× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Drought in confusion is the lowest in 30 working days
google_news print-icon

বিভ্রান্তিতে লেনদেনে খরা, ৩০ কর্মদিবসে সর্বনিম্ন

বিভ্রান্তিতে-লেনদেনে-খরা-৩০-কর্মদিবসে-সর্বনিম্ন
চাঙা পুঁজিবাজারে হঠাৎ উৎসাহের অভাব দেখা দিয়েছে। ছবি: নিউজবাংলা
দিন শেষে হাতবদল হয়েছে ১ হাজার ৭৬২ কোটি ৫৬ লাখ টাকা। গত ৩০ কর্মদিবসে তৃতীয়বারের মতো দুই হাজার কোটি টাকার কম লেনদেন হলো। এর চেয়ে কম লেনদেন হয়েছিল গত গত ২৭ জুলাই। সেদিন হাতবদল হয়েছিল ১ হাজার ৫২১ কোটি ৩১ লাখ টাকার শেয়ার।

দুই সপ্তাহ ধরে পুঁজিবাজারে সূচক উঠানামার মধ্যে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে যে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে তা স্পষ্ট হলো লেনদেনে। চলতি সেপ্টেম্বরে প্রথমবারের মতো আর ১৪ কর্মদিবস পর প্রথমবারের মতো লেনদেন দুই হাজার কোটি টাকার নিচে নামল।

সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রোববার সূচকের পতনের পর দ্বিতীয় দিন সোমবার উঠানামা করতে করতে শেষ পর্যন্ত ১৪ পয়েন্ট যোগ হওয়ার স্বস্তি উবে যাচ্ছে লেনদেন দেখে। আগের দিনের তুলনায় ২৭১ কোটি টাকার কম শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে।

দিন শেষে হাতবদল হয়েছে ১ হাজার ৭৬২ কোটি ৫৬ লাখ টাকা। এই লেনদেন গত ২৭ জুলাইয়ের পর সর্বনিম্ন।

এর আগে শেষ দুই হাজার কোটি টাকার নিচে লেনদেন হয়েছিল গত ২৯ আগস্ট। সেদিরও দুই হাজার কোটি টাকার নিচে লেনদেন হয়েছিল ১৬ কর্মদিবস পর।

২৯ আগস্টের আগে লেনদেন দুই হাজার কোটি টাকার নিচে হয়েছিল ২৭ জুলাই। সেদিন হাতবদল হয় ১ হাজার ৫২১ কোটি ৩১ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছিল।

পুঁজিবাজার স্থিতিশীলতা তহবিলে ব্যাংকের অবণ্টিত লভ্যাংশ জমা নিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আপত্তি তোলার পর গত সপ্তাহ থেকেই পুঁজিবাজারে বিভ্রান্তি দেখা দেয়। সূচকের উঠানামার ভিড়ে গত কয়েক মাসে যেসব কোম্পানির শেয়ারদর ব্যাপকভাবে বেড়েছিল, সেগুলো সংশোধনে যেতে শুরু করে।

বড় মূলধনি ও বহুজাতিক কোম্পানির উল্লম্ফনে ওই সপ্তাহে সূচকের বড় পতন ঠেকানো গেলেও চলতি সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রোববার পতন হয় বড় মূলধনি ও বহুজাতিক কোম্পানির শেয়ারদরও।

তবে একটি গণমাধ্যম সংবাদ প্রকাশ করেছে যে, কেন্দ্রীয় ব্যাংক অবণ্টিত লভ্যাংশ তহবিলে স্থানান্তর নিয়ে আপত্তি তুলে নিয়েছে। এরপর তহবিলে ব্যাংক থেকে টাকা আসছে।

তবে এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বা পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির কোনো আনুষ্ঠানিক বিজ্ঞপ্তি আসেনি। আর এই বিষয়টি নিয়ে তাই বিভ্রান্তি এখনও রয়ে গেছে।

বিভ্রান্তিতে লেনদেনে খরা, ৩০ কর্মদিবসে সর্বনিম্ন
সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে সূচক উঠানামার চিত্র

এমনিতেই জুলাই থেকে সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত সূচক টানা বেড়েছে এক হাজার পয়েন্টের বেশি। ফলে একটি দর সংশোধন এমনিতেই স্বাভাবিকভাবে হতে পারে বলে ধারণা ছিল। তার ওপর এই তহবিল সংক্রান্ত জটিলতার বিষয়টি যোগ হওয়ায় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে যে মানসিক চাপ তৈরি হয়েছে, সেটি স্পষ্ট।

আগের দিন ৩৬ পয়েন্ট পতনের পর সোমবার লেনদেনের শুরুটা বেশ ভালোই ছিল। বেলা সোয়া ১১টার দিকে সূচক প্রায় ৫০ পয়েন্ট বাড়ার পর ধারণা করা হয়েছিল, সেই মনোস্তাত্ত্বিক চাপ থেকে বিনিয়োগকারীরা বুঝি বের হয়ে এসেছেন।

তবে এরপরের সোয়া তিন ঘণ্টায় সূচক কেবল উঠানামা করতে করতে দিনের সেই সর্বোচ্চ অস্থান থেকে কমে যায় ৩৬ পয়েন্ট।

এ বিষয়ে পুঁজিবাজার বিশ্লেষক দেবব্রত কুমার সরকার নিউজবাংলাকে বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের আপত্তির কারণে তহবিল নিয়ে কিছুটা অনিশ্চয়তা দেখা গিয়েছিল। কারণ ব্যাংকের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংক। এখন বিএসইসি তালিকাভুক্ত কোম্পানির নিয়ন্ত্রক। কোনো আইনের কারণে তহবিলের অর্থ জমা হতে সমস্যা হলে পুরো পরিকল্পনাটি দুর্বল হয়ে যাবে।’

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংক এখন যে কথাগুলো বলছে সেটি আগে বলছে হয়ত এত জটিলতা হতো না। আর বিনিয়োগকারীদের মধ্যেও এ নিয়ে কোনো বিভ্রান্তি তৈরি হতো না।’

বিভ্রান্তিতে লেনদেনে খরা, ৩০ কর্মদিবসে সর্বনিম্ন বিভ্রান্তিতে লেনদেনে খরা, ৩০ কর্মদিবসে সর্বনিম্ন

সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে সূচক বৃদ্ধি ও কমায় সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রেখেছে যে ১০টি কোম্পানি

সূচকের লড়াইয়ের দিন পুঁজিবাজারে ঝলমলে দিন গেছে বিমা খাতে। সাধারণ বিমা কোম্পানির শেয়ারগুলো বহুদিন পর দল বেঁধে বাড়তে দেখা গেছে। দর বৃদ্ধির হারও ছিল উল্লেখযোগ্য।

পাশাপাশি বস্ত্র ও প্রকৌশল খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর শেয়ার দরও বেড়েছে উল্লেখযোগ্য হারে।

ব্যাংক খাতে আরও একটি হতাশার দিন গেল। পতন হয়েছে খাদ্য, জ্বালানি, আর্থিক, ওষুধ ও রসায়ন এবং তথ্য প্রযুক্তি খাতেও।

ঝলমলে বিমা খাত

গত বছরের জুলাই থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত এক দফায় এবং পরে এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত দ্বিতীয় দফায় বিমা খাতের শেয়ারগুলোর দল বেঁধে উত্থানের যে প্রবণতা দেখা দিয়েছিল, সেটি বহুদিন পর দেখা গেল আবার।

সাধারণ বিমা খাতের ১৩টি কোম্পানির সবগুলো দর হারলেও সাধারণ বিমার ৩৮টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৩৭টির।

সবচেয়ে বেশি দর বৃদ্ধি পেয়েছে এমন ১০টি কোম্পানির মধ্যে দুটি ছিল এই খাতের। এর মধ্যে ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্স ও বিএনআইসিএলের দর ছুঁয়েছে দিনের সর্বোচ্চ সীমা।

এই খাতে দলের পাশাপাশি লেনদেনও বেড়েছে। সব মিলিয়ে হাতবদল হয়েছে ২৪৩ কোটি ৫০ লাখ টাকার শেয়ার। আগের দিন লেনদেন ছিল ২০৩ কোটি ১০ লাখ টাকা।

এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির দর। ৯.৯৩ শতাংশ বেড়ে ১৩০ টাকা ৮০ পয়সার শেয়ার হয়েছে ১৪৩ টাকা ৮০ পয়সা।

বিভ্রান্তিতে লেনদেনে খরা, ৩০ কর্মদিবসে সর্বনিম্ন
সোমবার সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে এই পাঁচটি খাতে

দ্বিতীয় অবস্থানে আছে ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্স, যার শেয়ার দর ১২১ টাকা ৯০ পয়সা থেকে ৯.৯২ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ১৩৪ টাকা।

সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর ৮.২৯ শতাংশ বেড়ে ৫৭ টাকা ৮০ পয়সা থেকে হয়েছে ৬২ টাকা ৬০ পয়সা।

দর বৃদ্ধির তালিকায় আছে রূপালী ইন্স্যুরেন্স, নর্দার্ন ইন্স্যুরেন্স, ইসলামী ইন্স্যুরেন্স। যাদের শেয়ার দর বেড়েছে ৪.৪৬ শতাংশ থেকে ৭.৭৬ শতাংশ পর্যন্ত।

এই খাতে জীবন বিমা খাতের প্রতিটি কোম্পানি দর হারিয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৩.৬৪ শতাংশ কমেছে রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স।

সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের দর ৩.৩৯ শতাংশ, মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের দর ৩.৩২ শতাংশ, ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের দর ২.৯২ শতাংশ কমেছে।

বস্ত্র, প্রকৌশলেও ভালো দিন

বস্ত্র খাতের মোট লেনদেন হয়েছে ২০৬ কোটি ৪ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ২০৫ কোটি টাকা। লেনদেনে দর বেড়েছে ৪৪টির কোম্পানির। দর হারিয়েছে ১২ টি কোম্পানির।

এদিন বস্ত্র খাতের ‘জেড‘ ক্যাটাগরির আরএন স্পিনিং মিলস লিমিটেডের শেয়ার দর বেড়েছে দিনের সবচেয়ে বেশি ১০ শতাংশ। শেয়ার দর ৭ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৭ টাকা ৭০ পয়সা।

তারপরই আছে রিং শাইন টেক্সটাইল, যার দর ৯.৫৯ শতাংশ বেড়ে ১২ টাকা ৫০ পয়সা থেকে হয়েছে ১৩ টাকা ৭০ পয়সা।

জাহিন স্পিনিং মিলসের দর ৯.২৭ শতাংশ, ডেল্টা স্পিনার্সের দর ৮.৪৮ শতাংশ, এনভয় টেক্সটাইলের দর বেড়েছে ৭.৫৪ শতাংশ।

এ খাতে দুলামিয়া কটনের দর সবচেয়ে বেশি কমেছে ৩.৪৬ শতাংশ। দেশ গার্মেন্টসের দর বেড়েছে ৩.০৫ শতাংশ।

প্রকৌশল খাতের ৪২টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৪টির, কমেছে ১৭টির, আর অপরিবর্তিত ছিল একটির।

এই খাতে লেনদেন হয়েছে ১৬২ কোটি ৮০ লাখ টাকা, যা আগের দিনের তুলনায় বেশ কম। রোববার হাতবদল হয়েছিল ২১৪ কোটি ৭০ লাখ টাকা।

এই খাতের দুই কোম্পানি খান ব্রাদার্স ও অ্যাপোলো ইস্পাতের দর বেড়েছে সবচেয়ে বেশি। প্রথম কোম্পানির দর বেড়েছে ৯.৭৭ শতাংশ, আর দ্বিতীয়টির ৯.১৭ শতাংশ। এক দিনে এর চেয়ে বেশি দাম বাড়া সম্ভব ছিল না কোম্পানি দুটির।

দর হারিয়ে বিনিয়োগ কমছে ব্যাংকে

৩২টি ব্যাংকের মধ্যে দর কমেছে ১২টির, বেড়েছে ৮টির। আগের দিনের দামেই আছে ১২টি।

লেনদেন হয়েছে মোট ১০২ কোটি ৮ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১৩০ কোটি ৭৪ লাখ টাকা।

বিভ্রান্তিতে লেনদেনে খরা, ৩০ কর্মদিবসে সর্বনিম্ন
বিনিয়োগকারীদেরকে আরও হতাশ করল ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাত

লেনদেনে ব্যাংক খাতের সবচেয়ে বেশি দর হারিয়েছে ফার্স্ট সিকিউরিটিজ ইসলামী ব্যাংকের ৩.১৬ শতাংশ। শেয়ার দর ১২ টাকা ৬০ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ১২ টাকা ২০ পয়সা।

তারপরেই আছে ইস্টার্ন ব্যাংক, যার দর কমেছে ২.১৫ শতাংশ। আগের দিন বড় পতনের পর এনআরবিসি ব্যাংকের দর আরও কমেছে ১.৪১ শতাংশ। ২৮ টাকা ২০ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ২৭ টাকা ৮০ পয়সা।

ইউসিবি, সিটি ব্যাংক, প্রিমিয়ার ব্যাংক, এবি ব্যাংক, এনসিসি ব্যাংকের শেয়ার দর কমেছে।

ব্যাংকের দর খাতের সবচেয়ে বেশি বেড়েছে ন্যাশনাল ব্যাংকের ২.৩৭ শতাংশ। ডাচ বাংলা ব্যাংকের ১.০৯ শতাংশ, এক্সিম ব্যাংকের বেড়েছে ৭৭ শতাংশ।

অন্যান্য খাতের লেনদেন

আর্থিক খাতের মোট লেনদেন হয়েছে ১৮১ কোটি ৪৪ লাখ টাকা। ২৩টি কোম্পানির মধ্যে ৫টির দর বেড়েছে, কমেছে ১৪টির। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ২৬৮ কোটি ০৪ লাখ টাকা।

ওষুধ ও রসায়ন খাতের মোট লেনদেন হয়েছে ১৫৮ কোটি ৯ লাখ টাকা। ১২টি কোম্পানির শেয়ার দর বৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ১৭টির। অপরিবর্তিত ছিল বাকি তিনটির। আর একটির লেনদেন দীর্ঘদিন ধরেই স্থগিত। এই খাতে আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ২০৫ কোটি ১৩ লাখ টাকা।

মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মোট লেনদেন আরও কম হয়েছে। হাতবদল হয়েছে মাত্র ১৫ কোটি ৮০ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ২২ কোটি ৫৩ লাখ টাকা।

তথ্য প্রযুক্তি খাতের মোট লেনদেন হয়েছে ৪১ কোটি ৭৪ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি ৫৫ লাখ টাকা। লেনদেনে এ খাতের ৩টি কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে। কমেছে ৮টির।

বিবিধ খাতের ১৪টি কোম্পানিতে লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটি টাকা। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৬টির, কমেছে ৮টির দর। আগের দিন এই খাতে লেনদেন ছিল ১৬৯ কোটি ৮৪ লাখ টাকা।

সূচক লেনদেন

ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ১৪ দশমিক ০১ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ২০৫ পয়েন্টে।

শরিয়াভিত্তিক কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসইএস ৩ দশমিক ২৭ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৫৭০ পয়েন্টে।

বাছাই করা কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএস ৩০ সূচক ৫ দশমিক ৬০৬ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৬৬১ পয়েন্টে।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৪৭ দশমিক ৪১ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২১ হাজার ০৩০ দশমিক ৬৭ পয়েন্টে।

লেনদেন হওয়া ৩২৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৫৬টির, কমেছে ১৩১টির ও পালটায়নি ৩৮টির।

লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৬৬ কোটি ৫৮ লাখ টাকা।

আরও পড়ুন:
রিংসাইনে চালু হচ্ছে আরও ইউনিট, ২৭ কোটি শেয়ার বাতিলের উদ্যোগ
এবার বহুজাতিক ও বড় মূলধনির পতনে কমল সূচক
অস্বাভাবিক শেয়ার দর: তদন্তের মধ্যেই আরও বৃদ্ধি
উড়তে থাকা সোনালী পেপারে ২০ শতাংশ বোনাস, শেয়ারে ২ টাকা লভ্যাংশ
সূচক বাড়লেও স্বস্তির ঘাটতি পুঁজিবাজারে

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে