× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
The journey to the new destination of the capital market with the rise of multinationals and energy
google_news print-icon

বহুজাতিক ও জ্বালানির উত্থানে পুঁজিবাজারের নতুন গন্তব্যে যাত্রা

বহুজাতিক-ও-জ্বালানির-উত্থানে-পুঁজিবাজারের-নতুন-গন্তব্যে-যাত্রা
একটি ব্রোকারেজ হাউজে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের লেনদেন দেখছেন বিনিয়োগকারী। ছবি: নিউজবাংলা
দিন শেষে সূচক আগের দিনের চেয়ে ৬৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৭ হাজার ১৪০ পয়েন্টে, যা ২০১০ সালের ২ ফেব্রুয়ারির পর সর্বোচ্চ। সেদিন ডিএসইর প্রধান সূচকের অবস্থান ছিল ৭ হাজার ৩০৯ পয়েন্ট। সে সময় এই সূচকের নাম ছিল ডিএসই। এখন সূচকের নাম ডিএসইএক্স, যা চালু হয় ২০১৩ সালের ২৭ জানুয়ারি। ডিএসই সূচকের তুলনায় ডিএসইএক্স সূচক দুই শতাংশের মতো কম হয়।

সাত হাজার পয়েন্টের মাইলফলক ছাড়িয়ে নতুন গন্তব্যে ছোটা পুঁজিবাজারে এবার দেখা গেল বহুজাতিক কোম্পানি ও জ্বালানি খাতের দাপট।

সিমেন্ট খাতে হেইডেলবার্গ, খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো কোম্পানি ও ইউনিলিভার, ওষুধ ও রসায়ন খাতে রেকিট বেনকাইজার, টেলিকমিউনিকেশন খাতে গ্রামীণ ফোন, জ্বালানি খাতের লিনডে বিডির শেয়ার দর বেড়েছে একই দিন।

ব্রিটিশ আমেরিকান ট্যোবাকো ও গ্রামীণ ফোনের শেয়ারদর যে হারে বেড়েছে, তা সূচক বৃদ্ধিতে রেখেছে বড় ভূমিকা।

জ্বালানি খাত চাঙা হয়ে উঠার কারণ সরকারের এক সিদ্ধান্ত। মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়া তিনটি কোম্পানির বিদ্যুৎকেন্দ্র নতুন করে মেয়াদ বাড়ানোতে আইনি বাধা কেটেছে সরকারের এক সিদ্ধান্তে।

যে আইনের অধীনে কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্র অনুমোদন দেয়া হয়েছিল, তার মেয়াদ আরও পাঁচ বছর বাড়ানো হয়েছে। ফলে মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়া খুলনা পাওয়ার কোম্পানি বা কেপিসিএলের দুটি, সামিট পাওয়ার ও ওরিয়নের একটি বিদ্যুৎকেন্দ্রের মেয়াদ বাড়ানো এখন সময়ের ব্যাপার।

এ বিষয়ে প্রস্তাব তৈরি হয়ে আছে। এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন এ নিয়ে শুনানি করার পর মেয়াদ বাড়ানোর প্রস্তাব মন্ত্রিসভায় পাঠানো হবে।

বিশেষ করে কেপিসিএলের শেয়ারধারীদের জন্য এই সংবাদ স্বস্তি নিয়ে এসেছে। লেনদেন শুরুই হয় এক দিনে দাম বৃদ্ধির সর্বোচ্চ সীমায়। একটি দরেই ১৫ লাখের বেশি শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

সামিট পাওয়ারের দরও বেড়েছে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে। টানা বাড়তে থাকা ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টের শেয়ার দর এক দিনে আরও ১২৩ টাকা বেড়ে গিয়ে দুই হাজার টাকা ছাড়িয়ে গেছে। রাষ্ট্রায়ত্ত পদ্মা অয়েল কোম্পানির শেয়ারদরও বেড়েছে ৫ শতাংশের মতো।

এই খাতের ২৩টি কোম্পানির মধ্যে গত কয়েকদিনে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বৃদ্ধি পাওয়া ডরিন পাওয়ার, শাহজিবাজার পাওয়ার ও বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার এবং জিবিবি পাওয়ার ছাড়া এই খাতের বাকি সব কটির দাম বৃদ্ধি সূচকের উত্থানে রেখেছে অবদান।

দিন শেষে সূচক আগের দিনের চেয়ে ৬৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৭ হাজার ১৪০ পয়েন্টে, যা ২০১০ সালের ২ ফেব্রুয়ারির পর সর্বোচ্চ।

সেদিন ডিএসইর প্রধান সূচকের অবস্থান ছিল ৭ হাজার ৩০৯ পয়েন্ট। সে সময় এই সূচকের নাম ছিল ডিএসই। এখন সূচকের নাম ডিএসইএক্স, যা চালু হয় ২০১৩ সালের ২৭ জানুয়ারি।

ডিএসই সূচকের তুলনায় ডিএসইএক্স সূচক দুই শতাংশের মতো কম হয়।

বহুজাতিক ও জ্বালানির উত্থানে পুঁজিবাজারের নতুন গন্তব্যে যাত্রা
মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনের চিত্র

টানা ষষ্ঠ কর্মদিবসে সূচক বৃদ্ধির দিন লেনদেন চলাকালে এক পর্যায়ে ধারণা করা হচ্ছিল তা তিন হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে। তবে শেষ এক ঘণ্টায় শেয়ার বেচাকেনার গতি কিছু কমায় তা আর হয়নি।

গত বছরের জুলাই থেকে পুঁজিবাজারের এই উত্থান অনেকটাই ছিল অভাবনীয়। এক দশকের মন্দাভাব কাটিয়ে এই সময়ে সূচক প্রায় দ্বিগুণ হয়ে গেছে। নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি ৮ হাজার সূচক হওয়া পর্যন্ত মার্জিন ঋণ ১০০:৮০ টাকা করার পর তা ওই গন্তব্যের পানে ছুটছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

বহুজাতিক কোম্পানি ও জ্বালানি খাত ছাড়া পুঁজিবাজারে ভালো দিন গেছে আর্থিক খাতেও। এই খাতের দুটি কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে একদিনে যত বাড়া সম্ভব ততই।

বিমা খাতেও দিনটি একেবারে খারাপ যায়নি। ব্যাংক খাতের শেয়ারধারীদের মধ্যে উচ্ছ্বাস না থাকলেও দাম না কমায় অন্তত নতুন করে হতাশ হতে হয়নি। প্রকৌশল এবং ওষুধ ও রসায়ন খাতে দেখা গেছে মিশ্র প্রবণতা। আগের দিন চাঙা থাকা বস্ত্র খাতে দিনটি ভালো যায়নি। আর মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাত হতাশার বৃত্ত থেকে বের হতে পারেনি।

আইসিবি পরিচালিত আটটি মিউচ্যুয়াল ফান্ড রেকর্ড ডেট শেষে লেনদেন শুরু করেছে। নগদ লভ্যাংশ যারা নিয়েছেন, তাদের মুনাফা হয়নি বললেই চলে। কারণ, যে পরিমাণ লভ্যাংশ এসেছে, দর কমেছে প্রায় সম পরিমাণ।

বহুজাতিকের নতুন যাত্রা

দীর্ঘ সময় পর নতুন করে দর বৃদ্ধির তালিকায় স্থান করে নিল পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বহুজাতিক কোম্পানিগুলো। মঙ্গলবার বহুজাতিক সিংহভাগ কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে।

৬৫ টাকা ৩০ পয়সা বেড়েছে বাটা শুয়ের দর। আগের দিন শেয়ার মূল্য ছিল ৮৭০ টাকা ৯০ পয়সা। বেড়ে হয়েছে ৯৩৬ টাকা ২০ পয়সা। শতকরা হিসেবে বেড়েছে ৭.৫ শতাংশ, যা এক দিনে দর বৃদ্ধির সর্বোচ্চ সীমা ছিল।

ব্রিটিশ আমেরিকান ট্যোবাকোর শেয়ারদর বেড়েছে ৪৩ টাকা ৬০ পয়সা। ৬০৫ পাকা ৪০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ৬৪৯ টাকা। শতকরা হিসেবে বেড়েছে ৭.২০ শতাংশ।

ইউনিলিভারের দর বেড়েছে ৩.৮৬ শতাংশ বা শেয়ার প্রতি ১০৯ টাকা। আগের দির দর ছিল ২ হাজার ৮৩২ টাকা। বেড়ে হয়েছে ২ হাজার ৯৪২ টাকা ১০ পয়সা।

বহুজাতিক ও জ্বালানির উত্থানে পুঁজিবাজারের নতুন গন্তব্যে যাত্রা
মঙ্গলবার যেসব খাতে লেনদেন সবচেয়ে বেশি হয়েছে

ম্যারিকোর দর বেড়েছে ১.১৯ শতাংশ বা ২৮ টাকা ১০ পয়সা। ২ হাজার ৩৬১ টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৩৯০ টাকা।

রেকিড বেনকিউজারের দর ৬০ টাকা ৫০ পয়সা বেড়ে ৪ হাজার ৫৬২ টাকা ৬০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ৪ হাজার ৬২৩ টাকা ১০ পয়সায়।

বার্জার পেইন্টের দর হাজার ৮৩৪ টাকা ১০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ১ হাজার ৮৪৬ টাকায়।

ওটিসি ফেরত কোম্পানির দাপট

দিনের সর্বোচ্চ দর বৃদ্ধি পাওয়া কোম্পাটিও ছিল স্বল্পমূলধনী কোম্পানির তালিকার।

৩০ কোটি টাকা পরিশোধিত মূলধনের তমিজউদ্দিন টেক্সটাইলের দর ৯.৯৪ শতাংশ বেড়ে ১৫১ টাকা ৯০ পয়সা থেকে হয়েছে ১৬৭ টাকা।

১০ কোটি টাকা মূলধনের সমতা লেদারের দরও বেড়েছে সমপরিমাণ। ১০৭ টাকা ৮০ পয়সা থেকে হয়ে গেছে ১১৮ টাকা ৫০ পয়সা।

বাংলাদেশ মনুস্পোল পেপারের দর ২১৫ টাকা ৫০ পয়সা থেকে ৮.৭২ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ২৩৪ টাকা ৩০ পয়সা। কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধনের পরিমাণ ৩ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

ওটিসি থেকে মূল মার্কেটে ফেরা আরেক স্বল্পমূলধনী পেপার প্রসেসিং অ্যান্ড প্যাকেজিংয়ের দর ৫.৪১ শতাংশ বেড়েছে। ২২১ টাকা ৫০ পয়সা থেকে ৫.৪১ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ২৩৩ টাকা ৫০ পয়সা।

বিনিয়োগ বাড়ছে প্রকৌশলে, দর বেড়েছে বিমায়

চলতি সপ্তাহে প্রকৌশল খাতে আগ্রহ বেড়েই চলেছে। রোববার এই লেনদেন ছিল ৩২৭ কোটি ৪৪ লাখ টাকা। সোমবার আরও বেড়ে হয় ৩৩৪ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। আজ আরও ৬৭ কোটি ২৫ লাখ টাকা বেড়ে হয়েছে ৪০১ কোটি ৭০ লাখ টাকা।

বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর। এদিন ২২টি কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে। কমেছে ২০টির।

অপরদিকে তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ বিমা খাতের শেয়ার দরে উত্থান দেখা গেছে মঙ্গলবার। এদিন লেনদেন ৩৩টি বিমা কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে। কমেছে ১৭টির। লেনদেন হয়েছে ২০০ কোটি ১০ লাখ টাকা। আগের দিন সোমবার লেনদেন হয়েছিল ২৩৪ কোটি ৪০ লাখ টাকা।

অন্যান্য খাতের লেনদেন

ওষুধ ও রসায়ন খাতের ৩১টি কোম্পানির মধ্যে দর পতন হয়েছে ১৫টির, বেড়েছে ১৫টির। হাতবদল হয়েছে ২৮৩ কোটি ৫৫ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ২৬১ কোটি ৯৩ লাখ টাকা।

তুমুল আগ্রহ দেখা গেছে খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতে। ২০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯টির, কমেছে ১০টির। লেনদেন হয়েছে ১৮৬ কোটি ৭৪ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১১২ কোটি ৯৫ লাখ টাকা।

বহুজাতিক ও জ্বালানির উত্থানে পুঁজিবাজারের নতুন গন্তব্যে যাত্রা
আর্থিক খাতে দর বৃদ্ধির দিন ব্যাপক লেনদেন হয়েছে খাদ্যখাতে

ব্যাংক খাতে দর বেড়েছে ১৫টির, কমেছে ১০টির। লেনদেন হয়েছে ১৪৯ কোটি ২০ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন ছিল ১৬৪ কোটি ৪৫ লাখ টাকা।

ব্যাংক খাতে দর বৃদ্ধি ও কমার হার খুব একটা বেশি না হলেও আর্থিক খাত ছিল চাঙা। এই খাতের ২৩টি কোম্পানির মধ্যে দুটির লেনদেন ছিল স্থগিত, তিনটির দর কমেছে, দুটির ছিল অপরিবর্তিত। বেড়েছে বাকি ১৬টির।

এই খাতে লেনদেন ছিল ১৯৬ কোটি ১৩ লাখ টাকা যা আগের দিন ছিল ১৮৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকা।

বিবিধ খাতের ১৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম কমেছে ১০টির, বেড়েছে ৪টির। হাতবদল হয়েছে ১৯৭ কোটি ১৩ লাখ টাকা। আগের দিন হাতবদল হয়েছিল ৩১৮ কোটি ৬৩ লাখ টাকা।

তথ্য প্রযুক্তি খাতের ১১টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৪টির। দর কমেছে ৬টির। লেনদেন হয়েছে ৭১ কোটি ৫০ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১১৮ কোটি ৭০ লাখ টাকা।

মিউুচ্যয়াল ফান্ড খাতের মোট লেনদেন হয়েছে ৪২ কোটি ৬০ লাখ টাকা। এদিন লেনদেন ৮টি ইউনিটের দর বেড়েছে। কমেছে ১৫টির। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৩৯ কোটি ৯৩ লাখ টাকা।

সূচক লেনদেন

ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৬৫ দশমিক ৩৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ১৪০ পয়েন্টে।

শরিয়াহভিত্তিক কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসইএস ১৫ দশমিক ৭৭ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৫৫৫১ পয়েন্টে।

বাছাই করা কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএস-৩০ সূচক ৩৭ দশমিক ৩১ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৫৮৩ পয়েন্টে।

লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৮৬৬ কোটি টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ৯০১ কোটি টাকা।

চিটাগং স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ১৩৪ দশমিক ৮০ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০ হাজার ৭৯৭ পয়েন্টে। লেনদেন হয়েছে ১০৪ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার স্থিতিশীলতা তহবিলে জমা ‘প্রত্যাশার চেয়ে কম’
পুঁজিবাজার থেকে ৩০ কোটি টাকা তুলতে পারবে এসএমই
বোনাস শেয়ারে লাগামের আদেশে স্বল্প মূলধনীর পতন
জেএমআই এবার শেয়ার কেনাবেচার ব্যবসায়
সাত হাজার ছোঁয়ার দিন দাপট স্বল্প মূলধনী কোম্পানিরই

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে