× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Not being able to pull big capital is also growing frustration
google_news print-icon

টানতে পারছে না বড় মূলধনিও, বাড়ছে হতাশা

টানতে-পারছে-না-বড়-মূলধনিও-বাড়ছে-হতাশা
শেয়ারমূল্য কমতে থাকায় বিনিয়োগকারীরা ক্রমেই হতাশ হয়ে পড়ছে। ছবি: নিউজবাংলা
দর সংশোধন শুরু হওয়ার পর সূচক টেনে তোলা বড় মূলধনি আইসিবি, বেক্সিমকো, লাফার্জ, বেক্সিমকো ফার্মার শেয়ার দরও কমছে। সঙ্গে কমছে আগে থেকে পতনের মধ্যে থাকা অন্য খাতের কোম্পানিগুলোর দরও।

আগের দিন ২২ পয়েন্টের পর এবার পতন ৩১ পয়েন্ট। টানা এক মাস দর সংশোধনের মধ্যে পুঁজিবাজারের আকার ছোট হওয়ার বিপরীতে বাড়ছে হতাশা।

টানা দুই মাসের উত্থানে পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীদের মধ্যে যে ‍উচ্ছ্বাস-স্বপ্ন ছিল, হারিয়ে গেছে তা। সূচকের সঙ্গে কমছে লেনদেন। ছড়িয়ে পড়া হতাশা বড় হচ্ছে দিনে দিনে।

গত ১২ সেপ্টেম্বর থেকে দর সংশোধন শুরু হওয়ার পর তিন সপ্তাহ বড় মূলধনি বেশ কিছু কোম্পানির দর বৃদ্ধিতে সূচকে প্রভাব পড়েনি এতটুকু।

বরং বেক্সিমকো, বেক্সিমকো ফার্মা, ওরিয়ন ফার্মা, ওরিয়ন ইনফিউশন, লাফার্জ হোলসিম সিমেন্ট, ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো, আইসিবি, বিএসআরএম, জিপিএইচ ইস্পাতের মতো কোম্পানির শেয়ার দর বৃদ্ধির কারণে দর সংশোধনেও সূচক বাড়তে শুরু করে।

অন্যদিকে এর আগের তিন মাসে যেসব কোম্পানির শেয়ার দর ঊর্ধ্বমুখী ছিল, তার মধ্যে সিংহভাগের দর কমেছে ব্যাপক হারে। ১০ থেকে ৩০ শতাংশ বা তার চেয়ে বেশি দর কমেছে বহু কোম্পানির।

এই গোটা সময়ে যেদিন সূচক বেড়েছে, তার প্রতিটি দিনই দর বৃদ্ধি পাওয়া কোম্পানির তুলনায় দরপতন হওয়া কোম্পানির সংখ্যা দ্বিগুণ বা তার চেয়ে বেশি ছিল।

তবে গত সপ্তাহের শেষ দিন আর চলতি সপ্তাহের প্রথম দিন দরপতন হওয়া কোম্পানির তুলনায় দর বৃদ্ধি পাওয়া কোম্পানির সংখ্যা দ্বিগুণ বা তার কাছাকাছি হওয়ার পর সোমবার আবার আগের অবস্থা তৈরি হয়।

টানতে পারছে না বড় মূলধনিও, বাড়ছে হতাশা
মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনের চিত্র

এক সপ্তাহ ধরে দাম কমছে আইসিবি, বেক্সিমকো, লাফার্জ, বেক্সিমকো ফার্মার দরও। ফলে পতনের মধ্যে এবার আর কোনো বড় মূলধনি কোম্পানিও তা টেনে তুলতে পারছে না।

মঙ্গলবার ৯৩টি কোম্পানির দর বৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ২৪৪টির।

রবি, আইসিবি, লাফার্জ হোলসিম সিমেন্টের দরপতন সূচক কমাতে ভূমিকা রেখেছে বেশি।

দর বৃদ্ধির তুলনায় কমেছে আড়াই গুণ শেয়ারের। টানা পতনের মধ্যে থাকা বিমা ছাড়া অন্য সব খাতেই গেছে বাজে দিন।

দর সংশোধনী শুরু হওয়ার পর সূচক টেনে তোলা বড় মূলধনি আইসিবি, বেক্সিমকো, লাফার্জ, বেক্সিমকো ফার্মার শেয়ার দরও কমছে। সঙ্গে কমছে আগে থেকে পতনের মধ্যে থাকা অন্য খাতের কোম্পানিগুলোর দরও।

সূচক টেনে নামাল বড় মূলধনি কোম্পানি

দরপতনের বৃত্তে থাকা রবি মাঝে একদিন দাম বৃদ্ধির পর আবার ফিরে এসেছে পতনের ধারায়। শেয়ার দর ৪২ টাকা থেকে ১ টাকা ১০ পয়সা হারিয়ে ৪০ টাকা ৯০ পয়সা হয়ে যাওয়ার ঘটনায় সূচকের পতন হয় ৫.১২ পয়েন্ট।

