× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
One more day of dullness in the correctional capital market
google_news print-icon

সংশোধনের পুঁজিবাজারে নিষ্প্রভ আরও এক দিন

সংশোধনের-পুঁজিবাজারে-নিষ্প্রভ--আরও-এক-দিন
টানা তৃতীয় সপ্তাহ ধরে দর সংশোধন চলছে পুঁজিবাজারে। বিনিয়োগকারীদের আরও একটি দিন হতাশ করেছে লেনদেন।
লেনদেন আবার কমে ২ হাজার কোটি টাকার নিচে নেমেছে। আগের দিন সূচকের পতন হলেও ১২ সেপ্টেম্বরের পর সর্বোচ্চ লেনদেন হয়। হাতবদল হয় ২ হাজার ২৫৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা। প্রায় ৩০০ কোটি টাকা করে লেনদেন দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৯৮০ কোটি ৮৭ লাখ টাকা।

বড় উত্থানের পর সংশোধনের তৃতীয় সপ্তাহে এসেও গতি ফিরে পাচ্ছে না পুঁজিবাজার। সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসে পতনের পর দিন হারানো সূচক ফিরে পেলেও লেনদেন কমে গেছে আবার।

সূচক বাড়লেও বেশির ভাগ শেয়ার দর হারিয়েছে। ১৪১টি কোম্পানির শেয়ারের দর বৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ২০২টি শেয়ারের দর।

দর বৃদ্ধির তুলনায় পতন হওয়া কোম্পানির সংখ্যা দেড় গুণ হলেও সূচক বেড়েছে গ্রামীণফোন, আইসিবি, লাফার্জ হোলসিম ও ব্রিটিশ আমেরিকান ট্যোবাকো কোম্পানির মতো বড় মূলধনি কোম্পানির দর বৃদ্ধিতে।

এই চারটি কোম্পানির কারণেই সূচকে যোগ হয়েছে ১১.০৪ পয়েন্ট।

অন্যদিকে দরপতন বেশি হয়েছে স্বল্প মূলধনি ও লোকসানি কোম্পানির। সবচেয়ে বেশি পতন হওয়া সাতটি কোম্পানির সবগুলোই লোকসানি, স্বল্প মূলধনি কোম্পানি। এর মধ্যে একটি ২০১৯ সালের পর হিসাবও দিচ্ছে না। গত কয়েক মাসে এসব কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছিল অস্বাভাবিক হারে।

গত ৯ সেপ্টেম্বর থেকে এই প্রবণতা শুরু হয়েছে। সূচক এক দিন বাড়লে পরদিন কমে- লেনদেনেও একই প্রবণতা।

টানা তিন সপ্তাহ রোববার সূচকের পতনে লেনদেন শুরু হলেও পরদিনই আবার বেড়েছে সূচক।

আগের দিন সূচক পড়েছিল ১৩ পয়েন্ট আর সোমবার বেড়েছে ১৪ পয়েন্ট।

সংশোধনের পুঁজিবাজারে নিষ্প্রভ  আরও এক দিন
সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের লেনদেনের চিত্র

তবে লেনদেন আবার কমে ২ হাজার কোটি টাকার নিচে নেমেছে। আগের দিন সূচকের পতন হলেও ১২ সেপ্টেম্বরের পর সর্বোচ্চ লেনদেন হয়। হাতবদল হয় ২ হাজার ২৫৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা। প্রায় ৩০০ কোটি টাকা করে লেনদেন দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৯৮০ কোটি ৮৭ লাখ টাকা।

পতন দিয়ে সপ্তাহ শুরুর পর দ্বিতীয় দিন সূচক বাড়ার ঘটনা আগের ‍দুই সপ্তাহেও হয়েছে।

১২ সেপ্টেম্বর রোববার সূচক কমে ৫৬ পয়েন্ট, পরদিন বাড়ে ১৬ পয়েন্ট।

১৯ সেপ্টেম্বর পরের রোববার সূচক পড়ে ৩৭ পয়েন্ট, পরদিন বাড়ে ১৪ পয়েন্ট।

স্বল্প মূলধনির পতন

সেপ্টেম্বরের শুরু থেকেই পতনের মধ্যে থাকা স্বল্প মূলধনি ও লোকসানি কোম্পানিগুলো আরও খানিকটা দর হারিয়েছে।

বারবার সতর্কতার পরেও জুলাই ও আগস্ট মাসে এসব শেয়ারে বিনিয়োগ ক্রমেই বাড়িয়ে চলেছিলেন বিনিয়োগকারীরা। তবে সংশোধনের তৃতীয় সপ্তাহে এসব কোম্পানির শেয়ারদরই বেশি কমছে।

সবচেয়ে বেশি দর হারিয়েছে দেশ গার্মেন্টস। ৭.৮১ শতাংশ কমেছে এই কোম্পানিটির শেয়ার।

সংশোধনের পুঁজিবাজারে নিষ্প্রভ  আরও এক দিনসংশোধনের পুঁজিবাজারে নিষ্প্রভ  আরও এক দিন

সোমবার সূচক বৃদ্ধি ও পতনে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রাখা ১০টি করে কোম্পানি

এক দশকেও লভ্যাংশ দেয়ার ইতিহাস না থাকার পরেও অস্বাভাবিক হারে বেড়ে চলা মেঘনা মিল্কের দর কমেছে ৬.৩৩ শতাংশ।

লোকসানি স্বল্প মূলধনি শ্যামপুর সুগারের দর কমেছে ৪.৯৯ শতাংশ। সংশোধন শুরু হওয়ার পর এই কোম্পানিটির শেয়ার দর কমেছে ২০ টাকার বেশি।

আগের দুই দিন বেড়ে যাওয়া ইভেন্স টেক্সটাইল দর হারিয়েছে ৪.৭৩ শতাংশ। ৪.২৬ শতাংশ কমেছে আরেক স্বল্প মূলধনি লিবরা ইনফিউশনের দর।

লোকসানি দুলামিয়া কটনের দর ৪.২৩ শতাংশ, বন্ধ থাকা মিথুন নিটিংয়ের দর ৩.৯২ শতাংশ, লোকসানি নর্দার্ন জুটের দর ৩.৭৩ শতাংশ, অ্যামবি ফার্মার দর ৩.৪৩ শতাংশ কমেছে।

লেনদেনে সেরা ওষুধ, দর বৃদ্ধিতে প্রকৌশল

সবচেয়ে বেশি লেনদেন আবার দেখা গেছে ওষুধ ও রসায়ন খাতে। তবে তা আগের দিনের তুলনায় বেশ কম।

আগের দিন লেনদেন ৩৬৮ কোটি টাকা হলেও তা কমে হয়েছে ২৮৯ কোটি ৩৯ লাখ টাকা।

এই খাতে সবচেয়ে বেশি সেন্ট্রাল ফার্মার দর বেড়েছে ৭.৭২ শতাংশ। তারপরেই আছে একটিভ ফাইন, যার দর বেড়েছে ৬.০৪ শতাংশ। তৃতীয় অবস্থানে থাকা অ্যাডভেন্ট ফার্মার দর বেড়েছে ২.৬৭ শতাংশ।

এ খাতের মোট ১২টি কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে। কমেছে ১৭টির, পাল্টায়নি একটির দর আর একটির লেনদেন ছিল অপরিবর্তিত।

দর পতনের দিক দিয়ে এগিয়ে ছিল লিব্রা ইনফিইশন লিমিটেড, যার শেয়ার দর ৯৭৩ টাকা ৯০ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ৯৩২ টাকা ৪০ পয়সা।

তারপরেই আছে অ্যামবি ফার্মা, যার দর কমেছে ৩.৪৩ শতাংশ।

সংশোধনের পুঁজিবাজারে নিষ্প্রভ  আরও এক দিন
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে সোমবার এই পাঁচটি খাতে লেনদেন হয়েছে সবচেয়ে বেশি

প্রকৌশল খাতে ১৩ টি কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে বেড়েছে ২৮টির, অপরিবর্তিত ছিল একটির দর।

এই খাতে লেনদেনও বেড়েছে। আগের দিন হাতবদল হয়েছিল ২২৭ কোটি ৩৭ লাখ টাকা। সেটি বেড়ে হয়েছে ২৭৪ কোটি ১০ লাখ টাকা।

এই খাতে সবচেয়ে বেশি ৪.৫৭ শতাংশ বেড়েছে ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের দর। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা কপারটেক ইন্ডাস্ট্রিজের দর বেড়েছে ৪.০৪ শতাংশ। তৃতীয় অবস্থানে থাকা জিপিএইচ ইস্পাতের দর বেড়েছে ৩.৬৪ শতাংশ। চতুর্থ অবস্থানে থাকা বিএসআরএম স্টিলের দর বেড়েছে ৩.২৫ শতাংশ।

এই খাতে সবচেয়ে বেশি ৩.০৯ শতাংশ দর হারিয়েছে দেশবন্ধু পলিমার। নাভানা সিএনজির দর কমেছে ২.২৯ শতাংশ।

বস্ত্র খাতের লেনদেন হওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর কমেছে। তৃতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে এ খাতের।

আগের দিনের তুলনায় দর কমেছে। আগের দিন লেনদেন ছিল ২৮১ কোটি ৬৯ লাখ টাকা। সেটি কমে হয়েছে ২২৮ কোটি ২৪ লাখ টাকা।

লেনদেনে ৩৮টি কোম্পানির শেয়ার দর পতন হয়েছে। বেড়েছে ১৬টির। চারটি কোম্পানির শেয়ার দর ছিল আগের মতোই।

এ খাতের সবচেয়ে বেশি মতিন স্পিনিংয়ের দর বেড়েছে ৭.০১ শতাংশ। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের দর বেড়েছে ২.৬০ শতাংশ। তৃতীয় অবস্থানে থাকা ভিএসএফ থ্রেডের দর ২.২৫ শতাংশ এবং চতুর্থ অবস্থানে থাকা আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের দর ২.১৩ শতাংশ বেড়েছে।

অন্যদিকে সবচেয়ে বেশি দর হারানো ৭টি কোম্পানির মধ্যে চারটিই বস্ত্র খাতের।

ব্যাংক ও বিমার নিস্তার নেই

গত অর্থবছরে দারুণ লভ্যাংশ আর চলতি অর্থবছরের অর্ধবার্ষিকে আরও বেশি আয় করার পরেও ব্যাংক খাতের ঝিমিয়ে থাকা নিয়ে আলোচনার মধ্যে এই খাতের শেয়ারগুলো আরও দর হারিয়েছে।

তবে লেনদেন কিছুটা বেড়েছে। সোমবার এই খাতের লেনদেন হয়েছিল ৯২ কোটি ১৩ লাখ টাকা। তা বেড়ে হয়েছে ১০৪ কোটি ১০ লাখ টাকা।

এ খাতের ১৪টি কোম্পানির শেয়ার দর হারিয়েছে। বিপরীতে দর বেড়েছে নয়টির, আর পাল্টায়নি নয়টির।

তবে দর বাড়া ও কমার হার শতকরা হিসেবে খুবই কম।

সবচেয়ে বেশি বৃদ্ধি পাওয়া আইসিবি ইসলামী ব্যাংকের দর বেড়েছে ২.৮৯ শতাংশ। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা ইবিএলের দর বেড়েছে ১.৫১ শতাংশ। তৃতীয় অবস্থানে থাকা উত্তরা ব্যাংক ১.১৬ শতাংশ ও চতুর্থ অবস্থানে থাকা সাউথবাংলা ব্যাংকের দর বেড়েছে ০.৯৬ শতাংশ।

অন্যদিকে রূপালী ও মার্কন্টাইল ব্যাংকের দর সবচেয়ে বেশি কমেছে ১.৮৮ শতাংশ করে, আইএফআইসি ব্যাংকের ১.২৭ শতাংশ ও এনবিএলের দর কমেছে ১.১৯ শতাংশ।

সংশোধনের পুঁজিবাজারে নিষ্প্রভ  আরও এক দিন
প্রধান খাতগুলোর মধ্যে এই ছয়টিতে লেনদেন কম হয়েছে সোমবার

বিমা খাতের মোট লেনদেন হয়েছে ১৬২ কোটি ৮০ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন ছিল ২১৬ কোটি ৯১ লাখ টাকা।

এই খাতের ২০টি কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে, চারটির পাল্টায়নি কমেছে বাকি ২৭টির দর।

বিমা খাতে সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে ৯.৯৮ শতাংশ বেড়েছে ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের দর। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বৃদ্ধি পাওয়া বিএনআইসিএলের দর ২.৬৯ শতাংশ, তৃতীয় সর্বোচ্চ বৃদ্ধি পাওয়া রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্সের ২.০৪ শতাংশ এবং চতুর্থ সর্বোচ্চ ০.৯৭ শতাংশ বেড়েছে সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্সের দর।

আর সবচেয়ে বেশি ৩.২৯ শতাংশ দর হারিয়েছে ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স। এছাড়া প্রাইম লাইফের দর ৩.২৮ শতাংশ, গ্রোগ্রেসিভ লাইফের দর ২.৬০ শতাংশ, রূপালী লাইফের দর ২.৮৩ শতাংশ কমেছে।

অন্যান্য খাতের লেনদেন

প্রধান অন্যান্য খাতগুলোর মধ্যে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে দরপতনের সঙ্গে লেনদেন ও কমেছে।

এই খাতে হাতবদল হয়েছে ১৪৮ কোটি ৭৩ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন ছিল ১৮৭ কোটি ১৩ লাখ টাকা।

২৩টি কোম্পানির মধ্যে ১৪টির দর কমেছে, ৮টির বেড়েছে আর একটির দর ছিল অপরিবর্তিত।

আর্থিক খাতে লেনদেন হয়েছে ১৭১ কোটি ৮০ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১৯৪ কোটি ১৯ লাখ টাকা।

এ খাতের আটটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দর বেড়েছে। কমেছে ১১টির আর অপরিবর্তিত ছিল তিনটির দর।

বিবিধ খাতের ১৪টি লেনদেন হয়েছে ৮২ কোটি ৯ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১২৭ কোটি ২০ লাখ টাকা।

এই খাতে ১৪টি কোম্পানির মধ্যে আটটির দর বেড়েছে। ছয়টির দর কমেছে।

খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের ২০টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১০টির, কমেছেও সমপরিমাণ।

লেনদেন হয়েছে ৬০ কোটি ৬৪ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৪৯ কোটি ৭৩ লাখ টাকা।

মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে ইউনিটগুলোর মধ্যে ২৩টি ফান্ডের দর কমেছে। ৬টির দর বেড়েছে আর বাকি ৭টির দর আগের দিনের মতোই আছে।

হাতবদল হয়েছে কেবল ১৪ কোটি ৬১ লাখ টাকার, আগের দিন হাতবদল হয়েছিল ২০ কোটি ৪৫ লাখ টাকা।

সূচক ও লেনদেন

ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ১৪ দশমিক ৫৭ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ২৫১ পয়েন্টে।

শরিয়াভিত্তিক কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসইএস ৪ দশমিক ১৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৫৭৪ পয়েন্টে।

বাছাই করা কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএস-৩০ সূচক ১০ দশমিক ৬২ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৬৭৬ পয়েন্টে।

দিনশেষে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৯৮০ কোটি টাকা। আগের দিন হাতবদল হয়েছিল ২ হাজার ২৫৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা। এক দিনে লেনদেন কমেছে ২৭৭ কোটি টাকা।

চিটাগং স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ২১ দশমিক ৫৯ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২১ হাজার ১৪৮ দশমিক ৩০ পয়েন্টে।

৩২১টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৩১টির, কমেছে ১৬৫টির ও পাল্টায়নি ২৫টির।

লেনদেন হয়েছে ৭৯ কোটি টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৯৫ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
দীর্ঘ হচ্ছে সংশোধন, আবার সপ্তাহ শুরু পতনে
দর সংশোধনে নতুন প্রবণতায় পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার: পাকিস্তান থেকে খানিকটা ভারত থেকে অনেক পিছিয়ে
বিনিয়োগে সর্বোচ্চ রিটার্ন বাংলাদেশে: শিবলী রুবাইয়াত
গতি ফিরল না পুঁজিবাজারে, লেনদেনে আবার ভাটা

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে