× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

google_news print-icon

ময়লার বালতিতে মৃত শিশু

ময়লার-বালতিতে-মৃত-শিশু
হাজারীবাগের এনায়েতগঞ্জ লেনের একটি বাসার সামনে ফেলে রাখা হয়েছিল বালতিটি। দেড় বছর বয়সী শিশুর শরীরে আঘাতের তেমন কোনো চিহ্ন নেই।

রাজধানীর হাজারীবাগে ময়লার বালতি থেকে আনুমানিক দেড় বছর বয়সী এক কন্যা শিশুর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তার পরিচয় জানতে এলাকায় মাইকিং করা হয়েছে।

শিশুটি কীভাবে মারা গেল, মরদেহ কারা ফেলে গেছে তা নিয়ে এখনও অন্ধকারে পুলিশ। এ বিষয়ে তথ্য জানার চেষ্টার কথা জানিয়েছেন বাহিনীর কর্মকর্তারা।

মঙ্গলবার সকাল এনায়েতগঞ্জ লেনের একটি বাসার সামনে থেকে শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তার শরীরে আঘাতের তেমন কোনো চিহ্ন নেই।

হাজারীবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাজিদ রহমান জানান, বালতিতে শিশুর মরদেহ পড়ে থাকার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ।

তিনি বলেন, ‘শিশুটির বয়স আনুমানিক দেড় বছর। তার নাম বা পরিবারের পরিচয় আমরা এখনও জানতে পারিনি। তবে আশপাশের কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে পরিচয় জানার চেষ্টা চলছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহটি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।’

ডিএমপির ধানমন্ডি অঞ্চলের অতিরিক্ত উপকমিশনার আবদুল্লা হিল কাফি বলেন, ‘শিশুর মরদেহ উদ্ধারের পর এলাকা মাইকিং করা হয়েছে। লোকজনকেও ছবি দেখানো হচ্ছে।’

আরও পড়ুন

জাতীয়
Recruitment of 2064 candidates in 43 BCS results of 99 candidates are suspended

৪৩ বিসিএসে ২০৬৪ জনের নিয়োগ, ৯৯ জনের ফল স্থগিত

৪৩ বিসিএসে ২০৬৪ জনের নিয়োগ, ৯৯ জনের ফল স্থগিত
২০২৩ সালের ২৬ ডিসেম্বর ৪৩তম বিসিএস পরীক্ষার চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করে পিএসসি। সে সময় দুই হাজার ৮০৫ জনকে নিয়োগের সুপারিশ করা হয়েছিল। ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর সুপারিশকৃত প্রার্থীদের মধ্যে ২৫৫ জনের বিষয়ে পুনরায় যাচাই-বাছাইয়ের সিদ্ধান্ত নেয় অন্তর্বর্তী সরকার।

৪৩তম বিসিএসে নিয়োগের প্রজ্ঞাপন প্রকাশ করা হয়েছে। এতে আপাতত নিয়োগ পাচ্ছেন দুই হাজার ৬৪ জন। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে ক্যাডার পদে সুপারিশ করা ৯৯ জনের ফল স্থগিত থাকছে।

জনপ্রাশন মন্ত্রণালয় মঙ্গলবার রাতে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।

২০২৩ সালের ২৬ ডিসেম্বর ৪৩তম বিসিএস পরীক্ষার চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করে পাবলিক সার্ভিস কমিশন (পিএসসি)। সে সময় দু’হাজার ১৬৩ জনকে ক্যাডার ও ৬৪২ জনকে নন-ক্যাডারসহ মোট দু’হাজার ৮০৫ জনকে নিয়োগের সুপারিশ করা হয়েছিল।

গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সুপারিশকৃত প্রার্থীদের মধ্যে ২৫৫ জনের বিষয়ে পুনরায় যাচাই-বাছাই শুরু করে অন্তর্বর্তী সরকার।

যাচাই-বাছাই চলাকালে এক প্রতিবেদনে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় জানায়, পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে আরও যাচাই-বাছাইয়ের জন্য ২৫৫ জন প্রার্থীর গোয়েন্দা প্রতিবেদন থেকে প্রাপ্ত তথ্য বিশেষ শাখায় পাঠানো হয়েছে। মেডিক্যাল পরীক্ষা ও গোয়েন্দা প্রতিবেদন পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই বিজ্ঞপ্তি দেয়া হবে।

২০২০ সালের ৩০ নভেম্বর ৪৩তম বিসিএস পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। ২০২১ সালের ২৯ অক্টোবর আটটি বিভাগের বিভিন্ন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় চার লাখ ৩৫ হাজারের বেশি প্রার্থী অংশ নেন।

প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয় ২০২২ সালের ২০ জানুয়ারি। এতে মোট ১৫ হাজার ২২০ জন উত্তীর্ণ হন। একই বছরের জুলাইয়ে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। লিখিত পরীক্ষায় মোট ৯ হাজার ৮৪১ জন কৃতকার্য হন।

আরও পড়ুন:
বিসিএসে ছেলেবন্ধুর প্রক্সি দিতে গিয়ে ধরা, কারাগারে তরুণী
৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি ৯ মার্চ
নিজের কাজের মাধ্যমে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য অবদান রাখতে চাই
সাফল্যের গল্প শোনালেন ৪৩তম বিসিএসে ডাক ক্যাডারে প্রথম রিয়াজুল
৪৩তম বিসিএসে প্রশাসন ক্যাডার পেলেন ইঞ্জিনিয়ার সাজিদ হক

মন্তব্য

জাতীয়
The chief adviser will hold a dialogue again on Saturday this time also Japa is not present

প্রধান উপদেষ্টা শনিবার ফের সংলাপ করবেন, এবারও থাকছে না জাপা

প্রধান উপদেষ্টা শনিবার ফের সংলাপ করবেন, এবারও থাকছে না জাপা মঙ্গলবার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার। ছবি: বাসস
শনিবারের সংলাপে গণফোরাম, এলডিপি, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, ১২ দল, লেবার পার্টি, জাতীয় পার্টি (আন্দালিব রহমান পার্থ) ও জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলকে সংলাপে ডাকা হয়েছে। জাতীয় পার্টিকে সংলাপে ডাকা হবে কী না সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি।

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস আগামী শনিবার আবারও রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে বসছেন। এদিন ছোট ছোট সাতটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে মতবিনিময় করবেন তিনি। তবে এবারও জাতীয় পার্টিকে সংলাপের জন্য ডাকা হচ্ছে না।

মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার এসব তথ্য জানান।

তিনি জানান, গণফোরাম, এলডিপি, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, ১২ দল, লেবার পার্টি, জাতীয় পার্টি (আন্দালিব রহমান পার্থ) ও জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলকে সংলাপে ডাকা হয়েছে।

প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব বলেন, সংস্কার কার্যক্রমকে কীভাবে এগিয়ে নেয়া যায় তা নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপ চলছে। এর ধারাবাহিকতায় আগামী শনিবার সাতটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আবার সংলাপ হবে। আরও দু-একটি দলকে এই দফায় বা আগামী দফায় আমন্ত্রণ জানানো হবে।

তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে সংস্কার প্রক্রিয়া ছাড়া আরও কয়েকটি বিষয়ে আলোচনা হবে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য বিষয় হচ্ছে দ্রব্যমূল্য। দ্রব্যমূল্য নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে একটা উদ্বেগ কাজ করছে। দ্রব্যমূল্য সহনীয় পর্যায়ে নিয়ে আসতে আজ কয়েকটি পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।

আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘ডিমের দাম সবচেয়ে ঊর্ধ্বমুখী। আমদানি পর্যায়ে শুল্ক ৩৩ শতাংশ থেকে ১৩ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছে। ভোজ্যতেলের বিষয়ে একটি সিদ্ধান্ত হয়েছে। আমদানি পর্যায়ে পাঁচ শতাংশ শুল্ক কমিয়ে আনা হয়েছে। ৯৯ শতাংশ গার্মেন্টস চালু হয়েছে। এছাড়া নানাবিধ কারণে এক শতাংশ কারখানা এখনও বন্ধ রয়েছে।’

জাতীয় পার্টিকে (জাপা) সংলাপে ডাকা হবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি। এটি চলমান প্রক্রিয়া। পরে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।’

সংস্কার প্রক্রিয়া নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা এর আগে ৫ অক্টোবর বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, গণতন্ত্র মঞ্চ, বাম গণতান্ত্রিক জোট, হেফাজতে ইসলাম, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এবং এবি (আমার বাংলাদেশ) পার্টির সঙ্গে সংলাপ করেন।

আরও পড়ুন:
সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে ৯ অক্টোবর রোডম্যাপ প্রকাশ করবে জামায়াত
সংলাপে নির্বাচনের রোডম্যাপ জানতে চেয়েছে বিএনপি
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সংলাপ শুরু
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সংলাপ শুরুর অপেক্ষা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির সংলাপ শনিবার

মন্তব্য

জাতীয়
Provisions in the Special Powers Act against price gouging syndicates Adv

দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে বিশেষ ক্ষমতা আইনে ব্যবস্থা: উপদেষ্টা

দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে বিশেষ ক্ষমতা আইনে ব্যবস্থা: উপদেষ্টা সচিবালয়ে মঙ্গলবার গণমাধ্যম কেন্দ্রে ‘বিএসআরএফ মতবিনিময়’ অনুষ্ঠানে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। ছবি: ইউএনবি
আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘এখন আমরা চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে একটা অলআউট অ্যাকশনে যাব। একই সঙ্গে সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধেও।’

সিন্ডিকেট করে দ্রব্যমূল্য বাড়ানোর সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে বিশেষ ক্ষমতা আইনে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।

সচিবালয়ে মঙ্গলবার গণমাধ্যম কেন্দ্রে ‘বিএসআরএফ মতবিনিময়’ অনুষ্ঠানে উপদেষ্টা এ কথা বলেন।

সচিবালয় কাভার করা সাংবাদিকদের সংগঠন বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরাম (বিএসআরএফ) এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে।

তিনি বলেন, ‘দ্রব্যমূল্যের বিষয়টির সঙ্গে অনেক কিছুই জড়িত। বন্যার কারণে অনেক ফসল নষ্ট হয়েছে। সে জন্য জোগান এবং চাহিদার মধ্যে ভারসাম্যহীনতা তৈরি হয়েছে। অন্যান্য পণ্যগুলোর ক্ষেত্রে সিন্ডিকেটের একটা বড় প্রভাব আছে। সিন্ডিকেট ভাঙার জন্য আমরা কাজ করছি।’

বিগত সময়ে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনকে দুর্বল করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা ভাবছি যে আমাদের হার্ডলাইনে যেতে হবে। না হলে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করা টাফ হবে।’

উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘বিশেষ ক্ষমতা আইনেও...যারা সিন্ডিকেটের কী পারসন (মূল ব্যক্তি) আছেন, প্রয়োজনে করপোরেট যেসব কোম্পানিগুলো এসব (সিন্ডিকেট করে দাম বাড়ানো) করছে ইচ্ছাকৃতভাবে, আমাদের কাছে কিছু রেকর্ড আছে, তাদের বিশেষ ক্ষমতা আইনে অ্যারেস্ট করব।’

আওয়ামী লীগের লোকজন টিসিবির ডিলার ছিল জানিয়ে তিনি বলেন, ‘তারা এখন নেই। তাই টিসিবির কার্যক্রম প্রায় স্থবির হয়ে আছে। টিসিবির কার্যক্রম আবার জোরদার করার কথা ভাবছি। ‘আমরা যখন একটা রিজনেবল প্রাইসে পণ্য দিতে পারব, তখন যারা সিন্ডিকেট করছে তাদের ওপর চাপ পড়বে। তারা পণ্য তো রেখে দিতে পারবে না, বিক্রি করতেই হবে।’

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আগে সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করত আওয়ামী লীগ সরকার। সিন্ডিকেটের মধ্যে তো ব্যবসায়ীরাই বসে ছিল। মধ্যস্বত্বভোগীরা, তারা তো এখনও রয়ে গেছেন।

‘তাদের ব্যবসায়িক স্বার্থ বাঁচানোর জন্য কোনো না কোনো রাজনৈতিক, কারও না কারও সঙ্গে লিয়াজোঁর মাধ্যমে সিন্ডিকেটটা টিকিয়ে রেখেছে। সে ক্ষেত্রে আমরা চিহ্নিত করার চেষ্টা করছি।’

কারওয়ানবাজারে চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত অনেককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, ‘সমস্যা হলো অ্যারেস্ট (গ্রেপ্তার) করা হলে সেখানে আবার রিপ্লেসড হয়ে যায়। গোড়াগুলো কোথায় সেটা, আমরা চিহ্নিত করার চেষ্টা করছি।

‘এ ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলোকে সহযোগিতা করতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলো যদি আগের সেই ইভিল প্র্যাকটিসগুলোতে ঢুকে যায়, তাহলে আল্টিমেটলি যে পরিবর্তনটার জন্য এত মানুষ জীবন দিল সেটা সম্ভব হবে না।’

আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘এখন আমরা চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে একটা অলআউট অ্যাকশনে যাব। একই সঙ্গে সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধেও।’

আরও পড়ুন:
হিন্দুদের কারও রাজনৈতিক হাতিয়ার হতে দেবে না সরকার: আসিফ
গণহত্যার বিচার শুরু শিগগিরই: আইন উপদেষ্টা
‘দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সরকারের বিশেষ নজর রয়েছে’
রেমিট্যান্স যোদ্ধারা বিমানবন্দরে ভিআইপি সেবা পাবেন
উপদেষ্টা নাহিদ ও আসিফের ছাত্র সংগঠনের কার্যক্রম স্থগিত

মন্তব্য

জাতীয়
Army chief on 11 day visit to USA and Canada

যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় ১১ দিনের সফরে সেনাপ্রধান

যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় ১১ দিনের সফরে সেনাপ্রধান সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। ফাইল ছবি
ফরকালে সেনাপ্রধান জাতিসংঘ সদরদপ্তর, যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার উচ্চপদস্থ সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে অংশ নেবেন এবং পারস্পরিক সহযোগিতার বিষয়ে আলোচনা করবেন।

সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান ১১ দিনের সরকারি সফরে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।

দেশ দুটির উদ্দেশে মঙ্গলবার ঢাকা ছাড়েন তিনি।

আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।

এ সফরকালে সেনাপ্রধান জাতিসংঘ সদরদপ্তর, যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার উচ্চপদস্থ সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে অংশ নেবেন এবং পারস্পরিক সহযোগিতার বিষয়ে আলোচনা করবেন।

বৈঠকে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনসংক্রান্ত বিষয়ে আলোচনা, সেনাবাহিনীর সক্ষমতা বৃদ্ধি, দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নয়ন এবং ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা নির্ধারণ নিয়ে আলোচনা করা হবে।

আইএসপিআর জানায়, সেনাপ্রধান ২৫ অক্টোবর দেশে ফিরবেন।

আরও পড়ুন:
সশস্ত্র বাহিনীর ৩০ ডিসপেনসারি উদ্বোধন সেনাপ্রধানের
কুর্মিটোলা গলফ ক্লাবে বৃক্ষরোপণের উদ্বোধন করলেন সেনাপ্রধান
লেফটেন্যান্ট তানজিমের আত্মত্যাগ সেনাবাহিনী শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে: সেনাপ্রধান
আইনের শাসন সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনী পেশাদারত্বের সঙ্গে কাজ করছে: সেনাপ্রধান
১৮ মাসের মধ্যে নির্বাচন আয়োজনে সরকারকে সহায়তা করা হবে: সেনাপ্রধান

