× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

জাতীয়
20 km slow road from Bangabandhu Bridge to Dhaka
google_news print-icon

বঙ্গবন্ধু সেতু থেকে ঢাকামুখী সড়কে ধীরগতি

বঙ্গবন্ধু-সেতু-থেকে-ঢাকামুখী-সড়কে-ধীরগতি
টাঙ্গাইলের ২০ কিলোমিটার এলাকায় ধীরগতিতে চলছে যানবাহন। ছবি: নিউজবাংলা
মহাসড়কের রাবনা, বেথইর, বিক্রমহাটি, রসুলপুর, পুংলি ও এলেঙ্গায় ঢাকামুখী যানবাহনের দীর্ঘ সারি দেখা যায়। ট্রাক, পিকআপভ্যান, মোটরসাইকেল ও বিভিন্ন ছোট যানে দেখা গেছে যাত্রীদের। যে যার মতো গন্তব্যে ফিরছেন। 

ঈদ-পরবর্তী শাটডাউনের মধ্যে রপ্তানিমুখী শিল্প ও কলকারখানা খুলে দেয়া হয়েছে রোববার। এসব কারখানার কর্মীরা শনিবার দিনভর হেঁটে, ছোট পরিবহনে করে এসেছেন ঢাকায়।

তাদের চরম দুর্ভোগের পর শনিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে তথ্য অধিদপ্তর জানায়, রপ্তানিমুখী শিল্পের শ্রমিক ও সংশ্লিষ্টদের কাজে যোগদানের সুবিধার্থে রোববার দুপুর ১২টা পর্যন্ত চলবে গণপরিবহন। সে সিদ্ধান্তের প্রভাব পড়েছে মহাসড়কে।

সকাল থেকে রাজধানীমুখী যাত্রীর চাপ পড়েছে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে। বঙ্গবন্ধু সেতুর পূর্ব পার থেকে টাঙ্গাইলের রাবনা পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার এলাকায় যান চলাচলে ধীরগতি দেখা গেছে।

দীর্ঘ সময় গরমে বসে থেকে দুর্ভোগে পড়েছেন যাত্রী ও চালকরা।

মহাসড়কের রাবনা, বেথইর, বিক্রমহাটি, রসুলপুর, পুংলি ও এলেঙ্গায় ঢাকামুখী যানবাহনের দীর্ঘ সারি দেখা গেছে। ট্রাক, পিকআপভ্যাান, মোটরসাইকেল ও বিভিন্ন ছোট যানে দেখা গেছে যাত্রীদের। যে যার মতো গন্তব্যে ফিরছেন।

মহাসড়কের এই অংশে দেখা যায়নি পুলিশ বা প্রশাসনের উল্লেখ করার মতো তৎপরতা।

এ বিষয়ে জানতে মহাসড়‌কের এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক ইয়াসির আরাফাত ও বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলামের সঙ্গে যোগা‌যোগ করা হ‌লেও পাওয়া যায়নি।

বঙ্গবন্ধু সেতু থেকে ঢাকামুখী সড়কে ধীরগতি

বঙ্গবন্ধু সেতুর সিরাজগঞ্জ অংশের পশ্চিম সংযোগ মহাসড়কে মুলিবাড়ী থেকে হাটিকুমরুল পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার এলাকাতেও সকাল থেকে ধীরগতিতে চলছে যানবাহন। বাস চলাচল করলেও তাতে যাত্রী দেখা গেছে কম। বেশিরভাগ যাত্রীই পণ্যবাহী ট্রাকে চড়ে ঢাকা যাচ্ছেন।

বগুড়া থেকে শ্যামলী পরিবহনের বাসে ঢাকা যাচ্ছেন সাইফুল ইসলাম। তিনি জানান, গণপরিবহন খুলে দেয়ার খবরে স্বস্তি পেয়েছেন। তবে রাত ১২ টায় বাসে উঠে সকাল সাড়ে ৯টা কড্ডার মোড় পর্যন্ত পৌঁছেছেন। রাজধানী ফিরেই কাজে যোগ দিতে হবে বলে দুশ্চিন্তায় আছেন তিনি।

ট্রাকের চড়ে ঢাকা ফিরছেন পোশাকশ্রমিক স্বপ্না খাতুন। তিনি বলেন, ‘আজ সকালে আমাকে গাজীপুরের কোনাবাড়ী গার্মেন্টসে কাজে যোগ দিতে হবে। তাই ভোর রাত ৩টায় স্বামী সন্তানকে নিয়ে ট্রাকে উঠেছি। এখনো সেতু পাইনি। কখন যাবো বুঝে উঠতে পারছি না। ঈদের আগে আসতেও অনেক কষ্ট হয়েছে, আবার যেতেও অনেক কষ্ট হচ্ছে। যত কষ্ট এই গরিব মানুষের।’

হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহজাহান আলী নিউজবাংলাকে জানান, মহাসড়কে অতিরিক্ত যানবাহনের চাপের কারণে ধীরগতিতে চলছে যানবাহন। এ ধীরগতি থেকে মাঝে মধ্যে কিছু জায়গায় যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। তবে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক রাখতে কাজ করছে পুলিশ।

আরও পড়ুন:
বরিশালে ছাড়েনি লঞ্চ, চলছে বাস
শাটডাউন: জরিমানা সাড়ে ১২ লাখ টাকা, গ্রেপ্তার ৪৮১
‘এভাবে ভোগান্তিতে ফেলার কোনো মানে হয় না’
‘পশু পরিবহনের চেয়েও গাদাগাদি করে যেতে হচ্ছে’
৫ আগস্টের পর কী হবে

মন্তব্য

আরও পড়ুন

জাতীয়
Lakhs of people are suffering due to lack of bridge in Bandarban

বান্দরবানে সেতুর অভাবে লাখো মানুষের ভোগান্তি

শিক্ষা, চিকিৎসা ও কৃষি খাতে বিপর্যয়
বান্দরবানে সেতুর অভাবে লাখো মানুষের ভোগান্তি সেতুর অভাবে পায়ে হেঁটে খাল পার হচ্ছেন স্থানীয়রা।

বান্দরবানের বিভিন্ন উপজেলায় সেতুর অভাবে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন অন্তত দুই লাখ মানুষ। দীর্ঘদিন ধরে এই সমস্যা চললেও কার্যকর কোনো পদক্ষেপ না নেওয়ায় প্রতিদিনই শিক্ষা, চিকিৎসা, কৃষি ও ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ডে বাড়ছে ভোগান্তি।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, জেলার সদর, রোয়াংছড়ি, রুমা, থানচি, লামা-আলীকদম ও নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের গ্রামীণ জনপদে স্থায়ী সেতুর অভাব সবচেয়ে বেশি প্রকট। বান্দরবান পাহাড়ি জেলা হওয়ায় ঝিরি ও ছোট ছোট খালের সংখ্যা অধিক। শুকনো মৌসুমে চলাচল স্বাভাবিক থাকলেও বর্ষা মৌসুমে পাহাড়ি ঢল বা হরকা বাণের কারনে এসময় ঝুকিপূর্ণ হয়ে উঠে চলাচল। এর মধ্যে কয়েকটি স্থানে বাঁশের সাঁকো থাকলেও অধিকাংশে তা-ও নেই। বর্ষা মৌসুমে এসব এলাকার শিক্ষার্থীরা ঝুঁকি নিয়ে বিদ্যালয়ে যেতে গিয়ে খাল পারাপারের সময় ঢলের পানিতে তলিয়ে মৃত্যুর সংখ্যাও কম নয়।

এসব এলাকার অসুস্থ রোগী ও প্রসুতি মায়েদের সময়মতো চিকিৎসা সেবা পেতেও বিড়ম্বনার শিকার হতে হচ্ছে।

এছাড়াও অন্তত অর্ধলক্ষ হেক্টর জমির উৎপাদিত ফসল বাজারে পৌঁছাতে গিয়ে মারাত্মক সমস্যায় পড়তে হচ্ছে কৃষকদের। এতে স্থানীয় অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বলে অভিযোগ সংশ্লিষ্টদের।

বারবার সেতু নির্মাণের আবেদন জানানো হলেও এখনো উদ্যোগ দেখা যায়নি। দ্রুত স্থায়ী সেতু নির্মাণ করে ভোগান্তি দূর করার জোর দাবি তুলেছেন তারা।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বান্দরবান-লামা সড়ক দিয়ে তিনটি উপজেলার কয়েক লাখ মানুষের সহজ যাতায়াতের একমাত্র অবলম্বন এটি। অতি বৃষ্টিতে সড়কটির বেশ কিছু এলাকায় ভাঙন সৃষ্টি হলেও ২২০০ মিটার চেইনেজ এলাকায় বেশ ঝুকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। মঞ্জয় পাড়া-নাচালং সড়কের ১৪৩৭০ চেইনেজ এলাকা, আলীকদমের ওবাইদুলহাকিম পাড়া সড়কের বাসস্টেন্ড হিন্দু পাড়া এলাকা, কলারঝিড়ি সড়ক, লামার গাইন্ধ্যা-চিন্তাবা পাড়া সড়কের বমু খাল এলাকা, ফাইতং চিউবতলী পোলাও পাড়া খাল এলাকা, নাইক্ষ্যংছড়ি সাপের গাড়া এলাকার কাগজি খোলা খাল এলাকা, কম্বনিয়া পাড়া, মিরঝিরিপাড়া এলাকা, রোয়াংছড়ির ব্যাংছড়ি খাল, থানচি বলিপাড়ার সোনাইছড়ি খান, তিন্দু খাল, রুমার হানারাম পাড়া, রুমার গ্যালেংগা খালসহ বেশ কিছু এলাকায় কোথাও সেতু নেই আবার কোথাও ৩০-৫০ বছরের ছোট আকারের ভাঙা পুরোনো সেতু। যা চলাচলের সম্পূর্ণ অনুপযোগী হয়ে গেছেন। ভাঙা সেতু দিয়ে কোন রকমে কিছু এলাকার মানুষ পারাপার হতে পারলেও সাপেরগাড়া, চিন্তাবা পাড়া, ব্যংছড়িসহ বিভিন্ন এলাকার মানুষ ঝিরি বা খাল পার হয় পায়ে হেঁটে। এছাড়া বর্ষা মৌসুমে স্বাস্থ্যসেবা, কৃষি পন্য পরিবহনসহ শিক্ষা গ্রহনও ব্যাহত হচ্ছে শিক্ষার্থীদের।

সাপের গাড়া এলাকার বাসিন্দা জেবুল হক, জসীম উদ্দীন বলেন, সাপের গাড়া- কাগজিখোলা এলাকায় অন্তত ২৫- ৩০ হাজার লোকের বসবাস।গত ২০ বছর ধরে এই এলাকায় বসবাস গড়ে উঠলেও একটি সেতুর অভাবে বর্ষাকালে শিক্ষার্থীদের স্কুলে যাতায়ত স্বাস্থ্যসেবা, কৃষি পণ্য পরিবহনসহ ব্যহত হয় স্থানীয় ব্যাবসা বানিজ্য। এছাড়া বর্ষাকালে স্কুলে যেতে গিয়ে ঢলের পানিতে ভেসে গিয়ে কয়েক জন শিক্ষার্থীর মৃত্যুর ঘটনাও ঘটেছে। ফলে এই এলাকায় অতি দ্রুত সেতু নির্মাণের দাবি জানান তারা।

গজালিয়া ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান বাথোয়াই চিং মারমা বলেন, চিন্তাবর, বাইশফারি, ঢেকিছড়া, তুলাতলি, বটতলি, হামায় চর পাড়া এলাকায় ৮-৯ হাজার মানুষের বসবাস। বমু খালের উপর একটি সেতুর অভাবে কয়েক দশক ধরে যাতায়াতে ভোগান্তি হচ্ছে তাদের। এই এলাকায় স্কুল, কলেজ থাকলেও বর্ষা মৌসুমে অধিকাংশ ছাত্র-ছাত্রীরা স্কুলে যেতে পারেনা খালের পানিতে প্রবল স্রোতের কারনে। এছাড়া অন্যান্য অসুবিধাতো আছেই।ফলে এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে সেতুটি অতিদ্রুত বাস্তবায়নের দাবি জানান তিনি।

বান্দরবান স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ তাসাউর বলেন, জেলার ৭টি উপজেলায় জনগণের চাহিদা ও প্রয়োজনীয়তা স্বাপেক্ষে অতি প্রয়োজনীয় আন্ডার হানড্রেড মিটারের ৪১টি সেতু নির্মাণের জন্য ঊর্ধ্বতন কতৃপক্ষের নিকট আবেদন পাঠানো হয়েছে। অনুমোদন সাপেক্ষে সেতুগুলো নির্মাণকাজ চালু করা হবে বলে জানান তিনি।

মন্তব্য

জাতীয়
Government ready to hold National Assembly elections in February Home Affairs Adviser

ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। ফাইল ছবি

আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে বলে পুনরায় জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।

তিনি বলেন, “আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনে আমাদের কোনো সমস্যা হবে না। সরকারের সার্বিক প্রস্তুতি রয়েছে।”

আজ সোমবার সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক কোর কমিটির সভা শেষে আয়োজিত এক ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা নির্বাচনের সফল আয়োজনের জন্য সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা, বিশেষ করে গণমাধ্যমের সহযোগিতা কামনা করেন।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে বডিওর্ন ক্যামেরা কেনা হবে এবং এ বিষয়ে সরকার ৪০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে।

তিনি আরও বলেন, বিগত তিনটি সাধারণ নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকারীদের আগামী সংসদ নির্বাচনে দায়িত্ব থেকে বিরত রাখা হবে। সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডসহ সাম্প্রতিক কিছু বড় অগ্নিকাণ্ডের পেছনে নাশকতা আছে কিনা- এমন প্রশ্নে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জানান, এসব ঘটনা তদন্তের জন্য একাধিক কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর আগুন লাগার প্রকৃত কারণ জানা যাবে।

তিনি বলেন, আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশি মিশনগুলোতে ই-পাসপোর্ট সেবা চালু করা হবে।

প্রবাসীদের জন্য পাসপোর্ট ফি কমানো এবং বিমান ও বিমানবন্দরে সর্বোত্তম সেবা প্রদানের বিষয়টি সরকার বিবেচনা করছে বলেও তিনি জানান। সূত্র: বাসস

মন্তব্য

জাতীয়
German Ambassador meeting with Information Adviser Mahfuz Alam

তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের সঙ্গে জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাত

তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের সঙ্গে জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাত সোমবার বিকেলে তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের সঙ্গে সাক্ষাত করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত জার্মানির রাষ্ট্রদূত রুডিগার লোটজ। ছবি: পিআইডি

তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলমের সঙ্গে সাক্ষাত করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত জার্মানির রাষ্ট্রদূত রুডিগার লোটজ।

আজ (সোমবার) বিকেলে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে এই সাক্ষাত অনুষ্ঠিত হয়।

এসময় তথ্য উপদেষ্টা বলেন, ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে সরকার কাজ করছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন আয়োজনের বিষয়ে কোন ধরনের অনিশ্চয়তা নেই।

বাংলাদেশে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে গণমাধ্যমের ওপর কোন ধরনের চাপ নেই। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় থেকে ফোন করে কোন গণমাধ্যমের ওপর হস্তক্ষেপ করা হচ্ছে না। গণমাধ্যম স্বাধীনভাবে সরকারের সমালোচনা করছে।

সাক্ষাতে রাষ্ট্রদূত রুডিগার লোটজ দু’দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহ প্রকাশ করেন।

এ সময় জার্মানির বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার সুযোগ সম্প্রসারণের বিষয়েও আলোচনা হয়।

