× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Dividend 1 75 rupees price lotus 2 rupees 30 paise
google_news print-icon

লভ্যাংশ ১.৭৫ টাকা, দাম কমল ২ টাকা ৩০ পয়সা

লভ্যাংশ-১৭৫-টাকা-দাম-কমল-২-টাকা-৩০-পয়সা
পুজিবাজারে তালিকাভুক্ত চারটি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দুটির ফান্ডধারীরা নগদ লভ্যাংশ নেয়ার পর বিনিয়োগকারীদের লোকসান হয়েছে। অন্যান্য শেয়ারেও একই প্রবণতা দেখা যায়।
নগদ লভ্যাংশে শেয়ারের দাম সমন্বয় হওয়ার কথা না থাকলেও দেশের পুঁজিবাজারে এই প্রবণতা আছে। স্টক এক্সচেঞ্জ কর্তৃপক্ষ দাম সমন্বয় না করলেও রেকর্ড ডেটের পর শেয়ার মূল্য কমে যাচ্ছে। এতে ক্ষতির মুখে পড়ছেন নগদ লভ্যাংশ নেয়া বিনিয়োগকারীরা।

দেশের পুঁজিবাজারে একটি প্রবণতা আছে, যে কারণে নগদ লভ্যাংশে বিনিয়োগকারীদের আসলে লাভ হয় না। কোনো কোনো ক্ষেত্রে উল্টো ক্ষতির মুখে পড়তে হয়।

এনএলআই মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ানের বিনিয়োগকারীরা এবার ইউনিটপ্রতি লভ্যাংশ পেয়েছেন ১ টাকা ৭৫ পয়সা। কিন্তু লভ্যাংশ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেটের পর প্রথম দিন দাম কমে ১ টাকা ৭০ পয়সা, এরপরদিন আরও ৭০ পয়সা। তৃতীয় দিনে এসে ১০ পয়সা বাড়ার পর মোট কমেছে ২ টাকা ৩০ পয়সা।

অর্থাৎ যারা এই লভ্যাংশ নিয়েছেন, তারা এখন পর্যন্ত ইউনিটপ্রতি ৫৫ পয়সা লোকসানে আছেন।

অথচ এমনটা হওয়ার কথা ছিল না। ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি যে আয়, তা গত ৩০ জুনের আর্থিক হিসাব। রেকর্ড ডেটের আগে ইউনিটপ্রতি সম্পদমূল্য বা মৌলভিত্তি ছিল, সেটি লভ্যাংশ দেয়ার পর কোনো হেরফের হয়নি।

৩০ জুনের পর পুঁজিবাজারে সূচক বেড়েছে ৭৬২ পয়েন্ট। ফলে এই সময়ে এই মিউচ্যুয়াল ফান্ডের আয় বেড়েছে, এটা ধরাই যায়। আর এই সময়ে সম্পদমূল্য বেড়েছে মোট ৬২ পয়সা।

পুঁজিবাজারের লভ্যাংশ দুই প্রকার। বোনাস ও নগদে বিতরণ করা হয়। মিউচ্যুয়াল ফান্ড কয়েক বছর আগে রিইনভেস্টমেন্ট ইউনিট দিতে পারলেও ২০১৯ সাল থেকে কেবল নগদে বিতরণের নির্দেশ আসে।

শেয়ারের ক্ষেত্রে বোনাস যতটুকু বিতরণ করা হয়, দামের সঙ্গে ততটুকু সমন্বয় হয়। কিন্তু নগদ লভ্যাংশ সমন্বয় হয় না।

যেমন মার্কেন্টাইল ব্যাংক। এবার শেয়ার প্রতি ১ টাকা নগদ আর ৫ শতাংশ বোনাস শেয়ার দিয়েছে ব্যাংকটি। রেকর্ড ডেটে দাম ছিল ১৩ টাকা ৩০ পয়সা। ৫ শতাংশ বোনাস শেয়ারের সঙ্গে সমন্বয় করে পুনর্নির্ধারণ করা দাম দাঁড়ায় ১২ টাকা ৭০ পয়সা।

কিন্তু রেকর্ড ডেটের পর ১ টাকা নগদ লভ্যাংশও কার্যত সমন্বয় হয়ে যায় এ কারণে যে, শেয়ার মূল্য কমে ১১ টাকা ৭০ পয়সায় নেমে আসে।

মিউচ্যুয়াল ফান্ডে লভ্যাংশ ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত করমুক্ত হলেও অন্য কোম্পানির শেয়ার মূল্যের ১০ থেকে ১৫ শতাংশ কর কেটে নেয়া হয়। আয়কর শনাক্তকরণ নম্বর টিআইএন থাকলে কর কাটে ১০ শতাংশ, না কাটলে কাটে ১৫ শতাংশ।

প্রায়ই দেখা যায়, নগদ লভ্যাংশের পুরোটাই বা এর চেয়ে বেশি সমন্বয় হয়ে গেছে। করের হিসাব ধরলে প্রকৃত লোকসান হয় আরও বেশি।।

গ্রিনডেল্টা ও ডিবিএইচ মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ক্ষেত্রে দাম কমেনি অতটা। দুটি ফান্ডই ইউনিটপ্রতি ১ টাকা ২০ পয়সা করে নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে। রেকর্ড ডেটের পর দাম কমে গেছে ৯০ পয়সা। ফলে ইউনিটধারীদের মুনাফা হয়েছে কার্যত ৩০ পয়সা।

এর আগে এনসিসি ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ক্ষেত্রেও একই ঘটনা ঘটে। ফান্ডটি ইউনিটপ্রতি লভ্যাংশ দিয়েছে সাড়ে ৭২ পয়সা। রেকর্ড ডেটের দিন দাম ছিল ৯ টাকা। যারা লভ্যাংশ নিয়েছেন, রেকর্ড ডেটের পর দিন দাম কমে যায় ১ টাকা ৩০ পয়সা। পরে ৭ টাকা ৭০ পয়সা থেকে আরও ১ টাকা ৬০ পয়সা কমে দাঁড়ায় ৬ টাকা ১০ পয়সা। পরে দাম বাড়লেও লভ্যাংশ নেয়ার পর লোকসান হয়েছে ব্যাপক।

রেকর্ড ডেট শেষে আগামী রোববার আরও তিনটি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন শুরু হবে। এগুলো হলো: এসএমইএল এফবিএসএল গ্রোথ ফান্ড, এসএমইএল আইবিবিএল শরিয়া ফান্ড, এবং এসইএমএল লেকচার ইক্যুইটি মিউচ্যুয়াল ফান্ড।

এর মধ্যে এসইএমএল লেকচার ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড ও এসইএমএল এফবিএলএসএল গ্রোথ ফান্ড ইউনিটধারীদেরকে দেড় টাকা করে লভ্যাংশ দেয়ার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে। আর এসএমইএল আইবিবিএল শরিয়া ফান্ড দেবে ১ টাকা।

এর মধ্যে গ্রোথ ফান্ডের দর রেকর্ড ডেটে ছিল ১২ টাকা ২০ পয়সা। লেকচার ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ডের দর ছিল ১২ টাকা ৫০ পয়সা আর শরিয়া ফান্ডের দর ছিল ১১ টাকা ৫০ পয়সা।

আগের তিনটি ফান্ডের নগদ লভ্যাংশ কার্যত সমন্বয় হয়ে যাওয়ায় এই তিনটি ফান্ডের ইউনিটধারীরা রেকর্ড ডেটের পর দাম কমে যায় কি না, এ নিয়ে উদ্বেগে আছেন।

নগদ লভ্যাংশে কেন দাম কমবে

পুঁজিবাজার বিশ্লেষকরা নগদ লভ্যাংশও কার্যত সমন্বয় হয়ে যাওয়াকে পুঁজিবাজারের কাঠামোগত দুর্বলতা হিসেবে দেখছেন।

তারা বলছেন, নগদ লভ্যাংশের মাধ্যমে কোম্পানি মূলত বিগত বছরের যে আয় তা থেকে বিরতণ করে থাকে। ফলে এখানে বিদ্যমান সময়ে আয়ের সঙ্গে এর কোনো সম্পৃক্ততা নেই। ফলে নগদ লভ্যাংশ সমন্বয়ের কোনো যুক্তি নেই।

পুঁজিবাজার বিশ্লেষক আবু আহমেদ নিউজবাংলাকে বলেন, ‘প্রতি বছরই সব পুঁজিবাজারে ভালো ভালো কোম্পানিগুলো তাদের শেয়ারধারীদের নগদ লভ্যাংশ দিয়ে থাকে। কিন্ত সেগুলোর দাম কি এখন বাড়ছে? বরং পুঁজিবাজারে দুর্বল প্রকৃতির প্রতিষ্ঠানগুলোর দরই এখন সকলের নজরে। এর একটি কারণ হতে পারে নগদ লভ্যাংশের পরও দাম কমে যাওয়া। এ কারণে বিনিয়োগকারীরা বোনাস লভ্যাংশে গুরুত্ব দিয়ে থাকেন বেশি।’

পুঁজিবাজারের আরেক বিশ্লেষক দেবব্রত কুমার সরকার নিউজবাংলাকে বলেন, ‘পুঁজিবাজারে যেসব কোম্পানি নগদ লভ্যাংশ প্রদান করে সেগুলো অবশ্যই বোনাস শেয়ার দেয়া কোম্পানির তুলনায় ভালো। মূলত কোম্পানি এক বছরে কী ব্যবসা করেছে তার প্রতিচ্ছবি পাওয়া যায় নগদ লভ্যাংশের মাধ্যমে।’

তাহলে নগদ লভ্যাংশের পর দাম পড়ে যাচ্ছে কেন- এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘এটা তো ডিএসই বা সিএসই সমন্বয় করে না। শেয়ার দর কমে মূলত সেই কোম্পানির শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের অনাগ্রহের কারণে। বিনিয়োগকারীদের ডে ট্রেডিং থেকে বের করে আনা গেলেই হয়তো এ ধরনের অবস্থা থেকে মুক্ত হওয়া যাবে।’

আরও পড়ুন:
আনরিয়েলাইজড গেইন: দায় ডিএসইকে দিল গ্রামীণ টু
৪ টাকা আয় করে ১ টাকা ৫ পয়সা লভ্যাংশ রিলায়েন্স ওয়ানের
৬ টাকা আয় করে ১ টাকা ৩০ পয়সা লভ্যাংশ গ্রামীণ টুর
রেইসের লভ্যাংশে মিউচ্যুয়াল ফান্ডে ফের আগ্রহ
রেইসের ১০ মিউচ্যুয়াল ফান্ডের আকর্ষণীয় লভ্যাংশ

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Capital Market Index is increasing transactions

পুঁজিবাজার : সূচক বেড়ে চলছে লেনদেন

পুঁজিবাজার : সূচক বেড়ে চলছে লেনদেন

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) সূচক বাড়ার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে।

ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

রবিবার লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর অর্থাৎ সকাল সাড়ে ১০টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১৩ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৫৩৭ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসই শরীয়াহ্ সূচক ৫ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৫ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১২০১ ও ২১৫৬ পয়েন্টে রয়েছে।

এই সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ১১১ কোটি ৪ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট।

রবিবার এ সময়ে লেনদেন হওয়া কম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ২০৩টির, কমেছে ৭৪টির এবং অপরির্বতিত রয়েছে ৯৩টি কম্পানির শেয়ার।

রোববার সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ কম্পানি হলো-খান ব্রাদার্স, শাইনপুকুর সিরামিক, সালাম স্টিল, রবি, ডোমেনেজ, আইপিডিসি, লাভেলো আইসক্রিম, সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট, রূপালি লাইফ ইন্স্যুরেন্স, ও ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

এর আগে আজ লেনদেন শুরুর প্রথম ৫ মিনিটে ডিএসইএক্স সূচক বাড়ে ৮ পয়েন্ট।

সকাল ১০টা ১০ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে আরো ১২ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়। লেনদেন শুরুর ২০ মিনিট পর অর্থাৎ সকাল ১০টা ২০ মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ২৮ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৫৫১ পয়েন্টে অবস্থান করে।

অপরদিকে লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর অর্থাৎ সকাল সাড়ে ১০টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ২৭ পয়েন্ট বেড়ে ১৫ হাজার ৫৪৬ পয়েন্টে অবস্থান করে।

এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়।

এদিন সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এসময়ের ২০টি কম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ৮টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২টি কম্পানি শেয়ারের দর।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Transaction is going on in the capital market of Dhaka Chittagong

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১২ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক—শরিয়াভিত্তিক ডিএসইএস বেড়েছে ১ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১৭ পয়েন্ট। ১৭৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৫৫ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকার বাজারে প্রথমার্ধে ৪৭৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে। উত্থানের ধারা একইভাবে বজায় আছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই), সার্বিক সূচক বেড়েছে ৭৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৩ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৭২ কোম্পানির, কমেছে ৫৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম। সিএসইতে দিনের প্রথম দুই ঘণ্টায় প্রায় ৪ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
At the end of the holidays the capital market starts with the big ups

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

তিন দিন ছুটি শেষে পুঁজিবাজারের প্রথম কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টায় সূচকের বড় উত্থান হয়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫৯ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১১ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২০ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে ১৪০ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে।

এ সময় ২৫৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ৪৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭০টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকার মতোই উত্থানের মধ্য দিয়ে চলছে চট্টগ্রামের লেনদেন, সার্বিক সূচক বেড়েছে ৭২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৫৬টি কোম্পানির মধ্যে ৩২টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ১২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
In the first hour of the capital market the rise in the index has risen to most companies

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ৪ পয়েন্ট।

দিনের শুরুতেই দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৮৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে ১৩০ কোটি টাকার ওপরে শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় লেনদেনে অংশ নেয়া ৭৯ কোম্পানির মধ্যে ৪৫ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রামে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১ কোটি ১৯ লাখ টাকা।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The government will form a committee to find a long term financing way from the capital market

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজে বের করতে, একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট গড়ে তুলতে এবং ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা কমাতে শিগগিরই একটি যৌথ কমিটি গঠন করবে সরকার।

বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মধ্যে গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কমিটিতে অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বিএসইসির প্রতিনিধিরা থাকবেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির কর্মকর্তা বলেন, বৈঠকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে পুঁজিবাজারের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর বিষয়ে আলোচনা হয়।

তারা বলেন, ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি কমিয়ে দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন সংগ্রহের সুযোগ কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এ সময় দীর্ঘমেয়াদি মূলধন কীভাবে এবং কোনো প্রক্রিয়ায় পুঁজিবাজার থেকে সরবরাহ করা যেতে পারে সে বিষয় বিস্তারিত আলোচনা হয়। এছাড়াও দেশে একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠা এবং এর তারল্য বৃদ্ধির বিষয়েও আলোচনা হয়।

সবশেষে, এসব বিষয়ে করণীয় নির্ধারণে একটি যৌথ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. হাবিবুর রহমান, গভর্নরের উপদেষ্টা মো. আহসান উল্লাহ, বিএসইসি চেয়ারম্যান খোন্দকার রাশেদ মাকসুদ ও কমিশনার ফারজানা লালারুখসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

p
উপরে