× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Bigger fall than sudden fall
google_news print-icon

হঠাৎ পতন থেকে আরও বড় পতন

হঠাৎ-পতন-থেকে-আরও-বড়-পতন
বুঝবার শেষ সোয়া ঘণ্টায় ৪২ পয়েন্টের বেশি সূচক হারানোর পরদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসইএক্স পড়ল আরও ২৭ পয়েন্ট।
বুধবার ৬ হাজার ৯০০ পয়েন্ট ছাড়িয়ে আরেকটি মাইলফলকের দিকে যখন ছুটে চলার অবস্থায়, তখন শেষ সোয়া এক ঘণ্টায় বাজারের আচরণে বাড়তে থাকা আত্মবিশ্বাসে কিছুটা চিড় ধরাতে পারে, সেটি বোঝা যাচ্ছিল। হয়েছেও তা-ই। বৃহস্পতিবার সূচক ধরে রাখতে পুঁজিবাজারে লড়াই চলছিল শুরু থেকেই। দুপুর ১টার পর থেকে ২টা ১০ পর্যন্ত টানা পড়েছে সূচক। শেষ ২০ মিনিটে ৬ পয়েন্ট ফিরে পেলেও গত ২৭ জুনের পর সবচেয়ে বড় পতন হলো ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে।

ইঙ্গিতটা বুধবারই ছিল। উড়তে থাকা পুঁজিবাজারে শেষ সোয়া এক ঘণ্টায় হঠাৎ করেই পড়তে শুরু করে। ৩৫ পয়েন্ট বেড়ে থাকা সূচক এক ঘণ্টা ১১ মিনিটে ৪১ পয়েন্ট পড়ে লেনদেন শেষ করে ৫ পয়েন্ট হারিয়ে।

সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসেও বেশি পতনের চিত্রটি মোটামুটি একই রকম। সকাল ১০টায় লেনদেন শুরু হওয়ার পর ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করতে করতে দুপুর ১টার কিছু আগ পর্যন্ত সূচক আগের দিনের তুলনায় ৯ পয়েন্ট বেশি ছিল। কিন্তু দুপুর ১টায় ক্রমেই পড়তে শুরু করে সূচক। দর হারাতে থাকে শেয়ারগুলাে।

জুলাই থেকে টানা প্রায় দুই মাস বাড়তে থাকা পুঁজিবাজার সংশোধনে যেতে পারে, এমন কথা বলাবলি হচ্ছিল গত কয়েক দিন ধরেই। কারণ পুঁজিবাজারে চাঙাভাবের সময়ও মাসের পর মাস অসীম পরিমাণ বাড়তে পারে না। একটা পর্যায়ে গিয়ে থামে, শেয়ারগুলো কিছুটা দর হারায়, এরপর আবার আগায়। এই দাম কমাটাই সাধারণভাবে সংশোধন হিসেবে পরিচিত।

তেমনি মন্দা বাজারে কেবল দাম পড়তে থাকে না। একটা পর্যায়ে কিছুদিন পরই ঘুরে দাঁড়ায়।

পুঁজিবাজার এখন দীর্ঘ মেয়াদে উত্থানেই আছে বলে ধারণা করা হয়। গত বছরের ২ জুলাই শুরু হওয়া উত্থান-পর্বে চলতি বছরের ১৪ জানুয়ারি থেকে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত বেশ বড় সংশোধন আর ৩০ মে থেকে এক মাস একটি বৃত্তে ঘুরপাক খেয়েছে পুঁজিবাজার।

জুলাইয়ের শুরু থেকে ৬ হাজার থেকে ৭ হাজার পয়েন্ট ছুঁই ছুঁই অবস্থানে চলে যাওয়ার দশা হয় বুধবার। ৬ হাজার ৯০০ পয়েন্ট ছাড়িয়ে আরেকটি মাইলফলকের দিকে যখন ছুটে চলা, তখন শেষ সোয়া এক ঘণ্টায় বাজারের আচরণে বাড়তে থাকা আত্মবিশ্বাসে কিছুটা চিড় ধরাতে পারে, সেটি বোঝা যাচ্ছিল।

হয়েছেও তা-ই। বৃহস্পতিবার সূচক ধরে রাখতে পুঁজিবাজারে লড়াই চলছিল শুরু থেকেই।

৬ হাজার ৭৮৭ পয়েন্ট দিয়ে দিন শুরু করা বাজার শুরুতেই ৬ হাজার ৮৯৪ পয়েন্টে উঠে যায়। কিন্তু ১০ মিনিটও টিকতে পারেনি। ১৫ মিনিট পরই তা আগের দিনের তুলনায় ১৯ পয়েন্ট কমে যায়। সেখান থেকে আবার ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা।

সকাল ১০টা ৫২ মিনিটে সূচক আবার ৬ হাজার ৮৯৮ পয়েন্টে উঠে। কিন্তু সেখান থেকে এরপর টানা পড়ে দুপুর ১২টা ১২ মিনিট পর্যন্ত। এই সময়ে সূচক কমে ৫২ পয়েন্ট।

এরপর দুপুর ১২টা ৫৭ মিনিটে সূচক সেখান থেকে বাড়ে আবার ৪১ পয়েন্ট। সূচকের অবস্থান তখন ৬ হাজার ৮৮৭ পয়েন্ট, যা আগের দিনের চেয়ে ৯ পয়েন্ট বেশি।

তবে দুপুর ১টার পর কেবল পড়ছেই সূচক। প্রথম ২০ মিনিটে পড়ে ২০ পয়েন্ট। এরপর পতনের গতি কমে কিছুটা। পরের ১০ মিনিটে কমে আরও ৪ পয়েন্ট।

দুপুর ২টায় সূচকের অবস্থান হয় ৬ হাজার ৮৫৩ পয়েন্ট, যা আগের দিনের চেয়ে ২৫ পয়েন্ট কম। দুপুর ২টার পর মিনিট দশেক সূচক আরও কমে ৯ পয়েন্ট। তবে শেষ ২০ মিনিটে শেয়ারগুলো হারিয়ে ফেলা দরের অল্প কিছু ফিরে পেলে সূচক ফিরে পায় ৬ পয়েন্ট।

শেষ পর্যন্ত আগের দিনের তুলনায় ২৭ পয়েন্ট কমে লেনদেন শেষ হয় ৬ হাজার ৮৫১ পয়েন্টে।

গত ২৭ জুনের পর এটাই সবচেয়ে বড় পতন। সেদিন সূচক পড়েছিল ১০০ পয়েন্ট।

বাজার সংশোধনের দিকে কি না- এমন প্রশ্নের মধ্যে লেনদেনের গতিও গেছে কমে। চার কর্মদিবস পর সেটি নামল আড়াই হাজার কোটি টাকার নিচে। এক পর্যায়ে তা দুই হাজার কোটি টাকার নিচে চলে যায় কি না, সেই শঙ্কাও তৈরি হয়েছিল। তবে শেষ ২০ মিনিটের ক্রয়াদেশে তা ২ হাজার ২০০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যায়।

সবচেয়ে বেশি লেনদেন আর্থিক খাতে, আরও পড়ল ব্যাংকের দর

ব্যাংক খাতে লেনদেন বাড়লেও শেয়ার মূল্য কমেছে। এই খাত হাতবদল হয়েছে মোট ২০২ কোটি ৩৭ লাখ টাকার শেয়ার। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১৭৫ কোটি ৩৯ লাখ টাকা।

তবে লেনদেন বাড়লেও দরপতনের বৃত্ত থেকে বের হতে পারেনি খাতটি। তালিকাভুক্ত ৩২টি ব্যাংকের মধ্যে কেবল একটির দাম বেড়েছে সামন্য। দাম ধরে রাখতে পেরেছে সাতটি। কমেছে বাকি ২৫টি।

টানা নয় কর্মদিবস দিনের সর্বোচ্চ দামে লেনদেন হওয়া সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার ব্যাংকের শেয়ার প্রথমবারের মতো দাম হারাল। তবে লেনদেন হয়েছে ব্যাপক। দিনের পর দিন লেনদেনের শীর্ষস্থান ধরে রাখা বেক্সিমকো লিমিটেডকে হটিয়ে দিনের সবচেয়ে বেশি লেনদেন হওয়া কোম্পানির শীর্ষ তালিকায় উঠে আসে ব্যাংকটি।

হঠাৎ পতন থেকে আরও বড় পতন

আগের দিনের তুলনায় এই ব্যাংকটির শেয়ার দর ৩.৯১ শতাংশ কমেছে। লেনদেন হয়েছে ৭২ কোটি ৯৬ লাখ ৬৫ হাজার টাকা।

বেশিরভাগ ব্যাংকের শেয়ারের দর কমায় বৃহস্পতিবার দর পতনের দিক দিয়ে এ খাতের প্রতিষ্ঠানের অবস্থান ছিল সবচেয়ে বেশি।

দরপতন হয়েছে স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের, যার শেয়ার দর ১০ টাকা ৬০ পয়সা থেকে ৩.৭৭ শতাংশ কমে হয়েছে ১০ টাকা ২০ পয়সা।

এনআরবিসি ব্যাংকের শেয়ার দর কমেছে ২.৭৫ শতাংশ। ২৯ টাকা থেকে কমে হয়েছে ২৮ টাকা ২০ পয়সা।

ন্যাশনাল ব্যাংকের শেয়ার দর কমেছে ২.২৯ শতাংশ। ৮ টাকা ৭০ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ৮ টাকা ৫০ পয়সা। এক্সিম ব্যাংকের শেয়ার দর কমেছে ২.২৫ শতাংশ।

নন ব্যাংক বহির্ভুত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের শেয়ারধারীরা অতটা হতাশ হয়নি। সমান সংখ্যক ১১টি করে কোম্পানির দাম কমেছে, বেড়েছে।

এ খাতের মোট লেনদেন হয়েছে ৩৭০ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। আজ কোনো খাতেই এত লেনদেন হয়নি। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৩৪৪ কোটি ২০ লাখ টাকা।

এই খাতের রাষ্ট্রায়াত্ত প্রতিষ্ঠান আইসিবি শেয়ার দর বেড়েছে ৯.৯৭ শতাংশ। দিনের সর্বোচ্চ দর বৃদ্ধি পাওয়া কোম্পানির দ্বিতীয় স্থানে ছিল এটি।

শেয়ার বিক্রির চাপ বিমা বস্ত্রে

সপ্তাহের শুরুতে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা ও বস্ত্র খাতের শেয়ারে বিনিয়োগকারীদের যে মুনাফা হয়েছিল তা সপ্তাহের শেষে উত্তলনে চাপ ছিল দৃশ্যমান। ফলে লেনদেনে কমেছে সিংহভাগ কোম্পানির শেয়ার দর।

বৃহস্পতিবার বিমা খাতের মোট লেনদেন হয়েছে ২২২ কোটি ৯১ কোটি টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৩৮৯ কোটি ৫৫ লাখ টাকা। ফলে একদিনের ব্যবধানে বিমা খাতের লেনদেন কমেছে ১৬৬ কোটি ৬৪ লাখ টাকা।

এই খাতের ৫১টি কোম্পানির মধ্যে ৭টি কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে। কমেছে ৪৩টির দর। অপরিবর্তিত ছিল একটির।

সমান তালে শেয়ার দর কমেছে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের। এদিন লেনদেনে ৫৮টি বস্ত্র কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে মাত্র ১৩টির। দর কমেছে ৪৪টির। বাকি কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর ছিল অপরিবর্তিত।

লেনদেনে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর কমলেও এদিন দিনের সর্বোচ্চ দর বৃদ্ধি পাওয়া কোম্পানিটি ছিল বস্ত্র খাতের দুলামিয়া কটন স্পিনিং মিল। এদিন কোম্পানিটির শেয়ার দর ৬২ টাকা ১০ পয়সা থেকে ৯.৯৮ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৬৮ টাকা ৩০ পয়সা।

লেনদেনও কমেছে বস্ত্র খাতে। বৃহস্পতিবার এ খাতে মোট ২৭৩ কোটি ৬০ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছি। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৩০৩ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

হঠাৎ পতন থেকে আরও বড় পতন

অন্যান্য খাতের লেনদেন

প্রকৌশল খাতের ৪২টি কোম্পানির মধ্যে দর কমেছে ২৪টির। বেড়েছে ১৭টির। লেনদেন হয়েছে মোট লেনদেন হয়েছে ১৯৬ কোটি ৩৬ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ২৫১ কোটি ৯০ লাখ টাকা।

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ২৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৭টির, কমেছে ১৬টি। হাতবদল হয়েছে ২০৮ কোটি ৮৯ লাখ টাকার। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ২৮০ কোটি ৩৪ লাখ টাকা।

এ খাতের সিভিও পেট্টো কেমিক্যালের দর বেড়েছে ৯.২০ শতাংশ।

ওষুধ ও রসায়ন খাতের ৩১টি কোম্পানির মধ্যে একটির লেনদেন স্থগিত। বাকিগুলোর মধ্যে দর পতন হয়েছে ১৯টির, পাল্টায়নি দুটির আর বেড়েছে ১০টির।

সব মিলিয়ে এখাতের হাতবদল হয়েছে ১৮৮ কোটি ২২ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১৯৭ কোটি ১২ লাখ টাকা।

খাদ্য ও আনুষাঙ্গিক খাতের ২০টি কোম্পানির মধ্যে ১১টির দাম বেড়েছে, কমেছে ৯টির। এই খাতে হাতবদল হয়েছে মোট ৮১ কোটি ১০ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৮০ কোটি টাকা।

তথ্য প্রযুক্তি খাতের ১১টি কোম্পানির মধ্যে ৪টির দর বৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ৭টির। হাতবদল হয়েছে ৩৩ কোটি ৬৫ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৩৫ কোটি ৮২ লাখ টাকা।

মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে টানা দুই দিন দাম অল্প পরিমাণ বেড়েছে। ৩৬টি ফান্ডের মধ্যে ১৫টির দাম কমার বিপরীতে বেড়েছে ১৩টির দর। অপরিবর্তিত ছিল বাকি ৮টি।

লেনদেনও অনেকটাই বেড়েছে। আজ হাতবদল হয়েছে ১১৪ কোটি ৯০ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৭২ কোটি ৯৮ লাখ টাকা।

বিবিধ খাতের ১৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম কমেছে ১০টির, বেড়েছে তিনটির আর অপরিবর্তিত ছিল একটির। আজ হাতবদল হয়েছে ১০১ কোটি ৪১ লাখ টাকা। আগের দিন হাতবদল হয়েছিল ১৩৭ কোটি ৫৬ লাখ টাকা।

এই খাতের বেক্সিমকো লিমিটেডের সর্বাধিক লেনদেনের তালিকায় চার নম্বরে নেমে আসাটা কিছুটা বিস্ময়করও বটে। এই কোম্পানিতে লেনদেন হয়েছে ৫৬ কোটি ১০ লাখ টাকা, যা আগের দিনও ছিল শত কোটির বেশি। কোনো কোনো দিন পৌনে ‍দুইশ কোটি টাকাও হয়েছে।

সূচক লেনদেন

ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ২৭ দশমিক ৪৩ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৮৫১ দশমিক ৩২ পয়েন্টে।

শরিয়াহভিত্তিক কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসইএস ৬ দশমিক ০১ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৪৮৭ পয়েন্টে।

বাছাই করা কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএস-৩০ সূচক ৬ দশমিক ২৬ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৪৫৩ পয়েন্টে।

ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ২২৬ কোটি টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ২৯৮ কোটি টাকা। একদিনের ব্যবধানে লেনদেন কমেছে ৭২ কোটি টাকা।

চিটাগং স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ১২০ দশমিক ৭৯ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৯ হাজার ৯৩৬ পয়েন্টে। মোট লেনদেন হয়েছে ৮৪ কোটি টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১০০ কোটি টাকা। একদিনের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন কমেছে ১৬ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
শেষ ঘণ্টায় পুঁজিবাজারে হঠাৎ পতন
পুঁজিবাজারের দুই কোম্পানির আধুনিকায়নের ঘোষণা
জেএমআই সিরিঞ্জে জাপানি কর্মকর্তা
হতাশ করল সি পার্ল, লভ্যাংশ দিতে চায় ১০ পয়সা করে
ব্যাংক-বস্ত্রের দারুণ দিন, ৭ হাজার পয়েন্টের দিকে সূচকের যাত্রা

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে