× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

জাতীয়
বাংলাদেশ ভারত সম্পর্ক বদলে দেবে কানেক্টিভিটি জয়শংকর
google_news print-icon

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক বদলে দেবে কানেক্টিভিটি: জয়শংকর

বাংলাদেশ-ভারত-সম্পর্ক-বদলে-দেবে-কানেক্টিভিটি-জয়শংকর
রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় সংবাদ সম্মেলনে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। ছবি: নিউজবাংলা।
প্রভূত উন্নয়নে মানুষে-মানুষে যোগাযোগও গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, দিন শেষে দুই দেশের সম্পর্ক মানেই এক দেশের জনগণের সঙ্গে আর এক দেশের জনগণের সম্পর্ক। আমাদের উচিত মানুষকেন্দ্রিক সম্পর্ককে গুরুত্ব দেয়া। আমরা কিছু কিছু ক্ষেত্রে রাজনীতিকেও প্রাধান্য দিই এবং এটি সম্পর্কে নতুন মাত্রা ও গতি দেয়।’

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের মিথস্ক্রিয়া বদলে দেবে দুই দেশের যোগাযোগ বা কানেক্টিভিটির ধরন। এই কানেক্টিভিটি হবে কেবল রাষ্ট্রের সঙ্গে রাষ্ট্রের নয়, দুই দেশের মানুষের ঘটবে সংযোগ। রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আবদুল মোমেনের সঙ্গে বৈঠক শেষে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে এমনটাই বললেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর।

তিনি বলেন, ‘দুই দেশের সম্পর্ক ৫০ বছর পার হয়ে গেছে। এমন কোনো ক্ষেত্র নেই, যেখানে আমরা একসঙ্গে কাজ করছি না। যদি আমাকে জিজ্ঞাসা করেন ৫০ বছর পার হয়ে গেছে এবং পরের ২০ বছর কী করা যেতে পারে। আমি বলব কানেক্টিভিটি।’

বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উদ্ধৃত করে ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘কানেক্টিভিটি হচ্ছে উৎপাদনশীলতা। যদি আমরা বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে কানেক্টিভিটি উল্লেখযোগ্য পর্যায়ে নিয়ে গিয়ে তা ঠিক রাখতে পারি, তবে এই অঞ্চলের সামগ্রিক ভূ-অর্থনীতির নতুন মিথস্ক্রিয়া ঘটবে। উৎপাদনশীলতায় পরিবর্তন আসবে। কারণ ভবিষ্যতের উন্নয়ন ক্ষেত্র বঙ্গোপসার ও তার পারের অঞ্চলগুলো। আর এই তত্ত্ব কেবল আমাদের কারও একপক্ষীয় বিশ্বাস নয়। আমরা যৌথভাবে দুই দেশই তা বিশ্বাস করি এবং মানি।

‘ভারত এবং বাংলাদেশ এক হলে এই অঞ্চলের অর্থনীতি ও জীবনমান পালটে ফেলা সম্ভব। আর এটা হবে কেবল বেটার কানেক্টিভিটির মাধ্যমেই।’

বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আব্দুল মোমেনের সঙ্গেও বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানান জয়শঙ্কর।

তিনি বলেন, ‘দুই মন্ত্রীর মধ্যে আজ বড় একটি সময়েই এ বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। আমরা এ ক্ষেত্রে তৃতীয় পক্ষকে এই প্রক্রিয়ায় যুক্ত করার বিষয়েও কথা বলেছি। সম্ভাব্য দেশ হিসেবে জাপানের নাম এসেছে, কারণ ওই দেশের সঙ্গে আমাদের দুই দেশেরই সম্পর্ক যথেষ্ট ভালো। এ ছাড়া বঙ্গোপসাগরে জাপানের সংযুক্তি প্রকল্প রয়েছে। বাংলাদেশেও তাদের ‘‘বিগ বি’' নামে প্রকল্প আছে।'

আরও পড়ুন: সীমান্তে প্রতিটি মৃত্যুই বেদনার, কষ্টের: জয়শঙ্কর

জয়শঙ্কর বলেন, ‘প্রভূত উন্নয়নে মানুষে-মানুষে যোগাযোগও গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, দিন শেষে দুই দেশের সম্পর্ক মানেই এক দেশের জনগণের সঙ্গে আর এক দেশের জনগণের সম্পর্ক। আমাদের উচিত মানুষকেন্দ্রিক সম্পর্ককে গুরুত্ব দেয়া। আমরা কিছু কিছু ক্ষেত্রে রাজনীতিকেও প্রাধান্য দিই এবং এটি সম্পর্কে নতুন মাত্রা ও গতি দেয়। আমার কাছে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের অর্থনৈতিক, কানেক্টিভিটি ও মানুষে-মানুষে যোগাযোগের বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে, গুরুত্ব রয়েছে।’

কেন এই সফর?

কেন এই সফর- এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাব দেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘সফরের অনেক কারণ ও উদ্দেশ্য রয়েছে। তবে মোটা দাগে বলতে পারি, আমাদের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফর উপলক্ষে আমি এসেছি। কোভিড শুরু হওয়ার পর, এটি হবে তার প্রথম বিদেশ সফর।’

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সম্পর্ক দিন দিন পালটাচ্ছে। আমাদের কিছু অমীমাংসিত ইস্যু রয়েছে, সেগুলো নিয়েও কথা বলতে এসেছি। সম্প্রতি আমাদের মধ্যে যে অগ্রগতি হয়েছে তারও পর্যালোচনা করেছি।’

জয়শঙ্কর বলেন, ‘আমাদের স্বাচ্ছন্দ্যের মাত্রা এখন এত বেশি যে, আমরা দেখিয়েছি এমন কোনো সমস্যা নেই যা আমরা আলোচনা করতে পারি না বা বন্ধুত্বপূর্ণ আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করতে পারি না। এটি সন্তুষ্টির বিষয়, কোভিড মহামারির পরেও আমাদের মিথস্ক্রিয়া এবং পরামর্শ অব্যাহত ছিল। আমরা ডিসেম্বরে ভার্চুয়াল শীর্ষ সম্মেলন করেছি, সেপ্টেম্বর মাসে যৌথ পরামর্শক কমিশন, পররাষ্ট্র, জ্বালানি ও স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের বৈঠক, পুলিশ প্রধানদের বৈঠক, বিএসএফ-বিজিবি আলোচনা করেছি এবং প্রতিরক্ষা সফর করেছি। আমাদের বাণিজ্য, পানিসম্পদ এবং নৌপরিবহন সচিব পর্যায়ের বৈঠক শিগগিরই অনুষ্ঠিত হবে। এসব বৈঠক উভয়পক্ষের প্রতিশ্রুতিই তুলে ধরে।’

হাসিনার নেতৃত্বের প্রতি শ্রদ্ধা

সাংবাদিকদের জয়শঙ্কর বলেন, ‘নিকটতম প্রতিবেশী এবং বন্ধু হিসেবে এলডিসি থেকে বাংলাদেশের প্রত্যাশিত উত্তরণ আমাদের জন্য গর্ব ও প্রশংসার। আমরা আপনাদের অভাবনীয় আর্থ-সামাজিক অগ্রগতি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রতি শ্রদ্ধাশীল।

‘এই মহামারি (কোভিড) আমাদের বন্ধুত্বকে আরও দৃঢ় করে দিয়েছে। ভারতে উৎপাদিত কোভিড ভ্যাকসিনের সবচেয়ে বড় গ্রহীতা বাংলাদেশ। এ ছাড়াও বন্ধুদের মধ্যে আমাদের ভ্যাকসিনের সবচেয়ে বড় উপহারটিও (২০ লাখ) ছিল বাংলাদেশের জন্য।’

জয়শঙ্কর বলেন, ‘আমরা মাঠপর্যায়ে বাস্তব অগ্রগতি অর্জন করেছি। সাম্প্রতিক কয়েকটি উদাহরণ হলো, চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে আগরতলায় পরীক্ষামূলক পণ্যবাহী ট্রেন পরিচালনা, ত্রিপুরাকে আপনাদের জাতীয় নৌপথে সংযুক্ত করার জন্য অভ্যন্তরীণ নৌপথে দুটি নতুন প্রোটোকল রুট যুক্ত করা, ১০টি ব্রডগেজ লোকোমোটিভ হস্তান্তর, কনটেইনার ও পার্সেল ট্রেন চলাচল শুরু করা এবং জ্বালানি খাতে একটি যৌথ উদ্যোগ গঠন।’

তিনি বলেন, ‘মুজিব শতবর্ষ পালন, আপনাদের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও ভারত-বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আমি বাংলাদেশের সমস্ত বন্ধুকে শুভেচ্ছা জানাতে চাই। আপনাদের সব স্বপ্ন সত্যি হোক এবং আমি আপনাদের আশ্বস্ত করছি, ভারত সব সময় নির্ভরযোগ্য বন্ধু হিসেবে আপনাদের পাশে থাকবে।

‘এ বছরের ২৬ জানুয়ারি আমাদের প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে আপনাদের অংশগ্রহণ আমাদের অভিন্ন ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি করে। এটি আমাদের গভীর সংহতিরও একটি অভিব্যক্তি, যা আমাদের সম্পর্ককে সর্বদা দিকনির্দেশনা দেবে।’

আরও পড়ুন:
বৈঠকে মোমেন-জয়শঙ্কর
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ঢাকায়
বাংলাদেশকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারের বহিঃপ্রকাশ টিকায়: জয়শঙ্কর

মন্তব্য

আরও পড়ুন

জাতীয়
I want women to be seen only as a human Runa Khan

আমি চাই নারীকে শুধু মানুষ হিসেবেই দেখা হোক: রুনা খান

আমি চাই নারীকে শুধু মানুষ হিসেবেই দেখা হোক: রুনা খান

জনপ্রিয় মডেল-অভিনেত্রী রুনা খান নানা ধরনের চরিত্রে অভিনয় করে দর্শকদের প্রশংসা কুড়িয়েছেন। বিশেষ করে ছোটপর্দার অভিনেত্রী হিসাবে বেশ পরিচিত তিনি। কিন্তু বড়পর্দাতেও অভিনয় করে নিজেকে আলাদা করে চিনিয়েছেন অভিনেত্রী। এর মধ্যে পাঁচটি সিনেমায় কাজ করেছেন তিনি। হালদা' সিনেমায় জাতীয় চলচ্চিত্র ও বাচসাস পুরস্কার অর্জন করেছেন রুনা খান।
সর্বশেষ যে ছবিতে কাজ করছেন, সেখানেই উঠে আসবে নায়িকাদের জীবনের আড়ালের কাহিনি। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে রুনা খান সিনেমার নানা প্রসঙ্গে নিয়ে কথা বলেছেন। মিডিয়াতে নারীকে উপস্থাপন ও দৃষ্টিভঙ্গি নিয়েও আলোচনা করেন অভিনেত্রী।
রুনা খান এবারই প্রথম ‘চলচ্চিত্র: দ্য সিনেমা’ নামক সিনেমায় কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করতে যাচ্ছেন। এবার বড়পর্দায় তাকে দেখা যাবে নায়িকার ভূমিকায়। আলী জুলফিকার জাহেদীর পরিচালনায় নির্মাণ করা হচ্ছে এ সিনেমাটি। যেখানে নায়িকাদের জীবনের গল্প নিয়ে বিশেষ চরিত্রে অভিনয় করবেন রুনা খান।
অভিনেত্রী বলেন, আমরা যারা অভিনয়ের সঙ্গে যুক্ত, দর্শকরা শুধু আমাদের পর্দায় দেখেন। কিন্তু পর্দার বাইরেও আমাদের আলাদা জীবন আছে, আছে সুখ-দুঃখের গল্প। এ নিয়েই ‘চলচ্চিত্র: দ্য সিনেমা’ সিনেমার কাহিনি। তিনি বলেন, আমি চাই নারীকে শুধু মানুষ হিসেবেই দেখা হোক। নাটক, সিনেমা কিংবা সংবাদ— সব জায়গায় নারীকে এমনভাবে উপস্থাপন করুক, যেন তারা স্বাভাবিক অধিকার পায়।
রুনা খান বলেন, এক বিশেষ চরিত্র রয়েছে, যা তার মধ্যে পরিবর্তন এনে দিয়েছে। সেটি হলো— ‘নীলপদ্ম’ সিনেমার ‘নীলা’ চরিত্র। নীলা চরিত্রে অভিনয় করেছি। যে একজন যৌনকর্মী। এ চরিত্রটি করতে গিয়ে এ পেশার মানুষের জীবনের যে গভীর যন্ত্রণা, অপমান আর বাস্তবতা— তা খুব কাছ থেকে দেখেছি, অনুভব করেছি; আর এ অভিজ্ঞতাই আমাকে ভেতর থেকে বদলে দিয়েছে।
অভিনেত্রী বলেন, আমরা কি একটু বেশি মানবিক হতে পারি না? যৌনকর্মীদের প্রতিও যদি সহানুভূতি দেখানো যেত! আসলে এ চরিত্র আমাকে ভেতর থেকে বদলে দিয়েছে, মননশীল করেছে।

