× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
After 10 years and 6 months seven thousand handcuffs
google_news print-icon

১০ বছর ৭ মাস পর সাত হাজারের হাতছানি

১০-বছর-৭-মাস-পর-সাত-হাজারের-হাতছানি
পুঁজিবাজারের উত্থানে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে চলছে আনন্দের জোয়ার।
২০১০ সালের মহাধসের প্রতিক্রিয়ায় ২০১১ সালের ফেব্রুয়ারি সাত হাজারের নিচে নেমে আসার পর সূচক কখনও এতটা উঁচুতে ওঠেনি। ২০১১ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি সূচকের অবস্থা এর চেয়ে বেশি ছিল। সেদিন ডিএসইর প্রধান সূচক ছিল ৭ হাজার ১২৫ পয়েন্ট। বর্তমানে ডিএসইএক্স সূচক সে সময়ের ডিএসই সূচকের তুলনায় ২.৭৮ শতাংশ কম হয়। সেটি বিবেচনা করলে অবশ্য ডিএসই সূচক সবশেষ যখন সাত হাজার পয়েন্টের বেশি ছিল, তার চেয়ে উঁচুতে আজকের পুঁজিবাজার।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ-ডিএসইর সূচক এখন সাত হাজার ছুঁই ছুঁই। প্রায় পৌনে ১১ বছর পর এই মাইলফলক ছুঁতে যাচ্ছে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স।

তিন কর্মদিবস পতনের পর টানা তিন কর্মদিবস বেড়ে সূচক এখন ৬ হাজার ৯৮১ পয়েন্ট। তিন দিনে ৫৯ পয়েন্ট কমা নিয়ে উদ্বেগ তৈরি হলেও পরের তিনি দিনে বাড়ল যথাক্রমে ৪৫, ৪৭ ও ৬৪ পয়েন্ট।

লেনদেন শেষ হওয়ার কিছুক্ষণ আগে সূচক ৬ হাজার ৯৯১ পয়েন্টে উঠে গেলেও শেষ মুহূর্তের সমন্বয়ে তা কমে ১০ পয়েন্ট।

পর পর তিন দিন সূচকের সঙ্গে বেড়েছে লেনদেনও। টানা তিন দিন সূচক পতনের শেষ দিন সোমবার ১৬ কর্মদিবস পর লেনদেন দুই হাজার কোটি টাকার নিচে নেমে এসেছিল। এরপরের প্রতিদিনই লেনদেন আগের দিনকে ছাড়িয়ে গেছে।

সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবারও লেনদেন বেড়েছে আগের দিনের তুলনায় ১১০ কোটি টাকার বেশি। আবার তা আড়াই হাজার কোটি টাকা ছুঁই ছুঁই হয়ে গেছে।

২০১০ সালের মহাধসের প্রতিক্রিয়ায় ২০১১ সালের ফেব্রুয়ারিতে সাত হাজারের নিচে নেমে আসার পর সূচক কখনও এতটা উঁচুতে ওঠেনি।

২০১১ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি সূচকের অবস্থা এর চেয়ে বেশি ছিল। সেদিন ডিএসইর প্রধান সূচক ছিল ৭ হাজার ১২৫ পয়েন্ট।

ডিএসইর প্রধান সূচকের নাম এখন ডিএসইএক্স। ২০১৪ সালের ২৯ জানুয়ারি চালু হয় এই সূচক।

ডিএসইর তুলনায় ডিএসইএক্স সূচক কিছুটা কম হয়। যেদিন ডিএসইএক্স সূচক যেদিন চালু হয়, সেদিন সূচক ছিল ৪ হাজার ৫৫ পয়েন্ট। সেদিন ডিএসই সূচক ছিল ৪ হাজার ১৭১ পয়েন্ট। অর্থাৎ ডিএসইর তুলনায় ডিএসইএক্স সূচক ২.৭৮ শতাংশ কম হয়।

১০ বছর ৭ মাস পর সাত হাজারের হাতছানি
বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনের চিত্র

সেই হিসাব করলে ডিএসইএক্স সূচকের আজকের অবস্থান ২০১১ সালের ৩ ফেব্রুয়ারির অবস্থানকে ছাড়িয়ে যায়। আজকের সূচকের সঙ্গে ২.৭৮ শতাংশ যোগ হলে তা হয় ৭ হাজার ১৭৫ পয়েন্ট।

সূচক প্রায় পৌনে ১১ বছরের সর্বোচ্চ অবস্থানের দিন ব্যাংক খাত ফিরেছে উত্থানে। প্রকৌশল, ওষুধ ও রসায়ন, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, খাদ্য ও আনুষঙ্গিক এবং তথ্য প্রযুক্তি খাতেও গেছে ভালো দিন।

আগের দিনের ধারাবাহিকতায় লেনদেনে সেরা ছিল বিমা খাত। তবে কমেছে বেশিরভাগ শেয়ারের দর। বস্ত্র খাতে দেখা গেছে মিশ্র প্রবণতা। অল্প হলেও বেড়েছে বেশিরভাগ মিউচ্যুয়াল ফান্ডের দর।

অবশেষে ব্যাংক ও নন ব্যাংকের উত্থান

গত ২৩ আগস্টের পর থেকে ব্যাংক খাতে প্রায় প্রতিদিনই দাম কমেছে অল্প করে। আগে আগে দুই দিন বেড়েছিল দাম।

গত এক বছরে পুঁজিবাজারের সূচক প্রায় দ্বিগুণ হওয়ার পরেও সবচেয়ে ভালো লভ্যাংশ দেয়া এই খাতের এমন আচরণ এর আগেও দেখা গেছে।

অবশেষে দরপতনের ধাক্কা কাটিয়ে কোম্পানিগুলো এই কয়দিনে হারানো মূল্যের কিছুটা ফিরে পেল। দর বৃদ্ধির দিন বেড়েছে লেনদেনও।

ব্যাংকের মতো দর বেড়েছে আর্থিক খাতেও। তবে লেনদেন হয়েছে আগের দিনের মতোই।

ব্যাংক খাতে আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১৪৮ কোটি ৯০ লাখ টাকা। সেখান থেকে ৬৫ কোটি টাকা বেড়ে আজ হাতবদল হয়েছে ২১৪ কোটি ১২ লাখ টাকার শেয়ার।

১০ বছর ৭ মাস পর সাত হাজারের হাতছানি
২৩ আগস্টের পর এই প্রথম ব্যাংক খাতে চাঙাভাব দেখা গেছে

ব্যাংক খাতের ৩২টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দর বেড়েছে ২৪টির, কমেছে ৫টির আর অপরিবর্তিত ছিল বাকি তিনটির দর।

তবে শতকরা হিসেবে দর বৃদ্ধির হার খুব একটা বেশি নয়। এই খাতে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের দর সবচেয়ে বেশি বেড়েছে ৩.৯০ শতাংশ। শেয়ার দর ১২ টাকা ৮০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ১৩ টাকা ৩০ পয়সা।

এরপরই আছে এবি ব্যাংক, যার দর বেড়েছে ৩.৭৯ শতাংশ। শেয়ার মূল্য ১৫ টাকা ৮০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ১৬ টাকা ৪০ পয়সা।

স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের শেয়ার দর বেড়েছে ২.৯১ শতাংশ। আইসিবি ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার দর ৭ টাকা ১০ পয়সা থেকে ২.৮১ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৭ টাকা ৩০ পয়সা। ন্যাশনাল ব্যাংকের শেয়ার দর বেড়েছে ২.৪১ শতাংশ।

সেই তুলনায় আর্থিক খাতের কোম্পানিগুলোর দর বেড়েছে বেশি। মাইডাস ফাইনান্সের দর দিনের সর্বোচ্চ দরের সীমা ছুঁয়েছে। ৯.৩০ শতাংশ বেড়ে ১২ টাকা ৯০ পয়সার শেয়ার হয়েছে ১৪ টাকা ১০ পয়সা।

এ ছাড়া ফারইস্ট ফিনান্সের দর ৫.৪৩, আইপিডিসির ৫.৩৭ শতাংশ বেড়েছে।

এই খাতের ২৩টি কোম্পানির মধ্যে একটির লেনদেন স্থগিত। বাকিগুলোর মধ্যে বেড়েছে ১৬টির দর। কমেছে দুটির আর দুটি ছিল অপরিবর্তিত।

লেনদেন হয়েছে ১৮৩ কোটি ১৫ লাখ টাকা যা আগের দিন ছিল ১৮২ কোটি ৮ লাখ টাকা।

লেনদেনে আবার সেরা বিমা

গত কয়েক কার্যদিবস ধরে দর বৃদ্ধির তালিকায় থাকা বিমা খাতের শেয়ার দরে পতন হয়েছে বৃহস্পতিবার। লেনদেন হওয়া ৫১টি কোম্পানির মধ্যে ৩২টি কোম্পানির দর কমেছে। বেড়েছে ১৮টির। একটির দর ছিল অপরিবর্তিত।

সংশোধনের দিনও বিমা খাতের লেনদেন আগের দিনের মতোই ছিল অন্য যে কোনো খাতের তুলনায় বেশি হয়েছে। আজ হাতবদল হয়েছে ৪১৮ কোটি ৩৮ লাখ টাকা। আগের দিন অবশ্য এর চেয়ে বেশি ছিল। সেদিন লেনদেন ছিল ৪৭৭ কোটি ৪২ লাখ টাকা।

বিমা খাতের দর বৃদ্ধির তালিকায় ছিল ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্স, পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স, সোনার বাংলা ইন্স্যুরেন্স।

ইস্টার্নের দর বেড়েছে ৫.২৪ শতাংশ, পাইওনিয়ারের ৪.৪৪ শতাংশ, সোনারবাংলার ৪.৩০ শতাংশ।

সবচেয়ে বেশি দর হারিয়েছে জনতা ইন্স্যুরেন্সের; ৩.৮৭ শতাংশ। কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্সের দর কমেছে ২.৯৭ শতাংশ। এছাড়া তাকাফুল ইন্স্যুরেন্সের ২.৭২ শতাংশ, প্রাইম ইন্স্যুরেন্সের দর কমেছে ২.৭১ শতাংশ।

লেনদেন কমল মিউচ্যুয়াল ফান্ডে

মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলো তার ইউনিটধারীদের জন্য লোভনীয় লভ্যাংশ দিলেও তা আকৃষ্ট করতে পারছে না বিনিয়োগকারীদের। ফলে এ খাতের ইউনিটগুলোর দর উত্থানের চেয়ে পতনের দিকেই ধাবিত হচ্ছে বেশি।

বৃহস্পতিবার মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মোট লেনদেন হয়েছে ৪১ কোটি ১৮ লাখ। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৪৮ কোটি ৭৯ লাখ টাকা।

এদিন অবশ্য তিনটি ফান্ডের লেনদেন বন্ধ ছিল লভ্যাংশ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেটের কারণে। লভ্যাংশ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট শেষ করা দুটি ফান্ড লেনদেন শুরু করেছে আজ।

১০ বছর ৭ মাস পর সাত হাজারের হাতছানি
টানা দ্বিতীয়দিনের মতো লেনদেনে সেরা হলো বিমা খাত। তবে মুনাফা উত্তোলনের প্রবণতায় কমেছে দাম

ফান্ড দুটি হলো গ্রিনডেল্টা ও ডিবিএইচ মিউচ্যুয়াল ফান্ড। ইউনিটপ্রতি ১ টাকা ২০ পয়সা নগদ লভ্যাংশ দেয়া দুটি ফান্ডেরও দর কমেছে ৯০ পয়সা করে। নগদ লভ্যাংশের পরে কেন দর কমবে, এমন আলোচনার মধ্যে দ্বিতীয়বারের মতো এই ঘটনা ঘটল।

এর আগে ইউনিটপ্রতি ১ টাকা ৭৫ পয়সা করে নগদ লভ্যাংশ নেয়া এনএলআই মিউচ্যুয়াল ফান্ড দুই দিনে দর হারিয়েছে ২ টাকা। তবে আজ ১০ পয়সা ফিরে পেয়েছে।

এদিন লেনদেন ১৩টি ফান্ডের দর বেড়েছে। কমেছে ৮টির। দর পাল্টায়নি ১২টির। আগের দিনও কমেছিল মিউচ্যুয়াল ফান্ডের দর। সেদিন লেনদেনে ৮টি ফান্ডের দর বাড়লেও কমেছিল ১৭টি ফান্ডের।

অন্যান্য খাতের লেনদেন

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন হওয়া প্রকৌশল খাতের ৪২টি কোম্পানির মধ্যে দর কমেছে ৯টির। বেড়েছে ৩২টির।

লেনদেন হয়েছে ২৯৫ কোটি ৯২ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন ছিল ২৭৮ কোটি ৪৪ লাখ টাকা।

চাঙা ছিল ওষুধ ও রসায়ন খাত। ৩১টি কোম্পানির মধ্যে দর পতন হয়েছে ৫টির, বেড়েছে ২৫টির। হাতবদল হয়েছে ১৮৩ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ২৩২ কোটি ৬২ লাখ টাকা।

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ২৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২০টির, কমেছে ১টি। লেনদেন হয়েছে ১৪৩ কোটি ৪ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১৭১ কোটি ৪৩ লাখ টাকা।

বিবিধ খাতের ১৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম কমেছে ২টির, বেড়েছে ১২টির। হাতবদল হয়েছে ২১৮ কোটি ৮ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১৯৮ কোটি ৩৮ লাখ টাকা।

তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ১১টি কোম্পানির মধ্যে ১০টির দর বৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ১টির। হাতবদল হয়েছে ৫৪ কোটি ২৯ লাখ টাকা। আগের দিন হাতবদল হয়েছিল ৩৫ কোটি ৬৫ লাখ টাকা।

বস্ত্র খাতে ছিল মিশ্র প্রবণতা। ৫৮টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ২৭টির, কমেছে ২৫টির। লেনদেন হয়েছে ২৫৭ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। আগের দিন হাতবদল হয়েছিল ২২৯ কোটি ৯৩ লাখ টাকা।

সূচক লেনদেন

ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৬৪ দশমিক ৬৬ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৯৮১ দশমিক ০৫ পয়েন্টে।

শরিয়াহভিত্তিক কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসইএস ১২ দশমিক ৯৯ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৫০৮ পয়েন্টে।

বাছাই করা কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএস-৩০ সূচক ২২ দশমিক ১১ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৪৯৬ পয়েন্টে।

লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৪৭৪ কোটি টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ৩৬৬ কোটি টাকা।

চিটাগং স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ১৭১ দশমিক ৪১ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০ হাজার ৩২৮ পয়েন্টে। লেনদেন হয়েছে ৮৮ কোটি টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৯৯ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
যেখান থেকে পতন, তার কাছাকাছি সূচক, ফের বিমাময় বাজার
পুঁজিবাজার: এবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নজর বিশেষ তহবিলে
বিমা-বস্ত্রে দারুণ দিন, মিউচ্যুয়াল ফান্ড ধসাল গ্রামীণ টু
উৎকণ্ঠা কাটিয়ে স্বস্তি ফিরল পুঁজিবাজারে
শেয়ার কেনাবেচায় অনিয়ম: আইসিবি সিকিউরিটিজকে জরিমানা ৫ কোটি

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
At the end of the holidays the capital market starts with the big ups

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

তিন দিন ছুটি শেষে পুঁজিবাজারের প্রথম কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টায় সূচকের বড় উত্থান হয়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫৯ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১১ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২০ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে ১৪০ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে।

এ সময় ২৫৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ৪৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭০টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকার মতোই উত্থানের মধ্য দিয়ে চলছে চট্টগ্রামের লেনদেন, সার্বিক সূচক বেড়েছে ৭২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৫৬টি কোম্পানির মধ্যে ৩২টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ১২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
In the first hour of the capital market the rise in the index has risen to most companies

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ৪ পয়েন্ট।

দিনের শুরুতেই দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৮৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে ১৩০ কোটি টাকার ওপরে শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় লেনদেনে অংশ নেয়া ৭৯ কোম্পানির মধ্যে ৪৫ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রামে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১ কোটি ১৯ লাখ টাকা।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The government will form a committee to find a long term financing way from the capital market

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজে বের করতে, একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট গড়ে তুলতে এবং ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা কমাতে শিগগিরই একটি যৌথ কমিটি গঠন করবে সরকার।

বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মধ্যে গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কমিটিতে অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বিএসইসির প্রতিনিধিরা থাকবেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির কর্মকর্তা বলেন, বৈঠকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে পুঁজিবাজারের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর বিষয়ে আলোচনা হয়।

তারা বলেন, ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি কমিয়ে দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন সংগ্রহের সুযোগ কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এ সময় দীর্ঘমেয়াদি মূলধন কীভাবে এবং কোনো প্রক্রিয়ায় পুঁজিবাজার থেকে সরবরাহ করা যেতে পারে সে বিষয় বিস্তারিত আলোচনা হয়। এছাড়াও দেশে একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠা এবং এর তারল্য বৃদ্ধির বিষয়েও আলোচনা হয়।

সবশেষে, এসব বিষয়ে করণীয় নির্ধারণে একটি যৌথ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. হাবিবুর রহমান, গভর্নরের উপদেষ্টা মো. আহসান উল্লাহ, বিএসইসি চেয়ারম্যান খোন্দকার রাশেদ মাকসুদ ও কমিশনার ফারজানা লালারুখসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

p
উপরে