× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

জাতীয়
৬ মাসের কাজ শেষ হয়নি ৫৪ মাসেও
google_news print-icon

৬ মাসের কাজ শেষ হয়নি ৫৪ মাসেও

৬-মাসের-কাজ-শেষ-হয়নি-৫৪-মাসেও
রাজধানীর বিমানবন্দর সড়ক দৃষ্টিনন্দন করার প্রকল্প বাস্তবায়ন পিছিয়েই চলছে। ছবি: নিউজবাংলা
বিতর্কের মুখে কয়েক বছর আগে রাজধানীর বিমানবন্দর সড়কে বনসাই লাগানোর কাজ বন্ধ করে দেয়া হয়। তবে চলতে থাকে শোভাবর্ধন ও ডিজিটাল সড়কে রূপান্তরের কাজ। নিউজবাংলার অনুসন্ধানে দেখা যায়, আলোচিত এই প্রকল্পের কাজ শেষ না হলেও বড় বড় স্ক্রিনে বিজ্ঞাপন প্রচার করা হচ্ছে। সড়কের পাশে দেয়া হয়েছে ফার্মেসি ও ফাস্টফুডের দোকান।

ছয় মাসের মধ্যে চীনের সাংহাই বা থাইল্যান্ডের ব্যাংকক শহরের মতো ঢাকার বিমানবন্দর সড়কটি দৃষ্টিনন্দন করে ডিজিটাল সড়কে রূপান্তরের কাজ শুরু হয় ২০১৭ সালের শুরুতে।

তবে ২০২১ সালের জুন মাসের শেষ দিকে এসেও শেষ হয়নি ‘বনানী ওভারপাস থেকে বিমানবন্দর মোড় সৌন্দর্যায়ন’ শীর্ষক প্রকল্পের কাজ। কবে নাগাদ কাজ শেষ হবে, তাও বলতে পারছেন না সংশ্লিষ্টরা।

চীনের ফুজহৌ রিয়েলিসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সহায়তায় এ কাজ করছে ভিনাইল ওয়ার্ল্ড গ্রুপ নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। বিতর্কের মুখে কয়েক বছর আগে প্রকল্পের আওতায় বনসাই লাগানোর কাজ বন্ধ করে দেয় তারা।

তবে বনানী থেকে বিমানবন্দর পর্যন্ত ছয় কিলোমিটারে চলতে থাকে শোভাবর্ধন ও ডিজিটাল সড়কে রূপান্তরের কাজ।

প্রকল্প বাস্তবায়ন সংশ্লিষ্টরা বলছেন, হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনাল ও ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ প্রকল্প চলমান হওয়ায় সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের কাজ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এই দুটি মেগা প্রকল্প শেষ না হওয়া পর্যন্ত সড়কটিকে পূর্ণাঙ্গ ডিজিটাল রূপ দেয়া ও এর সৌন্দর্যবর্ধন সম্ভব হচ্ছে না।

বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনালের কাজ শেষ হওয়ার কথা ২০২৩ সালের জুনে। আর ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের (বিমানবন্দর থেকে তেজগাঁও পর্যন্ত) কাজ শেষ হওয়ার কথা ২০২২ সালের মার্চ থেকে এপ্রিলে।

এমন পরিস্থিতিতে ২০২৩ সালের জুন মাসের আগে সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কোনো সুযোগ নেই বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

৬ মাসের কাজ শেষ হয়নি ৫৪ মাসেও

নিউজবাংলাকে তারা জানান, ২০১৬ সালের জুলাইয়ে র‌্যাডিসন হোটেলের সামনে শুরু হয় সৌন্দর্যবর্ধনের পাইলট প্রকল্প। সেটি সফল হওয়ার পর ২০১৭ সালের জানুয়ারিতে ‘বনানী ওভারপাস থেকে বিমানবন্দর মোড় সৌন্দর্যায়ন প্রকল্প’ নামের এই প্রকল্প শুরু হয়। ছয় মাসের মধ্যে শেষ করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে কাজ শুরু করে ভিনাইল ওয়ার্ল্ড গ্রুপ।

পুরো কাজ তত্ত্বাবধানে আছে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর (সওজ)। ভিনাইল ওয়ার্ল্ড গ্রুপ তাদের করপোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা (সিএসআর) ফান্ড থেকে ৯০ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করার কথা জানায়।

সওজের সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী, বাস্তবায়নের পর ১০ বছর পর্যন্ত প্রকল্পের রক্ষণাবেক্ষণ করবে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটি। সে জন্য বছরে ৫ কোটি টাকা হিসাবে ১০ বছরে ৫০ কোটি টাকা ব্যয় হবে।

সব মিলিয়ে প্রকল্পটির জন্য সিএসআর ফান্ড থেকে ১৪০ কোটি টাকা ব্যয় করবে প্রতিষ্ঠানটি। বিনিময়ে প্রকল্প উদ্বোধনের পর থেকে সড়কের বিভিন্ন স্থানে তারা দোকান ও বিজ্ঞাপন ভাড়া দিয়ে ‘কিছুটা’ খরচ তুলবে।

সম্প্রতি বিমানবন্দর সড়ক ঘুরে দেখা যায়, বনানী লেভেল ক্রসিং থেকে শুরু করে বিমানবন্দর মোড় পর্যন্ত সড়কের পাশে বেশ কয়েকটি স্থানে যাত্রীছাউনি, বসার বেঞ্চ স্থাপন করা হয়েছে। সৌন্দর্যবর্ধনে বিভিন্ন ধরনের গাছও লাগানো হয়েছে।

এসবের ফাঁকে ফাঁকে বিভিন্ন অবকাঠামো গড়ে তোলা হয়েছে। কোথাও তোলা হয়েছে ভবনের ভিত্তি, কোথাও দেয়াল। এর কোনোটিতেই যত্নের কোনো ছাপ নেই।

ডিজিটাল সড়ক হিসেবে ওয়াইফাই সুবিধা থাকার কথা থাকলেও কোথাও ওয়াইফাই সংযোগ পাওয়া যায়নি। কোনো যাত্রীছাউনির কাজই শতভাগ শেষ হয়নি।

ছাউনিতে মোবাইল ফোনের চার্জের পয়েন্ট থাকলেও সেগুলো ঢাকা রয়েছে। কয়েকটি যাত্রীছাউনিতে রয়েছে ‘অত্যাধুনিক স্ক্রিন’, যেগুলোতে মাঝেমধ্যে বিজ্ঞাপন চলতে দেখা যায়।

প্রকল্প এলাকায় কয়েকটি পাবলিক টয়লেট রয়েছে। রয়েছে আরও কিছু অবকাঠামো। তবে টয়লেটসহ এসব অবকাঠামো তালাবদ্ধ।

নিকুঞ্জ গেটের কাছে নজরে পড়ে মুক্তিযুদ্ধের ওপর নির্মিত একটি ভাস্কর্য, যার নাম ‘বীর’। তবে আর্মি গলফ ক্লাবের সামনে শেওড়া এলাকায় এবং বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনালের সামনে কোনো ধরনের সৌন্দর্যবর্ধনের কাজ চোখে পড়েনি।

কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালের সামনে একটি ফার্মেসি এবং ঠিক বিপরীত পাশে একটি মিনি ফাস্টফুডের দোকান দেখা যায়।

৬ মাসের কাজ শেষ হয়নি ৫৪ মাসেও

ফার্মেসির এক কর্মচারী নিউজবাংলাকে বলেন, ‘এই দোকানের মালিক ভিনাইল ওয়ার্ল্ড গ্রুপের মালিক আবেদ মনসুর সাহেব। উনিই এটা দেখাশোনা করেন। আর ওই পাশের ফাস্টফুডের দোকানও মনসুর সাহেবের কাছের লোক চালায়।’

কুড়িল বিশ্বরোড বাসস্ট্যান্ডে কথা হয় সোহেল শাহরিয়ার নামে এক চাকরিজীবীর সঙ্গে।

তিনি নিউজবাংলাকে বলেন, ‘আমার কর্মস্থল কারওয়ান বাজার আর বাসা কুড়িল কাজী বাড়ি এলাকায়। প্রতিদিনই আমাকে এখানে এসে বাসে উঠতে হয়। গত কয়েক বছর ধরেই দেখছি এখানে অর্ধেক কাজ করে রাখা হয়েছে।

‘যাত্রীছাউনি বানাইছে। কিন্তু কাজ শেষ করে নাই। পত্রিকায় দেখেছিলাম এই রেললাইনের ওপর একটা ওভারব্রিজ হবে। কই? হইল না তো। কয়েক বছর আগেই শুনেছিলাম, ছয় মাসেই নাকি এটা ডিজিটাল সড়ক হবে। কই? হইল না তো।’

ছয় মাসে কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও ৫৪ মাসেও কেন হয়নি, তা জানতে কথা হয় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ভিনাইল ওয়ার্ল্ড গ্রুপের সিইও আবেদ মনসুরের সঙ্গে।

নিউজবাংলাকে তিনি বলেন, ‘এই প্রকল্প এলাকার কিছু জায়গায় থার্ড টার্মিনালের কাজ চলছে। কিছু জায়গায় এলিভেটেড এক্সপ্রেসের কাজ চলছে। কিছু জায়গায় রেলের কাজও চলছে। এসব জায়গা ছাড়া আমাদের প্রায় সব কাজই শেষ।

‘ওই সব জায়গায় আমরা কাজ করছি না। কারণ আজ কাজ ধরলে কালই দেখা যাবে মেগা প্রকল্পের জন্য খোঁড়াখুঁড়ি শুরু হচ্ছে। এতে শুধু শুধু টাকার অপচয় ছাড়া আর কিছুই হবে না।’

ভিনাইল ওয়ার্ল্ড গ্রুপের সিইও আবেদ বলেন, ‘ওইগুলো হলো জাতীয় প্রকল্প। ওই প্রকল্প বন্ধ করে তো আর আমার এই ছোট প্রকল্পের কাজ করতে পারি না। তা ছাড়া ওই সব প্রকল্পের কর্তৃপক্ষ তাদের কাজ শুরু করার আগেই আমাদের জানিয়ে দিয়েছে কোথায় কোথায় তারা কাজ করবে। তাই ওই সব জায়গায় আমরা কাজ করিনি।

‘তবে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আমাদের কথা হয়েছে। তারা যখন উপরের গার্ডারের কাজ শেষ করবে, তখন তাদের আর নিচে কাজ থাকবে না। তখনই আমরা আমাদের কাজ শেষ করব।’

সব মিলিয়ে খুব সামান্য কিছু কাজ বাকি আছে বলে দাবি করেন তিনি।

৬ মাসের কাজ শেষ হয়নি ৫৪ মাসেও

আবেদ মুনসুর বলেন, ‘প্রকল্পটি আমরা আমাদের কোম্পানির সিএসআর ফান্ড থেকে বাস্তবায়ন করছি। তাই আমরা এখানে আমাদের লাভ-লোকসানের কথা ভাবি না।’

প্রকল্প বাস্তবায়নের আগেই দোকান ভাড়া আর বিজ্ঞাপন প্রচারের কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ওই ফার্মেসিও আমাদের সিএসআর ফান্ডের টাকায় করা। এখানে কমন কিছু ওষুধ আছে, যেগুলো আমাদের সবারই প্রয়োজন হয়।

‘সেগুলো আমরা এখানে অনেক কম টাকায় বিক্রি করি। যে বিজ্ঞাপন ভাড়া পাই, তা আমাদের মোট বিনিয়োগের তুলনায় খুবই সামান্য। এটা লাভের জন্য করছি না।’

আবেদ মনসুর বলেন, ‘এখানে আমরা প্রকল্প বাস্তবায়ন করছি ৯০ কোটি টাকায়। বছরে ৫ কোটি টাকা ব্যয় হবে রক্ষণাবেক্ষণের জন্য।

‘মোট ১০ বছর এই রক্ষণাবেক্ষণ বাবদ আমাদের খরচ হবে ৫০ কোটি টাকা। সব মিলিয়ে আমাদের খরচ হবে ১৪০ কোটি টাকা। এসবই আমাদের কোম্পানির সিএসআর ফান্ডের।’

প্রকল্পের পুরো কাজ তত্ত্বাবধানে আছে সওজ। বিভাগের ঢাকা জোনের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী সবুজ উদ্দিন খান নিউজবাংলাকে বলেন, ‘ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে ও বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনালের কাজ চলার কারণে এসব এলাকায় খোঁড়াখুঁড়ি চলছে।

