× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Rees 10 Mutual Funds attractive dividends
google_news print-icon

রেইসের ১০ মিউচ্যুয়াল ফান্ডের আকর্ষণীয় লভ্যাংশ

রেইসের-১০-মিউচ্যুয়াল-ফান্ডের-আকর্ষণীয়-লভ্যাংশ
রেইস অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি পরিচালিত ১০টি ফান্ডের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ল্যভ্যাংশ ঘোষণা করা ৫টি ফান্ড
চলতি বছর যেসব ফান্ড লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে, সেগুলোর বেশির ভাগ গত বছরের লোকসান সমন্বয় করে বাকিটার ওপর ৭০ শতাংশ লভ্যাংশ দিলেও রেইসের ফান্ডগুলো তা করেনি। লোকসান সমন্বয়ের পর বাকি প্রায় পুরোটা, কোনো কোনো ক্ষেত্রে এর চেয়ে বেশি লভ্যাংশ দেয়া হয়েছে।

সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি রেইস অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানির ১০টি মিউচ্যুয়াল ফান্ড লভ্যাংশ ঘোষণা করেছ। প্রায় সব কটি ফান্ড যে লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে, তা তাদের বাজারমূল্যের বিবেচনা নিলে যে কোনো সঞ্চয়ী হিসাব, এমনকি সঞ্চয়পত্রের সুদহারের চেয়ে বেশি। তবে কোনো কোনো ফান্ডের আয় কিছুটা কম হওয়ায় লভ্যাংশ কম এসেছে।

ব্যাংকে সঞ্চয়ী হিসাবের গড় সুদহার এখন ৪ শতাংশের কিছু বেশি। বাংলাদেশ ব্যাংক সম্প্রতি সিদ্ধান্ত নিয়েছে ব্যক্তিশ্রেণির হিসাবের সুদহার মূল্যস্ফীতির চেয়ে কম হতে পারবে না। এটা কার্যকর হলেও তা ৬ শতাংশের বেশি।

১০টি ফান্ডের মধ্যে কেবল তিনটির লভ্যাংশ তাদের ইউনিট মূল্যের বিবেচনায় নিলে সঞ্চয়পত্রের মুনাফার চেয়ে কম হয়। বাকি সাতটিই লভ্যাংশের হার এর চেয়ে বেশি।

অন্যদিকে সবচেয়ে বেশি সুদ পাওয়া যায় যে সঞ্চয়পত্রে তাতেও বছরে সুদহার সর্বোচ্চ ১১.৫২ শতাংশ। সেটিও আবার সবাই কিনতে পারে না। সেখানে আবার বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সীমা বেঁধে দেয়া আছে। আয়কর সনদ বা টিআইএন সার্টিফিকেটের কারণেও সবার পক্ষে তা কেনা সম্ভব নয়। আবার মুনাফার ওপর ১০ শতাংশ কর কাটে সরকার।

এই হিসাবে রেইসের ফান্ডগুলোর লভ্যাংশ বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এর চেয়ে বেশি।

মিউচ্যুয়াল ফান্ড বিধিমালা অনুযায়ী, ইউনিটপ্রতি যত আয় হয় তার ৭০ শতাংশ নগদে বিতরণের বিধান আছে। তবে আগের বছরের লোকসান সমন্বয় করে এটি বিতরণের ‍সুযোগ আছে। এ কারণে লভ্যাংশ কমেছে।

চলতি বছর যেসব ফান্ড লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে, সেগুলোর বেশির ভাগ গত বছরের লোকসান সমন্বয় করে বাকিটার ওপর ৭০ শতাংশ লভ্যাংশ দিলেও রেইসের ফান্ডগুলো তা করেনি। লোকসান সমন্বয়ের পর বাকি প্রায় পুরোটা, কোনো কোনো ক্ষেত্রে এর চেয়ে বেশি লভ্যাংশ দেয়া হয়েছে।

সবচেয়ে বেশি লভ্যাংশ দিয়েছে ফার্স্ট জনতা ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ড এবং ইবিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড। অন্যদিকে সবচেয়ে কম দিয়েছে ইবিএল এনআরবি এবং এফবিএফআইএফ।

২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত লভ্যাশের কর নেই বলে বিনিয়োগকারীদের প্রকৃত মুনাফা বেশি।

এই ১০টি ফান্ডের লভ্যাংশ নিয়ে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৩৬টি ফান্ডের মধ্যে জুনে অর্থবছর শেষ হওয়া ২৭টি ফান্ডই লভ্যাংশ ঘোষণা করল।

বাকি দুটি ফান্ড গ্রামীণ টু ও রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স মিউচ্যুয়াল ফান্ড আগামী রোববার লভ্যাংশ ঘোষণা করবে।

ফার্স্ট জনতা ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ড

ফান্ডটি ইউনিটপ্রতি ১ টাকা ৩০ পয়সা লভ্যাংশ দেবে। লভ্যাংশ ঘোষণার দিন ইউনিটপ্রতি মূল্য ছিল ৯ টাকা। এই হিসেবে ইউনিট মূল্যের ১৪.৪৪ শতাংশ পাওয়া যাবে লভ্যাংশ হিসেবে।

২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত লভ্যাশের কর নেই বলে এর পুরোটাই ঢুকবে বিনিয়োগকারীর অ্যাকাউন্টে।

ফান্ডটি সদ্য সমাপ্ত অর্থবছরে ইউনিটপ্রতি মোট আয় করেছে ২ টাকা ৫৪ পয়সা। গত বছর ফান্ডটি ইউনিটপ্রতি লোকসান দিয়েছিল ১ টাকা ২৬ পয়সা। সেটি সমন্বয় করে থাকে ১ টাকা ২৮ পয়সা। এর চেয়ে বেশি পাবে ইউনিটধারীরা।

এবি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড

ফান্ডটি ইউনিটপ্রতি ৮০ পয়সা লভ্যাংশ দেবে। ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি মূল্য ৭ টাকা ৪০ পয়সা। দামের তুলনায় লভ্যাংশ ১০.৮১ শতাংশ।

ফান্ডটি সদ্য সমাপ্ত অর্থবছরে ইউনিটপ্রতি মোট আয় করেছে ২ টাকা ৬১ পয়সা। তৃতীয় প্রান্তিক পর্যন্ত আয় ছিল ১ টাকা ৮২ পয়সা। শেষ প্রান্তিকে আয় হয়েছে ৭৯ পয়সা।

গত বছর ফান্ডটি ইউনিটপ্রতি লোকসান দিয়েছিল ১ টাকা ৮১ পয়সা। সেটি সমন্বয় করে থাকে ৮১ পয়সা। কার্যত এর পুরোটাই তারা দেবে ইউনিটধারীদের।

ইবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড

ফান্ডটি ইউনিটপ্রতি ১ টাকা ৩০ পয়সা লভ্যাংশ দেবে। লভ্যাংশ ঘোষণার দিন ইউনিটপ্রতি মূল্য ছিল ৯ টাকা ৪০। এই হিসেবে ইউনিটমূল্যের ১৩.৮২ শতাংশ পাওয়া যাবে লভ্যাংশ হিসেবে।

ফান্ডটি সদ্য সমাপ্ত অর্থবছরে ইউনিটপ্রতি মোট আয় করেছে ২ টাকা ৬১ পয়সা। গত বছর ফান্ডটি ইউনিটপ্রতি লোকসান দিয়েছিল ১ টাকা ৩৫ পয়সা। সেটি সমন্বয় করে থাকে ১ টাকা ২৬ পয়সা। এর চেয়ে বেশি তারা দেবে ইউনিটধারীদের।

ইবিএল এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড

এই ফান্ডটি ইউনিটধারীদের লভ্যাংশ দেবে ৬ শতাংশ করে। ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি মূল্য ৭.৪ টাকা। এই হিসাবে তাদের মূল্যের ৮.১০ শতাংশ পাওয়া যাবে লভ্যাংশ।

ফান্ডটি ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ১ টাকা ৯২ পয়সা। গত বছর ইউনিটপ্রতি লোকসান ছিল ১ টাকা ৩৫ পয়সা। সেটি সমন্বয় করে আয় হয় ৫৭ পয়সা। কিন্তু এর বেশিই লভ্যাংশ পাবেন ইউনিটধারীরা।

এক্সিম ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড

ফান্ডটি ইউনিটপ্রতি ৭৫ পয়সা লভ্যাংশ দেবে। লভ্যাংশ ঘোষণার দিন ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি মূল্য ৮ টাকা ৮০ পয়সা। দামের তুলনায় লভ্যাংশ ৮.৫২ শতাংশ।

ফান্ডটি এবার ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ২ টাকা। গত বছর লোকসান ছিল ১ টাকা ২৮ পয়সা। সেটি সমন্বয় করে যে অর্থ থাকে, তার চেয় ৩ পয়সা করে বেশি দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

রেইসের ১০ মিউচ্যুয়াল ফান্ডের আকর্ষণীয় লভ্যাংশ
রেইসের যে ৫টি ফান্ডের লভ্যাংশ তুলনামূলক কম এসেছে

এফবিএফআইএফ

এই ফান্ডটিই সবচেয়ে কম লভ্যাংশ দিয়েছে, যদিও তাদের আয় কম ছিল না। কিন্তু গত বছরের বেশি লোকসান সমন্বয় করতে গিয়ে কমাতে হয়েছে লভ্যাংশ।

ফান্ডটির ইউনিটধারীরা পাবেন ৪০ পয়সা করে। ইউনিটপ্রতি তাদের আয় হয়েছে ১ টাকা ৯৩ পয়সা। কিন্তু গত বছর লোকসান ছিল ১ টাকা ৫৫ পয়সা। সেটি সমন্বয় করে বাকি থাকে ৩৮ পয়সা। কিন্তু তারা দেবে তার চেয়ে বেশি।

লভ্যাংশ ঘোষণার দিন ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি দাম ছিল ৬ টাকা ৬০ পয়সা। এই হিসাবে ইউনিট মূল্যের ৬.০৬ শতাংশ বিনিয়োগকারীরা পাবেন লভ্যাংশ হিসেবে।

আইএফআইসি ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড

ফান্ডটিই ইউনিটপ্রতি লভ্যাংশ দেবে ৭৫ পয়সা করে। লভ্যাংশ ঘোষণার দিন ইউনিটপ্রতি দাম ছিল ৭ টাকা ২০ পয়সা। এই হিসাবে ইউনিটমূল্যের ১০.৪১ শতাংশ পাওয়া যাবে লভ্যাংশ হিসেবে।

সদ্য সমাপ্ত অর্থবছরে তাদের ইউনিটে আয় হয়েছে ২ টাকা ৩২ পয়সা। কিন্তু গত বছরের বেশি লোকসান সমন্বয় করতে গিয়ে কমাতে হয়েছে লভ্যাংশ।

গত বছর ফান্ডটি ইউনিটপ্রতি লোকসান দিয়েছিল ১ টাকা ৫৮ পয়সা। সেটি সমন্বয় করে বাকি থাকে ৭৪ পয়সা। তার চেয়ে ১ পয়সা বেশি পাবেন ইউনিটধারীরা।

পিএইচপি ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড

এটি ইউনিটপ্রতি ৮৫ পয়সা লভ্যাংশ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি দাম ৭ টাকা ২০ পয়সা। বাজারমূল্যের ১১.৮০ শতাংশ পাওয়া যাবে লভ্যাংশ হিসেবে।

ফান্ডটি ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ২ টাকা ৪ পয়সা। গত বছর লোকসান ছিল ১ টাকা ২৩ পয়সা। সেটি সমন্বয় করে যে আয় থাকে তার চেয়ে ৪ পয়সা বেশি লভ্যাংশ হিসেবে বিতরণের সিদ্ধান্ত হয়েছে।

পপুলার লাইফ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড

এটিও ইউনিটপ্রতি ৮৫ পয়সা লভ্যাংশ ঘোষণার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই ফান্ডটির বাজারমূল্য ৬ টাকা ৯০ পয়সা। বাজারমূল্যের তুলনায় বিনিয়োগকারীর লাভ ১২.৩১ শতাংশ। আবার ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত লভ্যাংশে কর দিতে হবে না বলে কার্যত লাভ আরও বেশি।

ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ৮ পয়সা। গত বছর ইউনিটপ্রতি লোকসান ছিল ১ টাকা ২৩ পয়সা। সেটি সমন্বয়ের পর যত আয় থাকে, তার প্রায় পুরোটাই দেয়া হবে লভ্যাংশ।

ট্রাস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড

এই ফান্ডটি তাদের ইউনিটধারীদের লভ্যাংশ দেবে ৯০ পয়সা করে। তাদের ইউনিটপ্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ২৪ পয়সা।

গত বছর ইউনিটপ্রতি লোকসান ছিল ১ টাকা ৩৭ পয়সা। সেটি সমন্বয় করে বাকি থাকে ৮৭ পয়সা। তার চেয়ে ৩ পয়সা বেশি লভ্যাংশ দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

লভ্যাংশ ঘোষণার দিন ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি দাম ছিল ৭ টাকা ৫০ পয়সা। ইউনিটমূল্যের তুলনায় লভ্যাংশ ১২ শতাংশ।

আরও পড়ুন:
আসছে ‘সবচেয়ে বেশি বিতরণযোগ্য’ গ্রামীণ টুর লভ্যাংশ
দুই ফান্ডের লভ্যাংশ: চার বছরে যত আয়, এক বছরেই তার আড়াই গুণ
১৪০ টাকার ফান্ডে ২৯.৫০ টাকা লভ্যাংশ
আইসিবির ফান্ডে হতাশার পর এশিয়ান টাইগারের চমক

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
The government will form a committee to find a long term financing way from the capital market

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজে বের করতে, একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট গড়ে তুলতে এবং ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা কমাতে শিগগিরই একটি যৌথ কমিটি গঠন করবে সরকার।

বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মধ্যে গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কমিটিতে অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বিএসইসির প্রতিনিধিরা থাকবেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির কর্মকর্তা বলেন, বৈঠকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে পুঁজিবাজারের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর বিষয়ে আলোচনা হয়।

তারা বলেন, ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি কমিয়ে দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন সংগ্রহের সুযোগ কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এ সময় দীর্ঘমেয়াদি মূলধন কীভাবে এবং কোনো প্রক্রিয়ায় পুঁজিবাজার থেকে সরবরাহ করা যেতে পারে সে বিষয় বিস্তারিত আলোচনা হয়। এছাড়াও দেশে একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠা এবং এর তারল্য বৃদ্ধির বিষয়েও আলোচনা হয়।

সবশেষে, এসব বিষয়ে করণীয় নির্ধারণে একটি যৌথ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. হাবিবুর রহমান, গভর্নরের উপদেষ্টা মো. আহসান উল্লাহ, বিএসইসি চেয়ারম্যান খোন্দকার রাশেদ মাকসুদ ও কমিশনার ফারজানা লালারুখসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

p
উপরে