× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Three hundred companies with low capital fell again
google_news print-icon

স্বল্প মূলধনি আবার ধপাস, তিনশ কোম্পানির দরপতন

স্বল্প-মূলধনি-আবার-ধপাস-তিনশ-কোম্পানির-দরপতন
পুঁজিবাজারে একদিনে তিনশ কোম্পানির শেয়ারের দরপতনে উদ্বেগ ছড়িয়েছে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে। ছবি: নিউজবাংলা
গত রোববার স্বল্প মূলধনি ও লোকসানি কোম্পানিগুলো ব্যাপকভাবে দর হারায়। এ নিয়ে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়ে। তবে সোমবার হারিয়ে ফেলা দরের একটি অংশ ফিরে পায় বেশিরভাগ কোম্পানি। কিন্তু তৃতীয় মঙ্গলবার আবার সেখান থেকে পড়ল শেয়ার দর। সব মিলিয়ে কমেছে ৩০০ কোম্পানির শেয়ারদর। সচরাচর এমনটি দেখা যায় না পুঁজিবাজারে।

মাঝে এক দিন নিজেকে ফিরে পাওয়ার পর স্বল্প মূলধনি আর লোকসানি কোম্পানির শেয়ারদর আবার পড়ল ঢালাওভাবে।

গত রোববারের তুলনায় পতনের হার কিছুটা কম থাকলেও এবার সংখ্যটি আরও ব্যাপক। একদিনে দর হারাল তিনশ কোম্পানির দর।

৫২ কোম্পানির দর বৃদ্ধির বিপরীতে ৩০০ কোম্পানির দর পতনের দিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক ডিএসইএক্স পড়ল ৭৭ পয়েন্ট।

সূচকের এই পতন গত ৪৬ কর্মদিবসের মধ্যে সর্বোচ্চ। গত ২৭ জুন ১০০ পয়েন্ট পড়েছিল সূচক।

বিপুল সংখ্যক কোম্পানির দর হারানোর দিন কোনো একক খাতে স্বস্তি ছিল না। ব্যাংক, বিমা, প্রকৌশল, বস্ত্র, ওষুধ ও রসায়ন, জ্বালানি, মিউচ্যুয়াল ফান্ড-সব খাতেই হাতে গোনা দুই একটি কোম্পানির দর বেড়েছে। তবে আর্থিক খাতের কোম্পানিগুলোর বেশিরভাগের দর বেড়েছে।

গত রোববার স্বল্প মূলধনি ও লোকসানি কোম্পানিগুলোর একদিনে ব্যাপকভাবে দর হারানোর ঘটনা নিয়ে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়ে। তবে সোমবার হারিয়ে ফেলা দরের একটি অংশ ফিরে পায় বেশিরভাগ কোম্পানি। কিন্তু তৃতীয় মঙ্গলবার আবার সেখান থেকে পড়ল শেয়ার দর।

গত রোববারের মতোই দিনের প্রথম ভাগে সূচক বেড়েছিল অনেকটা। রোববার ৭৮ পয়েন্ট সূচক বাড়ার পর দিন শেষে পতন হয় ৫৬ পয়েন্ট। সর্বোচ্চ আর দিন শেষে সূচকের ব্যবধান ছিল ১২৪ পয়েন্ট।

সোমবার ১৫ পয়েন্ট সূচক বাড়ার পর মঙ্গলবার লেনদেনের শুরুতে ৪৪ পয়েন্ট বেড়ে গিয়েছিল। সেখান থেকে সূচক পড়ে মোট ১২১ পয়েন্ট।

ক্রমেই বাড়তে থাকা পুঁজিবাজারে হঠাৎ করেই নানা ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া শুরু হয়েছে স্বল্প মূলধনি কোম্পানিগুলোর অস্বাভাবিক দর বৃদ্ধির পর নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির নানা পদক্ষেপ ও তদন্তের উদ্যোগ নিয়ে আছে উদ্বেগ।

স্বল্প মূলধনি আবার ধপাস, তিনশ কোম্পানির দরপতন
মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনেদেনের চিত্র

এর সঙ্গে যোগ হয়েছে কোম্পানির অবণ্টিত মুনাফা নিয়ে তহবিল গঠনে হঠাৎ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আপত্তি।

পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি এই তহবিল গঠনের কাজটি যখন প্রায় শেষ করেছে, তখন সোমবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ নিয়ে তাদের আপত্তি জানিয়েছে। দুই সংস্থার মধ্যে বৈঠকে ব্যাংক খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি বলেছে, ব্যাংকের অবণ্টিত লভ্যাংশ এই তহবিলে দিতে আইনি জটিলতা আছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ব্যাখ্যা হচ্ছে, ১০ বছর অবণ্টিত লভ্যাংশ থাকলে তা কেন্দ্রীয় ব্যাংকে পাঠাতে হবে। এরপর সরকার সিদ্ধান্ত নেবে এই অর্থের বিষয়ে।

তবে বিএসইসি বলছে, তারা যে অর্থ নিচ্ছে, তার মালিকানা নিচ্ছে না। কেবল এর জিম্মাদার থাকবে। কেউ টাকা চাইলে তাকে ১৫ দিনের মধ্যে দেয়া হবে। দুই নিয়ন্ত্রক সংস্থার মধ্যে এই মতভিন্নতা বিনিয়োগকারীদের মধ্যে যে মনস্তাত্ত্বিক চাপ পড়েছে সেটি স্পষ্ট।

লোকসানি ও স্বল্প মূলধনি কোম্পানির লেনদেনের চিত্র

সবচেয়ে বেশি দর হারানো ২০টি কোম্পানির ১৯টিই স্বল্প মূলধনি। এর মধ্যে চারটি ওটিসি থেকে ফেরা কোম্পানি, যেগুলোর সবগুলোর শেয়ারদর বেড়েছে অস্বাভাবিক হারে।

জেড ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ৩৩টি কোম্পানির মধ্যে মাত্র আটটি কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে। এই আটটির মধ্যে আবার তিনটির দর বেড়েছে দিনের সর্বোচ্চ।

মেঘনা কনডেন্সড মিল্কের শেয়ারের দর বেড়েছে জেড ক্যাটাগরির মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৯.৪৩ শতাংশ। মেঘনা পেট ও এমারেল্ড অয়েলের শেয়ার দর বেড়েছে যথাক্রমে ৮.২১ ও ২.৮৭ শতাংশ।

এই ক্যাটাগরির শেয়ারের মধ্যে সবচেয়ে বেশি শেয়ারের দর পতন হয়েছে ওটিসি থেকে ফেরা তমিজউদ্দিন টেক্সটাইলের। মূল মার্কেটে ফেরার পর ১৫ গুণের বেশি দর বেড়ে যাওয়ার পর তদন্তের নির্দেশ এসেছে। আর নির্দেশের পর দিন কোম্পানিটি দর হারাল ৯.৬৯ শতাংশ।

ওটিসি থেকে ফেরা পেপার প্রসেসিং অ্যান্ড প্যাকেজিংয়ের দর কমেছে ৮.১৪ শতাংশ। জুট স্পিনার্সের দর কমেছে ৭.৬৩ শতাংশ।

ওটিসি ফেরত মনোস্পোল পেপারের দর কমেছে ৭.০৫ শতাংশ। অস্বাভাবিকভাবে বাড়তে থাকা দুলামিয়া কটনের শেয়ার দর কমেছে ৫.৫২ শতাংশ।

লভ্যাংশ না দেয়ার ইতিহাস থাকা, শেয়ার প্রতি ৬ টাকার মতো সম্পদমূল্যের সাভার রিফেক্টরিজের শেয়ার দর ৩০০ টাকা ছাড়িয়ে যাওয়ার পর নিচের দিকে যাত্রায় দাম কমেছে আরও ৫.৩০ শতাংশ। দাম দাঁড়িয়েছে ২৪৮ টাকা ৮০ পয়সা।

অলটেক্স, মুন্নুফেব্রিক্স, বিচ হ্যাচারি তুং হাই মিটেডের দর কমেছে ৪ শতাংশ পর্যন্ত।

ব্যাংকে পতন হলেও আর্থিক খাতে ভালো দিন

ব্যাংক খাতের মোট লেনদেন হয়েছে ১৬৭ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। লেনদেনে দর বেড়েছে চারটি কোম্পানির। দর পাল্টায়নি দুটির। বাকি ২৬টি কোম্পানির দর কমেছে।

দর বৃদ্ধি পাওয়া চার ব্যাংকের মধ্যে আছে রূপালী ব্যাংক, সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার ব্যাংক, উত্তরা ব্যাংক ও ইস্টার্ন ব্যাংক।

ব্যাংকের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দর হারিয়েছে এনআরবিসি, যার পতন কমেছে ৪.২৪ শতাংশ। শেয়ার দর ৩০ টাকা ৬০ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ২৯ টাকা ৩০ পয়সা।

স্বল্প মূলধনি আবার ধপাস, তিনশ কোম্পানির দরপতন

এরপরই আাছে আইসিবি ইসলামী ব্যাংক, যার শেয়ার দর ৭ টাকা থেকে ২.৮৬ শতাংশ কমে হয়েছে ৬ টাকা ৮০ পয়সা।

ওয়ান ব্যাংকের শেয়ার দর কমেছে ২.১৩ শতাংশ। আইএফআইসি ব্যাংকের শেয়ার দর কমেছে ১.৮০ শতাংশ।

যমুনা ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটিজ ইসলামী ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া, প্রাইম ব্যাংক, এবি ব্যাংক, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের শেয়ার ছিল মঙ্গলবার পতনের তালিকায়।

এদিন খাতওয়ারি সবচেয়ে ভালো অবস্থানে ছিল ব্যাংক বহির্ভুত আর্থিক খাত। এই খাতে হাতবদল হয়েছে মোট ৩০৪ কোটি ৮০ লাখ টাকা। আগের দিন হাতবদল হয়েছিল ১৯০ কোটি ৮৪ লাখ টাকা।

এই খাতের ২৩টি কোম্পানির মধ্যে একটির লেনদেন স্থগিত। বাকিগুলোর মধ্যে ১১টির দর বেড়েছে, দর ধরে রাখতে পেরেছে তিনটি, আর কমেছে বাকি ৮টির দর।

এই খাতে সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে ন্যাশনাল হাউজিং ফিনান্সের দর। ৪.৪৩ শতাংশ বেড়ে শেয়ার দর দাঁড়িয়েছে ৮২ টাকা ৫০ পয়সা।

আরও শেয়ার অফলোড করার নির্দেশ আসার পর আগের দিন ৮ শতাংশেরও বেশি দর হারানো রাষ্ট্রায়ত্ব বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান আইসিবি ঘুরে দাঁড়িয়েছে। ৩.০১ শতাংশ বা ৩ টাকা ৯০ পয়সা বেড়েছে দাম।

আইপিডিসির দর ১ টাকা ২০ পয়সা, ইউনিয়ন ক্যাপিটালের দর ৮০ পয়সা, ইসলামির ফাইন্যান্সের দর ৭০ পয়সা, লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের দর ৪০ পয়সা বেড়েছে।

ফারইস্ট ফাইন্যান্স, জিএসপি ফাইন্যান্স, মাইডাস ফাইন্যান্স, প্রিমিয়ার লিজিং ও ইউনাইটেড ফাইন্যান্সের দর ১০ থেকে ৩০ পয়সা পর্যন্ত বেড়েছে।

পতন হলেও বিনিয়োগ বেড়েছে প্রকৌশল খাতে

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের লেনদেন সোমবার ছিল ২০৯ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। মঙ্গলবার তা বেড়ে হয়েছে ২২৩ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। ফলে আগের দিনের তুলনায় এ খাতের বিনিয়োগ বেড়েছে ১৪ কোটি টাকা।

তবে বিনিয়োগ বাড়লেও দর হারিয়েছে বেশিরভাগ কোম্পানি।

এ খাতের ৪২টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে মাত্র চারটির। কমেছে বাকি ৩৮টিরই।

দর বৃদ্ধি পাওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে আছে কেডিএস একসেসোরিজ, যার দর বেড়েছে ২.৯৭ শতাংশ। আরএসআরএম স্টিল লিমিটেডের দর বেড়েছে ২.৯৩ শতাংশ। এস আলম কোল্ড রিরোলিং স্টিলের দর বেড়েছে দশমিক ৮২ শতাংশ। বিডি অটোকারসের দর বেড়েছে দশমিক ১৮ শতাংশ।

এ খাতের সবচেয়ে বেশি শেয়ার দর কমেছে বিডি ল্যাম্পেসের ৫.১৭ শতাংশ। রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেডের শেয়ার দর কমেছে ৪.১৬ শতাংশ। মুন্নু এএমজিএল শেয়ার দর কমেছে ৪.১৩ শতাংশ।

আরও কমল বিমার লেনদেন

চলতি সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস শেষে ধারাবাহিকভাবে কমেছে বিমা খাতে বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ। শেয়ার কেনার চেয়ে বিক্রিতে মনোযোগী বেশি তারা।

এই খাতে লেনদেন হয়েছে ২০০ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ২২০ কোটি ২৩ লাখ টাকা। আর সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার লেনদেন হয়েছিল ৩৮০ কোটি ৩১ লাখ টাকা।

এই খাতের ৫১টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে কেবল নয়টির। এর মধ্যে ছয়টি জীবন বিমা খাতের। তিনটি সাধারণ বিমা খাতের।

এই খাতে সবচেয়ে বেশি বৃদ্ধি পাওয়া মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের দর বেড়েছে ৬.২৯ শতাংশ। ডেল্টা লাইফের ৩.২৮ শতাংশ, সোনালী লাইফের দর বেড়েছে ২.৪৩ শতাংশ।

দিনের সবচেয়ে বেশি দর পতন হওয়া কোম্পানির মধ্যে ছিল ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্স, যার দর কমেছে ৪.৭১ শতাংশ। দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর কমেছে ৪.২১ শতাংশ।

কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্সের দর ৩.৫৬ শতাংশ, পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স, সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর কমেছে ৩.৪০ থেকে ৩.১২ শতাংশ পর্যন্ত।

লেনদেন বেড়েছে বস্ত্রে

দরপতন হলেও আগের দিনের তুলনায় বস্ত্র খাতের লেনদেন বেড়েছে ৩৩ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। হাতবদল হয়েছে ২৩১ কোটি ৬ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১৯৭ কোটি ৫৭ লাখ টাকা।

স্বল্প মূলধনি আবার ধপাস, তিনশ কোম্পানির দরপতন

এই খাতের ৫৮টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে মাত্র ৫টির, দর পাল্টায়নি তিনটির। বাকি ৫০টির কোম্পানির শেয়ার দর কমেছে।

সর্বোচ্চ দর পতন হওয়া কোম্পানি হচ্ছে তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল। দুলামিয়া কটন, আলটেক্স, মুন্নু ফেব্রিক্স, এপেক্স স্পিনিং, আলিফ, তুং হাই, ঢাক্কা ডাইং কোম্পানির শেয়ার দর কমেছে ৯.৬৯ শতাংশ থেকে ৩.৪৮ শতাংশ পর্যন্ত।

অন্যান্য খাতের লেনদেন

ওষুধ ও রসায়ন খাতের ৩১টি কোম্পানির মধ্যে দর হারিয়েছে ২৬টির, বেড়েছে ৪টির দর, পাল্টায়নি একটির।

হাতবদল হয়েছে ২২৩ কোটি ০৪ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ২২৯ কোটি ৪৭ লাখ টাকা।

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ২৪টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ২টির, কমেছে ২১টির। লেনদেন হয়েছে ১৫৪ কোটি ৩৪ লাখ। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১৬৯ কোটি ৮১ লাখ টাকা।

খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের ২০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫টির, কমেছে ১৫টির।

এই খাতে লেনদেন হয়েছে ৮২ কোটি ১২ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১১০ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

বিবিধ খাতের ১৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম কমেছে ১২টির, বেড়েছে ১টির। হাতবদল হয়েছে ১৩৮ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ২০৬ কোটি ৯২ লাখ টাকা।

তথ্য প্রযুক্তি খাতের ১১টি কোম্পানির মধ্যে দর হারিয়েছে ৮টি। একটির দর বেড়েছে, অপরিবর্তিত ছিল দুটির দর।

এই খাতে লেনদেন হয়েছে ৩৪ কোাট ২০ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন ছিল ৩৬ কোটি ১৭ লাখ টাকা।

মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে লেনদেন হয়েছে ৪৬ কোটি ১০ লাখ টাকা। ৩৬টি ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে কেবল তিনটির, দর ধরে রাখতে পেরেছে সাতটি। দর কমেছে বাকি ২৬টির। বেশিরভাগের দর কমেছে ১০ থেকে ২০ পয়সা। সর্বোচ্চ ৪০ পয়সা কমেছে সিএপিএম আইবিবিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড।

সূচক ও লেনদেন

ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৭৭ দশমিক ৫৫ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ১৪০ পয়েন্টে।

শরিয়াহভিত্তিক কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসইএস ২২ দশমিক ৬০ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৫৫৬ পয়েন্টে।

বাছাই করা কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএস-৩০ সূচক ২৩ দশমিক ৪৬ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৬১১ পয়েন্টে।

লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৯৭ কোটি টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ৪০ কোটি টাকা।

চিটাগং স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ১৭১ দশমিক ৬৯ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ২০ হাজার ৮৫৭ পয়েন্টে। লেনদেন হয়েছে ৬৮ কোটি টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৬৭ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
শেয়ার দর ১৫ গুণ হওয়ার পর তদন্তের নির্দেশ
শেয়ার বিক্রির আদেশে তিন কোম্পানির বড় পতন
হঠাৎ অনিশ্চয়তায় লেনদেনে ভাটা
সাফকো স্পিনিংয়ের পর্ষদ ভেঙে দিল বিএসইসি
সতর্ক করেছে সবাই, গায়ে মাখেনি তারা

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে