× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
The rise in the index also led to a surge in transactions in the deficit
google_news print-icon

সূচকের উত্থানেও উচ্ছ্বাসের ঘাটতিতে লেনদেনে ‘খরা’

সূচকের-উত্থানেও-উচ্ছ্বাসের-ঘাটতিতে-লেনদেনে-খরা
এক বছর ধরে চাঙাভাবে থাকা পুঁজিবাজারের সূচক সাড়ে ১০ বছর পর সাত হাজার পয়েন্টে পৌঁছার পর দেখা দিয়েছে উচ্ছ্বাসের ঘাটতি। ছবি: সাইফুল ইসলাম
আগের দিন হাতবদল হয়েছিল ১ হাজার ৭৬২ কোটি ৫৬ লাখ টাকা। সেটি বেড়ে হয়েছে ১ হাজার ৯১০ কোটি ৩ লাখ টাকা। পরপর দুই দিন ২ হাজার কোটি টাকার লেনেদেন গত ২৮ ও ২৯ জুলাইয়ের পর আর দেখা যায়নি।

পরপর দুই দিন বাড়ল সূচক। প্রথম দিনের তুলনায় দ্বিতীয় দিনে উত্থান হলো আরও বেশি। কিন্তু লেনদেনে গতি ফেরেনি। আড়াই মাস পর প্রথমবারের মতো পরপর দুই দিন ২ হাজার কোটি টাকার নিচে লেনদেন হলো। যদিও আগের দিনের তুলনায় দেড় শ কোটি টাকা বেশি লেনদেন হয়েছে।

পুঁজিবাজার স্থিতিশীলতা তহবিলে ব্যাংক থেকে অবণ্টিত টাকা আসতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আপত্তিকে কেন্দ্র করে গত সপ্তাহে পুঁজিবাজারে দেখা যায় বিভ্রান্তি। বিএসইসির সঙ্গে আলোচনার পর এই আপত্তি তুলে নেয়ার সংবাদ এসেছে গণমাধ্যমে। এরপর তহবিলে ব্যাংক থেকে টাকা আসছে।

তবে এখন যোগ হয়েছে মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে বিএসইসির হিসাব চাওয়া। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই দিন ধরে লেনদেনে দেখা যাচ্ছে মন্দাভাব।

১৪ কর্মদিবস পর সোমবার প্রথমবারের মতো লেনদেন নামে ২ হাজার কোটি টাকার নিচে। আর এই লেনদেন ছিল ৩০ কর্মদিবসের মধ্যে সর্বনিম্ন।

আগের দিন হাতবদল হয়েছিল ১ হাজার ৭৬২ কোটি ৫৬ লাখ টাকা। সেটি বেড়ে হয়েছে ১ হাজার ৯১০ কোটি ৩ লাখ টাকা।

পরপর দুই দিন ২ হাজার কোটি টাকার লেনেদেন গত ২৮ ও ২৯ জুলাইয়ের পর আর দেখা যায়নি।

সূচকের উত্থানেও উচ্ছ্বাসের ঘাটতিতে লেনদেনে ‘খরা’
মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনের চিত্র

মঙ্গলবার সূচকের ৫২ পয়েন্ট উত্থানে প্রধান ভূমিকায় বড় মূলধনি কোম্পানির পাশাপাশি বস্ত্র খাতে উত্থান। আগের দিন চাঙা থাকা বিমা খাত দিনের প্রথম ভাগে চাঙা থাকলেও শেষ ভাগে এসে দর হারিয়েছে অর্ধেকের মতো কোম্পানি। বেশ কয়েক দিনের হতাশা কাটিয়ে মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাত কিছুটা হলেও আশা দেখাল।

কেপিসিএল, সামিটের মেয়াদ পেরিয়ে যাওয়া তিনটিসহ মোট পাঁচটি বিদ্যুৎকেন্দ্রের মেয়াদ বাড়ানোর জন্য বৈঠক ডাকার খবরে চাঙাভাব দেখা গেছে এই খাতেও। তথ্য প্রযুক্তি খাতেও বেড়েছে বেশির ভাগ শেয়ারের দর।

ব্যাংক খাতে দীর্ঘ যে হতাশা, তা থেকে বের হওয়ার যেন কোনো লক্ষণ নেই। তবে ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক খাত ঘুরে দাঁড়িয়েছে। প্রকৌশল খাতে দেখা গেছে মিশ্র প্রবণতা।

লেনদেনে সেরা আগের মতোই বেক্সিমকো গ্রুপের দুই কোম্পানি।

সূচক বৃদ্ধিতে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছে ওয়ালটন, বেক্সিমকো ফার্মা, গ্রামীণফোন, ব্রিটিশ আমেরিকান ট্যোবাকো, স্কয়ার ফার্মা, রবি, লাফার্জ হোলসিম সিমেন্ট, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেব্‌ল কোম্পানি, কেপিসিএল ও পাওয়ার গ্রিড।

এই ১০টি কোম্পানির কারণে সূচকে যোগ হয়েছে ৩৮.৭২ পয়েন্ট। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ১৩.৩৭ পয়েন্ট যোগ করেছে ওয়ালটন একাই।

অন্যদিকে সবচেয়ে বেশি সূচক হারিয়েছে যে ১০টি কোম্পানি, সেগুলো হলো রেনাটা, ব্র্যাক ব্যাংক, লিনডে বিডি, ডাচ্বাংলা ব্যাংক, ইবিএল, ডরেন পাওয়ার, ন্যাশনাল হাইজিং ফাইন্যান্স, কোহিনূর কেমিক্যাল, এনভয় টেক্সটাইল ও ইবনে সিনা ফার্মাসিউটিক্যালস।

তবে কোম্পানিগুলোর দর হারানোর হার খুব একটা বেশি নয়। এই ১০টি কোম্পানির জন্য সূচক কমেছে মোট ৫.৬৪ পয়েন্ট।

সূচকের উত্থানেও উচ্ছ্বাসের ঘাটতিতে লেনদেনে ‘খরা’সূচকের উত্থানেও উচ্ছ্বাসের ঘাটতিতে লেনদেনে ‘খরা’

মঙ্গলবার ডিএসইতে সূচক বৃদ্ধি ও কমার পেছনে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রেখেছে যে ১০টি করে কোম্পানি

লেনদেনে সেরা বিমা, উত্থানে বস্ত্র

আগের দিন বিমা খাতের ঝলমলে দিন গেলেও আজ তা ধরে রাখতে পারেনি এই খাতটি। দিনের প্রথম ভাগে উত্থানে থাকলেও ‍দ্বিতীয় ভাগে কমে যায় অর্ধেক কোম্পানির শেয়ার দর।

শেষ পর্যন্ত ২৫টি বিমা কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে, কমেছে ২৩টির, পাল্টায়নি বাকি তিনটির দর।

এই খাতে লেনদেন হয়েছে ২৮৩ কোটি ১৫ লাখ টাকা। আগের দিন তা ছিল ২৪৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা।

সাধারণ বিমা খাতের সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের ৭.৬৮ শতাংশ। শেয়ার দর ১৩৪ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ১৪৪ টাকা ৩০ পয়সা।

তারপরই আছে বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি, যার দর বেড়েছে ৭.১৫ শতাংশ। ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের দর বেড়েছে ৪.৫০ শতাংশ।

ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্স, বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, সোনার বাংলা ইন্স্যুরেন্স, পদ্মা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর বেড়েছে উল্লেখযোগ্য।

সূচকের উত্থানেও উচ্ছ্বাসের ঘাটতিতে লেনদেনে ‘খরা’
মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে এই পাঁচ খাতে

পতনের দিক দিয়ে শীর্ষে ছিল প্রগতি লাইফ, যার শেয়ারপ্রতি দর কমেছে ১.৭৭ শতাংশ। শেয়ার দর ১১৭ টাকা ৭০ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ১১৫ টাকা ৬০ পয়সা।

দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের দর ১.৬২ শতাংশ কমে ৪৯ টাকা থেকে হয়েছে ৪৮ টাকা ২০ পয়সা।

বিমার পরেই লেনদেন বেশি হয়েছে বস্ত্র খাতে। আগের দিন হাতবদল হয়েছিল ২০৬ কোটি ৪০ লাখ টাকা। তা বেড়ে হয়েছে ২৭৮ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

৫৮টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৪৩টির, কমেছে ১১টির আর পাল্টায়নি বাকি চারটির।

দিনের সবচেয়ে বেশি দর বৃদ্ধির তালিকায় এই খাতের কোম্পানিগুলোর প্রাধান্য দেখা গেছে।

এর মধ্যে দর বৃদ্ধিতে বস্ত্র খাতের শীর্ষে ছিল প্যাসিফিক ডেনিম, যার দর বেড়েছে ৯.৮৬ শতাংশ। শেয়ার দর ১৫ টাকা ২০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ১৬ টাকা ৭০ পয়সা।

তারপরই ছিল আলিফ ম্যানুফেকচারিং, যার দর ৯.৫১ শতাংশ বেড়ে ১৮ টাকা ৯০ পয়সা থেকে হয়েছে ২০ টাকা ৭০ পয়সা।

‘জেড’ ক্যাটাগরির তুং হাইয়ের দর ৮.৮১ শতাংশ বেড়ে ৬ টাকা ৮০ পয়সা থেকে হয়েছে ৭ টাকা ৪০ পয়সা।

প্রকৌশলে মিশ্র প্রবণতা

এই খাতের ৪২টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ২৩টির, কমেছে ১৮টির। অপরিবর্তিত ছিল বাকি তিনটির দর।

এ খাতে মোট লেনদেন হয়েছে ১৭০ কোটি ৮ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১৬২ কোটি ৮৪ লাখ টাকা।

এই খাতের সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে বেঙ্গল উইসডমের ৫.৮৫ শতাংশ। শেয়ার দর ২৭ টাকা ৩০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ২৮ টাকা ৯০ পয়সা।