আরেক বড় মূলধনি কোম্পানি আইসিবির শেয়ারের দাম কমেছে আরও বেশি। শেয়ারদর ১৫৫ টাকা ২০ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ১৪৮ টাকা ৬০ পয়সা। শেয়ার দর ৩.৯৯ শতাংশ কমায় সূচকে পতন হয়েছে ৪.৬৫ পয়েন্ট।

টানতে পারছে না বড় মূলধনিও, বাড়ছে হতাশা
সূচক পতনে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রাখা ১০টি কোম্পানি

দর হারানো লাফার্জ হোলসিম সিমেন্ট সূচকের পতন ঘটিয়েছে ৪.৪৩ পয়েন্ট। শেয়ার দর কমেছে ৪ টাকা। ১০২ টাকা ৮০ পয়সা থেকে নেমে এসেছে ৯৮ টাকা ৮০ পয়সা।

আরেক বড় মূলধনি গ্রামীণ ফোনের শেয়ার দর ২ টাকা ২০ পয়সা কমার পর সূচক পড়েছে ২.১৪ পয়েন্ট।

ওয়ালটন, ইউনাইটেড পাওয়ার, ডাচ বাংলা ব্যাংক, বিএসআরএম স্টিল, বেক্সিমকো ফার্মা ও তিতাস গ্যাসের দরপতনও সূচকের পতনে ভূমিকা রেখেছে।

দর বাড়ল বিমায়

হতাশা কাটিয়ে বিমা খাতের শেয়ারের দর বাড়ল। ১৩১ কোটি ৯৬ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৮৩ কোটি ৯০ লাখ টাকা।

লেনদেনে বিমা খাতের ৩৪টি কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে। কমেছে ১৫টির দর। অপরিবর্তিত ছিল বাকি দুটির দর।

এ খাতের সবচেয়ে বেশি শেয়ার দর বেড়েছে নিটল ইন্স্যুরেন্সের ৪.৭৯ শতাংশ। কোম্পানিটির শেয়ার দর ৫৬ টাকা ৩০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ৫৯ টাকা।

রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর বেড়েছে ৩.৬৫ শতাংশ। শেয়ার দর ৪৩ টাকা ৭০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ৪৫ টাকা ৩০ পয়সা।

পদ্মা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার প্রতি দর বেড়েছে ১ টাকা ৬০ পয়সা বা ৩.৬৪ শতাংশ।

বিমা খাতের সবচেয়ে বেশি দর হারিয়েছে ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের ৪.০৭ শতাংশ। এছাড়া পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর ২.৩৮ শতাংশ, সোনালী লাইফের শেয়ার দর কমেছে ১.৮৪ শতাংশ।

টানতে পারছে না বড় মূলধনিও, বাড়ছে হতাশা

আগ্রহ বেড়েছে ব্যাংকে, আর্থিক খাতে আরও পতন

ব্যাংক খাতে বেশিরভাগ কোম্পানির দর কমলেও সবচেয়ে বেশি দর বৃদ্ধি পাওয়া ১০টি কোম্পানির তিনটি এই খাতের ছিল। বহুদিন পর শীর্ষ তালিকার প্রথমে এই খাতের কোম্পানিকে দেখা গেল।

এক মাস ধরে পতনমুখি এনআরবিসির দাম বেড়েছে ৯.৭১ শতাংশ। শেয়ার দর ২৪ টাকা ৭০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ২৭ টাকা ১০ পয়সা।

দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা আইসিবি ইসলামী ব্যাংকের শেয়ারদর ৫ টাকা ২০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ৫ টাকা ৬০ পয়সা। দর বৃদ্ধির হার ৭.৬৯ শতাংশ।

এছাড়া সাউথবাংলা এগ্রিকালচারাল ব্যাংকের শেয়ার দর ৬.০৪ শতাংশ, আইএফআইসি ব্যাংকের শেয়ার দর ২.২৯ শতাংশ, মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের দর বেড়েছে ০.৯৮ শতাংশ।

সবচেয়ে বেশি ২.৪৬ শতাংশ কমেছে মার্কেন্টাইল ব্যাংকের শেয়ার দর। এছাড়া শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের দর ১.৮৫ শতাংশ, ডাচবাংলা ব্যাংকের দর ১.৭৩ শতাংশ, প্রাইম ব্যাংকের দর কমেছে ১.৩২ শতাংশ।

সব মিলিয়ে ১০টি ব্যাংকের শেয়ার দর বেড়েছে, বিপরীতে কমেছে ১৩টির দর। বাকি ৯টির দর ছিল অপরিবর্তিত।

এই খাতে লেনদেন বেড়েছে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে। সব মিলিয়ে হাতবদল হয়েছে ১৭৮ কোটি ৫৬ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন ছিল ১২৪ কোটি ২০ লাখ টাকা।

টানতে পারছে না বড় মূলধনিও, বাড়ছে হতাশা

ব্যাংকের লেনদেনে আশা থাকলেও পতনের আর্থিক খাত এখনও উঠে দাঁড়াতে পারেনি। মঙ্গলবারও এ খাতের পতনে হতাশা বাড়িয়েছে বিনিয়োগকারীদের।

এদিন আর্থিক খাতের লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে মাত্র দুটির। আর দর হারিয়েছে ১৯টির। আর একটির দর ছিল আগের মতোই। একটির লেনদেন দীর্ঘদিন ধরেই স্থগিত।

লেনদেন হয়েছে মোট ১০৩ কোটি ৯০ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৯৭ কোটি ৬৬ লাখ টাকা।

আর্থিক খাতের সবচেয়ে বেশি দর হারিয়েছে জিএসপি ফিন্যান্স কোম্পানির ৪.৪১ শতাংশ। এছাড়া আইসিবির দর ৪.২৫ শতাংশ, প্রাইম ফাইন্যান্সের দর ৩.৯৩ শতাংশ, ফারইস্ট ফাইন্যান্সের দর ৩.৮৪ শতাংশ, বিডি ফাইন্যান্সের দর ৩.৪৮ শতাংশ, বিআইএফসির দর ২.৮৫ শতাংশ, ফার্স্ট ফাইন্যান্সের দর ২.৫৬ শতাংশ কমেছে।

দর বেড়েছে ন্যাশনাল হাউজিং ফিন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টের ৫.৮৪ শতাংশ আর বে লিজিংয়ের ০.৯৭ শতাংশ।

বেশি পতন বস্ত্র খাতে

এই খাতের বস্ত্র খাতের ৪৬টি কোম্পানির শেয়ার দর কমেছে। মাত্র ৮টি কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে।

লেনদেন হয়েছে মোট ২০৯ কোটি ৮১ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ২৪৮ কোটি ৪০ লাখ টাকা।

লেনদেনে এ খাতের সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে কাট্টালি টেক্সটাইল মিলসের ৭.৬৩ শতাংশ। এছাড়া আলহাজ্ব টেক্সটাইল মিলসের শেয়ার দর বেড়েছে ২.৬৪ শতাংশ।

সবচেয়ে বেশি দর হারিয়েছে তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল মিলসের ৭.৫০ শতাংশ। শেয়ার প্রতি ৫০ পয়সা চূড়ান্ত লভ্যাংশ ঘোষণা করা এনভয় টেক্সটাইল মিলসের শেয়ার দর কমেছে ৬.৫৯ শতাংশ। তাল্লু স্পিনিং মিলসের শেয়ার দর কমেছে ৬.১৪ শতাংশ, আলিফের দর কমেছে ৫.৯১ শতাংশ।

সবচেয়ে বেশি দর হারানো পাঁচটি কোম্পানিই এই খাতের।

টানতে পারছে না বড় মূলধনিও, বাড়ছে হতাশা
সূচক টেনে তোলার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রেখেছে এই ১০টি কোম্পানি

সিমেন্ট খাদ্য, জ্বালানি, প্রকৌশলে হতাশা বেশি

সাম্প্রতিক সময়ে চাঙা হয়ে উঠা সিমেন্ট খাতে এক দিনে সাতটি কোম্পানির সবগুলোই দর হারিয়েছে। খাদ্য ও আনুষাঙ্গিক, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি এবং প্রকৌশল খাতেও গেছে বাজে দিন।

খাদ্য ও আনুষাঙ্গিক খাতে আগের দিন এ খাতে লেনদেন ছিল ৮৩ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। সেটি কমে হয়েছে ৬০ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।। ১৮টি কোম্পানির শেয়ার দর কমেছে, বেড়েছে মাত্র দুটির।

জ্বালানি খাতের কোম্পানিগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে চারটির। দকমেছে ১৯টির। লেনদেন হয়েছে মোট ১৯২ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ২০১ কোটি ৪৪ লাখ টাকা।

প্রকৌশল খাতের মোট লেনদেন হয়েছে মোট ১৫৩ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১৮২ কোটি ৭০ লাখ টাকা।

৪২টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ার দর কমেছে ৩৬টির, বেড়েছে কেবল পাঁচটির শেয়ার দর।

সূচক ও লেনদেন

ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৩১ দশমিক ৫৮ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ৩১৩ দশমিক ৯৮ পয়েন্টে।

শরিয়াভিত্তিক কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসইএস ৫ দশমিক ৬০ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৫৯১ দশমিক ০৪ পয়েন্টে।

বাছাই করা কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএস-৩০ সূচক ৭ দশমিক ৪০ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৭৪৯ দশমিক ৮৮ পয়েন্টে।

দিনশেষে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৮৬৩ কোটি টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৮৪৮ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
ব্যাংকের এক্সপোজার লিমিট বড় বাধা: বিএসইসি চেয়ারম্যান
ধৈর্যের পরীক্ষা নিচ্ছে পুঁজিবাজার
বহুদিন পর ব্যাংক, বস্ত্র, মিউচ্যুয়াল ফান্ডের এক দিন
মিউচ্যুয়াল ফান্ডের আকার ১০ গুণ করার পরিকল্পনা
এবার ব্যাংক-বিমা, রবির উত্থানেও সূচকের পতন

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে