× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
More frustration with the reversal of a weak capital company
google_news print-icon

স্বল্প মূলধনি, দুর্বল কোম্পানির উল্টোযাত্রায় আরও হতাশা

স্বল্প-মূলধনি-দুর্বল-কোম্পানির-উল্টোযাত্রায়-আরও-হতাশা
সূচক বাড়লেও সিংহভাগ শেয়ারের দরপতনের বৃত্ত থেকে বের হতে পারছে না পুঁজিবাজার। ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা এখন হিসাব মিলাতে ব্যস্ত।
মাস দুয়েক আগে লাগামহীনভাবে বাড়তে থাকা স্বল্প মূলধনি ও দুর্বল কোম্পানির শেয়ারগুলো এবার ছুটছে উল্টো পথে। প্রায় প্রতিদিনই বেশির ভাগ কোম্পানি দর হারাচ্ছে, এর ভিড়ে সবচেয়ে বেশি কমছে গত তিন মাসে যেগুলোর দর অস্বাভাবিক হারে বেড়েছিল।

একদিনের বিরতির পর পুঁজিবাজারের সূচক বাড়লেও ছড়িয়ে পড়া হতাশার অবসানের কোনো আভাস মিলছে না। এর কারণ, বড় মূলধনির অল্প কিছু শেয়ারের দর বৃদ্ধিতে সূচক বাড়লেও আবারও কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারদর।

৭৫টি কোম্পানির শেয়ারের দর বৃদ্ধির বিপরীতে ২৬৯টির দরপতনে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে স্বস্তির কোনো কারণ ছিল না।

এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি পতন হয়েছে যে ২০টি কোম্পানির, তার মধ্যে ১৭টিই হয় স্বল্প মূলধনি, নয় লোকসানি।

জুলাই থেকে এসব কোম্পানির শেয়ারদর টানা বাড়ছিল। তবে সংশোধন শুরু হওয়ার পর থেকে এগুলোর দরই সবচেয়ে বেশি কমছে। এই ঘটনাটি ঘটছে গত ১২ সেপ্টেম্বর থেকেই।

প্রায় প্রতিদিনই বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারাচ্ছে, এর ভিড়ে সবচেয়ে বেশি কমছে গত তিন মাসে যেগুলোর দর অস্বাভাবিক হারে বেড়েছিল।

ব্যক্তিশ্রেণির বিনিয়োগকারীদের মধ্যে যাদের মূলধন কম, উচ্চহারে দর বৃদ্ধি পেতে থাকায় তাদের একটি বড় অংশই এসব কোম্পানিতে বিনিয়োগ করে ফেসে গেছে।

তবে এবার বাড়ছে লাফার্জ হোলসিম, ওরিয়ন ফার্মা, বেক্সিমকো লিমিটেড, জিপিএইচ ইস্পাত, লঙ্কাবাংলা ফাইন্যান্স, সাইফ পাওয়ারটেক, বেক্সিমকো ফার্মা, ইফাদ অটোর শেয়ারের দর আরও বেড়েছে।

স্বল্প মূলধনি, দুর্বল কোম্পানির উল্টোযাত্রায় আরও হতাশা
সূচক সবচেয়ে বেশি বেড়েছে এই ১০টি কোম্পানির কারণে

এর মধ্যে কেবল লাফার্জ হোলসিমের দর বৃদ্ধিতে সূচক বেড়েছে ১০.০৯ পয়েন্ট। এছাড়া আইসিবি সূচক বাড়িয়েছে ৪.৭, গ্রামীণ ফোন ২.৯৩, ওরিয়ন ফার্মা ২.৫২, জিপিএইচ ইস্পাত ২.৫, বেক্সিমকো লিমিটেড ২.৪১, একমি ল্যাবরেটরিজ ১.৬৯, ইফাদ অটো ১.১৬, বিএসআরএম স্টিল ০.৮২ ও হাইডেলবার্গ সিমেন্টের দর বৃদ্ধির কারণে সূচক বেড়েছে ০.৭৮ পয়েন্ট।

অর্থাৎ এই ১০টি কোম্পানি সূচক বাড়িয়েছে ২৯.৬ পয়েন্ট। তবে সার্বিকভাবে পুঁজিবাজারে সূচক বেড়েছে ৩.৮৪ পয়েন্ট।

দরপতনের বাজারেও লেনদেনে কমতি নেই। হাতবদল হয়েছে আড়াই হাজার কোটি টাকার কাছাকাছি, যা চলতি বছরের আগে মন্দা বাজারে দেখা যায়নি।

পুঁজিবাজার বিশ্লেষক দেবব্রত কুমার সরকার নিউজবাংলাকে বলেন, ‘জেড ক্যাটাগরির কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর যখন ক্রমাগত বাড়ছিল, তখন সিংহভাগ বিনিয়োগকারী মৌলভিত্তি বাদ দিয়ে দুর্বল ক্যাটাগরিতে বিনিয়োগ করেছে। এখন সেসব কোম্পানির শেয়ারদর কমে আসায় তাদের বিনিয়োগও আটকে গেছে। ফলে লেনদেনেও কিছুটা ভাটার টান দেখা যাচ্ছে।’

স্বল্প মূলধনি, দুর্বল কোম্পানির উল্টোযাত্রায় আরও হতাশা
এই ১০টি কোম্পানির দরপতনে সবচেয়ে বেশি কমেছে সূচক

স্বল্প মূলধনি ও লোকসানি কোম্পানির পতনই বেশি

গত সোয়া এক বছরে পুঁজিবাজারে উত্থানে ব্যাংক খাতের ঘুমিয়ে থাকার মধ্যে এই খাতের পুরনো কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম সবচেয়ে বেশি বাড়ে কখনও লভ্যাংশ না দেয়া আইসিবি ইসলামী ব্যাংক।

এই এক বছরে ১০ টাকার শেয়ারের সর্বনিম্ন দাম ছিল ৩ টাকা ৬০ পয়সা, সর্বোচ্চ দাম উঠে ৭ টাকা ৫০ পয়সা।

এই উত্থানের মধ্যে দাম সবচেয়ে বেশি বাড়ে গত তিন মাস। এই সময়ে সর্বনিম্ন দাম ছিল ৪ টাকা ৬০ পয়সা। আর পতন শুরু হওয়ার আগে সেপ্টেম্বরের শুরুতে এক দশকের সর্বোচ্চ দামে উঠে।

টানা দুই দিন শেয়ারটির দাম কমেছে এক দিনে যত কমা সম্ভব ততই। দুই দিনেই কমল প্রায় ২০ শতাংশ।

দিনের সবচেয়ে বেশি পতন হওয়া কোম্পানির মধ্যে শীর্ষে অবস্থান করা কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ৬০ পয়সা বা ১০ শতাংশ। আগের দিন দাম ছিল ৬ টাকা, দিন শেষে দাম দাঁড়িয়েছে ৫ টাকা ৪০ পয়সা।

স্বল্প মূলধনি কোম্পানির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির কমিটি গঠনের খবরে এসব কোম্পানির শেয়ারদর তেজী ঘোড়ার মতো ছুটতে থাকে। কোম্পানির আর্থিক অবস্থা, সম্ভাবনা বিচার বিবেচনা না করে কেবল শেয়ার সংখ্যা কম- এমন কোম্পানিতে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল বিনিয়োগকারীরা। এখন এসব কোম্পানির শেয়ারধারীরাই বেশি ক্ষতির মুখে।

স্বল্প মূলধনি, দুর্বল কোম্পানির উল্টোযাত্রায় আরও হতাশা
সবচেয়ে বেশি পড়েছে দুর্বল বা স্বল্প মূলধনি এই পাঁচটি কোম্পানির শেয়ারদর

গত এক যুগেও লভ্যাংশ দেয়ার ইতিহাস না থাকা শ্যামপুর সুগারের আধুনিকায়ন নিয়ে একটি প্রাথমিক পরিকল্পনা হয়েছে। এই খবরে গত ৫ আগস্ট থেকে ক্রমাগত বাড়তে থাকে। সেদিন দাম ছিল ৬২ টাকা ৮০ পয়সা। সেপ্টেম্বরের শুরুতে দাম উঠে ১৪১ টাকা ২০ পয়সা। দাম যত বাড়ছিল, শেয়ার লেনদেনও বাড়ছিল তত। এখন দাম যত কমছে, লেনদেন তত কমছে।

আগের দিনের তুলনায় ৮ টাকা ৫০ পয়সা হারিয়ে দিন শেষে শ্যামপুরের দাম দাঁড়িয়েছে ৯৮ টাকা ৩০ পয়সা। এক দিনেই কমেছে ৭.৯৫ শতাংশ।

লভ্যাংশের ইতিহাস আহামরি হয়। তার ওপর উৎপাদন বন্ধ। তারপরেও আজিজ পাইপের দাম বাড়ছিল উৎপাদন আবার শুরুর ঘোষণায়। এই কোম্পানিটি এক দিনে দর হারিয়েছে অভিহিত মূল্যের প্রায় সমান। ৯ টাকা ২০ পয়সা বা ৬.৪৫ শতাংশ কমেছে কোম্পানিটির শেয়ারদর।

মৌলভিত্তির কোম্পানি হলেও বছর শেষে মুনাফা ও লভ্যাংশ কখনও আহামরি হয় না এএমসিএল প্রাণের। তবে কেবল শেয়ার সংখ্যা কম, এই কারণে এই কোম্পানিটির শেয়ারদর ব্যাপকহারে বাড়ছিল।

এই কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ১৪ টাকা বা ৫.২৭ শতাংশ।

একই অবস্থা ফার্মা এইডের। মুনাফায় থাকা কোম্পানি, তবে লভ্যাংশ আহামরি কিছু দেয় এমন নয়। শেয়ার সংখ্যা কম, এ কারণে দামটা বরাবরই থাকে বেশি। গত তিন মাসে শেয়ার দর ৩৯৫ টাকা থেকে ৭১৬ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল।

দিন শেষে এই কোম্পানিটি ৩১ টাকা ৫০ পয়সা বা ৫.১১ শতাংশ দর হারিয়েছে। শেয়ারদর দাঁড়িয়েছে ৫৮৪ টাকায়।

বন্ধ থাকা কোম্পানি বিডিওয়েল্ডিং দর হারিয়েছে ১ টাকা বা ৪.৮৫ শতাংশ।

স্বল্প মূলধনি, দুর্বল কোম্পানির উল্টোযাত্রায় আরও হতাশা
এই কোম্পানিগুলোর শেয়ারদরও গত কয়েক মাসে অযৌক্তিক হারে বেড়েছিল

বন্ধ থাকা কোম্পানি চালু হবে, এমন বাস্তবতায় আরএসআরএম স্টিলের শেয়ারদর গত তিন মাসে প্রায় দ্বিগুণ হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু চলতি বছর কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি বিপুল পরিমাণ লোকসান বিনিয়োগকারীরা বিবেচনায় আনেননি বলেই মনে হয়। অথচ কোম্পানি চালু হওয়ার পরদিন এটি ১.৬০ টাকা বা ৪.৮৩ শতাংশ দর হারিয়েছে।

এ ছাড়া স্বল্প মূলধনি পেপার প্রসেসিং ৮ টাকা বা ৪.৭৭ শতাংশ, লোকসানি দুলামিয়া কটন ২ টাকা ৭০ পয়সা বা ৪.৭৬ শতাংশ, জেমিনি সি ফুট ১০ টাকা ১০ পয়সা বা ৪.৭৫ শতাংশ, মেঘনা কনডেন্সড মিল্ক ৯০ পয়সা বা ৪.৪৭ শতাংশ দর হারিয়েছে।

১০ কোম্পানিতে মোট লেনদেনের ২৬ শতাংশ

লেনদেনে শীর্ষে থাকা ১০টি কোম্পানরি দখলে ছিল মোট লেনদেনের ২৬ শতাংশ। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে লার্ফাজ হোলসিমের। একক কোম্পানি হিসেবে লেনদেন হয়েছে ২১৩ কোটি ৯৯ লাখ টাকা।

তারপরেই আছে ওষুধ ও রসায়ন খাতের ওরিয়ান ফার্মা, যার লেনদেন হয়েছে ১৯৫ কাটি ৩২ লাখ টাকা। কোম্পানিটির শেয়ার দর বেড়েছে ৯.৯০ শতাংশ।

বিবিধ খাতের বেক্সিমকো লিমিটেডের দর লেনদেন হয়েছে ১৩৯ কোটি ১৯ লাখ টাকা। কোম্পানিটির দর বেড়েছে ১.৬৩ শতাংশ।

এছাড়া ৫০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে তিনটি কোম্পানির। এগুলো হচ্ছে প্রকৌশল খাতের জিএসপি ইস্পাত, যার লেনদেন হয়েছে ৬৮ কোটি ১২ লাখ টাকা। লঙ্কাবাংলা ফাইন্যান্সের লেনদেন হয়েছে ৬১ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। সাইফ পাওয়ারটেকের লেনদেন হয়েছে ৫০ কাটি ৩৫ লাখ টাকা।

আবার আগ্রহের শীর্ষে ওষুধ ও রসায়ন

লেনদেনে আগ্রহ ধরে রেখেছে তালিকাভুক্ত ওষুধ ও রসায়ন খাত। সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে ওরিয়ন ফার্মার ৯.৯০ তাংশ। শেয়ার দর ৯৪ টাকা ৯০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ১০৪ টাকা ৩০ পয়সা।

তারপরই আছে এ খাতের ওরিয়ন ইনফিউশন, যার শেয়ার দর বেড়েছে ৮.৯৩ শতাংশ। এছাড়া এডভেন্ড ফার্মার দর বেড়েছে ৮.০৪ শতাংশ। একমি ল্যাবরটরিজের দর বেড়েছে ৬.৬৬ শতাংশ।

স্বল্প মূলধনি, দুর্বল কোম্পানির উল্টোযাত্রায় আরও হতাশা
লভ্যাংশ ঘোষণার অপেক্ষায় থাকা ওষুধ ও রসায়ন খাত গত কয়েকদিন ধরেই লেনদেনের শীর্ষে অবস্থান করছে

এ খাতে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ১১টি কোম্পানির, দর হারিয়েছে ১৯ টি, একটির লেনেদেন স্থগিত।

মোট লেনদেন হয়েছে ৪৪৮ কোটি ৫৭ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৪১২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

অন্যান্য খাতের লেনদেন

লেনদেনের দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা প্রকৌশল খাতে হাতবদল হয়েছে মোট ২৮২ কোটি ২৬ লাখ টাকা। এই খাতের ৪২টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৭টির, কমেছে ২৩টির, অপরিবর্তিত ছিল বাকি ১২টির দর।

তৃতীয় অবস্থানে থাকা সিমেন্ট খাতের ৭টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪টির, কমেছে দুটির, একটির লেনদেন ছিল স্থগিত। হাতবদল হয়েছে মোট ২৩৩ কোটি ৩৭ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন ছিল ১৯৮ কোটি ৮৫ লাখ টাকা।

দরপতনের বৃত্তে থাকা বস্ত্র খাতের কোম্পানি ফ্যামিলি টেক্সের দর প্রায় ১০ শতাংশ বেড়েছে। তবে গোটা খাতে দর পতন হয়েছে ৪০টি কোম্পানির, বেড়েছে ১৩টির আর অপরিবর্তিত ছিল বাকি ৫টির দর।

দিন শেষে হাতবদল হয়েছে ২০০ কোটি ২৫ লাখ টাকা।

লেনদেন ও শেয়ারদরে পতন হয়েছে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতেও। ২৩টি কোম্পানির মধ্যে দর হারিয়েছে ২০টি। বেড়েছে কেবল ৩টির দর। হাতবদল হয়েছে ১৯৪ কোটি ৬০ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন ছিল ২৬৯ কোটি ৭০ লাখ টাকা।

আর্থিক খাতের ২২টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৪টির, কমেছে ১৮টির। লেনদেন হয়েছে ১৯১ কোটি ৭২ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন ছিল ২৪৭ কোটি ৯১ লাখ টাকা।

বিবিধ খাতের ১৪টি কোম্পানিতে লেনদেন হয়েছে ১৮৪ কোটি ১৭৭ কোটি ২১ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল মোট ২২২ কোটি ৮০ লাখ টাকা। তিনটি কোম্পানির দর বৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে বাকি ১০টির দরও।

বিমা খাতের মোট লেনদেন হয়েছে ১১৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১৪৩ কোটি ৯৬ লাখ টাকা। লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দর কমেছে ৪০টির। দর বেড়েছে ১১টির।

স্বল্প মূলধনি, দুর্বল কোম্পানির উল্টোযাত্রায় আরও হতাশা
ব্যাংক, বিমা, মিউচ্যুয়াল ফান্ড ঘুরে দাঁড়াতেই পারছে না

ব্যাংক খাতের মোট লেনদেন হয়েছে ৮৯ কোটি ৬০ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১২১ কোটি ৯০ লাখ টাকা। এ খাতের কোম্পানিগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ৫টির। কমেছে ১৭টির। দর পাল্টায়নি ১০টির।

খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের ২০টি কোম্পানির মধ্যে দর হারিয়েছে ১৫টি। বেড়েছে ৫টির দর। লেনদেন হয়েছে ৬৩ কোটি ৬১ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১০৯ কোটি ৪৪ লাখ টাকা।

তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ১১টি কোম্পানিতে হাতবদল হয়েছে মোট ৪৮ কোটি ১০ লাখ টাকা। আগের দিন হাতবদল হয়েছিল ৭২ কোটি ০৬ শতাংশ। বেড়েছে একটির দর, কমেছে ১০টির দর।

মিউচ্যুয়াল ফান্ডে লেনদেন আগের কার্যদিবসের তুলনায় কমেছে। ৩৬টি ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে কেবল দুটির, কমেছে ২০টির। বাকি ১৪টি ফান্ডের দর পাল্টায়নি।

এই খাতে লেনদেন হয়েছে মোট ১৭ কোটি ৭৩ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৩১ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

সূচক ও লেনদেন

ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৩ দশমিক ৪৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ৩৩১ দশমিক ৩৯ পয়েন্ট।

শরিয়াভিত্তিক কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসইএস দশমিক ৬৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৫৯৪ দশমিক ৪২ পয়েন্টে।

বাছাই করা কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএস-৩০ সূচক ১২ দশমিক ৮৫ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৭৭৪ দশমিক ১২ পয়েন্ট।

দিনশেষে লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৩৫০ কোটি টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ৭৫৫ কোটি টাকা ।

আরও পড়ুন:
আতঙ্কিত হলে ক্ষতি: বিএসইসি চেয়ারম্যান
ঢালাও পতনে বড় মূলধনি কিছু কোম্পানির উত্থান
ফ্যামিলিটেক্সে উৎপাদন চলছে
দুটি কোম্পানির শেয়ার পাবেন কর্মীরাও
বিডি ফুড: ইপিএস না বাড়লে লভ্যাংশ পাবেন না উদ্যোক্তারা

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে