× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

জাতীয়
তাণ্ডবের কারণে পদত্যাগী নেতাকে ফেরাতে ব্যাকুল মামুনুল
google_news print-icon

তাণ্ডবের কারণে পদত্যাগী নেতাকে ফেরাতে ব্যাকুল মামুনুল

তাণ্ডবের-কারণে-পদত্যাগী-নেতাকে-ফেরাতে-ব্যাকুল-মামুনুল
রোববারের হরতালে তাণ্ডবের কারণে হেফাজতের নায়েবে আমিরের পদ ছাড়ার ঘোষণা দেয়া আবদুল আউয়ালের সঙ্গে বৈঠক শেষে কথা বলছেন মামুনুল হক। ছবি: নিউজবাংলা
হরতালে সহিংসতার কারণে হেফাজতের নায়েবে আমিরের পদ থেকে আবদুল আউয়াল সরে যাওয়ার ঘোষণা দেয়া নেতাকে সংগঠনে ফিরতে রাজি করতে কার সঙ্গে এক ঘণ্টা বৈঠক করেছেন মামুনুল হক। বৈঠক শেষে তিনি দাবি করেন, সেদিনের সহিংসতা হেফাজতের ছিল না। তাহলে আউয়াল কেন পদত্যাগ করলেন, এমন প্রশ্নে তিনি বললেন, এটা ভুল বোঝাবুঝি।

রোববারের হরতালে নারায়ণগঞ্জে নাশকতা মেনে নিতে না পেরে নায়েবে আমিরের পদ থেকে পদত্যাগ করার ঘোষণা দেয়া হেফাজত নেতাকে পদত্যাগপত্র প্রত্যাহারে রাজি করার কথা জানিয়েছেন সংগঠনের যুগ্ম মহাসচিব মামুনুল হক।

মাওলানা আবদুল আউয়ালের হেফাজত থেকে সরে যাওয়ার ঘোষণাকে কেন্দ্র করে তোলপাড়ের মধ্যে বুধবার মামুনুল চট্টগ্রামে ছুটে যান তাকে সংগঠনে ফিরতে রাজি করাতে।

আবদুল আউয়াল তার পদত্যাগের কারণ হিসেবে হরতালে নাশকতার কথা উল্লেখ করলেও মামুনুল সহিংসতার কথা বেমালুম অস্বীকার করেছেন। বলেছেন, কোনো ধরনের সন্ত্রাসের সঙ্গে তাদের নেতা-কর্মীদের সংশ্লিষ্টতা নেই।

রোববার হেফাজতের হরতালে নারায়ণগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, হবিগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, চট্টগ্রামের পাশাপাশি ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তাণ্ডব চালিয়েছে হেফাজতের কর্মীরা। সরকারি-বেসরকারি স্থাপনা, যানবাহনে নির্বিচারে ভাঙচুর, আগুনের ঘটনায় ব্যাপক সমালোচনাও হচ্ছে।

এর মধ্যে মামুনুলের নেতৃত্বে হেফাজতের প্রতিনিধি দল বিকালে নারায়ণগঞ্জ শহরের ডিআইটি জামে মসজিদে বৈঠকে বসে মাওলানা আবদুল আউয়ালে সঙ্গে।

ঘণ্টাব্যাপী আলোচনা শেষে মামুনুল হক বলেন, ‘আমাদের মধ্যে আলোচনা শেষে দলের নায়েবে আমির আবদুল আউয়াল পদত্যাগের ঘোষণা প্রত্যাহার করেছেন।…আগের মত হেফাজতে ইসলামের নায়েবে আমীর ও নারায়ণগঞ্জে সভাপতি দায়িত্ব পালন করবেন। একই সাথে মাঠে ময়দানে থেকে তিনি আগের মতো নেতৃত্ব দেবেন।’

তবে মাওলানা আবদুল আউয়াল সাংবাদিকদের সামনে আসেনি। ফলে এ বিষয়ে তার অবস্থান জানার সুযোগ ছিল না।

তাণ্ডবের কারণে পদত্যাগী নেতাকে ফেরাতে ব্যাকুল মামুনুল
রোববার হরতালে তাণ্ডবের কারণে হেফাজতের নায়েবে আমির ও নারায়ণগঞ্জের আমিরের পদ ছাড়ার ত্যাগের ঘোষণা দেয়া মাওলানা আবদুল আউয়াল

গত রোববার হেফাজতের হরতালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সাইনবোর্ড থেকে শিমরাইল পর্যন্ত অংশে ভাঙচুর চালানো হয়েছে ৫০টির বেশি গাড়িতে। আগুন দেয়া হয়েছে বেশ কয়েকটিতে। ছাড় দেয়া হয়নি অ্যাম্বুলেন্স ও রোগীবাহী গাড়িও। গণমাধ্যমকর্মীদের দেখলেই তেড়ে এসেছেন হরতাল সমর্থকরা। এমনকি এক গণমাধ্যমকর্মীর নাম সৌরভ শুনে তাকে কলেমা বলতে বাধ্য করা হয়েছে।

এই ঘটনায় সোমবার হেফাজত থেকে সরে যাওয়ার সিদ্ধান্তের কথা জানান আবদুল আউয়াল। নিউজবাংলাকে পরদিন তিনি বলেন, ‘ডিআইটি রেলওয়ে কলোনিতে মিছিলের সময় পুলিশের নির্দেশে কর্মসূচি স্থগিত করে সবাইকে চলে যেতে বলেছি। কিন্তু এরপরও একদল নেতা-কর্মী সহিংসতা করেছেন। মহাসড়কে গাড়িতে আগুন দিয়েছেন, জানমালের ক্ষতি করেছেন। এতে আমি ক্ষুব্ধ হয়েছি। কারণ আমরা সহিংসতা চাইনি। শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি শেষ করতে চেয়েছি।’

তবে মামুনুল এই বক্তব্যের বিপরীতে গিয়ে বলেন, ‘হুজুরের মাঝে কিছু মান অভিমানে ভূল বোঝাবুঝি হয়েছিল। তা আমাদের অনুরোধে এবং আলোচনার মাধ্যমে ঠিক হয়ে গেছে।’

তাণ্ডবের কারণে পদত্যাগী নেতাকে ফেরাতে ব্যাকুল মামুনুল
হরতালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জ অংশে ব্যাপক গাড়ি ভাঙচুর ও আগুন দিয়েছেন হেফাজত সমর্থকরা

সহিংসতার দায় না নিয়ে হেফাজতের যুগ্ম মহাসচিব বলেন, ‘হেফাজতে ইসলাম কোনো অরাজকতা বা সহিংসতার সাথে জড়িত নয়। হেফাজতের নেতাকর্মীরা মহাসড়কে অবস্থান নিয়েছিল। তাদের অবস্থানে কোথাও কোন ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেনি। যে সহিংসতা হয়েছে আমরা তার প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’

তাণ্ডবের কথা অস্বীকার করে মামুনুল উল্টো তাদের ওপর আক্রমণের অভিযোগ আনেন।

তিনি বলেন, ‘মহাসড়কে হেফাজত শান্তিপূর্ণ অবস্থানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাদের গায়ের জোড়ে উচ্ছেদ করতে চেয়েছিল। আমরা তাদের আগেই বলেছি বন্দুকের নলের জোরের অবস্থান তারা যেন না দেখায়।

‘হেফাজতের কর্মসূচিতে নেতাকর্মীদের রাজপথের অবস্থান এবং তাদের উৎখাত করার জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা আমাদের নেতাকর্মীদের উপর আক্রমণ চালিয়েছে এবং সেখান থেকে কোথাও কোথাও সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। কিন্তু তা কখনোই হেফাজতের পক্ষ থেকে হয়নি।’

তাণ্ডবের কারণে পদত্যাগী নেতাকে ফেরাতে ব্যাকুল মামুনুল
হেফাজতের রোববারের হরতালে সবচেয়ে বেশি নাশকতা হয়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। সেখানে ২০টিরও বেশি স্থাপনায় ভাঙচুরের পাশাপাশি দেয়া হয়েছে আগুন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তাণ্ডবের বিষয়ে এক প্রশ্নে মামুনুল বলেন, ‘সেখানে যারা মারা গিয়েছে তাদের আত্মীয় স্বজনরা ও গ্রামবাসী সেন্টিমেন্টাল থাকতে পারে। এ থেকে তাদের সাথে সহিংসতা হয়ে থাকতে পারে। কিন্তু এর জন্য হেফাজতে ইসলাম এর দায় কেন নেবে?’

সেদিন কেবল গাড়িতে হামলা নয়, হেফাজত কর্মীরা তেড়ে এসেছেন সাংবাদিকদের দিকেও। একটি বেসরকারি টেলিভিশনের গাড়ি ভাঙচুর করে আগুন দেয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। তাদের পক্ষে সংবাদ প্রচার হয় না অভিযোগ করে মারধর করা হয়েছে একাধিক সংবাদ কর্মীকে।

এ বিষয়ে এক প্রশ্নে মামুনুল বলেন, ‘হেফাজতে ইসলাম গণমাধ্যম কর্মীদের সম্মান করে। তবে হেফাজতের মাঠ পর্যায়ের নেতাকর্মীদের সাথে ভুল বোঝাবুঝি হতে পারে অথবা চলাচলের পথে ভুল হতে পারে। কিন্তু হেফাজতের কোনো দায়িত্বশীল নেতা সাংবাদিকদের মারধর করেনি।’

তাণ্ডবের কারণে পদত্যাগী নেতাকে ফেরাতে ব্যাকুল মামুনুল
রোববারের হরতালে গণমাধ্যমকর্মীদের ওপর যে আক্রমণ হয়েছে, তাকে মাঠ পর্যায়ের কর্মীদের সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝি বললেন মামুনুল হক

হেফাজতের ঢাকা মহানগর কমিটির সভাপতি জুনায়েদ আল হাবীব, যুগ্ম মহাসচিব নাসির উদ্দিন মনির, সহকারী যুগ্ম মহাসচিব ফজলুল করীম, অর্থ সম্পাদক মনির হোসেন কাসেমী, নারায়ণগঞ্জ হেফাজতে ইসলামের সাধারণ সম্পাদক মূফতি বশির উল্লাহও এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

আরও পড়ুন:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ধ্বংসযজ্ঞ দেখে হতবাক প্রতিমন্ত্রী খালেদ
দলিলের নিরাপত্তায় ভূমি অফিসে বসছে আগুননিরোধক আলমারি
হেফাজতের ধ্বংসযজ্ঞ দেখতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া যাচ্ছেন আইজিপি
হেফাজতের তাণ্ডবে তারেকের ইন্ধন: ধারণা হানিফের
মামলায় হেফাজত নেতারা নেই কেন জানালেন আইজিপি

মন্তব্য

আরও পড়ুন

জাতীয়
Courtesy of the Director General of the Pakistan Civil Aviation Authority with the Baby Chairman

বেবিচক চেয়ারম্যানের সাথে পাকিস্তান সিভিল এভিয়েশন অথরিটির মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ

বেবিচক চেয়ারম্যানের সাথে পাকিস্তান সিভিল এভিয়েশন অথরিটির মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ

আজ ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখ দুপুর ১২টায় বেবিচক সদরদপ্তরে বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) এর চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মোঃ মোস্তফা মাহমুদ সিদ্দিক, বিএসপি, জিইউপি, এনডিসি, এএফডব্লিউসি, এসিএসসি, পিএসসি (Air Vice Marshal Md Mostafa Mahmood Siddiq, BSP, GUP, ndc, afwc, acsc, psc) এর সাথে পাকিস্তান সিভিল এভিয়েশন অথরিটির মহাপরিচালক জনাব নাদির শাফি দার (Mr. Nadir Shafi Dar) এক সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।

সাক্ষাৎকালে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে সরাসরি বিমান চলাচল পুনঃস্থাপন বিষয়ে ফলপ্রসূ মতবিনিময় হয় এবং উভয় পক্ষই এ বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেন। বৈঠকে ভবিষ্যতে বিমান চলাচল খাতে প্রযুক্তি ও অভিজ্ঞতা বিনিময়, সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং পারস্পরিক সহযোগিতার ক্ষেত্রগুলো আরও সুদৃঢ় করার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

উভয় পক্ষ আশা প্রকাশ করেন যে, বিমান চলাচল পুনঃস্থাপন হলে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য, পর্যটন ও জনগণের পারস্পরিক যোগাযোগ আরও বৃদ্ধি পাবে।

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন বেবিচক এর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ এবং PIA এর CEO ।

মন্তব্য

জাতীয়
Meeting seven political parties with the chief adviser

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাত রাজনৈতিক দলের বৈঠক অনুষ্ঠিত

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাত রাজনৈতিক দলের বৈঠক অনুষ্ঠিত

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার জন্য প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস আজ বিকেল ৫টায় সাতটি রাজনৈতিক দল ও একটি সংগঠনের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।

রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, বৈঠকে অংশ নেন- এবি পার্টি, নাগরিক ঐক্য, গণসংহতি আন্দোলন, গণঅধিকার পরিষদ, এলডিপি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, জাতীয় গণফ্রন্ট এবং হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ।

এরআগে গত রোববার প্রধান উপদেষ্টা বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও এনসিপি’র সঙ্গে বৈঠক করেন।

ধারাবাহিক এই বৈঠক আসন্ন নির্বাচনের প্রস্তুতিতে গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হিসেবে দেখা হচ্ছে।

মন্তব্য

জাতীয়
International Crimes Tribunal 1 may be formed Law Advisor

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-৩ গঠন করা হতে পারে: আইন উপদেষ্টা

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-৩ গঠন করা হতে পারে: আইন উপদেষ্টা

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-৩ গঠন করা হতে পারে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।

আজ সকালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের ভবন ও সংলগ্ন এলাকা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

এ সময় আইন উপদেষ্টা বলেন, মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছি আমরা। বিগত সরকারের হত্যা, গুম, নির্যাতনসহ সব ধরনের অপরাধের বিচারের বিষয়ে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

আইন উপদেষ্টা বলেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ভবন সংলগ্ন টিনশেড ভবন খালি হয়ে গেলে আমরা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-৩ গঠন করতে পারি। এটি করা গেলে গুমসহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক অপরাধের বিচার কাজ দ্রুত করা যাবে।

তিনি আরো বলেন, মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলা নিয়ে বেশ আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করছেন আমাদের বিচারকসহ প্রসিকিউশন ও তদন্ত টিম।

আইন উপদেষ্টা বলেন, দেশের ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের স্বার্থে আমাদের যে ন্যায়বিচার আছে, আইনের শাসন আছে ও মানবাধিকার আছে এটাকে প্রতিষ্ঠিত করার স্বার্থে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে এক হাজারেরও বেশি ছাত্র-জনতাকে হত্যা এবং হাজারও মানুষকে পঙ্গু করার ভয়াবহ মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার অপরিহার্য-অনিবার্য। সেই বিচারকার্যের প্রথম থেকেই আমরা অবিচল আছি। বিচারের যে গতি আছে সেটা নিয়েও আমরা সন্তুষ্ট আছি।

অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ভবন আজ পরিদর্শন করেন। এসময় তাদের সঙ্গে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলামসহ অপর প্রসিকিউটররা উপস্থিত ছিলেন।

২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমনে আওয়ামী লীগ সরকার, এর দলীয় ক্যাডার ও সরকারের অনুগত প্রশাসনসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একটি অংশ গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত করে বলে একের পর এক অভিযোগ জমা পড়ে। দুটি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে এসব অপরাধের বিচার কাজ চলছে।

মন্তব্য

জাতীয়
People will play a key role in the free and fair and participatory elections Home Advisor

অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানে জনগণই মুখ্য ভূমিকা রাখবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানে জনগণই মুখ্য ভূমিকা রাখবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানে জনগণই মুখ্য ভূমিকা রাখবে বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.)।

উপদেষ্টা আজ সিলেট জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে এক মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন।

মতবিনিময় সভায় সিলেট বিভাগের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার, র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব), বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি), আনসার-ভিডিপি, কারা অধিদপ্তর, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর, ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তর, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর এবং কৃষি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সিলেট জেলার বিভিন্ন দপ্তর ও সংস্থার কর্মকর্তাবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।

উপদেষ্টা বলেন, একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনৈতিক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে জনগণের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নই বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান লক্ষ্য। তিনি বলেন, নির্বাচন সুষ্ঠু করতে মাঠ প্রশাসন ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য শুধু নির্বাচন কমিশনের প্রস্তুতি যথেষ্ট নয়, মাঠ প্রশাসন ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে যথাযথ প্রস্তুতি নিতে হবে। জনগণ যেন নির্ভয়ে নির্বাচন কেন্দ্রে উপস্থিত হয়ে ভোট প্রদান করতে পারে সেরকম পরিবেশ তৈরি করতে প্রশাসন এবং আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে একযোগে কাজ করতে হবে। সকলের সহযোগিতায় সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভবপর হবে।

পুলিশসহ বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিয়োগ ও পদায়ন সম্পর্কে উপদেষ্টা বলেন, এবার বিভিন্ন বাহিনীর নিয়োগ প্রক্রিয়া ও পদায়ন অনেক স্বচ্ছ হয়েছে। তাই সবাইকে নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালন করতে হবে। মাদককে দেশের সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থার জন্য অন্যতম হুমকি উল্লেখ করে তিনি আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে মাদক ব্যবসায়ীদের প্রতি জিরো টলারেন্স দেখানোর নির্দেশনা দেন। এছাড়া পরিবেশ রক্ষায় সিলেটের পাথরখেকোদের বিরুদ্ধে সবসময় সজাগ থাকার কথা বলেন।

দেশের সার্বিক অর্থনীতিতে কৃষির গুরুত্ব তুলে ধরে লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেন, কৃষকরাই এদেশের খাদ্য নিরাপত্তার মূল কারিগর। তাই উৎপাদন বাড়ানোর পাশাপাশি কৃষকেরা যেন তাদের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্যমূল্য পায় সেটি নিশ্চিত করতে হবে। উপদেষ্টা এসময় পতিত কৃষিজমিগুলো আবাদের আওতায় আনার জন্য সংশ্লিষ্টদের আহ্বান জানান।

সভায় উপস্থিত কর্মকর্তাবৃন্দ সিলেটের সার্বিক আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও এর চ্যালেঞ্জগুলো তুলে ধরে বিভিন্ন মতামত প্রদান করেন। উপদেষ্টা সকল চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় যৌক্তিক পদক্ষেপ নেওয়ার আশ্বাস প্রদান করেন। মতবিনিময় সভা শেষে উপদেষ্টা উপস্থিত সাংবাদিকদের ব্রিফিং করেন।

উপদেষ্টা এর আগে বিজিবি'র সিলেট সেক্টর হেডকোয়ার্টার্স এবং সিলেট পুলিশ লাইন পরিদর্শন করেন।

মন্তব্য

জাতীয়
Roadmap of national elections will be announced tomorrow EC Secretary

জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করা হবে কাল: ইসি সচিব

জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করা হবে কাল: ইসি সচিব

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কর্মপরিকল্পনা (রোডম্যাপ) আগামীকাল বৃহস্পতিবার ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
আজ বুধবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের মিডিয়া সেন্টারে এক ব্রিফিংয়ে সচিব সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব বলেন, ‘আমরা যে কর্মপরিকল্পনা (রোডম্যাপ) করেছি, সে কর্মপরিকল্পনাটা আপনাদের জানাবো। আমি ঢাকার বাইরে থাকায় একটু পিছিয়ে পড়েছি। এটা আমার টেবিলে এখন আছে। আগামীকাল পর্যন্ত একটু অপেক্ষা করেন।’
এদিকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সভাপতিত্বে চার নির্বাচন কমিশনার ও ইসি সচিব আজ এক বৈঠকে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কর্মপরিকল্পনা (রোডম্যাপ) অনুমোদন করেছে কমিশন।
এখন যেকোনো সময় নির্বাচনের এই রোডম্যাপ আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হতে পারে বলে ইসির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
এ বিষয়ে একজন নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘কর্মপরিকল্পনার সবকিছু চূড়ান্ত হয়ে গেছে। অনুমোদন হয়েছে, এখন শুধু টাইপিং চলছে।’
উল্লেখ্য জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতির অংশ হিসেবে ইসির পক্ষ থেকে ইতোমধ্যে দল নিবন্ধন, সীমানা নির্ধারণ, নির্বাচন পর্যবেক্ষক, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংস্কার, বিধিমালা ও নীতিমালা জারি, প্রবাসীদের জন্য আইটি সাপোর্টেড নিবন্ধন ও পোষ্টাল ব্যালট পদ্ধতি ও নির্বাচনী সরঞ্জাম কেনাকাটা বিষয়গুলো তুলে ধরা হয়েছে রোডম্যাপে।

মন্তব্য

জাতীয়
Authorization of the Roadmap of the National Election

জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ অনুমোদন

জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ অনুমোদন

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কর্মপরিকল্পনা (রোডম্যাপ) অনুমোদন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

যে কোনো সময় এই নির্বাচনের রোডম্যাপ আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করতে পারে ইসি।

আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন, চার নির্বাচন কমিশনার ও ইসি সচিব এ নিয়ে বৈঠকও করেছেন।

বৈঠকে কর্মপরিকল্পনার (রোডম্যাপ) অনুমোদন দিয়েছে কমিশন। এখন, যে কোনো সময় নির্বাচনের এই রোডম্যাপ আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হতে পারে বলে ইসি’র কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।

এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনার আনোয়ারুল ইসলাম সরকার বলেন, ‘কর্মপরিকল্পনার সবকিছু চূড়ান্ত হয়ে গেছে। অনুমোদন হয়েছে, এখন শুধু টাইপিং চলছে।’

এদিকে সংসদীয় আসনের পুনঃনির্ধারিত সীমানার বিষয়ে ইসি’র শুনানি আজ বিকেলে শেষ হচ্ছে।

শুনানি শেষে বিকেলে সার্বিক বিষয় নিয়ে ইসি’র সিনিয়র সচিব আকতার আহমেদের ব্রিফিং করার কথা রয়েছে।

এ বিষয়ে ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, ‘আমরা ব্রিফিংয়ে আসব। তখন সীমানার শুনানির বিষয়টির পাশাপাশি এ বিষয়টিও (রোডম্যাপ) দেখা যাবে।’

এর আগে গত বৃহস্পতিবার ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের কর্মপরিকল্পনা নিয়ে চার নির্বাচন কমিশনার ও ইসি কর্মকর্তা বৈঠক করেন।

ওই দিন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেছিলেন, বিস্তারিত কর্মপরিকল্পনার বিষয়ে ইসি সচিব ব্রিফ করবেন।

গত ১৮ আগস্ট ইসি’র সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ জানিয়ে ছিলেন, ‘একটা কর্মপরিকল্পনার (নির্বাচনী রোডম্যাপ) বিষয়ে বলেছিলাম, আমরা এই সপ্তাহে এটা করবো। কর্মপরিকল্পনার তো আমাদের আন্তঃঅনুবিভাগ সম্পর্কিত এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক বিষয়গুলো নিয়ে। কর্মপরিকল্পনার ড্রাফ্ট করা হয়েছে। ড্রাফ্টটি এখন কমিশনে দিয়ে আমরা অ্যাপ্রুভ করবো।’

মন্তব্য

জাতীয়
The 5th meeting of the Tripartisan Advisory Council was held in the amendment of Labor Act

শ্রম আইন সংশোধনে ত্রিপক্ষীয় পরামর্শ পরিষদের ৮৯ তম সভা অনুষ্ঠিত

শ্রম আইন সংশোধনে ত্রিপক্ষীয় পরামর্শ পরিষদের ৮৯ তম সভা অনুষ্ঠিত

শ্রম আইন, ২০০৬ সংশোধনের লক্ষ্যে ত্রিপক্ষীয় পরামর্শ পরিষদ (টিসিসি)-এর ৮৯তম সভায় শ্রমিক, মালিক ও সরকারের মধ্যে বিভিন্ন বিষয়ে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। গত এক বছরের পর্যালোচনা ও সকল পক্ষের মতামতের ভিত্তিতে শ্রম আইন ২০০৬ সংশোধনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

আজ মঙ্গলবার ঢাকার এক হোটেলে অনুষ্ঠিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন। তিনি বলেন, "শ্রমিক ও মালিক পক্ষের পরামর্শের ভিত্তিতে শ্রম আইন যুগোপযোগী করা হবে। এটি বাংলাদেশের শ্রমখাতের জন্য একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ হবে এবং আন্তর্জাতিক মানের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ হবে।’

সভায় শ্রমিক ও মালিক পক্ষের প্রতিনিধিরা তাদের মতামত তুলে ধরেন। একটি সুসমন্বিত ও আন্তর্জাতিক মানের শ্রম আইন প্রণয়নের প্রয়োজনীয়তা উপস্থিত সকলেই করেন। অত্যন্ত সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত এ সভায় সংশোধিত শ্রম আইন দ্রুত সম্পন্ন করার তাগিদ দেওয়া হয়।

সভায় বিশেষ পর্যবেক্ষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মার্কিন দূতাবাস, কানাডা হাই কমিশন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও)-এর প্রতিনিধিরা। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিক বিষয়ক বিশেষ দূত জনাব লুৎফে সিদ্দিকী।

এছাড়াও মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব, বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অব লেবার স্টাডিজ (বিলস) এর নির্বাহী পরিচালক এবং শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রধান, বাংলাদেশ এমপ্লয়ার্স ফেডারেশন (বিইএফ)-এর সভাপতি, টিসিসি সদস্যবৃন্দের মধ্যে তাসলিমা আক্তার, কোহিনুর মাহমুদ, বাবুল আকতার , নাজমা আক্তার, রাজেকুজ্জামান রতন, এডভোকেট আতিকুর রহমান, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর এবং শ্রম অধিদপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

বিশ্লেষকদের মতে, এই সংশোধনী বাংলাদেশের শ্রমবাজারকে আরও গতিশীল ও আন্তর্জাতিক মানসম্মত করবে এবং শ্রমিক-মালিক সম্পর্কের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

মন্তব্য

p
উপরে