× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Unrealized Gain Grameen Two gave the responsibility to DSE
google_news print-icon

আনরিয়েলাইজড গেইন: দায় ডিএসইকে দিল গ্রামীণ টু

আনরিয়েলাইজড-গেইন-দায়-ডিএসইকে-দিল-গ্রামীণ-টু
গ্রমীণ টু পরিচালনা করা সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি এইমস বাংলাদেশ মোট দুটি মিউচ্যুয়াল ফান্ড পরিচালনা করে। দুটিই এবার যে লভ্যাংশ দিয়েছে, তাতে আয়ের যে হিসাব দিয়েছে, তার সিংহভাগ ছিল আনরিয়েলাইজড গেইন।
কেন গ্রামীণ টু প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক হিসাবে আনরিয়েলাইজড গেইনের বিষয়টি উল্লেখ করল না- এমন প্রশ্নে ফান্ডটির ব্যবস্থাপনা করা এইমস বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী বলেন, তারা বিষয়টির উল্লেখ করেছেন। তবে ডিএসই সেটি আংশিক প্রকাশ করেছে। অবশ্য ডিএসইর একজন কর্মকর্তা বলেছেন, যেভাবে তাদের কাছে হিসাব আসে, সেভাবেই প্রকাশ করা হয়। এখানে অন্য কিছু হয়েছে কি না, সেটি পরে দেখে জানানো যাবে।

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত মিউচ্যুয়াল ফান্ড গ্রামীণ টুর প্রান্তিক হিসেবে ‘আনরিয়েলাইজড গেইন’ এর বিষয়টি উল্লেখ না করার দায় এর সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি এইম বাংলাদেশ দিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে। তাদের দাবি, তারা প্রতি প্রান্তিকেই বিষয়টি উল্লেখ করেছিল। কিন্তু ঢাকা ও চিটাগং স্টক এক্সচেঞ্জে সংক্ষিপ্ত আকারে হিসাব প্রকাশ হয়েছে।

এই ফান্ডটি ২০২০ সালের জুলাই থেকে গত ৩০ জুন পর্যন্ত আয়ের ওপর যে লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে, তাতে তারা উল্লেখ করেছে, এই সময়ে ইউনিটপ্রতি তাদের আয় ৬ টাকা ৮ পয়সা। তবে এর পুরোটা তারা হাতে পায়নি। শেয়ার বিক্রি করে বা নগদ লভ্যাংশ বা অন্য বিনিয়োগ থেকে আয়ের ১ টাকা ২১ পয়সা করে আয় হাতে এসেছে। এটাকে বলে রিয়েলাইজড গেইন। বাকি ৪ টাকা ৮৭ পয়সা তাদের আনরিয়েলাইজড গেইন। অর্থাৎ আয় হতে পারত যদি তারা ৩০ জুনের মধ্যে শেয়ার বিক্রি করত।

কিন্তু লভ্যাংশ আসে রিয়েলাইজড গেইনের ওপর। ফলে বিনিয়োগকারীরা প্রত্যাশিত লভ্যাংশ পাননি।

ইউনিটপ্রতি ১ টাকা ৩০ পয়সা লভ্যাংশ মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ক্ষেত্রে খুব একটা খারাপ, তা বলা যাবে না। তবে তৃতীয় প্রান্তিকে ইউনিটপ্রতি ৩ টাকা ৩৯ পয়সা আয় দেখে আরও বেশি লভ্যাংশ পাওয়ার আশা ছিল বিনিয়োগকারীদের।

এর কারণ, চতুর্থ প্রান্তিকে সূচক বেড়েছে ৮৮০ পয়েন্ট। গ্রোথ ফান্ড হওয়ায় আয়ের যদি ৫০ শতাংশও লভ্যাংশ আসে, তাহলেও ইউনিটে আড়াই টাকা, আর যদি ৭০ শতাংশ আসে, তাহলে ৩ টাকার বেশি লভ্যাংশ আসবে-এমন প্রত্যাশায় বিনিয়োগকারীরা বেশি টাকা দিয়ে ইউনিট কিনেছেন। কিন্তু লভ্যাংশ ঘোষণার পর ধাক্কা খেল ইউনিটধারীরা।

গ্রামীণ টুর ব্যবস্থাপনা থাকা সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি এইমস বাংলাদেশ জানায়, এই ফান্ডের আয়ের ৮০ শতাংশই আসলে আনরিয়েলাইজড।

লভ্যাংশ ঘোষণা সংক্রান্ত এই ট্রাস্টি বৈঠক হয়েছে গত রোববার। বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর থেকেই ক্ষোভ তৈরি হয় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে। কেন গ্রামীণ টু এই বিষয়টি প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক হিসাবে প্রকাশ করল না, সে প্রশ্ন করতে থাকেন তারা। পুঁজিবাজারকেন্দ্রিক ফেসবুক পেজেগুলোতে ক্ষোভ প্রকাশ করতে থাকে।

সোমবার পুঁজিবাজারে লেনদেন বন্ধ ছিল। ফলে লভ্যাংশ সংক্রান্ত ঘোষণার প্রভাব পড়ে মঙ্গলবার। এক দিনে ইউনিটপ্রতি দর হারায় ৩ টাকা বা ১৪.২৮ শতাংশ।

আনরিয়েলাইজড গেইন: দায় ডিএসইকে দিল গ্রামীণ টু
গ্রামীণ টুর লভ্যাংশের বিজ্ঞপ্তিতে আয়ের ৮০ শতাংশ আনরিয়েলাইজড গেইন হিসেবে দেখানো হয়

এমনিতে কোনো শেয়ার বা ইউনিটের মূল্য ১০ শতাংশের বেশি কমার সুযোগ না থাকলেও লভ্যাংশ সংক্রান্ত ঘোষণার পর লেনদেন বলে আজ দাম বাড়া-কমার কোনো প্রান্তসীমা ছিল না।

২১ টাকা থেকে ১৮ টাকায় নেমে আসা ইউনিটমূল্য এক পর্যায়ে নেমে এসেছিল ১৭ টাাক ৫০ পয়সায়। সেখান থেকে পরে ৫০ পয়সা বাড়ে।

একজন বিনিয়োগকারী হতাশা প্রকাশ করে লিখেন, তিনি ১৭ টাকা ৫০ পয়সা করে বিক্রি করে ২৪ হাজার ৮০০ টাকা লোকসান দিয়েছেন। গ্রামীণ টুর কর্তৃপক্ষ কেন এটা করল সেটা তিনি বুঝে উঠতে পারছেন না।

এইমস যা বলছে

গ্রামীণ টুর ব্যবস্থাপনায় থাকা এইমস বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইয়াওয়ার সাঈদ নিউজবাংলাকে বলেন, ‘প্রতি প্রান্তিক ও সাপ্তাহিক ভিত্তিতে আয় ডিএসই ও সিএসইতে প্রকাশ করা হয়। সেখানে আমাদের রিয়ালাইস ও আন রিয়ালাইস সব হিসাব যুক্ত থাকে।’

তাহলে কেন প্রান্তিক হিসাবে এটা প্রকাশ করা হয়নি?- এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমরা ডিএসইতে আমাদের সম্মিলিত আয়সহ দুই ধরনের আয়ই দিয়ে থাকি। কিন্ত ডিএসই থেকে শুধু একটি অংশ প্রকাশ করা হয়।’

অন্য এক প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমাদের কাছে থাকা সব ইউনিটের বিপরীতে যদি লভ্যাংশ দিতে হয় তাহলে সব বিক্রি করে তারপর তা করতে হবে, যা কখনও যৌক্তিক হবে না। আমরা সে অনুযায়ীই করছি। এর সুফল বিনিয়োগকারীরা পান সব সময়। গত বছর যখন সব মিউচ্যুয়াল ফান্ড নো ডিভিডেন্ড ঘোষণা করল, তখন একমাত্র আমরা গ্রামীণ টুর ইউনিটধারীদের ৭ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছি।’

ডিএসইর কাছ থেকে সুনির্দিষ্ট তথ্য মেলেনি

গ্রামীণ টুর প্রান্তিক হিসাবে আনরিয়েলাইজড গেইনের বিষয়টি উল্লেখ থাকলে কেন তা প্রকাশ করা হলো না, সে বিষয়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ কর্তৃপক্ষ-ডিএসইর কোনো সুনির্দিষ্ট জবাব পাওয়া যায়নি।

বিষয়টি নিয়ে জানতে চাইলে একজন উপমহাব্যবস্থাপক নাম প্রকাশ না করার অনুরোধ করে নিউজবাংলাকে বলেন, ‘প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে কোনো তথ্য পাঠালে তা সেভাবেই দেয়ার বিধান আছে। তবে চাইলে যে অংশটুকু প্রয়োজন সে অংশটুকুই দেয়া যায়। এক্ষেত্রে আইনগত কোনো বিধিনিষেধ নেই। গ্রামীণ টুর ক্ষেত্রে কী হয়েছে, তা এই মুহূর্তে বলা সম্ভব নয়। বিষয়টি দেখে বলতে হবে।’

আনরিয়েলাইজড গেইন: দায় ডিএসইকে দিল গ্রামীণ টু
গ্রামীণ টুর তিনটি প্রান্তিকের হিসাব, যাতে আয়ের সিংহভাগ যে আনরিয়েলাইজড গেইন, তার উল্লেখ নেই

মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলোর সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানির ওয়েবসাইটে প্রতি সপ্তাহের ও প্রান্তিক হিসাবের নোটিশ থাকে। কিন্তু লভ্যাংশ ঘোষণার পর গ্রামীণ টু পরিচালনা করা এইমসের ওয়েসবাইটে ঢোকা যাচ্ছে না। ক্লিক করলে ব্যান্ডউইথ লিমিট এক্সিড দেখাচ্ছে।

প্রান্তিক ঘোষণার পর ইউনিট মূল্য বেড়েছে যেভাবে

গত বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তিন মাসে গ্রামীণ টুর প্রান্তিক আয় প্রকাশ করা ছিল ৩ টাকা ৭ পয়সা। সে সময় ইউনিটপ্রতি মূল্য ছিল ১৪ টাকা ১০ পয়সা।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত আয় আরও বাড়ে ৯৫ পয়সা। আর ভালো লভ্যাংশের আশায় বিনিয়োগকারীরা আরও বেশি দামে ইউনিট কিনতে আগ্রহী ছিল বলে দাম বেড়ে হয় ১৬ টাকা ৮০ পয়সা।

জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত ইউনিটপ্রতি ১০ পয়সা লোকসান দেয়ার পর দাম খানিকটা কমে হয় ১৫ টাকা ৯০ পয়সা।

এরপর এপ্রিল থেকে পুঁজিবাজার ক্রমাগত উত্থানে থাকায় গ্রামীণের আয় আরও বাড়বে ভেবে আরও বেশি দামে ইউনিট কিনতে থাকেন বিনিয়োগকারীরা।

আনরিয়েলাইজড গেইন: দায় ডিএসইকে দিল গ্রামীণ টু
প্রান্তিক হিসাব দেয়ার পর ভালো লভ্যাংশের আশায় বেশি দামে ইউনিট কিনেছেন বিনিয়োগকারীরা

৪ এপ্রিল ইউনিটপ্রতি দাম ছিল ১৪ টাকা ৯০ পয়সা। এরপর সূচকের বৃদ্ধির সঙ্গে তাল মিলিয়ে দাম বাড়তে থাকে গ্রামীণ টুর।

এর মধ্যে বিভিন্ন মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লভ্যাংশ চলে আসতে থাকে। ফান্ডগুলোর সিংহভাগই এবার রেকর্ড পরিমাণ আয় করেছে। আর গত বছরের লোকসান সমন্বয় করেও বেশিরভাগ ফান্ডই লভ্যাংশ দিয়েছে রেকর্ড পরিমাণ।

এ জন্য গ্রামীণ টু নিয়ে আগ্রহ আরও বাড়ে। এর কারণ, আগের বছর তাদের কোনো লোকসান ছিল না। ফলে এবারের পুরো আয়ের ওপরই লভ্যাংশ আসবে-এই বিষয়টি ধরে নিয়ে তারা হিসাবনিকাশ করতে থাকে কী পরিমাণ লভ্যাংশ আসবে।

৪ এপ্রিল থেকে লভ্যাংশ ঘোষণার দুই দিন আগে গ্রামীণ টুর ইউনিটপ্রতি দাম বাড়ে ৬ টাকা ৫০ পয়সা বা ৪৩ দশমিক ৬২ শতাংশ। এই সময়ে আর কোনো মিউচ্যুয়াল ফান্ডের দাম এত বেশি বাড়েনি।

তবে লভ্যাংশ ঘোষণার বিজ্ঞপ্তি আসার পর হতাশ হয় বিনিয়োগকারীরা।

আরও পড়ুন:
৪ টাকা আয় করে ১ টাকা ৫ পয়সা লভ্যাংশ রিলায়েন্স ওয়ানের
৬ টাকা আয় করে ১ টাকা ৩০ পয়সা লভ্যাংশ গ্রামীণ টুর
রেইসের লভ্যাংশে মিউচ্যুয়াল ফান্ডে ফের আগ্রহ
রেইসের ১০ মিউচ্যুয়াল ফান্ডের আকর্ষণীয় লভ্যাংশ

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পুঁজিবাজারে চলতি সপ্তাহ মোটেই ভালো কাটছে না বিনিয়োগকারীদের। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের পতনের পর নববর্ষের ছুটি শেষে দ্বিতীয় কার্যদিবসেও বড় পতনের মুখে পড়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রাম—দেশের উভয় পুঁজিবাজার। এদিন কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৩৭ পয়েন্ট। মন্দাবস্থা চলছে বাকি দুই সূচকেও। শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১০ এবং বাছাইকৃত শেয়ারের ব্লু-চিপ সূচক কমেছে ১৮ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭টি কোম্পানির মধ্যে সিংহভাগের দরপতন হয়েছে। আজ ৯৮টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর হারিয়েছে ২৫৫টি কোম্পানি এবং অপরিবর্তিত ছিল ৪৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসেবে ‘এ’, ‘বি’ ও ‘জেড’—তিন ক্যাটাগরিতেই প্রধান্য পেয়েছে দর কমা কোম্পানির সংখ্যা। বিশেষ করে ‘বি’ ক্যাটাগরির ৮৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ১১টির এবং কমেছে ৬৭টির; আর লেনদেন অপরিবর্তিত ছিল ৫টি কোম্পানির।

লেনদেন হওয়া ৩৬টি মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে বেশিরভাগেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। মাত্র ৭টি কোম্পানির ইউনিটের দাম বৃদ্ধি হয়েছে, কমেছে ২৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৫টির।

ডিএসইর ব্লক মার্কেটে আজ ২৬টি কোম্পানির মোট ৪৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ২৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে মারিকো বাংলাদেশ।

ডিএসইতে সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। সারা দিনে মোট ৪৪৬ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, গতদিন যার পরিমাণ ছিল ৪১৪ কোটি টাকা।

৯.৯৪ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ারের তালিকায় আছে রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেড। ১৪২.৯০ টাকায় লেনদেন শুরু হয়ে দিন শেষে কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দাম বেড়ে হয়েছে ১৫৭.১০ টাকা।

অন্যদিকে, ৯.৯৬ শতাংশ দর হারিয়ে আজ একেবারে তলানিতে ঠাঁই হয়েছে খান ব্রাদার্সের। প্রতিটি শেয়ার ১৩৪.৫০ টাকা দরে লেনদেন শুরু হলেও দিন শেষে দাম কমে ১২১.১০ টাকায় ক্রয়-বিক্রয় হয়েছে।

চট্টগ্রামেও বড় পতন

.ঢাকার মতো চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচকের বড় পতন হয়েছে। সারা দিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ১০০ পয়েন্ট।

লেনদেন অংশ নেওয়া ২১১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৪টির, বিপরীতে দাম কমেছে ১৩৫টির এবং ২২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল অপরিবর্তিত।

সূচকের পাশাপাশি সিএসইতি আজ লেনদেনও কমেছে। গত কার্যদিবসে ১৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হলেও মঙ্গলবার তা কমে ৭ কোটি টাকায় নেমেছে।

এদিন ৯.৯৫ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে আর্থিক মূল্যে শীর্ষ শেয়ার হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে ইস্টার্ন ক্যাবলস লিমিটেড। অপরদিকে ৯.৭৭ শতাংশ দর হারিয়ে তলানিতে নেমেছে দেশবন্ধু পলিমার লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The index has dropped again in the capital market of Dhaka Chittagong

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে আবারও সূচকের পতন ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে। দুই পুঁজিবাজারে সবকটি সূচক কমলেও বেড়েছে সামগ্রিক লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ২ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়া ভিত্তিক ডিএসএস ১ পয়েন্ট এবং ডিএস-৩০ কমেছে আধা পয়েন্টের বেশি।

সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের। ৩৯৫ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫০, বিপরীতে দাম কমেছে ১৮৬ কোম্পানির। সারাদিনের লেনদনে দাম অপরিবর্তিত ছিল ৫৯ কোম্পানির শেয়ারের।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ এবং জেড ক্যাটাগরির বেশিরভাগ শেয়ারেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। বি ক্যাটাগরিতে দাম বেড়েছে অধিকাংশ শেয়ারের। মধ্যম মানের শেয়ারের এই ক্যাটাগরিতে লেনদেন হওয়া ৮২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৯, কমেছে ৩৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে তালিকাভুক্ত ৩৬ কোম্পানির ২৪টিরই দাম ছিল উর্ধ্বমুখী। দাম কমেছে ৪ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮ কোম্পানির।

ব্লক মার্কেটে লেনদেন হওয়া ২৬ কোম্পানির ২৬ কোটি ৯২ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এরমধ্যে ব্যাংক এশিয়া সর্বোচ্চ ১০ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার ব্লক মার্কেটে বিক্রি করেছে।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে ১০ শতাংশ দাম বেড়ে শীর্ষে আছে প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড। অন্যদিকে ৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ দাম হারিয়ে তলানিতে তাল্লু স্পিনিং মিলস।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো পতন হয়েছে চট্টগ্রামের সূচকেও। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১ পয়েন্টের বেশি।

তবে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে সিএসই'র বাজারে। সারাদিনে সিএসইতে মোট ৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।

লেনদেনে অংশ নেয়া ১৯৩ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৬, কমেছে ৭৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ২৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষে আছে পদ্মা ইসলামি লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড এবং ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ দাম কমে তলানিতে বিচ হ্যাচারি লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market In the first hour of the rise in Dhaka the fall in Chittagong

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন ডিএসই ও সিএসইর লোগো। কোলাজ: ইউএনবি
শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকার পুঁজিবাজারে প্রধান সূচকের উত্থান হলেও সার্বিক সূচক কমেছে চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১ ও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক কমেছে ১১ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩১, কমেছে ৬৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া ৭০ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪০, কমেছে ১৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৭৩ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market More than 1 crore transactions in two hours

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন প্রতীকী ছবি
লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

টানা দুই দিন উত্থানের পর তৃতীয় দিন মঙ্গলবারও ঢাকার পুঁজিবাজারে বইছে সুবাতাস।

সূচক বৃদ্ধির পাশাপাশি লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় শেয়ার ও ইউনিট ক্রয়-বিক্রয় ছাড়িয়েছে ৩০০ কোটি টাকা।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৪৭ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক ডিএসইএস এবং ব্লু-চিপ কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট করে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারেও বইছে চনমনে হাওয়া। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১০২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৭ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৭, কমেছে ৫১ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৯ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে সিএসইতে ৮ কোটি ৮০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়।

আরও পড়ুন:
সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Week transaction began in Chittagong to fall in Dhaka

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে ডিএসই ও সিএসইর লোগোর মাঝে সূচকের উত্থানের গ্রাফিক্স। ছবি: ইউএনবি
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রবিবারের লেনদেনে সূচকের উত্থান হয়েছে ঢাকার পুঁজিবাজারে; বেড়েছে সবকটি সূচক।

অন্যদিকে চট্টগ্রামে পতন দিয়ে শুরু হয়েছে লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে এবং বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপ সূচকের উত্থান হয়েছে ৫ পয়েন্ট।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় দাম বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের। দরবৃদ্ধির ২৪৫ কোম্পানির বিপরীতে দর কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৫৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ডিএসইতে দিনের শুরুতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৯০ কোটি টাকা।

অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেন হওয়া ১০২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৫, কমেছে ২৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম দুই ঘণ্টায় লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market Starting the week with rise

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু প্রতীকী ছবি
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

গত সপ্তাহের উত্থানের ধারা ধরে রেখে এ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ঢাকা ও চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন হয়েছে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে থাকলেও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক বেড়েছে ৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৯, কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর ৩০ মিনিটে ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ৫০ কোটি টাকা। ঢাকার মতোই চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২২, কমেছে ৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম আধা ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৩০ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সব সূচকের পতন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান, চট্টগ্রামে বড় পতন
উত্থানের ধারা বজায় রেখে পুঁজিবাজারে লেনদেন

মন্তব্য

p
উপরে