× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
FBCCI wants punishment of voluntary defaulters
google_news print-icon

স্বেচ্ছায় ঋণখেলাপিদের শাস্তি চায় এফবিসিসিআই

স্বেচ্ছায়-ঋণখেলাপিদের-শাস্তি-চায়-এফবিসিসিআই
রাজধানীর বনানীর একটি হোটেলে মতবিনিময় সভার আয়োজন করে এফবিসিসিআই। ছবি: মৌসুমী ইসলাম/নিউজবাংলা
এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে এসএমই খাতকে এগিয়ে নিতে হবে। কর্মসংস্থান নিশ্চিত করতে এই খাতের বিকল্প নেই। এ জন্য প্রণোদনার ঋণ ঠিকমতো বিতরণের পাশাপাশি সহজ শর্তে জামানতবিহীন ঋণও দরকার।

যারা ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি, তাদের শাস্তি চেয়েছে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই। তবে অনিচ্ছাকৃত খেলাপিদের পাশে দাঁড়াতে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন সংগঠনের সভাপতি মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন।

ব্যাংক এমডিদের সঙ্গে ব্যবসায়ীদের বৃহস্পতিবার সকালে শুরু হওয়া মতবিনিময় সভায় এমন দাবি তুলে ধরা হয়।

এফবিসিসিআই বলছে, বেসরকারি খাতে ঋণ কেন বাড়ছে না, তা খতিয়ে দেখতে হবে। এ সময় শিল্পঋণের ডাউন্ট পেমেন্টের হার ২ শতাংশ রাখার দাবি জানানো হয়।

রাজধানীর বনানীতে একটি হোটেলে মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সংগঠন এবিবির চেয়ারম্যান ও ইস্টার্ন ব্যাংকের এমডি আলী রেজা ইফতেখার। এফবিসিসিআইয়ের সিনিয়র সহসভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবুসহ অনেকেই বক্তব্য দেন। সরকারি-বেসরকারি ৩২টি ব্যাংকের এমডি এতে উপস্থিত ছিলেন।

এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে এসএমই খাতকে এগিয়ে নিতে হবে। কর্মসংস্থান নিশ্চিত করতে এই খাতের বিকল্প নেই। এ জন্য প্রণোদনার ঋণ ঠিকমতো বিতরণের পাশাপাশি সহজ শর্তে জামানতবিহীন ঋণও দরকার।

তিনি বলেন, এসএমই খাতে ৫ থেকে ৭ বছর মেয়াদি ঋণের ব্যবস্থা করতে হবে। শিল্পঋণ পুনঃতফসিলে ডাউন পেমেন্টের হার সর্বোচ্চ ১ থেকে ২ শতাংশ নির্ধারণ করলে দেশের শিল্পায়ন সহজ হবে।

সভা থেকে ব্যাংক, বিমা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের আয়করের হার সাড়ে ৩৭ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৩৫ শতাংশ করার দাবি জানান তিনি।

ইচ্ছাকৃত খেলাপিদের কাছ থেকে অর্থ আদায়ে প্রয়োজনে এফবিসিসিআইয়ের উদ্যোগে ব্যাংকগুলোকে সহায়তা করার আহ্বান জানান আলী রেজা ইফতেখার। তিনি বলেন, ঋণ সবার জন্য ক্ষতির কারণ।

এফবিসিসিআইয়ের দাবি

সভায় মেয়াদি ঋণের সময়সীমা বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়ে এফবিসিসিআই সভাপতি জসিম উদ্দীন বলেন, ‘এসএমইদের চলতি মূলধনের চাহিদা পূরণে চলমান ঋণ দেয়া অব্যাহত রাখার এবং ব্যাংকার-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে মেয়াদি ঋণের সময়সীমা ১ বছর থেকে সর্বোচ্চ ৩৫ বছর পর্যন্ত রাখার বিধান রয়েছে।

‘তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই মেয়াদি ঋণের সময়সীমা এক বছর হয়ে থাকে, যার ফলে ঋণ পরিশোধে সমস্যা দেখা দেয়। এসএমই খাতের টার্ম লোনের (মেয়াদি ঋণ) মেয়াদ দীর্ঘমেয়াদি (৭-১০ বছর) করার পাশাপাশি গ্রেস পিরিয়ড দুই বছর করা জরুরি।

‘ঋণ দীর্ঘমেয়াদি করা হলে কুটির, ক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি শিল্পগুলোর ঋণ পরিশোধের সক্ষমতা আরও বাড়বে। পাশাপাশি নতুন শিল্প প্রতিষ্ঠার জন্য দীর্ঘমেয়াদি ঋণের ব্যবস্থা করতে হবে।’

এফবিসিসিআই সভাপতি আরও বলেন, ‘শিল্পকারখানার জন্য ১৫ বছর মেয়াদি ঋণ দরকার। কিন্তু তা ব্যাংক থেকে পাওয়া যাচ্ছে না। নতুন করে ৩০ থেকে ৩৫টি সুতার মিল হচ্ছে। এসব ঋণের মেয়াদ দীর্ঘমেয়াদি না হলে সব খেলাপি হয়ে পড়বে।’

এক্সপোর্ট বিল অনেক ক্ষেত্রে সময়মতো পরিশোধ করা হয় না অভিযোগ করে ব্যবসায়ীদের এ শীর্ষ নেতা দেশীয় প্রতিষ্ঠানের সুরক্ষায় প্রয়োজনে ফোর্স লোন করে যথাসময়ে এক্সপোর্ট বিল পরিশোধের প্রস্তাব দেন।

জসিম উদ্দীন জানান, বাংলাদেশ ব্যাংক ২০১৯ সালে ঋণ পুনঃতফসিল ও এককালীন এক্সিট দেয়ার বিশেষ সার্কুলার জারি করলেও ২ শতাংশ টাকা জমা দেয়ার পরও ব্যাংকের সিদ্ধান্তহীনতায় অনেক গ্রাহকই এ সুবিধা নিতে পারেননি। এতে শিল্পায়নে সহায়তার বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক তথা সরকারের লক্ষ্য বিঘ্নিত হচ্ছে।

এ ছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলারে কোনো নিষেধাজ্ঞা না থাকলেও রুগন্‌ শিল্পগুলোকে এ সুবিধা দিতে ব্যাংকের অনীহার কারণে সেগুলো এক্সিট নিতে ব্যর্থ হচ্ছে। ফলে ব্যাংকের খেলাপি ঋণ কমছে না।

এফবিসিসিআই সভাপতির অভিযোগ, অর্থ মন্ত্রণালয়ের সার্কুলার থাকার পরও অধিকাংশ ব্যাংক নন-টেক্সটাইল খাতের রুগন্‌ শিল্পের দায়-দেনা নিষ্পত্তিতে অনাগ্রহী হওয়ায় বিষয়টি অনিষ্পন্ন অবস্থায় আছে। এতে ব্যাংকের বিপুল পরিমাণ অনাদায়ী অর্থ আদায়ে দেরি হচ্ছে। যেসব শিল্পের ঋণ হিসাব রাইট অফ করা আছে সেগুলো এমনিতেই মৃত। সেগুলোকে সহজ-শর্তে এক্সিট দেয়ার সুযোগ দিলে ব্যাংকের খেলাপি ঋণ অনেকাংশে কমে যাবে।

ব্যাংকের সার্ভিস চার্জের বিষয়েও কথা বলেন এফবিসিসিআই সভাপতি। বলেন, ‘প্রতিযোগিতামূলক বিশ্ববাজার পরিস্থিতিতে সরকার কস্ট অব ডুয়িং বিজনেস কমানোর জন্য বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে। ব্যবসার খরচ কমানোর জন্য সব ব্যাংকের সার্ভিস চার্জের হার একই হওয়া প্রয়োজন।’

এসব বিষয়ে এবিবির চেয়ারম্যান আলী রেজা ইফতেখার বলেন, ‘খেলাপি ঋণ ১০ শতাংশের কাছাকাছি। এটা আমাদের ধ্বংস করে দিচ্ছে।

‘ব্যবসা চালু রাখার জন্য ব্যাংকাররা সব উদ্যোগ নেবে। তবে যেসব ইচ্ছাকৃত খেলাপি রয়েছে তাদের ঋণ আদায়ে এফবিসিসিআই যেন সহযোগিতা করে।’

সার্ভিস চার্জ বিষয়ে তিনি বলেন, যেকোনো দেশের তুলনায় আমাদের ব্যাংকগুলোতে সার্ভিস চার্জ অনেক কম। সব ব্যাংকের চার্জ সমান হবে না। আমরা সেবা দেব, বিনিময়ে কিছু তো আপনাদের দিতে হবে।’

এবিবির সেক্রেটারি মাসরুর আরেফিন বলেন, ‘যে দেশে সব ঋণের সুদহার এক, সেখানে ঋণের প্রবৃদ্ধি কম হওয়ার এটাও একটি কারণ। ঋণের খরচের ওপর নির্ভর করে সুদ ঠিক করা প্রয়োজন। এখন যেভাবে বিভিন্ন সেবা মাশুল নির্ধারণ করে দেয়া হচ্ছে, তাতে ব্যাংক খাতের আয় ১২ থেকে ১৩ শতাংশ কমে আসবে।’

প্রণোদনা অনুদান নয়, ঋণ

মতবিনিময় সভায় জানানো হয়, এসএমই খাতে প্রণোদনার ৭৭ শতাংশ ঋণ বাস্তবায়িত হয়েছে।

এ বিষয়ে এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, ‘এসএমই খাতের উন্নয়নের লক্ষ্যে সহজ শর্তে বেশি প্রাতিষ্ঠানিক আর্থিক সুবিধা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক এ খাতের জন্য ব্যাংকগুলোতে ডেডিকেটেড ডেস্ক চালু, এসএমই সার্ভিস সেন্টার, নতুন ও নারী উদ্যোক্তাদের জন্য বিশেষ সুবিধা প্রবর্তনসহ বহুমুখী পদক্ষেপ নিয়েছে।

‘তবে বাস্তবতা হচ্ছে, কোনো কোনো ব্যাংকে এসব ইতিবাচক উদ্যোগ বাস্তবায়নে অনীহা দেখা গেছে। আমরা আহ্বান করছি, যাতে সব ব্যাংকের শাখাগুলোতে এসএমইদের সহায়তায় হেল্প ডেস্ক কার্যকরভাবে নিশ্চিত করা হয়।’

এবিবির চেয়ারম্যান আলী রেজা ইফতেখার এ বিষয়ে বলেন, ‘প্রণোদনা কোনো অনুদান না; এটা ঋণ। ব্যাংকগুলোকেই এই টাকা ফেরত আনতে হবে। ফলে ব্যাংকগুলো দেখেশুনে ঋণ দেবে এটাই স্বাভাবিক। আর বড় ঋণ যত সহজে দেয়া যায়, এসএমই ঋণ তত সহজে দেয়া যায় না।’

তিনি আরও বলেন, ‘এসএমইসহ সব ঋণে ৯ শতাংশ সুদ নির্ধারণের পর খরচ বিবেচনায় অনেকে এ খাতে ঋণ দিতে হয়তো অনীহা দেখাচ্ছে। কটেজ, এসএমই ও রিটেইল ঋণে ৯ শতাংশ সুদ খুব চ্যালেঞ্জিং। বড় ও ছোট ঋণের সুদ সমান হয় না। এ জন্য সুদহার নির্ধারণ ঠিক না। এরপরও প্রণোদনার আওতায় প্রায় ৮০ শতাংশ ঋণ বিতরণ হয়েছে। এটা সন্তোষজনক।’

অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে করোনার মধ্যেও সব সময় ব্যাংক খোলা রেখেছেন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘করোনায় আমাদের ১৬০ জন ব্যাংকার প্রাণ হারিয়েছেন। ৩০ হাজারের ওপরে কর্মী কোভিড আক্রান্ত হয়েছেন।’

সভায় এফবিসিসিআই সভাপতি এসএমই ঋণ বিতরণের জন্য স্থানীয় চেম্বারের সহায়তায় গ্রাহক নির্বাচন করার আহ্বান জানান। ব্যাংকগুলো এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে।

আরও পড়ুন:
এক কোটি মাস্ক ও চিকিৎসা সামগ্রী দেবে এফবিসিসিআই
বাজেটে অসুবিধা নিয়ে আলোচনার সুযোগ আছে: এফবিসিসিআই সভাপতি
রাজস্ব আদায়ে সহযোগিতার আহ্বান এফবিসিসিআইর
‘রাজস্ব আদায়ে সরকারকে সহযোগিতা করতে হবে’
বাজেট ভালো, অগ্রিম আয়কর বেআইনি: এফবিসিসিআই

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
AI Video Commercial in the fashion campaign for the first time in the country of worship in the innovative touches of worship

পূজার পোশাকে টুয়েলভের উদ্ভাবনী ছোঁয়া, দেশে প্রথমবার ফ্যাশন ক্যাম্পেইনে AI ভিডিও কমার্শিয়াল

পূজার পোশাকে টুয়েলভের উদ্ভাবনী ছোঁয়া, দেশে প্রথমবার ফ্যাশন ক্যাম্পেইনে AI ভিডিও কমার্শিয়াল

দুর্গাপূজা সামনে রেখে দেশের শীর্ষ ফ্যাশন ব্র্যান্ডগুলোর একটি টুয়েলভ (Twelve) উন্মোচন করেছে তাদের সমৃদ্ধ Puja Collection 2025। এ বছর শুধু পোশাকের নকশা ও বৈচিত্র্যেই নয়, প্রচারণাতেও এসেছে অভিনবত্ব। টুয়েলভ প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিতে ব্যবহার করেছে AI-জেনারেটেড অনলাইন ভিডিও কমার্শিয়াল (AI OVC), যা ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় আলোচনার জন্ম দিয়েছে।

ব্র্যান্ড কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে তৈরি এই বিজ্ঞাপন কন্টেন্ট ফ্যাশনপ্রেমী গ্রাহকদের সামনে কালেকশনের সারমর্ম তুলে ধরছে একেবারেই নতুনভাবে। ফলে টুয়েলভ কেবল একটি পোশাক ব্র্যান্ড নয়, বরং ফ্যাশনে প্রযুক্তি ব্যবহারের পথিকৃৎ হিসেবেও নিজেদের অবস্থান দৃঢ় করছে।

