নীলফামারীতে মাসব্যাপী জাতীয় ইঁদুর নিধন অভিযান শুরু হয়েছে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে বৃহস্পতিবার দুপুরে এর উদ্বোধন করেন সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শাহিদ মাহমুদ।
এতে সভাপতিত্ব করেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক আবু বক্কর সিদ্দিক।
বক্তব্য দেন জেলা প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা হোমায়রা মন্ডল, অতিরিক্ত উপপরিচালক (শষ্য) আফজাল হোসেন, অতিরিক্ত উপপরিচালক (উদ্যান) আব্দুল্লাহ আল মামুন।
এতে ইঁদুর নিধনে নিজের অভিজ্ঞতা ও ফসলের ক্ষতির দিক তুলে ধরেন ইঁদুর নিধনে জাতীয় পুরস্কার পাওয়া জলঢাকা উপজেলার মীরগঞ্জ ইউনিয়নের আব্দুল জলিল।
পরে জেলা পর্যায়ে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ইঁদুর নিধনের জন্য জলঢাকার মীরগঞ্জ ইউনিয়নের আব্দুল জলিলকে প্রথম, সদরের গোড়গ্রাম ইউনিয়নের কীর্ত্তনীয়া পাড়ার সাধন ব্যানার্জিকে দ্বিতীয় এবং সৈয়দপুরের কামারপুকুর ইউনিয়নের এমদাদুল হককে তৃতীয় পুরষ্কার দেয়া হয়।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক আবু বক্কর সিদ্দিক জানান, ২০২০ সালে আব্দুল জলিল ৩৭ হাজার ৭১৫টি, সাধন ব্যানার্জি ১৫ হাজার ৮৭০টি ও সৈয়দপুরের এমদাদুল হক ৯ হাজার ৩৫০টি ইঁদুর নিধন করেন।
‘জাতীয় সম্পদ রক্ষার্থে, ইঁদুর মারি একসাথে’ শ্লোগানে শুরু হওয়া এ কর্মসূচি ১০ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে বলেও জানান তিনি।
হাওয়া সিনেমার ‘সাদা সাদা কালা কালা’ গানটি এখন দেশ মাতাচ্ছে। দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে গানটি নিয়ে উন্মাদনার ভিডিও পাওয়া যাচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে।
এখন পর্যন্ত সিনেমাটির ট্রেইলার ও একটি গান প্রকাশ পেয়েছে। ট্রেইলার দেখেই দর্শকদের মধ্যে আগ্রহ তৈরি হচ্ছিল; পরে ‘সাদা সাদা কালা কালা’ গানটি শোনার পর সিনেমাটি নিয়ে আগ্রহ আরও বেড়েছে দর্শকদের। অনেকেই সিনেমাটির আরও কিছু দৃশ্য, গান দেখতে আগ্রহের কথা জানাচ্ছেন।
জানতে চাইছেন আর কোনো গান বা নতুন কোনো ভিডিও কি প্রকাশ পাবে? সিনেমায় কি আর কোনো গান নেই?
সিনেমাটির নির্মাতা মেজবাউর রহমান সুমন নিউজবাংলাকে বলেন, “আমাদের প্রথম থেকেই পরিকল্পনা ছিল ট্রেইলার ও ‘সাদা সাদা কালা কালা’ গানটি প্রকাশ করব। সেভাবেই আমরা এগোচ্ছি।’
সুমন জানালেন সিনেমায় আরও গান আছে। তবে সেগুলো সিনেমায় ব্যবহার-ভঙ্গিও অন্যরকম, ঠিক ‘সাদা সাদা কালা কালা’ গানটির মতো নয়।
সুমন বলেন, ‘হাওয়া সিনেমায় শাহজাহান মুন্সি, রজ্জব দেওয়ান ও বাসুদেব বাউলের গান ব্যবহার করা হয়েছে। গানগুলো আগেই প্রকাশিত। বিষয়টি এমন না যে সিনেমার জন্য নতুন গান লিখে, সুর করে তাদের দিয়ে গাওয়ানো হয়েছে।’
বিষয়টি ব্যাখ্যা করে সুমন বলেন, ‘আমি চেনা জিনিসই দর্শক বা শ্রোতাদের দেখাতে-শোনাতে চেয়েছি। যে গানগুলোর কথা আমি বললাম, সেগুলো আয়োজন করে দেখানো বা শোনানো হয়নি সিনেমায়। গানগুলো শোনা যাবে মাঝিদের মোবাইলে। মানে গভীর সমুদ্রে থাকা মাঝিরা যেভাবে গান শোনেন, সেভাবেই গানগুলোর ব্যবহার করা হয়েছে।’
সুমন জানান, শাহজাহান মুন্সির কণ্ঠে ‘জ্বালা সহেনা’ শিরোনামের একটি গান রয়েছে। রজ্জব দেওয়ানের একটি গানও গেয়েছেন শাহজাহান মুন্সি। আর বাসুদেব বাউলের গানটির প্রেক্ষাপট একটু আলাদা।
সুমন বলেন, ‘আমাদের ইচ্ছা আছে বাসুদেব বাউলের গানটি আমরা সিনেমা মুক্তির পর প্রকাশ করব।’
‘সাদা সাদা কালা কালা’ গানটিতে নতুন রকমের সাউন্ড পাওয়ায় শ্রোতারা তা শুনতে পছন্দ করছেন বলে মনে করেন সুমন। বাকি গানগুলোও একই ঢঙে তৈরি করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
সুমন বলেন, ‘গ্রাম থেকে শহর, সবখানেই মানুষ যখন একসঙ্গে হয় তখন তারা গান গাইতে চাইলে এভাবেই গান করে। হাতের কাছে যা পায় তাই দিয়ে সুর তোলার চেষ্টা করে। গান বা সিনেমা সবখানেই আমি এমন স্বাভাবিক বিষয়টাই রাখার চেষ্টা করেছি।’
এখন চলছে হাওয়া সিনেমাটির প্রচার। আর কিছুদিন পরই অর্থাৎ ২৯ জুলাই মুক্তি পাবে সিনেমাটি।
আরও পড়ুন:গুজব ও ভুয়া তথ্য যাচাই করে সঠিক তথ্য জেনে সংবাদ পরিবেশন করাই একজন সংবাদকর্মীর দায়িত্ব।
রোববার রাজধানীর জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউটে এক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় এমনটি বলেছেন বক্তারা।
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) সদস্যদের ‘গুজব, ভুয়া সংবাদ ও তথ্য যাচাই’ বিষয়ক ওই প্রশিক্ষণের আয়োজন করে জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউট।
ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক শাহিন ইসলামের সভাপতিত্বে কর্মশালায় প্রধান আলোচক ছিলেন সিনিয়র সাংবাদিক ও গবেষক এম আবুল কালাম আজাদ।
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ইনস্টিটিউটের পরিচালক (প্রশিক্ষণ) মো. নজরুল ইসলাম। বক্তব্য রাখেন ইনস্টিটিউটের অতিরিক্ত মহাপরিচালক ফায়জুল হক,
পরিচালক (প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠান) মো. মারুফ নাওয়াজ, উপপরিচালক মো. আবুজার গাফফার, সহকারী পরিচালক মোল্লা ইফতেখার আহমেদ।
কর্মশালা সমন্বয় করেন ডিআরইউর তথ্য-প্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক কামাল মোশারেফ।
কর্মশালায় বক্তারা বলেন, গুজব ও ভুয়া সংবাদ পরিবেশনে সবাইকে সতর্ক হতে হবে। ভুয়া তথ্য পেলে সঙ্গে সঙ্গে সেটি নিউজ আকারে প্রকাশ না করে ফ্যাক্ট চেক করে সংবাদ প্রকাশ করা উচিত। অনেক ক্ষেত্রে জাতীয় গণমাধ্যমও প্রতিযোগিতার জন্য এটি করে থাকে। কিন্তু এ ধরনের গুজব ও ভুয়া সংবাদে কোনো সম্প্রদায় বা গোষ্ঠীর অনেক বড় ক্ষতি হয়ে যায়। এ জন্য গুজব এবং ভুয়া তথ্য যাচাই করাই একজন গণমাধ্যমকর্মীর অন্যতম দায়িত্ব।
বিভিন্ন গণমাধ্যমে কর্মরত ৫০ জন ডিআরইউ সদস্য এ কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন।
আগামী দিনেও সাংবাদিকতার দক্ষতা বৃদ্ধি করতে সময় উপযোগী আরও বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ডিআরইউ ও জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউট কাজ করবে বলে জানান তথ্য-প্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক কামাল মোশারেফ।
আরও পড়ুন:সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মধ্যে ঈদ উপহার বিতরণ করেছে প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির সোশ্যাল সার্ভিসেস ক্লাব।
আসন্ন ঈদুল-ফিতর উপলক্ষ্যে গত বৃহস্পতিবার প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির সোশ্যাল সার্ভিসেস ক্লাব ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মধ্যে এই ঈদ উপহার বিতরণ করে।
এই কার্যক্রমে উপস্থিত ছিলেন সোশ্যাল সার্ভিসেস ক্লাবের উপদেষ্টারা।
এ ছাড়া স্কুল অফ বিজনেসের সহযোগী অধ্যাপক রফিকুল হক এবং ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যান্ড কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জাকির হোসাইন, প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ কর্মকর্তা জাহিদ হাসান, ক্লাব সদস্য ও ছাত্র-ছাত্রীরা।
কক্সবাজারে মুজিববর্ষ উপলক্ষে অসহায় রোগীদের মাঝে এক লাখ ১৩ হাজার ব্যাগ রক্তদান করেছে ‘কক্সবাজার ব্লাড ডোনেটিং ক্লাব’।
এ সংগঠনের সদস্য ও ডোনাররা ক্যানসার বা অন্য কোনো জটিল রোগে আক্রান্তদের জন্য অস্ত্রোপচার, সন্তান প্রসব বেদনায় ভুগতে থাকা মায়েদের জন্য রক্ত দিয়ে পাশে ছিল। এর পাশাপাশি লকডাউনের সময়ে অসহায় সুবিধাবঞ্চিতদের মাঝে খাবার সামগ্রী উপহার, নিম্নবিত্ত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা, রক্তদানভিত্তিক অ্যাপস সেবা চালুসহ রক্তদানে উদ্বুদ্ধ করতে নানা ক্যাম্পেইনে অংশ নেয় সংগঠনটি।
শহরের বাস-টার্মিনাল এলাকায় শুক্রবার সন্ধ্যায় সংগঠনটির পঞ্চম বর্ষপূর্তি উদযাপন ও ইফতার পার্টিতে এসব তথ্য জানান সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মোহাম্মদ আব্দুল হালিম। অনুষ্ঠানটি তার সভাপতিতত্বে সঞ্চালনা করেন শামসুল আলম শ্রাবণ।
এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র মুজিবুর রহমান।
তিনি বলেন, ‘মানুষকে ভালোবেসে যত কাজ করা যায়, তার অন্যতম হলো রক্তদান। অন্যকে রক্ত দেয়ার মাধ্যমে যেমন তার জীবন বাঁচানো যায়, তেমনি রক্তদান করলে রক্তদাতার নিজের শরীরেরও উপকার হয়। এ ছাড়া অসহায় মানুষের পাশে থাকা সোয়াবের কাজ।’
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার (আরএমও) আশিকুর রহমান, সিনিয়র আইনজীবী আবু হেনা মোস্তফা কামাল, সদর হাসপাতাল ব্লাড ব্যাংকের ইনচার্জ আবু তাহের টিপু, হেলাল উদ্দিন, সোহেল রানা ও নুরুল হকসহ অনেকে।
আরও পড়ুন:রমজান উপলক্ষে সিরাজগঞ্জ-২ (সদর-কামারখন্দ) আসনের সব মসজিদের খতিব ও ইমামদের রমজানের বাজার ও উপহার সামগ্রী বিতরণ করেছেন স্থানীয় সংসদ সদস্য (এমপি) অধ্যাপক ডা. হাবিবে মিল্লাত মুন্না।
সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে বুধবার সদর উপজেলার প্রায় ৮০০ ইমামকে রমজানের উপহার সামগ্রী দেয়া হয়। অনুষ্ঠানে রমজান মাসের তাৎপর্যও আলোচনা করা হয়।
সিরাজগঞ্জ ইমাম সমিতির সভাপতি মাওলানা আবু বকর সিদ্দীকের সঞ্চালনায় এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার চেয়ারম্যান রিয়াজ উদ্দীন, সিরাজগঞ্জ পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি হেলাল উদ্দীন, সিরাজগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আহসান হাবিব খোকা ও সাংবাদিকসহ অনেকে।
ইমাম সমিতির সভাপতি মাওলানা আবু বকর সিদ্দীক বলেন, ‘এমপি হাবিবে মিল্লাত প্রতি বছরই মাহে রমজানে প্রতি মসজিদের ইমামদের উপহার দিয়ে থাকেন। তিনি কোনো ত্রাণ দেননি; বরং রমজানের উপহার সামগ্রী দিয়েছেন।
‘তিনি নিজ থেকে আমাকে ফোন করে এই উদ্যোগের কথা জানান। এ রকম একজন এমপি আমাদের আসনে আছে বলেই ধর্মীয় সংস্কৃতির শুদ্ধ চর্চা হচ্ছে।’
প্রধান অতিথির বক্তব্যে এমপি হাবিবে মিল্লাত বলেন, ‘শুরুতে ইচ্ছা ছিল ইফতার সামগ্রী দেয়ার, তবে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পাওয়ায় নিজ থেকেই সংসদীয় আসনের সকল মসজিদের ইমামদের রমজানের বাজার দেয়ার পরিকল্পনা করি। এ ছাড়া আমার পক্ষ থেকে সামান্য রমজানের উপহার সামগ্রী দিয়েছি।’
আরও পড়ুন:ময়মনসিংহে র্যালি, আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস পালিত হয়েছে।
জেলা প্রশাসন ও জেলা সমাজসেবা কার্যালয় শনিবার সকালে শহরের টাউন হল প্রাঙ্গণ থেকে র্যালি শুরু করে। শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে জেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে গিয়ে র্যালি শেষ হয়।
‘এমন বিশ্ব গড়ি, অটিজম বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন ব্যক্তির প্রতিভা বিকশিত করি’ ছিল র্যালির প্রতিপাদ্য।
এরপর জেলা পরিষদের ভাষা শহীদ আব্দুল জব্বার মিলনায়তনে আলোচনা সভা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক এনামুল হক।
সমাজসেবা কার্যালয়ের উপপরিচালক আবু আবদুল্লাহ মোহাম্মদ ওয়ালী উল্লাহর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ইউসুফ খান পাঠান ও সমাজসেবা অধিদপ্তরের বিভাগীয় কার্যালয়ের পরিচালক তাহমিনা আক্তার।
উৎসবমুখর আয়োজনে শেষ হয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক সংসদের (ডিইউসিএস) বসন্ত উদযাপন ও নবীনবরণ অনুষ্ঠান উচ্ছ্বাস বরণ। একই সঙ্গে যাত্রা শুরু করেছে ডিইউসিএসের নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শিক্ষক কেন্দ্রের (টিএসসি) মিলনায়তনে মঙ্গলবার দুপুর ৩টার দিকে এ আয়োজন উদ্বোধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ওয়াহিদা মল্লিক জলি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন গীতিকার, নাট্যকার, ঔপন্যাসিক ও গল্পকার অনুরূপ আইচ, সংগীত শিল্পী ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব নবনীতা চৌধুরী এবং টিএসসির পরিচালক সৈয়দ আলী আকবর।
ডিইউসিএসের মডারেটর সাবরিনা সুলতানা চৌধুরীর সভাপতিত্বে আনুষ্ঠানিকভাবে সভাপতি হিসেবে সাদিয়া আশরাফী থিজবী ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে জয় দাস দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
এই আয়োজনের বিশেষ আকর্ষণ ছিল এই সংগঠনের নবীন সদস্যদের সাংস্কৃতিক পরিবেশনা।
ওয়াহিদা মল্লিক জলি সবাইকে সততা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করার আহ্বান জানান।
সংস্কৃতি চর্চার সঙ্গে ধর্মচর্চার কোনো বিরোধ নেই বলে মন্তব্য করেন অনুরূপ আইচ। সংস্কৃতি চর্চার আনন্দকে নবীনদের হাত ধরে সব জায়গায় ছড়িয়ে দেয়ার প্রত্যাশা জানান নবনীতা চৌধুরী।
সাংস্কৃতিক চর্চাকে এগিয়ে নিতে ২০১৫ সালে যাত্রা শুরু করে ডিইউসিএস। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই সংগঠনটি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনের সাংস্কৃতিক আয়োজনে কৃতিত্বের সঙ্গে নিজেদের পরিবেশনা উপস্থাপন করেছে।
বসন্ত উদযাপন ও নবীনবরণ অনুষ্ঠানে সাবরিনা সুলতানা চৌধুরী বলেন, ‘সুস্থ সংস্কৃতি যে কোনো নেতিবাচক বিষয়কে রুখে দেয়ার ক্ষমতা রাখে।’
তিনি সবাইকে সুস্থ সংস্কৃতি চর্চার আহ্বান জানান।
মন্তব্য