× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Rees 10 Mutual Funds attractive dividends
google_news print-icon

রেইসের ১০ মিউচ্যুয়াল ফান্ডের আকর্ষণীয় লভ্যাংশ

রেইসের-১০-মিউচ্যুয়াল-ফান্ডের-আকর্ষণীয়-লভ্যাংশ
রেইস অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি পরিচালিত ১০টি ফান্ডের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ল্যভ্যাংশ ঘোষণা করা ৫টি ফান্ড
চলতি বছর যেসব ফান্ড লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে, সেগুলোর বেশির ভাগ গত বছরের লোকসান সমন্বয় করে বাকিটার ওপর ৭০ শতাংশ লভ্যাংশ দিলেও রেইসের ফান্ডগুলো তা করেনি। লোকসান সমন্বয়ের পর বাকি প্রায় পুরোটা, কোনো কোনো ক্ষেত্রে এর চেয়ে বেশি লভ্যাংশ দেয়া হয়েছে।

সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি রেইস অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানির ১০টি মিউচ্যুয়াল ফান্ড লভ্যাংশ ঘোষণা করেছ। প্রায় সব কটি ফান্ড যে লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে, তা তাদের বাজারমূল্যের বিবেচনা নিলে যে কোনো সঞ্চয়ী হিসাব, এমনকি সঞ্চয়পত্রের সুদহারের চেয়ে বেশি। তবে কোনো কোনো ফান্ডের আয় কিছুটা কম হওয়ায় লভ্যাংশ কম এসেছে।

ব্যাংকে সঞ্চয়ী হিসাবের গড় সুদহার এখন ৪ শতাংশের কিছু বেশি। বাংলাদেশ ব্যাংক সম্প্রতি সিদ্ধান্ত নিয়েছে ব্যক্তিশ্রেণির হিসাবের সুদহার মূল্যস্ফীতির চেয়ে কম হতে পারবে না। এটা কার্যকর হলেও তা ৬ শতাংশের বেশি।

১০টি ফান্ডের মধ্যে কেবল তিনটির লভ্যাংশ তাদের ইউনিট মূল্যের বিবেচনায় নিলে সঞ্চয়পত্রের মুনাফার চেয়ে কম হয়। বাকি সাতটিই লভ্যাংশের হার এর চেয়ে বেশি।

অন্যদিকে সবচেয়ে বেশি সুদ পাওয়া যায় যে সঞ্চয়পত্রে তাতেও বছরে সুদহার সর্বোচ্চ ১১.৫২ শতাংশ। সেটিও আবার সবাই কিনতে পারে না। সেখানে আবার বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সীমা বেঁধে দেয়া আছে। আয়কর সনদ বা টিআইএন সার্টিফিকেটের কারণেও সবার পক্ষে তা কেনা সম্ভব নয়। আবার মুনাফার ওপর ১০ শতাংশ কর কাটে সরকার।

এই হিসাবে রেইসের ফান্ডগুলোর লভ্যাংশ বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এর চেয়ে বেশি।

মিউচ্যুয়াল ফান্ড বিধিমালা অনুযায়ী, ইউনিটপ্রতি যত আয় হয় তার ৭০ শতাংশ নগদে বিতরণের বিধান আছে। তবে আগের বছরের লোকসান সমন্বয় করে এটি বিতরণের ‍সুযোগ আছে। এ কারণে লভ্যাংশ কমেছে।

চলতি বছর যেসব ফান্ড লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে, সেগুলোর বেশির ভাগ গত বছরের লোকসান সমন্বয় করে বাকিটার ওপর ৭০ শতাংশ লভ্যাংশ দিলেও রেইসের ফান্ডগুলো তা করেনি। লোকসান সমন্বয়ের পর বাকি প্রায় পুরোটা, কোনো কোনো ক্ষেত্রে এর চেয়ে বেশি লভ্যাংশ দেয়া হয়েছে।

সবচেয়ে বেশি লভ্যাংশ দিয়েছে ফার্স্ট জনতা ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ড এবং ইবিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড। অন্যদিকে সবচেয়ে কম দিয়েছে ইবিএল এনআরবি এবং এফবিএফআইএফ।

২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত লভ্যাশের কর নেই বলে বিনিয়োগকারীদের প্রকৃত মুনাফা বেশি।

এই ১০টি ফান্ডের লভ্যাংশ নিয়ে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৩৬টি ফান্ডের মধ্যে জুনে অর্থবছর শেষ হওয়া ২৭টি ফান্ডই লভ্যাংশ ঘোষণা করল।

বাকি দুটি ফান্ড গ্রামীণ টু ও রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স মিউচ্যুয়াল ফান্ড আগামী রোববার লভ্যাংশ ঘোষণা করবে।

ফার্স্ট জনতা ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ড

ফান্ডটি ইউনিটপ্রতি ১ টাকা ৩০ পয়সা লভ্যাংশ দেবে। লভ্যাংশ ঘোষণার দিন ইউনিটপ্রতি মূল্য ছিল ৯ টাকা। এই হিসেবে ইউনিট মূল্যের ১৪.৪৪ শতাংশ পাওয়া যাবে লভ্যাংশ হিসেবে।

২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত লভ্যাশের কর নেই বলে এর পুরোটাই ঢুকবে বিনিয়োগকারীর অ্যাকাউন্টে।

ফান্ডটি সদ্য সমাপ্ত অর্থবছরে ইউনিটপ্রতি মোট আয় করেছে ২ টাকা ৫৪ পয়সা। গত বছর ফান্ডটি ইউনিটপ্রতি লোকসান দিয়েছিল ১ টাকা ২৬ পয়সা। সেটি সমন্বয় করে থাকে ১ টাকা ২৮ পয়সা। এর চেয়ে বেশি পাবে ইউনিটধারীরা।

এবি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড

ফান্ডটি ইউনিটপ্রতি ৮০ পয়সা লভ্যাংশ দেবে। ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি মূল্য ৭ টাকা ৪০ পয়সা। দামের তুলনায় লভ্যাংশ ১০.৮১ শতাংশ।

ফান্ডটি সদ্য সমাপ্ত অর্থবছরে ইউনিটপ্রতি মোট আয় করেছে ২ টাকা ৬১ পয়সা। তৃতীয় প্রান্তিক পর্যন্ত আয় ছিল ১ টাকা ৮২ পয়সা। শেষ প্রান্তিকে আয় হয়েছে ৭৯ পয়সা।

গত বছর ফান্ডটি ইউনিটপ্রতি লোকসান দিয়েছিল ১ টাকা ৮১ পয়সা। সেটি সমন্বয় করে থাকে ৮১ পয়সা। কার্যত এর পুরোটাই তারা দেবে ইউনিটধারীদের।

ইবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড

ফান্ডটি ইউনিটপ্রতি ১ টাকা ৩০ পয়সা লভ্যাংশ দেবে। লভ্যাংশ ঘোষণার দিন ইউনিটপ্রতি মূল্য ছিল ৯ টাকা ৪০। এই হিসেবে ইউনিটমূল্যের ১৩.৮২ শতাংশ পাওয়া যাবে লভ্যাংশ হিসেবে।

ফান্ডটি সদ্য সমাপ্ত অর্থবছরে ইউনিটপ্রতি মোট আয় করেছে ২ টাকা ৬১ পয়সা। গত বছর ফান্ডটি ইউনিটপ্রতি লোকসান দিয়েছিল ১ টাকা ৩৫ পয়সা। সেটি সমন্বয় করে থাকে ১ টাকা ২৬ পয়সা। এর চেয়ে বেশি তারা দেবে ইউনিটধারীদের।

ইবিএল এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড

এই ফান্ডটি ইউনিটধারীদের লভ্যাংশ দেবে ৬ শতাংশ করে। ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি মূল্য ৭.৪ টাকা। এই হিসাবে তাদের মূল্যের ৮.১০ শতাংশ পাওয়া যাবে লভ্যাংশ।

ফান্ডটি ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ১ টাকা ৯২ পয়সা। গত বছর ইউনিটপ্রতি লোকসান ছিল ১ টাকা ৩৫ পয়সা। সেটি সমন্বয় করে আয় হয় ৫৭ পয়সা। কিন্তু এর বেশিই লভ্যাংশ পাবেন ইউনিটধারীরা।

এক্সিম ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড

ফান্ডটি ইউনিটপ্রতি ৭৫ পয়সা লভ্যাংশ দেবে। লভ্যাংশ ঘোষণার দিন ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি মূল্য ৮ টাকা ৮০ পয়সা। দামের তুলনায় লভ্যাংশ ৮.৫২ শতাংশ।

ফান্ডটি এবার ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ২ টাকা। গত বছর লোকসান ছিল ১ টাকা ২৮ পয়সা। সেটি সমন্বয় করে যে অর্থ থাকে, তার চেয় ৩ পয়সা করে বেশি দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

রেইসের ১০ মিউচ্যুয়াল ফান্ডের আকর্ষণীয় লভ্যাংশ
রেইসের যে ৫টি ফান্ডের লভ্যাংশ তুলনামূলক কম এসেছে

এফবিএফআইএফ

এই ফান্ডটিই সবচেয়ে কম লভ্যাংশ দিয়েছে, যদিও তাদের আয় কম ছিল না। কিন্তু গত বছরের বেশি লোকসান সমন্বয় করতে গিয়ে কমাতে হয়েছে লভ্যাংশ।

ফান্ডটির ইউনিটধারীরা পাবেন ৪০ পয়সা করে। ইউনিটপ্রতি তাদের আয় হয়েছে ১ টাকা ৯৩ পয়সা। কিন্তু গত বছর লোকসান ছিল ১ টাকা ৫৫ পয়সা। সেটি সমন্বয় করে বাকি থাকে ৩৮ পয়সা। কিন্তু তারা দেবে তার চেয়ে বেশি।

লভ্যাংশ ঘোষণার দিন ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি দাম ছিল ৬ টাকা ৬০ পয়সা। এই হিসাবে ইউনিট মূল্যের ৬.০৬ শতাংশ বিনিয়োগকারীরা পাবেন লভ্যাংশ হিসেবে।

আইএফআইসি ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড

ফান্ডটিই ইউনিটপ্রতি লভ্যাংশ দেবে ৭৫ পয়সা করে। লভ্যাংশ ঘোষণার দিন ইউনিটপ্রতি দাম ছিল ৭ টাকা ২০ পয়সা। এই হিসাবে ইউনিটমূল্যের ১০.৪১ শতাংশ পাওয়া যাবে লভ্যাংশ হিসেবে।

সদ্য সমাপ্ত অর্থবছরে তাদের ইউনিটে আয় হয়েছে ২ টাকা ৩২ পয়সা। কিন্তু গত বছরের বেশি লোকসান সমন্বয় করতে গিয়ে কমাতে হয়েছে লভ্যাংশ।

গত বছর ফান্ডটি ইউনিটপ্রতি লোকসান দিয়েছিল ১ টাকা ৫৮ পয়সা। সেটি সমন্বয় করে বাকি থাকে ৭৪ পয়সা। তার চেয়ে ১ পয়সা বেশি পাবেন ইউনিটধারীরা।

পিএইচপি ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড

এটি ইউনিটপ্রতি ৮৫ পয়সা লভ্যাংশ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি দাম ৭ টাকা ২০ পয়সা। বাজারমূল্যের ১১.৮০ শতাংশ পাওয়া যাবে লভ্যাংশ হিসেবে।

ফান্ডটি ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ২ টাকা ৪ পয়সা। গত বছর লোকসান ছিল ১ টাকা ২৩ পয়সা। সেটি সমন্বয় করে যে আয় থাকে তার চেয়ে ৪ পয়সা বেশি লভ্যাংশ হিসেবে বিতরণের সিদ্ধান্ত হয়েছে।

পপুলার লাইফ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড

এটিও ইউনিটপ্রতি ৮৫ পয়সা লভ্যাংশ ঘোষণার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই ফান্ডটির বাজারমূল্য ৬ টাকা ৯০ পয়সা। বাজারমূল্যের তুলনায় বিনিয়োগকারীর লাভ ১২.৩১ শতাংশ। আবার ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত লভ্যাংশে কর দিতে হবে না বলে কার্যত লাভ আরও বেশি।

ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ৮ পয়সা। গত বছর ইউনিটপ্রতি লোকসান ছিল ১ টাকা ২৩ পয়সা। সেটি সমন্বয়ের পর যত আয় থাকে, তার প্রায় পুরোটাই দেয়া হবে লভ্যাংশ।

ট্রাস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড

এই ফান্ডটি তাদের ইউনিটধারীদের লভ্যাংশ দেবে ৯০ পয়সা করে। তাদের ইউনিটপ্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ২৪ পয়সা।

গত বছর ইউনিটপ্রতি লোকসান ছিল ১ টাকা ৩৭ পয়সা। সেটি সমন্বয় করে বাকি থাকে ৮৭ পয়সা। তার চেয়ে ৩ পয়সা বেশি লভ্যাংশ দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

লভ্যাংশ ঘোষণার দিন ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি দাম ছিল ৭ টাকা ৫০ পয়সা। ইউনিটমূল্যের তুলনায় লভ্যাংশ ১২ শতাংশ।

আরও পড়ুন:
আসছে ‘সবচেয়ে বেশি বিতরণযোগ্য’ গ্রামীণ টুর লভ্যাংশ
দুই ফান্ডের লভ্যাংশ: চার বছরে যত আয়, এক বছরেই তার আড়াই গুণ
১৪০ টাকার ফান্ডে ২৯.৫০ টাকা লভ্যাংশ
আইসিবির ফান্ডে হতাশার পর এশিয়ান টাইগারের চমক

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পুঁজিবাজারে চলতি সপ্তাহ মোটেই ভালো কাটছে না বিনিয়োগকারীদের। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের পতনের পর নববর্ষের ছুটি শেষে দ্বিতীয় কার্যদিবসেও বড় পতনের মুখে পড়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রাম—দেশের উভয় পুঁজিবাজার। এদিন কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৩৭ পয়েন্ট। মন্দাবস্থা চলছে বাকি দুই সূচকেও। শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১০ এবং বাছাইকৃত শেয়ারের ব্লু-চিপ সূচক কমেছে ১৮ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭টি কোম্পানির মধ্যে সিংহভাগের দরপতন হয়েছে। আজ ৯৮টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর হারিয়েছে ২৫৫টি কোম্পানি এবং অপরিবর্তিত ছিল ৪৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসেবে ‘এ’, ‘বি’ ও ‘জেড’—তিন ক্যাটাগরিতেই প্রধান্য পেয়েছে দর কমা কোম্পানির সংখ্যা। বিশেষ করে ‘বি’ ক্যাটাগরির ৮৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ১১টির এবং কমেছে ৬৭টির; আর লেনদেন অপরিবর্তিত ছিল ৫টি কোম্পানির।

লেনদেন হওয়া ৩৬টি মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে বেশিরভাগেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। মাত্র ৭টি কোম্পানির ইউনিটের দাম বৃদ্ধি হয়েছে, কমেছে ২৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৫টির।

ডিএসইর ব্লক মার্কেটে আজ ২৬টি কোম্পানির মোট ৪৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ২৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে মারিকো বাংলাদেশ।

ডিএসইতে সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। সারা দিনে মোট ৪৪৬ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, গতদিন যার পরিমাণ ছিল ৪১৪ কোটি টাকা।

৯.৯৪ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ারের তালিকায় আছে রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেড। ১৪২.৯০ টাকায় লেনদেন শুরু হয়ে দিন শেষে কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দাম বেড়ে হয়েছে ১৫৭.১০ টাকা।

অন্যদিকে, ৯.৯৬ শতাংশ দর হারিয়ে আজ একেবারে তলানিতে ঠাঁই হয়েছে খান ব্রাদার্সের। প্রতিটি শেয়ার ১৩৪.৫০ টাকা দরে লেনদেন শুরু হলেও দিন শেষে দাম কমে ১২১.১০ টাকায় ক্রয়-বিক্রয় হয়েছে।

চট্টগ্রামেও বড় পতন

.ঢাকার মতো চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচকের বড় পতন হয়েছে। সারা দিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ১০০ পয়েন্ট।

লেনদেন অংশ নেওয়া ২১১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৪টির, বিপরীতে দাম কমেছে ১৩৫টির এবং ২২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল অপরিবর্তিত।

সূচকের পাশাপাশি সিএসইতি আজ লেনদেনও কমেছে। গত কার্যদিবসে ১৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হলেও মঙ্গলবার তা কমে ৭ কোটি টাকায় নেমেছে।

এদিন ৯.৯৫ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে আর্থিক মূল্যে শীর্ষ শেয়ার হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে ইস্টার্ন ক্যাবলস লিমিটেড। অপরদিকে ৯.৭৭ শতাংশ দর হারিয়ে তলানিতে নেমেছে দেশবন্ধু পলিমার লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The index has dropped again in the capital market of Dhaka Chittagong

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে আবারও সূচকের পতন ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে। দুই পুঁজিবাজারে সবকটি সূচক কমলেও বেড়েছে সামগ্রিক লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ২ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়া ভিত্তিক ডিএসএস ১ পয়েন্ট এবং ডিএস-৩০ কমেছে আধা পয়েন্টের বেশি।

সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের। ৩৯৫ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫০, বিপরীতে দাম কমেছে ১৮৬ কোম্পানির। সারাদিনের লেনদনে দাম অপরিবর্তিত ছিল ৫৯ কোম্পানির শেয়ারের।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ এবং জেড ক্যাটাগরির বেশিরভাগ শেয়ারেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। বি ক্যাটাগরিতে দাম বেড়েছে অধিকাংশ শেয়ারের। মধ্যম মানের শেয়ারের এই ক্যাটাগরিতে লেনদেন হওয়া ৮২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৯, কমেছে ৩৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে তালিকাভুক্ত ৩৬ কোম্পানির ২৪টিরই দাম ছিল উর্ধ্বমুখী। দাম কমেছে ৪ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮ কোম্পানির।

ব্লক মার্কেটে লেনদেন হওয়া ২৬ কোম্পানির ২৬ কোটি ৯২ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এরমধ্যে ব্যাংক এশিয়া সর্বোচ্চ ১০ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার ব্লক মার্কেটে বিক্রি করেছে।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে ১০ শতাংশ দাম বেড়ে শীর্ষে আছে প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড। অন্যদিকে ৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ দাম হারিয়ে তলানিতে তাল্লু স্পিনিং মিলস।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো পতন হয়েছে চট্টগ্রামের সূচকেও। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১ পয়েন্টের বেশি।

তবে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে সিএসই'র বাজারে। সারাদিনে সিএসইতে মোট ৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।

লেনদেনে অংশ নেয়া ১৯৩ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৬, কমেছে ৭৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ২৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষে আছে পদ্মা ইসলামি লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড এবং ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ দাম কমে তলানিতে বিচ হ্যাচারি লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market In the first hour of the rise in Dhaka the fall in Chittagong

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন ডিএসই ও সিএসইর লোগো। কোলাজ: ইউএনবি
শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকার পুঁজিবাজারে প্রধান সূচকের উত্থান হলেও সার্বিক সূচক কমেছে চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১ ও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক কমেছে ১১ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩১, কমেছে ৬৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া ৭০ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪০, কমেছে ১৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৭৩ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market More than 1 crore transactions in two hours

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন প্রতীকী ছবি
লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

টানা দুই দিন উত্থানের পর তৃতীয় দিন মঙ্গলবারও ঢাকার পুঁজিবাজারে বইছে সুবাতাস।

সূচক বৃদ্ধির পাশাপাশি লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় শেয়ার ও ইউনিট ক্রয়-বিক্রয় ছাড়িয়েছে ৩০০ কোটি টাকা।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৪৭ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক ডিএসইএস এবং ব্লু-চিপ কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট করে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারেও বইছে চনমনে হাওয়া। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১০২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৭ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৭, কমেছে ৫১ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৯ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে সিএসইতে ৮ কোটি ৮০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়।

আরও পড়ুন:
সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Week transaction began in Chittagong to fall in Dhaka

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে ডিএসই ও সিএসইর লোগোর মাঝে সূচকের উত্থানের গ্রাফিক্স। ছবি: ইউএনবি
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রবিবারের লেনদেনে সূচকের উত্থান হয়েছে ঢাকার পুঁজিবাজারে; বেড়েছে সবকটি সূচক।

অন্যদিকে চট্টগ্রামে পতন দিয়ে শুরু হয়েছে লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে এবং বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপ সূচকের উত্থান হয়েছে ৫ পয়েন্ট।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় দাম বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের। দরবৃদ্ধির ২৪৫ কোম্পানির বিপরীতে দর কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৫৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ডিএসইতে দিনের শুরুতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৯০ কোটি টাকা।

অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেন হওয়া ১০২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৫, কমেছে ২৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম দুই ঘণ্টায় লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market Starting the week with rise

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু প্রতীকী ছবি
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

গত সপ্তাহের উত্থানের ধারা ধরে রেখে এ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ঢাকা ও চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন হয়েছে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে থাকলেও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক বেড়েছে ৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৯, কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর ৩০ মিনিটে ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ৫০ কোটি টাকা। ঢাকার মতোই চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২২, কমেছে ৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম আধা ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৩০ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সব সূচকের পতন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান, চট্টগ্রামে বড় পতন
উত্থানের ধারা বজায় রেখে পুঁজিবাজারে লেনদেন

মন্তব্য

p
উপরে