× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
The UN agreement is being added in Bhasanchar on Saturday
google_news print-icon

ভাসানচরে যুক্ত হচ্ছে জাতিসংঘ, শনিবার সমঝোতা

ভাসানচরে-যুক্ত-হচ্ছে-জাতিসংঘ-শনিবার-সমঝোতা
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণসচিব নিউজবাংলাকে বলেন, ‘ইউএন হলো ম্যান্ডেট। পৃথিবীর যেকোনো জায়গায় এ ধরনের শরণার্থী যদি হয়, তারাই লুক আফটার করবে। ইউএন গেলে অবশ্যই আমাদের জন্য সুবিধা। রোহিঙ্গাদের খাদ্যের চিন্তা করতে হবে না। পুরো ম্যানেজমেন্ট ইউএন করবে। আমরা তাদের সহযোগিতা করব।’

মিয়ানমারে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের শিকার হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গাদের ভাসানচরে স্থানান্তর নিয়ে জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থাগুলো শুরুতে একটু আপত্তি তুললেও ভাসানচর ঘুরে দেখে তাদের অবস্থান পরিবর্তন হয়েছে। একই সঙ্গে জাতিসংঘের সংস্থাগুলোসহ অন্যান্য এনজিও সেখানে কাজ শুরু করতে রাজি হয়েছে।

তারই ধারাবাহিকতায় শনিবার জাতিসংঘের প্রতিষ্ঠানগুলোর এতে সংযুক্ত হওয়া নিয়ে সরকারের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক সই হওয়ার কথা রয়েছে।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে দুপুর ১২টায় এই সমঝোতা স্মারক সই হওয়ার কথা জানিয়েছেন মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা সেলিম হোসেন।

এর আগে এ বছরের ৬ জুন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অন্তত ১০টি দেশের রাষ্ট্রদূত এবং হাইকমিশনার, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও ইউএনএইচসিআরের প্রতিনিধি, পররাষ্ট্রসচিব, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণসচিবসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব ড. আহমদ কায়কাউস।

ওই বৈঠকে কক্সবাজারের বিভিন্ন ক্যাম্পে অবস্থানরত আরও ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে দ্রুত সময়ের মধ্যে ভাসানচরে স্থানান্তর করার সিদ্ধান্তও নেয়া হয়।

জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থাগুলো ভাসানচরে কার্যক্রম শুরু করার তাৎপর্য সম্পর্কে জানতে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণসচিব নিউজবাংলাকে মোহাম্মদ মোহসীন বলেছিলেন, ‘ইউএন হলো ম্যান্ডেট। পৃথিবীর যেকোনো জায়গায় এ ধরনের শরণার্থী যদি হয়, তারাই লুক আফটার করবে। ইউএন গেলে অবশ্যই আমাদের জন্য সুবিধা। রোহিঙ্গাদের খাদ্যের চিন্তা করতে হবে না। পুরো ম্যানেজমেন্ট ইউএন করবে। আমরা তাদের সহযোগিতা করব।’

বৈঠকের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণসচিবকে সভাপতি করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এবং শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনারের কার্যালয়কে (ট্রিপল আরসি) নিয়ে সাত সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়।

কক্সবাজারে শরণার্থী শিবির ও তার বাইরে অবস্থান নেয়া প্রায় ১১ লাখ রোহিঙ্গাকে নিয়ে দেখা দেয় নানা সামাজিক সমস্যা। তারই পরিপ্রেক্ষিতে এক লাখ রোহিঙ্গাকে হাতিয়ার কাছে মেঘনা মোহনার দ্বীপ ভাসানচরে স্থানান্তরের পরিকল্পনা নেয় সরকার।

সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে ২ হাজার ৩১২ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩ হাজার একর আয়তনের ওই চরে ১২০টি গুচ্ছগ্রামের অবকাঠামো তৈরি করে ১ লাখের বেশি মানুষের বসবাসের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

ভাসানচরে যুক্ত হচ্ছে জাতিসংঘ, শনিবার সমঝোতা
ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের জন্য তৈরি অবকাঠামো

কয়েক ধাপে ভাসানচরে এখন পর্যন্ত ১৮ হাজার ৮৫৯ রোহিঙ্গা শরণার্থীকে পুনর্বাসন করা হয়েছে।

বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত বিভিন্ন দফায় আশ্রয় নেয়া মোট রোহিঙ্গা শরণার্থী ১১ লাখের ওপরে।

সরকারের লক্ষ্য অনুযায়ী আরও ৮০ হাজারের বেশি রোহিঙ্গা শরণার্থীকে স্থানান্তর করতে হবে।

সরকারের অনুমতি ছাড়া ভাসানচরে সাধারণ মানুষের আনাগোনা ও নৌযান চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে সরকার। ভাসানচরের তত্ত্বাবধান আছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের ট্রিপল আরসি।

ভাসানচরে কাজ করছে ৪৯টি এনজিও

জাতিসংঘ এখনও যুক্ত না হলেও ভাসানচরে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর খাদ্য ও শিক্ষাসহায়তা নিয়ে এগিয়ে এসেছে এনজিও খাত।

এনজি ব্যুরো জানিয়েছে, বর্তমানে ৫৩টি দেশি-বিদেশি বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা (এনজিও) ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের সহায়তায় কাজ করতে নিবন্ধিত হয়েছে। এর মধ্যে চারটি এনজিও এখনও কী প্রকল্পে কাজ করতে চায়, সে বিষয়ে বিস্তারিত পরিকল্পনা তুলে ধরেনি। অর্থাৎ এ মুহূর্তে কাজ করছে ৪৯টি এনজিও।

সম্পৃক্ততা এবং সহায়তা

এনজিও ব্যুরো প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২০ সালের নভেম্বর থেকে এ বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত প্রথম তিন মাসে কাজ করে ১৯টি এনজিও। ৩০ প্রকল্পে তারা ব্যয় করে ১২ কোটি ১৭ লাখ টাকা। এর মধ্যে দেশি ১৪ এনজিও ২৫ প্রকল্পে ব্যয় করে ৯ কোটি ৫৬ লাখ টাকা। আর বিদেশি পাঁচটি এনজিও পাঁচটি প্রকল্পে ব্যয় করেছে ২ কোটি ৬১ লাখ টাকা।

সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ভাসানচরে বাড়তে থাকে এনজিওগুলোর কার্যক্রম। গত মার্চ শেষে সহায়তা করা এনজিওর সংখ্যা দাঁড়ায় ৪০টি। প্রকল্পের সংখ্যা বেড়ে হয় ৭৩টি। পাশাপাশি বাড়ে সহায়তার পরিমাণও। মার্চে দেশি ৩০টি এনজিও ৬২ প্রকল্পে ব্যয় করে ১৯ কোটি ৭২ লাখ টাকা। আর বিদেশি ১০ এনজিও ১১ প্রকল্পে ব্যয় করে ১৯ কোটি ১৫ লাখ টাকা।

মার্চের পর গত তিন মাসে নতুন যুক্ত হয় আরও ১৩টি এনজিও। বর্তমানে ৪৯টি এনজিও ৯০ প্রকল্পে সহায়তা কাজ পরিচালনা করছে। এসব সংস্থা ব্যয় করেছে ৪৩ কোটি ৬০ লাখ টাকা। এর মধ্যে বিদেশি অর্থায়নের ২৯টি এনজিও ৩৪ কোটি ৬৫ লাখ টাকা ব্যয় করেছে। ৫৬টি প্রকল্পে ব্যয় হয়েছে এ অর্থ। আর ২০টি এনজিও নিজস্ব অর্থায়নে ব্যয় করেছে ৮ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৩৪টি প্রকল্পে এই অর্থ ব্যয় করা হয়েছে।

যেসব খাতে সহায়তা

ভাসানচরে অবকাঠামো থাকায় এ খাতে এনজিওগুলোর কোনো ব্যয় করতে হচ্ছে না। তবে সহায়তার সবচেয়ে বেশি ব্যয় গেছে খাদ্য সংগ্রহে।

জানুয়ারি পর্যন্ত ৩৯ হাজার ১৭০ কেজি চাল, ৫ হাজার ৯০৯ কেজি ডাল, ২ হাজার ৯৫৯ লিটার তেল, ৪ হাজার ৫ কেজি লবণ বিতরণ করা হয়।

