× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Basic defaulted customer promises to pay Rs 200 crore
google_news print-icon

২০০ কোটি টাকা পরিশোধের অঙ্গীকার বেসিকের খেলাপি গ্রাহকের

২০০-কোটি-টাকা-পরিশোধের-অঙ্গীকার-বেসিকের-খেলাপি-গ্রাহকের
খেলাপি ঋণ আদায়ে বেসিক ব্যাংকের মাসব্যাপী বিশেষ কর্মসূচির উদ্বোধন করা হচ্ছে। ছবি: নিউজবাংলা
জুন শেষে ব্যাংকটির ঋণের পরিমাণ ১৪ হাজার ৭৯৭ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ৭ হাজার ৯৮৫ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ৫৩ দশমিক ৯৬ শতাংশ। তবে মার্চ থেকে তিন মাসে খেলাপি ঋণ কমেছে ১.৩৮ শতাংশ।

রাষ্ট্রায়ত্ত বেসিক ব্যাংকের খেলাপি ঋণের ২০০ কোটি টাকা পরিশোধের অঙ্গীকার করেছেন কয়েকজন গ্রাহক। এর মধ্যে এক কোটি টাকার চেক জমাও দেয়া হয়েছে।

‘সময়মত ঋণ পরিশোধ করি, সমৃদ্ধ দেশ গড়ি’ এই স্লোগান নিয়ে মাসব্যাপী খেলাপি ঋণ আদায়ের বিশেষ কর্মসূচির উদ্বোধনের দিন এই চেক কমা দেয়া হয়।

বুধবার ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং সিইও আনিসুর রহমান রাজধানীর মতিঝিলে ব্যাংকের প্রধান করপোরেট শাখায় এই কর্মসূচির উদ্বোধন করেন।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে মহাব্যবস্থাপক আহম্মদ হোসেন, মো. ইসমাইল, মো. মমিনুল হক উপস্থিত ছিলেন।

কর্মসূচি অনুযায়ী ব্যাংকের সকল শাখাকে সুনির্দিষ্ট এবং কার্যকর কর্মপরিকল্পনা গ্রহণের মাধ্যমে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে শ্রেণিকৃত ও অবলোপনকৃত ঋণ আদায়ের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

এছাড়া প্রতিটি শাখায় ‘মিট দ্য বরোয়ার’ সভা করে গ্রাহকদের সঙ্গে মতবিনিময় করা হবে।

এসব সভায় ব্যবস্থাপনা পরিচালক, মহাব্যবস্থাপক এবং সংশ্লিষ্ট শীর্ষ নির্বাহীরা উপস্থিত থেকে তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত ও পরামর্শ প্রদান দেবেন।

জুন শেষে ব্যাংকটির ঋণের পরিমাণ ১৪ হাজার ৭৯৭ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ৭ হাজার ৯৮৫ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ৫৩ দশমিক ৯৬ শতাংশ।

মার্চে ব্যাংকটির ঋণ ছিল ১৪ হাজার ৬০১ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ছিল ৮ হাজার ৮০ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ৫৫ দশমিক ৩৪ শতাংশ।

তিন মাসে খেলাপি ঋণ কমেছে ১.৩৮ শতাংশ।

আরও পড়ুন:
ব্যাংকের পর আর্থিক প্রতিষ্ঠানেও ঋণ পরিশোধে ছাড়
কিস্তির ২৫ শতাংশ দিলেই খেলাপি নয়
তিন মাসে খেলাপি ঋণ বাড়ল ৩৮৯৯ কোটি টাকা
খেলাপি ঋণ: পাকিস্তানের চেয়ে কম, ভারতের চেয়ে বেশি
দুই বছরে ৬৬ হাজার কোটি টাকা খেলাপি ঋণ নিয়মিত

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Despite the recession foreign investment increased by 615 percent

মন্দার মধ্যেও বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে ৬১.৫ শতাংশ

বিডার প্রতিবেদন
মন্দার মধ্যেও বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে ৬১.৫ শতাংশ

বৈশ্বিক অর্থনীতির অনিশ্চয়তা, মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাত ও বিনিয়োগে ধীরগতির প্রবণতার মধ্যেও বাংলাদেশে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) বেড়েছে উল্লেখযোগ্য হারে। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত সময়ে নিট এফডিআই প্রবাহ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় বেড়েছে ৬১ দশমিক ৫ শতাংশ।

গতকাল বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) প্রকাশিত সর্বশেষ প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। সংস্থাটির মতে, এই প্রবৃদ্ধি প্রমাণ করে বিদেশি কোম্পানিগুলোর আস্থা বাংলাদেশের বাজারে বাড়ছে এবং তারা ব্যবসা সম্প্রসারণে আরও বেশি আগ্রহ দেখাচ্ছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, দেশে কার্যরত লাভজনক বিদেশি কোম্পানিগুলো তাদের মুনাফার একটি বড় অংশ পুনরায় বিনিয়োগ করছে। পুনঃবিনিয়োগের পরিমাণও গত বছরের তুলনায় বেড়েছে ৬১ দশমিক ৫ শতাংশ। অর্থাৎ, বিদেশি প্রতিষ্ঠানগুলো শুধু মুনাফা স্থানান্তর করছে না, বরং বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ভবিষ্যৎ সম্প্রসারণের সম্ভাবনা দেখেই নতুন বিনিয়োগে এগিয়ে আসছে।

বিশ্বব্যাপী নতুন মূলধনের (গ্রিনফিল্ড এফডিআই) প্রবাহ কমলেও বাংলাদেশে এ খাতে রেকর্ড হয়েছে ৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি। পাশাপাশি বিদেশি মূল কোম্পানিগুলোর স্থানীয় ইউনিটগুলোতে অর্থায়ন বা ইন্টার-কোম্পানি ঋণের হার এক বছরে বেড়েছে ২২৯ শতাংশ।

শুধু ছয় মাস নয়, পুরো অর্থবছরের চিত্রও আশাব্যঞ্জক। জুলাই ২০২৪ থেকে জুন ২০২৫ অর্থবছরে নিট এফডিআই প্রবাহ আগের বছরের তুলনায় বেড়েছে ১৯ শতাংশেরও বেশি।

এদিকে, ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে আগস্ট পর্যন্ত সময়ে দেশের পাঁচটি বিনিয়োগ উন্নয়ন সংস্থা- বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট ডেভেলপমেন্ট অথরিটি (বিডা), বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ (বেপজা), বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা), বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ (বিএইচটিপিএ) ও বিসিকের মাধ্যমে নিবন্ধিত হয়েছে প্রায় ৩ হাজার ৫০০ কোম্পানির মোট ১ দশমিক ৮৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রস্তাবিত বিনিয়োগ। এর মধ্যে ৬৫ কোটি ডলারেরও বেশি এসেছে সরাসরি বিদেশি কোম্পানির পক্ষ থেকে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২১ সালে বিদেশি বিনিয়োগ ছিল ৪৮৮ দশমিক ৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, ২০২২ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৬৭০ দশমিক ৭ মিলিয়ন ডলার, ২০২৩ সালে বৃদ্ধি পেয়ে হয় ৯২৪ দশমিক ৪ মিলিয়ন ডলার, তবে ২০২৪ সালে কিছুটা কমে দাঁড়ায় ৬৭৬ দশমিক ৬ মিলিয়ন ডলারে। আর ২০২৫ সালের প্রথম ছয় মাসেই এ বিনিয়োগ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৯২ দশমিক ৯ মিলিয়ন ডলারে।

অর্থনীতিবিদরা বলছেন, বৈশ্বিক মন্দার মধ্যেও এই প্রবৃদ্ধি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ও বিনিয়োগ পরিবেশের প্রতি বিদেশিদের আস্থার প্রতিফলন। তাদের মতে, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, অবকাঠামো উন্নয়ন ও দীর্ঘমেয়াদি নীতি সহায়তা অব্যাহত থাকলে বাংলাদেশ আগামী বছরগুলোতে আরও বড় পরিসরে বৈদেশিক বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে সক্ষম হবে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Indias exports to the US fell by 40 percent

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি কমেছে ৪০ শতাংশ

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি কমেছে ৪০ শতাংশ

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আরোপিত ৫০ শতাংশ শুল্ক কার্যকর হওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের পণ্য রপ্তানি উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে। সেপ্টেম্বর মাসে যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি কমেছে ২০ শতাংশ। আর গত চার মাসে এই পতনের হার প্রায় ৪০ শতাংশে পৌঁছেছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এ খবর জানিয়েছে।

ভারত সরকারের তথ্য অনুযায়ী, ২৭ আগস্ট থেকে কার্যকর হওয়া নতুন শুল্ক কাঠামোর পুরোপুরি প্রভাব পড়েছে সেপ্টেম্বর মাসে। এই শুল্কের মধ্যে রয়েছে রাশিয়া থেকে তেল আমদানি বন্ধে ভারতের অস্বীকৃতির কারণে অতিরিক্ত ২৫ শতাংশ জরিমানা।

দিল্লিভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ট্রেড রিসার্চ ইনিশিয়েটিভের (জিটিআরআই) সহ-প্রতিষ্ঠাতা অজয় শ্রীবাস্তব বলেন, শুল্ক বৃদ্ধির পর যুক্তরাষ্ট্র ভারতের সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত বাজারে পরিণত হয়েছে।

জিটিআরআইয়ের বিশ্লেষণে বলা হয়েছে, শ্রমনির্ভর খাতগুলোর মধ্যে বস্ত্র, রত্ন ও গয়না, প্রকৌশলজাত পণ্য এবং রাসায়নিক খাত সবচেয়ে বড় ধাক্কা খেয়েছে। এসব খাতে রফতানি আয় ব্যাপকভাবে কমে গেছে।

মে মাসে যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি ছিল ৮ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার। সেপ্টেম্বর নাগাদ তা নেমে আসে ৫ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলারে। অর্থাৎ ৩৭ দশমিক ৫ শতাংশ হ্রাস পায়। পর পর চার মাস ধরে রপ্তানি কমতে থাকায় ভারতের বাণিজ্য ঘাটতিও বেড়েছে। সেপ্টেম্বরে ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ৩২ দশমিক ১৫ বিলিয়ন ডলার, যা গত ১৩ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ।

তবে সংযুক্ত আরব আমিরাত ও চীনের সঙ্গে বাণিজ্য বৃদ্ধি কিছুটা ভারসাম্য রক্ষা করেছে বলে কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।

দীর্ঘ বিরতির পর গত মাসে ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনা আবার শুরু হয়। চলমান আলোচনার লক্ষ্য আগামী মাসের মধ্যে একটি প্রাথমিক বাণিজ্য চুক্তি সম্পন্ন করা। একটি ভারতীয় প্রতিনিধি দল বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র সফরে রয়েছে।

বুধবার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প জানান, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাকে আশ্বস্ত করেছেন যে ভারত রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধ করবে। ওয়াশিংটন মনে করছে, এর মাধ্যমে ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে ক্রেমলিনের ওপর অর্থনৈতিক চাপ বাড়ানো সম্ভব হবে।

তবে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে জ্বালানি সহযোগিতা বাড়াতে আলোচনা চলছে। বর্তমান মার্কিন প্রশাসন এই সহযোগিতা গভীর করতে আগ্রহ দেখিয়েছে।

অবশ্য কৃষি ও দুগ্ধ খাতের বাজার প্রবেশাধিকার নিয়ে এখনও বড় ধরনের মতপার্থক্য রয়ে গেছে। বহু বছর ধরে ওয়াশিংটন ভারতের কৃষি খাতকে সম্ভাবনাময় বাজার হিসেবে দেখছে। কিন্তু নয়াদিল্লি খাদ্যনিরাপত্তা, কৃষকের জীবিকা ও অভ্যন্তরীণ বাজার রক্ষার কারণ দেখিয়ে এই খাতকে রক্ষা করে আসছে।

কিছু দিন আগেও যুক্তরাষ্ট্রই ছিল ভারতের বৃহত্তম বাণিজ্য অংশীদার। ২০২৪ সালে দুই দেশের পারস্পরিক বাণিজ্য দাঁড়িয়েছিল ১৯০ বিলিয়ন ডলারে। ট্রাম্প ও মোদি দুজনই এই অঙ্ক ৫০০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করার লক্ষ্য ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু সাম্প্রতিক শুল্কযুদ্ধ সেই লক্ষ্যকে এখন গুরুতর চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Union Bank has attractive special deposit schemes

ইউনিয়ন ব্যাংকে রয়েছে আকর্ষণীয় বিশেষ আমানত প্রকল্প

ইউনিয়ন ব্যাংকে রয়েছে আকর্ষণীয় বিশেষ আমানত প্রকল্প

সর্বস্তরের জনগণকে ব্যাংকিং সেবা প্রদানের লক্ষ্যে শরীয়াহ্ ভিত্তিক ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি’র রয়েছে বিভিন্ন মেয়াদি আকর্ষণীয় বিশেষ আমানত প্রকল্প। পরিবারের আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ইউনিয়ন ব্যাংকের যে কোন একটি আমানত প্রকল্প বেছে নেওয়ার জন্য ১৭৪ টি শাখা ও উপশাখায় আপনাকে স্বাগতম।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Workshop on “Integrity and Ethics Practices in Banking” held at Premier Bank

প্রিমিয়ার ব্যাংকে “ইন্টিগ্রিটি ও এথিকস প্র্যাকটিস ইন ব্যাংকিং” বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

প্রিমিয়ার ব্যাংকে “ইন্টিগ্রিটি ও এথিকস প্র্যাকটিস ইন ব্যাংকিং” বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

দি প্রিমিয়ার ব্যাংক পিএলসি ‘ইন্টিগ্রিটি ও এথিকস প্র্যাকটিস ইন ব্যাংকিং’ শীর্ষক এক গুরুত্বপূর্ণ কর্মশালার আয়োজন করে। সম্প্রতি ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে লার্নিং অ্যান্ড ট্যালেন্ট ডেভেলপমেন্ট সেন্টারে (LTDC) এই কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয় ।

অনুষ্ঠানটি উদ্বোধন করেন দি প্রিমিয়ার ব্যাংক পিএলসি ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ আবু জাফর, এবং অনুষ্ঠানে অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য প্রদান করেন ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সম্মানিত চেয়ারম্যান ডাঃ আরিফুর রহমান। তিনি টেকসই ব্যাংকিং ব্যবস্থায় সততা ও নৈতিকতার গুরুত্বের ওপর বিশেষভাবে আলোকপাত করেন।

কর্মশালার মূল লক্ষ্য ছিল ব্যাংকিং কার্যক্রমের প্রতিটি স্তরে নৈতিক মান, স্বচ্ছতা এবং উত্তম শাসননীতি প্রচার ও বাস্তবায়ন করা। প্রধান কার্যালয় এবং বিভিন্ন শাখার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন, যেখানে দৈনন্দিন ব্যাংকিং কার্যক্রমে সততা ও নৈতিক মূল্যবোধ বজায় রাখার বাস্তবসম্মত দিকগুলো আলোচিত হয়।

প্রযুক্তিগত অধিবেশনগুলো পরিচালনা করেন দি প্রিমিয়ার ব্যাংক পিএলসি স্বতন্ত্র পরিচালক এম. নুরুল আলম, এফসিএস, বাংলাদেশ ফিনান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)-এর যুগ্ম পরিচালক মো. হাফিজুর রহমান খান, যুগ্ন পরিচালক, এবং বাংলালিংকের কমপ্লায়েন্স ডিরেক্টর মোহাম্মদ আদিল হোসেন, সিসিইপি। তাঁরা ব্যাংকিং খাতে নৈতিক সংস্কৃতি শক্তিশালীকরণ, নিয়ন্ত্রক সংস্থার বিধি মেনে চলা এবং দায়িত্বশীল ব্যবসায়িক আচরণ বিষয়ে মূল্যবান মতামত ও অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The squash championship ended at Bashundhara Sports City

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে শেষ হলো স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশীপ

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে শেষ হলো স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশীপ

এক জাকজমকপুর্ণ আয়োজনে ৫ম জাতীয় স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশীপ ২০২৫-এর সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান বৃহস্পতিবার বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটির জুলকান ইনডোর এরিনার স্কোয়াশ কোর্টে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এবারের প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন মেয়েদের শাখায় অনুর্ধ ১৩ গ্রুপে আরিকা সুলতানা, অনুর্ধ ১৫ গ্রুপে মায়ানুর, উন্মুক্ত মহিলা গ্রুপে চাঁদনী সরকার, ছেলেদের শাখায় অনুর্ধ ১৩ গ্রুপে শাহরিয়ার নাফিজ, অনুর্ধ ১৫ গ্রুপে মেহেদি হাসান, পুরুষ উন্মুক্ত গ্রুপের শাহাদাৎ হোসেন, মেম্বার গ্রুপ থেকে চ্যাম্পিয়ন চট্রগ্রাম ক্লাবের ফজলে ওয়ালি ও বিশেষ পুরস্কার দেয়া হয় ঢাকা স্কোয়াশ একাডেমির জিহাদকে। বিজয়ীদের হাতে ট্রফি তুলেদেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মাহবুব-উল-আলম।

এ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মাহবুব-উল-আলম। বিশেষ অতিথি ছিলেন জাতীয় স্পোর্টস কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক কাজী নজরুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন স্কোয়াশ ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জি এম কামরুল ইসলাম, এসপিপি (অব)-সহ নির্বাহী কমিটির সদস্যগন, বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটির পরিচালক মেজর (অবঃ) মোহসিনুল করিম-সহ উর্ধতন কর্মকর্তাবৃন্দ, প্রাক্তন ও বর্তমান খেলোয়াড় এবং অভিভাবকবৃন্দ।

চার দিনব্যাপী এই প্রতিযোগিতা শুরু হয় ১৩ অক্টোবর। যা উদ্বোধন করেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূইয়া।

প্রধান অতিথি বলেন যে বসুন্ধরা গ্রুপ নিজস্ব কর্মকান্ডের পাশাপাশি খেলাধুলাসহ বিভিন্ন সামাজিক কর্মকান্ড-এ পৃষ্ঠপোষকতা করে থাকে। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে অন্যান্য খেলারমত আগামী দিনগুলোতে তারা স্কোয়াশ খেলার পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান করবে। ফেডারেশনের সাধারন সম্পাদক বলেন, সম্পদের সল্পতা ও নিজস্ব কোর্ট না থাকাসহ হাজার চ্যালেঞ্জ ও প্রতিকূলতার মধ্যে গত পাঁচ বছর একটি পরিকল্পনার আওতায় আমরা স্কোয়াশ খেলাকে একটা পর্যায়ে আনতে পেরেছি। এ ভাবে চলতে থাকলে আগামী দিনে বাংলাদেশ স্কোয়াশে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অনেক ভালো করতে পারবে। তিনি আরো বলেন যে পরবর্তী এসএ গেইমসে আমাদের লক্ষ্য মানসম্মত দল প্রেরণ এবং পদক জয় করা।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Honor unveils teaser of worlds first robot phone with fold out camera arm

ফোল্ড-আউট ক্যামেরা আর্ম সমৃদ্ধ বিশ্বের প্রথম ‘রোবট ফোন’ -এর টিজার উন্মোচন করল অনার

ফোল্ড-আউট ক্যামেরা আর্ম সমৃদ্ধ বিশ্বের প্রথম ‘রোবট ফোন’ -এর টিজার উন্মোচন করল অনার

‘রোবট ফোন’ নামে পরিচিত নিজেদের নতুন স্মার্টফোনের টিজার প্রকাশ করেছে বিশ্বখ্যাত এআই-নির্ভর স্মার্টডিভাইস নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অনার। সম্প্রতি, নিজেদের ম্যাজিক ৮ ফোন সিরিজের উন্মোচন অনুষ্ঠানে ফোনটির টিজার প্রকাশ করে প্রতিষ্ঠানটি।

ফোল্ড-আউট ক্যামেরা আর্ম সমৃদ্ধ বিশ্বের প্রথম ‘রোবট ফোন’ -এর টিজার উন্মোচন করল অনার

বিশ্বের প্রথম স্মার্টফোন হিসেবে ‘রোবট ফোন’ -এ যুক্ত করা হয়েছে উন্নত রোবোটিকস প্রযুক্তি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ও ইমোশনাল ইন্টেলিজেন্স। স্মার্টফোনে এ ধরনের প্রযুক্তিগুলোর সমন্বয় গ্রাহকদের দৈনন্দিন মোবাইল ব্যবহারের অভিজ্ঞতাকে আরও সমৃদ্ধ করবে।

প্রথম দেখায় ফোনটি দেখতে সাধারণ স্মার্টফোনের মতোই মনে হয়। তবে এর পেছনের দিকে রয়েছে এক অনন্য ফিচার—একটি গিম্বল-স্টাইলের রোবোটিক আর্মে বসানো পপ-আপ ক্যামেরা, যা প্রয়োজন অনুযায়ী সক্রিয়ভাবে নড়াচড়া করে।

ফোল্ড-আউট ক্যামেরা আর্ম সমৃদ্ধ বিশ্বের প্রথম ‘রোবট ফোন’ -এর টিজার উন্মোচন করল অনার

অনন্য এ ফিচারের মাধ্যমে ‘রোবট ফোন’ ব্যবহারকারীর যেকোন গতিবিধি শনাক্ত করতে ও সে অনুযায়ী সাড়া দিতে পারে, যোগাযোগ করতে পারে, এমনকি মুখভঙ্গি বা গতিবিধির মাধ্যমে নিজের ‘অনুভূতি’ ও প্রকাশ করতে পারে। মানুষের ফোন ব্যবহারের ধরনে যা একটি যুগান্তকারী উদ্ভাবন।

অনার এর নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেলে এই ফোনের একটি ২ মিনিট ৪০ সেকেন্ডের টিজার ভিডিও প্রকাশ করেছে। টিজারে দেখা যায়, ফোনটির ক্যামেরা মজার ভঙ্গিতে নড়াচড়া করছে এবং বিভিন্ন মুখভঙ্গির মাধ্যমে প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছে। অনেক দর্শক এই দৃশ্যের সাথে জনপ্রিয় অ্যানিমেশন চলচ্চিত্র ‘ওয়াল-ই’ -এর মিল খুঁজে পেয়েছেন।

নতুন এই স্মার্টফোনের ডিজাইনে অনার প্রযুক্তিকে নিছক একটি যন্ত্রের মতো করে নয়, বরং সংবেদনশীল ও মানুষের সঙ্গে মিথস্ক্রিয়ায় সক্ষম এক সঙ্গী হিসেবে যুক্ত করেছে, যা প্রতিষ্ঠানটির ভবিষ্যতমুখী দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন।

প্রকাশিত টিজারে ফোনটির এক ঝলক বিশ্বব্যাপী প্রযুক্তিপ্রেমীদের মধ্যে আগ্রহ আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। ফোনটিতে কী নতুন ফিচার আসতে পারে তা নিয়ে চলছে নানা জল্পনা। জানা গেছে, ২০২৬ সালে বার্সেলোনায় অনুষ্ঠাতব্য মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেসে অনার আনুষ্ঠানিকভাবে ফোনটির বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করবে এবং সরাসরি প্রদর্শনী করবে।

ফোল্ড-আউট ক্যামেরা আর্ম সমৃদ্ধ বিশ্বের প্রথম ‘রোবট ফোন’ -এর টিজার উন্মোচন করল অনার

এ নিয়ে অনার বাংলাদেশের হেড অব বিজনেস আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, “রোবট ফোন উন্মোচন করার মাধ্যমে মাধ্যমে অনার এআই-নির্ভর ডিভাইস উদ্ভাবনের প্রথমসারিতে নিজেদের অবস্থান আরও জোরদার করেছে। আগামীতে আমরা স্মার্টফোনকে শুধুমাত্র একটি যোগাযোগ করার মাধ্যম হিসেবে না দেখে ব্যবহারকারীর একজন সংবেদনশীল সঙ্গী হিসেবে তৈরি করতে চাই, যা মানুষের প্রয়োজন বুঝে সে অনুযায়ী সেবা দিবে এবং সার্বক্ষণিক সঙ্গ, বিনোদন ও জ্ঞানার্জনে সহায়তা করে ব্যবহারকারীর জীবনকে সমৃদ্ধ করে।”

অনারের এই দর্শন-ই ‘রোবট ফোন’কে সাধারণ স্মার্ট ডিভাইস থেকে আলাদা করে তুলেছে। এটি কেবল একটি ফোনই নয়, বরং এমন এক বুদ্ধিমান সঙ্গী, যা ব্যবহারকারীর প্রতিদিনের জীবনে সক্রিয় ভূমিকা রাখবে। এআই প্রযুক্তিকে আরও বেশি ‘হিউম্যান-লাইক’ ও আবেগসমৃদ্ধ করা করে তোলার এ ধারনাই অনারকে সাধারণ স্মার্ট ডিভাইস থেকে আলাদা করেছে। ‘রোবট ফোন’ নিছক একটি মোবাইল ফোন নয়; বরং ব্যবহারকারীর দৈনন্দিন জীবনের অংশ হয়ে ওঠে এক বুদ্ধিমান ও অনুভূতিশীল সহচর হিসেবে।

ফোল্ড-আউট ক্যামেরা আর্ম সমৃদ্ধ বিশ্বের প্রথম ‘রোবট ফোন’ -এর টিজার উন্মোচন করল অনার

‘রোবট ফোন’ অনারের ‘আলফা প্ল্যান’ নামক উদ্যোগ বাস্তবায়নে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ, যার লক্ষ্য বিশ্বজুড়ে ভোক্তাদের কাছে ক্রমপরিবর্তনশীল এআই প্রযুক্তিনির্ভর ডিভাইস অভিজ্ঞতা পৌঁছে দেওয়া। অনারের এই উদ্যোগ এআই-নির্ভর ডিভাইস উদ্ভাবনে তাদের অগ্রগামী অবস্থানকে আরও দৃঢ় করেছে। একই সঙ্গে, এটি মেশিন প্রযুক্তিকে কীভাবে মানুষের জীবনের সঙ্গে আরও কার্যকরভাবে যুক্ত করা যায়, অনারের সে প্রচেষ্টার ও প্রতিফলন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
A training workshop on International Trade Facilitation was organized by PBL Finance

পিবিএল ফাইন্যান্স-এর উদ্যোগে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সুবিধা বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

পিবিএল ফাইন্যান্স-এর উদ্যোগে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সুবিধা বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

প্রাইম ব্যাংক পিএলসি.-এর সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠান পিবিএল ফাইন্যান্স (হংকং) লিমিটেড সম্প্রতি ঢাকায় “ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন: দ্য নিউ ফেস অব ইমপোর্ট অ্যান্ড এক্সপোর্ট রেগুলেশনস ইন বাংলাদেশ” শীর্ষক দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মসূচির আয়োজন করে।

প্রশিক্ষণে ১০০ জন আন্তর্জাতিক বাণিজ্য বিশেষজ্ঞ ও ব্যাংকিং পেশাজীবী অংশগ্রহণ করেন। অংশগ্রহণকারীরা আন্তঃসীমান্ত বাণিজ্যের ক্রমবিবর্তনশীল ধারা ও বাংলাদেশের আমদানি-রপ্তানি নীতিমালার সাম্প্রতিক পরিবর্তন বিষয়ে আলোচনা করেন। কর্মসূচিটি জ্ঞান, অভিজ্ঞতা ও শ্রেষ্ঠ আন্তর্জাতিক অনুশীলন বিনিময়ের একটি গতিশীল প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করে, যা বৈশ্বিক মানের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বাণিজ্য অর্থায়ন কার্যক্রমকে আরও শক্তিশালী করতে সহায়তা করবে।

এক্সপোর্ট অপারেশন্স, ট্রেড ফাইন্যান্স এবং কমপ্লায়েন্স বিশেষজ্ঞ মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম উপাত্ত বিশ্লেষণ ও দিকনির্দেশনার মাধ্যমে প্রশিক্ষণ কর্মসূচিটি পরিচালনা করেন। এছাড়াও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- পিবিএল ফাইন্যান্স (হংকং) লিমিটেড-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ শাহনেওয়াজ এবং প্রাইম ব্যাংক পিএলসি.-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হাসান ও. রশীদ।

এই উদ্যোগের মাধ্যমে পিবিএল ফাইন্যান্স (হংকং) আন্তর্জাতিক বাণিজ্য অর্থায়নে পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির পাশাপাশি জ্ঞান বিনিময় ও সক্ষমতা উন্নয়নের মাধ্যমে দেশের বাণিজ্যিক অগ্রগতিতে অবদান রাখার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করলো।

মন্তব্য

p
উপরে