× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Reisss interest in mutual funds in dividends
google_news print-icon

রেইসের লভ্যাংশে মিউচ্যুয়াল ফান্ডে ফের আগ্রহ

রেইসের-লভ্যাংশে-মিউচ্যুয়াল-ফান্ডে-ফের-আগ্রহ
রেইস অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি পরিচালিত ১০টি ফান্ডের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ল্যভ্যাংশ ঘোষণা করা ৫টি ফান্ড
৩, ৫ ও ৯ আগস্ট পরপর তিনটি কর্মদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১০০ কোটি টাকার বেশি। এরপর আটটি কর্মদিবসে দুই দিন লেনদেন ৫০ কোটি টাকার নিচে নেমে আসে। তবে রেইসের ১০টি ফান্ডের মধ্যে ৭টি সঞ্চয়পত্রের সুদহারের তুলনায় বেশি লভ্যাংশ ঘোষণার পর আবার তা এক দিনে শতকোটি টাকার ঘর অতিক্রম করল।

সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি রেইস অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট পরিচালিত ১০টি মিউচ্যুয়াল ফান্ড লভ্যাংশ ঘোষণার পরপর ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে এই খাত নিয়ে আবার আগ্রহ তৈরি হয়েছে।

৯ আগস্টের পর আট কর্মদিবস শেষে আবার এক দিনে এই খাতে লেনদেন ছাড়াল ১০০ কোটি টাকা। ১১৫ কোটি টাকার কাছাকাছি লেনদেন হয়েছে খাতটিতে।

আগের দিন রেইসের ১০টি মিউচ্যুয়াল ফান্ড গত ৩০ জুনে সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এর আগেও ১৭টি ফান্ড লভ্যাংশ ঘোষণা করেছ, যার মধ্যে আইসিবি অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি পরিচালিত কয়েকটি ফান্ড ছাড়া বাকি সবগুলো যে লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে, তা যেকোনো সঞ্চয়ী হিসাবের চেয়ে বেশি।

তার পরেও ফান্ডগুলো ক্রমেই দর হারাচ্ছিল, আর বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ যে কমে আসছিল, তার প্রমাণ লেনদেনে।

বছরের পর বছরের খরা কাটিয়ে গত ৩, ৫ ও ৯ আগস্ট পরপর তিনটি কর্মদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১০০ কোটি টাকার বেশি।

৩ আগস্ট লেনদেন হয় ১০৩ কোটি ৮১ লাখ টাকা। ৫ আগস্ট তা আরও বেড়ে হয় ১৪২ কোটি ৮ লাখ টাকা। তবে ৯ আগস্ট তা কমে দাঁড়ায় ১৩২ কোটি ৫৩ লাখ টাকা।

কিন্তু এর পরেই তা ১০০ কোটি টাকার ঘরের নিচে চলে আসে, যদিও দৈনিক লেনদেন ক্রমেই বাড়তে বাড়তে ৩ হাজার কোটি টাকার ঘর প্রায় ছুঁয়ে ফেলে দুই দিন।

এর মধ্যে মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলোর লভ্যাংশ ঘোষণার তারিখ আসতে থাকে। আর ৪ আগস্ট এনএলআই মিউচ্যুয়াল ফান্ড ইউনিটপ্রতি ১ টাকা ৭৫ পয়সা লভ্যাংশ ঘোষণা করে চমক দেখায়। এটি গত বছর লোকসানে ছিল আর এ কারণে লভ্যাংশ দিতে পারেনি।

ফান্ডটির দাম সেদিন ছিল ১৮ টাকার ঘরে। এই হিসাবে ফান্ডের মূল্যের প্রায় ১০ শতাংশ পাওয়া যাবে লভ্যাংশ হিসেবে। কিন্তু এ খবরে সেদিন ফান্ডটি দর হারায় ৬০ পয়সা।

এরপর ৯ টাকার ঘরে দাম- এমন দুটি ফান্ড ইউনিটপ্রতি ১ টাকা ২০ পয়সা লভ্যাংশ ঘোষণা করে। এদের ক্ষেত্রে ইউনিট মূল্যের ১৩ শতাংশের মতো হয় লভ্যাংশ।

এর পরেও যেসব ফান্ড লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে, তার সিংহভাগের লভ্যাংশেই ব্যাংকে যেকোনো সঞ্চয়ী হিসাব তো বটেই, সঞ্চয়পত্রের সুদহারের চেয়েও বেশি আসে।

আইসিবি অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি পরিচালিত আটটি মিউচ্যুয়াল ফান্ড চাঙা পুঁজিবাজারেও ভালো মুনাফা করতে ব্যর্থ হলেও যে লভ্যাংশ এসেছে, তা ব্যাংকে সঞ্চয়ী হিসাবের চেয়ে বেশি। কারণ, ফান্ডগুলোর ইউনিট মূল্য এক-দুইটা ছাড়া বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই অভিহিত মূল্যের চেয়ে কম।

আইসিবির ফান্ডগুলো লভ্যাংশ ঘোষণার পর লেনদেন আরও কমতে থাকে।

১১ আগস্ট লেনদেন হয় ৫০ কোটি ৩২ লাখ টাকা। পরের দিন হয় ৭৪ কোটি ৫৬ লাখ টাকা।

১৬ আগস্ট লেনদেন ছিল ৬৩ কোটি ৯৮ লাখ টাকা, পরের দিন ৭৫ কোটি ৪০ লাখ টাকা।

এরপর ১৯ ও ২৩ আগস্ট পরপর দুই কর্মদিবসে তা ৫০ কোটির নিচে নেমে আসে। ১৯ আগস্ট লেনদেন ছিল ৪২ কোটি ৩৭ লাখ টাকা আর ২৩ আগস্ট ৪৬ কোটি ২০ লাখ টাকা।

তবে রেইসের লভ্যাংশ ঘোষণার আগের দুই দিন লেনদেন কিছুটা বাড়তে থাকে। ২৪ আগস্ট লেনদেন ছিল ৬২ কোটি ৭০ লাখ টাকা আর লভ্যাংশ ঘোষণার দিন ২৫ আগস্ট ৭২ কোটি ৯৮ লাখ টাকা।

রেইস যে ১০টি ফান্ড লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে, তার ইউনিট মূল্যের তুলনায় লভ্যাংশ ১২ শতাংশ বা তার চেয়ে বেশি এসেছে ৪টির, ১০ শতাংশের বেশি এসেছে ৩টির, ৮ শতাংশের বেশি এসেছে ২টির। আর সবচেয়ে কম লভ্যাংশ দিয়েছে যেটি, সেটিও তার ইউনিট মূল্যের তুলনায় ৬ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছে।

সব মিলিয়ে ১০টি ফান্ড ২২৭ কোটি ৭০ লাখ টাকার বেশি নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। সবগুলো ফান্ডের দামের বিপরীত গড় লভ্যাংশ হয় ১০ শতাংশের বেশি।

মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লভ্যাংশ নিলে বিনিয়োগকারীর প্রকৃত আয় বেশি হয়, এ কারণে যে এই লভ্যাংশের ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত করমুক্ত। কিন্তু সঞ্চয়পত্র বা অন্য কোনো হিসাবে লভ্যাংশে ১০ শতাংশ কর কাটে। ফলে মিউচ্যুয়াল ফান্ডের প্রকৃত আয় ১০ শতাংশ বেশি হয়।

দর বাড়ল রেইসের ৫ ফান্ডের, কমলও সমপরিমাণ

রেইসের এই লভ্যাংশ ঘোষিত হয়েছে ২৫ আগস্ট পুঁজিবাজারে লেনেদেন শেষে। আর ২৬ আগস্ট লেনদেন শুরুর আগে ঢাকা ও চিটাগং স্টক এক্সচেঞ্জের ওয়েসসাইটে দেয়া হয়।

দারুণ লভ্যাংশ ঘোষণার পরেও দামে খুব একটা হেরফের হয়েছে এমন নয়। ইউনিটপ্রতি ১ টাকা ৩০ পয়সা করে লভ্যাংশ ঘোষণা করা ফার্স্ট জনতা মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটপ্রতি দর ৪০ পয়সা ও ইবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটপ্রতি দর বেড়েছে ৬০ পয়সা।

বাকিগুলোর মধ্যে ৮৫ পয়সা করে লভ্যাংশ ঘোষণা করা পপুলার ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড ২০ পয়সা আর পিএইচপির ইউনিট মূল্য বেড়েছে ১০ পয়সা।

ইউনিটপ্রতি ৯০ পয়সা লভ্যাংশ ঘোষণা করা ট্রাস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট মূল্য বেড়েছে ১০ পয়সা।

রেইসের লভ্যাংশে মিউচ্যুয়াল ফান্ডে ফের আগ্রহ
রেইসের যে ৫টির লভ্যাংশ কম এসেছে, তার সবগুলো দর হারিয়েছে। ১০ পয়সা থেকে সর্বোচ্চ ৬০ পয়সা কমেছে ইউনিটপ্রতি

অন্যদিকে ইউনিটে ৮০ পয়সা লভ্যাংশ ঘোষণা করা এবি বাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড ১০ পয়সা, ৭৫ পয়সা করে লভ্যাংশ ঘোষণা করা এক্সিম ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড ৪০ পয়সা এবং আইএফআইসি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড ১০ পয়সা দর হারিয়েছে।

সবচেয়ে কম লভ্যাংশ ঘোষণা করা দুই ফান্ডের মধ্যে ৬০ পয়সা করে দেয়ার ঘোষণা করা ইবিএল এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড ৪০ পয়সা ও ৪০ পয়সা করে দেয়ার ঘোষণা করা এফবিএফআইএফের ইউনিটপ্রতি দর হারিয়েছে ৩০ পয়সা।

চমক লেনদেনে

দাম বৃদ্ধি ও কমার হার সমান সমান হলেও রেইসের ফান্ডগুলোর লভ্যাংশ ঘোষণার পর চমক এসেছে লেনদেনে। এদিন মোট ১১৪ কোটি ৯০ লাখ টাকার ইউনিট বিনিয়োগকারীরা কিনেছেন, এটাই প্রমাণ হবে, এই খাতকে ভবিষ্যৎ বিনিয়োগের জন্য উপযোগী বলে মনে করছেন তারা।

সবচেয়ে বেশি ১৭ কোটি ১৬ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ফার্স্ট জনতায়।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে ২৯ আগস্ট লভ্যাংশ ঘোষণা করতে যাওয়া গ্রামীণ টুতে; ১২ কোটি ৬৮ লাখ টাকা।

ঘোষিত লভ্যাংশে নাখোশ হয়ে কম দামে ছেড়ে দিলেও এফবিএফআইএফে লেনদেন হয়েছে ব্যাপক, হাতবদল হয়েছে ১২ কোটি ১৯ লাখ টাকা।

ভালো লভ্যাংশের ইঙ্গিত ছিল আগেই

মিউচ্যুয়াল ফান্ড যে এবার চমক দেখাবে, তা বোঝা যাচ্ছিল গত বছরের সেপ্টেম্বর শেষেই। এক প্রান্তিকে কোনো কোনো ফান্ড দেড় থেকে দুই টাকার বেশি মুনাফা করে।

ডিসেম্বর শেষে ফান্ডগুলোর মুনাফা আরও বাড়ে। এরপর জানুয়ারি থেকে মার্চে পুঁজিবাজারে বড় সংশোধন হলেও ফান্ডগুলো খুব একটা লোকসান দিয়েছে এমন নয়। আর এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত বাজারে ছিল উত্থানের দ্বিতীয় পর্ব। এই তিন মাসে সূচক বাড়ে ৮৮০ পয়েন্ট।

মুনাফার তুলনায় লভ্যাংশ কম কেন?

মিউচ্যুয়াল ফান্ড বিধিমালা অনুযায়ী, ফান্ডগুলো যত মুনাফা করবে, তার ৭০ শতাংশ বিতরণ করবে নগদে।

কিন্তু এখানে আরও একটি বিষয় আছে, যে কারণে প্রকৃত লভ্যাংশ কম এসেছে, এবং সেই বিষয়টি অনেক বিনিয়োগকারীই বুঝতে পারেননি।

যেমন: আইএফআইসি ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড ইউনিটে মুনাফা করেছে ২ টাকা ৩২ পয়সা, কিন্তু পপুলার ফার্স্ট করেছে ২ টাকা ৮ পয়সা। অথচ পপুলারের লভ্যাংশ বেশি আর তা ৭০ শতাংশ হয়নি।

এর কারণ গত বছরের লোকসান।

আগের বছর লোকসান দিলে সেই পরিমাণ লোকসান সংরক্ষণ করতে পারবে ফান্ডগুলো আর এটি আসলে তাদের আর্থিক ভিত্তিকেই শক্তিশালী করবে। ফলে এতে কার্যত ইউনিটধারীদের কোনো লোকসান হয় না। কারণ, ফান্ডগুলোর মেয়াদ শেষে যখন সেগুলো ভাঙিয়ে অর্থ বিনিয়োগকারীদের দেয়া হবে, তখন তার সুফল পাবে তারা।

পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্টরা বলছেন, আগের লোকসান সব সমন্বয় হয়ে যাওয়ায় ফান্ডের ইউনিটধারীরা আগামী বছর তার সুফল পাবেন। বাজার যদি স্থিতিশীল থাকে আর ইউনিটপ্রতি আয় যদি সমানও থাকে, তাহলে আগামী বছর আইএফআইসি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটধারীরা ১ টাকা ৬০ পয়সার বেশি আর পপুলার ফার্স্টে ইউনিটধারীরা পাবেন ১ টাকা ৫০ পয়সার মতো। তখন তা এটি তাদের ইউনিট মূল্যের প্রায় ২০ শতাংশে গিয়ে ঠেকবে।

যা বলছেন বিশ্লেষকরা

পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ব্র্যাক ইপিএলের সাবেক গবেষণাপ্রধান দেবব্রত কুমার সরকার নিউজবাংলাকে বলেন, ‘আগে মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলোর প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ কম থাকার কারণ ছিল, বিনিয়োগকারীরা যে উদ্দেশ্যে মিউচ্যুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করতেন, বিপরীতে রিটার্ন পেতেন না। ফলে তারা বিনিয়োগে আগ্রহী হননি। কিন্তু রি-ইনভেস্টমেন্ট ইউনিট দেয়ার বিষয়টি বাতিল করায় এখন বিনিয়োগকারীরা লাভবান হবেন।’

তিনি বলেন, ‘ফান্ডগুলো ভালো লভ্যাংশ দিয়েছে। সেটি যদি অব্যাহত থাকে তাহলে পুঁজিবাজারে ভারসাম্য রক্ষায় এগুলো সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারবে।’

পুঁজিবাজারে মোট ফান্ডের সংখ্যা ৩৬টি। এর বাইরে তালিকাভুক্ত নয়, এমন ফান্ডের সংখ্যা ৪৫টির মতো। এগুলোর বেশির ভাগের অর্থবছর জুলাই থেকে জুন পর্যন্ত।

আরও পড়ুন:
রেইসের ১০ মিউচ্যুয়াল ফান্ডের আকর্ষণীয় লভ্যাংশ
আসছে ‘সবচেয়ে বেশি বিতরণযোগ্য’ গ্রামীণ টুর লভ্যাংশ
দুই ফান্ডের লভ্যাংশ: চার বছরে যত আয়, এক বছরেই তার আড়াই গুণ
১৪০ টাকার ফান্ডে ২৯.৫০ টাকা লভ্যাংশ