মন্তব্য

জাতীয়
If the legal aid activities are available you will save a lot of time and money Law Advisor

আইনগত সহায়তা কার্যক্রমকে সহজলভ্য করলে প্রচুর সময় ও অর্থ সাশ্রয় হবে: আইন উপদেষ্টা

আইনগত সহায়তা কার্যক্রমকে সহজলভ্য করলে প্রচুর সময় ও অর্থ সাশ্রয় হবে: আইন উপদেষ্টা

আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, সরকারের আইনগত সহায়তা কার্যক্রমকে সহজলভ্য করার মাধ্যমে প্রচুর সময় ও অর্থ সাশ্রয় করা সম্ভব। এই সেবা যারা পেয়েছেন তাদের ৯০ ভাগ মানুষ সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন। আদালতের তুলনায় ১০ ভাগের একভাগ কম সময়ে তারা এই সেবা পাচ্ছেন।

আজ সোমবার রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে ‘ন্যাশনাল কনফারেন্স অন এডিআর : রোল অব ডিস্ট্রিক্ট লিগ্যাল এইড কমিটিস ইন ইমপ্লিমেন্টিং নিউ লেজিসলেশন্স’ শীর্ষক এক সভায় তিনি এ কথা বলেন।

আইন উপদেষ্টা বলেন,বিচারপ্রত্যাশী মানুষের সময়, শ্রম এবং অর্থ বাঁচাতে সরকারের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে লিগ্যাল এইডের কাজ চলমান থাকবে। তিনি বলেন, এক টাকা পরিমাণ অর্থ অনুদান না পেলেও আমরা বসে থাকব না, যতদিন মেয়াদ অবশিষ্ট আছে আমরা কাজ করে যাব এবং এমন ব্যবস্থা করে যাব, যেন আমরা চলে গেলেও মানুষ এর উপকার পান।

অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়া বিচারক ও আইনজীবীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘আমাদের এ কাজে অপার সম্ভাবনা রয়েছে। আমরা না থাকলেও আপনারা ভবিষ্যতে এ মহৎ কাজ চালিয়ে যাবেন।’

আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুলের সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান,আইন ও বিচার বিভাগ সচিব শেখ আবু তাহের, বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত এইচ. ই. মাইকেল মিলার এবং ইউএনডিপির আবাসিক প্রতিনিধি স্টেফান লিলার।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন এবং মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান সংস্থার নির্বাহী পরিচালক সৈয়দ আজাদ সুবহানী।

মন্তব্য

জাতীয়
Recovered dead dolphins from Halda River

হালদা নদী থেকে মৃত ডলফিন উদ্ধার

হালদা নদী থেকে মৃত ডলফিন উদ্ধার

এশিয়ার অন্যতম মৎস্য প্রজনন ক্ষেত্র চট্টগ্রামের হাটহাজারীর হালদা নদী থেকে একটি মৃত ডলফিন উদ্ধার করেছে নৌ পুলিশ।

সোমবার (২৫ অগাস্ট) দুপুরের দিকে দক্ষিন মাদার্শা ইউনিয়নস্থ হালদা নদীর শাখা খাল কাটাখালির মুখ থেকে মৃত ডলফিনটি উদ্ধার করা হয়।

জানা গেছে, হালদা নদীর উল্লেখিত স্থানে সোমবার দুপুরের দিকে একটি মৃত ডলফিন ভাসতে দেখে স্থানীয়রা। নৌ পুলিশকে খবর দিলে দায়িত্বরত নৌ পুলিশ ও সংশ্লিষ্টরা ঘটনাস্থলে গিয়ে মৃত ওই ডলফিনটি উদ্ধার করে।

উপজেলা সিনিয়র মৎস্য অফিসার শওকত আলি বলেন, হালদা নদী থেকে প্রায় ৫৯ ইঞ্চির একটা মৃত ডলফিন উদ্ধার করা হযেছে। যার ওজন ৩৭ কেজি। ডলফিনের দেহটি পচে যাওয়ায় দক্ষিণ মার্দাশা রাম দাস মুন্সির হাট এলাকায় সবার উপস্থিতিতে মাটিচাপা দেয়া হয়।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের হালদা রিভার রিসার্চ ল্যাবরেটরির সমন্বয়ক ড. মনজুরুল কিবরীয়া ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।

মন্তব্য

জাতীয়
Terrorists attacking terrorists at police camp in Gazaria

গজারিয়ায় পুলিশ ক্যাম্পে সন্ত্রাসীদের হামলা; তুমুল গোলাগুলি

গজারিয়ায় পুলিশ ক্যাম্পে সন্ত্রাসীদের হামলা; তুমুল গোলাগুলি

মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া উপজেলার গুয়াগাছিয়া ইউনিয়নের জামালপুর গ্রামে সদ্য চালু হওয়া পুলিশের অস্থায়ী ক্যাম্পে হামলা করে নৌ ডাকাত নয়ন-পিয়াস গ্রুপের সদস্যরা। এসময় উভয় পক্ষের মধ্যে তুমুল গোলাগুলি হয়। পরে পুলিশের প্রতিরোধের মুখে টিকতে না পেরে পালিয়ে যায় হামলাকারীরা।

সোমবার (২৫ আগস্ট) বিকাল পাঁচটার পর পর উপজেলার গুয়াগাছিয়া ইউনিয়নের জামালপুর গ্রামে পুলিশ ক্যাম্প সংলগ্ন মেঘনা নদীতে এই ঘটনা ঘটে। এ সময় পুলিশ এবং সন্ত্রাসীদের মধ্যে তুমুল গোলাগুলি হয়। উভয় পক্ষ থেকে প্রায় শতাধিক রাউন্ড গুলিবর্ষণ ও ৪/৫টি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটানো হয় বলে জানা যায়।

ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী কয়েকজনের সাথে কথা বলে জানা যায়, সোমবার বিকেল পাঁচটার পর পর ৫/৬টি ইঞ্জিন চালিত ট্রলার নিয়ে অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প সংলগ্ন নদীতে মহড়া শুরু করে নৌ ডাকাত নয়ন-পিয়াস গ্রুপের সদস্যরা। ক্যাম্পের কাছাকাছি জায়গায় এসে প্রথমে ৪/৫টি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। পরবর্তীতে ট্রলার থেকে পুলিশ ক্যাম্প লক্ষ্য করে গুলি ছুড়তে থাকে ডাকাত দলের সদস্যরা। আত্মরক্ষার্তে পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। এসময় ডাকাতদের পক্ষ থেকে প্রায় ১০০ রাউন্ড এবং পুলিশের পক্ষ থেকে ২০ রাউন্ডের মতো গুলিবর্ষণ করা হয়। আধা ঘন্টার বেশি সময় ধরে উভয় পক্ষের মধ্যে গোলাগুলি চলে। পুলিশের প্রতিরোধের মুখে টিকতে না পেরে বিকাল পৌণে ছয়টার দিকে ট্রলার নিয়ে মতলবের দিকে চলে যায় হামলাকারীরা।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে গজারিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মো.আনোয়ার আলম আজাদ বলেন, ' পিয়াসের নেতৃত্বে ৫/৬টি ট্রলার নিয়ে অন্তত পক্ষে ৩০/৩৫জন নৌ ডাকাত পুলিশ ক্যাম্প লক্ষ্য করে গুলি ছুড়তে থাকে। এ সময় সন্ত্রাসীদের পক্ষ থেকে ৪/৫টি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। পরে পুলিশ ক্যাম্প লক্ষ্য করে গুলি ছুড়তে থাকে তারা। পরিস্থিতি আচ করতে পেরে আমরাও পজিশন ঠিক করে সন্ত্রাসীদের উদ্দেশ্য করে গুলি করতে থাকি। আমাদের দিক থেকে ১৯ রাউন্ডের মতো গুলিবর্ষণ করা হয়েছে। আমাদের কোনো পুলিশ সদস্য আহত হয়নি তবে কোন সন্ত্রাসী আহত হয়েছে কিনা তা আমি বলতে পারব না'।

বিষয়টি সম্পর্কে মুন্সীগঞ্জের পুলিশ সুপার মুহম্মদ শামসুল আলম সরকার বলেন, ' নৌ ডাকাতরা সম্ভবত চাঁদা তোলার উদ্দেশ্যে নদীতে নেমেছিল। পুলিশ থাকার কারণে তারা সুবিধা করতে পারেনি। উভয় পক্ষের মধ্যে গুলি বিনিময়ের ঘটনা ঘটেছে। আমাদের কোন পুলিশ সদস্য আহত হয়নি। নৌ ডাকাতের মধ্যে কেউ আহত হয়েছে কিনা আপনারা খবর নিয়ে দেখেন। সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে সামনে আরো কঠোর অবস্থানে থাকবে পুলিশ'।

প্রসঙ্গতঃ গজারিয়া উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চল গুয়াগাছিয়ায় সক্রিয় কয়েকটি নৌ ডাকাত দল। অবৈধ বালুমহাল পরিচালনা, নৌযানে চাঁদাবাজি, আধিপত্য বিস্তারসহ বিভিন্ন কারণে গত কয়েক মাসে নৌ ডাকাত নয়ন-পিয়াস ও লালু বাহিনীর হাতে খুন হয় ডাকাত সর্দার বাবলা,স্যুটার মান্নান ও হৃদয় বাঘ। ওই এলাকায় নৌ ডাকাতদের অপতৎপরতা কমাতে ২২ আগস্ট ইউনিয়নটির জামালপুর গ্রামে একটি অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প চালু করা হয়। এদিকে প্রথম থেকে অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প স্থাপনের বিরোধিতা করে আসছিল নৌ ডাকাত গ্রুপগুলো।

মন্তব্য

জাতীয়
PR method is cheating with people Barkat Ullah Bulu

পিআর পদ্ধতি হলো মানুষের সঙ্গে প্রতারণা: বরকত উল্লাহ বুলু

পিআর পদ্ধতি হলো মানুষের সঙ্গে প্রতারণা: বরকত উল্লাহ বুলু

নির্বাচনে পিআর পদ্ধতিকে ‘মানুষকে বিভ্রান্ত করার কৌশল’ বলে অভিহিত করেছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস-চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু।

তিনি বলেন, কিছু স্বার্থান্বেষী মহল ও ধর্ম ব্যবসায়ী এ প্রক্রিয়াকে সামনে এনে জনমনে ভুল ধারণা ছড়ানোর চেষ্টা করছে। এ ধরনের কৌশল উপমহাদেশের কোথাও নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, যারা পিআর পদ্ধতির নামে ষড়যন্ত্র করছে, নির্বাচন বিলম্বিত করতে চায় বা বন্ধ করতে চায় তাদের ব্যাপারে সজাগ থাকতে হবে।

সোমবার (২৫ আগস্ট) কুমিল্লা টাউন হল মাঠে কুমিল্লা সদর উপজেলা বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

বরকত উল্লাহ বুলু বলেন, আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বাংলাদেশের সবচেয়ে কঠিন নির্বাচন হবে। দৃশ্য শক্তির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছি, এখন অদৃশ্য শক্তির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে হচ্ছে। বিএনপি একদিকে দাঁড়িয়েছেন, আর বাংলাদেশের সকল ষড়যন্ত্রকারী দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধের শক্তি, বিদেশি প্রভুদের দালাল এজেন্টরা একদিকে।

তিনি আরও বলেন, বেগম খালেদা জিয়া দেশের প্রথম নারী মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২২ জুলাই ঢাকার সিদ্ধেশ্বরী বাড়ি থেকে আরাফাত রহমান কোকো ও তারেক রহমানসহ বেগম খালেদা জিয়াকে হানাদার বাহিনী গ্রেফতার করে ক্যান্টনমেন্ট নিয়ে যান। সেখানে তিনি বন্দি ছিলেন।

দ্বি-বার্ষিক এ সম্মেলনে প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা আমিন-অর রশিদ ইয়াছিন। কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি রেজাউল কাইয়ুমের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় বিএনপির কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়া,সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাক মিয়া, কেন্দ্রীয় বিএনপির শিল্প বিষয়ক সম্পাদক আবুল কালাম ও কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সভাপতি জাকারিয়া তাহের সুমন।

বক্তব্য রাখেন মহানগর বিএনপির সভাপতি উদবাতুল বারী আবু,সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ মোল্লা টিপু, দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য সচিব আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিমসহ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ।

মন্তব্য

জাতীয়
Microbus found 20 sacks of Indian chocolate

মাইক্রোবাসে মিললো ২৫ বস্তা ভারতীয় চকলেট

মাইক্রোবাসে মিললো ২৫ বস্তা ভারতীয় চকলেট

কিশোরগঞ্জের ভৈরবে র‍্যাবের অভিযানে মাইক্রোবাসে মিললো ২৫ বস্তা ভারতীয় চকলেট। এসময় ৩ জন চোরা কারবারিকে আটক করা হয়েছে।

আজ সোমবার বিকাল সাড়ে ৩ টায় ভৈরব শহরের নাটাল বাংলো সংলগ্ন এলাকায় এই ঘটনাটি ঘটেছে।

আটকৃতরা হলেন, মাইক্রোবাস চালক সিলেট জেলার গোয়াইনঘাট উপজেলার আলমনগর এলাকার মনা মিয়ার ছেলে খলিল মিয়া (৩৯), একই এলাকার ইসলামপুর গ্রামের হেলাল উদ্দিনের ছেলে আলী হোসেন জাকির (৪৬), ফজলুর রহমানের ছেলে দুলাল মিয়া (৩৫) ।

জানা যায়, ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের সৈয়দ নজরুল ইসলাম সড়ক সেতুর ভৈরব প্রান্তে শহরের নাটালের মোড় এলাকায় সরকারি রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে মাইক্রোবাসে তল্লাশি চালিয়ে ২৫ বস্তা ভারতীয় কিটকিটা, ক্যাটভেরিসহ বিভিন্ন চকলেট জব্দ করা হয়। এসময় ৩ জনকে আটক করেছে ভৈরব র‍্যাব ক্যাম্প সিপিসি -২, র‍্যাব-১৪।

এ বিষয়ে সিপিসি ২ র‍্যাব- ১৪, ভৈরব ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার

মোঃ মুহিত কবির সেরনিয়াবাত জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে খবর পাই সিলেটের গোয়াইনঘাট থেকে একটি মাইক্রোবাস যোগে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় চকলেট সরকারি রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে রাজধানী শহরে যাচ্ছে। পরে সেতুর ভৈরব প্রান্তে অভিযান চালিয়ে ২৫ বস্তা ভারতীয় চকলেটসহ ৩ জনকে আটক করা হয়েছে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

মন্তব্য

হাসপাতালের বহির্বিভাগ দালালমুক্ত করার দাবিতে মানববন্ধন

হাসপাতালের বহির্বিভাগ দালালমুক্ত করার দাবিতে মানববন্ধন

নীলফামারীর পলাশবাড়ি ইউনিয়নের নটখানায় অবস্থিত ডেনিশ বাংলাদেশ লেপ্রসি মিশন (ডিবিএলএম) হাসপাতালের বর্হিবিভাগে দালালদের উৎপাত বন্ধের দাবীতে মানববন্ধন করেছেন স্থানীয়রা। সোমবার (২৫আগস্ট) দুপুরে ডিবিএলএম হাসপাতালের প্রধান ফটকের সামনে ঘন্টাব্যাপী এই মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। এতে বক্তব্য দেন স্থানীয় বাসিন্দা মতিবুল ইসলাম তুফান, দেলোয়ার হোসেন, তৈয়বুর রহমান, ফয়জুল ইসলাম, সাইদুল ইসলাম প্রমুখ।

মানববন্ধনে অভিযোগ করা হয়, “ডিবিএলএম এর বর্হিবিভাগে শুধু নীলফামারী জেলা নয় আশপাশ এলাকা থেকেও চিকিৎসা সেবা নিতে আসেন রোগীরা। কিন্তু দালালের উৎপাতের কারণে চিকিৎসা সেবা নিতে আসা রোগীরা বিভ্রান্তির মুখে পড়ছেন। আব্দুল জলিল নামে এক ব্যক্তি চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের ভুল বুঝিয়ে বিভিন্ন ক্লিনিক হাসপাতালে নিয়ে রোগীর পকেট খালি করা হচ্ছেন। এতে ডিবিএলএময়ে কম খরচে চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন রোগীরা।”

মানববন্ধনে অংশ নেয়া মতিবুল ইসলাম তুফান বলেন, “গেল বুধবার সৈয়দপুরের চৌমুহী এলাকা থেকে চিকিৎসা সেবা নিতে আসা তমিজ উদ্দিনকে ভুল বুঝিয়ে একটি ক্লিনিক হাসপাতালে নিয়ে যান। ডিবিএলএম খোলা থাকলেও তাকে কেন অন্যত্র নেয়া হলো এনিয়ে পরে জলিল ও তমিজ উদ্দিনের মধ্যে বাকবিতন্ডার এক পর্যায়ে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। শুধু তমিজ উদ্দিনই এরকম অনেক উদাহরণ রয়েছে। ডিবিএলএমকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। আমরা দালালমুক্ত চিকিৎসা কেন্দ্র চাই।”

অভিযোগ নিয়ে জানতে চাইলে আব্দুল জলিল জানান, “আমি নটখানায় একটি প্রাইভেট চিকিৎসা সেবা প্রতিষ্ঠানে চাকুরী করি। আমার নামে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে। আমার নামে যেসব অভিযোগ ছড়ানো হচ্ছে তা মিথ্যে ও ভিত্তিহীন।” এ ব্যাপারে ডিবিএলএম এর সিনিয়র মেডিক্যাল অফিসার ডা. পবর রোজারিও জানান, বিষয়টি আমরা জেনেছি এবং বর্হিবিভাগে যাতে এমন ঘটনা আর না ঘটে সে ব্যাপারে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে।

মন্তব্য

p
উপরে