ারদর ছিল ২৮ টাকা। সেখান থেকে দর এক পর্যায়ে ২৩ টাকা ৮০ পয়সায় নেমে এসেছিল। কিন্তু গত ৬ কর্মদিবসের মধ্যে ৫ দিন বেড়ে এখন দাম দাঁড়িয়েছে ৩১ টাকা ৬০ পয়সায়।

অর্থাৎ বাজার সংশোধনের মধ্যে ব্যাংকটির দর বেড়েছে ১২.৮৫ শতাংশ বা ৩ টাকা ৬০ পয়সা।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৬.৫৮ শতাংশ বেড়েছে আইএফআইসি ব্যাংকের শেয়ার দর। এটির দরও কমে গিয়ে পরে বেড়েছে। বাজার সংশোধন শুরুর আগের দিন দাম ছিল ১৬ টাকা ৭০ পয়সা। ১ টাকা ১০ পয়সা বেড়ে এখন দাম ১৭ টাকা ৮০ পয়সা।

তৃতীয় সর্বোচ্চ ৪.৮০ শতাংশ বেড়েছে যমুনা ব্যাংকের দর। ২২ টাকা ৯০ পয়সা থেকে ১ টাকা ১০ পয়সা বেড়ে হয়েছে ২৪ টাকা। তবে দাম একপর্যায়ে আরও বেড়ে ২৫ টাকা হয়েছিল।

চতুর্থ সর্বোচ্চ ২.৮৬ শতাংশ বেড়েছে উত্তরা ব্যাংকের দর। ২৪ টাকা ৪০ পয়সা থেকে ৭০ পয়সা বেড়ে হয়েছে ২৫ টাকা ১০ পয়সা।

এছাড়া পূবালী ব্যাংকের শেয়ার দর ২ শতাংশ বেড়ে ২৫ টাকা থেকে ২৫ টাকা ৫০ পয়সা, ব্যাংক এশিয়ার দর ০.৯৪ শতাংশ বেড়ে ২০ টাকা ২০ পয়সা থেকে ২০ টাকা ৪০ পয়সা, আল আরফাহ ইসলামী ব্যাংকের দর ০.৩৮ শতাংশ বেড়ে ২৬ টাকা ১০ পয়সা থেকে হয়েছে ২৬ টাকা ২০ পয়সা।

অন্যদিকে ইসলামী ব্যাংকের শেয়ারদর উঠানামা করে ঠাঁই দাঁড়িয়ে আছে। সংশোধন শুরুর আগেও দাম ছিল ৩০ টাকা। এখনও তাই।

আরও পড়ুন:
রিলেশনশিপ অফিসার নিচ্ছে ইসলামী ব্যাংক
স্বাভাবিক সংশোধন, আতঙ্কের কিছু নেই: আবু আহমেদ
মুনাফা বাড়লেও লভ্যাংশ বাড়ায়নি ডেসকো
ব্যাংক-পুঁজিবাজার বন্ধ আগামী বুধবার
টানা চার দিন দরপতন, ২৩ ফেব্রুয়ারির পর প্রথম

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে