× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
On the day of seven thousand touches the power belongs to the capital
google_news print-icon

সাত হাজার ছোঁয়ার দিন দাপট স্বল্প মূলধনী কোম্পানিরই

সাত-হাজার-ছোঁয়ার-দিন-দাপট-স্বল্প-মূলধনী-কোম্পানিরই
এক দশক পর পুঁঁজিবাজার নিয়ে তুমুল আগ্রহ তৈরি হয়েছে। বিনিয়োগকারীরা একটি ব্রোকারেজ হাউজের লেনদেন দেখছেন।
২০১১ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি সূচকের অবস্থা এর চেয়ে বেশি ছিল। সেদিন ডিএসইর প্রধান সূচক ছিল ৭ হাজার ১২৫ পয়েন্ট। এরপর প্রথমবারের মতো এর কাছাকাছি গেল সূচক। স্বল্প মূলধনী কোম্পানির শেয়ার নিয়ে কমিটি গঠনের প্রতিক্রিয়ায় এদিন এই ধরনের ১০টি কোম্পানির শেয়ারদর বেড়ে দিনের সর্বোচ্চ সীমা ছুঁয়েছে। আরও বহু কোম্পানির শেয়ারদর সর্বোচ্চ সীমার কাছাকাছি ছিল।

সপ্তাহের শুরুতে পুঁজিবাজার নিয়ে দুটি অপেক্ষা ছিল। এর একটি হলো, ১০ বছর ৭ মাস পর সূচক আবার ৭ হাজারের ঘর অতিক্রম করে কি না, দ্বিতীয়ত স্বল্প মূলধনী কোম্পানির শেয়ারের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে এসব কোম্পানির শেয়ার দরে কী প্রভাব পড়ে।

প্রথম জিজ্ঞাসার জবাব মিলতে ৫ মিনিটও সময় লাগেনি। রোববার লেনদেন শুরুই হয় ৭ হাজার ১৯ পয়েন্ট দিয়ে। এরপর সেখান থেকে তা আরও বেড়ে ৭ হাজার ৬৩ পয়েন্ট হয়ে যায় ১১ টা ৫৫ মিনিটে। এরপর খানিকটা কমে লেনদেন শেষে ৭ হাজার ৫২ পয়েন্টে দাঁড়ায়। তবে কোনো সময়ই তা ৭ হাজারের নিচে নেমে যাবে, এমন ধারণার জন্ম হয়নি একটি মুহূর্তের জন্যও।

দিন শেষে সূচক বাড়ে ৭১ পয়েন্ট। সূচকের এই লাফের দিন লেনদেনেও দেখা গেছে গতি। দুই হাজার ৮৬৮ কোটি ৩৭ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত ১৬ আগস্টের পর সর্বোচ্চ

দ্বিতীয় জিজ্ঞাসার জবাব জানতে অপেক্ষা করতে হয়েছে কিছুটা সময়। বিএসইসির কমিটি গঠনের উদ্যোগে স্বল্প মূলধনী কোম্পানির দাপট আরও বাড়ে কি না, বা এসব কোম্পানি দর হারায় কি না- এই দুই মতের মধ্যে প্রথমটির জয় হয় আধা ঘণ্টার মধ্যেই।

দিন শেষে সবচেয়ে বেশি দর বৃদ্ধি পাওয়া ১০টি কোম্পানির ৬টিই দেখা গেছে স্বল্প মূলধনীর। এর প্রতিটিরই দর এক দিনে যত বৃদ্ধি সম্ভব, বেড়েছে ততটাই।

সবচেয়ে বেশি দর বৃদ্ধি পাওয়া ২০টি কোম্পানির মধ্যে মোট ১৩টি ছিল স্বল্প মূলধনী কোম্পানি। এর মধ্যেও ১০টির দর বেড়েছে একদিনে যতটা বৃদ্ধি সম্ভব ততটাই। বাকি তিনটির দর বেড়েছে যতটা বাড়া সম্ভব তার কাছাকাছি।

বৃহস্পতিবার পুঁজিবাজারের সূচক ৬৪ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৯৮১ পয়েন্ট উঠার দিনই স্পষ্ট ছিল যে, সেটি এবার ৭ হাজার পয়েন্ট ছাড়াতে যাচ্ছে।

২০১০ সালের মহাধসের প্রতিক্রিয়ায় ২০১১ সালের ফেব্রুয়ারিতে সাত হাজারের নিচে নেমে আসার পর সূচক কখনও এতটা উঁচুতে ওঠেনি।

২০১১ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি সূচকের অবস্থা এর চেয়ে বেশি ছিল। সেদিন ডিএসইর প্রধান সূচক ছিল ৭ হাজার ১২৫ পয়েন্ট।

ডিএসইর প্রধান সূচকের নাম এখন ডিএসইএক্স। ২০১৪ সালের ২৯ জানুয়ারি চালু হয় এই সূচক।

ডিএসইর তুলনায় ডিএসইএক্স সূচক কিছুটা কম হয়। যেদিন ডিএসইএক্স সূচক যেদিন চালু হয়, সেদিন সূচক ছিল ৪ হাজার ৫৫ পয়েন্ট। সেদিন ডিএসই সূচক ছিল ৪ হাজার ১৭১ পয়েন্ট। অর্থাৎ ডিএসইর তুলনায় ডিএসইএক্স সূচক ২.৭৮ শতাংশ কম হয়।

গত বছরের ‍জুলাই থেকে ধারাবাহিকভাবে উত্থানে পুঁজিবাজার নিয়ে যে উচ্চাশা তৈরি হয়েছে, তা আরও বড় হয় শনিবার বিএসইসির এক আয়োজনে। নিয়ন্ত্রক সংস্থার প্রধান শিবলী রুবাইয়াত উল ইসলাম বলেন, পুঁজিবাজার আরও ভালো হবে।

ব্যাংক ও আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংকের কিছু পদক্ষেপে পুঁজিবাজার নিয়ে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে উৎকণ্ঠা তৈরি হলেও সূচক ৮ হাজার পয়েন্ট পর্যন্ত মার্জিন ঋণের অনুপাত ১০০:৮০ রাখার সিদ্ধান্তে স্বস্তি আসে।

পুঁজিবাজারে বিদেশি বড় বিনিয়োগ আসার আলোচনাও আছে। দুবাই ও যুক্তরাষ্ট্রে বিএসইসির রোড শো থেকে এই আশ্বাস পাওয়া গেছে বলে জানাচ্ছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। এবার অন্যান্য দেশেও হবে রোড শো।

সাত হাজার ছোঁয়ার দিন দাপট স্বল্প মূলধনী কোম্পানিরই
১০ বছর ৭ মাস পর ৭ হাজার পয়েন্ট উঠার দিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনের চিত্র

এই স্বস্তিকর সংবাদের ভিড়ে বৃহস্পতিবার বিএসইসির একটি পদক্ষেপ নতুন আলোচনা তৈরি করে। চাঙ্গা পুঁজিবাজারে স্বল্প মূলধনী বেশ কিছু কোম্পানির শেয়ার দর অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে বিষয়টি নিয়ে করণীয় নির্ধারণে একটি কমিটি গঠন করা হয় সেদিন।

এই কোম্পানিগুলোর বিষয়ে কী সিদ্ধান্ত নেয়া যায় সে বিষয়ে সুপারিশ করবে এই কমিটি। তিন সদস্যের এই কমিটিকে আগামী ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে সুনির্দিষ্ট প্রস্তাবনা দিতে বলা হয়েছে।

এই সিদ্ধান্ত নেয়ার পর স্বল্প মূলধনী কোম্পানিগুলো দর হারাবে- এমন আলোচনা যেমন তৈরি হয়, তেমনি পাল্টা যুক্তি দেখিয়ে বহুজন বলতে থাকেন, এসব কোম্পানিগুলোকে পরিশোধিত মূলধন বাড়ানোর নির্দেশ দিলে তারা বোনাস বা রাইট শেয়ার অথবা রিপিট আইপিওর মাধ্যমে নতুন শেয়ার ইস্যু করবে। আর বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে নতুন শেয়ার মানেই বিনিয়োগকারীদের তুমুল আগ্রহ। এর প্রতিক্রিয়ায় দামও বেড়ে যায়।

হয়েছেও তাই। স্বল্প মূলধনী মনস্পুল পেপার, এপেক্স স্পিনিং, সমতা লেদার, পেপার প্রসেসিং, তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল, এপেক্স ফুড, এমবি ফার্মা, এএমসিএল প্রাণ, এপেক্স ফুটওয়্যার, লিব্রা ইনফিউশন, ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টের শেয়ারদর বেড়েছে একদিনে যতটা বাড়া সম্ভব ততটাই।

দেশ গার্মেন্টস, উসমানিয়া গ্লাস, সোনালী আঁশ, এপেক্স ট্যানারি, হামিদ ফেব্রিক্স, অরামিট, বিডি ল্যাপস, ফাইন ফুড, ইমাম বাটন, ন্যাশনাল টি কোম্পানি, রেনউইক যগেশ্বরের দামও দিনের দর বৃদ্ধির সর্বোচ্চ সীমার কাছাকাছি ছিল।

আরও বহু কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে ৪ থেকে ৬ শতাংশের মধ্যে।

প্রকৌশল ও জ্বালানি খাতে ব্যাপক আগ্রহ

খাতওয়ারি সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে প্রকৌশল খাতে। ৩২৭ কোটি ৪৪ লাখ টাকা লেনদেনের দিন এই খাতে ৪২টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৩১টি কোম্পানির। একটির লেনদেন ছিল স্থগিত, অপরিবর্তিত ছিল একটির দর আর কমেছে ৯টির।

আগের কার্যদিবস বৃহস্পতিবার এই খাতে লেনদেন হয়েছিল ২৯৫ কোটি ৯২ লাখ টাকা।

প্রকৌশল খাতের কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে ডমিনেস স্টিলের দর। ৭৭ টাকা ৪০ পয়সা থেকে ৯.৯৪ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৮৫ টাকা ১০ পয়সা।

সাত হাজার ছোঁয়ার দিন দাপট স্বল্প মূলধনী কোম্পানিরই
খাতওয়ারি লেনদেন সবচেয়ে বেশি ছিল প্রকৌশল খাত। চাঙা ছিল জ্বালানি খাতও

এ ছাড়া বিডি ল্যামসের দর ৬.৬১ শতাংশ, দেশবন্ধুর দর ৬.৬০ শতাংশ, ন্যাশনাল টিউবের দর ৫.৪৭ শতাংশ, আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের দর ৫.০১ শতাংশ, এটলাস বাংলাদেশের দর ৪.৬৫ শতাংশ, ইস্টার্ন কেবলসের দর ৪.৪০ শতাংশ বেড়েছে।

বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহ দেখা গেছে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতেও। এই খাতে লেনদেন হয়েছে ২৬৩ কোটি ১৬ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১৭১ কোটি ৪৩ লাখ টাকা।

২৩টি কোম্পানির মধ্যে বেড়েছে ১৬টির দর, কমেছে ৭টির।

এ খাতে সবচেয়ে বেশি শেয়ার দর বেড়েছে ডরিন পাওয়ারের দর। ৭৭ টাকা ৪০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ৮৫ টাকা ১০ পয়সা।

এ ছাড়া ইমাম বাটনের দর ৫.৫৮ শতাংশ, অ্যাকমি ল্যাবরেটরিজের দর ৩.৩০ শতাংশ, রেকিট বেনকিনজারের দর ৩.০১ শতাংশ, কোহিনুর ক্যামিকেলের দর ২.৪৮ শতাংশ বেড়েছে।

উত্থানের প্রভাব কম ব্যাংক খাতে, আগ্রহ বেশি আর্থিক খাতে

৭১ পয়েন্ট সূচক বৃদ্ধির প্রভাব সবচেয়ে বড় বাজার মূলধনের ব্যাংক খাতে পড়েনি বললেই চলে।

এই খাতে লেনদেন হয়েছে ২১০ কোটি ৬৭ লাখ টাকা। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৮টির, কমেছে ৫টির। আগের কার্যদিবসে ব্যাংক খাতের মোট লেনদেন হয়েছিল ২১৪ কোটি ১২ লাখ টাকা।

এই খাতের কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বৃদ্ধি বা কমা-কোনোটার হারই খুব একটা বেশি নয়।

সবচেয়ে বেশি ৪০ পয়সা করে বেড়েছে ডাচবাংলা ও রূপালী ব্যাংকের শেয়ারদর। ব্র্যাক, এসআইবিএল ও ট্রাস্ট ব্যাংকের শেয়ারদর বেড়েছে ৩০ পয়সা করে।

সিটি, এক্সিম, এমটিবি ও প্রাইম ব্যাংকের দর বেড়েছে ২০ পয়সা করে। আর ১০ পয়সা করে বেড়েছে ৯টি ব্যাংকের শেয়ারদর।

সবচেয়ে বেশি ৫০ পয়সা কমেছে সাউথবাংলার দর। ২০ পয়সা করে কমেছে এবি ও প্রিমিয়ার ব্যাংকের দর। ১০ পয়সা করে কমেছে দুটি ব্যাংকের দর।

ব্যাংক বহির্ভুত আর্থিক খাত সেই তুলনায় ছিল বেশি চাঙা। এই খাতের ইউনিয়ন ক্যাপিটালের দর বেড়েছে ৯.৯২ শতাংশ। শেয়ার দর ১৪ টাকা ১০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ১৫ টাকা ৫০ পয়সা।

লেনদেন হয়েছে মোট ২২৫ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১৮৩ কোটি ১৫ লাখ টাকা। লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ১৮টির। কমেছে তিনটির।

বে লিজিং, ডিবিএইচ, জিএসপি ফাইনান্স, আইডিএলসি, লংকাবাংলা, প্রাইম ফাইনান্সের দরও শেয়ার প্রতি বেড়েছে এক টাকার বেশি।

দর হারালেও লেনদেন এগিয়ে বিমা

সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসে শেয়ারদর সবচেয়ে বেশি কমেছে বিমা খাতে। দর হারালেও লেনদেনে এগিয়ে ছিল এ খাত।

বিমার ৭টি কোম্পানির শেয়ার দর বাড়লেও কমেছে ৪৪টির। তবে হাতবদল হয়েছে ৩০২ কোটি ৭৬ কোটি টাকা। আগের দিন লেনদেন ছিল ৪১৮ কোটি ৩৮ লাখ টাকা।

সাত হাজার ছোঁয়ার দিন দাপট স্বল্প মূলধনী কোম্পানিরই
উত্থানের দিন বিমা খাত সবচেয়ে বেশি হতাশ করেছে

এই খাতে সবচেয়ে বেশি দর হারিয়েছে পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, যার দর কমেছে ৫.১৫ শতাংশ। শেয়ার দর ৫০ টাকা ৪০ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ৪৭ টাকা ৮০ পয়সা।

জনতা ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর কমেছে ৪.৩৬ শতাংশ। শেয়ার দর ৫৯ টাকা ৬০ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ৫৭ টাকা।

বস্ত্র খাতে বেড়েছে লেনদেন

এই খাতে ৩১টি কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে, কমেছে ২০টির। অপরিবর্তিত ছির বাকি ৭টির দর। লেনদেন হয়েছে ২৮২ কোটি ৯২ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ২৫৭ কোটি ৩৪ লাখ টাকা।

দিনের সবচেয়ে বেশি দর বৃদ্ধি পাওয়া কোম্পানির তালিকাতেও উঠে এসেছিল বস্ত্র খাতের বেশ কিছু কোম্পানি।

এর মধ্যে এপেক্স স্পিনিংয়ের দর বেড়েছে ৯.৯৭ শতাংশ; ১৪১ টাকা ৪০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ১৫৫ টাকা ৫০ পয়সা।

তমিজউদ্দিন টেক্সটাইলের দরও বেড়েছে ৯.৯৫ শতাংশ; ১২৫ টাকা ৬০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ১৩৮ টাকা ১০ পয়সা।

দেশ গার্মেন্টসের দর ৯.১৫ শতাংশ বেড়ে ১৯০ টাকা থেকে হয়েছে ২০৩ টাকা ৭০ পয়সা।

তথ্য প্রযুক্তি ও খাদ্য আনুষাঙ্কিক খাতের নতুন আগ্রহ

তথ্য প্রযুক্তি খাতে নতুন করে আগ্রহ দেখা গেছে। লেনদেন হয়েছে ৯২ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে যা ছিল ৫৪ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

দর বৃদ্ধিতেও এগিয়ে ছিল এ খাতের কোম্পানিগুলো। ১১টি কোম্পানির মধ্যে ৯টির দর বেড়েছে, কমেছে একটির, একটির দর ছিল অপরিবর্তিত।

এছাড়া দিনের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দর বৃদ্ধির তালিকায় ছিল এ খাতের এডিএন টেলিকম। কোম্পানিটির শেয়ার দর বেড়েছে ১০ শতাংশ। শেয়ার দর ৬৫ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৭১ টাকা ৫০ পয়সা।

খাদ্য ও আনুষাঙ্গিক খাতেও লেনদেন বেড়েছে। এই খাতের ২০টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৩টির, কমেছে ৬টির, একটির দর ছিল অপরিবর্তিত।

লেনদেন হয়েছে ১১২ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে যা ছিল ৯৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা।

রোবাবর এ খাতের দুটি কোম্পানি ছিল দিনের সর্বোচ্চ দর বৃদ্ধির তালিকায়। এপেক্স ফুডসের দর ৯.০৮ শতাংশ বেড়ে ১৬৪ টাকা ১০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ১৭৯ টাকা।

এগ্রিকালচার মার্কেটিং কোম্পানি প্রাণের দর বেড়েছে ৮.৭৪ শতাংশ। শেয়ার দর ২৩৫ টাকা ৫০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ২৫৬ টাকা ১০ পয়সা।

অন্যান্য খাতের লেনদেন

ওষুধ ও রসায়ন খাতের ৩১টি কোম্পানির মধ্যে দর পতন হয়েছে ৮টির, বেড়েছে ১৮টির। হাতবদল হয়েছে ২৭৩ কোটি ৮২ লাখ টাকা। আগের দিন হাতবদল হয়েছিল ১৮৩ কোটি ৯৫ লাখ টাকা।

বিবিধ খাতের ১৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম কমেছে ৪টির, বেড়েছে ১০টির। হাতবদল হয়েছে ২৭১ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে হাতবদল হয়েছিল ২১৮ কোটি ৮ লাখ টাকা।

মিউুচ্যয়াল ফান্ড খাতের মোট লেনদেন হয়েছে ৪৫ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। এদিন লেনদেন ৬টি ইউনিটের দর বেড়েছে। কমেছে ১৮টির। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৪১ কোটি ১৮ লাখ টাকা।

সূচক লেনদেন

ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৭১ দশমিক ৭৬ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ৫২ দশমিক ৮২ পয়েন্টে।

শরিয়াহভিত্তিক কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসইএস ১৯ দশমিক ৯৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৫২৮ পয়েন্টে।

বাছাই করা কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএস-৩০ সূচক ৩৭ দশমিক ১৩ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৫৩৩ পয়েন্টে।

লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৮৬৮ কোটি টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ৪৭৪ কোটি টাকা।

চিটাগং স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ২৩৪ দশমিক ৯১ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০ হাজার ৫৬৩ পয়েন্টে। লেনদেন হয়েছে ৯৫ কোটি টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৮৮ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজারে ১০ বছর পর সূচক ৭ হাজারে
পুঁজিবাজার আরও বড় হবে: বিএসইসি চেয়ারম্যান
স্বল্প মূলধনীর দাপট ঠেকাতে উদ্যোগী বিএসইসি
খেলাপি ঋণ কমাতে পারল ২৮ ব্যাংক, পুঁজিবাজারের ১৮টি
১০ বছর ৭ মাস পর সাত হাজারের হাতছানি

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
At the end of the holidays the capital market starts with the big ups

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

তিন দিন ছুটি শেষে পুঁজিবাজারের প্রথম কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টায় সূচকের বড় উত্থান হয়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫৯ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১১ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২০ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে ১৪০ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে।

এ সময় ২৫৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ৪৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭০টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকার মতোই উত্থানের মধ্য দিয়ে চলছে চট্টগ্রামের লেনদেন, সার্বিক সূচক বেড়েছে ৭২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৫৬টি কোম্পানির মধ্যে ৩২টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ১২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
In the first hour of the capital market the rise in the index has risen to most companies

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ৪ পয়েন্ট।

দিনের শুরুতেই দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৮৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে ১৩০ কোটি টাকার ওপরে শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় লেনদেনে অংশ নেয়া ৭৯ কোম্পানির মধ্যে ৪৫ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রামে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১ কোটি ১৯ লাখ টাকা।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The government will form a committee to find a long term financing way from the capital market

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজে বের করতে, একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট গড়ে তুলতে এবং ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা কমাতে শিগগিরই একটি যৌথ কমিটি গঠন করবে সরকার।

বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মধ্যে গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কমিটিতে অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বিএসইসির প্রতিনিধিরা থাকবেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির কর্মকর্তা বলেন, বৈঠকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে পুঁজিবাজারের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর বিষয়ে আলোচনা হয়।

তারা বলেন, ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি কমিয়ে দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন সংগ্রহের সুযোগ কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এ সময় দীর্ঘমেয়াদি মূলধন কীভাবে এবং কোনো প্রক্রিয়ায় পুঁজিবাজার থেকে সরবরাহ করা যেতে পারে সে বিষয় বিস্তারিত আলোচনা হয়। এছাড়াও দেশে একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠা এবং এর তারল্য বৃদ্ধির বিষয়েও আলোচনা হয়।

সবশেষে, এসব বিষয়ে করণীয় নির্ধারণে একটি যৌথ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. হাবিবুর রহমান, গভর্নরের উপদেষ্টা মো. আহসান উল্লাহ, বিএসইসি চেয়ারম্যান খোন্দকার রাশেদ মাকসুদ ও কমিশনার ফারজানা লালারুখসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

p
উপরে