× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
The company lost 44 lakh shares in Beximco
google_news print-icon

আগ্রহ কমছে বেক্সিমকোয়, ৪৪ লাখ শেয়ার ছাড়ল প্রতিষ্ঠান  

আগ্রহ-কমছে-বেক্সিমকোয়-৪৪-লাখ-শেয়ার-ছাড়ল-প্রতিষ্ঠান- 
যুক্তরাষ্ট্রে পিপিই রপ্তানি করতে পার্ক করার পর বেক্সিমকোর আয় ও শেয়ারের লেনদেন দুটিই বেড়ে চলেছে।
গত ৪ অক্টোবর হাতবদল হয়েছিল ১ কোটি ২১ লাখ ৩৮ হাজার ৫১৯টি শেয়ার। এরপর থেকে ক্রমেই কমতে থাকে লেনদেন। মঙ্গলবার হাতবদল হয় ২৮ লাখ ৬১ হাজার ৬৫১টি শেয়ার। বুধবার খানিকটা বাড়লেও লেনদেন ৫০ লাখও ছাড়ায়নি।

লেনদেনের শীর্ষে বেক্সিমকো- গত প্রায় এক বছর ধরে পুঁজিবাজারে নিয়মিত ঘটা এই বিষয়টি গত এক সপ্তাহে হয়নি একবারও।

আগস্টে ও সেপ্টেম্বরে এক দিনে নিয়মিত দেড়শ থেকে দুইশ কোটি টাকা, কোনো কোনো দিন তার চেয়ে বেশি লেনদেন হওয়া কোম্পানিটির শেয়ার গত দুই দিনেও একশ কোটি টাকা লেনদেন হয়নি।

এর মধ্যে গত দুই দিন লেনদেন একেবারেই কমে গেছে। গত মঙ্গলবার এক বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন সংখ্যক শেয়ার লেনদেন হয়েছে। পর দিন কিছুটা বেড়েছে অবশ্য।

গত জুলাই ও আগস্টে কোম্পানিটির শেয়ার দর বাড়লেও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা ১১ কোটির বেশি শেয়ার কিনে কোম্পানিতে তাদের হিস্যা বাড়িয়েছিল। তবে সেপ্টেম্বরে এসে কিছু শেয়ার তারা বিক্রি করেছে, যেটি অরর্ধকোটর কাছাকাছি।

গত বছরের মাঝামাঝি থেকে পুঁজিবাজার চাঙা হয়ে উঠার পর এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে, তার মধ্যে শীর্ষ সারিতেই আছে বেক্সিমকো।

করোনার কারণে ৬৬ দিনের সাধারণ ছুটি শেষে ২০২০ সালের মে মাসে পুঁজিবাজারে লেনদেন চালু হওয়ার পর কোম্পানিটির শেয়ার দর ছিল ১৩ টাকার ঘরে। চলতি মাসের শুরুতে তা এক পর্যায়ে হয়ে যায় ১৫১ টাকা ২০ পয়সা।

শেয়ার দর এভাবে বাড়ার পেছনে কোম্পানির ব্যবসা সম্প্রসারণ ও আয় বৃদ্ধির বিষয়টি সামনে এসেছে।

২০২০ সালে শেয়ার প্রতি ৫১ পয়সা আয় করা কোম্পানিটির গত ৩০ জুন শেষ করা অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আয় করেছিল ১৪ পয়সা।

কিন্তু পরের প্রান্তিক থেকে আয় বাড়তে থাকে। এই সময়ে কোম্পানিটি পোশাক রপ্তানিতে ব্যাপক আয় করে। আবার যুক্তরাষ্ট্রে পিপিই রপ্তানি করতে ৯০০ কোটি টাকায় পিপিই পার্ক করে বেক্সিমকো। এখান থেকে বছরে ৫ হাজার কোটি টাকার পণ্য নেবে যুক্তরাষ্ট্র।

এর সুফল এরই মধ্যে পেয়েছে বেক্সিমকো। গত ৩০ জুন সমাপ্ত অর্থবছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪ টাকা ৩০ পয়সা। এর মধ্যে প্রতি প্রান্তিকেই আয় বাড়ছে। জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত তিন মাসে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ৩৮ পয়সা।

আবার বেক্সি পাওয়ার নামে একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান দুটি বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে কাজ পেয়েছে। এর মধ্যে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার তারাপুর ইউনিয়নে একটি ২৮০ মেগাওয়াট ও পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় নির্মিত হচ্ছে ৫৫ মেগাওয়াটের আরও একটি সৌর বিদ্যুৎকেন্দ্র।

এর মধ্যে গাইবান্ধার কেন্দ্রটি নির্মাণ করছে তিস্তা সোলার লিমিটেড আর পঞ্চগড়েরটি নির্মাণ করছে করতোয়া সোলার লিমিটেড নামে কোম্পানি। এই দুটি কোম্পানির ৭৫ শতাংশের মালিক বেক্সিমকোর সহযোগী প্রতিষ্ঠান বেক্সি পাওয়ার। বেক্সি পাওয়ারের ৭৫ শতাংশের মালিক আবার বেক্সিমকো লিমিটেড।

এই দুটি বিদ্যুৎকেন্দ্র আগামী বছরের মাঝামাঝি সময়ে উৎপাদনে আসবে।

এই বিদ্যুৎকেন্দ্রের অর্থায়নের জন্য বেক্মিমকো তিন হাজার কোটি টাকার সুকুক বন্ড ছেড়েছে।

আগ্রহ কমছে বেক্সিমকোয়, ৪৪ লাখ শেয়ার ছাড়ল প্রতিষ্ঠান
বেক্সিমকোর শেয়ার দর বৃদ্ধির পেছনে আরেক কারণ হচ্ছে তাদের সহযোগী কোম্পানির দুটি সৌর বিদ্যুৎকেন্দ্রের কাজ পাওয়া

এই দুটি ঘটনায় বেক্সিমকোর শেয়ার দরে উল্লম্ফনের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা কোম্পানিতে তাদের শেয়ারের হিস্যা বাড়িয়ে চলছিলেন।

গত জুলাই মাসে মোট শেয়ারের ৪.৬ শতাংশ হিসেবে ৪ কোটি ৩ লাখ ১০ হাজার ৬৬৮টি শেয়ার কেনে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা।

আগস্টে তা আরও বাড়ে। এই মাসে ৬ কোটি ৮৯ লাখ ৬৬ হাজার ২৯৫টি শেয়ার কিনে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা কোম্পানিতে তাদের মালিকানা বাড়ায় ২৬ দশমিক ০৯ শতাংশ পর্যন্ত।

জুলাই মাসে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা যখন বেক্সিমকোর চার কোটির বেশি শেয়ার কেনে, তখন এর দর ছিল ৮৯ থেকে ৯২ টাকার মধ্যে।

আগস্টে তারা যখন প্রায় ৭ কোটি শেয়ার কেনে, তখন এই দাম বেড়ে যায়। ৯১ টাকা থেকে ১১১ টাকা ৩০ পয়সায় গিয়ে দাঁড়ায় দর।

সেপ্টেম্বরে দাম বাড়ে আরও। এই সময়ে শেয়ার দর বেড়ে দাঁড়ায় ১৩৭ টাকা ২০ পয়সা। আর এই সময়টায় প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা নতুন শেয়ার না কিনে কিছু বিক্রি করেছে। আগের মাসের তুলনায় ০.৫৩ শতাংশ শেয়ার কমে এখন প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরের মালিকানা দাঁড়িয়েছে ২৫.৫৬ শতাংশ।

অর্থাৎ এই মাসে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা ৪৬ লাখ ৪৪ হাজার ৪৯০টি শেয়ার বিক্রি করেছেন।

লভ্যাংশ ঘোষণার সভার আগে দাম ও লেনদেন কমছে

অক্টোবরের শুরুতে কোম্পানিটির শেয়ার দর ১৫০ টাকা ছাড়িয়ে যাওয়ার মধ্যে একটি স্বস্তিকর খবর পায় বেক্সিমকো। তিন হাজার কোটি টাকার সুকুক বন্ডের মধ্যে পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ৭৫০ কোটি টাকা তোলার পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু বিনিয়োগকারীদের অনাগ্রহের কারণে আইপিও ভেস্তে যাওয়ার অবস্থা তৈরি হয়েছিল। পরে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমতি পেয়ে বিভিন্ন ব্যাংক এই বন্ডে বিনিয়োগ করায় সেটি আর হয়নি।

এর মধ্যে আগামী ২১ অক্টোবর লভ্যাংশ ঘোষণার তারিখ জানিয়েছে কোম্পানিটি। কিন্তু এই সময়ে এসে কোম্পানিটিতে বিনিয়োগকারীরা আগ্রহ হারাচ্ছেন। লেনদেনের পাশাপাশি কমছে দামও।

গত ৬ কর্মদিবসের মধ্যে চার দিন দরপতন হয়েছে। দুই দিন একদিন ২০ পয়সা ও একদিন ১০ পয়সা করে বেড়েছে।

এই সময়ে শেয়ার দর ১৩ টাকা ২০ পয়সা কমে বুধবার দাম দাঁড়িয়েছে ১৩৮ টাকা ১০ পয়সা।

দামের পাশাপাশি ব্যাপকভাবে কমে গেছে লেনদেন। গত ৪ অক্টোবর হাতবদল হয়েছিল ১ কোটি ২১ লাখ ৩৮ হাজার ৫১৯টি শেয়ার। এরপর থেকে ক্রমেই কমতে থাকে লেনদেন। মঙ্গলবার হাতবদল হয় ২৮ লাখ ৬১ হাজার ৬৫১টি শেয়ার। বুধবার খানিকটা বাড়লেও লেনদেন ৫০ লাখও ছাড়ায়নি। হাতবদল হয় ৪৭ লাখ ১৮ হাজার ৭৮৪টি শেয়ার।

আগ্রহ কমছে বেক্সিমকোয়, ৪৪ লাখ শেয়ার ছাড়ল প্রতিষ্ঠান
টানা এক বছর বিপুল পরিমাণ শেয়ার লেনদেনের পর অক্টোবরে এসে তা কমছে

এই পরিমাণ শেয়ার লেনদেন নিঃসন্দেহে খারাপ না। তবে গত এক বছর লেনদেনের চার্ট দেখলে সেটিকে কমই মনে হবে। এই সময়ে এক দিনে তিন কোটিরও বেশি শেয়ার হাতবদল হয়েছে দুই তিন। দেড় কোটি থেকে দুই কোটি শেয়ার হাতবদল হয়েছে নিয়মিতই।

এই সময়ে এককভাবে কোম্পানিটি ৩২০ কোটি টাকা লেনদেনে ইতিহাসও আছে।

গত ৪ জানুয়ারি বেক্সিমকো লিমিটেডের ৪ কোটি ৩ লাখ ৬৮ হাজার ২৩৩টি শেয়ার।

তারপর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে ২৫ জানুয়ারি, এদিন মোট ৩ কোটি ৫৯ লাখ ৪০ হাজার ১৩৩টি শেয়ার লেনদেন হয়। সেদিন শেয়ার প্রতি দর ছিল ৮৯ টাকা ১০ পয়সা। ফলে এককভাবে শুধু বেক্সিমকো লিমিটেডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৩২০ কোটি ২২ লাখ।

গত ৭ ফেব্রুয়ারি বেক্সিমকোর শেয়ার লেনদেন হয় ২ কোটি ৮২ লাখ ৫৩ হাজার ১৩৭টি। তারপর ২ মে শেয়ার হাতবদল হয়েছে ৩ কোটি ১৩ লাখ ৫ হাজার ৭৭১টি। এভাবে গত আগস্ট পর্যন্ত কোটি শেয়ারের নীচে খুব কম সময়েই হাতবদল হয় বেক্সিমকোর।

আরও পড়ুন:
বেক্সিমকোর সৌর বিদ্যুৎকেন্দ্র আগামী বছরের মাঝামাঝি
সানোফির ৫৫% শেয়ার এখন বেক্সিমকো ফার্মার
ব্যাংকের বিশেষ তহবিলে কেনা যাবে বেক্সিমকোর সুকুক বন্ড
আগস্টে বেক্সিমকোর ৭ কোটি শেয়ার কিনল প্রতিষ্ঠান

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
The government will form a committee to find a long term financing way from the capital market

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজে বের করতে, একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট গড়ে তুলতে এবং ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা কমাতে শিগগিরই একটি যৌথ কমিটি গঠন করবে সরকার।

বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মধ্যে গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কমিটিতে অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বিএসইসির প্রতিনিধিরা থাকবেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির কর্মকর্তা বলেন, বৈঠকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে পুঁজিবাজারের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর বিষয়ে আলোচনা হয়।

তারা বলেন, ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি কমিয়ে দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন সংগ্রহের সুযোগ কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এ সময় দীর্ঘমেয়াদি মূলধন কীভাবে এবং কোনো প্রক্রিয়ায় পুঁজিবাজার থেকে সরবরাহ করা যেতে পারে সে বিষয় বিস্তারিত আলোচনা হয়। এছাড়াও দেশে একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠা এবং এর তারল্য বৃদ্ধির বিষয়েও আলোচনা হয়।

সবশেষে, এসব বিষয়ে করণীয় নির্ধারণে একটি যৌথ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. হাবিবুর রহমান, গভর্নরের উপদেষ্টা মো. আহসান উল্লাহ, বিএসইসি চেয়ারম্যান খোন্দকার রাশেদ মাকসুদ ও কমিশনার ফারজানা লালারুখসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

p
উপরে