এ ছাড়া ৪ হাজার ১০৫ কেজি চিনি, ৫ হাজার ৪০২ কেজি পেঁয়াজ, ৮৫১ কেজি রসুন, আলু ৯ হাজার ১১৫ কেজি, আটা ৩ হাজার ৪০৫ কেজি, ডিম দেয়া হয়েছে ১৫ হাজার পিস।

এ ক্ষেত্রে তৈরি খাবার বা শুকনা খাবারে ব্যয় হয় ১৭ লাখ টাকা। ওষুধ ও চিকিৎসা সামগ্রীতে ৬ লাখ ৩৯ হাজার টাকা ব্যয় হয়েছে। ভাসানচরে ১৬ হাজার ১৫২টি শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে। এলপিজি গ্যাস সরবরাহ হয়েছে ১ হাজার ৩৮৭ সিলিন্ডার। এ ছাড়া শিক্ষা, মাছ চাষসহ বিভিন্ন প্রশিক্ষণেও ব্যয় হচ্ছে অর্থ।

আরও পড়ুন:
ভাসানচরে প্রথম কোরবানি ঈদ
২৩৫টি গরু কোরবানি হবে ভাসানচরে
ভাসানচরে শিগগিরই কাজ শুরু করবে জাতিসংঘ
জাতিসংঘের প্রশংসা পেল ভাসানচর প্রকল্প

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Protests in Ashtagram in protest of conspiracy against Fazlur Rahman

ফজলুর রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে অষ্টগ্রামে বিক্ষোভ

ফজলুর রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে অষ্টগ্রামে বিক্ষোভ

বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রামে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন নেতাকর্মীরা।
সোমবার বিকালে অষ্টগ্রাম উপজেলা সদরের খেলার মাঠ থেকে মিছিলটি বের করা হয়। উপজেলা বিএনপি’র সিনিয়র যুগ্মসাধারণ সম্পাদক নিজামুল হক নজরুলের নেতৃত্বে হাজারো নেতাকর্মী অংশগ্রহণ করেন।
প্রতিবাদ মিছিলটি অষ্টগ্রাম উপজেলা সদরের বাজার প্রদক্ষিণ শেষে মুক্তিযোদ্ধা ভবনের সামনে গিয়ে সমাবেশে মিলিত হয়। এতে নিজামুল হক নজরুল ছাড়াও উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব জুবায়ের হাসান ইয়ামিন বক্তব্য রাখেন।
বক্তারা বলেন, বিগত ১৭ বছর আমরা বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা যখন হামলা-মামলায় জর্জরিত হয়েছি, তখন বীর মুক্তিযোদ্ধা এডভোকেট ফজলুর রহমান যোগ্য অভিভাবকের মতো আমাদের পাশে থেকেছেন, খোঁজখবর রেখেছেন।
জামায়াত-এনসিপি’র ষড়যন্ত্রের কাছে যদি ফজলুর রহমানের বিরুদ্ধে কোনো ভুল সিদ্ধান্ত নেয়া হয়, আমরা অষ্টগ্রাম-ইটনা-মিঠামইনের বিএনপি নেতৃবৃন্দ ঘরে বসে থাকবো না। আমরা সকল ষড়যন্ত্রের মোকাবেলা করে আমাদের নেতাকে ষড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন করে বের করে নিয়ে আসবো। বক্তারা আরো বলেন, এডভোকেট ফজলুর রহমান একজন সৎ, নির্ভীক ও আদর্শবান রাজনীতিক। জামায়াত ও এনসিপি’র একটি চক্র পরিকল্পিতভাবে তাঁর রাজনৈতিক অবস্থানকে হেয় করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। কিন্তু তাদের এই মিথ্যা অপপ্রচার ও কুৎসা রটনা অতীতের মতো এবারও ব্যর্থ হবে। গণতন্ত্রের পক্ষে লড়াইরত একজন পরীক্ষিত রাজনীতিবিদের বিরুদ্ধে অপচেষ্টা চালিয়ে লাভ হবে না। নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের মাধ্যমে সকল ষড়যন্ত্র প্রতিহত করা হবে। প্রতিবাদ সমাবেশ শেষে নেতৃবৃন্দ ফজলুর রহমানের দীর্ঘায়ু ও সুস্বাস্থ্য কামনা করেন এবং ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে রাজপথে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান তারা।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Madhabpur was detained with 3 czi marijuana

মাধবপুরে ৫৩ কজি গাঁজাসহ আটক ২

মাধবপুরে ৫৩ কজি গাঁজাসহ আটক ২

হবিগঞ্জের মাধবপুরে র‌্যাব-৯, সিপিসি-৩, শায়েস্তাগঞ্জ ক্যাম্প, হবিগঞ্জ এর একটি আভিযানিক দল উপজেলার চারাভাঙ্গা এলাকা থেকে ৫৩ কজি গাঁজাসহ ২ জন মাদক কারবারিকে আটক করেছে। রোববার রাত ১১ টায় উপজেলার চারাভাঙ্গা মোড় এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়। আটককৃতরা হল উপজেলার উত্তর সুরমা গ্রামের মৃত আবু শামার ছেলে শাহাব উদ্দিন(৩৫) একই উপজেলার গোয়ালনগর গ্রামের মৃত শিরু মিয়ার ছেলে মাসা মিয়া (৩৮),। এসময় মাদক পরিবহন ব্যবহৃত ১টি প্রাইভটকার জব্দ করা হয়। সোমবার সকালে মাদকসহ তাদের মাধবপুর থানায় সোপর্দ করা হয়েছে। র‌্যাব ৯ এর মিডিয়া অফিসার অতিরিক্ত পুলিশ একেএম শহিদুল ইসলাম জানান,প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে,তারা পেশাদার মাদক ব্যবসায়ী। শাহাবুদ্দিন (৩৫) ও মাসা মিয়া (৩৮) তারা দুজন ৫৩ কজি গাঁজা বিক্রয়র উদ্দেশ্যে নিজ নিজ হেফাজতে রেখেছিল। জিজ্ঞাসাবাদে তারা স্বীকার করেছে পরস্পর যোগসাজসে আর্থিকভাব লাভবান হওয়ার জন্য দীর্ঘদিন যাবত আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে ফাঁকি দিয় মাধবপুর সীমাÍবর্তী এলাকা হতে অভিনব কায়দায় নিষিদ্ধ মাদকদ্রব্য গাঁজা ও গাঁজার গুড়া এনে হবিগঞ্জসহ দেশের বিভিন জায়গায় মাদক ক্রয়-বিক্রয় ও সরবরাহ করে আসছিল।

মাধবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ ( ওসি) মোহাম্মদ শহিদুল্লাহ জানান,র‌্যাবের হাতে মাদক সহ আটক দু,ব্যক্তির বিরুদ্ধে মাধবপুর থানায় মাদকদ্রব্য আইনে মামলা শেষে আদালতের নির্দেশে হবিগঞ্জ জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

মন্তব্য

নদীতে গোসল করতে নেমে যুবকের মৃত্যু

নদীতে গোসল করতে নেমে যুবকের মৃত্যু

বরগুনার আমতলী পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের ব্লক পাড় এলাকায় পায়রা নদীতে গোসল করতে নেমে সজল (২২) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার (২৫ আগস্ট) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল তিন ঘণ্টা অভিযানের পর তার মরদেহ উদ্ধার করেন ।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সকাল ৭টার দিকে সজল গোসল করার জন্য নদীতে নামেন। এরপর থেকে তিনি নিখোঁজ ছিলেন । অনেক খোঁজাখুঁজির এক পর্যায়ে স্থানীয়রা বিষয়টি থানায় জানায়। খবর পেয়ে পটুয়াখালী ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করে এবং দীর্ঘ অনুসন্ধানের পর তার মরদেহ উদ্ধার করেন ।

আমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেওয়ান জগলুল হাসান বলেন, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমরা ফায়ার সার্ভিসকে জানাই। তারা দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করেন । তিনি আরও বলেন এটি একটি মর্মান্তিক দূর্ঘটনা, ছেলেটি সাঁতার জানতো না। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

মন্তব্য

অনুমোদনহীন দাতব্য চিকিৎসা কেন্দ্রকে জরিমানা

অনুমোদনহীন দাতব্য চিকিৎসা কেন্দ্রকে জরিমানা

চট্টগ্রাম বোয়ালখালীতে অনুমোদন ও নিবন্ধন ছাড়াই মরিয়ম নূর দাতব্য চিকিৎসা কেন্দ্রে বিধিবহির্ভূতভাবে প্রসূতিদের চিকিৎসা সেবা দেওয়ায় লাখ টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

উপজেলার অলি বেকারি এলাকার রেসিডেন্স ভবনের দ্বিতীয় তলায় কক্ষ ভাড়া নিয়ে গড়ে উঠে এ দাতব্য চিকিৎসা কেন্দ্রটি।

সোমবার (২৫ আগস্ট) দুপুরে ওই দাতব্য চিকিৎসা কেন্দ্রে অভিযান পরিচালনা করেন এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মোহাম্মদ রহমত উল্লাহ।

এ সময় মরিয়ম নূর চিকিৎসা কেন্দ্রে অনুমোদন ও নিবন্ধন ছাড়াই প্রসূতিদের প্রেসক্রিপশনে ঔষধ লেখার প্রমাণ পায় ভ্রাম্যমাণ আদালত।

এসব অপরাধের দায়ে মরিয়ম নূর দাতব্য চিকিৎসা কেন্দ্রের রোকেয়া বেগমকে (৪৮) এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। একই সাথে প্রতিষ্ঠান পরিচালনার অনুমতি না পাওয়া পর্যন্ত এই ধরণের কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার জন্য আদেশ দেয়া হয়।

অভিযানে আদালতকে সহযোগিতা করেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. জাফরিন জাহেদ জিতি ও তার মেডিকেল টিম। উপস্থিত ছিলেন বোয়ালখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ লুৎফুর রহমান ও থানা পুলিশের একটি দল।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
End of workshop on progress on agricultural machinery talent and progress on development activities

কৃষি যন্ত্রপাতি, প্রতিভা অন্বেষণ ও বিকাশ কার্যক্রমের অগ্রগতি বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

কৃষি যন্ত্রপাতি, প্রতিভা অন্বেষণ ও বিকাশ কার্যক্রমের অগ্রগতি বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

বাংলাদেশের কৃষি যান্ত্রিকীকরণে উদ্ভাবনী প্রতিভার খোঁজ এবং তাদের দক্ষতা বিকাশের লক্ষ্যে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বারি) এর ফার্ম মেশিনারী এন্ড পোস্টহারভেস্ট প্রসেস ইঞ্জিনিয়ারিং (এফএমপিই) বিভাগ এর আয়োজনে সোমবার বারি’র এফএমপিই বিভাগের সেমিনার কক্ষে কৃষি যন্ত্রপাতি ও লাগসই প্রযুক্তি উদ্ভাবনের মাধ্যমে ফসল উৎপাদন ব্যবস্থাকে অধিকতর লাভজনক করা (এফএমডি) প্রকল্প এর আওতায় “কৃষি যন্ত্রপাতি প্রতিভা অন্বেষণ ও বিকাশ কার্যক্রমের অগ্রগতি” শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত কর্মশালায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, বাংলাদেশ ধান গবেষনা ইনস্টিটিউট, সিমিট বাংলাদেশ, আন্তর্জাতিক ধান গবেষনা ইনস্টিটিউ, ইন্টারন্যাশনাল পটেটো সেন্টার, এসিআই মটরস, মেটাল এগ্রো, উইগ্রো এগ্রি-ফিনটেক, সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীবৃন্দ এবং বিভিন্ন কৃষিযন্ত্র উদ্ভাবকগন অংশগ্রহণ করেন।

বারি’র পরিচালক (গবেষণা) ড. মুন্সী রাশীদ আহমদ এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বারি’র পরিচালক (সেবা ও সরবরাহ) ড. আশরাফ উদ্দিন আহমেদ। এসময় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিচালক (প্রশিক্ষণ ও যোগাযোগ) ড. মুহাম্মদ আতাউর রহমান। এছাড়াও বারি’র বিভিন্ন কেন্দ্র/আঞ্চলিক কেন্দ্র/উপ-কেন্দ্র/বিভাগ/শাখার সিনিয়র বিজ্ঞানীবৃন্দ এবং বারি’র সাবেক মহাপরিচালক ও পরিচালকবৃন্দ কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন। কর্মশালায় প্রকল্পের কার্যক্রমের উপর মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা (এফএমপিই বিভাগ) ও প্রকল্প পরিচালক (এফএমডি) ড. মো. নূরুল আমিন। কর্মশালায় প্রদর্শিত বিভিন্ন যন্ত্রপাতির বিষয়ে তথ্য তুলে ধরেন ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা (এফএমপিই বিভাগ) ড. মোহাম্মদ এরশাদুল হক।

কর্মশালার অংশ হিসেবে পোস্টার প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়, যেখানে অংশগ্রহণকারীরা তাদের গবেষণা ও উদ্ভাবনী পরিকল্পনাগুলির বিভিন্ন নতুন ভাবনা উপস্থাপন করেন। এসময় কৃষি ব্যবস্থায় ব্যবহৃত বিভিন্ন ঐতিহ্যবাহী সনাতন যন্ত্রপাতি প্রদর্শনের ব্যবস্থা করা হয়। একইসাথে, প্রকল্পের আওতায় উদ্ভাবিত আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি ও কার্যকর পদ্ধতিগুলোর প্রদর্শনীও অনুষ্ঠিত হয়, যা অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে নতুন ধারণা সৃষ্টি ও প্রযুক্তি স্থানান্তরে সহায়ক ভূমিকা রাখে। অনুষ্ঠানে প্রতিভা অন্বেষণ কর্মসূচির আওতায় বিভিন্ন সময়ে উদ্ভাবিত প্রযুক্তিসমূহ থেকে সেরা দশ উদ্ভাবকগনকে সনদ, ক্রেস্ট ও পুরস্কারের অর্থ প্রদান করা হয়।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The first meeting of the Triparthya Committee on the standard of international labor is held

আন্তর্জাতিক শ্রম মান নিয়ে ত্রিপক্ষীয় কমিটির প্রথম সভা অনুষ্ঠিত

আন্তর্জাতিক শ্রম মান নিয়ে ত্রিপক্ষীয় কমিটির প্রথম সভা অনুষ্ঠিত

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব এএইচএম সফিকুজ্জামান এর সভাপতিত্বে আজ রাজধানীর একটি হোটেলে আন্তর্জাতিক শ্রম মান বিষয়ক ত্রিপক্ষীয় কমিটির প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় শ্রম সচিব বলেন, বাংলাদেশ ইতোমধ্যে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) ৩৬টি কনভেনশন ও একটি প্রটোকল অনুমোদন করেছে। আইএলও সংবিধান অনুযায়ী, অনুমোদিত ও অননুমোদিত উভয় ধরনের সনদের প্রয়োগ সংক্রান্ত প্রতিবেদন দাখিল করা সকল সদস্য রাষ্ট্রের জন্য বাধ্যতামূলক। এই কমিটি আইএলও কনভেনশন ১৪৪-এর বাধ্যবাধকতার আলোকে বাংলাদেশ কর্তৃক প্রস্তুতকৃত প্রতিবেদনে মালিকপক্ষ ও শ্রমিক সংগঠনগুলোর মতামত, পরামর্শ ও সুপারিশ নিশ্চিত করবে।

সচিব আরও উল্লেখ করেন যে, আইএলও এর ১১টি কনভেনশন (C-01, C-14, C-19, C-81, C-89, C-100, C-106, C-111, C-118, C-138, MLC-2006) নিয়ে আলোচনা করা হয়। এগুলোর মধ্যে C-81 (শ্রম পরিদর্শন), C-100 (নারী ও পুরুষের সমান পারিশ্রমিক), C-111 (কর্মসংস্থান ও পেশায় বৈষম্য) এবং C-138 (ন্যূনতম কাজের বয়স) বিষয়ক চূড়ান্ত প্রতিবেদন আইএলও সংবিধানের ২২ নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী বাধ্যতামূলকভাবে খুব দ্রুত আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার জেনেভাস্থ প্রধান কার্যালয়ে প্রেরণ করা হবে।

সভায় শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা, আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার প্রতিনিধি নিরান রাজমুঠান, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের এবং শ্রম অধিদপ্তরের কর্মকর্তা, ইমপ্লোয়ার্স ফেডারেশন এর প্রতিনিধি , ইন্ডাস্ট্রি অল বাংলাদেশ এর প্রতিনিধি , বেপজা প্রতিনিধি , NCCWE এর প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Fisheries and Livestock Advisor to Fisheries and Livestock

চারণভূমি হ্রাসে মহিষসম্পদ ক্ষতির সম্মুখীন: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

চারণভূমি হ্রাসে মহিষসম্পদ ক্ষতির সম্মুখীন: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, গবাদিপশু পালন প্রোটিন ঘাটতি নিরসন, মানুষের জীবন-জীবিকা রক্ষা এবং জাতীয় খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য। অথচ অপরিকল্পিত উন্নয়নের কারণে চারণভূমির হ্রাস হচ্ছে, ফলে মহিষের মতো মূল্যবান সম্পদ ক্ষতির মুখে পড়ছে।

আজ সকালে বরিশাল ক্লাবে অনুষ্ঠিত “উপকূলীয় এলাকার মহিষের চারণভূমি ও উন্নয়নের সমস্যা এবং সমাধান” শীর্ষক জাতীয় কর্মশালা ২০২৫-এ প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। কর্মশালার আয়োজন করে বাংলাদেশ বাফেলো এসোসিয়েশন, গ্রামীণ জন উন্নয়ন সংস্থা (জিজিইউএস) এবং কোস্টাল ভেট সোসাইটি।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা বলেন, সঠিক নীতি নির্ধারণ ও আন্তঃমন্ত্রণালয় সমন্বয়ের মাধ্যমে এখনো অনেক চরাঞ্চল রক্ষা করা সম্ভব। মহিষ পালন বাড়াতে পারলে জাতীয়ভাবে মাংস ও দুধ উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখা যাবে।

প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা বলেন, দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে মহিষের চারণভূমি দ্রুত কমে যাচ্ছে। অপরিকল্পিত বাড়িঘর নির্মাণ এবং এমনকি সিরাজগঞ্জের শাহাজাদপুর উপজেলায় বৃহৎ গরুর বাথান ভরাট করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবিও উঠছে, যা অত্যন্ত দুঃখজনক। তিনি প্রশ্ন তোলেন, শুধু একটি ডিগ্রি অর্জনের উদ্দেশ্যে গরুর বাথান ধ্বংস করা দেশের সামগ্রিক কল্যাণে কতটা ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে? তিনি আরও বলেন, মহিষের স্বাস্থ্যসুরক্ষার বিষয় বিবেচনায় উপকূলীয় এলাকায় স্পিডবোটভিত্তিক ভেটেরিনারি ক্লিনিক স্থাপন করা প্রয়োজন।

কর্মশালায় বক্তারা বলেন, বর্তমানে গবাদিপশুর চারণভূমি কমে যাওয়া এবং খাদ্যের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় মহিষসহ অন্যান্য গবাদিপশুর সংখ্যা হ্রাস পাচ্ছে। এ পরিস্থিতি মোকাবেলায় স্থানীয় পর্যায়ে কার্যকর পরিকল্পনা গ্রহণ ও টেকসই চারণভূমি উন্নয়ন অপরিহার্য। পাশাপাশি মহিষের উৎপাদন বৃদ্ধি ও জাতীয়ভাবে মাংস ও দুধ উৎপাদন বাড়ানোর আহ্বান জানান তারা।

কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ বাফেলো এসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট প্রফেসর ড. ওমর ফারুক।

সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিভাগীয় প্রাণিসম্পদ দপ্তরের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) ডা. মো. মোস্তাফিজুর রহমান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) লুসিকান্ত হাজং, পিকেএসএফ-এর উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. ফজলে রাব্বি সাদেক আহমেদ, জিজিইউএস-এর নির্বাহী পরিচালক জাকির হোসেন মহিন। এছাড়া সরকারি ও বেসরকারি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, স্হানীয় খামারীরা কর্মশালায় অংশ গ্রহণ করেন।

মন্তব্য

p
উপরে