ট্রেন্ড আর ট্র্যাডিশনের মিলন

টুয়েলভের পূজা কালেকশনে এ বছর সমন্বিত হয়েছে সমকালীন ট্রেন্ড ও বাঙালির শিকড়-গাঁথা ঐতিহ্য। নারী, পুরুষ ও শিশুসহ সব বয়সী ও রুচির গ্রাহকদের জন্য আলাদা আলাদা রেঞ্জ থাকলেও আরাম, নিখুঁত ফিট ও ডিজাইনের নিখাদ শৈল্পিকতার আলোকে এগুলোকে এক সুতোয় গেঁথেছে টুয়েলভ।

পোশাকগুলোতে ব্যবহৃত হয়েছে কটন, মিক্সড কটন, ব্লেন্ডেড সিল্ক, জর্জেটসহ আরামদায়ক নানা ফ্যাব্রিক। পাশাপাশি ডিজিটাল প্রিন্ট, স্ক্রিন প্রিন্ট, সূক্ষ্ম এমব্রয়ডারি, সিকুইন ও কারচুপির মতো বড়সর ডিজাইনের কাজ এনে দিয়েছে বাড়তি আভিজাত্য।

নারী-পুরুষ-শিশুর জন্য বৈচিত্র্যময় আয়োজন

কালেকশনের নারীদের ক্যাটাগরিতে রয়েছে ৩ পিস, ২ পিস, গাউন, কুর্তি, টপ, শারারা বটম ও ওড়না। প্রতিটি পোশাকেই সমসাময়িক কাট ও ফিটের পাশাপাশি রয়েছে উৎসবের আবহ।

পুরুষদের জন্য এসেছে বেসিক ও এমব্রয়ডারি পাঞ্জাবির পাশাপাশি রেডিমেড ধুতি, যা বিশেষভাবে জনপ্রিয়তা পাওয়ার প্রত্যাশা করছে ব্র্যান্ডটি। কারণ ঐতিহ্যবাহী ধুতি পরতে ঝামেলার কারণে অনেকেই তা এড়িয়ে যান; এবার টুয়েলভের রেডিমেড ধুতি উৎসবে এনে দেবে সহজ সমাধান।

শিশুদের জন্য রয়েছে বয়েজ পাঞ্জাবি এবং গার্লস ২ পিস ও ফ্রক। একই ডিজাইন ও রংয়ের মিল রাখা হয়েছে শিশুদের পোশাকে, যাতে পরিবারসহ সহজেই তৈরি হয় কমপ্লিমেন্টারি লুক।

ফ্যামিলি কম্বো: একসঙ্গে উৎসবের রঙ

টুয়েলভ বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে ফ্যামিলি কম্বো কালেকশন-এ। একই মোটিফ ও রঙে নারী, পুরুষ ও শিশুদের জন্য পোশাক রাখা হয়েছে, যা পরিবারকে উৎসবে এনে দেবে ভিন্ন মাত্রার ঐক্য ও আনন্দ। বর্তমান সময়ে গ্রুপ বা পারিবারিক ফ্যাশন ট্রেন্ডকে মাথায় রেখে এই উদ্যোগ নিয়েছে ব্র্যান্ডটি।

প্রযুক্তির সংযোজন: AI OVC

এবারের পূজা কালেকশনের সবচেয়ে বড় আলোচ্য বিষয় হচ্ছে AI OVC। বাংলাদেশে এটাই প্রথমবার, যখন কোনো ফ্যাশন ব্র্যান্ড তাদের ক্যাম্পেইনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দ্বারা তৈরি ভিডিও কন্টেন্ট ব্যবহার করেছে। কর্তৃপক্ষ বলছে, এই উদ্যোগ বিজ্ঞাপন প্রক্রিয়াকে করেছে দ্রুততর, ব্যয়সাশ্রয়ী ও আরও আকর্ষণীয়।

ভিডিওগুলো টুয়েলভের ফেসবুক, ইউটিউবসহ সব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিয়মিত দেখা যাচ্ছে। ফলে অনলাইনে ব্র্যান্ডের উপস্থিতি যেমন জোরদার হয়েছে, তেমনি গ্রাহকরাও পাচ্ছেন নতুন ধরণের ভিজ্যুয়াল অভিজ্ঞতা।

গ্রাহকদের জন্য উন্মুক্ত

দেশব্যাপী সব টুয়েলভ আউটলেটে ইতোমধ্যেই পাওয়া যাচ্ছে Puja Collection 2025। গ্রাহকরা নিকটস্থ শোরুমে এসে ট্রাই করে নিতে পারবেন নিজেদের পছন্দের আউটফিট। এছাড়া অনলাইনে পুরো কালেকশন দেখতে পাবেন www.twelvebd.com ওয়েবসাইটে।

শেষকথা

ফ্যাশন জগতে প্রযুক্তির সংযোজনকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেল টুয়েলভের এবারের পূজা কালেকশন। ট্রেন্ড আর ট্র্যাডিশনের সমন্বয়ে সমৃদ্ধ পোশাক লাইনআপের সঙ্গে AI-ভিত্তিক ভিজ্যুয়াল স্টোরিটেলিং নিঃসন্দেহে দেশীয় ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিকে দিয়েছে ভিন্নমাত্রার উদ্ভাবন। এবারের পূজা তাই শুধু রঙিন পোশাকেই নয়, ফ্যাশনের প্রযুক্তি-নবায়নেও হয়ে উঠছে বিশেষ সৌন্দর্যের অধিকারী।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The 9th meeting of the newly formed board of Union Bank PLC

ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি. এর নবগঠিত পরিচালনা পর্ষদের ৫৬তম সভা অনুষ্ঠিত

ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি. এর নবগঠিত পরিচালনা পর্ষদের ৫৬তম সভা অনুষ্ঠিত

১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ তারিখে ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি. এর নবগঠিত পরিচালনা পর্ষদের ৫৬তম সভা ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়, গুলশান-১, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সম্মানিত চেয়ারম্যান জনাব মুঃ ফরীদ উদ্দীন আহমদ। সভায় পর্ষদের ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কমিটির চেয়ারম্যান জনাব মোঃ হুমায়ুন কবীর, নিরীক্ষা কমিটির চেয়ারম্যান জনাব শেখ জাহিদুল ইসলাম, এফসিএ, স্বতন্ত্র পরিচালক ড. শহিদুল ইসলাম জাহীদ, জনাব মোহাম্মদ সাইফুল আলম এবং ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও জনাব মোঃ হুমায়ুন কবির উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব মোহাম্মদ ইকবাল এবং জনাব মিজানুর রহমান কার্যপোলক্ষ্যে সভায় যোগদান করেন। সভায় ব্যাংকের ব্যবসা সম্প্রসারণ ও গ্রাহকসেবার মান বৃদ্ধিকল্পে ইস্যুভিত্তিক বিশদ পর্যালোচনান্তে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Gulf Exchange and Bikashs Partnerships to make remittances of Qatar expatriates to make remittance

কাতার প্রবাসীদের রেমিটেন্স পাঠানো আরও সহজ, স্বাচ্ছন্দ্যময় করতে গালফ এক্সচেঞ্জ ও বিকাশ এর পার্টনারশিপ

কাতার প্রবাসীদের রেমিটেন্স পাঠানো আরও সহজ, স্বাচ্ছন্দ্যময় করতে গালফ এক্সচেঞ্জ ও বিকাশ এর পার্টনারশিপ

কাতারে বসবাসরত বাংলাদেশি কমিউনিটির জন্য দেশে থাকা প্রিয়জনের কাছে রেমিটেন্স পাঠানো আরও সহজ ও স্বাচ্ছন্দ্যময় করতে স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশিপ করলো কাতারের শীর্ষস্থানীয় আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান গালফ এক্সচেঞ্জ এবং বাংলাদেশের বৃহত্তম মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান বিকাশ।

এই পার্টনারশিপের মাধ্যমে কাতারে থাকা বাংলাদেশি প্রবাসীরা সরাসরি দেশে থাকা প্রিয়জনের বিকাশ ওয়ালেটে রেমিটেন্স পাঠাতে পারবেন। ফলে, পরিবারের প্রয়োজনে যেকোনো সময়ই তাৎক্ষণিক টাকা পাঠাতে পারবেন তাঁরা। তাদের পাঠানো রেমিটেন্স বাংলাদেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকে নিষ্পত্তি হয়ে বিকাশ-এর নিরাপদ ডিজিটাল নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সরাসরি প্রিয়জনের হাতে পৌঁছে যাবে মুহূর্তেই। ভালো বিনিময় হার, দ্রুত টাকা পৌঁছানোর নিশ্চয়তা এবং সহজে ব্যবহারের সুবিধা থাকায় এটি প্রবাসী ও তাদের প্রিয়জন – উভয়ের জন্যই নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হবে।

সম্প্রতি, কাতারের রাজধানী দোহায় গালফ এক্সচেঞ্জ-এর প্রধান কার্যালয়ে এ বিষয়ে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এসময় গালফ এক্সচেঞ্জ এর চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার আহমাদ আলী আল-সারাফ, বিকাশ-এর চিফ কমার্শিয়াল অফিসার আলী আহম্মেদ সহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

আহমাদ আলী আল-সারাফ বলেন, “বিকাশ-এর মতো বিশ্বস্ত ও বহুল ব্যবহৃত প্ল্যাটফর্মের সাথে যুক্ত হয়ে আমরা আমাদের বাংলাদেশি গ্রাহকদের জন্য দেশে টাকা পাঠানোর আরও দ্রুত, নিরাপদ ও সুবিধাজনক উপায় এনেছি। এর মাধ্যমে উদ্ভাবনী ও গ্রাহককেন্দ্রিক আর্থিক সেবা দেয়ার আমাদের প্রতিশ্রুতি আরও শক্তিশালী হলো।”

বিকাশ-এর চিফ কমার্শিয়াল অফিসার আলী আহম্মেদ বলেন, “গালফ এক্সচেঞ্জ-এর সঙ্গে এই পার্টনারশিপ বিশ্বব্যাপী আমাদের রেমিট্যান্স নেটওয়ার্ককে আরও শক্তিশালী করবে। আমরা চাই, বিদেশে থাকা লাখো বাংলাদেশি যেন আরও সহজে আর্থিক সেবা গ্রহণ করতে পারেন। এই নতুন রেমিটেন্স চ্যানেলের ফলে তাদের পাঠানো টাকা মুহূর্তেই পৌঁছে যাবে পরিবারের কাছে, যা শুধু তাদের পরিবারকে সাহায্যই করবে না, বরং দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।”

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Helen Kellers International and MetLife Foundations joint venture to alleviate poverty of five hundred families

পাঁচ‘শ পরিবারের দারিদ্র্য বিমোচনে হেলেন কেলার ইন্টারন্যাশনাল ও মেটলাইফ ফাউন্ডেশনের যৌথ উদ্যোগ

পাঁচ‘শ পরিবারের দারিদ্র্য বিমোচনে হেলেন কেলার ইন্টারন্যাশনাল ও মেটলাইফ ফাউন্ডেশনের যৌথ উদ্যোগ

সিলেটের হাওর অঞ্চল সুনামগঞ্জে পাঁচ’শ পরিবারের দারিদ্র্য বিমোচন সহায়তায় যৌথ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে হেলেন কেলার ইন্টারন্যাশনাল ও মেটলাইফ ফাউন্ডেশন। এই উদ্যোগের মাধ্যমে দারিদ্র্য মোকাবিলায় পরিবারগুলোকে আয় বাড়ানোর কাজে প্রশিক্ষণ ও সহায়তা প্রদান করা হবে।

এই প্রকল্পে অংশ নেওয়া পরিবারগুলোকে গবাদিপশু ও হাঁস-মুরগি পালন, সেলাই, মাছ চাষ, ক্ষুদ্র ব্যবসা, নৌকা ও জাল দিয়ে মাছ ধরা এবং বাণিজ্যিকভাবে সবজি চাষের মত কাজের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে যেন তারা নিজেরাই এ থেকে আয় করে স্বাবলম্বী হতে পারে।

এ উদ্যোগ সম্পর্কে হেলেন কেলার ইন্টারন্যাশনালের ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি ডিরেক্টর ড. মো. মাহমুদুল হাসান বলেন, “দারিদ্র পীড়িত মানুষদের পাশে দাঁড়ানো এবং সমাজে দীর্ঘমেয়াদে ইতিবাচক প্রভাব তৈরি করাই আমাদের মূল লক্ষ্য। মেটলাইফ ফাউন্ডেশনের সাথে যৌথ উদ্যোগে পাঁচ শ’ পরিবারের জীবনে পরিবর্তন আনার এই উদ্যোগ, আমাদের সে লক্ষ্য পূরণে বড় একটি সুযোগ ও শক্তিশালী যৌথ প্রয়াসের প্রতিফলন।”

মেটলাইফ বাংলাদেশের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা আলা আহমদ বলেন, “মেটলাইফ ফাউন্ডেশনের তহবিলের মাধ্যমে আমরা এমন প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে পারছি, যা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষের জীবনযাত্রার টেকসই উন্নয়নে অবদান রাখছে। এই প্রকল্প শুধু পাঁচ’শ পরিবারের ক্ষমতায়নেই সহায়তা করবে না, একইসাথে জাতীয় অর্থনীতিতেও ইতিবাচক অবদান রাখবে।”

বাংলাদেশে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি, আর্থিক সক্ষমতা ও পরিবেশ রক্ষায় সক্রিয়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে মেটলাইফ ফাউন্ডেশন। কৌশলগত অংশীদারিত্বের মাধ্যমে এ ফাউন্ডেশন দেশের পিছিয়ে থাকা জনগোষ্ঠীর জন্য প্রয়োজনীয় সেবা ও অর্থনৈতিক সুযোগ সম্প্রসারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে, যা একটি সহনশীল ও অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ তৈরিতে অবদান রাখছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Signature between Prime Bank and ABC Real Estate

প্রাইম ব্যাংক ও এবিসি রিয়েল এস্টেট-এর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর

প্রাইম ব্যাংক ও এবিসি রিয়েল এস্টেট-এর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর

প্রাইম ব্যাংক পিএলসি দেশের শীর্ষস্থানীয় কর্পোরেট রিয়েলস্টেট প্রতিষ্ঠান এবিবিসি রিয়ের এস্টেট লিমিটেড-এর সঙ্গে কৌশলগত অংশীদারিত্বে যুক্ত হয়েছে। এই সহযোগিতার মাধ্যমে প্রাইম ব্যাংকের গ্রাহকরা প্রিমিয়াম আবাসন সল্যুশন উপভোগ করতে পারবেন। সম্প্রতি রাজধানীর গুলশানে ব্যাংকের কর্পোরেট অফিসে আয়োজিত এক আনুষ্ঠানিক চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়।

চুক্তির আওতায় প্রাইম ব্যাংকের গ্রাহকরা আবাসন চাহিদা মেটাতে এবিসি রিয়েল এস্টেট লিমিটেড থেকে আকর্ষণীয় সুবিধা ও কাস্টমাইজড অফার উপভোগ করবেন।

চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রাইম ব্যাংক পিএলসি-এর ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর এম. নাজিম এ. চৌধুরী এবং এবিসি রিয়েল এস্টেট লিমিটেড-এর ডিরেক্টর সৌগত ঘোষ। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রাইম ব্যাংকের ইভিপি ও হেড অব কার্ডস এবং রিটেইল অ্যাসেট জোয়াদ্দার তানভীর ফায়সাল এবং এবিসি রিয়েল এস্টেট লিমিটেড-এর জেনারেল ম্যানেজার, সেলস মোহাম্মদ জাকির হোসেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Green Valley of Natore Old Age Home and Orphanage to Shahjalal Islami Banks CSR Fund to give a financial grant of Rs

নাটোরের গ্রিন ভ্যালী ওল্ড এজ হোম এন্ড অরফানেজ-কে শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের সিএসআর তহবিল থেকে ৫.০০ (পাঁচ) লক্ষ টাকার আর্থিক অনুদান প্রদান

নাটোরের গ্রিন ভ্যালী ওল্ড এজ হোম এন্ড অরফানেজ-কে শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের সিএসআর তহবিল থেকে ৫.০০ (পাঁচ) লক্ষ টাকার আর্থিক অনুদান প্রদান

শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি এর কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা (সিএসআর) কর্মসূচীর অংশ হিসেবে, সমাজের সুবিধা বঞ্চিত গরীব ও অসহায় মানুষদের আশ্রয় প্রদানের লক্ষ্যে নাটোরের লালপুুরে নির্মাণাধীন গ্রিন ভ্যালী ওল্ড এজ হোম এন্ড অরফানেজ-কে ব্যাংকের সিএসআর তহবিল থেকে ৫.০০ (পাঁচ) লক্ষ টাকার আর্থিক অনুদান প্রদান করা হয়েছে। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫ইং তারিখে শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের করপোরেট প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব মোসলেহ্ উদ্দীন আহমেদ গ্রিন ভ্যালী ওল্ড এজ হোম এন্ড অরফানেজ এর সভাপতি মো: আলমগীর কবীর এর নিকট উক্ত অনুদানের চেক প্রদান করেন। উক্ত চেক প্রদানকালে অন্যান্যদের মধ্যে ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম. এম. সাইফুল ইসলাম, ব্যাংকের এসএভিপি মো: জাকির হোসেন এবং ব্যাংকের জনসংযোগ বিভাগ ও ব্যাংক ফাউন্ডেশনের ইনচার্জ কে. এম. হারুনুর রশীদ উপস্থিত ছিলেন।

নাটোরের লালপুরে নির্মাণাধীন এই গ্রিন ভ্যালী ওল্ড এজ হোম এন্ড অরফানেজে সমাজের সুবিধা বঞ্চিত এতিম ও অসহায় লোকজন বসবাস করবে। দুই একর জমির উপর নির্মিত হতে যাচ্ছে এই গ্রিন ভ্যালী ওল্ড এজ হোম এন্ড অরফানেজ, যেখানে সব ধরণের আধুনিক সুযোগ সুবিধা থাকবে। এই গ্রিন ভ্যালী ওল্ড এজ হোম এন্ড অরফানেজে শুধুমাত্র আশ্রয় কেন্দ্র নয়, তার পাশাপাশি এটি পরিণত হবে একটি শিক্ষা কেন্দ্রে, যেখানে বৃদ্ধরা অসহায় এতিম বাচ্চাদের আদর যত্নে বিভিন্ন বিষয়ে শিক্ষা প্রদান করবেন। উপর্যুক্ত শিক্ষা ও দক্ষ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সমাজের আশ্রিত ও সুবিধা বঞ্চিত ছোট ছেলেমেয়েরা একদিন সমাজে যোগ্য মানুষ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবে বলে আশা পোষণ করছে প্রতিষ্ঠানটির কর্তৃপক্ষ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
From now on Toffee users can buy subscriptions with mobile balance

এখন থেকে মোবাইল ব্যালেন্স দিয়ে সাবস্ক্রিপশন কিনতে পারবেন টফি ব্যবহারকারীরা

এখন থেকে মোবাইল ব্যালেন্স দিয়ে সাবস্ক্রিপশন কিনতে পারবেন টফি ব্যবহারকারীরা

দেশের শীর্ষস্থানীয় ডিজিটাল বিনোদন প্ল্যাটফর্ম বাংলালিংকের টফি এর ব্যবহারকারীদের জন্য সাবস্ক্রিপশন কেনাকে আরও সুবিধাজনক করার লক্ষ্যে নতুন পেমেন্ট অপশন চালু করেছে। এখন থেকে বাংলালিংকের গ্রাহকেরা তাদের মোবাইল ব্যালেন্স দিয়ে সহজেই টফি সাবস্ক্রিপশন কিনতে পারবেন। নতুন এই পদ্ধতি সাবস্ক্রিপশন প্রক্রিয়াকে আরও সহজ ও ঝামেলামুক্ত করবে।

নতুন এই ফিচারটি গ্রাহকদের জন্য পুরো প্রক্রিয়াটিকে করেছে আরও সহজ। টফির সকল ব্যবহারকারী লাইভ স্পোর্টস, টেলিভিশনের অনুষ্ঠান, সিনেমা ও এক্সক্লুসিভ কনটেন্টের বিশাল সংগ্রহ সহজেই তাদের মোবাইল ব্যালেন্স দিয়ে কিনে উপভোগ করতে পারবেন।

এ বিষয়ে বাংলালিংকের চিফ ডিজিটাল অফিসার গোলাম কিবরিয়া বলেন, “বাংলালিংকে আমরা ব্যবহারকারীদের জন্য ডিজিটাল বিনোদন আরও সহজলভ্য এবং সুবিধাজনক করে তুলতে নিরলস কাজ করে যাচ্ছি। মোবাইল ব্যালেন্স দিয়ে সাবস্ক্রিপশনের মাধ্যমে এখন টফি ব্যবহারকারীরা মাত্র কয়েকটি ক্লিকেই, যেকোনো সময়, যেকোনো জায়গায় প্রিমিয়াম কনটেন্ট উপভোগ করতে পারবেন। এ সুবিধা যে শুধুমাত্র ব্যবহারকারীদের স্বাচ্ছন্দ্য বৃদ্ধি করবে, তা-ই নয়; পাশাপাশি, এর মাধ্যমে কোটি মানুষ আরও সহজে বিনোদন ও শিক্ষামূলক কনটেন্ট উপভোগ করতে পারবেন। টফি বাংলাদেশের সবচেয়ে সহজলভ্য ডিজিটাল বিনোদন প্ল্যাটফর্ম; এবং এ পদক্ষেপ ব্যবহারকারীদের জন্য আনন্দ, শিক্ষা ও বিনোদনের সুযোগ বৃদ্ধির ক্ষেত্রে দেশের ডিজিটাল যাত্রার অংশ হিসেবে আমাদের ধারাবাহিক প্রতিশ্রুতিরই প্রতিফলন।”

বিনোদনের সুযোগ তৈরির বাইরেও, এ উদ্যোগ ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি ত্বরান্বিত করার ক্ষেত্রে বাংলালিংকের বিস্তৃত লক্ষ্যের প্রতিফলন। যেকোন সময়, যেকোন জায়গা থেকে মানসম্পন্ন কনটেন্ট উপভোগের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার মাধ্যমে কনটেন্টের গণতান্ত্রায়নের লক্ষ্য নিয়ে টফি ব্যবহারকারীদের শুধুমাত্র বিনোদনই নয়, পাশাপাশি জ্ঞান, তথ্য ও শিক্ষামূলক কনটেন্ট উপভোগেরও সুযোগ তৈরি করছে, যা তাদের প্রতিদিনের জীবনকে সমৃদ্ধ করে তুলতে ভূমিকা রাখছে। বাংলালিংকের এসব উদ্যোগ ডিজিটাল বৈষম্য দূর করার পাশাপাশি ব্যক্তি ও কমিউনিটির ক্ষমতায়নে ভূমিকা রাখছে এবং ডিজিটাল অর্থনীতিতে তাদের সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণের সুযোগ বৃদ্ধিতে অবদান রাখছে।

মন্তব্য

p
উপরে