× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

জাতীয়
ইজতেমা ময়দানে শুরু জোড় ইজতেমা
google_news print-icon

ইজতেমা ময়দানে শুরু জোড় ইজতেমা

ইজতেমা-ময়দানে-শুরু--জোড়-ইজতেমা

প্রতি বছরের ধারাবাহিকতায় বিশ্ব ইজতেমাকে সামনে রেখে এ বছর শুরু হয়েছে জোড় ইজতেমা।

শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে টঙ্গীর ইজতেমা ময়দানে হচ্ছে জোড় ইজতেমা। অন্যান্য বছর ইজতেমা পাঁচ দিনব্যাপী হলেও এবার করোনা মহামারির কারণে মাত্র এক দিনের জন্য হবে এ ইজতেমা।

শুক্রবার সকাল ১০ টা থেকে শনিবার সকাল ১০টা পর্যন্ত ইজতেমা চলবে।

তবলিগ জামাতের মিডিয়া সমন্বয়ক মুফতি জহির ইবনে মুসলিম জানান, শুরা-ই-নেজামের তত্ত্বাবধানে আয়োজিত এ ইজতেমায় ঢাকার কাকরাইল জামে মসজিদের পেশ ইমাম ও তবলিগ জামাতের শীর্ষস্থানীয় মুরুব্বি হাফেজ মাওলানা জোবায়ের আহমেদের অনুসারী সাথীরা অংশ নেবেন।

তিনি জানান, প্রতিটি জেলায় পৃথকভাবে জোড় ইজতেমা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। শুধু ঢাকা, মুন্সিগঞ্জ, গাজীপুর ও ময়মনসিংহ জেলার তিন চিল্লার সাথীরা শুক্র ও শনিবার বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে অংশগ্রহণ করবেন।

ঢাকা জেলার দুই হাজার ৫০০, গাজীপুর জেলার ৭০০, টাঙ্গাইল জেলার ৪০০ ও মানিকগঞ্জ জেলার ৪০০ মুসল্লিসহ সর্বমোট ৪ হাজার সাথী অংশ নেবেন।

তিনি আরও জানান, করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে আগামী ৮, ৯ ও ১০ জানুয়ারি প্রথম দফা ও ১৫, ১৬, ১৭ জানুয়ারি দ্বিতীয় দফা বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হবে।

বিশ্ব ইজতেমা ময়দানের উত্তর পাশে টিনশেডে এ বছর জোড় ইজতেমা অনুষ্ঠিত হবে।

২০২০ সালের বিশ্ব ইজতেমায় পরবর্তী বিশ্ব ইজতেমার তারিখসহ জোড় ইজতেমার তারিখ ঘোষণা করা হয়েছিল। করোনা মহামারির কারণে এ বছর জোড় ইজতেমার তারিখ ২৭ নভেম্বর থেকে ১ ডিসেম্বর পর্যন্ত নির্ধারণ করলেও তা অনুষ্ঠিত হয়নি।

টঙ্গী পশ্চিম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহ আলম নিউজবাংলাকে বলেন, প্রশাসনের পক্ষ থেকে তিন চিল্লার সাথীদের ইজতেমা ময়দানে পরামর্শ সভা করার জন্য শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে শনিবার সকাল ১০টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টার জন্য সময় দেয়া হয়েছে।

আরও পড়ুন:
‘আপনারা ছবি উঠান কেন’
কল্পনাও করিনি মন্ত্রী হব: ফরিদুল
ধর্ম প্রতিমন্ত্রী হচ্ছেন ফরিদুল
চট্টগ্রামের দুই রুটে রোববার বাস ধর্মঘট
ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত নয়: পররাষ্ট্র সচিব

মন্তব্য

আরও পড়ুন

জাতীয়
Letter to BRTA for recall of old vehicles

পুরনো যানবাহন প্রত্যাহারে বিআরটিএ-কে চিঠি

পুরনো যানবাহন প্রত্যাহারে বিআরটিএ-কে চিঠি
বায়ুদূষণ কমাতে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষকে (বিআরটিএ) ২০ বছরের বেশি পুরনো বাস-মিনিবাস এবং ২৫ বছরের বেশি পুরনো ট্রাক ও কাভার্ডভ্যান সড়ক-মহাসড়ক থেকে প্রত্যাহার করতে চিঠি দিয়েছে পরিবেশ মন্ত্রণালয়।

বায়ুদূষণ কমাতে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষকে (বিআরটিএ) ২০ বছরের বেশি পুরনো বাস-মিনিবাস এবং ২৫ বছরের বেশি পুরনো ট্রাক ও কাভার্ডভ্যান সড়ক-মহাসড়ক থেকে প্রত্যাহার করতে চিঠি দিয়েছে পরিবেশ মন্ত্রণালয়।

রোববার দেয়া চিঠিতে পুরনো ডিজেলচালিত বাস ও ট্রাকের ফিটনেস সার্টিফিকেট দেয়ার সময় বাধ্যতামূলকভাবে নিঃসরণ পরীক্ষা চালু করতেও বলা হয়েছে।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের নেতৃত্বে পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণে বিভিন্ন উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এর অংশ হিসেবে বায়ুদূষণ রোধে ইকোনমিক লাইফ অতিক্রান্ত যানবাহন প্রত্যাহার এবং ডিজেলচালিত পুরনো যানবাহনের নিঃসরণ পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করার জন্য বিআরটিএকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।

বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে জাতীয় কমিটির প্রথম ও দ্বিতীয় বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুসারে ফিটনেসবিহীন ও ইকোনমিক লাইফ অতিক্রান্ত হয়েছে এমন যানবাহনকে রাস্তা থেকে প্রত্যাহারের জন্য বিআরটিএ কর্তৃক যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ এবং ঢাকায় পুরনো ডিজেলচালিত বাস ও ট্রাকের ফিটনেস পরীক্ষার সময় নিঃসরণ পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করা হবে।

আরও পড়ুন:
ঢাকার খালগুলো নিয়ে ব্লু নেটওয়ার্কের পরিকল্পনা হচ্ছে

মন্তব্য

জাতীয়
Request not to travel to Rangamati and Bandarban for 23 days

রাঙ্গামাটি ও বান্দরবানে ২৪ দিন ভ্রমণ না করার অনুরোধ

রাঙ্গামাটি ও বান্দরবানে ২৪ দিন ভ্রমণ না করার অনুরোধ পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণ রাঙ্গামাটির সাজেক ভ্যালি। ফাইল ছবি
সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসন জানিয়েছে, অনিবার্য কারণবশত ৮ থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত ভ্রমণপ্রত্যাশী পর্যটকদের বান্দরবান ও রাঙ্গামাটি ভ্রমণ থেকে বিরত থাকার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে। আর রাঙ্গামাটির সাজেক ভ্যালিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য ভ্রমণে নিরুৎসাহিত করেছে জেলা প্রশাসন।

প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি পার্বত্য জেলা রাঙ্গামাটি ও বান্দরবানে পর্যটকদের আপাতত ভ্রমণ না করার অনুরোধ জানানো হয়েছে। আগামী ৮ অক্টোবর থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত ২৪ দিন এই দুটি জেলা ভ্রমণ থেকে বিরত থাকার অনুরোধ জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসন।

বান্দরবানের জেলা প্রশাসক শাহ মোজাহিদ উদ্দিন রোববার বিকেল ৪টায় জানান, অনিবার্য কারণবশত ৮ থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত ভ্রমণপ্রত্যাশী পর্যটকদের বান্দরবান পার্বত্য জেলায় ভ্রমণ থেকে বিরত থাকার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।

এর আগে দুপুরে রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসন থেকে জারি করা এক নির্দেশনায়ও ৮ থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত পার্বত্য জেলা রাঙ্গামাটিতে ভ্রমণ না করার অনুরোধ জানানো হয়।

রাঙ্গামাটির জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন খান জানান, সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে এই নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।

অন্যদিকে রাঙ্গামাটির সাজেক ভ্যালিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য ভ্রমণে নিরুৎসাহিত করেছে জেলা প্রশাসন।

মন্তব্য

জাতীয়
Within seven days the terrorist organization announced the ban on Chhatra League
মতবিনিময় সভায় মাহমুদুর রহমান

সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা করে ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধের দাবি

সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা করে ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধের দাবি আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমান রোববার জাতীয় প্রেস ক্লাবে মতবিনিময় সভায় বক্তব্য দেন। ছবি: সংগৃহীত
আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমান বলেন, ‘অনতিবিলম্বে বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে একটি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে নিষিদ্ধ ও বেআইনি সংগঠন ঘোষণা করতে হবে। গত ১৬ বছরে দেশে সব সন্ত্রাসী কার্যক্রমের জন্য একমাত্র ছাত্রলীগ দায়ী। ছাত্র-জনতার বিপ্লবে সারাদেশে যত শিক্ষার্থীকে হত্যা করা হয়েছে, সব করেছে পুলিশ ও ছাত্রলীগের বাহিনী।’

অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আগামী সাতদিনের মধ্যে ছাত্রলীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা করে নিষিদ্ধের দাবি জানিয়েছেন আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমান। একইসঙ্গে তিনি বর্তমান সরকারের কাছে আরও সাতটি দাবি তুলে ধরেছেন।

রোববার জাতীয় প্রেস ক্লাব প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এসব দাবি জানান তিনি।

মাহমুদুর রহমান বলেন, ‘অনতিবিলম্বে বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে একটি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে নিষিদ্ধ ও বেআইনি সংগঠন ঘোষণা করতে হবে। গত ১৬ বছরে দেশের সব সন্ত্রাসী কার্যক্রমের জন্য একমাত্র ছাত্রলীগ দায়ী। ছাত্র-জনতার বিপ্লবে সারাদেশে যত শিক্ষার্থীকে হত্যা করা হয়েছে, সব করেছে পুলিশ ও ছাত্রলীগের বাহিনী।’

মতবিনিময় সভায় সরকারের প্রতি বিভিন্ন দাবি তুলে ধরে মাহমুদুর রহমান বলেন- ‘ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসনের জন্য স্বাস্থ্য উপদেষ্টা, অর্থ উপদেষ্টা, শিল্প ও গণপূর্ত উপদেষ্টা এবং প্রধান উপদেষ্টার রাজনৈতিক সচিবের নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করতে হবে। বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে এক সপ্তাহের মধ্যে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা করে নিষিদ্ধ করতে হবে। যমুনা সেতুকে শহীদ আবু সাঈদের নামে নামকরণ করতে হবে, যাতে মানুষ সেখান দিয়ে পার হওয়ার সময় শতাব্দীর পর শতাব্দী আবু সাঈদকে দেখতে পায়।’

তিনি বলেন, ‘২০০৯ সালের পর থেকে ভারতের সঙ্গে যতগুলো চুক্তি হয়েছে তার প্রতিটির ধারা-উপধারা জনসম্মুখে প্রকাশ করতে হবে। জনগণকে জানাতে হবে ভারতের সঙ্গে কী কী চুক্তি হয়েছে এবং সেগুলো পুনর্বিবেচনার জন্য একটি কমিটি গঠন করতে হবে, যেখানে ভারতের ও ফ্যাসিবাদের দোসর থাকতে পারবে না।’

আমার দেশ সম্পাদক বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু এভিনিউকে শহীদ আবরারের নামে নামকরণ করতে হবে। কারণ শহীদ আবরার এই ফ্যাসিবাদ আন্দোলনের প্রথম শহীদ।

‘মনে রাখতে হবে শেখ মুজিব বাংলাদেশের প্রথম স্বৈরাচারী নেতা। আর শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদের আইকন হচ্ছেন শেখ মুজিব।’

দাবি তুলে ধরে তিনি আরও বলেন, ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে ফ্যাসিস্ট হাসিনার কন্যা সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের নমিনেশন অনতিবিলম্বে বাতিল করতে হবে। কেননা পুতুলকে নমিনেশন দেয়া হয়েছিল জালিয়াতির মাধ্যমে।

‘আপিল বিভাগের একজন বিচারপতির নেতৃত্বে একটি বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করে কারাগারে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবদুর রহিম ও বিএনপি নেতা নাসির উদ্দিন পিন্টুর হত্যাকাণ্ডের তদন্ত করতে হবে।’

আরও পড়ুন:
আত্মসমর্পণের পর মাহমুদুর রহমান কারাগারে
মাহমুদুর রহমান কাল আদালতে আত্মসমর্পণ করবেন
শতাব্দীর পর শতাব্দী বিপ্লবের আইকন থাকবে আবু সাঈদ: মাহমুদুর রহমান
চট্টগ্রামের ছাত্রলীগ নেতা ভারতে পালানোর সময় নওগাঁয় আটক
শাবিপ্রবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেপ্তার

মন্তব্য

জাতীয়
The family of every child killed in the coup will get fifty thousand rupees

অভ্যুত্থানে নিহত প্রতিটি শিশুর পরিবার পাবে পঞ্চাশ হাজার টাকা

অভ্যুত্থানে নিহত প্রতিটি শিশুর পরিবার পাবে পঞ্চাশ হাজার টাকা
সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা বলেন, ‘সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় এক কোটি ২০ লাখ বয়স্ক, বিধবা ও প্রতিবন্ধী ভাতা পাচ্ছেন। তাদের ৪৩ ভাগই ভাতা পাওয়ার যোগ্য নয় বলে ইউনিসেফ একটি পরিসংখ্যান দিয়েছে। বিশ্বব্যাংকও বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে নিয়েছে। এজন্য তালিকাটি যাচাই-বাছাই করা হবে।’

বর্তমান সময় পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে ১০৫টি শিশু নিহত হয়েছে। সরকারের পক্ষ থেকে নিহত প্রতিটি শিশুর পরিবারকে ৫০ হাজার টাকা করে দেয়া হবে।

মহিলা ও শিশু বিষয়ক উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ রোববার সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন।

উপদেষ্টা বলেন, ‘সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় এক কোটি ২০ লাখ বয়স্ক, বিধবা ও প্রতিবন্ধী ভাতা পাচ্ছেন। তাদের ৪৩ ভাগই ভাতা পাওয়ার যোগ্য নয় বলে ইউনিসেফ একটি পরিসংখ্যান দিয়েছে। বিশ্বব্যাংকও বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে নিয়েছে। এজন্য তালিকাটি যাচাই-বাছাই করা হবে।’

নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘সংস্কারের পর নির্বাচন হবে। নির্বাচন নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদে আলোচনা হয়নি। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা চলছে।

সমাজসেবা কার্যালয় ও উপজেলা রোগী কল্যাণ সমিতির মাধ্যমে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত শিক্ষার্থীদের মোট ৮২ লাখ ৭০ হাজার ৮৯৮ টাকার সেবা দেয়া হয়েছে বলেও জানিয়েছেন উপদেষ্টা।

মন্তব্য

জাতীয়
The commission will take public opinion on the website for police reforms

পুলিশে সংস্কারে প্রয়োজনে ওয়েবসাইটে সাধারণের মতামত নেবে কমিশন

পুলিশে সংস্কারে প্রয়োজনে ওয়েবসাইটে সাধারণের মতামত নেবে কমিশন
পুলিশ সংস্কার কমিশনের চেয়ারম্যান সফর রাজ হোসেন বলেন, ‘পুলিশকে জনগণের আস্থায় ফিরিয়ে আনতে হবে। কমিশনকে বেঁধে দেয়া তিন মাস সময়সীমার মধ্যে সব পর্যায়ের মানুষের মতামত নেয়া হবে। প্রয়োজনে ওয়েবসাইট তৈরি করে সাধারণ মানুষের মতামত চাওয়া হবে।’

বাংলাদেশ পুলিশের দেড়শ’ বছরের পুরনো আইন সংস্কারসহ এটিকে জনবান্ধব বাহিনী হিসেবে গড়ে তুলতে যা যা করা দরকার সেসব নিয়ে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই সুপারিশ জমা দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন পুলিশ সংস্কার কমিশনের চেয়ারম্যান সফর রাজ হোসেন।

রোববার সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি এ কথা বলেন।

সফর রাজ হোসেন বলেন, ‘পুলিশকে জনগণের আস্থায় ফিরিয়ে আনতে হবে। বেঁধে দেয়া সময় তিন মাসের মধ্যে সব পর্যায়ের মানুষের মতামত নেয়া হবে। প্রয়োজনে ওয়েবসাইট তৈরি করে সাধারণ মানুষের মতামত চাওয়া হবে।’

এ সময় সেখানে উপস্থিত স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘কমিশনকে কারিগরি সহায়তা দেয়া হবে। তিন মাস পর সুপারিশ পেলেই শুরু হবে পুলিশ বাহিনী পুনর্গঠন ও সংস্কারের কাজ।’

এর আগে গত ৩ অক্টোবর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে পুলিশ সংস্কার কমিশনের পূর্ণাঙ্গ কমিটির গেজেট প্রকাশ করা হয়।

কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন- স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব আবু মমতাজ সাদ উদ্দিন আহমেদ, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের সাবেক অতিরিক্ত সচিব ও সাবেক মহাপরিচালক মোহাম্মদ ইকবাল, সাবেক বিভাগীয় কমিশনার ও যুগ্ম সচিব মোহাম্মদ হারুন চৌধুরী, সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক শেখ সাজ্জাদ আলী, ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল অফ পুলিশ মো. গোলাম রসুল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক শাহনাজ হুদা এবং মানবাধিকার কর্মী এ এস এম নাসিরউদ্দিন এলান। এছাড়া কমিশনে আরও থাকবেন শিক্ষার্থী প্রতিনিধি।

আরও পড়ুন:
রাষ্ট্র সংস্কারে পাঁচটি কমিশন গঠন করে প্রজ্ঞাপন
‘আয়নাঘরের’ প্রমাণ পেয়েছে গুম অনুসন্ধান কমিশন
সংস্কারের সুনির্দিষ্ট সুপারিশ তুলে ধরবে বিএনপি: সালাহউদ্দিন
সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবের আগেই দলগুলোর সঙ্গে বসবে সরকার

মন্তব্য

জাতীয়
Former President Badruddoza Chowdhurys third funeral at Srinagar Stadium

শ্রীনগর স্টেডিয়ামে সাবেক রাষ্ট্রপতি বদরুদ্দোজা চৌধুরীর তৃতীয় জানাজা

শ্রীনগর স্টেডিয়ামে সাবেক রাষ্ট্রপতি বদরুদ্দোজা চৌধুরীর তৃতীয় জানাজা সাবেক রাষ্ট্রপতি ও বিশিষ্ট চিকিৎসক একিউএম বদরুদ্দোজা চৌধুরী। ফাইল ছবি
জানাজায় উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা ও প্রভাবশালী ব্যক্তিরা অংশ নেন।

মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগর স্টেডিয়ামে রোববার সাবেক রাষ্ট্রপতি ও বিশিষ্ট চিকিৎসক একিউএম বদরুদ্দোজা চৌধুরীর তৃতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সকাল ১০টার দিকে এ জানাজায় উপস্থিত হন হাজারো মানুষ।

জানাজায় উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা ও প্রভাবশালী ব্যক্তিরা অংশ নেন।

তৃতীয় জানাজা শেষে সাবেক রাষ্ট্রপতির মরদেহবাহী কফিন বহনকারী গাড়ি রওনা হয় তার গ্রামের বাড়ির উদ্দেশে।

জোহরের নামাজের পর গ্রামের বাড়ি মজিদপুর দয়হাটায় চতুর্থ জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে বদরুদ্দোজা চৌধুরীকে।

আরও পড়ুন:
ব্যারিস্টার মইনুলের দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত
সাবেক ধর্মমন্ত্রীর জানাজায় মানুষের ঢল
দুই মামলায় সাঈদীর ছেলেসহ আসামি ৫১৭০ জন
চট্টগ্রামে জামায়াত-শিবিরের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ, আটক ৩০
বুধবার সিলেটে সাঈদীর গায়েবানা জানাজার আয়োজন, অনুমতি দেয়নি পুলিশ

মন্তব্য

জাতীয়
Promote efficient army officers Chief Adviser

দক্ষ সেনা কর্মকর্তাদের পদোন্নতি দিন: প্রধান উপদেষ্টা

দক্ষ সেনা কর্মকর্তাদের পদোন্নতি দিন: প্রধান উপদেষ্টা
অনুষ্ঠান শেষে প্রধান উপদেষ্টা সেনাবাহিনীর উপস্থিত কর্মকর্তাদের সঙ্গে ফটোসেশনে অংশ নেয়ার পাশাপাশি পরিদর্শন বইয়ে মন্তব্য লিপিবদ্ধ করেন। ছবি: আইএসপিআর
পদোন্নতি পর্ষদের উদ্বোধন অনুষ্ঠানের বক্তব্যে প্রধান উপদেষ্টা রাজনৈতিক মতাদর্শের ঊর্ধ্বে থেকে যেসব কর্মকর্তা সামরিক জীবনের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে যোগ্য নেতৃত্ব প্রদানে সফল হয়েছেন, সেসব কর্মকর্তাকে পদোন্নতির জন্য নির্বাচন করার নির্দেশনা দেন।

সৎ, নীতিবান ও নেতৃত্বের অন্যান্য গুণাবলীসম্পন্ন সেনা কর্মকর্তারা উচ্চতর পদোন্নতির দাবিদার বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

তিনি পদোন্নতির জন্য কর্মকর্তাদের পেশাগত দক্ষতা, নেতৃত্বের গুণাবলী, শৃঙ্খলার মান, সততা, বিশ্বস্ততা ও আনুগত্য এবং সর্বোপরি নিযুক্তিগত উপযুক্ততার ওপর গুরুত্বারোপ করতে নির্বাচনি পর্ষদের সদস্যদের নির্দেশনা দেন।

সেনাবাহিনী সদরদপ্তরে রোববার প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে ‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ-২০২৪’-এর উদ্বোধনকালে এ নির্দেশনা দেন।

প্রথম পর্বের এ পদোন্নতি পর্ষদে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কর্নেল ও লেফটেন্যান্ট কর্নেল পদবির যোগ্য কর্মকর্তারা পরবর্তী পদোন্নতির জন্য বিবেচিত হবেন।

পদোন্নতি পর্ষদের উদ্বোধন অনুষ্ঠানের বক্তব্যে প্রধান উপদেষ্টা রাজনৈতিক মতাদর্শের ঊর্ধ্বে থেকে যেসব কর্মকর্তা সামরিক জীবনের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে যোগ্য নেতৃত্ব প্রদানে সফল হয়েছেন, সেসব কর্মকর্তাকে পদোন্নতির জন্য নির্বাচন করার নির্দেশনা দেন।

তিনি বলেন, ‘দেশের ক্রান্তিলগ্নে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশের মানুষের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে এবং একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে দেশকে এক অস্থিতিশীল পরিস্থিতির হাত থেকে রক্ষা করেছে।’

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আবারও দেশের মানুষের কাছে আস্থার প্রতীক হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

ছাত্র-জনতার বিপ্লবে নিহতদের গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন প্রধান উপদেষ্টা।

অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছালে প্রধান উপদেষ্টাকে স্বাগত জানান সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, প্রধান উপদেষ্টার প্রতিরক্ষা ও জাতীয় সংহতি উন্নয়নবিষয়ক বিশেষ সহকারী, চিফ অব জেনারেল স্টাফ এবং সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার।

অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনীর জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের পাশাপাশি প্রতিরক্ষা সচিব উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠান শেষে প্রধান উপদেষ্টা সেনাবাহিনীর উপস্থিত কর্মকর্তাদের সঙ্গে ফটোসেশনে অংশ নেয়ার পাশাপাশি পরিদর্শন বইয়ে মন্তব্য লিপিবদ্ধ করেন।

আরও পড়ুন:
দুর্গোৎসবে নিরাপত্তা নিশ্চিতে কাজ করছে সেনাবাহিনী: সেনাপ্রধান
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
রোহিঙ্গা সংকট বিশ্বের জন্যই ‘টিকিং টাইম বোম্ব’: ড. ইউনূস
বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনে ইউনূস-মোদি বৈঠক হতে পারে
সশস্ত্র বাহিনীর ৩০ ডিসপেনসারি উদ্বোধন সেনাপ্রধানের

মন্তব্য

p
উপরে