× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
SME Board Only small investors can sell
google_news print-icon

এসএমই বোর্ড: ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা কেবল বেচতে পারবেন

এসএমই-বোর্ড-ক্ষুদ্র-বিনিয়োগকারীরা-কেবল-বেচতে-পারবেন
ইলেকিট্রনিক সাবস্ক্রিপশন সিস্টেমের অধীনে নিবন্ধিত যোগ্য বিনিয়োগকারীদের ডিএসই এসএমই প্ল্যাটফর্মের অংশগ্রহণের অনুমতি দেয়া হবে। যদি যোগ্য বিনিয়াগকারীদের ছাড়া অন্য কোনো বিনিয়োগকারী ডিএসই এসএমই প্ল্যাটফর্মে তালিকাভুক্ত কোম্পানির শেয়ার থাকে, তবে তিনি শুধু শেয়ার বিক্রি করতে পারবেন।

গ্রিনফিল্ড বা এখনও বাণিজ্যিক কার্যক্রমে আসেনি এমন কোম্পানিকেও পুঁজিবাজার থেকে মূলধন উত্তোলনের সুযোগ দিতে তৈরি করা হয়েছে এসএমই প্ল্যাটফর্ম।

২০১৯ সালের ৩০ এপ্রিল ডিএসই এসএমই প্লাটফর্ম উদ্বোধন করলেও আড়াই বছরে লেনদেন শুরু করতে পারেনি। তবে এরই মধ্যে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি পাঁচটি স্বল্প মূলধনি কোম্পানিকে অনুমোদন দিয়েছে।

এ অবস্থায় বৃহস্পতিবার উদ্বোধন করা হবে এসএমই প্ল্যাটফর্ম। যেখানে লেনদেনে জন্য পুঁজিবাজারের প্রতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে। তবে কোনো ব্যাক্তি শ্রেণির বিনিয়োগকারীর পুঁজিবাজারে এক কোটি টাকা বা তার বেশি বিনিয়োগ থাকলে তিনিও এ মার্কেটে লেনদেন করতে পারবেন।

এদিন ডিএসই চেয়ারম্যান ইউনুসুর রহমান-এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি থাকবেন বিএসইসি কমিশনার মিজানুর রহমান। বিশেষ অতিথি থাকবেন এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমান।

যদি কোনো সাধারণ বিনিয়োগকারী এসএমই প্ল্যাটফর্মে লেনদেন করতে চান, তাহলে ওটিসি মার্কেট থেকে আসা কোম্পানিগুলোর শেয়ার শুধু শেয়ার বিক্রি করতে পারবেন।

এমন কয়েকটি বিষয়কে সামনে এসে মঙ্গলবার ডিএসই বলছে, ইলেকিট্রনিক সাবস্ক্রিপশন সিস্টেমের অধীনে নিবন্ধিত যোগ্য বিনিয়োগকারীদের ডিএসই এসএমই প্ল্যাটফর্মের অংশগ্রহণের অনুমতি দেয়া হবে। যদি যোগ্য বিনিয়াগকারীদের ছাড়া অন্য কোনো বিনিয়োগকারী ডিএসই এসএমই প্ল্যাটফর্মে তালিকাভুক্ত কোম্পানির শেয়ার থাকে, তবে তিনি শুধু শেয়ার বিক্রি করতে পারবেন।

মূল মার্কেটে যেমন বিভিন্ন কোম্পানির খাতভিত্তিক ভাগ করা থাকে, এখানে কোনো বিভাগ থাকবে না। তবে এই মার্কেটের কোম্পানিগুলোকে চিহিৃত করতে কোম্পানির নামের শেষে ‘এস‘ লেখা থাকবে।

লেনদেনে নিষ্পত্তির জন্য মূল মার্কেটের ‘এ’ ক্যাটাগরির বিধান প্রযোজ্য হবে। অর্থাৎ টি-টু সময় বা শেয়ার কেনার একদিন পর বিক্রিযোগ্য হবে।

প্রধান বোর্ডের অধীনে ‘জেড’ বিভাগ বাদে মূল বোর্ড এবং ডিএসই এসএমই প্ল্যাটফর্মের সিকিউরিটিজের মধ্যে মান সমন্বয় সুবিধা (নেটিং) প্রযোজ্য হবে। অর্থাৎ যোগ্য বিনিয়োগাকরীরা লেনদেন শুরু আগে যে লিমিট নেন এবং লেনদেন শেষ হওয়ার পর লিমিট অবশিষ্ট থাকলে সেটি ফেরত দেয়া হবে।

ডিএসই এসএমই প্ল্যাটফর্মের সব শেয়ার মার্জিনযোগ্য হবে। অর্থাৎ এই শেয়ারের এবং লেনদেন ফি, এআইটি (অগ্রীম কর) ডিএসইর মূল বোর্ডের মতো হবে।

পুঁজিবাজার বিশ্লেষক আবু আহমেদ নিউজবাংলাকে বলেন, ‘এসএমই প্ল্যাট ফর্মে সাধারণ বিনিয়োগকারীদরে সম্পৃক্ত না করা একদিকে ভালো হয়েছে। কারণ, এখানে বড় বড় বিনিয়োগকারীরা লেনদেন করবে। এ মুহূর্তে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য এটি ঝুঁকিপূর্ণ। তবে পুঁজিবাজারের প্রাণ হচ্ছে সাধারণ বিনিয়োগকারী। তাদের বাদ দিয়ে আলাদা যতই প্লাট ফর্ম করা হোক না কেন, সেটি জনপ্রিয় করা সম্ভব নয়।

‘এক সময় দেখা যাবে, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের পক্ষ থেকেই সাধারন বিনিয়োগকারীদের সম্পৃক্ত করারও দাবি উঠবে।’

অনুমোদন দেয়া হয়েছে যেগুলোর

নিয়ালকো এলয়েজ

এসএমই খাতে প্রথম কোম্পানি নিয়ালকো এলয়েজ লিমিটেডকে অনুমোদন দেয়া হয় ১৫ এপ্রিল। বিএসইসির ৭৭০তম কমিশন সভায় কোম্পানিটিকে অনুমোদন দেয়া হয়। যোগ্য বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে কোম্পানিটি ৭৫ লাখ শেয়ার বরাদ্দ করবে। শেয়ার ছাড়া হবে ৭ কোটি ৫০ লাখ।

উত্তোলিত অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি ভূমি উন্নয়ন, যন্ত্রপাতি ক্রয় এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে।

কোম্পানিটির ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২০ সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯১ পয়সা।

মোস্তফা মেটাল

বিএসইসির ৭৮০তম কমিশন সভায় মোস্তফা মেটাল ইন্ডাস্ট্রিজকে ১১ কোটি টাকা তোলার অনুমোদন দেয়া হয়েছে।

১০ টাকা অভিহিত মূল্যের ১ কোটি ১০ লাখ শেয়ার বিক্রির অনুমোদন দেয়া হয়। পুঁজিবাজারের যোগ্য বিনিয়োগকারীদের কাছে এই পরিমাণ শেয়ার বরাদ্দ করবে মোস্তফা মেটাল।

উত্তোলিত অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি ব্যাংক ঋণ পরিশোধ, কার্যকরী মূলধন এবং ইস্যু ব্যবস্থাপনা খরচ খাতে ব্যয় করবে।

তবে অনুমোদনের ক্ষেত্রে বিএসইসি কোম্পানিটিকে শর্ত দিয়েছে, এসএমই প্লাটফর্মে লেনদেনের তারিখ থেকে পরবর্তী তিন বছর ইস্যুয়ার কোম্পানি কোনো বোনাস শেয়ার ইস্যু করতে পারবে না।

অরিজা এগ্রো

কোম্পানিটিও প্রাতিষ্ঠানিক বা যোগ্য বিনিয়োগকারীদের কাছে ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের ১ কোটি শেয়ার ছেড়ে ১০ কোটি টাকা তোলার অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এসএমই প্ল্যাট ফর্মে অন্তর্ভূক্তির মাধ্যমে উত্তোলন করা টাকায় কোম্পানিটি ব্যাংক ঋণ পরিশোধ, কার্যকরী মূলধন এবং ইস্যু ব্যবস্থাপনা খাতে ব্যয় করবে।

গত ৩০ ডিসেম্বর সমাপ্ত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ০২ পয়সা। এই কোম্পানিটির এসএমই প্লাটফর্মে লেনদেনের তারিখ থেকে পরবর্তী ৩ বছর ইস্যুয়ার কোম্পানি কোনো বোনাস শেয়ার ইস্যু করতে পারবে না।

মাস্টার ফিড এগ্রোটেক

কোম্পানিটি ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের ১ কোটি শেয়ার ছেড়ে ১০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। উত্তোলিত অর্থে কোম্পানির কার্যকরী মূলধন এবং ইস্যু ব্যবস্থাপনা খাতে ব্যয় করা হবে।

গত ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬৮ পয়সা।

কৃষিবিদ ফিড

কোম্পানিটি ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের ২ কোটি ২০ লাখ শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে ২২ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। এই টাকা ব্যাংক ঋণ পরিশোধ, কারখানা ভবন নির্মাণ, যন্ত্রপাতি ক্রয়, ডিজেল জেনারেটর ক্রয়, ডেলিভারি ভ্যান ক্রয় এবং ইস্যু ব্যবস্থাপনা খরচ খাতে ব্যয় করবে কোম্পানিটি।

৩০ ডিসেম্বর ২০২০ সমাপ্ত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ১ টাকা ৬৭ পয়সা।

ওটিসি থেকে এসএমই বোর্ডে যাচ্ছে যেগুলো

ওটিসিতে থাকা কোম্পানিগুলোর মধ্যে ২৩টি যাবে এসএমই বোর্ডে। এর মধ্যে ৭টি উৎপাদনে আছে, বন্ধ আছে ১৬টির উৎপাদন।

এপেক্স ওয়েভিং অ্যান্ড ফিনিশিং মিলস, বাংলাদেশ হোটেল লিমিটেড, বেঙ্গল বিস্কুট লিমিটেড, গচিহাটা এগ্রিকালচারাল, হিমাদ্রী লিমেটড, ওয়ান্ডারল্যান্ড টয়স, ইউসুফ ফ্লোর মিলস।

উৎপাদনে না থাকা ১৬ কোম্পানির মধ্যে আছে আল আমীন কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিস, আলফা ট্যোবাকো, আমান সি ফুড, আশরাফ টেক্সটাইল মিলস, বাংলাদেশ ইলেকট্রনিক্স মিটার কোম্পানি, বাংলাদেশ লিফ ট্যোবাকো কোম্পানি, বেঙ্গল ফাইন সিরামিক, বায়োনিক সি ফুড এক্সপোর্ট, ঢাকা ফিশারিজ, লেক্সকো লিমিটেড, মেঘনা শিম্প কালচার লিমিটেড, রাসপিড ডাটা ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড টেলিকম, রাঙ্গামাটি ফুড, থ্যারাপিউটিস (বাংলাদেশ) লিমিটেড ও জাগো কররেশন।

আরও পড়ুন:
সূচক বাড়ছে, শেয়ার মূল্য কমছেই
স্বল্প মূলধনির আরও পতনে সূচক বাড়াল ব্যাংক
সংশোধনের পুঁজিবাজারে নিষ্প্রভ আরও এক দিন
দীর্ঘ হচ্ছে সংশোধন, আবার সপ্তাহ শুরু পতনে
দর সংশোধনে নতুন প্রবণতায় পুঁজিবাজার

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে