× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
The defaulted loans were reduced by 17 banks in 28 banks
google_news print-icon

খেলাপি ঋণ কমাতে পারল ২৮ ব্যাংক, পুঁজিবাজারের ১৮টি

খেলাপি-ঋণ-কমাতে-পারল-২৮-ব্যাংক-পুঁজিবাজারের-১৮টি
যে পাঁচটি ব্যাংক সবচেয়ে বেশি হারে খেলাপি ঋণ কমাতে পেরেছে
পুঁজিবাজারের বাইরে থাকা ব্যাংকগুলো বিতরণ করেছে মোট ৩ লাখ ৩৭ হাজার ৯৬ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি মোট ৫২ হাজার ৪৭৪ কোটি টাকা। অর্থাৎ এসব ব্যাংকে খেলাপির হার ১৫.৫৬ শতাংশ। অন্যদিকে পুঁজিবাজার তালিকাভুক্ত ৩২ ব্যাংক বিতরণ করেছে ৮ লাখ ৭৬ হাজার ৬৮ কোটি টাকার ঋণ। এর মধ্যে খেলাপির পরিমাণ ৪৬ হাজার ৭৩১ কোটি টাকা। শতকরা হার ৫.৩৩ শতাংশ।

গত মার্চ থেকে জুন প্রান্তিকে ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ ৪ হাজার কোটি টাকার বেশি বাড়লেও ২৮টি ব্যাংক খেলাপি ঋণ কমাতে পেরেছে।

এর মধ্যে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আছে ১৮টি। আর ১০টি এখনও তালিকাভুক্ত হয়নি। এর মধ্যে তিনটি করে আছে সরকারি ও বিশেষায়িত আর চারটি বেসরকারি।

পুঁজিবাজারের ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণ তালিকাভুক্ত হয়নি, এমন ব্যাংকের তুলনায় এক তৃতীয়াংশের মতো। এর মধ্যে ১৯টি ব্যাংকের এই সাফল্য তা আরও কমিয়ে আনবে বলে আশা করা হচ্ছে।

এর ভিড়ে এনবিএলের ঋণ তিন মাসেই দুই হাজার কোটি টাকার বেশি বৃদ্ধি না পেলে পরিস্থিতি আরেকটু ভালো দেখাতে পারত।

পুঁজিবাজারে যত খেলাপি ঋণ তার অর্ধেক আবার তিনটি ব্যাংকে। এগুলো হলো এবি, রূপালী ও এনবিএল।

আর পুঁজিবাজারের ব্যাংকগুলোর মধ্যে শতকরা হারের দিকে সবচেয়ে বেশি খেলাপি আইসিবি ইসলামিকে। এরপর এবি আর তৃতীয় অবস্থানে রূপালী ব্যাংক। এর মধ্যে আইসিবি ও রূপালী অবস্থার উন্নতি করতে পেরেছে। কিন্তু অবনতি হয়েছে এবির।

আর খেলাপি ঋণের ক্ষেত্রে সবচেয়ে অবনতি হয়েছে এনবিএলের। তাদের খেলাপি ঋণ এক লাফে ব্যাংকটির অনাদায়ী ঋণের পরিমাণ ৫ শতাংশ থকে বেড়ে ১০ শতাংশে উন্নীত হয়েছে।

মোট ঋণ ও খেলাপি কত

বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন বলছে, জুন পর্যন্ত ব্যাংকিং খাতে মোট বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ১২ লাখ ১৩ হাজার ১৬৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ৯৯ হাজার ২০৫ কোটি টাকা। অর্থাৎ বিতরণকৃত ঋণের ৮ দশমিক ১৮ শতাংশ খেলাপি হয়ে গেছে।

এর মধ্যে পুঁজিবাজারের বাইরে থাকা ব্যাংকগুলো বিতরণ করেছে মোট ৩ লাখ ৩৭ হাজার ৯৬ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি মোট ৫২ হাজার ৪৭৪ কোটি টাকা। অর্থাৎ এসব ব্যাংকে খেলাপির হার ১৫.৫৬ শতাংশ।

অন্যদিকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৩২ ব্যাংক বিতরণ করেছে ৮ লাখ ৭৬ হাজার ৬৮ কোটি টাকার ঋণ। এর মধ্যে খেলাপির পরিমাণ ৪৬ হাজার ৭৩১ কোটি টাকা। শতকরা হার ৫.৩৩ শতাংশ।

অর্থাৎ পুঁজিবাজারের ব্যাংকগুলোতে খেলাপি ঋণ তালিকাভুক্ত নয়, এমন ব্যাংকের তুলনায় এক তৃতীয়াংশ।

খেলাপি ঋণ কমাতে পারল ২৮ ব্যাংক, পুঁজিবাজারের ১৮টি

খেলাপি ঋণ কমাতে পেরেছে পুঁজিবাজারের যেসব ব্যাংক

আইসিবি ইসলামী

শতকরা হারের দিকে এই ব্যাংকটি খেলাপি ঋণ কমানোর দিক দিয়ে সবচেয়ে ভালো করেছে। জুন শেষে ব্যাংকটির মোট বিতরণ ৮৫৬ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ৬৬৪ কোটি। শতকরা হারে খেলাপি ৭২.৬৬ শতাংশ।

মার্চ শেষে ঋণ ছিল একই পরিমাণ, খেলাপি ছিল ৬৬৯ কোটি টাকা। সে সময় ঋণের ৭৮.১৮ শতাংশই ছিল খেলাপি।

তিন মাসে খেলাপি ঋণ কমেছে ৫.৫২ শতাংশ।

শাহজালাল

জুন পর্যন্ত ব্যাংকটির মোট ঋণ ১৯ হাজার ৭৯৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ৭৫৩ কোটি টাকা, যা ঋণের ৩ দশমিক ৮১ শতাংশ।

মার্চে ১৯ হাজার ২৪৩ কোটি টাকা ঋণের বিপরীতে খেলাপি ছিল ৮৯৫ কোটি টাকা, যা ঋণের ৪ দশমিক ৬৬ শতাংশ।

তিন মাসে খেলাপি ঋণ কমেছে ০.৮৫ শতাংশ।

ব্র্যাক

জুন পর্যন্ত ব্যাংকটি মোট বিতরণ করেছে ২৮ হাজার ১৩০ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ১ হাজার ৩০ কোটি টাকা, যা ঋণের ৩ দশমিক ৬৬ শতাংশ।

মার্চ শেষে ব্যাংকটি ২৭ হাজার ৩০১ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ করেছিল। এর মধ্যে খেলাপি ১ হাজার ২১৫ কোটি টাকা, যা ঋণের ৪ দশমিক ৪৫ শতাংশ।

তিন মাসে খেলাপি ঋণ কমেছে ০.৭৯ শতাংশ।

ট্রাস্ট

জুন শেষে ব্যাংকটির মোট ঋণ ২৩ হাজার ১৪৯ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ১ হাজার ১২৫ কোটি টাকা, যা ঋণের ৪ দশমিক ৮৬ শতাংশ।

মার্চে ঋণ ছিল মোট ২১ হাজার ৭১৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ১ হাজার ১৮১ কোটি টাকা, যা ঋণের ৫ দশমিক ৪৪ শতাংশ।

তিন মাসে শতকরা হিসেবে খেলাপি কমেছে ০.৫৮ শতাংশ।

প্রিমিয়ার

জুন শেষে মোট বিতরণ ২২ হাজার ৮৯৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ৫৫২ কোটি টাকা, যা ঋণের ২ দশমিক ৪১ শতাংশ।

মার্চ শেষে ঋণ বিতরণ ছিল ২১ হাজার ৫৯৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ৬০৮ কোটি টাকা, যা ঋণের ২ দশমিক ৮২ শতাংশ।

তিন মাসে খেলাপি ঋণ কমেছে ০.৪১ শতাংশ।

পূবালী

মোট ঋণ ৩২ হাজার ২৬২ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ১ হাজার ৩৩৩ কোটি টাকা, যা ঋণের ৪ দশমিক ১৩ শতাংশ।

মার্চ শেষে ৩১ হাজার ৮২ কোটি টাকা ঋণের বিপরীতে খেলাপি ছিল ১ হাজার ৪০৭ কোটি টাকা, যা ছিল ঋণের ৪ দশমিক ৫৩ শতাংশ।

তিন মাসে খেলাপি ঋণ কমেছে ০.৪০ শতাংশ।

খেলাপি ঋণ কমাতে পারল ২৮ ব্যাংক, পুঁজিবাজারের ১৮টি

মার্কেন্টাইল

জুন পর্যন্ত এই ব্যাংকটির খেলাপি ঋণ ২৫ হাজার ৯৩৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি হয়ে গেছে এক হাজার ১৮১ কোটি টাকা, যা বিতরণ করা ঋণের ৪.৫৬ শতাংশ।

মার্চ পর্যন্ত ব্যাংকটির ঋণ বিতরণ ছিল ২৪ হাজার ৪০ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ছিল এক হাজার ১৭৮ কোটি টাকা যা বিতরণ করা ঋণের ৪.৯০ শতাংশ।

তিন মাসে খেলাপি ঋণ কমেছে ০.৩৪ শতাংশ।

সাউথ বাংলা

পুঁজিবাজার তালিকাভুক্ত নতুন ব্যাংকটি জুন শেষে মোট ৫ হাজার ৮৫৪ কোটি টাকার ঋণ দিয়েছে। এর মধ্যে খেলাপি ৩৩৯ কোটি টাকা, যা ঋণের ৫ দশমিক ৮১ শতাংশ।

মার্চ শেষে ঋণ ছিল ৫ হাজার ৭১৭ কোটি। এর মধ্যে খেলাপি ছিল ৩৪৯ কোটি টাকা, যা ঋণের ৬ দশমিক ১১ শতাংশ।

তিন মাসে খেলাপি ঋণ কমেছে ০.৩০ শতাংশ।

ইসলামী

জুন শেষে ব্যাংকটির মোট ঋণ ১ লাখ ৫ হাজার ৩৩৮ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ৩ হাজার ৫৮৩ কোটি টাকা, যা ঋণের ৩ দশমিক ৪০ শতাংশ।

মার্চ শেষে ঋণ ছিল ৯৭ হাজার ৬৭৭ কোটি টাকা। খেলাপি ছিল ৩ হাজার ৫৮০ কোটি টাকা, যা ঋণের ৩ দশমিক ৬৭ শতাংশ।

তিন মাসে খেলাপি ঋণ কমেছে ০.২৭ শতাংশ।

আল আরাফাহ

ব্যাংকটি জুন পর্যন্ত ৩৩ হাজার ২৭৯ কোটি টাকার ঋণ বিতরণ করেছে। এর মধ্যে খেলাপি ১ হাজার ৩২২ কোটি টাকা, যা ঋণের ৩ দশমিক ৯৭ শতাংশ।

মার্চ শেষে ঋণ ছিল ৩১ হাজার ৫০৭ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ছিল ১ হাজার ৩২৩ কোটি টাকা, যা ঋণের ৪ দশমিক ২০ শতাংশ।

তিন মাসে খেলাপি ঋণ কমেছে ০.২৩ শতাংশ।

রূপালী

পুঁজিবাজার তালিকাভুক্ত একমাত্র রাষ্ট্রীয় ব্যাংকটির জুন পর্যন্ত মোট ঋণ বিতরণ করেছে ৩৩ হাজার ৯৯ কোটি টাকা।

এর মধ্যে খেলাপির ৩ হাজার ৮৭২ কোটি টাকা, যা ঋণের ১১ দশমিক ৭০ শতাংশ।

মার্চ শেষে ৩২ হাজার ৪০৩ কোটি টাকা ঋণের বিপরীতে খেলাপি ছিল ৩ হাজার ৮৮৬ কোটি টাকা, যা ঋণের ১১ দশমিক ৯৯ শতাংশ।

ডিসেম্বরে খেলাপি ছিল ৩ হাজার ৯৭২ কোটি টাকা। তখন ঋণের ১২ দশমিক ৭০ শতাংশ ছিল খেলাপি।

অর্থাৎ ছয় মাসে খেলাপি কমেছে ১ শতাংশ। আর সবশেষ তিন মাসে কমেছে ০.২৯ শতাংশ।

খেলাপি ঋণ কমাতে পারল ২৮ ব্যাংক, পুঁজিবাজারের ১৮টি

এক্সিম

জুন পর্যন্ত মোট ঋণ ৪১ হাজার ১৩৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ১ হাজার ৬২৪ কোটি টাকা, যা ৩ দশমিক ৯৫ শতাংশ।

মার্চে ৪০ হাজার ৩১২ কোটি টাকা ঋণের বিপরীতে খেলাপি ছিল ১ হাজার ৬৭৪ কোটি টাকা, যা ঋণের ৪ দশমিক ১৫ শতাংশ।

তিন মাসে খেলাপি কমেছে ০.২০ শতাংশ।

এনআরবিসি

জুন শেষে মোট ঋণ ৮ হাজার ৬৪৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ২২৬ কোটি টাকা, যা ঋণের ২ দশমিক ৬২ শতাংশ।

মার্চে খেলাপি ছিল ২২২ কোটি টাকা, যা ঋণের ২ দশমিক ৭৬ শতাংশ।

তিন মাসে খেলাপি ঋণ কমেছে ০.১৪ শতাংশ।

ডাচ্-বাংলা

জুন শেষে মোট বিতরণ ২৯ হাজার ৫৬৭ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ৬৫৭ কোটি টাকা, যা ঋণের ২ দশমিক ২২ শতাংশ।

মার্চ শেষে খেলাপি ছিল ৬৫৩ কোটি টাকা, যা ঋণের ২ দশমিক ৩৬ শতাংশ।

তিন মাসে খেলাপি ঋণ কমেছে ০.১৪ শতাংশ।

এসআইবিএল

ব্যাংকটির জুন পর্যন্ত ঋণ ৩০ হাজার ১৯৯ কোটি টাকা। খেলাপির পরিমাণ ১ হাজার ৬২১ কোটি টাকা, যা ঋণের ৫ দশমিক ৩৭ শতাংশ।

মার্চ পর্যন্ত ৩০ হাজার ১২৫ কোটি টাকা ঋণের বিপরীতে খেলাপি ছিল ১ হাজার ৬৩২ কোটি, যা ঋণের ৫ দশমিক ৪২ শতাংশ।

তিন মাসে খেলাপি ঋণ কমেছে ০.০৫ শতাংশ।

এনসিসি

জুন পর্যন্ত মোট ঋণ ১৮ হাজার ২৮১ কোটি টাকা। খেলাপির পরিমাণ ৯৮১ কোটি টাকা, যা ঋণের ৫ দশমিক ৩৭ শতাংশ।

মার্চ শেষে ঋণ ছিল ১৭ হাজার ৯৬৯ কোটি টাকা। খেলাপি ছিল ৯৭৩ কোটি টাকা, যা ঋণের ৫ দশমিক ৪২ শতাংশ।

তিন মাসে খেলাপি ঋণ কমেছে ০.০৫ শতাংশ।

আইএফআইসি

জুন শেষে মোট ঋণ ২৮ হাজার ৬৭ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ১ হাজার ১২৩ কোটি টাকা, যা ঋণের ৪ দশমিক ১০ শতাংশ।

মার্চ শেষে খেলাপি ছিল ১ হাজার ৮৯ কোটি টাকা, যা ছিল ঋণের ৪ দশমিক ০৫ শতাংশ।

তিন মাসে খেলাপি ঋণ কমেছে ০.০৫ শতাংশ।

প্রাইম

জুন শেষে মোট ঋণ ২৩ হাজার ৭৯ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ১ হাজার ১১২ কোটি টাকা, যা ঋণের ৪ দশমিক ৮২ শতাংশ।

মার্চ শেষে ঋণ ছিল ২২ হাজার ৯৯৩ কোটি টাকা। খেলাপি ছিল ১ হাজার ১১২ কোটি টাকা, যা ঋণের ৪ দশমিক ৮৪ শতাংশ।

তিন মাসে খেলাপি ঋণ কমেছে ০.০২ শতাংশ।

পুঁজিবাজারের বাইরের যেসব ব্যাংকের খেলাপি ঋণ কমেছে

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত নয় এমন তিনটি সরকারি, তিনটি বিশেষায়িত এবং ৪টি বেসরকারি ব্যাংকও খেলাপি ঋণ কমাতে পেরেছে।

এর মধ্যে শতকরা হারে সবচেয়ে বেশি সাফল্য দেখিয়েছে রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক।

জুন শেষে মোট ৬ হাজার ২৮২ কোটি টাকার ঋণ দিয়েছে ব্যাংকটি। এর মধ্যে খেলাপি ১ হাজার ২১১ কোটি টাকা, যা ঋণের ১৯ দশমিক ২৯ শতাংশ।

মার্চে ঋণ ছিল ৬ হাজার ১৮ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ছিল ১ হাজার ৫১৬ কোটি টাকা, যা ঋণের ২৫ দশমিক ১৯ শতাংশ।

তিন মাসে খেলাপি ঋণ কমেছে ৫.৯ শতাংশ।

বিডিবিএল

জুন শেষে ব্যাংকটির মোট ঋণ ১ হাজার ৮৭৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ৬২৯ কোটি টাকা, যা ঋণের ৩৩ দশমিক ৫৮ শতাংশ।

মার্চে ব্যাংকটি ঋণ ছিল ১ হাজার ৮৩৫ কোটি টাকা। খেলাপি ছিল ৬৫৮ কোটি টাকা, যা ঋণের ৩৫ দশমিক ৮৬ শতাংশ।

তিন মাসে খেলাপি ঋণ কমেছে ২.২৮ শতাংশ।

খেলাপি ঋণ কমাতে পারল ২৮ ব্যাংক, পুঁজিবাজারের ১৮টি

পদ্মা

জুন শেষে ব্যাংকটির মোট ঋণ ৬ হাজার ৭০৮ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ৩ হাজার ৫১৯ কোটি টাকা, যা ঋণের ৬১ দশমিক ৫৫ শতাংশ।

এই ঋণের প্রায় সবই ফারমার্স ব্যাংক থাকার সময়কার। ব্যাংকটি পুনর্গঠন করে পদ্মা নামে যাত্রা শুরু করার পর থেকে অবস্থার উন্নতি হচ্ছে।

মার্চে ব্যাংকটির ঋণ ছিল ৫ হাজার ৬৫৩ কোটি টাকা। তখন খেলাপি ছিল ৩ হাজার ৫৭৭ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ৬৩ দশমিক ২৭ শতাংশ ছিল।

তিন মাসে খেলাপি ঋণ কমেছে ১.৭২ শতাংশ।

বেসিক

জুন শেষে ব্যাংকটির ঋণের পরিমাণ ১৪ হাজার ৭৯৭ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ৭ হাজার ৯৮৫ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ৫৩ দশমিক ৯৬ শতাংশ।

মার্চে ব্যাংকটির ঋণ ছিল ১৪ হাজার ৬০১ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ছিল ৮ হাজার ৮০ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ৫৫ দশমিক ৩৪ শতাংশ।

তিন মাসে খেলাপি ঋণ কমেছে ১.৩৮ শতাংশ।

কৃষি

জুন শেষে ব্যাংকটির মোট ঋণ ২৫ হাজার ৪৬১ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ২ হাজার ৪০৫ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ৯ দশমিক ৪৫ শতাংশ।

মার্চে ঋণ ছিল ২৪ হাজার ২২১ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ছিল ২ হাজার ৫১৫ কোটি টাকা, যা ঋণের ১০ দশমিক ৩৯ শতাংশ।

তিন মাসে ব্যাংকটির খেলাপি ঋণ কমেছে ০.৯৪ শতাংশ।

সোনালী

জুন শেষে ব্যাংকটি ৫৪ হাজার ৬০৪ কোটি টাকার ঋণ দিয়েছে। এর মধ্যে খেলাপি ১০ হাজার ৩৫৬ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ১৮ দশমিক ৯৩ শতাংশ।

মার্চে ব্যাংকটির ঋণ ছিল ৫৩ হাজার ৯৬৮ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ছিল ১০ হাজার ৬৮৮ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ১৯ দশমিক ৮০ শতাংশ।

তিন মাসে খেলাপি ঋণ কমেছে ০.৮৭ শতাংশ।

প্রবাসী কল্যাণ

জুন শেষে ব্যাংকটির মোট ঋণ ছিল ৪৬৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ৬৮ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ১৪ দশমিক ৭৫ শতাংশ।

মার্চ শেষে ব্যাংকটির ঋণ ছিল ৩৫৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ছিল ৫৪ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ১৫ দশমিক ৩৪ শতাংশ।

তিন মাসে খেলাপি ঋণ কমেছে ০.৫৫ শতাংশ।

মেঘনা

জুন শেষে ব্যাংকটি মোট ৪ হাজার ৩০৬ কোটি টাকার ঋণ দিয়েছে। এর মধ্যে খেলাপি ২২৫ কোটি টাকা, যা ঋণের ৫ দশমিক ৬৩ শতাংশ।

মার্চ শেষে ঋণ ছিল ৪ হাজার ২১১ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ছিল ২৫১ কোটি টাকা, যা ঋণের ৫ দশমিক ৯৮ শতাংশ।

তিন মাসে খেলাপি ঋণ কমেছে ০.৩০ শতাংশ।

জনতা

জুন শেষে ব্যাংকটি ৫৮ হাজার ২২০ কোটি টাকার ঋণ দিয়েছে। এর মধ্যে খেলাপি ১৩ হাজার ৬৯২ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ২৩ দশমিক ৫২ শতাংশ।

মার্চে ব্যাংকটির ঋণ ছিল ৫৭ হাজার ৮২ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ছিল ১৩ হাজার ৫৭০ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ২৩ দশমিক ৭৭ শতাংশ।

তিন মাসে খেলাপি ঋণ কমেছে ০.২৫ শতাংশ।

ইউনিয়ন

জুন শেষে ব্যাংকটি ১৭ হাজার ৯৪৮ কোটি টাকার ঋণ দিয়েছে। এর মধ্যে খেলাপি ৪২৮ কোটি টাকা, যা ঋণের ২ দশমিক ৩৮ শতাংশ।

মার্চ শেষে ঋণ ছিল ১৭ হাজার ৬৫৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ৪২৮ কোটি টাকা, যা ঋণের ২ দশমিক ৪৩ শতাংশ।

তিন মাসে খেলাপি ঋণ কমেছে ০.০৫ শতাংশ।

সীমান্ত

জুন শেষে ব্যাংকটির মোট ঋণ ৮৫৫ টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ৩ কোটি ৪ লাখ টাকা। ঋণের ০.৩৬ শতাংশ খেলাপি।

মার্চ শেষে ঋণ ছিল ৮৫৮ কোটি টাকা। খেলাপি ছিল ৩ কোটি ২ লাখ টাকা, যা ঋণের ০.৩৭ শতাংশ ছিল।

তিন মাসে খেলাপি ঋণ কমেছে ০.০১ শতাংশ।

আরও পড়ুন:
১০ বছর ৭ মাস পর সাত হাজারের হাতছানি
যেখান থেকে পতন, তার কাছাকাছি সূচক, ফের বিমাময় বাজার
বিমা-বস্ত্রে দারুণ দিন, মিউচ্যুয়াল ফান্ড ধসাল গ্রামীণ টু
উৎকণ্ঠা কাটিয়ে স্বস্তি ফিরল পুঁজিবাজারে

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে