× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
BNP leader Khandaker Mahbub returned home
google_news print-icon

বাসায় ফিরলেন বিএনপি নেতা খন্দকার মাহবুব

বাসায়-ফিরলেন-বিএনপি-নেতা-খন্দকার-মাহবুব
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান খন্দকার মাহবুব হোসেন। ছবি: সংগৃহীত
গত ১৬ আগস্ট স্যার করোনা পরীক্ষা করান। পরীক্ষায় করোনা পজেটিভ আসলে ওই দিন সন্ধ্যায় এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন। এরপর থেকে তিনি হাসপাতালের করোনা ইউনিটে চিকিৎসাধীন ছিলেন। অবস্থা খারাপ হলে তাকে ভেন্টিলেশন সাপোর্ট দেয়া হয়। হাসপাতালে টানা ৪২ দিন চিকিৎসা শেষে আজ বাসায় ফেরেন।’

করোনাভাইরাস থেকে সুস্থ হয়ে প্রায় দেড় মাস পর বাসায় ফিরলেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি সিনিয়র আইনজীব খন্দকার মাহবুব হোসেন।

মঙ্গলবার রাজধানীর বসুন্ধরায় এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে বাসায় যান।

এখন তিনি সুস্থ আছেন, বাসায় হাঁটা চলা করছেন বলে নিউজবাংলাকে জানিয়েছেন তার জুনিয়র অ্যাডভোকেট মাহবুবুর রহমান দুলাল।

দুলাল বলেন, ‘স্যার এখন করোনা নেগেটিভ, সুস্থ আছেন।

‘গত ১৬ আগস্ট স্যার করোনা পরীক্ষা করান। পরীক্ষায় করোনা পজেটিভ আসলে ওই দিন সন্ধ্যায় এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন।

‘এরপর থেকে তিনি হাসপাতালের করোনা ইউনিটে চিকিৎসাধীন ছিলেন। অবস্থা খারাপ হলে তাকে ভেন্টিলেশন সাপোর্ট দেয়া হয়। হাসপাতালে টানা ৪২ দিন চিকিৎসা শেষে আজ বাসায় ফেরেন।’

গত ৬ জুলাই কারাগারে থাকা মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দরিদ্র স্বপন কুমার বিশ্বাসের পক্ষে বিনা ফিতে আপিল বিভাগের আইনি লড়াই করে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি করেন সিনিয়র এ আইনজীবী।

খন্দকার মাহবুব হোসেন ১৯৩৮ সালের ২০ মার্চ জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি ল’ পাশ করে ১৯৬৭ সালের ৩১ জানুয়ারি আইনজীবী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হন। এরপর একই বছরের ২০ অক্টোবর তিনি হাইকোর্টের আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন।

১৯৭৩ সালে দালাল আইনে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের সময় চিফ প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এ আইনজীবী।

এরপর একাধিকবার সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি এবং বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। ৫৪ বছরের আইন পেশায় দেশের প্রথম সারির সব রাজনীতিবিদের মামলা পরিচালনা করেছেন এ আইনজীবী।

সর্বশেষ ২০০৮ সালে বিএনপিতে যোগ দেন। বর্তমানে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

আরও পড়ুন:
মেয়ের ডাকে সাড়া দিলেন খন্দকার মাহবুব
লাইফ সাপোর্টে খন্দকার মাহবুব
করোনা আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে খন্দকার মাহবুব

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Jamaat is determined to fulfill the dreams of martyrs of July coup Shafiqur

জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্বপ্ন পূরণে জামায়াত দৃঢ়প্রতিজ্ঞ: শফিকুর

জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্বপ্ন পূরণে জামায়াত দৃঢ়প্রতিজ্ঞ: শফিকুর
জামায়াতে ইসলামীর আমির বলেন, ‘শত শত ছাত্রের রক্তের বিনিময়ে স্বৈরশাসককে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়েছে। বাংলার মাটিতে স্বৈরাচারীরা যাতে আর ফিরে আসতে না পারে, সেজন্য যে কোনো ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সবাইকে সজাগ থাকার আহ্বান জানাই।’

জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের শহীদদের জাতীয় বীর আখ্যায়িত করে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, শহীদদের স্বপ্ন পূরণে জামায়াত দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।

খুলনা নগরীর ইস্টার্ন জুট মিল শ্রমিক মাঠে জামায়াতের খানজাহান আলী থানা ইউনিটের কর্মী সম্মেলনে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের শহীদরা বুলেটের সামনে দাঁড়িয়েছিলেন। আমরা তাদের স্বপ্ন পূরণে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। তারা জুলাই-আগস্টে দেশব্যাপী বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন সংগঠিত করেছে এবং স্বৈরাচারের অভিশাপ থেকে জাতিকে মুক্ত করেছে।’

জামায়াতের আমির বলেন, ‘আমরা বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চাই- যেখানে জাতি, দল, ধর্ম নির্বিশেষে মানুষের মধ্যে কোনো ভেদাভেদ থাকবে না। এদেশের নাগরিক হিসেবে সব মানুষ মর্যাদার সঙ্গে তাদের ন্যায্য অধিকার ভোগ করবে।’

তিনি বলেন, ‘শত শত ছাত্রের রক্তের বিনিময়ে স্বৈরশাসককে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়েছে। বাংলার মাটিতে স্বৈরাচারীরা যাতে আর ফিরে আসতে না পারে, সেজন্য যে কোনো ধরনের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সবাইকে সজাগ থাকার আহ্বান জানাচ্ছি।’

ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সমালোচনা করে ডা. শফিকুর বলেন, ‘দেশের মানুষ গত ১৭ বছরের আওয়ামী লীগ শাসনামলে সবচেয়ে বেশি নিপীড়নের শিকার হয়েছে। ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর ‘লগি-বৈঠা’র মাধ্যমে তাদের হত্যা যাত্রা শুরু করে।

‘ফ্যাসিবাদী এই শাসক বিডিআর বিদ্রোহের সময় ৫৭ জন প্রতিভাবান সেনা কর্মকর্তাকে হত্যা করে এবং তাদের অনেককে গুম করে- যা এ বছরের ৫ আগস্ট পর্যন্ত অব্যাহত ছিল।’

জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার আওয়ামী লীগ সরকারের সমালোচনা করে বলেন, ‘তারা এই অঞ্চলের সব পাটকল ও কৃষি জমি ধ্বংস করেছে। সব বন্ধ পাটকল পুনরায় চালু ও শ্রমিকদের বকেয়া বেতন-ভাতা পরিশোধের দাবি জানাচ্ছি।’

খানজাহান আলী থানা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি গাজী মোরশেদ মামুনের পরিচালনায় এবং থানা আমির সাঈদ হাসান মাহমুদের সভাপতিত্বে সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় নেতা মোবারক হোসেন, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও খুলনা অঞ্চলের পরিচালক মুহাদ্দিস আবদুল খালেক, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য মাওলানা আবুল কালাম আজাদ প্রমুখ।

জামায়াতের আমির এর আগে নগরীর আল ফারুক সোসাইটিতে মহিলা জামায়াত খুলনা সিটি ইউনিটের মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন।

আরও পড়ুন:
বিচারালয় চাইলে শেখ হাসিনাকে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তুলে দেবেন
৭ নভেম্বর ঐতিহাসিক ও তাৎপর্যপূর্ণ দিন: জামায়াত আমির
৭ নভেম্বরের চেতনা ও ৫ আগস্টের বিপ্লব একসূত্রে গাঁথা: গোলাম পরওয়ার
শহীদদের স্বপ্নের দুর্নীতিমুক্ত দেশ গড়তে চায় জামায়াত: ডা. শফিকুর
বিপ্লবের চেতনায় জাতীয় ঐক্যের ডাক জামায়াত আমিরের

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The proof is that all the cases against Tariq Rahman were conspiratorial Fakhrul

প্রমাণ হলো তারেক রহমানের বিরুদ্ধে সব মামলাই ছিল ষড়যন্ত্রমূলক: ফখরুল

প্রমাণ হলো তারেক রহমানের বিরুদ্ধে সব মামলাই ছিল ষড়যন্ত্রমূলক: ফখরুল বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম। ফাইল ছবি
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘তারেক রহমান তার বিরুদ্ধে আনীত মামলার অভিযোগ আইনগতভাবে মোকাবিলা করে উচ্চ আদালত থেকে বেকসুর খালাস পেয়েছেন। ঐতিহাসিক এই রায়ের মধ্য দিয়ে আবারও প্রমাণ হলো যে আওয়ামী ফ্যাসিবাদী সরকার রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে গ্রেনেড হামলা মামলায় তারেক রহমানকে অভিযুক্ত করেছিল।’

গ্রেনেড হামলা মামলা থেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ সব আসামি হাইকোর্ট থেকে খালাস পাওয়ায় স্বস্তি প্রকাশ করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। একইসঙ্গে তিনি বলেছেন, এর মাধ্যমে প্রমাণ হলো যে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে করা সব মামলাই ছিল রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রমূলক।

দেশের উচ্চ আদালতে রোববার রায় ঘোষণার পর লন্ডন থেকে দেয়া এক বিবৃতিতে বিএনপি মহাসচিব বলেন, বিচারিক আদালতের রায় বাতিল করে হাইকোর্ট বেঞ্চ এই রায় ঘোষণা করায় মহান আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করছি।

বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খানের পাঠানো বিবৃতিতে বিএনপি মহাসচিব আরও বলেন, ‘এই রায়ে প্রমাণ হলো আওয়ামী ফ্যাসিবাদী সরকার রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে এই মামলাতে তারেক রহমানকে অভিযুক্ত করেছিলো।

‘তারেক রহমান তার বিরুদ্ধে আনীত মামলার অভিযোগ আইনগতভাবে মোকাবিলা করে উচ্চ আদালত থেকে বেকসুর খালাস পেয়েছেন। ঐতিহাসিক এই রায়ের মধ্য দিয়ে আবারও প্রমাণ হলো যে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে আনীত সব মামলাই ছিল রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রমূলক।’

আরও পড়ুন:
তারেকের সঙ্গে দেখা করতে যুক্তরাজ্যের পথে ফখরুল 
সীমান্তের ওপার থেকে নতুন নতুন ষড়যন্ত্র হচ্ছে: ফখরুল
ফ্যাসিবাদী শক্তি ফেরার রাস্তা করে দেবেন না: ফখরুল
আসল চেহারা বেরিয়ে আসতে শুরু করেছে: মির্জা ফখরুল
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ধ্বংসের অপচেষ্টা চলছে: ফখরুল

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Rizvi clarified BNPs position on banning A League

আ.লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে বিএনপির অবস্থান স্পষ্ট করলেন রিজভী

আ.লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে বিএনপির অবস্থান স্পষ্ট করলেন রিজভী ছবি: সংগৃহীত।
বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের কেউ কেউ তাদের বক্তব্য-বিবৃতিতে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করতে বিএনপি প্রতিবন্ধক বলে প্রচার করছেন, যা সঠিক নয়। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করা-না করার সিদ্ধান্ত নেয়ার এখতিয়ার সরকারের।’

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার ক্ষেত্রে বিএনপি বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে- এমন প্রচার সঠিক নয় বলে জানিয়েছেন দলটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেছেন, ‘এ বিষয়ে বিএনপির ওপর দায় চাপানো দুঃখজনক।’

রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে রোববার এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

রিজভী বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের কেউ কেউ তাদের বক্তব্য-বিবৃতিতে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করতে বিএনপি প্রতিবন্ধক বলে প্রচার করছেন, যা সঠিক নয়। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করা-না করার সিদ্ধান্ত নেয়ার এখতিয়ার সরকারের।’

তিনি বলেন, ‘পতিত আওয়ামী লীগ সরকার যখন জামায়াত নিষিদ্ধ করেছিল তখন আমরা প্রতিবাদ করেছি। আমরা আশা করব অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে প্রধান উপদেষ্টাসহ অন্য উপদেষ্টাদের এমন কোনো বক্তব্য দেয়া উচিত হবে না যাতে গণতান্ত্রিক শক্তি দুর্বল হয় বা আমাদের ঐক্যে ফাটল ধরে।’

বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব বলেন, ‘বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ইতোমধ্যে জনগণের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করতে জরুরি পদক্ষেপ নিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।’

বিএনপি নেতাকর্মীদের উদ্দেশ করে তিনি বলেন, ‘জনগণের আস্থা অর্জন করুন। তাদের আস্থায় থাকুন। হাজার হাজার ছাত্রের রক্তের বিনিময়ে স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে জাতীয় ঐক্য গড়ে উঠেছে।’

আরও পড়ুন:
পেটানোর ভিডিও ভাইরাল, আ.লীগ কর্মীর বাড়িতে রিজভী
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ে রিজভীর একগুচ্ছ প্রশ্ন ও সমালোচনা
হাসিনা-শাসনামলের সব চুক্তি প্রকাশ করুন: সরকারকে রিজভী
শেখ মুজিবের ছবি সরানো নিয়ে বক্তব্যের জন্য রিজভীর দুঃখ প্রকাশ
রিজভীর সঙ্গে সাবেক সেনা কর্মকতাদের সাক্ষাৎ

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Dr Kamal is the Emeritus President and Montu is the President Secretary Mizanur
গণফোরামের নতুন কমিটি

ড. কামাল ইমেরিটাস সভাপতি আর মন্টু সভাপতি, সম্পাদক মিজানুর

ড. কামাল ইমেরিটাস সভাপতি আর মন্টু সভাপতি, সম্পাদক মিজানুর
‘জুলাই-আগস্ট ছাত্র-জনতার আত্মত্যাগের চেতনায় বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়তে আসুন ঐক্যবদ্ধ হই’ স্লোগান সামনে রেখে অনুষ্ঠিত গণফোরামের সপ্তম জাতীয় সম্মেলন শেষে কমিটি ঘোষণা করা হয়। সম্মেলনের উদ্বোধন করেন জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে শহীদ ফারহানুল ইসলাম ভূঁইয়ার বাবা শহিদুল ইসলাম ভূঁইয়া।

বর্ষীয়াণ আইনজীবী ও রাজনীতিক ড. কামাল হোসেনকে ইমেরিটাস সভাপতি করে গণফোরামের কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। ঘোষিত কমিটিতে মোস্তফা মোহসীন মন্টু সভাপতি ও ডা. মো. মিজানুর রহমানকে সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে।

রাজধানীর রমনায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে শনিবার গণফোরামের সপ্তম জাতীয় সম্মেলন শেষে কমিটি ঘোষণা করা হয়।

‘জুলাই-আগস্ট ছাত্র-জনতার আত্মত্যাগের চেতনায় বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়তে আসুন ঐক্যবদ্ধ হই’ স্লোগান সামনে রেখে এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

সম্মেলনের উদ্বোধন করেন জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে শহীদ মোহাম্মদ ফারহানুল ইসলাম ভূঁইয়ার বাবা শহিদুল ইসলাম ভূঁইয়া।

সভাপতিত্ব করেন গণফোরামের প্রতিষ্ঠাতা ও ইমেরিটাস সভাপতি ড. কামাল হোসেন।

উদ্বোধনী অধিবেশন শেষে বিকেল ৩টায় মোস্তফা মোহসীন মন্টুর সভাপতিত্বে কাউন্সিল অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। অধিবেশনে উত্থাপিত সাংগঠনিক প্রস্তাব, রাজনৈতিক প্রস্তাব ও অর্থবিষয়ক প্রস্তাবের ওপর আলোচনা হয়।

কাউন্সিল অধিবেশনে কাউন্সিলরদের মতামতের ভিত্তিতে নতুন কমিটি নির্বাচনের জন্য বিষয় নির্বাচনি কমিটি গঠিত হয়। নির্বাচনি কমিটি সর্বসম্মতিক্রমে ড. কামাল হোসেনকে ইমেরিটাস সভাপতি, মোস্তফা মোহসীন মন্টুকে সভাপতি ও ডা. মো. মিজানুর রহমানকে সাধারণ সম্পাদক করে ১৫১ সদস্যবিশিষ্ট গণফোরামের আংশিক কমিটি ঘোষণা করে।

নবনির্বাচিত কমিটির অন্যরা হলেন- সভাপতি পরিষদ সদস্য এস এম আলতাফ হোসেন, সুব্রত চৌধুরী, এ. কে. এম. জগলুল হায়দার আফ্রিক, মহিউদ্দিন আবদুল কাদের, মেজবাহ উদ্দীন আহমেদ, মোশতাক আহমেদ, ফজলুল হক সরকার, সেলিম আকবর, সুরাইয়া বেগম, হারুনুর রশিদ তালুকদার, রতন ব্যানার্জি, আব্দুল হাসিব চৌধুরী, আবুল হাসনাত, নিলেন্দু দেব, গোলাম হোসেন আবাব, কাজী মেজবাহ উদ্দিন, মোহাম্মদ আলী বাদল, কোষাধ্যক্ষ শাহ নূরুজ্জামান, সম্পাদক পরিষদ আয়ুব খান ফারুক, অধ্যক্ষ মো. ইয়াছিন, লতিফুল বারী হামিম, রফিকুল ইসলাম পথিক, মুহাম্মদ রওশন ইয়াজদানী, এ কে এম রায়হান উদ্দিন, আলীনূর খান বাবুল, শরীফুল ইসলাম সজল, মো. নাজমুল ইসলাম সাগর, মামুনূর রশিদ মামুন, মির্জা হাসান, মুহাম্মদ উল্লাহ মধু, আব্দুল হামিদ মিয়া, বিশ্বজিৎ গাঙ্গুলী, মোশারফ হোসেন তালুকদার, তাজুল ইসলাম, রনজিদ সিকদার, আজিজুর রহমান ভূঁইয়া মজনু, সানজিদ রহমান শুভ, আজাদ হোসেন, প্রভাষক বকুল ইমাম, মোমেনা আহমেদ মুমু, খনিয়া খানম ববি, মো. আশরাফুল ইসলাম, তৌফিকুল ইসলাম পলাশ, মো.আলী লাল, মো. সাইফুল ইসলাম, মো মজিবুর রহমান শিবলু, মাহফুজুর রহমান মাসুম ও ফারুক হোসেন।

আরও পড়ুন:
জাতীয় ঐকমত্য ধরে রাখতে সংলাপ জরুরি: ড. কামাল 
ইসি পুুনর্গঠন ও সংস্কার শেষ করে দ্রুত নির্বাচন চায় গণফোরাম
বিভেদ ভুলে এক হচ্ছে গণফোরাম

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Dialogue is essential to maintain national consensus Dr Kamal 

জাতীয় ঐকমত্য ধরে রাখতে সংলাপ জরুরি: ড. কামাল 

জাতীয় ঐকমত্য ধরে রাখতে সংলাপ জরুরি: ড. কামাল  গণফোরামের ইমেরিটাস সভাপতি ড. কামাল হোসেন। ফাইল ছবি
গণফোরামের নেতাদের উদ্দেশে ড. কামাল বলেন, ‘আজকের কাউন্সিলকে কেন্দ্র করে ঐক্যকে আরও সুসংহত করবেন। সেই ঐক্যের মধ্য দিয়েই যা কিছু অর্জন আমরা করতে পারি। এই ঐক্য না হওয়াটায় অতীতে আমাদের অনেক ক্ষতি হয়েছে।’ 

জাতীয় ঐকমত্য ধরে রাখতে গণতন্ত্রমনা সব রাজনৈতিক দল, ব্যক্তি ও নাগরিক সমাজের মধ্যে সংলাপ জরুরি বলে মন্তব্য করেছেন গণফোরামের ইমেরিটাস সভাপতি ড. কামাল হোসেন।

রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে শনিবার গণফোরামের সপ্তম জাতীয় সম্মেলনে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ড. কামাল হোসেনের পক্ষে লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনান দলটির সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান।

তিনি বলেন, ‘বিগত ১৬ বছর রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো দলীয়করণের ফলে প্রায় অকার্যকর হয়ে পড়েছিল। এসব প্রতিষ্ঠান সংস্কার ও নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরি করতে ড. মুহাম্মদ ইউনূস সরকারকে সহযোগিতা করা সব রাজনৈতিক দল ও দেশের জনগণের নৈতিক দায়িত্ব, যাতে সংস্কার সুষ্ঠুভাবে করতে সক্ষম হয়।

‘এ ক্ষেত্রে যে জাতীয় ঐকমত্য সৃষ্টি হয়েছে, তা ধরে রাখা প্রয়োজন। এ জন্য গণতন্ত্রমনা সব রাজনৈতিক দল, ব্যক্তি ও নাগরিক সমাজের মধ্যে সংলাপ জরুরি বলে আমি মনে করি।’

গণফোরামের নেতাদের উদ্দেশে ড. কামাল বলেন, ‘আজকের কাউন্সিলকে কেন্দ্র করে ঐক্যকে আরও সুসংহত করবেন। সেই ঐক্যের মধ্য দিয়েই যা কিছু অর্জন আমরা করতে পারি। এই ঐক্য না হওয়াটায় অতীতে আমাদের অনেক ক্ষতি হয়েছে।

‘এইবার যে ঐক্য গড়ে উঠেছে, সেটাকে সুসংহত করে ঘোষিত লক্ষ্যগুলো আমরা যেন অর্জন করতে পারি।’

আরও পড়ুন:
সরকারকে সর্বদলীয় সংলাপের প্রস্তাব ড. কামালের
কামাল থাকলে এত বড় দায়িত্ব নিতে হতো না: শেখ হাসিনা
ফখরুল গুগলি মারলেও বল নো: কাদের
চট্টগ্রামের শ্রেষ্ঠত্বে শেষ হলো শেখ কামাল যুব গেমস
সুফিয়া কামালের দৃষ্টান্ত নারীদের জন্য অনুপ্রেরণা: প্রধানমন্ত্রী

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Fakhrul on his way to UK to meet Tarek 

তারেকের সঙ্গে দেখা করতে যুক্তরাজ্যের পথে ফখরুল 



তারেকের সঙ্গে দেখা করতে যুক্তরাজ্যের পথে ফখরুল  যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে রওনা হওয়ার আগে শনিবার সকালে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। স্ক্রিনশট: বিএনপির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজের ভিডিও থেকে
বিএনপির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে জানানো হয়, দলটির মহাসচিবের সঙ্গে আছেন তার স্ত্রী রাহাত আরা বেগম।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে দেখা করতে যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে একটি ফ্লাইটে শনিবার সকাল আটটা ২৫ মিনিটে যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়েন তিনি।

বিএনপির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এসব তথ্য জানিয়ে বলা হয়েছে, বিএনপির মহাসচিবের সঙ্গে আছেন তার স্ত্রী রাহাত আরা বেগম।

আরও পড়ুন:
সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে বিএনপি  
জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলা থেকে খালেদা জিয়াকে খালাস
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ধ্বংসের অপচেষ্টা চলছে: ফখরুল
দ্বিকক্ষ সংসদ, উপ-প্রধানমন্ত্রী পদ সৃষ্টিসহ সংবিধান সংস্কারে ৬২ প্রস্তাব বিএনপির 
১০ লাখ টাকার চেক হাতে সংবাদ সম্মেলনে সেই বিএনপি নেতা

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Indias behavior biased and unacceptable Nazrul Islam

ভারতের আচরণ পক্ষপাতদুষ্ট, অগ্রহণযোগ্য: নজরুল ইসলাম

ভারতের আচরণ পক্ষপাতদুষ্ট, অগ্রহণযোগ্য: নজরুল ইসলাম
ভারতকে উদ্দেশ করে বিএনপি স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, ‘একজনকে গ্রেপ্তার করা হলে আপনারা বিবৃতি দেন। কিন্তু যখন কয়েক হাজার মানুষ নিহত হয়েছে, তখন কোনো বিবৃতি দেয়া হয়নি। এটা পক্ষপাতদুষ্ট। কোনো ব্যক্তি বা রাষ্ট্র যেই করুক না কেন, এ ধরনের কর্মকাণ্ড অগ্রহণযোগ্য।’

ইসকনের সাম্প্রতিক আন্দোলনের যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, ইসকনের সঙ্গে পতিত স্বৈরাচারের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে।

জাতীয় প্রেস ক্লাবে শুক্রবার এক আলোচনা অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘সাম্প্রতিক এসব কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সংগঠনের নামও বলতে চাই না। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে তাদের (ইসকন) শাখা রয়েছে। তাদের জিজ্ঞেস করুন, বাংলাদেশ ছাড়া আর কোন দেশে তারা সুনির্দিষ্ট দাবি নিয়ে মিছিল করে লংমার্চ ঘোষণা করে?’

শেখ হাসিনার শাসনামলের পতনের পর ইসকন কেন আন্দোলন শুরু করেছিল। তার শাসনামলে দমন-পীড়নের সময় তারা নীরব ছিল কেন- সেই প্রশ্নও রাখেন বিএনপির এই নেতা।

বিস্ময় প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের নাগরিক হয়েও ইসকনের নেতারা কীভাবে ভারত সরকারকে এ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করার অনুরোধ করতে পারেন! বাংলাদেশ কি কারও নিয়ন্ত্রণাধীন দেশ, নাকি অন্য কোনো দেশের কর্মকাণ্ডের অধীন?’

খেলাফত আন্দোলনের ৪৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ‘ফ্যাসিবাদ ও তার সহযোগীদের মোকাবিলায় আমাদের করণীয়’ শীর্ষক এই আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।

ইসকন ইস্যুতে ভারত সরকারের বক্তব্যের সমালোচনা করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান।

তিনি হতাশা ব্যক্ত করে বলেন, ‘জুলাই-আগস্টের আন্দোলনে শিশুসহ কয়েক হাজার মানুষ নিহত হওয়ার সময়, এমনকি চট্টগ্রামে একজন আইনজীবী নিহত হওয়ার সময়ও ভারত কোনো বিবৃতি দেয়নি।’

ভারতকে উদ্দেশে করে নজরুল ইসলাম বলেন, ‘একজনকে গ্রেপ্তার করা হলে আপনারা বিবৃতি দেন। কিন্তু যখন কয়েক হাজার মানুষ নিহত হয়েছে, তখন কোনো বিবৃতি দেয়া হয়নি। এটা পক্ষপাতদুষ্ট। কোনো ব্যক্তি বা রাষ্ট্র যেই করুক না কেন, এ ধরনের কর্মকাণ্ড অগ্রহণযোগ্য।’

একজন শ্রমিক নেতা হিসেবে নজরুল ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের সাম্প্রতিক আন্দোলনের প্রতি সমর্থন জানিয়ে বলেন, ‘তাদের দাবি যৌক্তিক। আপনারা যদি মনে করেন রিকশা চলাচলের অনুমতি দেয়া উচিত নয়, তাহলে শুরুতেই তাদের থামানো উচিত ছিল। এখন হাজার হাজার রিকশা রয়েছে। অনেক লোক জীবিকা অর্জনের জন্য এসবের ওপর নির্ভরশীল। আপনি শুধু শুধু বলতে পারেন না যে তাদের অনুমতি দেয়া হবে না। কে এটা মেনে নেবে?’

নজরুল ইসলাম একইসঙ্গে বলেন, ‘রিকশাচালকদের আন্দোলনের প্রকৃতি পুরোপুরি স্বাভাবিক ছিল না। আমি শ্রমিক আন্দোলন বুঝি। এটি স্বাভাবিক বলে মনে হয়নি। তখন দেখলাম আন্দোলনের নেতারা সবাই ছাত্রলীগের সদস্য। দাবিটি যৌক্তিক ছিল, কিন্তু যেভাবে আন্দোলন পরিচালনা করা হয়েছে তা ষড়যন্ত্র বলে প্রতীয়মান হয়েছে।’

বর্তমান পরিস্থিতির আলোকে জাতীয় ঐক্য বিনষ্ট বা জনগণের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অপচেষ্টা রুখতে ঐক্য, সচেতনতা ও সতর্কতার আহ্বান জানান বিএনপির এই বর্ষীয়াণ নেতা।

তিনি বলেন, ‘আমি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সব রাজনৈতিক দল, সংগঠন, শ্রমিক শ্রেণি, নাগরিক সমাজ ও সাংবাদিকদের সঙ্গে সংলাপে বসার আহ্বান জানাচ্ছি। এমন একটি ঐক্য গড়ে তোলার জন্য কাজ করুন যাতে কেউ আমাদের চ্যালেঞ্জ করার সাহস না পায়।’

আরও পড়ুন:
বাংলাদেশের ঘটনাগুলো শুধু গণমাধ্যমের অতিরঞ্জন বলা যাবে না: ভারত
সংখ্যালঘু নিয়ে ভারতের দ্বিচারিতা নিন্দনীয়, আপত্তিকর: আইন উপদেষ্টা
‘ভারতীয় মিডিয়ার ভুল প্রচারণার বিরুদ্ধে সত্য দিয়ে লড়ুন’
হিন্দুত্ববাদীদের দৃষ্টি এবার আজমির শরিফের ওপর

মন্তব্য

p
উপরে