‘কোথাও পাইলিং হয়েছে, কোথাও পাইলিং হবে, যে কারণে সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের অনেক জায়গায় অর্ধেক কাজ হয়ে পড়ে আছে। এই খোঁড়াখুঁড়ির মধ্যে তো আর আমরা এই কাজ করতে পারি না। মেগা প্রকল্পগুলোর কাজ শেষ হলে আমরা এই কাজ এগিয়ে নেব।’

প্রকল্পের কাজ শেষ না হওয়ার আগেই দোকান চালু ও বিজ্ঞাপন প্রচারের জন্য ভিনাইল ওয়ার্ল্ড গ্রুপ অনুমতি নিয়েছে কি না, তা জানতে চাওয়া হয় সওজের প্রকৌশলীর কাছে।

জবাবে তিনি বলেন, ‘এতে ওইভাবে আমাদের অনুমোদন নেই। কিন্তু যেহেতু নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান অনেক টাকা ইনভেস্ট করছে, তাই তারা এটা করছে মনে হয়।’

প্রকল্পে যা যা হওয়ার কথা

‘বনানী ওভারপাস থেকে বিমানবন্দর মোড় সৌন্দর্যায়ন প্রকল্প’ নামে বনানী লেভেল ক্রসিং থেকে বিমানবন্দর মোড় পর্যন্ত ছয় কিলোমিটার সড়কে ডিজিটাল সেবার সুবিধা রেখে অবকাঠামো স্থাপনের কথা রয়েছে।

এই সড়কের দুই পাশে বিভিন্ন স্থানে থাকবে ১২টি মিনি পাহাড়ি ঝরনা। ফুটপাতে থাকবে দৃষ্টিনন্দন ফুল, সবুজ পাতার বাহার।

বাসের জন্য অপেক্ষমাণ যাত্রীদের জন্য থাকবে ১২টি ডিজিটাল যাত্রীছাউনি, যেখানে থাকবে ওয়াইফাই ও মোবাইল চার্জের সুবিধা। থাকবে বিশুদ্ধ পানিও।

কয়েকটি ব্রেস্ট ফিডিং পয়েন্ট থাকবে সড়কের পাশে। থাকবে ডিজিটাল পুলিশ বক্সও।

নিকুঞ্জ থেকে বিমানবন্দর পর্যন্ত থাকবে সাইকেল লেন। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন ও ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রকাশ থাকবে সড়কের তিনটি ভাস্কর্যে।

নির্দিষ্ট দূরত্বে থাকবে বিজ্ঞাপনের ডিজিটাল বিলবোর্ড, ডিজিটাল ডাস্টবিন, ডিজিটাল ট্রাফিক সাইন, স্বয়ংক্রিয় ধুলা পরিষ্কারের যন্ত্র, এলইডি স্ট্রিট লাইট, এলইডি অর্নামেন্টাল গার্ডেন লাইট।

নিকুঞ্জ অংশে শিশুদের জন্য থাকবে কিড জোন। পুরো সড়ক থাকবে ক্লোজড সার্কিট টেলিভিশন (সিসিটিভি) ক্যামেরার আওতায়।

মন্তব্য

আরও পড়ুন

জাতীয়
DMPs 24 cases in violation of traffic laws in the capital

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপি’র ২,২৪৬ মামলা

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপি’র ২,২৪৬ মামলা

রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করে গত দুই দিনে ২ হাজার ২৪৬টি মামলা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক বিভাগ।

এছাড়াও অভিযানকালে ৩২২টি গাড়ি ডাম্পিং ও ৯৯টি গাড়ি রেকার করা হয়েছে।

ডিএমপি’র মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আজ এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, সোমবার ডিএমপি’র ট্রাফিক বিভাগ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে এসব মামলা করে।

ঢাকা মহানগর এলাকায় ট্রাফিক শৃঙ্খলা রক্ষায় ডিএমপি’র ট্রাফিক বিভাগের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

মন্তব্য

জাতীয়
TCBs fair priced products in the capital started selling

রাজধানীতে টিসিবির ন্যায্যমূল্যের পণ্য বিক্রি শুরু

রাজধানীতে টিসিবির ন্যায্যমূল্যের পণ্য বিক্রি শুরু

ঢাকা মহানগরীতে দরিদ্র ও অসচ্ছল মানুষের জন্য ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে করে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু হয়েছে আজ সকাল থেকে।

ঢাকার সচিবালয়ের সামনে থেকে শুরু করে যাত্রাবাড়ী, বাড্ডা, ধোলাইপাড়, ধোলাইখাল, রামপুরাসহ বিভিন্ন স্থানে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে করে টিসিবির পণ্য বিক্রি করছেন নির্বাচিত ডিলাররা।

প্রতিটি ট্রাক থেকে দরিদ্র একটি পরিবার ২ কেজি ভোজ্যতেল, ১ কেজি চিনি ও ২ কেজি মসুর ডাল ন্যায্য মূল্যে কিনতে পারছেন।

টিসিবির উপ পরিচালক মো. শাহাদাত হোসেন সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছেন, স্বল্প আয়ের মানুষের সুবিধার্থে সরকারি বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) উদ্যোগে রোববার থেকে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় পণ্য বিক্রির কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। ভর্তুকি মূল্যে রাজধানীতে ৬০টি ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে এসব পণ্য বিক্রি করা হবে। পণ্যগুলো হল ভোজ্যতেল, চিনি ও মসুর ডাল।

জানা যায়, ঢাকা মহানগরীতে আজ থেকে ১৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৩০ দিন (শুক্রবার ছাড়া) টিসিবির পণ্য বিক্রি করা হবে।

এছাড়া চট্টগ্রাম মহানগরীতে ২৫টি, গাজীপুর মহানগরীতে ৬টি, কুমিল্লা মহানগরীতে ৩টি এবং ঢাকা জেলায় ৮টি, কুমিল্লা জেলায় ১২টি, ফরিদপুর জেলায় ৪টি, পটুয়াখালী জেলায় ৫টি ও বাগেরহাট জেলায় ৫টি ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে আজ থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত ১৯ দিন (শুক্রবার ছাড়া) পণ্য বিক্রি করা হবে।

দৈনিক প্রতিটি ট্রাক থেকে ৫শ’ জন সাধারণ মানুষের কাছে সাশ্রয়ী মূল্যে এসব পণ্য বিক্রি করা হবে। একজন ভোক্তা একসঙ্গে সর্বোচ্চ ২ লিটার ভোজ্যতেল, ১ কেজি চিনি ও ২ কেজি মসুর ডাল কিনতে পারবেন। ভোজ্যতেল ২ লিটার ২৩০ টাকা, চিনি ১ কেজি ৮০ টাকা এবং মসুর ডাল ২ কেজি ১৪০ টাকায় বিক্রি করা হবে। যে কোনো ভোক্তা ট্রাক থেকে পণ্য ক্রয় করতে পারবেন।

উল্লেখ্য, স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডধারী পরিবারের মধ্যে ভর্তুকি মূল্যে টিসিবির পণ্য বিক্রির কার্যক্রম চলমান রয়েছে। নিয়মিত কার্যক্রমের পাশাপাশি এসব পণ্য বিক্রি করা হবে।

মন্তব্য

জাতীয়
Two women members of the Dhakkamara Chakra in the capital

রাজধানীতে ধাক্কামারা চক্রের ২ নারী সদস্য গ্রেফতার

রাজধানীতে ধাক্কামারা চক্রের ২ নারী সদস্য গ্রেফতার

ঢাকার বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে অভিযান চালিয়ে ধাক্কামারা চক্রের দুই সক্রিয় সদস্যকে শুক্রবার বিকেলে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) তেজগাঁও থানা পুলিশ।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন জুথী আক্তার শ্রাবন্তী ওরফে যুথী আক্তার জ্যোতি ওরফে লিমা আক্তার (২২) এবং শাহনাজ বেগম (৪২)।

ডিএমপির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে রোববার এ তথ্য জানানো হয়।

গত শুক্রবার বিকাল আনুমানিক ৫টার দিকে তেজগাঁও থানাধীন বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, আসামিরা বসুন্ধরা সিটি শপিং মলের সপ্তম তলার লিফটের সামনে কৌশলে এক নারীকে ধাক্কা মেরে তার ভ্যানিটি ব্যাগ থেকে নগদ ৪০ হাজার টাকা চুরি করে। এ সময় সন্দেহ হলে তিনি তার ব্যাগ পরীক্ষা করে টাকা খোয়া যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হন। এরপর ভুক্তভোগী ও তার স্বামী চিৎকার দিলে শপিং মলের নিরাপত্তা প্রহরীরা এগিয়ে আসেন। তাদের সহায়তায় ওই দুই নারীকে আটক করা হয়। তবে তাদের সঙ্গে থাকা অপর দু’জন কৌশলে পালিয়ে যান।

ঘটনাস্থলে উপস্থিত আরও দুই নারী ভুক্তভোগী জানান, তাদের যথাক্রমে এক লাখ টাকা ও ৪.৫ গ্রাম ওজনের একটি স্বর্ণের টিকলি (মূল্য আনুমানিক ৬৪ হাজার ৫০০ টাকা) এবং ১০ হাজার টাকা চুরি হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আসামিরা চুরির কথা স্বীকার করেছে।

তেজগাঁও থানা পুলিশ ও নারী পুলিশের সহায়তায় আসামি যুথী আক্তারের ভ্যানিটি ব্যাগ থেকে চুরি হওয়া নগদ এক লাখ ৫০ হাজার টাকা এবং স্বর্ণের টিকলি উদ্ধার করা হয়েছে।

প্রাথমিক তদন্তে জানা যায়, যুথী আক্তার আন্তঃজেলা পকেটমার চক্রের নেতা। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় ১৪টি মামলা রয়েছে।

এ ঘটনায় তেজগাঁও থানায় মামলা করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের প্রস্তুতি চলছে বলেও জানানো হয়।

মন্তব্য

জাতীয়
212 cases in violation of traffic laws in the capital 

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২,১৭২টি মামলা 

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২,১৭২টি মামলা 

রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করে ২ হাজার ১৭২টি মামলা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক বিভাগ।

এছাড়াও অভিযানকালে ২৮৩টি গাড়ি ডাম্পিং ও ৭৫টি গাড়ি রেকার করা হয়েছে।

ডিএমপি’র মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আজ এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, বুধবার ডিএমপি’র ট্রাফিক বিভাগ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে এসব মামলা করা হয়।

ঢাকা মহানগর এলাকায় ট্রাফিক শৃঙ্খলা রক্ষায় ডিএমপি’র ট্রাফিক বিভাগের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

মন্তব্য

আইসিডিডিআরবির গবেষণা

ঢাকায় বস্তির ৯৮ শতাংশের দেহে অতিমাত্রায় সিসা

ঢাকায় বস্তির ৯৮ শতাংশের দেহে অতিমাত্রায় সিসা

রাজধানী ঢাকার বস্তির শিশুদের দেহে নীরব ঘাতক সিসার বিপজ্জনক মাত্রার উপস্থিতি পাওয়া গেছে। এসব শিশুদের ৯৮ শতাংশের দেহে প্রতি ডেসিলিটার রক্তে ৬৭ মাইক্রোগ্রাম সিসা শনাক্ত করা হয়েছে।

আইসিডিডিআরবির (আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশ) এক গবেষণায় এ চিত্র উঠে এসেছে। গতকাল বুধবার আইসিডিডিআরবির সম্মেলনকক্ষে এক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে এ গবেষণার ফল প্রকাশ করা হয়।

উল্লেখ্য, ‍যুক্তরাষ্ট্রে সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি) শিশুদের দেহে প্রতি লিটারে ৩৫ মাইক্রোগ্রামের উপস্থিতিকে উদ্বেগজনক মাত্রা বলে বিবেচনা করে। তবে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে সিসার কোনো নিরাপদ মাত্রা নেই। সিসার যেকোনো মাত্রাই শিশুর জন্য ক্ষতিকর।

আইসিডিডিআরবি ২০২২ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত রাজধানী ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনে থাকা বস্তির শিশুদের ওপর গবেষণাটি পরিচালনা করা হয়। ওই গবেষণায় ২ থেকে ৪ বছর বয়সী ৫০০ শিশুর রক্তের নমুনা নেওয়া হয়।

আইসিডিডিআরবির অ্যাসিস্ট্যান্ট সায়েন্টিস্ট ডা. জেসমিন সুলতানা জানান, এসব শিশুর রক্তে প্রতি ডেসিলিটারে ৬৭ মাইক্রোগ্রাম সিসার উপস্থিতি পাওয়া গেছে। তবে তাদের মধ্যে অর্ধেকের শরীরের এই মাত্রা ছিল ৬৭ মাইক্রোগ্রামের বেশি। গবেষণায় দেখা যায়, সিসা পোড়ানো, গলানো বা রিসাইক্লিংয়ের (পুনঃচক্র) মতো কাজগুলো যেখানে হয়, সেসব এলাকার শিশুদের মধ্যে সিসায় আক্রান্ত হওয়ার হার বেশি।

উদাহরণ দিয়ে এই চিকিৎসক বলেন, গবেষণায় চিহ্নিত সিসানির্ভর শিল্পস্থাপনার এক কিলোমিটারের মধ্যে বসবাসকারী শিশুদের রক্তে সিসার মাত্রা ছিল পাঁচ কিলোমিটারের বেশি দূরত্বে বসবাসকারী শিশুদের তুলনায় ৪৩% বেশি। সিসার অন্যান্য উৎসের মধ্যে রয়েছে ঘরের ভেতর ধূমপান, দূষিত ধূলিকণা, সিসাযুক্ত প্রসাধনসামগ্রী ও রান্নার পাত্র।

এই আলোচনা সভা থেকে লেড-অ্যাসিড ব্যাটারি বানানো বা রিসাইক্লিং করার কারখানা বা স্থান, অথবা যেসব কারখানা বা স্থাপনায় সিসা গলানো বা পোড়ানো হয়, এমন সিসানির্ভর শিল্পস্থাপনাগুলোর বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়। কারণ, এসব প্রতিষ্ঠান সরিয়ে নিলে বা দূষণ কমানোর ব্যবস্থা নিলে সেসব এলাকার শিশুদের সিসা দূষণ থেকে বাঁচানো সম্ভব।

অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন আইসিডিডিআরবির রিসার্চ ট্রেইনি ডা. সানজিদা তাপসি আদিবা। স্বাগত বক্তব্য দেন আইসিডিডিআরবির হেলথ সিস্টেম অ্যান্ড পপুলেশন স্টাডিজ ডিভিশনের জ্যেষ্ঠ পরিচালক ড. সারাহ স্যালওয়ে।

মন্তব্য

জাতীয়
Arrested two drug dealers with a large amount of Yaba in the capital 

রাজধানীতে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার 

রাজধানীতে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার 

রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা থেকে ১২ হাজার পিস ইয়াবা ও ইয়াবা পরিবহনে ব্যবহৃত বাসসহ দুই মাদক কারবারিকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা-বিভাগ (ডিবি)। গ্রেফতারকৃতরা হলেন, মো. বাবু মিয়া (৩৬) ও মো. রাকিবুল হাসান (২৮)। ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আজ এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, সোমবার ডিবি-মতিঝিল বিভাগ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কতিপয় মাদক কারবারি একটি যাত্রীবাহী বাসে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ যাত্রাবাড়ীর আসমা আলী সিএনজি রিওয়েলিং অ্যান্ড ওয়ার্কশপ লি. এর পূর্ব পাশে হামজা বডিবিল্ডারের সামনে অবস্থান করছে বলে জানতে পারে।

পরে দুপুর পৌনে ৩ টার দিকে অভিযান চালিয়ে ইয়াবা পরিবহনে ব্যবহৃত একটি বাসসহ বাবু ও রাকিবুলকে গ্রেফতার করা হয়। এসময় তাদের কাছ থেকে ১২ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।

এতে আরও বলা হয়, গ্রেফতারকৃতরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে দীর্ঘদিন যাবৎ কক্সবাজার সীমান্ত এলাকা থেকে ইয়াবা সংগ্রহ করে রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন মাদক কারবারিদের কাছে বিক্রি করত বলে স্বীকার করে।

মন্তব্য

জাতীয়
Case of traffic law in the capital is 12 12 cases

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে মামলা ৩,১৯২টি

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে মামলা ৩,১৯২টি

রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে ৩ হাজার ১৯২টি মামলা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক বিভাগ।

এছাড়াও অভিযানকালে ২৬৭টি গাড়ি ডাম্পিং ও ৮৪টি গাড়ি রেকার করা হয়েছে।

ডিএমপি’র মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আজ এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, বুধবার ডিএমপি’র ট্রাফিক বিভাগ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে এসব মামলা করা হয়।

ঢাকা মহানগর এলাকায় ট্রাফিক শৃঙ্খলা রক্ষায় ডিএমপি’র ট্রাফিক বিভাগের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

মন্তব্য

p
উপরে