সাক্ষাতে জার্মান দূতাবাসের রাজনৈতিক ও প্রেস অফিসার শারনিলা নুজহাত কবির উপস্থিত ছিলেন। সূত্র: বাসস

মন্তব্য

জাতীয়
Ansar VDP development banks firm steps in establishing transparency and good governance

স্বচ্ছতা ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় আনসার-ভিডিপি উন্নয়ন ব্যাংকের দৃঢ় পদক্ষেপ

স্বচ্ছতা ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় আনসার-ভিডিপি উন্নয়ন ব্যাংকের দৃঢ় পদক্ষেপ বাহিনী প্রধান ও চেয়ারম্যান, আনসার-ভিডিপি উন্নয়ন ব্যাংক

আনসার-ভিডিপি উন্নয়ন ব্যাংক সম্প্রতি সংস্কার উদ্যোগের আওতায় নিজস্ব বিশেষ অডিট কার্যক্রমের মাধ্যমে ২০২০-২৫ সালের নোয়াখালী ও সেনবাগ শাখার কিছু আর্থিক অনিয়মের প্রাথমিক তথ্য উদঘাটন করেছে। প্রায় ১১ কোটি টাকার অনিয়মের এই তথ্যের ভিত্তিতে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ ইতোমধ্যে দুটি বিশেষ অডিট টিম গঠন করেছে, যারা ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্তে কাজ করছে।

আজ সোমবার বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদর দপ্তরে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় বাহিনীর মহাপরিচালক ও আনসার-ভিডিপি উন্নয়ন ব্যাংকের চেয়ারম্যান, মেজর জেনারেল আবদুল মোতালেব সাজ্জাদ মাহমুদ এই বিষয়ে গণমাধ্যমের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। তিনি বলেন, “আনসার-ভিডিপি উন্নয়ন ব্যাংকের সাথে বাহিনীর নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে। পরিতাপের বিষয়, আনসার ভিডিপি’র তৃণমূল সদস্যদের আর্থিক অন্তর্ভুক্তির লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত ব্যাংকটি অতীতে কাঙ্ক্ষিতভাবে সে লক্ষ্য অর্জন করতে পারেনি। তবে, আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি—সুশাসন, স্বচ্ছতা ও প্রযুক্তিনির্ভর ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে ব্যাংকটিকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়া সম্ভব।” মহাপরিচালক আরও বলেন, “অতীতে ব্যাংকিং ব্যবস্থাপনায় ডিজিটাল মনিটরিং, অডিট তদারকি ও ঋণ প্রদানে কিছু ঘাটতি ছিল। বর্তমানে এসব ঘাটতি চিহ্নিত করে আমরা কোর ব্যাংকিং সিস্টেম (CBS) প্রবর্তনের মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ ডিজিটাল রূপান্তরের উদ্যোগ নিয়েছি। এতে ভবিষ্যতে কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠী অনৈতিকভাবে ব্যাংকের সুবিধা গ্রহণ করতে পারবে না।” তিনি আরও উল্লেখ করেন, “কর্মকর্তা পদোন্নতির ক্ষেত্রে এখন সততা, দক্ষতা ও ব্যাংকের আর্থিক স্বচ্ছতা রক্ষায় অবদানকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে আমরা ব্যাংক ব্যবস্থাপনাকে আরও শক্তিশালী করছি।”

বাহিনীর মহাপরিচালক বলেন, “দুষ্টের দমন ও শিষ্টের লালনের মাধ্যমে আনসার-ভিডিপি উন্নয়ন ব্যাংক একটি সুশাসনভিত্তিক, জনগণের আস্থাভাজন আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবে। ইতোমধ্যে বাহিনীর অভিজ্ঞ কর্মকর্তাদের ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদে যুক্ত করার ফলে ব্যবস্থাপনায় ইতিবাচক পরিবর্তন দৃশ্যমান।” ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, অডিট টিমের তদন্ত শেষে অনিয়মের পূর্ণাঙ্গ চিত্র ও দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। একইসঙ্গে ব্যাংকের পক্ষ থেকে দুর্নীতি দমন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে যাতে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের দ্রুত আইনী শাস্তিমুলক ব্যবস্হার মুখোমুখি করা যায়।

১৯৯৬ সালে প্রতিষ্ঠিত আনসার-ভিডিপি উন্নয়ন ব্যাংক বর্তমানে ২৫৯টি শাখার মাধ্যমে দেশের আনসার ও ভিডিপি সদস্যদের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও সুশাসনের সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ব্যাংকটি আরও সক্ষম ও আধুনিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানে পরিণত হওয়ার পথে অগ্রসর হচ্ছে।

আজকের এই মতবিনিময় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আনসার-ভিডিপি উন্নয়ন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব মীর মোফাজ্জল হোসেনসনহ বাহিনীর ও এই ব্যাংকের অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ।

মন্তব্য

জাতীয়
The construction of a 74 foot bridge over a 22 foot canal in Kotalipara has been accused of widespread irregularities and corruption

কোটালীপাড়ায় ২২ ফুট খালে ৭৪ ফুট ব্রিজ নির্মাণ, ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ

কোটালীপাড়ায় ২২ ফুট খালে ৭৪ ফুট ব্রিজ নির্মাণ, ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ

গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ার ২২ ফুট প্রস্থের ছোট এক খালে নির্মিত হচ্ছে ৭৪ ফুট গার্ডার ব্রিজ। এদিকে ব্রিজ নির্মাণে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ এনে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট দরখাস্ত দিয়েছে এলাকাবাসী।

অভিযোকারীরা জানান, পবনার পাড় গ্রামে গ্রামীণ সড়কে ব্রিজ নির্মাণের জন্য পাইল তৈরিতে রিং কম দেওয়াসহ নানা অনিয়ম হয়েছে ও পাইলের অর্ধেক মাটিতে পুঁতে বাকি অর্ধেকে পাইলের রড কেটে বিক্রি করে দেয় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।

স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর সূত্র জানায়, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে গোপালগঞ্জ জেলার গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো উন্নয়ন শীর্ষক প্রকল্প (২য় সংশোধিত) এর আওতায় উপজেলার মান্দ্রা খেয়াঘাট থেকে বাপার্ড জাঠিয়া সড়কের ৬ হাজার ৫০ মিটার চেইনেজে ২ কোটি ৭৫ লক্ষ টাকা ব্যয়ে ২২ ফুট প্রস্থের পবনাড় পাড় খালে ৭৪ ফুট (২২ মিটার) আরসিসি গার্ডার ব্রিজ নির্মাণের কার্যাদেশ পায় মেসার্স সৌরভ ট্রেডার্স।

নির্মীয়মাণ ব্রিজের শুরুতেই ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ ওঠায় এলাকাবাসী বারবার উপজেলা প্রকৌশল দপ্তরে অভিযোগ জানানোর পরও কোন প্রতিকার না পাওয়ায় অভিযোগ দিয়েছে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট।

স্থানীয়রা জানান, ব্রিজ নির্মাণে কার্যাদেশ অনুযায়ী কাজ করা হচ্ছে না। ঠিকাদারের লোকজন নির্মীয়মাণ পাইলিং থেকে রড খুলে বিক্রি করে দিচ্ছে। পাইল তৈরিতে নেওয়া হয়েছে দুর্নীতির আশ্রয়। পাইলে নিম্নমানের পাথর, অর্ধেক পরিমাণ রিং ও পরিমাণের চেয়ে কম সিমেন্ট দিয়ে তৈরি করা হয়েছে পাইল। যে কারণে মাটির নিচে অর্ধেক পাইল ঢুকতেই পাইলের বাকি অংশ ভেঙে পড়ছে। পরবর্তীতে ঠিকাদারের লোকজন বাকি অর্ধেক পাইলের রড কেটে বিক্রি করে দিচ্ছে।

দুর্নীতির নির্মাণাধীন ব্রিজসংলগ্ন বাসিন্দা মফিজুল বলেন, মানুষের হাঁটা-চলাচলের জন্য জাঠিয়া থেকে রাধাগঞ্জ গ্রামীণ এলাকায় শৈলদা নদীর পাড়ে মাটির রাস্তা হচ্ছে। সেই রাস্তাটিতে ৬টি সরু খালে ব্রিজ নির্মাণ করছে এলজিইডি। পবনার পাড়ের ২২ ফুট খালটিতে এলজিইডি ২২ মিটার (৭৪ ফুট) ব্রিজ নির্মাণ করছে কোটি কোটি টাকা ব্যয়ে। ছোট এই খালে ৩০ থেকে ৪০ লক্ষ টাকার এক একটি কালভার্ট দিলেই হতো সেখানে ৩ কোটি টাকার বিশাল গার্ডার ব্রিজ নির্মাণ করা হচ্ছে। এই রাস্তা দিয়ে কখনও বাস গাড়ি চলাচলের সুযোগ নেই। তাহলে এত বড়ো ব্রিজ কাদের স্বার্থে? অন্যদিকে এই ব্রিজ নির্মাণে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতি হচ্ছে। এলজিইডি অফিসের দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে কাজে ব্যাপক অনিয়ম করছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।

ব্রিজটির ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারী মো. মুরসালিন সৌরভের সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে তিনি ব্যস্ত রয়েছেন বলে জানান।

এদিকে কাজের ধীরগতিতে ক্ষোভ প্রকাশ করে পবনার গ্রামের মামুন শেখ বলেন, গত বছরের ১৬ অক্টোবর এই ব্রিজের কাজ শুরু হয়। শেষ হওয়ার কথা ছিল সেপ্টেম্বরের ৬ তারিখে। অথচ নির্মাণ কাজের ১০ ভাগ এখনও সম্পন্ন হয়নি।

কাজের অনিয়মেয়র বিষয়ে উপজেলা প্রকৌশলী শফিউল আজম বলেন, ব্রিজের পাইল থেকে রড কেটে নেওয়ার বিষয়ে একটি অভিযোগ পেয়েছি। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি অবগত করা হয়েছে। তারা এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নিবে। ব্রিজের নির্মাণ মেয়াদ শেষ হলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেয়াদ বাড়ানোর আবেদন করেছে।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাগুফতা হক বলেন, ব্রিজের অনিয়মের অভিযোগটি উপজেলা প্রকৌশলীকে দেওয়া হয়েছে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য।

এলজিইডি গোপালগঞ্জের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. এহসানুল হক বলেন, বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখা হবে।

মন্তব্য

জাতীয়
Allegations of irregularities in road construction in Pabna

পাবনায় সড়ক নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

পাবনায় সড়ক নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

পাবনার আটঘরিয়া উপজেলার কেশবপুর থেকে বালুঘাটা পর্যন্ত প্রায় ২ কিলোমিটার সড়কের নির্মাণকাজ করছে একটি ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান। গত বছর কাজটি শুরু হলেও কাজে অনিয়মের কারণে পুরো এক বছর কাজ বন্ধ ছিল। সম্প্রতি পুনরায় কাজ শুরু হলেও বন্ধ হয়নি অনিয়ম- বরং পুরোনো অনিয়মই এখন নতুন রূপে ফিরে এসেছে।

স্থানীয় বাসিন্দা তোফাজ্জল হোসেন বলেন, গত এক বছর কাজ বন্ধ ছিল কাজে অনিয়মের কারণে। এখন আবার সেই একই রকম অনিয়ম হচ্ছে। আমরা চাই আমাদের এলাকার রাস্তার কাজ যেন ঠিকভাবে হয়।

আরেক স্থানীয় বাসিন্দা সিদ্দিক হোসেন ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘রাবিশ দিয়ে রাস্তার কাজ করা হচ্ছে। পুরোনো ভাঙা ইট দেওয়া হয়েছে। এমন ইট ব্যবহার হচ্ছে যা দিতেই ভেঙে যাচ্ছে। দুর্নীতি এখানে চরমে পৌঁছেছে। প্রতিবাদ করতে গেলেও উপর মহলের ভয় দেখিয়ে স্থানীয়দের মুখ বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে।’

মাওলানা মাসুদুর রহমান বলেন, ‘আগেও রাবিশ দিয়ে কাজ চলছিল। এবারও দুই নম্বর মালপত্র দিয়ে কাজ করছে। আমরা তখনই বলেছিলাম- এইভাবে কাজ করলে সমস্যা হবে। তারা তখন কোনো উত্তর দেয়নি।’

তিনি অভিযোগ করে আরও বলেন, উপজেলা প্রকৌশলী ঠিকাদারের সাথে টাকার বিনিময়ে হাত মিলিয়ে এই ধরনের দুর্নীতির কাজ করাচ্ছেন। টাকা না খেলে কেউ এমন পচা খোয়া, রাবিশ আর পোড়া মবিল দিয়ে কাজ করার সাহস পেত না।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ঠিকাদার সিরাজুল ইসলাম শুধু ঠিকাদারি ব্যবসাই করছেন না তিনি আইডিয়াল নামক একটি প্রতিষ্ঠানের পরিচালক, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মালিক এবং একই সঙ্গে সংবাদপত্রেও কাজ করেন। এক ব্যক্তি একাধিক প্রতিষ্ঠানে জড়িত থেকে প্রভাব খাটিয়ে সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে সখ্য গড়ে তুলছেন এবং সেই সুযোগে সরকারি কাজ নিয়ে নানা নয়-ছয় করছেন, এর ভুক্তভোগী এখন সাধারণ জনগণ।

উপজেলা প্রকৌশলী বাকি বিল্লাহ কে এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি সংক্ষেপে বলেন, আমি মিটিংয়ে আছি, পরে আপনাকে কল দেব।

মন্তব্য

জাতীয়
Kazi Shah Newaz was selected as the best officer in charge of Netrakona

কাজী শাহ নেওয়াজ নেত্রকোনার শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ নির্বাচিত

কাজী শাহ নেওয়াজ নেত্রকোনার শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ নির্বাচিত

নেত্রকোনা জেলায় ষষ্ঠবারের মতো শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন নেত্রকোনা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ কাজী শাহ নেওয়াজ। গত রোববার জেলা পুলিশ লাইন্সে সেপ্টেম্বর মাসের মাসিক অপরাধ সভায় মাদক উদ্ধার, মামলা নিষ্পত্তি, চোরাচালান নিরোধ, ওয়ারেন্ট তামিল, বিট পুলিশিং, সর্বোপরি অপরাধ পর্যালোচনা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় বিশেষ অবদান রাখায় এ শ্রেষ্ঠ অফিসার হিসেবে নির্বাচিত হন তিনি। নেত্রকোনা পুলিশ লাইন্সে আনুষ্ঠানিকভাবে আবারও শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ- (ওসি) হিসেবে শাহ নেওয়াজের হাতে সম্মাননা ক্রেস্ট, সনদ ও আর্থিক পুরস্কার তুলে দেন, পুলিশ সুপার মির্জা সায়েম মাহমুদ (পিপিএম)। এ সময় উপস্থিত ছিলেন- অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) হাফিজুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) সজল কুমার সরকারসহ জেলা পুলিশের অন্যান্য কর্মকর্তারা। মডেল থানার ষষ্ঠবারের মতো শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হওয়ার প্রতিক্রিয়ায় কাজী শাহ নেওয়াজ জানান, পুলিশ সুপার স্যারের দিকনির্দেশনায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় এবং জনগণের সেবায় আমি সবসময়ই অবিচল। আমি কাজ ও দায়িত্বকে ভালোবাসি বিধায় পুরস্কারপ্রাপ্তিতে কাজের প্রতি আমাকে অনুপ্রেরণা জোগায়। আর ভালো কাজের সবসময়ই মূল্যায়ন আছে। তাই এবার আমি আবারও শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ হিসেবে নির্বাচিত হয়েছি। আমার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও আমার মডেল থানার সকল সহকর্মীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।

মন্তব্য

p
উপরে