সূচকের উত্থানেও উচ্ছ্বাসের ঘাটতিতে লেনদেনে ‘খরা’
প্রধান খাতগুলোর মধ্যে এই ছয়টিতে লেনদেন হয়েছে সবচেয়ে কম

বিবিএসের দর ৪.৯৭ শতাংশ বেড়ে ২০ টাকা ১০ পয়সা থেকে হয়েছে ২১ টাকা ১০ পয়সা।

অ্যাপোলো ইস্পাতের দর বেড়েছে ৩.৩৫ শতাংশ। বিবিএস কেব্‌লের দর বেড়েছে ৩.১৫ শতাংশ।

ব্যাংকের চিত্র

৩২টি ব্যাংকের মধ্যে দর বেড়েছে ১২টির, কমেছে ৬টির। আগের দিনের দামেই আছে ১২টি।

সোমবার লেনদেন হয়েছিল মোট ১০২ কোটি ৮০ লাখ টাকা। মঙ্গলবার লেনদেন হয়েছে ১০৩ কোটি ৮০ লাখ টাকা।

সবচেয়ে বেশি বেড়েছে রূপালী ব্যাংকের ২.৩৮ শতাংশ। শেয়ার দর ৩৭ টাকা ৬০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ৩৮ টাকা ৫০ পয়সা।

সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার ব্যাংকের বেড়েছে ২.৩৭ শতাংশ। শেয়ার দর ২১ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ২১ টাকা ৫০ পয়সা।

স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া, আইসিবি ইসলামী ব্যাংক, এবি ব্যাংকের শেয়ার দর বেড়েছে।

দর কমেছে এনসিসি ব্যাংকের ১.২৫ শতাংশ, ইস্টার্ন ব্যাংকের ১.২২ শতাংশ, সাউথ ইস্ট ব্যাংকের ১.১৯ শতাংশ।

অন্যান্য খাতের লেনদেন

আর্থিক খাতের মোট লেনদেন হয়েছে ১৭১ কোটি ৭০ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১৮১ কোটি ৪৪ লাখ টাকা।

২৩টি কোম্পানির মধ্যে ১৪টির দর বেড়েছে, কমেছে ৫টির। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ২৬৮ কোটি ৪ লাখ টাকা।

ওষুধ ও রসায়ন খাতে লেনদেন হয়েছে ২০৪ কোটি ৪৬ লাখ টাকা। আগের দিন তা ছিল ১৫৮ কোটি ৯০ লাখ টাকা।

৩১টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৭টির। বিপরীতে কমেছে ১২টির, অপরিবর্তিত ছিল একটির আর একটির লেনদেন দীর্ঘদিন ধরে স্থগিত আছে।

মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মোট লেনদেন আগের দিন বেড়েছে। সোমবার লেনদেন হয়েছে ১৫ কোটি ৮০ লাখ টাকা। মঙ্গলবার লেনদেন হয়েছে ২৪ কোটি ১০ লাখ টাকা।

দর বেড়েছে ২২টির। কমেছে ৫টির। বাকি ৯টি ফান্ডের দর পাল্টায়নি।

তথ্যপ্রযুক্তি খাতের মোট লেনদেন হয়েছে ৪১ কোটি ৭৪ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন ছিল ৭৫ কোটি ৫৫ লাখ টাকা।

এই খাতে ৩টি কোম্পানির শেয়ার দর কমেছে, বেড়েছে বাকি ৮টির।

বিবিধ খাতের ১৪টি কোম্পানিতে লেনদেন হয়েছে ১৭২ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১৫০ কোটি টাকা।

লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ১১টির। দর কমেছে ৩টির।

সূচক ও লেনদেন

ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৫২ দশমিক ৭৪ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ২৫৮ পয়েন্টে।

শরিয়াভিত্তিক কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসইএস ১৬ দশমিক ৮৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৫৮৬ পয়েন্টে।

বাছাই করা কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএস ৩০ সূচক ২৪ দশমিক ৫৬ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৬৮৫ পয়েন্টে।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ২১০ দশমিক ২৫ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২১ হাজার ২৪০ দশমিক ৪৮ পয়েন্টে।

লেনদেন হওয়া ৩২৭টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৯৪টির, কমেছে ১০০টির, পাল্টায়নি ৩৩টির।

লেনদেন হয়েছে ৭০ কোটি টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
সাত কারণে বিনিয়োগে আকর্ষণীয় বাংলাদেশ, জুরিখে রোড শো
বিভ্রান্তিতে লেনদেনে খরা, ৩০ কর্মদিবসে সর্বনিম্ন
রিংসাইনে চালু হচ্ছে আরও ইউনিট, ২৭ কোটি শেয়ার বাতিলের উদ্যোগ
এবার বহুজাতিক ও বড় মূলধনির পতনে কমল সূচক
অস্বাভাবিক শেয়ার দর: তদন্তের মধ্যেই আরও বৃদ্ধি

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে