× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
44 gates have been opened to control Teesta water
google_news print-icon

তিস্তার পানি নিয়ন্ত্রণে খুলে দেয়া হলো ৪৪ গেট

তিস্তার-পানি-নিয়ন্ত্রণে-খুলে-দেয়া-হলো-৪৪-গেট
তিস্তায় পানির চাপ নিয়ন্ত্রণে ব্যারেজের ৪৪টি গেটই খুলে দিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। ছবি: নিউজবাংলা
তিস্তা ব্যারাজের পানি বিজ্ঞান শাখার উপসহকারী প্রকৌশলী ইলিয়াস আলী জানান, ভারত থেকে প্রচণ্ড গতিতে পানি তিস্তা ব্যারাজ দিয়ে বাংলাদেশের দিকে ধেয়ে আসছে। তিস্তা ব্যারাজের সব গেট খুলে দিয়ে পানির চাপ নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হচ্ছে।

কয়েক দিনের ভারী বৃষ্টি, পাহাড়ি ঢল এবং ভারতের গজলডোবার সব কটি স্লুইস গেট খুলে দেয়ায় তিস্তার পানি বিপৎসীমার ৩৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে তিস্তা ও ধরলা নদীর চরাঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে।

লালমনিরহাটে তিস্তার দোয়ানী ব্যারাজ পয়েন্টে শুক্রবার সকাল ৯টায় পানির উচ্চতা ৫২ দশমিক ৯৫ সেন্টিমিটার রেকর্ড করা হয়। পানির চাপ নিয়ন্ত্রণে বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে ব্যারেজের ৪৪টি গেটই খুলে দেয়া হয় বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড।

বন্যার পাশাপাশি জেলার নদীতীরবর্তী অঞ্চলগুলোতে শুরু হয়েছে ভয়াবহ ভাঙন। এতে লালমনিরহাটের পাটগ্রামের দহগ্রাম, সানিয়াযান, গড্ডিমারি, সির্ন্দুনা, ডাউয়াবাড়ি, ভোটমারি, পারুলিয়া, শৈলমারীসহ চরাঞ্চলের কয়েক হাজার পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। ভাঙন ঠেকাতে বিভিন্ন স্থানে বালুর বস্তা ফেলা হচ্ছে।

তিস্তা ব্যারাজের পানিবিজ্ঞান শাখার উপসহকারী প্রকৌশলী ইলিয়াস আলী নিউজবাংলাকে জানান, ভারত থেকে প্রচণ্ড গতিতে পানি তিস্তা ব্যারাজ দিয়ে বাংলাদেশের দিকে ধেয়ে আসছে। তিস্তা ব্যারাজের সব গেট খুলে দিয়ে পানির চাপ নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হচ্ছে।

তিস্তার পানি নিয়ন্ত্রণে খুলে দেয়া হলো ৪৪ গেট

এদিকে তিস্তার ডালিয়া পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ৩৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় নীলফামারীর ১০ ইউনিয়নের ১০ হাজারের বেশি পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে।

বন্যা পূর্বাভাস সতর্কীকরণ কেন্দ্র সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার সকাল ৬টায় তিস্তার পানি বিপৎসীমার ৩০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। তবে সকাল ৯টার পরে তা বেড়ে ৩৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হতে দেখা গেছে। এর আগে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টায় এই পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ২৫ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হয়।

তিস্তা বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র সূত্রে জানা গেছে, উজানের ঢল আর ভারী বৃষ্টির কারণে তিস্তায় আবারও পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। চলতি বছরে এ নিয়ে চারবার পানি বাড়ল তিস্তায়। বিশেষ করে ভাঙনের কবলে পড়া ঝুনাগাছ চাপানি ইউনিয়নের ভেণ্ডাবাড়ীর চরের দুই নম্বর স্পার বাঁধটির কারণে দুশ্চিন্তায় দিন পার করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।

ডিমলা ইউনিয়নের পূর্ব ছাতনাই ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুল লতিফ খান জানান, আবারও পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় তিস্তা নদীবেষ্টিত এক হাজার পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। বিশেষ করে চর এলাকা পানিতে তলিয়ে গেছে।

তিস্তার পানি নিয়ন্ত্রণে খুলে দেয়া হলো ৪৪ গেট

টেপাখড়িবাড়ী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ময়নুল ইসলাম বলেন, ‘পানিবন্দি হয়ে পড়ায় বাড়ি থেকে বের হতে পারছেন না মানুষ। দেখা দিয়েছে খাদ্য ও বিশুদ্ধ পানির সংকট। এতে অত্যন্ত কষ্টের মধ্যে রয়েছেন তারা।’

ঝুনাগাছ চাপানি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আমিনুর রহমান বলেন, ভেণ্ডাবাড়ী চরের ২ নম্বর স্পার বাঁধটির দেড় শ মিটার ভেঙে গেছে। ফলে প্রায় ২০০ ঘরবাড়ি বিলীন হয়ে গেছে। আবারও পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় ভাঙন আতঙ্কে রয়েছে হাজারের বেশি পরিবার। যদি বাঁধটি রক্ষা করা না যায় তাহলে এ এলাকার মানুষ সব হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে যাবে।

এই বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ড ডালিয়া ডিভিশনের নির্বাহী প্রকৌশলী আসফাউদৌলা জানান, কয়েক দফায় পানি বৃদ্ধির ফলে যেসব বাঁধে ভাঙন দেখা দিয়েছিল সেগুলো মেরামত করা হয়েছে। তারপরও কোথাও সমস্যা হলে তাৎক্ষণিক মোকাবিলা করা হবে।

আরও পড়ুন:
ভাঙছে তিস্তা, ছুটছে মানুষ
পদ্মা-গড়াইয়ে কমেছে পানি, বেড়েছে ভাঙন
ফরিদপুরে পানিবন্দি ২ হাজার পরিবার
বিপৎসীমার নিচে পদ্মা-মহানন্দার পানি, ভাঙনের শঙ্কা
কোথায় যাবেন মমেনা বেগম

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
In Naogaon the human chain of journalists has been suspended due to the assurance of the Food Minister

খাদ্যমন্ত্রীর আশ্বাস, নওগাঁয় ডিসিকে নিয়ে সাংবাদিকদের মানববন্ধন স্থগিত

খাদ্যমন্ত্রীর আশ্বাস, নওগাঁয় ডিসিকে নিয়ে সাংবাদিকদের মানববন্ধন স্থগিত নওগাঁ প্রেস ক্লাবের সম্মেলনকক্ষে সাংবাদিকরা। ছবি: নিউজবাংলা
সম্মিলিত সাংবাদিক সংগ্রাম কমিটি নওগাঁর আহ্বায়ক কায়েস উদ্দিন বলেন, ‘খাদ্যমন্ত্রী যেহেতু উদ্ভূত পরিস্থিতি নিরসনের আশ্বাস দিয়েছেন, সে কারণে আমরা মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ আপাতত স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আশা করছি সমস্যাটির সঠিক সুরাহা হবে। আর যদি সমাধান না হয় তবে আগামীতে পরবর্তী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।’

খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দেয়ায় নওগাঁয় জেলা প্রশাসকের (ডিসি) প্রত্যাহার দাবিতে পূর্বঘোষিত মানববন্ধন স্থগিত করেছেন সাংবাদিকরা।

বুধবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে শহরের মুক্তির মোড়ে কর্মসূচির অংশ হিসেবে মানববন্ধন করার কথা ছিল সাংবাদিকদের, তবে নওগাঁ-১ আসনের সংসদ সদস্য ও খাদ্যমন্ত্রী উদ্ভূত পরিস্থিতি নিরসনের আশ্বাস দেয়ায় মানববন্ধন স্থগিত করা হয়েছে।

সাংবাদিকদের সঙ্গে অসম্মানজনক আচরণ, ‘সরকারি স্বার্থ’ ও উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের সংবাদ প্রকাশে বাধা সৃষ্টি এবং সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত থাকার অভিযোগে ডিসি খালিদ মেহেদী হাসানের প্রত্যাহার দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি দিয়েছিল সম্মিলিত সাংবাদিক সংগ্রাম কমিটি, নওগাঁ।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে সম্মিলিত সাংবাদিক সংগ্রাম কমিটি নওগাঁর আহ্বায়ক কায়েস উদ্দিন বলেন, ‘জেলা প্রশাসক খালিদ মেহেদী হাসান নওগাঁ জেলা প্রেস ক্লাবকে অবজ্ঞা করে সাংবাদিকদের সঙ্গে অসম্মানজনক আচরণ করছেন। তার খামখেয়ালি আচরণে সরকারি স্বার্থ ও উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের সংবাদ প্রকাশে ব্যাঘাত হচ্ছে। এতে সরকার ও নওগাঁবাসী ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। জেলা প্রশাসক সাংবাদিকদের ক্ষতিসাধনের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত থাকায় জেলার সকল সাংবাদিকের মধ্যে ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে।

‘জেলার একাধিক পেশাজীবী ও বিভিন্ন সংগঠনের সঙ্গেও তিনি এমন আচরণ করছেন। তার কর্মকাণ্ডে জেলাবাসী ক্ষুব্ধ। সমন্বয়হীনতায় তিনি জেলা প্রশাসন চালাতে ব্যর্থ হয়েছেন। তাই তাকে (খালিদ মেহেদী হাসান) প্রত্যাহারে কঠোর আন্দোলনের ডাক দেয়া হয়েছিল। বুধবার সকাল সাড়ে ৮টায় খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার উদ্ভূত পরিস্থিতি নিরসনের আশ্বাস দেয়ায় মানববন্ধন কর্মসূচি স্থগিত করা হয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘খাদ্যমন্ত্রী যেহেতু উদ্ভূত পরিস্থিতি নিরসনের আশ্বাস দিয়েছেন, সে কারণে আমরা মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ আপাতত স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আশা করছি সমস্যাটির সঠিক সুরাহা হবে। আর যদি সমাধান না হয়, তবে আগামীতে পরবর্তী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।’

আরও পড়ুন:
বহিরাগত ঠেকাও, ছাত্রলীগকে খাদ্যমন্ত্রী
আমরা দালাল নই, ভারত অকৃত্রিম বন্ধু: খাদ্যমন্ত্রী
স্বাধীনতাবিরোধীরা দেশকে ধ্বংস করতে চায়: খাদ্যমন্ত্রী
নারীদের সমান অংশগ্রহণ ছাড়া উন্নয়ন সম্ভব নয়: খাদ্যমন্ত্রী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা কলুষিত করেছে বিএনপি: খাদ্যমন্ত্রী

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Husband and wife came to settle the quarrel and killed

স্বামী-স্ত্রীর ঝগড়া মীমাংসা করতে এসে খুন

স্বামী-স্ত্রীর ঝগড়া মীমাংসা করতে এসে খুন খুনের ঘটনায় একজনকে আটক করেছে দিনাজপুরের কোতোয়ালি থানা পুলিশ। ছবি: সংগৃহীত
দিনাজপুর কোতোয়ালি থানার ওসি তানভিরুল ইসলাম বলেন, নুর মোহাম্মদকে আটক করা হয়েছে। এ বিষয়ে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

দিনাজপুর সদরে দম্পতির ঝগড়া মীমাংসা করতে গিয়ে নিহত হয়েছেন আবদুস সোবহান (৪২) নামের এক ব্যক্তি।

এ ঘটনায় হত্যাকারী নূর মোহাম্মদকে (৬০) আটক করেছে পুলিশ।

সদর উপজেলার আস্করপুর ইউনিয়নের মুকুন্দপুর এলাকায় মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে খুনের ঘটনা ঘটে। বুধবার ভোররাত ৪টার দিকে নূর মোহাম্মদকে আটক করা হয়।

খুন হওয়া আবদুস সোবহান আস্করপুর ইউনিয়নের সুন্দরা মাঝাপাড়া এলাকার আমিনুদ্দিন ইসলামের ছেলে। নূর মোহাম্মদ কুড়িগ্রাম জেলার প্রয়াত আবদুল গণির ছেলে।

স্থানীয় বাসিন্দাদের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, নূর মোহাম্মদ সুন্দরা মাঝাপাড়া এলাকায় শ্বশুরবাড়িতে থাকতেন। এক বছর আগে স্ত্রীকে নিয়ে মুকুন্দপুর গ্রামে গিয়ে বসবাস শুরু করেন তিনি। নানা বিষয় নিয়ে প্রায়ই স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া লেগে থাকত তার।

মঙ্গলবার নূর মোহাম্মদের শ্বশুর জয়নাল আবেদীন ইউনিয়নের সাবেক মেম্বার মোতাহারের পাশাপাশি শাহাজান, হামিদুলকে নিয়ে তাদের বিবাদ মীমাংসা করার জন্য। একপর্যায়ে নূর মোহাম্মদকে বাড়ি থেকে ডাকার জন্য সোবহানকে পাঠানো হয়। তিনি বাড়িতে ডাকতে গেলে নূর মোহাম্মদ দা দিয়ে সোবহানের ঘাড়ের ওপর কোপ দেন। এতে ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান আবদুস সোবহান।

দিনাজপুর কোতোয়ালি থানার ওসি তানভিরুল ইসলাম বলেন, নুর মোহাম্মদকে আটক করা হয়েছে। এ বিষয়ে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

আরও পড়ুন:
বলাৎকারের দৃশ্য দেখে ফেলায় শিশুকে শ্বাসরোধে হত্যা
তেলাপোকার ওষুধ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা, হাসপাতালে মৃত্যু চবি ছাত্রীর
মহাসড়কে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাতে যুবককে হত্যা
জুয়ার টাকা ভাগাভাগি নিয়ে হত্যা, সব আসামি খালাস
বনানী চেকপোস্টে বুকে গুলি করে পুলিশ সদস্যের ‘আত্মহত্যা’

মন্তব্য

বাংলাদেশ
More than 400 worshipers pray for rain

বৃষ্টির জন্য ৪ শতাধিক মুসল্লির নামাজ

বৃষ্টির জন্য ৪ শতাধিক মুসল্লির নামাজ ধামরাই উপজেলার শরিফবাগ কামিল মাদ্রসার মাঠে খোলা আকাশের নিচে বুধবার সকাল ৮টার দিকে নামাজ হয়। ছবি: নিউজবাংলা
নামাজের আগে সব নিয়মকানুন শিখিয়ে দেন শরিফবাগ ইসলামিয়া কামিল মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল ড. মোহাম্মদ ফাইজুল আমীন সরকার। পরে নামাজ শেষে অনাবৃষ্টি থেকে মুক্তির জন্য বিশেষ মোনাজাত পরিচালনা করেন তিনি।

প্রচণ্ড গরম থেকে মুক্তি ও বৃষ্টির আশায় সালাতুল ইসতিসকার নামের নামাজ আদায় করেছেন ঢাকা জেলার ধামরাই উপজেলার চার শতাধিক মুসল্লি।

বুধবার সকাল ৮টার দিকে উপজেলার শরিফবাগ কামিল মাদ্রসার মাঠে খোলা আকাশের নিচে নামাজ হয়। বিশেষ এ নামাজে ৪ শতাধিক মুসল্লি অংশ নেন।

নামাজের আগে সব নিয়মকানুন শিখিয়ে দেন শরিফবাগ ইসলামিয়া কামিল মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল ড. মোহাম্মদ ফাইজুল আমীন সরকার। পরে নামাজ শেষে অনাবৃষ্টি থেকে মুক্তির জন্য বিশেষ মোনাজাত পরিচালনা করেন তিনি।

নামাজ পড়তে আসা স্থানীয় বাসিন্দা মো. আশরাফুল বলেন, ‘গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা। কয়েক দিন ধরে তাপমাত্রা ক্রমাগত বাড়ছেই। এ জন্য আমরা মহান আল্লাহর দরবারে প্রশান্তির বৃষ্টি চেয়েছি।

‘যেকোনো বিপদ থেকে রক্ষা পেতে আমরা প্রথমেই সৃষ্টিকর্তাকে স্মরণ করি। এ নামাজ ও দোয়ার মধ্য দিয়ে সেই কাজ করা হলো। সৃষ্টিকর্তা রহমত বর্ষণ করবেন বলে আশা করছি।’

প্রিন্সিপাল ড. মোহাম্মদ ফাইজুল আমীন সরকার বলেন, ‘ধামরাইয়ের কয়েকটি গ্রাম একত্রিত হয়ে আজ সালাতুল ইসতিসকার অর্থাৎ বৃষ্টির জন্য আমরা সালাত আদায় করেছি। আল্লাহ তায়ালার কাছে ক্ষমা চেয়েছি, ভিক্ষা চেয়েছি তিনি যেন আমাদের সকলের গুনাহ ক্ষমা করে দিয়ে আমাদের মাঝে বৃষ্টি প্রদান করেন।

‘এই প্রার্থনাই আমরা আল্লাহর দরবারে করেছি এবং সারা দেশবাসী বৃষ্টি জন্য যে কষ্ট করছেন, সেটি যেন বৃষ্টি দিয়ে আল্লাহ লাঘব করে দেন, এই দোয়া করেছি। ইনশাল্লাহ আল্লাহ আমাদের দোয়া কবুল করে বৃষ্টি দিয়ে এই কষ্ট থেকে মুক্তি দেবেন।’

আরও পড়ুন:
প্রেমিকার ঘরে পড়েছিল যুবকের মরদেহ
৪০ দিন জামাতে নামাজ পড়ে সাইকেল পেল ১৭ শিশু
বৃষ্টির জন্য নামাজ, বিশেষ দোয়া

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Sweet mango cultivation is increasing in Lalmai hills

লালমাই পাহাড়ে বাড়ছে মিষ্টি আমের চাষ

লালমাই পাহাড়ে বাড়ছে মিষ্টি আমের চাষ লালমাই পাহাড়ের বারপাড়া এলাকায় আমের পরিচর্যায় ব্যস্ত এক বাগানমালিক। ছবি: নিউজবাংলা
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর কুমিল্লার উপপরিচালক মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘বাগানটি পরিদর্শন করেছি। এই আম সবার শেষে বাজারে আসে। স্বাদ অসাধারণ। রসালো। বাজারে এই আমের চাহিদা ভালো। তাই বারি-৪ চাষ করে কৃষক লাভবান হতে পারবেন।’

আমের ভারে ডালগুলো নুইয়ে পড়ছে। রং, আকার, আকৃতি প্রায় এক। কোনো কোনো গাছ থেকে ভেসে আসছে পাকা আমের সুমিষ্ট ঘ্রাণ। এমন দৃশ্য এখন কুমিল্লা লালমাই পাহাড়ের চূড়ায়। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে কুমিল্লার লালমাই পাহাড়ে বাড়ছে মিষ্টি আমের চাষ।

পাহাড়ের বড় ধর্মপুর, বারপাড়া, রতনপুরসহ বিভিন্ন এলাকার বাগানে থোকায় থোকায় ঝুলছে নানা জাতের আম। শ্রমিকদের সঙ্গে নিয়ে আমের পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন বাগান মালিকরা।

পাহাড়ের বারপাড়া এলাকার একটি বাগানে গিয়ে দেখা যায়, পাহাড় ও ঢালুতে এই বাগানের অবস্থান। বাগানের পরিমাণ দুই একর। চার থেকে পাঁচ হাত উঁচু আম গাছ। প্রতি গাছে কয়েকশো আম ঝুলছে। গাছে গাছে আম দেখে মনে হবে আমের মেলা বসেছে কিংবা কোনো শিল্পী তার পটে ছবি এঁকে রেখেছেন। স্থানীয় বাসিন্দারা আসছেন বাগানের আম দেখতে। এই বাগানে হালকা বাতাসে দুলছে বারি-৪ আম।

বাগানের মালিক পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের সাবেক কর্মকর্তা এআরএম হারিছুর রহমান ও তার স্ত্রী জোহরা নাছরিন বাগান পরিচর্যায় ব্যস্ত। তারা গাছের মরা ডাল ভেঙ্গে দিচ্ছেন। গাছে পানি দিচ্ছেন। আগাছা পরিষ্কার করছেন।

এআরএম হারিছুর রহমান বলেন, ‘এটা আমার গ্রামের বাড়ি। জায়গাটি খালি পড়ে ছিল। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের লোকজনের পরামর্শে বাগানটি করেছি। এই শুকনো মাটিতে এই আম হবে কি না তা নিয়ে সন্দেহ ছিল। তাদের পরামর্শে পরিচর্যা করেছি। এই বাগান থেকে সাত বছর ফল সংগ্রহ করছি। আমার বাগান দেখে আরও কয়েকজন উদ্বুদ্ধ হয়েছে।’

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আশাবাদ আগামী কয়েক বছরে পাহাড়ে আমের চাষ আরও বাড়বে।

স্থানীয় উপসহকারী কৃষি অফিসার এম এম শাহারিয়ার ভূঁইয়া বলেন, ‘বারি-৪ ওজনে ৫০০ থেকে ৯০০ গ্রাম হয়ে থাকে। স্বাদ ভালো। কাঁচা পাকা উভয় অবস্থায় এটি মিষ্টি। আমাদের পরামর্শ মোতাবেক পরিচর্যা করায় তার বাগানের ফলন ভালো হয়েছে। তার দেখাদেখি অন্যরাও আগ্রহী হচ্ছেন।’

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর কুমিল্লার উপপরিচালক মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘বাগানটি পরিদর্শন করেছি। এই আম সবার শেষে বাজারে আসে। স্বাদ অসাধারণ। রসালো। বাজারে এই আমের চাহিদা ভালো। তাই বারি-৪ চাষ করে কৃষক লাভবান হতে পারবেন।’

আরও পড়ুন:
আমিরাতে আগুনে তিন বাংলাদেশির মৃত্যু
আম গাছে থোকায় থোকায় ঝুলছে সফেদা!
গুটি দিয়ে নওগাঁয় আম পাড়া শুরু
৯২৬ বিলাসবহুল গাড়ি নিয়ে মোংলায় বিদেশি জাহাজ
নাটোরে আম পাড়া শুরু

মন্তব্য

বাংলাদেশ
15 killed in pick up truck collision in Sylhet

সিলেটে পিকআপে ট্রাকের ধাক্কা, নিহত বেড়ে ১৫

সিলেটে পিকআপে ট্রাকের ধাক্কা, নিহত বেড়ে ১৫ সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতের ঘটনায় স্বজনদের আহাজারি। ছবি: নিউজবাংলা
ফায়ার সার্ভিসের উপপরিচালক মনিরুজ্জামান জানান, দুর্ঘটনার খবর পেয়েই পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের একাধিক ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে হতাহতদের উদ্ধার করে।

সিলেটের দক্ষিণ সুরমায় পিকআপে ট্রাকের ধাক্কার ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫ জনে দাঁড়িয়েছে।

সিলেট-ঢাকা মহাসড়কের দক্ষিণ সুরমার নাজির বাজার এলাকার কুতুবপুর নামক স্থানে বুধবার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতদের মধ্যে ১৪ জনের পরিচয় পাওয়া গেছে। তারা হলেন সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলার ৫৫ বছর বয়সী মো. সি‌জিল মিয়া, ৫৫ বছর বয়সী এক‌লিম মিয়া, ৬৫ বছর বয়সী হা‌রিছ মিয়া, ২৭ বছর বয়সী সৌরভ ‌মিয়া, ৬০ বছর বয়সী সাজেদুর, ৩০ বছর বয়সী বাদশা মিয়া, ৫০ বছর বয়সী সাধু মিয়া, ৫০ বছর বয়সী রশিদ মিয়া , ২৫ বছর বয়সী মেহের, সুনামগঞ্জের শা‌ন্তিগঞ্জ উপজেলার ৪০ বছর বয়সী শাহীন মিয়‌া, ২৬ বছর বয়সী দুলাল মিয়া , ৫০ বছর আওলাদ হোসেন, হবিগঞ্জের চুনারুঘাটের ৪৫ বছর বয়সী আমিনা বেগম এবং নেত্রকোণার বারহাট্টার ৪০ বছর বয়সী আওলাদ মিয়া। একজনের পরিচয় এখনও পাওয়া যায়নি।

পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, সিলেট মহানগর থেকে পিকআপে প্রায় ৩০ জন নারী-পুরুষ নির্মাণ শ্রমিক জেলার ওসমানীনগর উপজেলার গোয়ালাবাজার যাচ্ছিলেন। বুধবার সকাল সাড়ে ৫টার দিকে দক্ষিণ সুরমার নাজিরবাজার এলাকার কুতুবপুর নামক স্থানে পৌঁছলে মুনশীগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা সিলেটগামী বালুবাহী ট্রাকটি ধাক্কা দেয় শ্রমিক বহনকারী পিকআপটিকে।

এতে ঘটনাস্থলেই নিহত হন ১১ জন। পরে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে আরও ৪ জনের মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন আরও প্রায় ১০ জন। হতাহতদের উদ্ধার করে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। হতাহতরা সকলেই নির্মাণ শ্রমিক।

ফায়ার সার্ভিসের উপপরিচালক মনিরুজ্জামান জানান, দুর্ঘটনার খবর পেয়েই পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের একাধিক ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে হতাহতদের উদ্ধার করে।

দক্ষিণ সুরমা থানার ওসি মো. শামসুদ্দোহা জানান, দুর্ঘটনার পর নাজিরবাজারের দুদিকে সিলেট-ঢাকা মহাসড়কে কয়েক কিলোমিটার দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। পরে পুলিশের তৎপরতায় তিন ঘণ্টা পর সকাল সাড়ে ৮টার দিকে মহাসড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।

আরও পড়ুন:
হবিগঞ্জে বাসচাপায় অটোরিকশার ৩ আরোহী নিহত
কুমিল্লায় ট্রেনের ধাক্কায় বাবা-ছেলে ও ট্রাকচাপায় মা-মেয়ে নিহত
ট্রাকের ধাক্কায় অটোরিকশার দুই যাত্রী নিহত  
যাত্রাবাড়ীতে বাসের ধাক্কায় যুবক নিহত
টাঙ্গাইলে বাসচাপায় স্বামী-স্ত্রীসহ নিহত ৪

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Mother and daughter died due to electrocution in Meherpur

মেহেরপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-মেয়ের মৃত্যু

মেহেরপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-মেয়ের মৃত্যু বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-মেয়ের মৃত্যুর ঘটনায় স্বজনদের আহাজারি। ছবি: নিউজবাংলা
ভবানীপুর পুলিশ ক‍্যাম্প ইনচার্জ আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘বিদ্যুৎস্পৃষ্টে হাড়াভাঙা গ্রামে মা ও মেয়ের মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে এসেছি। আমাদের প্রাথমিক তদন্ত চলমান রয়েছে।’

মেহেরপুরের গাংনী উপজেলায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-মেয়ের মৃত্যু হয়েছে।

জেলার গাংনী উপজেলার কাজিপুর ইউনিয়নের হাড়াভাঙা গ্রামে মঙ্গলবার রাত সাড়ে আটটার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

প্রাণ হারানো দুজন হলেন হাড়াভাঙা গ্রামের মিন্টু মিয়ার স্ত্রী ২৩ বছর বয়সী তাসলিমা খাতুন ও তার মেয়ে ১৪ মাস বয়সী মেয়ে মারিয়া।

স্থানীয়দের বরাত দিয়ে কাজিপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলম হুসাইন জানান, মিন্টু মিয়া তার নিজ বাড়িতে ব‍্যাটারিচালিত পাখি ভ‍্যান চার্জে দিয়ে বাহিরে যান। ব‍্যাটারি চার্জ হওয়ার পর মিন্টুর স্ত্রী তাসলিমা চৌদ্দ মাস বয়সী মেয়ে মারিয়াকে কোলে নিয়ে বিদ্যুৎতের লাইন থেকে চার্জার খুলতে গেলে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ঘটনাস্থলেই মা-মেয়ের মৃত্যু হয়।

ভবানীপুর পুলিশ ক‍্যাম্প ইনচার্জ আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘বিদ্যুৎস্পৃষ্টে হাড়াভাঙা গ্রামে মা ও মেয়ের মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে এসেছি। আমাদের প্রাথমিক তদন্ত চলমান রয়েছে।’

আরও পড়ুন:
মতিঝিলে বিদ্যুতে প্রাণ গেল মিস্ত্রির
জমি দখলে বাধা দেয়ায় খুন, দুজনের মৃত্যুদণ্ড
‘দুধের শিশু’র গলায় লিচুর বীজ আটকে মৃত্যু
দর্শনায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
শিশুকে অপহরণের পর হত্যার মামলায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড

মন্তব্য

বাংলাদেশ
12 killed in pickup truck collision in Sylhet

সিলেটে পিকআপে ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১২

সিলেটে পিকআপে ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১২ সিলেটে দুর্ঘটনার শিকার ট্রাকটিকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে রেকার। ছবি: নিউজবাংলা
ফায়ার সার্ভিসের সিলেট কার্যালয়ের উপপরিচালক মনিরুজ্জামান জানান, হতাহতদের উদ্ধার করে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিক্যাল  কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তাদের পরিচয় এখনও পাওয়া যায়নি।

সিলেটের দক্ষিণ সুরমায় পিকআপে ট্রাকের ধাক্কায় ১২ জন নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন আরও কয়েকজন।

সিলেট-ঢাকা মহাসড়কের দক্ষিণ সুরমার নাজির বাজার এলাকার কুতুবপুর নামক স্থানে বুধবার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতদের মধ্যে নয়জনের নাম পাওয়া গেছে। তারা হলেন সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলার ভাটিপাড়া গ্রামের ৫০ বছর বয়সী হারিছ মিয়া, ২৫ বছর বয়সী সৌরভ, ৪০ বছর বয়সী সাধু মিয়া, ৪৫ বছর বয়সী তায়েফ নুর, ১৮ বছর বয়সী সাগর, ৪০ বছর বয়সী রশিদ মিয়া, ৫৫ বছর বয়সী দুলাল মিয়া, ৪৫ বছর বয়সী বাদশা মিয়া ও সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার ৪০ বছর বয়সী ওয়াহিদ আলী।

ফায়ার সার্ভিসের সিলেট কার্যালয়ের উপপরিচালক মনিরুজ্জামান জানান, হতাহতদের উদ্ধার করে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তাদের পরিচয় এখনও পাওয়া যায়নি।

দুর্ঘটনায় অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন বলে জানান তিনি।

আরও পড়ুন:
কুমিল্লায় ট্রেনের ধাক্কায় বাবা-ছেলে ও ট্রাকচাপায় মা-মেয়ে নিহত
ট্রাকের ধাক্কায় অটোরিকশার দুই যাত্রী নিহত  
যাত্রাবাড়ীতে বাসের ধাক্কায় যুবক নিহত
টাঙ্গাইলে বাসচাপায় স্বামী-স্ত্রীসহ নিহত ৪
লরিতে পিকআপের ধাক্কা, দম্পতিসহ প্রাণ গেল ৩ জনের  

মন্তব্য

p
উপরে