× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
The capital market is in a new trend of price revision
google_news print-icon

দর সংশোধনে নতুন প্রবণতায় পুঁজিবাজার

দর-সংশোধনে-নতুন-প্রবণতায়-পুঁজিবাজার
গত ১৪ জানুয়ারি থেকে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত দর সংশোধনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক কমেছিল ৮২১ পয়েন্ট। এর মধ্যে লকডাউন আতঙ্কে ৪ এপ্রিল হারানো ১৮২ পয়েন্ট বাদ দিলে সেটি হয় ৬৩৯ পয়েন্ট। গত ৩০ মে থেকে ২৯ জুন পর্যন্ত সংশোধন পর্বে সূচকের পতন আর দেখা যায়নি। তখন থেকে খাতওয়ারি সংশোধনের প্রবণতা দেখা যায়। গত ১২ সেপ্টেম্বর থেকে আবার সংশোধন পর্বেও সূচকের পতন দেখা যাচ্ছে না। এই ১০ কর্মদিবসে পড়েছে কেবল ৮ পয়েন্ট। আগের আড়াই মাসে ব্যাপকভাবে বেড়ে যাওয়া স্বল্প মূলধনি, দুর্বল, লোকসানি কোম্পানির শেয়ারের দরপতন হলেও বড় মূলধনি মৌলভিত্তির শেয়ারের দর বৃদ্ধির কারণে অবস্থান ধরে রেখেছে পুঁজিবাজার।

গত মে ৩০ মে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ছয় হাজার পয়েন্ট অতিক্রম করার পর টানা এক মাস একই বৃত্তে ঘুরপাক খেয়েছে।

৩০ মে সূচক উঠে ৬ হাজার ৮ পয়েন্ট। এরপর কোনোদিন ছয় হাজারের নিচে, কোনোদিন আবার ছয় হাজারের ওপরে, এমন করতে করতে ২৯ জুন সূচকের অবস্থান দাঁড়ায় ৬ হাজার ৪২ পয়েন্টে।

এরপর আরেক দফা উত্থান শুরু হয়ে টানা চলে গত ৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। ৩০ জুন থেকে ৪১ কর্মদিবসে সূচক বেড়েছে ১ হাজার ২১৬ পয়েন্ট।

এরপর দুই সপ্তাহ আবার দেখা যাচ্ছে সেই মে থেকে জুন পর্যন্ত চিত্র। ৭ হাজার ২৫৮ পয়েন্ট উঠার পর আবার সেই মে থেকে জুন পর্যন্ত এক মাসের মতো চিত্র দেখা যাচ্ছে।

এই দুই সপ্তাহে ১০ কর্মদিবসে সূচক পড়েছে ৮ পয়েন্ট। এর মধ্যে কমেছে ৪ দিন, বেড়েছে ৬দিন, কিন্তু বলতে গেলে কোনো দিন ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের উচ্ছ্বাস ছিল না।

পুঁজিবাজারকেন্দ্রিক নানা ফেসবুক পেজে শত শত মানুষ বলছেন, সূচক বাড়লেও তাদের শেয়ারের দর কমে যাচ্ছে। আর যেদিন সূচক পড়ে যাচ্ছে, সেদিন আরও পড়ছে।

এর কারণ হচ্ছে, এই দুই সপ্তাহে সূচক বেড়েছে মূলত বড় মূলধনি বড় মূলধনি ও বহুজাতিক বিভিন্ন কোম্পানির শেয়ারদরে উত্থানের কারণে। এসব শেয়ারে ব্যক্তিশ্রেণির ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ সচরাচর কম থাকে।

পুঁজিবাজারে দর সংশোধনের মধ্যেও সূচকের একই বৃত্তে ঘুরপাক একেবারেই সাম্প্রতিক প্রবণতা। এই সময়ে কোনো একটি খাতে শেয়ারের পতন হলে অন্য খাতের বৃদ্ধিতে অবস্থান ধরে রাখে পুঁজিবাজার।

এবার আবার কোনো বিশেষ খাত বাড়ছে না, ব্যাংক ছাড়া মৌলভিত্তির বেশির ভাগ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পাচ্ছে, বিপরীতে কমছে এতদিন বেড়ে চলা স্বল্প মূলধনি, লোকসানি কোম্পানির শেয়ারের দর। স্বল্প মূলধনির মধ্যে যেগুলো উচ্চ মুনাফা করতে পারছে, সেগুলোর দরপতন হচ্ছে না।

দর সংশোধনে নতুন প্রবণতায় পুঁজিবাজার

চলতি বছর দুই দফা সংশোধনে যা হয়েছে, এবার যা হচ্ছে

গত বছরের জুলাই থেকে শুরু হওয়া উত্থানে জানুয়ারি পর্যন্ত টানা বাড়ার পর ওই মাসের মাঝামাঝি থেকে এপ্রিলের শুরু পর্যন্ত সূচক পড়েছিল প্রায় ৮০০ পয়েন্ট। ১৪ এপ্রিল সূচক ৫ হাজার ৯০৯ পয়েন্টে ওঠার পর থেকে ৪ এপ্রিল তা নেমে আসে ৫ হাজার ৮৮ পয়েন্ট।

এর মধ্যে ৪ এপ্রিল সূচক ১৮২ পয়েন্ট পড়ে যায় পরদিন লকডাউনে লেনদেন বন্ধ হয়ে যায় কি না, এই আতঙ্কে। সেটি বাদ দিলেও ৬০০ পয়েন্টের বেশি সূচক পড়েছিল।

আবার জানুয়ারির মাঝামাঝি থেকে এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত সংশোধনে লেনদেনের ব্যাপক পতনের যে চিত্র দেখা গিয়েছিল, সেটিও এবার দেখা যাচ্ছে না।

১৭ জানুয়ারি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন ছিল ২ হাজার ৩৮৪ কোটি ৮৭ লাখ টাকা। অথচ ৫ এপ্রিল তা নেমে আসে ২৩৬ কোটি ৬০ লাখ টাকায়।

৩০ মে থেকে এক মাস যখন আবার সংশোধন পর্ব শুরু হয়, তখন অতটা না কমলেও লেনদেন কমে যায় অনেকটাই।

৩০ মে লেনদেন ছিল ২ হাজার ১৪৯ কোটি ২১ লাখ টাকা আর ২৯ জুন এই সংশোধন শেষ হওয়ার দিন হাতবদল হয় ১ হাজার ১৪৮ কোটি ৮ লাখ টাকা।

এবার লেনদেন এতটা কমছে না। ৯ সেপ্টেম্বর লেনদেন ছিল ২ হাজার ৬৯৬ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। এরপর ১০ কর্মদিবসে মোট তিন দিন লেনদেন হয়েছে ২ হাজার কোটি টাকার কম, যার মধ্যে সর্বনিম্ন ছিল ২০ সেপ্টেম্বর ১ হাজার ৭৬২ কোটি ৫৬ লাখ টাকা।

সতর্কতা গায়ে না মেখে এখন হতাশা

পতন এমন কিছু নয়, তবে আগের দুই দফা সংশোধনের মধ্যে বিনিয়োগকারীরা যে ধরনের হতাশার কথা বলতেন, এবারও সূচকের এক বৃত্তে ঘুরপাকের মধ্যেও তার অন্যথা হচ্ছে না।

পুঁজিবাজারে তৃতীয় দফায় উত্থানে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে লোকসানি, বন্ধ ও স্বল্প মূলধনি বেশ কিছু কোম্পানির শেয়ারদর। এগুলোর মধ্যে কয়েকটির পরিচালনা পর্ষদ পুনর্গঠন ইস্যু ছিল, কিন্তু এগুলোর মধ্যে কিছু কোম্পানি সহসা মুনাফায় ফিরতে পারবে কি না, এ নিয়ে সংশয় আছে। আবার বেশ কিছু লোকসানি কোম্পানির লভ্যাংশ আসার সম্ভাবনাও একেবারেই ক্ষীণ।

এসব কোম্পানির কোনোটির শেয়ারদর দ্বিগুণ, কোনোটির তার চেয়ে বেশি বেড়েছে এই আড়াই মাসে। সঙ্গে কেবল শেয়ার সংখ্যা কম, এ কারণে বেড়েছে আরও বেশ কিছু কোম্পানির শেয়ারদর। পুঁজিবাজার বিশ্লেষকরা বারবার এসব কোম্পানিতে বিনিয়োগ নিয়ে সতর্ক করেছেন, এমনকি পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির চেয়ারম্যানও শক্তিশালী মৌলভিত্তির শেয়ারে বিনিয়োগের।

কিন্তু ক্রমেই বাড়তে থাকা দুর্বল কোম্পানিতে সে সময় বিনিয়োগ বাড়িয়েই চলেছেন ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা। কোনো সাবধানতা তারা কানে তোলেননি। বরং পুঁজিবাজারকেন্দ্রিক ফেসবুক পেজগুলোতে নানা পোস্ট আসতে থাকে যে, এগুলো আরও বাড়বে।

এসব কোম্পানির শেয়ারদর অনেক বাড়লেও সূচকে প্রভাব পড়ে না বললেই চলে। এর কারণ স্বল্প মূলধনি কোম্পানির শেয়ার সংখ্যা একেবারেই নগণ্য। আর লোকসানি জেড ক্যাটাগরির শেয়ার দরে উত্থান পতনে সূচকে কোনো হেরফের হয় না। ফলে এখন যখন এসব কোম্পানির শেয়ারে দরপতন হচ্ছে, তখন সূচক আসলে সেভাবে পড়ছে না। আর এ কারণে এসব শেয়ারের মালিকরা প্রশ্ন তুলছেন, শেয়ারের দরপতন হচ্ছে, সূচক কীভাবে বাড়ছে বা এক জায়গায় থাকছে।

দর সংশোধনে নতুন প্রবণতায় পুঁজিবাজার

বিশ্লেষকরা যা বলছেন

পুঁজিবাজার বিশ্লেষক আবু আহমেদ নিউজবাংলাকে বলেন, ‘সূচকের উত্থান পতন পুঁজিবাজারের স্বাভাবিক বিষয়। এটা নিয়ে আতঙ্কের কিছু দেখছি না। আতঙ্কের ছিল যখন খারাপ কোম্পানির ক্রমাগত দর বৃদ্ধির মাধ্যমে সূচক ও লেনদেন বাড়ছিল।

‘এর আগে যখন একইভাবে বিমা কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে তখনও স্বাভাবিক ছিল না পুঁজিবাজার। এখন অনেকটা পরিবর্তন হয়েছে। পুঁজিবাজারে খারাপ কোম্পানির দাপট কমে এখন ফান্ডামেন্টাল কোম্পানির শেয়ার দর বাড়ছে। এতে সূচক ও লেনদেন যদি কিছুটা সংশোধনও হয় তাতে ক্ষতির কিছু নেই।’

বিনিয়োগকারীদের ক্রমে শেয়ার কেনাবেচার প্রবণতা থেকে বের হয়ে আসার পাশাপাশি মার্জিন ঋণেও নিরুৎসাহিত করেছেন আবু আহমেদ। বলেন, ‘মার্জিন ঋণে শেয়ার কেনা হলে তাদের সুদ প্রদানের একটি চাপ থাকে। ফলে তারা চাইলেও দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগ করতে পারে না।’

তিনি বলেন, ‘লোন নিয়ে যারা দর্বল কোম্পানিতে বিনিয়োগ করছে তারাই এখন লোকসানে আছে। কিন্ত ভালো কোম্পানিতে যারা বিনিয়োগ করেছে তাদের এ ধরনের পুঁজিবাজারে লোকসান হওয়ার কথা নয়।’

সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি ভিআইপিবি অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও শহিদুল ইসলাম নিউজবাংলাকে বলেন, ‘লেনদেন কমে আসায় আতঙ্কের কিছু দেখছি না। কারণ, বিনিয়োগকারীরা যখন ডে ট্রেডিং যাবে তখন লেনদেন বাড়বে। কিন্ত ডে টেডিংয়ে বিনিয়োগকারীদের মুনাফাও কিন্তু কমে যায়। কারণ যতবার শেয়ার কেনা বেচা করবে ততবারই তাকে কমিশন দিতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘দর সংশোধনে লেনদেন কমে আসা মানে এখন বিনিয়োগকারীরা শেয়ার ধরে রেখেছেন। তারা দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগে আগ্রহী হচ্ছে।’

‘পুঁজিবাজারে দুর্বল কোম্পানির শেয়ারের দর যখন বাড়ছিল তখন অনেক বিনিয়োগ হয়েছে। লেনদেনও বেড়েছে। এখন সেসব শেয়ারের দর কমে আসায় তারা শেয়ার ক্রয় বিক্রয় না করে ধরে রেখেছে তাই লেনদেন আগের তুলনায় কমেছে। এটা পুঁজিবাজারের স্বাভাবিক অবস্থা। এটা নিয়ে বিনিয়োগকারীদের বিচলিত হওয়ার কিছু নেই’-এমনটিও বলেন এই বিশ্লেষক।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: পাকিস্তান থেকে খানিকটা ভারত থেকে অনেক পিছিয়ে
গতি ফিরল না পুঁজিবাজারে, লেনদেনে আবার ভাটা
উত্থান পতনের বৃত্তে সূচক স্থিতিশীল, কমছে শেয়ারদর
সূচকের উত্থানেও উচ্ছ্বাসের ঘাটতিতে লেনদেনে ‘খরা’

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Transaction is going on in the capital market of Dhaka Chittagong

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১২ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক—শরিয়াভিত্তিক ডিএসইএস বেড়েছে ১ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১৭ পয়েন্ট। ১৭৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৫৫ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকার বাজারে প্রথমার্ধে ৪৭৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে। উত্থানের ধারা একইভাবে বজায় আছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই), সার্বিক সূচক বেড়েছে ৭৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৩ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৭২ কোম্পানির, কমেছে ৫৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম। সিএসইতে দিনের প্রথম দুই ঘণ্টায় প্রায় ৪ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
At the end of the holidays the capital market starts with the big ups

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

তিন দিন ছুটি শেষে পুঁজিবাজারের প্রথম কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টায় সূচকের বড় উত্থান হয়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫৯ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১১ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২০ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে ১৪০ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে।

এ সময় ২৫৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ৪৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭০টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকার মতোই উত্থানের মধ্য দিয়ে চলছে চট্টগ্রামের লেনদেন, সার্বিক সূচক বেড়েছে ৭২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৫৬টি কোম্পানির মধ্যে ৩২টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ১২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
In the first hour of the capital market the rise in the index has risen to most companies

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ৪ পয়েন্ট।

দিনের শুরুতেই দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৮৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে ১৩০ কোটি টাকার ওপরে শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় লেনদেনে অংশ নেয়া ৭৯ কোম্পানির মধ্যে ৪৫ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রামে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১ কোটি ১৯ লাখ টাকা।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The government will form a committee to find a long term financing way from the capital market

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজে বের করতে, একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট গড়ে তুলতে এবং ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা কমাতে শিগগিরই একটি যৌথ কমিটি গঠন করবে সরকার।

বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মধ্যে গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কমিটিতে অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বিএসইসির প্রতিনিধিরা থাকবেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির কর্মকর্তা বলেন, বৈঠকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে পুঁজিবাজারের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর বিষয়ে আলোচনা হয়।

তারা বলেন, ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি কমিয়ে দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন সংগ্রহের সুযোগ কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এ সময় দীর্ঘমেয়াদি মূলধন কীভাবে এবং কোনো প্রক্রিয়ায় পুঁজিবাজার থেকে সরবরাহ করা যেতে পারে সে বিষয় বিস্তারিত আলোচনা হয়। এছাড়াও দেশে একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠা এবং এর তারল্য বৃদ্ধির বিষয়েও আলোচনা হয়।

সবশেষে, এসব বিষয়ে করণীয় নির্ধারণে একটি যৌথ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. হাবিবুর রহমান, গভর্নরের উপদেষ্টা মো. আহসান উল্লাহ, বিএসইসি চেয়ারম্যান খোন্দকার রাশেদ মাকসুদ ও কমিশনার ফারজানা লালারুখসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

p
উপরে