× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Banks raised the index further in the fall of short capital
google_news print-icon

স্বল্প মূলধনির আরও পতনে সূচক বাড়াল ব্যাংক

স্বল্প-মূলধনির-আরও-পতনে-সূচক-বাড়াল-ব্যাংক
দর সংশোধনের তৃতীয় সপ্তাহে এসেও পোর্টফোলিওর হিসাব মেলাতে পারছে না বিনিয়োগকারীরা। ছবি: নিউজবাংলা
গত অর্থবছরে দারুণ লভ্যাংশের পর চলতি বছর আরও ভালো করার আভাস দেয়া ব্যাংক খাতের ঘুরে দাঁড়ানো দিনের লেনদেনের প্রধান ঘটনা হিসেবেই ধরা যায়। অস্বাভাবিক দর বাড়া স্বল্প মূলধনি ও লোকসানি কোম্পানির দর পতন অব্যাহত আছে।

উত্থান পতনের পুঁজিবাজারে টানা দুই দিন বাড়ল সূচক। আগের দিন ১৪ পয়েন্টের পর এবার বাড়ল ৪৫ পয়েন্ট। সূচকের পাশাপাশি লেনদেন আবার দুই হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

গত জুলাই থেকে সূচক এক হাজার ২৬০ পয়েন্টের বেশি উত্থানের পর চলতি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে যে দর সংশোধন শুরু হয়েছে, মঙ্গলবারের লেনদেন স্বস্তির আভাস দিল কি না, তা নিয়ে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে শুরু হয়েছে আলোচনা।

গত অর্থবছরে দারুণ লভ্যাংশের পর চলতি বছর আরও ভালো করার আভাস দেয়া ব্যাংক খাতের ঘুরে দাঁড়ানো দিনের লেনদেনের প্রধান ঘটনা হিসেবেই ধরা যায়। বহুদিন পর দর বৃদ্ধির দিক থেকে শীর্ষ ১০ তালিকায় কোনো ব্যাংকের অবস্থান দেখা গেল।

এই খাতের কোম্পানিগুলোর সিংহভাগের দর বৃদ্ধির মধ্যে বৃদ্ধির হারটাও বিনিয়োগকারীদের মধ্যে কিছুটা স্বস্তির কারণ। ৩ থেকে ৪ শতাংশ দর বেড়েছে অনেকগুলো ব্যাংকের।

অস্বাভাবিক দর বাড়া স্বল্প মূলধনি ও লোকসানি কোম্পানির দর পতন অব্যাহত আছে। সবচেয়ে বেশি দর হারানো ১০টি কোম্পানির মধ্যে ৯টিই এই ধরনের কোম্পানি। যদিও দর পতনের হার শতকরা হিসেবে খুব একটা বেশি নয়।

সূচকে প্রায় ৫০ পয়েন্ট যোগ হলেও দরপতন হয়েছে বেশিরভাগ শেয়ারের। ১৬৪টি শেয়ারের দর বৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ১৭২টির দর। আর অপরিবর্তিত ছিল ৩৯টির দর।

স্বল্প মূলধনির আরও পতনে সূচক বাড়াল ব্যাংক
মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনের চিত্র

আগের দিন লেনদেন দুই হাজার কোটি টাকার নিচে নেমে গেলেও তা আবার বেড়ে দুই হাজার একশ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

সূচক বাড়ার পেছনে যে ১০টি কোম্পানি সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রেখেছে, সেগুলো হলো আইসিবি, লাফার্জ হোলসিম, ওয়ালটন, সাবমেরিন কোম্পানি, পাওয়ার গ্রিড, আইএফআইসি ব্যাংক, শাহজিবাজার পাওয়ার কোম্পানি ব্র্যাক ব্যাংক ও সামিট পাওয়ার।

এই ১০টি কোম্পানিই সূচকে যোগ করেছে ৩০.১৪ পয়েন্ট।

অন্যদিকে যে ১০টি কোম্পানির কারণ সূচক কমেছে সবচেয়ে বেশি, সেগুলো হলো গ্রামীণ ফোন, ইবিএল, বার্জার পেইন্টস, বেক্সিমকো ফার্মা, রবি, কোহিনূর, ব্রিটিশ আমেরিকান ট্যোবাকো, মুন্নু সিরামিকস, জেনারেশন নেক্সট ও কেয়া কসমেটিকস।

