× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Sudden fall in the capital market in the last hour
google_news print-icon

শেষ ঘণ্টায় পুঁজিবাজারে হঠাৎ পতন

শেষ-ঘণ্টায়-পুঁজিবাজারে-হঠাৎ-পতন
বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে বেলা ১টা ১৯ মিনিট থেকে হঠাৎ সূচক কমতে থাকে।
আর্থিক ও বিমা খাত ছাড়া উত্থান নেই কোনো খাতেই। মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাত তাও দর ধরে রাখতে পেরেছে। কিন্তু ঢালাও পতন হয়েছে ব্যাংক ও বস্ত্র খাতে। ব্যাংক খাত দর হারালেও শেয়ারপ্রতি দাম কমার পরিমাণ নগণ্য। কিন্তু বেশ ভালোই দর হারিয়েছে বস্ত্র খাত। দিনের সবচেয়ে বেশি দর হারানো ১০টি কোম্পানির ৫টিই এই খাতের।

বেলা ১টা ১৯ মিনিট। পুঁজিবাজারের সূচক আগের দিনের চেয়ে আরও ৩৫ পয়েন্ট বেড়ে আছে। সূচক যে ৭ হাজার পয়েন্টের দিকে যাত্রা শুরু করেছে, সেটি আবার স্পষ্ট।

কিন্তু হঠাৎ ছন্দপতন। এই জায়গা থেকে শেষ ১ ঘণ্টা ১১ মিনিটে অবিশ্বাস্যভাবে ৪১ পয়েন্টের পতন হলো। শেষ ২ মিনিটে সমন্বয়ের ৫ পয়েন্ট যোগ না হলে পড়তে পারত আরও বেশি।

পুঁজিবাজার বিশ্লেষক দেবব্রত কুমার সরকার অবশ্য মনে করেন, এটি বিক্রয় চাপে ঘটেছে। নিউজবাংলাকে তিনি বলেন, ‘সূচকের পতন হতে পারে। দাম বাড়তে থাকা শেয়ার থেকে মুনাফা উত্তলনের চাপে এমনটি হতে পারে। কারণ, নতুন করে কোনো নির্দেশনা বা ঘটনা নেই, যা পুঁজিবাজারকে প্রভাবিত করতে পারে।’

তবে শেষ এক ঘণ্টায় মুনাফা তোলার প্রবণতা হঠাৎ কেন, এই প্রশ্নের জবাব পাওয়া কঠিন।

অবশ্য চাঙাভাবের মধ্যে পুঁজিবাজার ক্রমেই বাড়তে থাকবে আর মন্দার সময় কেবল পড়তেই থাকবে, এমনটা নয়। সূচক বাড়তে থাকার মধ্যেও দর সংশোধন যেমন স্বাভাবিক বিষয়, তেমনি মন্দা বাজারেও মাঝেমধ্যে উত্থান ঘটে- এটাও স্বাভাবিক ঘটনা।

গত বছরের ২ জুলাই থেকে চলতি বছরের ১৪ জানুয়ারি পর্যন্ত এক দফা, এরপর ৫ এপ্রিল থেকে ৩০ মে পর্যন্ত দ্বিতীয় দফা উত্থান হয়েছে পুঁজিবাজার। এই সময়ে সূচক ৪ হাজার পয়েন্ট থেকে ৬ হাজার পয়েন্টে উঠেছে।

মাঝে জানুয়ারির মাঝামাঝি থেকে এপ্রিলের শুরু পর্যন্ত প্রায় ৯০০ পয়েন্ট সংশোধনে মার্জিন ঋণের সুদহার নিয়ে সিদ্ধান্তের পাশাপাশি লকডাউন আতঙ্ক কাজ করেছে।

এরপর মের শেষে সূচক সোয়া তিন বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো ৬ হাজার পয়েন্টে ওঠার পর এক মাস সেখানে ঘুরপাক খেয়েছে। তবে ৩০ জুন শেষে এখান থেকে যাত্রা শুরু।

প্রায় দুই মাস ধরেই দু-এক দিন ছন্দপতন ছাড়া সূচক কেবল বেড়েই চলেছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে লেনদেন। এক বছর আগে যেখানে দিনে পাঁচ শ থেকে সাত শ কোটি টাকা লেনদেন হতো, সেখানে এখন নিয়মিত লেনদেন হচ্ছে আড়াই হাজার কোটি টাকার বেশি। তিন হাজার কোটি টাকা ছুঁইছুঁই লেনদেনও হয়েছে দুই দিন।

এর মধ্যেও টানা বাড়তে থাকা বাজারে সংশোধন হতে পারে, এমন আলোচনাও বেশ জোরালো। গত ১৮ ও ১৯ আগস্ট যথাক্রেমে ১৬ ও ১১ পয়েন্ট পতনের পর তিন দিন টানা সূচক বাড়ার পর বাজার নিয়ে আরও আত্মবিশ্বাস তৈরি হয়।

সপ্তাহের চতুর্থ কর্মদিবসে বুধবার লেনদেনের শুরু থেকেই সূচকের ঊর্ধ্বগতি সেই আত্মবিশ্বাসকে আরও বাড়িয়ে দেয়। তবে শেষ সোয়া এক ঘণ্টায় বাজারের আচরণে বাড়তে থাকা আত্মবিশ্বাসে কিছুটা চিড় ধরাবে, তাতে সন্দেহ নেই।

আর্থিক ও বিমা খাত ছাড়া উত্থান নেই কোনো খাতেই। মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাত তাও দর ধরে রাখতে পেরেছে। কিন্তু ঢালাও পতন হয়েছে ব্যাংক ও বস্ত্র খাতে।

ব্যাংক খাত দর হারালেও শেয়ারপ্রতি দাম কমার পরিমাণ নগণ্য। কিন্তু বেশ ভালোই দর হারিয়েছে বস্ত্র খাত। দিনের সবচেয়ে বেশি দর হারানো ১০টি কোম্পানির ৫টিই এই খাতের।

বিমার উত্থান অব্যাহত

গত সাত কর্মদিবসের মধ্যে চতুর্থদিন সংশোধন হলেও এরপর আবার টানা তিন দিন দাম বাড়ল এই খাতে। ব্যাপকভাবে বেড়েছে লেনদেনও।

সব মিলিয়ে ৫১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৯টির, কমেছে ৯টির আর অপরিবর্তিত ছিল দুটির। লেনদেনও বেড়েছে ব্যাপকভাবে। হাতবদল হয়েছে ৩৮৯ কোটি ৫৫ লাখ টাকার শেয়ার। আগের দিন লেনদেন ছিল ২৬৪ কোটি ৯০ লাখ টাকা।

সব বিমা কোম্পানির মধ্যে দাম বৃদ্ধিতে এগিয়ে জীবন বিমাগুলো।

শেষ ঘণ্টায় পুঁজিবাজারে হঠাৎ পতন
বুধবার সবচেয়ে বেশি দাম বেড়েছে যেসব খাতে

এই খাতে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে পদ্মা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের দর। ৪১ টাকা ৬০ পয়সা থেকে ৯.৮৫ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৪৫ টাকা ৭০ম পয়সা।

প্রাইম লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর বেড়েছে ৫.৪২ শতাংশ। ৭১ টাকা ৯০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ৭৫ টাকা ৮০ পয়সা।

সানলাইফ ইন্স্যুরেন্সে কোম্পানির শেয়ার দর ৩৪ টাকা ২০ পয়সা থেকে ৫.২৬ শতাংশ থেকে হয়েছে ৩৬ টাকায়।

প্রগ্রেসিভ লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির দর বেড়েছে ৫.০৫ শতাংশ। শেয়ার দর ১০৮ টাকা ৯০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ১১৪ টাকা ৪০ পয়সা।

সাধারণ বিমার মধ্যে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্স। ৪.৮৮ শতাংশ বেড়ে শেয়ার দর ৯২ টাকা ১০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ৯৬ টাকা ৬০ পয়সা।

রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্সের দর বেড়েছে ৩.৫৯ শতাংশ। শেয়ার দর ১০০ টাকা ২০ পয়সা থেকে হয়েছে ১০৩ টাকা ৮০ পয়সা।

ব্যাংকের পতন অব্যাহত, আর্থিক খাতে আবার উত্থান

সপ্তাহের শুরুতে দর পতনে থাকা ব্যাংকের শেয়ারের দর বুধবারও অব্যাহত ছিল। এদিন লেনদেন হওয়া বেশিরভাগ ব্যাংকের শেয়ার দর কমেছে। কমেছে লেনদেনও।

টানা দ্বিতীয় দিন দরপতনের দিন এই খাতে লেনদেনও কমে গেছে। আজ হাতবদল হয়েছে ১৭৫ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। আগের দিন যা ছিল ২৬২ টাকা ৩৬ লাখ টাকা।

৩২টির মধ্যে দাম বেড়েছে কেবল চারটির। আরও চারটি দর ধরে রাখতে পেরেছে। কমেছে বাকি ২৪টির।

যে চারটির দাম বেড়েছে, তার মধ্যে দুটি সদ্য তালিকাভুক্ত হওয়া কোম্পানি।

এর মধ্যে টানা ৯ দিন সর্বোচ্চ পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়ে সাউথবাংলা ব্যাংকের দর দাঁড়িয়েছে ২৫ টাকা ৬০ পয়সা। এখন কেবল আটটি ব্যাংকের শেয়ারদর এর চেয়ে বেশি।

চলতি মাসে তালিকাভুক্ত এই ব্যাংকটির আর্থিক ভিত্তি প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় প্রজন্মের অন্য ব্যাংকগুলোর তুলনায় বেশ দুর্বল হলেও এর শেয়ারমূল্য বেড়েই চলেছে।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেড়েছে চলতি বছর তালিকাভুক্ত এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংকের দাম। ১ টাকা ৯০ পয়সা বেড়ে ২৭ টাকা ১০ পয়সা থেকে হয়েছে ২৯ পয়সা।

রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক রূপালীর শেয়ারদর বেড়েছে ৫০ পয়সা। আর ইবিএলের বেড়ছে ২০ পয়সা।

এদিন সবচেয়ে বেশি কমেছে লোকসানি ব্যাংক আইসিবি ইসলামী যেটির দর গত এক বছরে এই খাতে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে। ২০০৬ সালে তালিকাভুক্তির পর কখনও লাভের মুখ না দেখা এই ব্যাংকটির শেয়ারদর গত সপ্তাহে ছুটেছে রকেট গতিতে। আজ কমে শেয়ার দর ৬ টাকা ৮০ পয়সা থেকে হয়েছে ৬ টাকা ৬০ পয়সা।

ন্যাশনাল ব্যাংকের শেয়ার দর কমেছে ২.২৪ শতাংশ। শেয়ার দর ৮ টাকা ৯০ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ৮ টাকা ৭০ পয়সা।

স্যোসাল ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার দর কমেছে ১.৯৭ শতাংশ। শেয়ার দর ১৫ টাকা ২০ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ১৪ টাকা ৯০ পয়সা।

বিপরীত চিত্র ছিল আর্থিক খাতে। টানা দ্বিতীয় দিন দাম বৃদ্ধির সর্বোচ্চ সীমা ছুঁয়েছে আইপিডিসির দর। শেয়ার দর ৩ টাকা ৭০ পয়সা বেড়ে হয়েছে ৪১ টাকা ২০ পয়সা।

এই খাতের ২৩টি কোম্পানির মধ্যে লেনদেন স্থগিত একটির। বাকিগুলোর মধ্যে কমেছে কেবল দুটির দাম। বেড়েছে ১৯টির আর অপরিবর্তিত ছিল একটির দর।

দাম বৃদ্ধির দিন বেড়েছে লেনদেনও। হাতবদল হয়েছে ৩৪৪ কোটি ২০ লাখ টাকা। আগের দিন এই খাতে লেনদেন ছিল ২৫৯ কোটি ১০ লাখ টাকা।

আইপিডিসি ছাড়া ইসলামিক ফিনান্স, প্রাইম ফিনান্স, ইউনিয়ন ক্যাপিটাল, জিএসপি ফাইনান্স, ইউনাইটেড ফাইনান্স, বে লিজিংয়ের দামও বেড়েছে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ।

বস্ত্রের ঢালাও পতন

আগের দিনের ধারাবাহিকতায় আরও দাম কমেছে বস্ত্র খাতের কোম্পানিগুলোর। লেনদেনও কমে গেছে।

এই খাতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩০৩ কোটি ৩০ লাখ টাকা। আগের দিন যা ছিল ৪১৬ কোটি ৯০ লাখ টাকা।

লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ১১টির, পাল্টায়নি ছয়টির। বাকি ৪১টি কোম্পানির শেয়ার দরই কমেছে।

শেষ ঘণ্টায় পুঁজিবাজারে হঠাৎ পতন
ব্যাংক খাত আরও একদিন দর হারালো, বস্ত্রে পতন আরও বেশি

সবচেয়ে বেশি পতন হওয়া কোম্পানির শীর্ষে ছিল এইচ আর টেক্সটাইল, যার দর কমেছে ৫.৫৬ শতাংশ। শেয়ার দর ৮২ টাকা ৬০ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ৭৮ টাকা।

সিএনএ টেক্সটাইল লিমিটেডের শেয়ার দর কমেছে ৫.২৬ শতাংশ। শেয়ার দর ৭ টাকা ৬০ পয়সা থেকে হয়েছে ৭ টাকা ২০ পয়সা।

কুইন সাউথ টেক্সটাইলের দর কমেছে ৩.৮৫ শতাংশ। ৩৩ টাকা ৭০ পয়সা থেকে হয়েছে ৩২ টাকা ৪০ পয়সা।

অনালিমা ইয়ার্নের দর কমেছে ৩.৬৬ শতাংশ। ৪৯ টাকা ১০ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ৪৭ টাকা ৩০ পয়সা।

অন্যান্য খাতের লেনদেন

প্রকৌশল খাতের ৪২টি কোম্পানির মধ্যে দর কমেছে ২৬টির। বেড়েছে ১৬টির। লেনদেন হয়েছে মোট লেনদেন হয়েছে ২৫১ কোটি ৯০ লাখ টাকা, যা আগের দিন ছিল ২৯১ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ২৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০টির, কমেছে ১২টি আর অপরিবর্তিত ছিল বাকি একটির দর। এই খাতে লেনদেন কিছুটা কমেছে। আজ হাতবদল হয়েছে ২৮০ কোটি ৩৪ লাখ টাকা, যা আগের দিন ছিল ২৯৭ কোটি ২১ লাখ টাকা।

ওষুধ ও রসায়ন খাতের ৩১টি কোম্পানির মধ্যে একটির লেনদেন স্থগিত। বাকিগুলোর মধ্যে দর পতন হয়েছে ১৬টির, পাল্টায়নি দুটির আর বেড়েছে ১৩টির।

এই খাতে লেনদেন কমে গেছে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে। সব মিলিয়ে হাতবদল হয়েছে ১৯৭ কোটি ১২ লাখ টাকা, যা আগের দিন ছিল ২৬২ কোটি ৭ লাখ টাকা।

খাদ্য ও আনুষাঙ্গিক খাতের ২০টি কোম্পানির মধ্যে ১২টির দাম বেড়েছে, কমেছে ৮টির। লেনদেন বেড়েছে।

এই খাতে হাতবদল হয়েছে মোট ৮০ কোটি টাকা, আগের দিন যা ছিল ৬০ কোটি ৬৮ লাখ টাকা।

তথ্য প্রযুক্তি খাতের ১১টি কোম্পানির মধ্যে ৩টির দর বৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ৭টির, অপরিবর্তিত ছিল একটির। লেনদেন কমেছে অর্ধেকেরও বেশি।

হাতবদল হয়েছে ৩৫ কোটি ৮২ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন ছিল ৭৬ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে টানা দুই দিন দাম অল্প পরিমাণ বেড়েছে। ৩৬টি ফান্ডের মধ্যে ৮টির দাম কমার বিপরীতে বেড়েছে ১৬টির দর। অপরিবর্তিত ছিল বাকি ১২টি।

লেনদেনও খানিকটা বেড়েছে। আজ হাতবদল হয়েছে ৭২ কোটি ৯৮ লাখ টাকা, আগের দিন যা ছিল ৬২ কোটি ৭০ লাখ টাকা।

বিবিধ খাতের ১৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম কমেছে ১০টির, বেড়েছে তিনটির আর অপরিবর্তিত ছিল একটির। এই খাতে লেনদেন প্রায় অর্ধেক কমে গেছে। আজ হাতবদল হয়েছে ১৩৭ কোটি ৫৬ লাখ টাাক। আগের দিন যা ছিল ২৫২ কোটি ১০ লাখ টাকা।

সূচক ও লেনদেন

ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৪ দশমিক ৫০ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৮৮০ দশমিক ১৭ পয়েন্টে।

শরিয়াহভিত্তিক কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসইএস দশমিক ৪৯ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৪৯৩ পয়েন্টে।

বাছাই করা কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএস-৩০ সূচক ৪ দশমিক ১৩ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৪৫৯ পয়েন্টে।

এদিন ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ২৯৮ কোটি টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ৭৬২ কোটি টাকা। এক দিনেই কমেছে সাড়ে চারশ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৭ দশমিক ৫০ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ২০ হাজার ৫৭ পয়েন্টে। মোট লেনদেন হয়েছে ১০০ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজারের দুই কোম্পানির আধুনিকায়নের ঘোষণা
জেএমআই সিরিঞ্জে জাপানি কর্মকর্তা
হতাশ করল সি পার্ল, লভ্যাংশ দিতে চায় ১০ পয়সা করে
ব্যাংক-বস্ত্রের দারুণ দিন, ৭ হাজার পয়েন্টের দিকে সূচকের যাত্রা
পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ বাড়াচ্ছে ব্যাংকের বিশেষ তহবিল

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে