গত ৪ এপ্রিলের পর প্রথমবারের মতো ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সূচক পড়ল টানা তিন কর্মদিবস। ধারণা করা হচ্ছে, টানা বাড়তে থাকা পুঁজিবাজারে হঠাৎ এই ছন্দপতন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একটি পদক্ষেপকে কেন্দ্র করে।
করোনায় আর্থিক খাতে প্রণোদনার অর্থ অনুৎপাদনশীল খাতে ব্যয়সহ নানা বিষয়ে ছয়টি ব্যাংক ও তিনটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করবে বলে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশের পর ২৫ আগস্ট লেনদেন চলাকালে শেষ সোয়া ঘণ্টায় এই পতন শুরু হয়।
সেদিন সূচক আগের দিনের চেয়ে ৩৫ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৯১৯ পয়েন্টে উঠে ৭ হাজার পয়েন্টের মাইলফলকের দিকে ছুটছিল। কিন্তু অবিশ্বাস্যভাবে শেষ ১ ঘণ্টা ১১ মিনিটে ৪১ পয়েন্ট কমে যায় সূচক।
আগের দিনের চেয়ে ৫ পয়েন্ট কমে লেনদেন শেষ হলেও সেদিন বিষয়টি খুব একটি গুরুত্ব পায়নি। কিন্তু পরের দিন সেখান থেকে আরও ২৭ পয়েন্ট সূচকের পতনে চিন্তার ভাঁজ তৈরি হয় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে। দেখা দেয় উদ্বেগ।
রোববার সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসে সূচক ধরে রাখার লড়াই চলেছে দুপুর ১২টা পর্যন্ত। কিন্তু এরপর আর সেই লড়াইটা হয়নি। আগের দুই দিনের ধারাবাহিকতায় সূচকের পতন বেশি হয় বেলা দেড়টার পর। শেষ এক ঘণ্টায় সূচক পড়েছে ১৯ পয়েন্ট।
দিন শেষে আগের দিনের তুলনায় ২৭ পয়েন্ট কমে সূচকের অবস্থান দাঁড়ায় ৬ হাজার ৮২৩ পয়েন্ট।
টানা তিন কর্মদিবসে সূচক পড়ল ৫৯ পয়েন্ট।
তিন কর্মদিবস সূচকের পতনের দিন লেনদেন কমেছে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে। ১৬ কর্মদিবস পর তা প্রথমবারের মতো নামল দুই হাজার কোটি টাকার নিচে।
গত ২৯ জুলাই ১ হাজার ৫২১ কোটি টাকা লেনদেনের পর প্রতিদিনই তা ছিল দুই হাজার কোটি টাকার বেশি। এই ১৬ দিনের ১০ দিন ছিল আড়াই হাজার কোটি টাকার বেশি, আর দুই দিন তিন হাজার কোটি টাকা ছুঁইছুঁই।
এর আগে শেষবার পরপর তিন কর্মদিবস সূচক পড়েছিল মার্চের শেষ থেকে এপ্রিলের শুরু পর্যন্ত।
গত ৩১ মার্চ সূচক পড়েছিল ৯৫ পয়েন্ট। পরের কর্মদিবস ১ এপ্রিল পড়ে ৮ পয়েন্ট আর এর পরের কর্মদিবস ৪ এপ্রিল পড়ে ১৮২ পয়েন্ট।
সে সময় সূচক পড়েছিল লকডাউন-আতঙ্কে। ৫ এপ্রিল থেকে চলাচলে বিধিনিষেধ শুরু হলে পুঁজিবাজারে লেনদেন স্থগিত হয়ে যেতে পারে, এমন আশঙ্কায় কম দামে শেয়ার ছেড়ে দিয়েছিলেন বিনিয়োগকারীরা।
তবে এখন চাঙা পুঁজিবাজারে তৈরি হয়েছে অন্য দুশ্চিন্তা। এমনিকেই বাড়তে থাকা পুঁজিবাজার সংশোধনে যেতে পারে বলে কয়েক দিন ধরে আলোচনা ছিল। এর পাশাপাশি যোগ হয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা নিয়ে উদ্বেগ।
পুঁজিবাজারের সূচক গত ২৭ জুন থেকেই টানা বাড়ছে। মাঝেমধ্যে এক বা দুই দিন সূচক সামান্য কমলেও পরের দিনই বেড়ে গেছে যতটা কমেছে তার চেয়ে বেশি। আর ২৪ আগস্ট পর্যন্ত সূচক বাড়ে ৮৪২ পয়েন্ট।
পুঁজিবাজারে সাধারণত একটি নির্দিষ্ট সময়ে উত্থানের পর সংশোধন হয়। তাই এটি স্বাভাবিক সংশোধন বলেও ধারণা করছেন কেউ কেউ।
টানা তিন কর্মদিবস পতনের দিন পুঁজিবাজারে স্বল্প মূলধনি, লোকসানি কোম্পানির আবার রাজস্ব দেখা গেছে। নিয়মিত লভ্যাংশ দিয়ে আসা মৌলভিত্তির কোম্পানির দর ছিল না বললেই চলে। আরও দর হারিয়েছে ব্যাংক, বস্ত্র, মিউচ্যুয়াল ফান্ড। দুই দিন উত্থান শেষে আর্থিক খাতে প্রায় সব কোম্পানির দর কমেছে। বিমা, আর্থিক, জ্বালানি, ওষুধ ও রসায়ন খাতেও দিনটি গেছে বাজে।
দিন শেষে যতগুলো কোম্পানির শেয়ার ও ফান্ডের ইউনিটের দাম বেড়েছে, কমেছে তার দেড় গুণেরও বেশি।
দুই নিয়ন্ত্রক সংস্থার মধ্যে ‘দ্বন্দ্ব’
চলতি মাসের মাঝামাঝি সময় থেকেই কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অবস্থান নিয়ে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির মধ্যে অসন্তোষ তৈরি হয়। গত ১২ আগস্ট বাংলাদেশ ব্যাংক একটি আদেশ জারি করে। এতে পুঁজিবাজারে ব্যাংকগুলোর নিজস্ব ও সাবসিডিয়ারি কোম্পানিসহ কোন খাতে অর্থ বিনিয়োগ করা হচ্ছে, সে তথ্য দৈনিক ভিত্তিতে বাংলাদেশ ব্যাংককে অবহিত করতে হবে। প্রতিদিন বিকেল ৫টার মধ্যে ব্যাংকগুলোকে এ তথ্য জানাতে বলা হয়।
বিষয়টি বিএসইসির পছন্দ হয়নি, তা তাদের নানাভাবে স্পষ্ট হয়েছে। আনুষ্ঠানিক বক্তব্য না দিয়ে তিন দিনের মাথায় বিএসইসি পুঁজিবাজার নিয়ে কাজ করে এমন প্রতিবেদকদের কাছে ২০১২ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারির একটি নির্দেশনা আবার পাঠায়।
ওই নির্দেশনায় বলা হয়েছিল, পুঁজিবাজারকে প্রভাবিত করবে, এমন সিদ্ধান্ত কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান একা একা নেবে না। সব পক্ষের সঙ্গে সমন্বয় করে নিতে হবে।
সেই নির্দেশনার পর বিএসইসি চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত-উল ইসলাম স্পষ্ট করেই বলেছেন, তিনি মনে করেন পুঁজিবাজার অতিমূল্যায়িত নয়। বাজারের আরও অনেক দূর যাওয়ার সুযোগ আছে। আর পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগসীমা যত দেয়া আছে, তার চেয়ে বেশি তো দূরের কথা, তার এক-চতুর্থাংশ বিনিয়োগ করেছে ব্যাংকগুলো।
পুঁজিবাজার বিশ্লেষক আবু আহমেদ নিউজবাংলাকে বলেন, ‘পতনের পেছনে বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন সময়ের সিদ্ধান্ত পুঁজিবাজারে প্রভাব ফেলে এটি সত্য। কারণ কিছুদিন আগে ব্যাংকের বিনিয়োগ বাংলাদেশ ব্যাংককে জানাতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া ব্যাংকের বিনিয়োগ তদারকির সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। কিছুদিন আগে বলা হয়েছে, প্রণোদনার টাকা পুঁজিবাজারে এসেছে।
‘এগুলো বাংলাদেশ ব্যাংকের একরোখা সিদ্ধান্ত। কারণ, পুঁজিবাজার শুধু ব্যাংকের টাকায় চলে না। এখানে অনেক স্টেকহোল্ডার আছে। আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে ব্যাংকের গুরুত্ব বেশি। এ ক্ষেত্রে ব্যাংকের বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সিদ্ধান্ত বিনিয়োগকারীদের বেশি প্রভাবিত করে থাকে। তবে বিএসইসি ও বাংলাদেশ ব্যাংকের মধ্যে সমন্বয় আছে বলা হয়েছে, বাস্তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে তা অনুপস্থিত দেখা যায়।’
তিনি বলেন, ‘সরকারের উচিত হবে পুঁজিবাজারের উন্নয়নের বিভিন্ন সিদ্ধান্তের পাশাপাশি এই দুই সংস্থার মধ্যেও যেন সমন্বয় থাকে সেদিকে নজর দেয়া। তা না হলে পুঁজিবাজারে পতন হলে বাংলাদেশ ব্যাংকের সম্পৃক্ততার যে অভিযোগ তা সব সময় সামনে আসবে।’
অন্য খাতের চেয়ে আগ্রহ বিমায়
সপ্তাহের শুরুতে পুঁজিবাজারে অন্য যেকোনো খাতের তুলনায় ভালো অবস্থায় ছিল বিমা খাতের কোম্পানিগুলো। ফলে দর বৃদ্ধির প্রথম সারিতে উঠে আসে বিমার শেয়ার।
এই খাতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৩৮ কোটি ৪ লাখ টাকা। ২১টি বিমা কোম্পানির শেয়ারের দর কমেছে। দর পাল্টায়নি দুটির। বাকি ২৭টি কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে। আগের কার্যদিবসে বিমা খাতের মোট লেনদেন হয়েছিল ২২২ কোটি ৯১ লাখ টাকা।
দর বৃদ্ধিতে এগিয়ে ছিল বিমা খাতের ক্রিস্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স, যার শেয়ার প্রতি দর ৫৬ টাকা ৪০ পয়সা থেকে বেড়ে ৬.৭৩ শতাংশ দর বেড়ে হয়েছে ৬০ টাকা ২০ পয়সা।
এরপরই ছিল পূরবী জেনালের ইন্স্যুরেন্স, যার দর ৪৭ টাকা ১০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ৪৯ টাকা ৭০ পয়সা।
পদ্মা লাইফের শেয়ার দর বেড়েছে ৪.৩২ শতাংশ, ৪৩ টাকা ৯০ পয়সা থেকে হয়েছে ৪৫ টাকা ৮০ পয়সা।
রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের ৪.১১ শতাংশ, ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্সের ৩.৫৯ শতাংশ বেড়েছে।
