× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

জাতীয়
দুই ঘণ্টায় পাঁচ ভূমিকম্প কি শঙ্কার?
google_news print-icon

দুই ঘণ্টায় পাঁচ ভূমিকম্প কি শঙ্কার?

দুই-ঘণ্টায়-পাঁচ-ভূমিকম্প-কি-শঙ্কার?
সিলেট শহরের একটি ছবি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক হুমায়ুন আখতার মনে করেন, ভূ-অভ্যন্তরে সঞ্চিত শক্তি সামান্য একটু একটু করে বের হয়ে আসা কিছুটা হলেও স্বস্তির। তিনি বলেন, ‘যে পরিমাণ শক্তি সঞ্চিত হয়েছে, এই শক্তি যদি একবারে বের হয়ে আসে, তাহলে বাংলাদেশের বিশেষ করে জনবহুল ঢাকার জন্য খুবই বিপজ্জনক অবস্থা সৃষ্টি করবে।’

একই দিনের মধ্যে অন্তত পাঁচবার কেঁপে ওঠে সিলেট। তাও আবার দুই ঘণ্টার মধ্যে। এই অঞ্চল তো বটেই, উৎকণ্ঠা, আতঙ্ক সারা দেশেই।

তিন প্লেটের সংযোগস্থল হওয়ায় বাংলাদেশ ভূমিকম্পপ্রবণ এলাকা। বাংলাদেশের ডাউকি ফল্ট ও চট্টগ্রাম অঞ্চলের ভূত্বকে জমে থাকা হাজার বছরের সঞ্চিত শক্তি রূপ নেয় ভূমিকম্পে। এই শক্তি একবারে বের হলে ৮ মাত্রার ভূমিকম্প সৃষ্টি হতে পারে- এমন কথা বিশেষজ্ঞরা বহুবার বলেছেন।

তবে আবহাওয়ার পূর্বাভাসের ক্ষেত্রে বিজ্ঞানের অগ্রগতি অভাবনীয়ই বলা যায়। ভূমিকম্পের ক্ষেত্রে এখন পর্যন্ত আগাম তথ্য দেয়ার পদ্ধতি আবিষ্কার হয়নি। আর বড় ধরনের ভূমিকম্পের যে ক্ষয়ক্ষতি, সেটি সব সময়ই মাথায় রাখতে হয়।

সময় না দিয়ে সিলেটের বারবার এই কেঁপে ওঠার পর বলাবলি হচ্ছে, এটি ভয়ানক কোনো পরিণতির পূর্বাভাস কি না।

তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক হুমায়ুন আখতার মনে করেন, ভূ-অভ্যন্তরে সঞ্চিত শক্তি সামান্য একটু একটু করে বের হয়ে আসা কিছুটা হলেও স্বস্তির। তিনি বলেন, ‘যে পরিমাণ শক্তি সঞ্চিত হয়েছে, এই শক্তি যদি একবারে বের হয়ে আসে, তাহলে বাংলাদেশের বিশেষ করে জনবহুল ঢাকার জন্য খুবই বিপজ্জনক অবস্থা সৃষ্টি করবে।’

তিনি জানান, ভূতাত্ত্বিক কাঠামো অনুযায়ী বাংলাদেশে ভূমিকম্প প্রবণ এলাকায় অবস্থান করছে। ইন্ডিয়া এবং বার্মা প্লেটের সংযোগস্থল বাংলাদেশের নিচ দিয়ে গেছে। সুনামগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ হাওর ও মেঘনা নদী বরাবর এই দুটি প্লেটের সংযোগস্থল। উত্তরে হিমালয় পাদদেশও আছে একটি সংযোগস্থল। এই তিনটি প্লেটের সংযোগস্থলে বাংলাদেশের অবস্থান।

দুই ঘণ্টায় পাঁচ ভূমিকম্প কি শঙ্কার?
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক হুমায়ুন আখতার

সিলেটের ভূমিকম্পের স্থান ও প্রধান দুটি ভূমিকম্পের উৎসের বর্ণনা দিয়ে তিনি বলেন, শিলং মালভূমি যেটা বলা হয়, সেটি ক্ষুদ্র একটা প্লেট। এটি ডাউকি ফল্ট, সেটাও একটা প্লেট বাউন্ডারি। সিলেটের ভূমিকম্প হয়েছে ডাউকি ফল্টে।

হাজার বছর ধরে ভূ-অভ্যন্তরে শক্তি সঞ্চিত

অধ্যাপক হুমায়ুন আখতার বলেন, ‘সেখানে আমাদের দেড় যুগের গবেষণা বলছে, আমাদের প্রধান দুটি উৎস রয়েছে বিপজ্জনক ভূমিকম্পের। একটা হচ্ছে ডাউকি ফল্ট, আরেকটা হচ্ছে সিলেট থেকে পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়ি অঞ্চল।

‘ডাউকি ফল্ট ও চট্টগ্রামের এখানে ৫০০ থেকে হাজার বছর সময়ে ভূত্বকে যে শক্তি সঞ্চিত হয়ে রয়েছে, সেই শক্তি তো বের হতেই হবে। আজ হোক আর কাল হোক, এই শক্তি বের হতেই হবে, এর কোনো বিকল্প উপায় নেই।’

তিনি বলেন, ‘এই পুরো শক্তি আংশিকভাবে বের হলে আমার কিছুটা নিরাপদে থাকব। সাধারণত সঞ্চিত যে শক্তি থাকে, তার ৫০ ভাগ যদি একবারে বের হয়, সেটা বিপজ্জনক অবস্থায় নিয়ে যাবে।’

একবারে বের হলে পরিস্থিতি হতো ভয়ানক

অধ্যাপক আখতার জানান, যে পরিমাণ শক্তি আমাদের ভূগর্ভে জমা রয়েছে, সেটি একবারে বের হলে ৮ মাত্রার ভূমিকম্প সৃষ্টি করতে পারে।

তবে সেটা না হয়ে ছোট মাত্রার এসব ভূমিকম্প পরিবেশে তেমন প্রভাব ফেলবে না বলে মনে করেন তিনি।

বড় ভূমিকম্প হলে তার প্রভাব কী হতে পারে, সেটি তুলে ধরতে গিয়ে এই ভূতত্ত্ববিদ উনিশ শতকের শেষ দিকের ভূমিকম্পের কথা তুলে ধরেন।

তিনি জানান, ১৭৮৭ সালের ভূমিকম্পে ব্রহ্মপুত্র নদীর গতিপথ পরিবর্তিত হয়ে এখনকার যমুনা নদীতে প্লাবিত হচ্ছে।

ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী প্রস্তুতি জরুরি

অধ্যাপক আখতার বলেন, স্বল্পমেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি অনেক রকম আছে। বিল্ডিং কোড অনুসরণ করতে হবে। যেসব ভবন ঝুঁকিপূর্ণ, সেগুলো ভেঙে ফেলা উচিত।

সিলেটের এই ঘটনার আলোকে মহড়ার ওপরও গুরুত্ব দিয়েছেন তিনি। বলেন, ‘মহড়ার মাধ্যমে জনগণকে সচেতন করে সঠিক জায়গায় অবস্থান করার ব্যাপারে জ্ঞান দেয়া যায়। এ ছাড়া তাদের মানসিকভাবে প্রস্তুত রাখা যায়।’

তিনি বলেন, প্রতিবছর যদি একবার-দুবার মহড়া দেয়া হতো, তাহলে আজকে এই ৩ মাত্রার ভূমিকম্পে মানুষ আতঙ্কিত হতো না।

রিখটার স্কেলে ধরা পড়েছে চারটি

সিলেটবাসী ভূমিকম্পের কারণে পাঁচবার বাড়ি থেকে বের হয়ে এলেও আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, রিখটার স্কেলে ধরা পড়েছে চারটি।

এর কারণ কী?

আবহাওয়াবিদ বজলুর রশিদ বলেন, ‘ছোট ছোট আরও কিছু ভূমিকম্প হয়েছিল। যেগুলো রিখটার স্কেলে কম থাকার কারণে ধরা পড়েনি।’

এতবার কেন কাঁপল?

বজলুর রশিদ বলেন, ‘একটা ভূমিকম্প হওয়ার পরে অনেক ভূমিকম্প হতে পারে। এটাকে আফটার শক বলা হয়। নেপালে এমনও হয়, ২০০ থেকে ৩০০ বার টানা দুই দিন ধরে ভূমিকম্প হয়।

সিলেটের ভূমিকম্প নিয়ে কি আশঙ্কার কারণ আছে?

বজুলর বলেন, ‘এই কয়েকটা ভূমিকম্প হওয়ার কারণে যে আরেকটা বড় ভূমিকম্প আসছে, এটা বলার কোনো কারণ নেই। এ রকম কোনো রিসার্চেও পাওয়া যায়নি। অনেক সময় মাটির নিচে গ্যাস সন্ধানসহ কোন ধরনের পরীক্ষা করার সময়ও এ ধরনের ছোট ছোট ভূমিকম্প হয়ে থাকে।’

অধ্যাপক হুমায়ুন আখতারের মতো এই আবহাওয়াবিদও সতর্ক করে দেন যে, সিলেট উচ্চ ঝুঁকিতে আছে।

তিনি বলেন, ‘সিলেট যেহেতু একটা হাইরিস্ক জোন, অর্থাৎ ভূমিকম্পপ্রবণ এলাকা, সেহেতু ধরে নিতে হবে ওখানে ছোট-বড় ভূমিকম্প হবে।

‘সিলেট হচ্ছে তিনটি প্লেটের সংযোগস্থল, সেহেতু যেকোনো সময় এখানে বড় ভূমিকম্প হতে পারে। কিন্তু কত দিন পরপর হবে এটা বলা যাবে না।’

আরও পড়ুন:
সিলেটে ভূমিকম্প আসলে কতবার?
পরপর ৫ বারের ভূমিকম্পে সিলেটে আতঙ্ক, সতর্ক থাকার পরামর্শ
২ ঘণ্টার ব্যবধানে পঞ্চমবারের মতো কাঁপল সিলেট
ঘণ্টায় ৪ বার কাঁপল সিলেট
৩২ বছরে থেমেছে যে ভূমিকম্প

মন্তব্য

আরও পড়ুন

জাতীয়
One of the terrorists attacked in Jessores Sharsha

যশোরের শার্শায় সন্ত্রাসীদের হামলয় একজন নিহত

যশোরের শার্শায় সন্ত্রাসীদের হামলয় একজন নিহত

যশোরের শার্শায় সন্ত্রাসীদের হামলয় বিএনপি কর্মী নিহত হয়েছে। এলাকায় অধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে এ ঘটনা ঘটেছে বলে জানা যায়।

মঙ্গলবার (১০ জুন) রাত ১০টার দিকে উপজেলার লক্ষ্মণপুর ইউনিয়নের দুর্গাপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত লিটন (৩০) দুর্গাপুর গ্রামের আজগর আলীর ছেলে।

স্থানীয়রা জানান, গতকাল (মঙ্গলবার) রাত ১০ টার দিকে লিটন বাজারে বসে চা খাচ্ছিলেন। এ সময় ওই এলাকার সেলিম ও রমজান তার ওপর দেশীয় অস্ত্র নিয়ে অতর্কিত হামলা চালায় এবং কুপিয়ে গুরুতর জখম করে।

এ সময় লিটনের চিৎকারে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। পরে স্বজনরা এসে তাকে উদ্ধার করে শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

নিহতের বাবা আজগর আলী বলেন, ‘স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল মমিন, সেলিম হোসেন ও রমজান আলীর সঙ্গে তার ছেলের দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক বিরোধ ছিল। তারা এর আগেও কয়েকবার আমার ছেলেকে মারধরও করেছে। ঈদের আগের দিন তাদের মধ্যে বাগবিতণ্ডা ও ধাক্কাধাক্কিও হয়। এসব ঘটনার জেরে লিটনকে হত্যা করা হয়েছে।’

শার্শা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুরুজ্জামান লিটন বলেন, ‘লিটন বিএনপির একজন সক্রিয় কর্মী। শত্রুতার জেরে সেলিম ও রমজানসহ সন্ত্রাসীরা তাকে কুপিয়ে হত্যা করেছে। আমি এই হত্যার সুষ্ঠু বিচার চাই।’

শার্শা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রবিউল ইসলাম বলেন, ‘উপজেলার লক্ষ্মণপুর ইউনিয়নের দুর্গাপুর গ্রামে একজনকে কুপিয়ে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা। হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের আটকের জন্য পুলিশের অভিযান চলছে।’

মন্তব্য

জাতীয়
In Pabna a mother killed in a cover van with a mother and daughter

পাবনায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় মা মেয়েসহ নিহত ৩

পাবনায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় মা মেয়েসহ নিহত ৩

পাবনার ঈশ্বরদীতে কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী মা মেয়েসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও একজন।

ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আহতদের ভর্তি করা হয়।

বুধবার (১১ জুন) সকাল ৭টায় ঈশ্বরদী উপজেলার ছলিমপুর ইউনিয়নের মুন্নার মোড় এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন নাটোর সদর উপজেলার অবসরপ্রাপ্ত বিজিবি সদস্য মফিজুল ইসলামের স্ত্রী সুর্বনা খাতুন, মেয়ে পূর্ণতা এবং ঈশ্বরদীর ছলিমপুর ইউনিয়নের মুন্নার মোড় এলাকার মৃত আবেদ আলী মন্ডলের ছেলে আনিছুর রহমান।

পাকশী হাইওয়ে থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোশফিকুর রহমান জানান, অবসরপ্রাপ্ত বিজিবি সদস্য মফিজুল ইসলাম পরিবারসহ কুষ্টিয়ায় শ্বশুরবাড়ি থেকে নিজ বাড়ি নাটোরে ফিরছিলেন। পথে ঈশ্বরদীর মুন্নার মোড়ে সড়কের পাশে লিচু কিনতে মোটরসাইকেল থামান। এসময় পিছন থেকে আসা একটি কাভার্ড ভ্যান মফিজুল ইসলাম, তার স্ত্রী, মেয়ে এবং এক লিচু বিক্রেতাকে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই মা-মেয়ে ও আনিছুর রহমানের মৃত্যু হয়।

খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে গিয়ে আহত মফিজুল ইসলামকে উদ্ধার করে ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে।

তবে দুর্ঘটনার পর ঘাতক কাভার্ড ভ্যানটি পালিয়ে যাওয়ায় আটক করা সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছেন হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোশফিকুর রহমান।

মন্তব্য

জাতীয়
Rail connectivity with Rajshahi is normal after withdrawing the siege

অবরোধ প্রত্যাহারের পর রাজশাহীর সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

অবরোধ প্রত্যাহারের পর রাজশাহীর সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

আন্তঃনগর ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার নন্দনগাছী রেলস্টেশনে তিন ঘণ্টা রেলপথ অবরোধ করেছিলেন স্থানীয়রা। বুধবার (১১ জুন) সকাল ৬টা থেকে ৯টা পর্যন্ত এই অবরোধ করেন তারা। এতে রাজশাহী থেকে ছেড়ে যাওয়া বিভিন্ন স্থানের ট্রেন আটকা পড়ে। বুধবার সকাল ৬টা থেকে অবরোধ শুরু করে স্থানীয়রা। স্টেশনের দুই পাশে লাল নিশান দিয়ে ট্রেন চলাচল বন্ধ করে দেয়। এরপর তারা সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন। আন্দোলনকারীরা স্টেশন সংস্কার ও আন্তঃনগর ট্রেন থামানোর দাবি-সম্পর্কিত বিভিন্ন ব্যানার ও ফেস্টুন তুলে ধরেন। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিলেও তিন ঘণ্টা পর তা প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়।
অবরোধের ফলে রাজশাহী থেকে সারাদেশের সঙ্গে তিন ঘণ্টা ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। ঈদের ছুটি শেষে ঢাকাসহ বিভিন্ন গন্তব্যে ফেরা মানুষ চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। ট্রেনগুলোর শিডিউল বিপর্যয় হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন কর্মকর্তারা।
এদিন সকালে রাজশাহী থেকে খুলনার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাওয়া সাগরদাঁড়ি ট্রেন সবার প্রথমে আটকা পড়েন। এরপর ঢাকাগামী মধুমতি ও চিলাহাটিগামী তিতুমীর এক্সপ্রেস আরেকটি স্টেশনে রাখা হয়। বনলতা ও সিল্কসিটি এক্সপ্রেস রাজশাহী স্টেশনে থেকে যায়। আন্দোলন প্রত্যাহার করা হলে ট্রেনগুলো ছেড়ে যায়।
তাদের দাবি, নন্দনগাছি স্টেশনে সিল্কসিটি এক্সপ্রেস, সাগরদাঁড়ি এক্সপ্রেস, বরেন্দ্র এক্সপ্রেস ও ঢালারচর এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রাবিরতি দিতে হবে এবং স্টেশন সংস্কার করতে হবে। এই দাবি না মানা হলে আবারও ২০ তারিখ রেলপথ অবরোধের হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে।

জানা যায়, ১৯২৯ সালে উপজেলার নন্দনগাছী স্টেশনটি স্থাপিত হয়। শতবর্ষী স্টেশনটির কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায় ২০১৫ সালের শেষের দিকে। বন্ধের আগে ১২ জন জনবল থাকলেও বর্তমানে শুধু পোর্টারম্যান পদে একজন কর্মরত আছেন। এখানে দুটি লোকাল ট্রেন থামে। প্রায় ২০ বছর ধরে বন্ধ এই স্টেশনের কোনো কার্যক্রম নেই। পুরো স্টেশনের প্লাটফর্মে ছাউনি আছে। স্টপেজ না থাকলেও অনেক সময় ক্রসিং এর জন্য দাঁড়ায় ট্রেন।
পশ্চিম রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক আহম্মদ হোসেন মাসুম বলেন, নন্দনগাছি রেলওয়ে স্টেশনে স্থানীয় দীর্ঘদিন থেকে আন্দোলন করছে। এর আগেও তারা অবরোধ করেছিলেন। তখন বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানানো হয়েছিল। তারা ঈদের এই সময় অবরোধ করে যাত্রীদের ভোগান্তিতে ফেলে দিয়েছে।
তিনি বলেন, তাদের কাছে গিয়ে দাবি-দাওয়া শোনা হয়েছে। তারা তিন ঘণ্টা পর অবরোধ তুলে নেয়। এরপর ট্রেনগুলো চলতে শুরু করে। এতে ঢাকাগামী তিনটি ট্রেনই শিডিউল বিপর্যয় হওয়ার আশঙ্কা আছে।

এর আগে একই দাবিতে গেল ১ মে আন্তঃনগর ট্রেন থামিয়ে বিক্ষোভ করেছে হাজারো মানুষ। এ সময় রাজশাহী ও চিলাহাটির মধ্যে চলাচল করা বরেন্দ্র এক্সপ্রেস ও লোকাল মেল ট্রেন থামিয়ে বিক্ষোভ করা হয়।

মন্তব্য

জাতীয়
District administration next 

দুষ্কৃতকারীদের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত হরিজনদের পাশে জেলা প্রশাসন 

দুষ্কৃতকারীদের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত হরিজনদের পাশে জেলা প্রশাসন 

নেত্রকোণা জেলার পূর্বধলা উপজেলার বিশকাকুনী ইউনিয়নের জালশুকা স্টেশন বাজারসংলগ্ন এলাকায় রবিদাস সম্প্রদায়ের পাঁচটি পরিবারের ওপর হামলা ও ঘরবাড়ি ভেঙে দেয়ার অভিযোগের ভিত্তিতে জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বনানী বিশ্বাসের নির্দেশে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন নেত্রকোণা জেলার বিজ্ঞ অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সুখময় সরকার।

বুধবার সকালে ঘটনাস্থলে যান অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সুখময় সরকার।

এসময় তিনি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যদের সাথে কথা বলেন এবং ঘটনার বিস্তারিত শুনেন। এছাড়াও সহকারী কমিশনার(ভূমি) নাজনীন আখতার, পূর্বধলা থানার অফিসার ইন চার্জ (তদন্ত) মিন্টু দে ও অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সাথে মত বিনিময় করেন এবং ক্ষতিগ্রস্তদের সার্বিক সহায়তা ও সুষ্ঠু বিচারের ব্যাপারে আশ্বস্ত করেন।

স্থানীয় এলাকাবাসী ও প্রশাসনের সূত্রে জানা গেছে, নেত্রকোণার পূর্বধলায় পাঁচটি হরিজন পরিবারের ওপর হামলা ও ঘরবাড়ি গুঁড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ প্রভাবশালী চক্রের বিরুদ্ধে। কয়েক দিন ধরে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে মঙ্গলবার উপজেলা প্রশাসনের প্রতিনিধি, পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।

জানা গেছে, নেত্রকোণার পূর্বধলা উপজেলার বিশকাকুনি ইউনিয়নের জালশুকা বাজার সংলগ্ন রেললাইনের পাশের একটি খাসজমিতে বংশপরম্পরায় বসবাস করছে কয়েকটি হরিজন পরিবার। কিছু দিন ধরে পূর্বধলা উপজেলার ধারা গ্রামের জানু মিয়ার ছেলে সিরাজ মিয়া জমিটি তাঁর ব্যক্তিমালিকানাধীন বলে দাবি করেন এবং পরিবারগুলোকে জমি ছেড়ে দেওয়ার জন্য বলেন। এ ঘটনায় হরিজন পল্লির বাসিন্দা সুনীল রবিদাস সম্প্রতি নেত্রকোণা জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ করেন। এতে সিরাজ ক্ষিপ্ত হয়ে প্রথমে শুক্রবার সুনীল রবিদাসের বাড়িতে হামলা ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের মারধর করেন। এরপর গত রোববার পুনরায় হামলা চালিয়ে তিনটি ঘর ভাঙচুর করেন। মঙ্গলবার দুপুরে ফের কিছু গ্রামবাসীকে সঙ্গে নিয়ে হামলা চালায় এবং অবশিষ্ট দুইটি ঘর ভাঙচুরসহ পরিবারগুলোর সদস্যদের মারধর করে বের করে দেওয়া হয়। ফলে পাঁচটি পরিবারের ২২ জন সদস্য আশ্রয়হীন হয়ে বসত ভিটায় খোলা আকাশের নিচে রাতদিন কাটায়।

অভিযুক্ত সিরাজ মিয়ার সঙ্গে চেষ্টা করেও কথা বলা সম্ভব হয়নি। পালিয়ে আত্মগোপনে আছেন।

পূর্বধলা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মিন্টু দে জানান, আজ বুধবার সকালের দিকে নেত্রকোণা জেলা অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সুখময় সরকার ও সহকারী কমিশনার ভূমি নাজনীন আখতার সহ স্থানীয় গণ্যমান্য লোকজনদের নিয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। ঘরবাড়িগুলো ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ সত্যতা নিশ্চিত করেন। এ ব্যাপারে ভুক্তভোগী অনিল রবিদাস বাদী হয়ে থানায় মামলা করেছেন। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

পূর্বধলা উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) নাজনীন আখতার জানান, খবরটি শুনতে পেয়ে বিশকাকুনি ইউনিয়নের তহশিলদারকে ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছিল। তিনি জানিয়েছেন, এই জমিটি ব্যক্তিমালিকানাধীন নয়, খাস খতিয়ানভুক্ত।

আজ বুধবার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সুখময় সরকারের সাথে সরেজমিনে পরিদর্শন করা হয়েছে।

অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সুখময় সরকার জানান, জেলা প্রশাসক বনানী বিশ্বাস এর পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্ত ৫টি পরিবারের ২২জন সদস্যের মাঝে খাদ্য সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। এছাড়াও জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বনানী বিশ্বাস অতিদ্রুত ক্ষতিগ্রস্ত ৫টি পরিবারকে ১০বান্ডিল টিন এবং প্রতি পরিবারকে ১০হাজার টাকা করে অর্থসহায়তা প্রদানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।

তিনি আরও আশ্বস্ত করেছেন দোষীদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত মূলক বিচারের ব্যবস্থা করা হবে।

মন্তব্য

জাতীয়
Commonwealth is interested in supporting Bangladeshs renovation process 

কমনওয়েলথ বাংলাদেশের সংস্কার প্রক্রিয়ায় সহায়তায় আগ্রহী 

কমনওয়েলথ বাংলাদেশের সংস্কার প্রক্রিয়ায় সহায়তায় আগ্রহী 

কমনওয়েলথ মহাসচিব শার্লি আয়র্কর বোচওয়ে বলেছেন, আগামী বছরের জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে রাজনৈতিক সংস্কারে বাংলাদেশকে সহায়তা করতে আগ্রহী সংস্থাটি।

গতকাল লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে বোচওয়ে বলেন, 'বাংলাদেশ যদি চায়, বিশেষ করে সাংবিধানিক সংস্কারের জন্য, তাহলে আমরা সহযোগিতা করতে প্রস্তুত।'

বোচওয়ে বলেন, গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় সদস্য রাষ্ট্রগুলোকে সহায়তা করা আগামী পাঁচ বছরের জন্য কমনওয়েলথের অন্যতম প্রধান অগ্রাধিকার।

তিনি আরও জানান, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধি এবং জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে সদস্য রাষ্ট্রগুলোর সংগ্রামে সহায়তা করাও সংগঠনের অগ্রাধিকারভিত্তিক লক্ষ্য।

কমনওয়েলথ ২.৭ বিলিয়ন জনগণের প্ল্যাটফর্ম উল্লেখ করে ঘানার এই নাগরিক বলেন, বর্তমানে সদস্য রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে বার্ষিক বাণিজ্যের পরিমাণ প্রায় ৮৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং আগামী কয়েক বছরে তা কমপক্ষে ১ ট্রিলিয়ন ডলারে উন্নীত করার পরিকল্পনা রয়েছে।

তিনি বলেন, কমনওয়েলথের অনেক সদস্য রাষ্ট্র জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত এবং এর মধ্যে অনেক দেশ আকারে অত্যন্ত ছোট।

'আমরা তাদের জলবায়ু অর্থায়নে প্রবেশাধিকার পেতে সহায়তা করার চেষ্টা করব,' তিনি বলেন।

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস কমনওয়েলথ মহাসচিবকে ক্রীড়া খাতে সম্ভাবনা অনুসন্ধান এবং সদস্য রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে তরুণদের সম্পৃক্ততা বাড়ানোর আহ্বান জানান।

'ক্রীড়া শুধু বিনোদনের মাধ্যম নয়, এটি একটি সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গিও। আমরা ক্রীড়াবিদদের উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য উৎসাহ দিচ্ছি। কমনওয়েলথের স্মরণীয় হয়ে ওঠার জন্য ক্রীড়া হতে পারে একটি ভালো মাধ্যম,' বলেন প্রধান উপদেষ্টা।

কমনওয়েলথ মহাসচিব জানান, চলতি মাসে তারা ঢাকায় একটি যুব প্রোগ্রাম আয়োজন করতে যাচ্ছেন।

তিনি আরো জানান, কমনওয়েলথের ১.৫ বিলিয়ন জনগণ তরুণ এবং তাদের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে যুক্ত করার জন্য তারা কাজ করছেন।

তিনি জানান, তারা কমনওয়েলথ বৃত্তিগুলো পুনর্গঠনের পরিকল্পনাও করছেন, একটি ক্ষেত্র যা প্রধান উপদেষ্টা গুরুত্ব দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন।

সাক্ষাৎকালে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী, এসডিজি বিষয়ক সিনিয়র সচিব লামিয়া মোরশেদ এবং যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশের হাইকমিশনার আবিদা ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

জাতীয়
Train movement on the Dhaka Rajshahi route is normal

ঢাকা-রাজশাহী রুটে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

ঢাকা-রাজশাহী রুটে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

ঢাকা-রাজশাহী রুটে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আজ জানানো হয়, রাজশাহীর চারঘাটের কাছে ‘নন্দনগাছি’ স্টেশনে আন্ত:নগর ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে করা রেলপথ অবরোধ প্রত্যাহার করা হয়েছে। ফলে ঢাকা-রাজশাহী রুটে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।

মন্তব্য

জাতীয়
The bodies of the EasyBike driver recovered from the Chandana River

চন্দনা নদী থেকে ইজিবাইক চালকের মরদেহ উদ্ধার

চন্দনা নদী থেকে ইজিবাইক চালকের মরদেহ উদ্ধার

রাজবাড়ীর কালুখালী উপজেলার চন্দনা নদী থেকে মো. আসলাম প্রামানিক (৪২) নামে এক ইজিবাইক চালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে কালুখালী থানা পুলিশ।
বুধবার (১১ জুন) সকাল ৭টার দিকে উপজেলার রতনদিয়া ইউনিয়নের চন্দনা ব্রিজের নিচ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত আসলাম শেখ পাংশা উপজেলার চরলক্ষ্মীপুর গ্রামের বাসিন্দা এবং পিয়ার আলী প্রামানিকের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আসলাম শেখ গত মঙ্গলবার ইজিবাইক নিয়ে বাড়ি থেকে বের হন। রাত পর্যন্ত তিনি আর বাড়িতে ফেরেননি। বুধবার সকালে স্থানীয়রা চন্দনা ব্রিজের নিচে একটি মরদেহ দেখতে পান। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে। পরবর্তীতে মরদেহটি আসলাম শেখের বলে শনাক্ত করেন।
এ বিষয়ে রাজবাড়ীর সহকারী পুলিশ সুপার (পাংশা সার্কেল) দেবব্রত সরকার জানান, “প্রথমে অজ্ঞাতপরিচয় হিসেবে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। পরে পরিচয় শনাক্ত করা সম্ভব হয়েছে। প্রাথমিকভাবে আমরা ধারণা করছি, ইজিবাইক ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যে আসলাম শেখকে হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে। মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।”
পুলিশ হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে তদন্ত শুরু করেছে এবং প্রকৃত ঘটনা উদঘাটনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।

মন্তব্য

p
উপরে