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পুঁজিবাজারে চলতি সপ্তাহ মোটেই ভালো কাটছে না বিনিয়োগকারীদের। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের পতনের পর নববর্ষের ছুটি শেষে দ্বিতীয় কার্যদিবসেও বড় পতনের মুখে পড়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রাম—দেশের উভয় পুঁজিবাজার। এদিন কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৩৭ পয়েন্ট। মন্দাবস্থা চলছে বাকি দুই সূচকেও। শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১০ এবং বাছাইকৃত শেয়ারের ব্লু-চিপ সূচক কমেছে ১৮ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭টি কোম্পানির মধ্যে সিংহভাগের দরপতন হয়েছে। আজ ৯৮টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর হারিয়েছে ২৫৫টি কোম্পানি এবং অপরিবর্তিত ছিল ৪৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসেবে ‘এ’, ‘বি’ ও ‘জেড’—তিন ক্যাটাগরিতেই প্রধান্য পেয়েছে দর কমা কোম্পানির সংখ্যা। বিশেষ করে ‘বি’ ক্যাটাগরির ৮৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ১১টির এবং কমেছে ৬৭টির; আর লেনদেন অপরিবর্তিত ছিল ৫টি কোম্পানির।

লেনদেন হওয়া ৩৬টি মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে বেশিরভাগেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। মাত্র ৭টি কোম্পানির ইউনিটের দাম বৃদ্ধি হয়েছে, কমেছে ২৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৫টির।

ডিএসইর ব্লক মার্কেটে আজ ২৬টি কোম্পানির মোট ৪৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ২৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে মারিকো বাংলাদেশ।

ডিএসইতে সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। সারা দিনে মোট ৪৪৬ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, গতদিন যার পরিমাণ ছিল ৪১৪ কোটি টাকা।

৯.৯৪ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ারের তালিকায় আছে রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেড। ১৪২.৯০ টাকায় লেনদেন শুরু হয়ে দিন শেষে কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দাম বেড়ে হয়েছে ১৫৭.১০ টাকা।

অন্যদিকে, ৯.৯৬ শতাংশ দর হারিয়ে আজ একেবারে তলানিতে ঠাঁই হয়েছে খান ব্রাদার্সের। প্রতিটি শেয়ার ১৩৪.৫০ টাকা দরে লেনদেন শুরু হলেও দিন শেষে দাম কমে ১২১.১০ টাকায় ক্রয়-বিক্রয় হয়েছে।

চট্টগ্রামেও বড় পতন

.ঢাকার মতো চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচকের বড় পতন হয়েছে। সারা দিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ১০০ পয়েন্ট।

লেনদেন অংশ নেওয়া ২১১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৪টির, বিপরীতে দাম কমেছে ১৩৫টির এবং ২২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল অপরিবর্তিত।

সূচকের পাশাপাশি সিএসইতি আজ লেনদেনও কমেছে। গত কার্যদিবসে ১৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হলেও মঙ্গলবার তা কমে ৭ কোটি টাকায় নেমেছে।

এদিন ৯.৯৫ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে আর্থিক মূল্যে শীর্ষ শেয়ার হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে ইস্টার্ন ক্যাবলস লিমিটেড। অপরদিকে ৯.৭৭ শতাংশ দর হারিয়ে তলানিতে নেমেছে দেশবন্ধু পলিমার লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The index has dropped again in the capital market of Dhaka Chittagong

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে আবারও সূচকের পতন ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে। দুই পুঁজিবাজারে সবকটি সূচক কমলেও বেড়েছে সামগ্রিক লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ২ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়া ভিত্তিক ডিএসএস ১ পয়েন্ট এবং ডিএস-৩০ কমেছে আধা পয়েন্টের বেশি।

সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের। ৩৯৫ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫০, বিপরীতে দাম কমেছে ১৮৬ কোম্পানির। সারাদিনের লেনদনে দাম অপরিবর্তিত ছিল ৫৯ কোম্পানির শেয়ারের।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ এবং জেড ক্যাটাগরির বেশিরভাগ শেয়ারেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। বি ক্যাটাগরিতে দাম বেড়েছে অধিকাংশ শেয়ারের। মধ্যম মানের শেয়ারের এই ক্যাটাগরিতে লেনদেন হওয়া ৮২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৯, কমেছে ৩৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে তালিকাভুক্ত ৩৬ কোম্পানির ২৪টিরই দাম ছিল উর্ধ্বমুখী। দাম কমেছে ৪ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮ কোম্পানির।

ব্লক মার্কেটে লেনদেন হওয়া ২৬ কোম্পানির ২৬ কোটি ৯২ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এরমধ্যে ব্যাংক এশিয়া সর্বোচ্চ ১০ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার ব্লক মার্কেটে বিক্রি করেছে।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে ১০ শতাংশ দাম বেড়ে শীর্ষে আছে প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড। অন্যদিকে ৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ দাম হারিয়ে তলানিতে তাল্লু স্পিনিং মিলস।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো পতন হয়েছে চট্টগ্রামের সূচকেও। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১ পয়েন্টের বেশি।

তবে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে সিএসই'র বাজারে। সারাদিনে সিএসইতে মোট ৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।

লেনদেনে অংশ নেয়া ১৯৩ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৬, কমেছে ৭৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ২৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষে আছে পদ্মা ইসলামি লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড এবং ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ দাম কমে তলানিতে বিচ হ্যাচারি লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market In the first hour of the rise in Dhaka the fall in Chittagong

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন ডিএসই ও সিএসইর লোগো। কোলাজ: ইউএনবি
শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকার পুঁজিবাজারে প্রধান সূচকের উত্থান হলেও সার্বিক সূচক কমেছে চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১ ও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক কমেছে ১১ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩১, কমেছে ৬৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া ৭০ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪০, কমেছে ১৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৭৩ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market More than 1 crore transactions in two hours

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন প্রতীকী ছবি
লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

টানা দুই দিন উত্থানের পর তৃতীয় দিন মঙ্গলবারও ঢাকার পুঁজিবাজারে বইছে সুবাতাস।

সূচক বৃদ্ধির পাশাপাশি লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় শেয়ার ও ইউনিট ক্রয়-বিক্রয় ছাড়িয়েছে ৩০০ কোটি টাকা।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৪৭ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক ডিএসইএস এবং ব্লু-চিপ কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট করে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারেও বইছে চনমনে হাওয়া। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১০২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৭ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৭, কমেছে ৫১ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৯ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে সিএসইতে ৮ কোটি ৮০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়।

আরও পড়ুন:
সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Week transaction began in Chittagong to fall in Dhaka

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে ডিএসই ও সিএসইর লোগোর মাঝে সূচকের উত্থানের গ্রাফিক্স। ছবি: ইউএনবি
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রবিবারের লেনদেনে সূচকের উত্থান হয়েছে ঢাকার পুঁজিবাজারে; বেড়েছে সবকটি সূচক।

অন্যদিকে চট্টগ্রামে পতন দিয়ে শুরু হয়েছে লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে এবং বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপ সূচকের উত্থান হয়েছে ৫ পয়েন্ট।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় দাম বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের। দরবৃদ্ধির ২৪৫ কোম্পানির বিপরীতে দর কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৫৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ডিএসইতে দিনের শুরুতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৯০ কোটি টাকা।

অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেন হওয়া ১০২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৫, কমেছে ২৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম দুই ঘণ্টায় লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market Starting the week with rise

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু প্রতীকী ছবি
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

গত সপ্তাহের উত্থানের ধারা ধরে রেখে এ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ঢাকা ও চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন হয়েছে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে থাকলেও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক বেড়েছে ৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৯, কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর ৩০ মিনিটে ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ৫০ কোটি টাকা। ঢাকার মতোই চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২২, কমেছে ৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম আধা ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৩০ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সব সূচকের পতন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান, চট্টগ্রামে বড় পতন
উত্থানের ধারা বজায় রেখে পুঁজিবাজারে লেনদেন

মন্তব্য

p
উপরে