আরও দর হারিয়েছে ব্যাংক
গত বৃহস্পতিবার ব্যাংক খাতের মোট লেনদেন হয়েছিল ২০২ কোটি ৩৭ লাখ টাকা। আজ তা য়েছে ১১২ কোটি ৮৩ লাখ টাকা। একদিনে বিনিয়োগ কমেছে ৮৯ কোটি ৫৪ লাখ টাকা।
দর বৃদ্ধিতে ছিল শুধু আইসিবি ইসলামী ব্যাংক ও মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক। দর পাল্টায়নি চারটির। বাকি ২৬টি ব্যাংকের ঢালার শেয়ার দর কমেছে।
সবচেয়ে বেশি দর হারিয়েছে নতুন তালিকাভুক্ত সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার ব্যাংক। ৮.৯৪ শতাংশ হারিয়ে শেয়ার দর ২৪ টাকা ৬০ পয়সা থেকে হয়েছে ২২ টাকা ৪০ পয়সা।
এনআরবিসি ব্যাংকের শেয়ার দর কমেছে ৩.১৯ শতাংশ। ২৮ টাকা ২০ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ২৭ টাকা ৩০ পয়সা।
ডাচবাংলা ব্যাংকের শেয়ার দর ৩.০১ শতাংশ ও ন্যাশনাল ব্যাংকের দর কমেছে ২.৩৫ শতাংশ।
আর্থিক খাত ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডেরও পতন
৫৮ কোটি ১২ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে লেনদেন হওয়া ৩৬টি মিউচ্যুয়াল ফান্ডে। এর মধ্যে দর বেড়েছে মাত্র তিনটির। পাল্টায়নি ১৩টির। বাকি ২০টির দর হারিয়েছে।
যদিও সম্প্রতি সময়ে মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলো তার ইউনিটধারীদের ভালো লভ্যাংশ দেয়ার খবর আসছিল। বৃহস্পতিবার মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মোট লেনদেন হয়েছিল ১১৪ কোটি ৯০ লাখ টাকা।
প্রায় আট কার্যদিবস পর মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন শতকেটি টাকার উপরে ওঠলেও আবারও তা নেমে এসেছে।
লেনদেনে জনতা ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের দর কমেছে ২.১২ শতাংশ। ফিনিক্স ফিন্যান্স ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের দর কমেছে ২.০৪ শতাংশ। প্রাইম ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের দর কমেছে ১.৯১ শতাংশ।
মিউচ্যুয়াল ফান্ডের পাশপাশি এদিন তালিকাভুক্ত নন ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দরও কমেছে। ১৭৫ কোটি ৯১ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে রোববার এ খাতে। আগের কার্যদিবস বৃহস্পতিবার লেনদেন হয়েছিল ৩০৭ কোটি ০৭ লাখ টাকা।
লেনদেনে ২৩টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দর বেড়েছে মাত্র একটির। দর পাল্টায়নি দুটির। বাকি ১৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দর কমেছে।
অন্যান্য খাতের লেনদেন
বস্ত্র খাতের শেয়ারেও দরপতন হয়েছে। তালিকাভুক্ত ৫৮টি কোম্পানির মোট লেনদেন হয়েছে ২৪৯ কোটি ৯ লাখ টাকা। দর বেড়েছে ২১টির। কমেছে ৩৩টির। আর দর পাল্টায়নি ৫টির।
আগের কার্যদিবস বৃহস্পতিবার লেনদেন হয়েছিল ২৭৩ কোটি ৬০ লাখ টাকা।
প্রকৌশল খাতের ৪২টি কোম্পানির মধ্যে দর কমেছে ২৩টির। বেড়েছে ১৯টির। এ খাতের লেনদেন হয়েছে ১৮৫ কোটি ৬ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১৯৬ কোটি ৩৬ লাখ টাকা।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ২৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬টির, কমেছে ১৫টি। দুটির দর পাল্টায়নি। লেনদেন হয়েছে ১৫৯ কোটি ১৮ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে হাতবদল হয়েছিল ২০৮ কোটি ৮৯ লাখ টাকা।
বিবিধ খাতের ১৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম কমেছে ৭টির, বেড়েছে সাতটির। এদিন হাতবদল হয়েছে মোট ১৬৪ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে হাতবদল হয়েছিল ১০১ কোটি ৪১ লাখ টাকা।
ওষুধ ও রসায়ন খাতের ৩১টি কোম্পানির মধ্যে একটির লেনদেন স্থগিত। বাকিগুলোর মধ্যে দর পতন হয়েছে ১৯টির, লেনদেন হয়নি একটির। আর বেড়েছে ১১টির।
সব মিলিয়ে এখাতের হাতবদল হয়েছে ১২৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১৮৮ কোটি ২২ লাখ টাকা।
খাদ্য ও আনুষাঙ্কিক খাতের মোট লেনদেন হয়েছে ৭৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৮১ কোটি ১০ লাখ টাকা।
এ খাতে তালিকাভুক্ত ২০টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১১টির। দর কমেছে ৮টির। বাকি একটির দর ছিল অপরিবর্তিত।
তথ্য প্রযুক্তি খাতের ১১টি কোম্পানির মধ্যে ৪টির দর বৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ৭টির। হাতবদল হয়েছে ১৮ কোটি ৭৪ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে হাতবদল হয়েছিল ৩৩ কোটি ৬৫ লাখ টাকা।
সূচক ও লেনদেন
ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ২৭ দশমিক ৪৩ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৮২৩ দশমিক ৬০ পয়েন্টে।
শরিয়াহভিত্তিক কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসইএস ২ দশমিক ৯৪ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৪৮৪ পয়েন্টে।
বাছাই করা কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএস-৩০ সূচক ৯ দশমিক ৯৫ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৪৪৩ পয়েন্টে।
ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৮৪৬ কোটি টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ২২৬ কোটি টাকা। একদিনের ব্যবধানে লেনদেন কমেছে ৩৮০ কোটি টাকা।
চিটাগং স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৮৬ দশমিক ৩৮ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৯ হাজার ৮৪৪ পয়েন্টে। মোট লেনদেন হয়েছে ৮২ কোটি টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৮৪ কোটি টাকা। একদিনের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন কমেছে ২ কোটি টাকা।
আরও পড়ুন:সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।
ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।
এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।
সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।
১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।
ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।
৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।
চট্টগ্রামেও পতন
ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।
১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।
সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।
ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।
এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।
বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।
একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।
লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।
বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।
এই সময়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, সেখানে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।
চট্টগ্রামে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬টির, কমেছে ৪৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।
২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।
সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।
৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।
চট্টগ্রামেও পতন
ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।
১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।
শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।
লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।
এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।
সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।
দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।
দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।
মন্তব্য