মন্তব্য

জাতীয়
Mirpur 10 metro station in operation for 1 crore 25 lakh

মিরপুর ১০ মেট্রো স্টেশন চালু এক কোটি ২৫ লাখে

মিরপুর ১০ মেট্রো স্টেশন চালু এক কোটি ২৫ লাখে মিরপুর-১০ মেট্রোরেল স্টেশন এলাকায় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। ছবি: ডিএমটিসিএল
উপদেষ্টা সাংবাদিকদের জানান, এটির সংস্কারে সময় লেগেছে ২ মাস ১৭ দিন। খরচ হয়েছে ১ কোটি ২৫ লাখ টাকা।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া মিরপুর ১০ মেট্রোরেল স্টেশন চালু হয়েছে।

এ স্টেশন মেরামতে খরচ হয়েছে এক কোটি ২৫ লাখ টাকা।

সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান মঙ্গলবার সকালে আনুষ্ঠানিকভাবে স্টেশন পুনরায় চালু করার কার্যক্রম উদ্বোধন করেন।

ওই সময় উপদেষ্টা সাংবাদিকদের জানান, এটির সংস্কারে সময় লেগেছে ২ মাস ১৭ দিন। খরচ হয়েছে ১ কোটি ২৫ লাখ টাকা।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় গত ১৮ জুলাই মিরপুর ১০ নম্বর মেট্রো স্টেশনের নিচে পুলিশ বক্সে ভাঙচুর করে আগুন দেয়ার ঘটনা ঘটে। সেদিন বিকেলে অনির্দিষ্টকালের জন্য মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ ঘোষণা করে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)।

পরের দিন মিরপুর ১০ ও কাজীপাড়া স্টেশনে হামলা এবং ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনার পর ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে তৎকালীন কর্তৃপক্ষ।

২৭ জুলাই সাবেক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘মেট্রোরেলের কাজীপাড়া ও মিরপুর ১০ স্টেশন এক বছরেও যন্ত্রপাতি এনে সচল করা সম্ভব হবে না। মেরামতে প্রায় ৩৫০ কোটি টাকার মতো খরচ হবে।’

গত ৮ আগস্ট ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর দৃশ্যপট পাল্টে যায়। ৯ সেপ্টেম্বর ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমএএন ছিদ্দিকের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল করে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়। এ পদে নিয়োগ পান প্রতিষ্ঠানটির অতিরিক্ত প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুর রউফ।

তিনি দায়িত্ব গ্রহণের পর ডিএমটিসিএলের পক্ষ থেকে বলা হয়, এই দুটি স্টেশন মেরামতে এতে বিপুল অর্থের প্রয়োজন পড়বে না। পরে গত ২০ সেপ্টেম্বর ২০ লাখ ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে মেট্রোরেলের কাজীপাড়া স্টেশন চালু হয়। ক্ষতিগ্রস্ত মিরপুর ১০ মেট্রোরেল স্টেশনও দ্রুত চালু করা হবে বলে জানায় সংস্থাটি।

আরও পড়ুন:
কাজীপাড়া মেট্রো স্টেশন চালু হচ্ছে কাল
যান্ত্রিক ত্রুটি: আগারগাঁও-মতিঝিল রুটে মেট্রো ট্রেন চলাচল বন্ধ
মেট্রো ট্রেন চলবে শুক্রবারও
এক মাস পর ফের চালু মেট্রো ট্রেন
মেট্রো ট্রেন চালু হতে পারে ২৫ আগস্ট

মন্তব্য

জাতীয়
As a result of HSC girls are ahead again this time

এইচএসসির ফলে এবারও এগিয়ে মেয়েরা

এইচএসসির ফলে এবারও এগিয়ে মেয়েরা এইচএসসি পরীক্ষার একটি কেন্দ্রে ছাত্রীরা। ছবি: ইউএনবি
মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে জিপিএ ফাইভ পাওয়ার ক্ষেত্রেও এগিয়ে রয়েছে। ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জিপিএ ফাইভ পাওয়া শিক্ষার্থীর মধ্যে ছাত্রী ৮০ হাজার ৯৩৩ জন এবং ছাত্র ৬৪ হাজার ৯৭৮ জন।

বিগত বছরগুলোর মতো চলতি বছরের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষাতেও পাসের হার ও জিপিএ ফাইভ প্রাপ্তিতে এগিয়ে আছে মেয়েরা।

৯টি সাধারণ, মাদ্রাসা ও কারিগরি বোর্ড মিলিয়ে ১১টি শিক্ষা বোর্ডে গড় পাসের হার ৭৭ দশমিক ৭৮ শতাংশ। এর মধ্যে ছাত্রীদের পাসের হার ৭৯ দশমিক ৯৫ শতাংশ। অন্যদিকে ছাত্রদের পাসের হার ৭৫ দশমিক ৬১ শতাংশ।

মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে জিপিএ ফাইভ পাওয়ার ক্ষেত্রেও এগিয়ে রয়েছে। ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জিপিএ ফাইভ পাওয়া শিক্ষার্থীর মধ্যে ছাত্রী ৮০ হাজার ৯৩৩ জন এবং ছাত্র ৬৪ হাজার ৯৭৮ জন।

এ বছর পাসের হার কিছুটা কমেছে। গত বছর ১১টি বোর্ডে গড় পাসের হার ছিল ৭৮ দশমিক ৬৪ শতাংশ, যা এ বছর ৭৭ দশমিক ৭৮ শতাংশ।

সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৭৫ দশমিক ৫৬ শতাংশ, মাদ্রাসা ও কারিগরি বোর্ডে পাসের হার ৯৩ দশমিক ৪০ শতাংশ ও ৮৮ দশমিক শূন্য ৯ শতাংশ।

সব বোর্ডের ওয়েবসাইট ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মঙ্গলবার বেলা ১১টায় একযোগে এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ করা হয়।

সাধারণ বোর্ডগুলোর মধ্যে এবার পাসের হারের দিক থেকে সবচেয়ে এগিয়ে আছে সিলেট। আর সবচেয়ে পিছিয়ে আছে ময়মনসিংহ।

সিলেট বোর্ডে পাসের হার ৮৫ দশমিক ৩৮ শতাংশ। অন্যদিকে বরিশালে ৮১ দশমিক ৮৫ শতাংশ, রাজশাহীতে ৮১ দশমিক ২৪ শতাংশ, ঢাকায় ৭৯ দশমিক ২১ শতাংশ, দিনাজপুরে ৭৭ দশমিক ৫৬ শতাংশ, কুমিল্লায় ৭১ দশমিক ১৫ শতাংশ, চট্টগ্রামে ৭০ দশমিক ৩২ শতাংশ, যশোরে ৬৪ দশমিক ২৯ শতাংশ এবং ময়মনসিংহে এ হার ৬৩ দশমিক ২২ শতাংশ।

চলতি বছরে ২ হাজার ৬৯৫টি কেন্দ্রে ৯ হাজার ১৯৭ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১৩ লাখ ৩১ হাজার ৫৮ জন পরীক্ষার্থী উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছিল, যার মধ্যে উত্তীর্ণ হয় ১০ লাখ ৩৫ হাজার ৩০৯ জন।

গত ৩০ জুন এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হয়। প্রথম প্রকাশিত রুটিন অনুযায়ী, ৮ দিন পরীক্ষা হওয়ার পর কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে ১৮ জুলাইয়ের সব পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। এরপর তিন দফায় পরীক্ষা স্থগিত করে সরকার।

বাতিল পরীক্ষাগুলোতে এসএসসি পরীক্ষায় শিক্ষার্থীর প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে এইচএসসিতেও একই নম্বর দিয়ে ফল তৈরি করেছে শিক্ষা বোর্ড। তা ছাড়া বিভাগ ও বিষয়ে মিল না থাকলে সে ক্ষেত্রে সাবজেক্ট ম্যাপিং নীতিমালা অনুসরণ করা হয়।

আরও পড়ুন:
উচ্চ মাধ্যমিকে এবার জিপিএ ফাইভ প্রায় দেড় লাখ
সামান্য কমেছে পাসের হার, অনেক বেড়েছে জিপিএ ফাইভ
এইচএসসি ও সমমানে পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ
এইচএসসির ফল জানা যাবে যেভাবে
এইচএসসির ফল প্রকাশ কাল, জানা যাবে যেভাবে

মন্তব্য

জাতীয়
Maximum 48 thousand 548 GPA five in Dhaka board

ঢাকা বোর্ডে সর্বোচ্চ ৪৮ হাজার ৫৪৮ জিপিএ ফাইভ

ঢাকা বোর্ডে সর্বোচ্চ ৪৮ হাজার ৫৪৮ জিপিএ ফাইভ ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের ফটক। ছবি: আসিফ ইমতিয়াজ
ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে ৪৮ হাজার ৫৪৮ জন জিপিএ ফাইভ পাওয়া শিক্ষার্থীর মধ্যে ২৪ হাজার ১৯৫ জন ছাত্র এবং ২৪ হাজার ৩৫৩ জন্য ছাত্রী।

চলতি বছর এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় সবচেয়ে বেশি জিপিএ ফাইভ পেয়েছে ঢাকা শিক্ষা বোর্ড।

এ বোর্ডে ৪৮ হাজার ৫৪৮ জন জিপিএ ফাইভ পাওয়া শিক্ষার্থীর মধ্যে ২৪ হাজার ১৯৫ জন ছাত্র এবং ২৪ হাজার ৩৫৩ জন্য ছাত্রী।

জিপিএ ফাইভ প্রাপ্তির হার এ বোর্ডে ১৫ দশমিক ৪৩ শতাংশ।

ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে মঙ্গলবার আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান তপন কুমার সরকার এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল ঘোষণার সময় এ কথা জানান।

ফলে দেখা যায়, এ বছর ১১টি বোর্ডে জিপিএ ফাইভ পেয়েছে এক লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ শিক্ষার্থী। এর মধ্যে রাজশাহীতে ২৪ হাজার ৯০২, কুমিল্লায় ৭ হাজার ৯২২, যশোরে ৯ হাজার ৭৪৯, চট্টগ্রামে ১০ হাজার ২৬৯, বরিশালে ৪ হাজার ১৬৭, সিলেটে ৬ হাজার ৬৯৮, দিনাজপুরে ১৪ হাজার ২৯৫, ময়মনসিংহে ৪ হাজার ৮২৬, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডে ৯ হাজার ৬১৩ এবং কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে ৪ হাজার ৯২২ শিক্ষার্থী জিপিএ ফাইভ পেয়েছে।

এ বছর এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পাসের হার ৭৭ দশমিক ৭৮ শতাংশ। এর মধ্যে কেবল এইচএসসিতে পাসের হার ৭৫ দশমিক ৫৬ শতাংশ। জিপিএ ফাইভ পেয়েছে এক লাখ ৩১ হাজার ৩৭৬ শিক্ষার্থী।

আলিম পরীক্ষায় পাসের হার ৯৩ দশমিক ৪০ শতাংশ। জিপিএ ফাইভ পেয়েছে ৯ হাজার ৬১৩ পরীক্ষার্থী।

ভোকেশনাল/বিএম/ডিপ্লোমা ইন কমার্সে পাসের হার ৯৯ দশমিক ৯ শতাংশ। জিপিএ ফাইভ পেয়েছে ৪ হাজার ৯২২ শিক্ষার্থী।

গত বছর এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় গড় পাসের হার ছিল ৭৮ দশমিক ৬৪ শতাংশ। ওই বছর জিপিএ ফাইভ পেয়েছিল ৯২ হাজার ৫৯৫ শিক্ষার্থী।

আরও পড়ুন:
সামান্য কমেছে পাসের হার, অনেক বেড়েছে জিপিএ ফাইভ
এইচএসসি ও সমমানে পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ
এইচএসসির ফল জানা যাবে যেভাবে
এইচএসসির ফল প্রকাশ কাল, জানা যাবে যেভাবে
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ ১৫ অক্টোবর

মন্তব্য

p
উপরে