এই কোম্পানিগুলোর কারণে সূচক পড়েছে ৯.০৯ পয়েন্ট।

স্বল্প মূলধনির আরও পতনে সূচক বাড়াল ব্যাংকস্বল্প মূলধনির আরও পতনে সূচক বাড়াল ব্যাংক

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে সূচকের উত্থান ও পতনে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রাখা ১০টি করে কোম্পানি

স্বল্প মূলধনি কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর বেশি পড়লেও সেগুলোর শেয়ার সংখ্যা কম থাকায় সূচকে প্রভাব পড়ে কম। আর জেড ক্যাটাগরির লোকসানি কোম্পানির শেয়ারদর যাই হোক না কেন, তার প্রভাব একেবারেই পড়ে না সূচকে।

খাতওয়ারি বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, কোম্পানির দর বৃদ্ধির হিসাব করলে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক শেয়ারের দর বেড়েছে ব্যাংক ও আর্থিক খাতে। মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে বেশিরভাগের দাম বাড়লেও দাম বৃদ্ধির হার একেবারেই নগণ্য। মিশ্র প্রবণতা দেখা গেছে বিমা, বস্ত্র, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি ও তথ্য প্রযুক্তি খাতে।

আর লেনদেনের দিন থেকে আবারও এগিয়ে ওষুধ ও রসায়ন খাত। দ্বিতীয় অবস্থানে প্রকৌশল খাত। যদিও এই দুটি খাতের বেশিরভাগ কোম্পানি শেয়ারদর হারিয়েছে।

স্বল্প মূলধনির পতন

তিন সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে পতনের মধ্যে থাকা স্বল্প মূলধনি ও লোকসানি কোম্পানিগুলো দর হারাল আরও খানিকটা।

এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি দর হারিয়েছে মুন্নু গ্রুপের দুই কোম্পানি। ২০১৯ সালে কারসাজি করে শেয়ারদর বাড়ানোর ঘটনায় তাদেরকে করা ১৫ কোটি টাকা জরিমানা বহাল রেখে বিএসইসির সিদ্ধান্তের সংবাদ গণমাধ্যমে আসে সোমবার।

পরদিন মূলধনি মুন্নু সিরামিকের দর ৫.১২ শতাংশ আর মুন্নু অ্যাগ্রোর দর কমেছে ৪.১০ শতাংশ।

এ ছাড়া বন্ধ কোম্পানি তুংহাই ৪.০৫ শতাংশ, স্বল্প মূলধনি কোহিনূর কেমিক্যাল ৩.৭২ শতাংশ, সিভিও পেট্রো ক্যামিকেল ৩.৫৫ শতাংশ, রহিম টেক্সটাইল ৩.৪১ শতাংশ, লোকসানি খুলনা পেপার ও বন্ধ মিথুন নিটিং ৩.০৬ শতাংশ করে, লোকসানি মেঘনা পেট ৩ শতাংশ, লোকসানি জাহিন স্পিনিং ২.৬৭ শতাংশ দর হারিয়েছে।

লেনদেনের রাজত্ব ওষুধ ও বস্ত্রে

ধারবাহিকভাবে লেনদেনে রাজত্ব ধরে রেখেছে ওষুধ ও রসায়ন খাত। মঙ্গলবার অন্য যে কোনো খাতের তুলনায় এ দুই খাতের সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে।

২৬ সেপ্টেম্বর ওষুধ ও রসায়ন খাতে মোট লেনদেন হয়েছিল ৩৬৮ কোটি টাকা, ২৭ সেপ্টেম্বর লেনদেন কিছুটা কমে ২৮৯ কোটি ৩৯ লাখ টাকায় নেমে আসলেও অন্য যে কোনো খাতের তুলনায় বেশি লেনদেন হয়েছিল এ খাতে। মঙ্গলবারও একইভাবে লেনদেনের শীর্ষে ছিল, লেনদেন হয়েছে মোট ৩১৫ কোটি ৯ লাখ টাকা।

তবে লেনদেনে আগ্রহ থাকলেও এই খাতের বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ৯টি কোম্পানির দর বাড়ার বিপরীতে কমেছে ২১টির। একটির লেনদেন ছিল স্থগিত।

স্বল্প মূলধনির আরও পতনে সূচক বাড়াল ব্যাংক
মঙ্গলবার ডিএসইতে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে এই পাঁচ খাতে

এই খাতের কোম্পানিগুলোর দর বৃদ্ধির হার শতকরা হিসেবে খুব একটা বেশি ছিল না। সবচেয়ে বেশি ৩.১৮ শতাংশ দর বেড়েছে এএফসি অ্যাগ্রো বায়োটেকের শেয়ার।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩.০৯ শতাংশ দর বেড়েছে বিকন ফার্মার। এ ছাড়া অ্যাকটিভ ফাইন কেমিক্যালের দর ২.৬৮ শতাংশ, ওরিয়ন ফার্মার দর ২.৪৫ শতাংশ বেড়েছে।

লেনদেনে দ্বিতী অবস্থানে থাকা বস্ত্র খাতে হাতবদল হয়েছে ২৯৩ কোটি ৯০ লাখ টাকার শেয়ার। আগের দিন লেনদেন ছিল ২২৮ কোটি ২৪ লাখ টাকা।

এ খাতের মোট ২৮টি কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে, কমেছে ২৩টির, অপরিবর্তিত ছিল বাকি ৭টির দর।

বস্ত্র খাতের সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে প্যাসিফিক ডেনিমের; ৭.৮৬ শতাংশ। তারপরই আছে সায়হাম টেক্সটাইল যার দর বেড়েছে ৭.৬৫ শতাংশ। এছাড়া ইটিএলের দর ৭.০৯ শতাংশ এবং দেশ গার্মেন্টসের ৬.৭৬ শতাংশ, সিমটেক্সের দর ৬.৪২ শতাংশ বেড়েছে।

এ খাতের সবচেয়ে বেশি দর হারিয়েছে তুং হাই নিটিংয়ের ৪.০৪ শতাংশ। রহিম টেক্সটাইলের শেয়ার দর কমেছে ৩.৪১ শতাংশ।

ব্যাংক-বিমায় স্বস্তি

টানা তৃতীয় সপ্তাহ ধরে ব্যাংক খাতে হতাশার পর অবশেষে খানিকটা আশার আলো দেখা গেছে। ৩২টি শেয়ারের মধ্যে ২৪টির দাম বেড়েছে, কমেছে ৩টির দর, একটির লেনদেন ছিল স্থগিত আর অপরিবর্তিত ছিল বাকি চারটির দর।

এতদিন দেখা গেছে, শেয়ারদর যেগুলোর বেড়েছে, শতকরা হিসেবে ছিল একেবারেই নগণ্য। সেই বৃত্তও ভেঙেছে কিছুটা।

লেনদেনেও উন্নতি হয়েছে। হাতবদল হয়েছে মোট ১১৭ কোটি ২০ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১০৪ কোটি ২০ লাখ টাকা।

সবচেয়ে বেশি ৬.০৮ শতাংশ বেড়েছে ফার্স্ট সিকিউরিটিজ ইসলামী ব্যাংকের দর। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা আইএফআইসি ব্যাংকের দর বেড়েছে ৪.৫১ শতাংশ। এছাড়া এবি ব্যাংকের ৩.৩৩ শতাংশ, এনবিএলের দর ২.৪১ শতাংশ বেড়েছে।

স্বল্প মূলধনির আরও পতনে সূচক বাড়াল ব্যাংক
দীর্ঘদিন পর ব্যাংক খাতে একটি ভালো দিন দেখা গেছে

ব্যাংক খাতের সবচেয়ে বেশি দর কমেছে ইস্টার্ন ব্যাংকের ১.৭৩ শতাংশ।

বিমা খাতেও লেনদেন বেড়েছে। হাতবদল হয়েছে ১৭৫ কোটি ৩৩ লাখ টাকার শেয়ার। আগের দিন লেনদেন ছিল ১৬২ কোটি ৮০ লাখ টাকা।

এই খাতে সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের ৬.১১ শতাংশ। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা রূপালী ইন্স্যুরেন্সের দর বেড়েছে ৫.৪৭ শতাংশ। এ ছাড়া পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের দর ৩.৯৩ শতাংশ ও ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্সের দর ১.৪৭ শতাংশ বেড়েছে।

এই খাতে সবচেয়ে বেশি ২.৪৫ শতাংশ দর হারিয়েছে গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্স। বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর কমেছে ২.৩৭ শতাংশ।

ঊর্ধ্বমুখী থেকে পতনে প্রকৌশল

সোমবার এই খাতে ১৩ টি কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে বাড়ে ২৮টির, অপরিবর্তিত ছিল একটির দর। লেনদেন হয়েছিল ২৭৪ কোটি ১০ লাখ টাকা।

একদিন পর এই খাতে ২৩টি কোম্পানির শেয়ার দর হারিয়েছে। বাড়ে ১৭টির দর। দুটির দর ছিল অপরিবর্তিত। লেনদেন হয়েছে মোট ২৪৫ কোটি ৩৬ লাখ টাকা।

এ খাতের সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে দেশবন্ধু পলিমার। কোম্পানির শেয়ার দিনের সর্বোচ্চ ৮.৬৮ শতাংশ বেড়েছে। তারপরই ছিল এস আলম কোল্ডরিচের দর দর বেড়েছে ৩.৮২ শতাংশ।

সবচেয়ে বেশি দর হারিয়েছে মুন্নু এগ্রো অ্যান্ড জেনারেল মেশিনারিজ ৪.১০ শতাংশ। ডমিনেজ স্টিলের দর কমেছে ৩.৭২ শতাংশ।

অন্যান্য খাতের লেনদেন

প্রধান অন্যান্য খাতগুলোর মধ্যে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে দরপতনের সঙ্গে লেনদেন ও কমেছে।

এই খাতে হাতবদল হয়েছে ২০৮ কোটি ৬২ লাখ টাকা। আগের দিন হাতবদল হয়েছিল ১৪৮ কোটি ৭৩ লাখ টাকা।

২৩টি কোম্পানির মধ্যে ১১টির দর বেড়েছে, ৯টির কমেছে আর তিনটির দর ছিল অপরিবর্তিত।

আর্থিক খাতে লেনদেন হয়েছে ১৬৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১৭১ কোটি ৮০ লাখ টাকা।

এ খাতের ১৫ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দর বেড়েছে, কমেছে ৪টির, তিনটির দর ছিল অপরিবর্তিত আর একটির লেনদেন ছিল স্থগিত।

বিবিধ খাতের ১৪টি লেনদেন হয়েছে ১৩৯ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৮২ কোটি ৯ লাখ টাকা।

এই খাতে ১৪টি কোম্পানির মধ্যে তিনটির দর বেড়েছে। দশটির দর কমেছে। একটির দর ছিল অপরিবর্তিত।

কোম্পানিগুলোর মধ্যে এক বেক্সিমকো লিমিটেডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১০৯ কোটি ২৫ লাখ টাকার। এদিন কোম্পানিটির শেয়ার দর বেড়েছে দশমিক ১৪ শতাংশ।

খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের ২০টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৭টির, কমেছে ১৩টির।

লেনদেন হয়েছে ৪৮ কোটি ৪৬ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৬০ কোটি ৬৪ লাখ টাকা।

মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে ইউনিটগুলোর মধ্যে ৮টি ফান্ডের দর কমেছে, ১৪ টির দর বেড়েছে আর বাকি ১৪টির দর আগের দিনের মতোই আছে।

হাতবদল হয়েছে ১৬ কোটি ৫ লাখ টাকা। আগের দিন হাতবদল হয়েছিল ১৪ কোটি ৬১ লাখ টাকা।

সূচক ও লেনদেন

ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৪৫ দশমিক ৫২ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ২৯৭ পয়েন্টে।

শরিয়াভিত্তিক কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসইএস ৬ দশমিক ৫১ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৫৮৫ পয়েন্টে।

বাছাই করা কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএস-৩০ সূচক ১৫ দশমিক ৫৭ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৬৯১ পয়েন্টে।

দিনশেষে লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ১৩৫ কোটি ৭৩ লাখ টাকা। আগরে দিন লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৯৮০ কোটি টাকা। এক দিনে লেনদেন বেড়েছে ১৫৫ কোটি টাকা।

চিটাগং স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ১৮৬ দশমিক ৪৫ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২১ হাজার ৩৩৪ দশমিক ৭৫ পয়েন্টে।

৩১৯টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৬৭টির, কমেছে ১১২৬টির ও পাল্টায়নি ২৬টির।

লেনদেন হয়েছে ৬৭ কোটি টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৭৯ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
সংশোধনের পুঁজিবাজারে নিষ্প্রভ আরও এক দিন
দীর্ঘ হচ্ছে সংশোধন, আবার সপ্তাহ শুরু পতনে
দর সংশোধনে নতুন প্রবণতায় পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার: পাকিস্তান থেকে খানিকটা ভারত থেকে অনেক পিছিয়ে
বিনিয়োগে সর্বোচ্চ রিটার্ন বাংলাদেশে: শিবলী রুবাইয়াত

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে