× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

google_news print-icon

কয়লা বিদ্যুৎ প্রকল্পের রাশ টানতে চায় সরকার

কয়লা-বিদ্যুৎ-প্রকল্পের-রাশ-টানতে-চায়-সরকার
দেশে সরকারি-বেসরকারি মিলে ২৯টি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্প বাস্তবায়নের বিভিন্ন পর্যায়ে রয়েছে। এর মধ্যে সরকারের পর্যালোচনার বিষয় হবে ২৬টি প্রকল্প। এই প্রকল্পগুলোর মোট উৎপাদনক্ষমতা প্রায় ২০ হাজার মেগাওয়াট।

বিদ্যুৎ উৎপাদনে কয়লার ব্যবহার ব্যাপকভাবে কমাতে চায় সরকার। এ বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত। এখন তা বাস্তবায়নের পথ খোঁজা হচ্ছে। কিন্তু এটি বাস্তবায়ন করতে হলে পরিকল্পনায় থাকা ২৬টি প্রকল্প বাতিল করতে হবে সরকারকে। এগুলোর কতটি বাতিল করা সম্ভব হবে, এ নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।

এ সম্পর্কে সরকারি সূত্রগুলো একটি বিষয় স্পষ্ট করেছে, যা-ই করা হোক, তা বিদ্যুৎ খাত মহাপরিকল্পনা (পাওয়ার সেক্টর মাস্টার প্ল্যান বা পিএসএমপি) পর্যালোচনা করে সংশোধনের মাধ্যমে করা হবে।

জানতে চাইলে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ নিউজবাংলাকে বলেন, ‘সরকার কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন থেকে পুরোপুরি সরে আসার সিদ্ধান্ত নেয়নি। আমরা পর্যালোচনা করে দেখছি, কীভাবে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন কমিয়ে আনা যায়।’

সরকারের এই সিদ্ধান্তের প্রধান কারণ হচ্ছে, কোভিড-১৯ মহামারি পরিস্থিতির কারণে বিশ্বব্যাপী তেল-গ্যাসের দাম কমে যাওয়ায় বিদ্যুৎ উৎপাদনে কয়লা আর সস্তা জ্বালানি বিকল্প নয়। আমদানি করা কয়লার এখন দাম বেশি। নৌপথ ও বন্দরের সীমাবদ্ধতার কারণে কয়লা আমদানির প্রক্রিয়া ঝুঁকিপূর্ণ। সেই সঙ্গে নবায়নযোগ্য বিকল্পের ব্যয় ক্রমশ কমে আসছে।

বর্তমানে দেশে সরকারি-বেসরকারি মিলে মোট ২৯টি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্প বাস্তবায়নের বিভিন্ন পর্যায়ে রয়েছে। এর মধ্যে তিনটি প্রকল্প-পায়রা ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট, রামপাল ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট এবং মাতারবাড়ি ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট পর্যালোচনার আর সুযোগ নেই। কারণ, পায়রা প্রকল্পটি বাস্তবায়ন শেষে চালু হয়েছে। রামপাল বাস্তবায়নের শেষ পর্যায়ে রয়েছে। মাতারবাড়ি প্রকল্পের কাজও অর্ধেকের বেশি শেষ হয়েছে। এ প্রকল্পটি শুধু বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের নয়। এর সঙ্গে রয়েছে একটি কয়লার টার্মিনাল নির্মাণ এবং সমুদ্র থেকে এই টার্মিনাল পর্যন্ত কয়লাবাহী জাহাজ চলাচলের উপযোগী একটি খাল খনন। এই কাজগুলোর বাস্তবায়ন অনেকটাই এগিয়েছে।

তাই সরকারের পর্যালোচনার বিষয় হবে অবশিষ্ট ২৬টি প্রকল্প। এই প্রকল্পগুলোর মোট উৎপাদনক্ষমতা প্রায় ২০ হাজার মেগাওয়াট। সরকারি সূত্র বলছে, এগুলোর মধ্যেও এমন কয়েকটি প্রকল্প রয়েছে যেগুলো পর্যালোচনার সুযোগ প্রায় নেই বললেই চলে। যেমন ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট ক্ষমতার পায়রা দ্বিতীয় পর্যায়; দেশীয় প্রতিষ্ঠান রুরাল পাওয়ার কোম্পানি (আরপিসিএল) এবং চীনের নরিনকোর যৌথ উদ্যোগে পায়রার পাশেই বাস্তবায়নাধীন ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট ক্ষমতার একটি প্রকল্প, চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে বাস্তবায়নাধীন ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার প্রকল্প প্রভৃতি।

এই প্রকল্পগুলোর অর্থায়ন এবং ইপিসি (ইরেকশন, প্রকিউরমেন্ট অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন) ঠিকাদার নির্ধারিত হয়ে আছে। এ ধরনের প্রকল্প বাতিল করতে গেলে সরকারকে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। এসব প্রকল্পের বিনিয়োগকারী এবং ইপিসি ঠিকাদারেরা চুক্তির ‘ফোর্স মেজার্স’ ও বিমা ক্লজের আওতায় ক্ষতিপূরণ দাবি করবে। আরও কিছু প্রকল্পে ইকুইটি বিনিয়োগ হয়েছে। সেগুলো বাতিল করতে গেলেও সরকার আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হবে। তবে কিছু প্রকল্প আছে যেগুলো বাতিল করার সুযোগ রয়েছে।

প্রায় ২০ হাজার মেগাওয়াট ক্ষমতার যে প্রকল্প সরকার পর্যালোচনা করতে চায় বলে জানা যাচ্ছে, তার মধ্যে ১৬ হাজার ৫০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার প্রকল্পে বিনিয়োগকারী ও ইপিসি ঠিকাদার হচ্ছে চীনা কোম্পানি। আর ২ হাজার ৪০০ মেগাওয়াট প্রকল্পের সঙ্গে আছে জাপানি কয়েকটি কোম্পানি।

চীনা কোম্পানিগুলোর মধ্যে পাওয়ার কনস্ট্রাকশন করপোরেশন অফ চায়না ৬ হাজার মেগাওয়াট; চায়না এনার্জি ইঞ্জিনিয়ারিং করপোরেশন ৪ হাজার মেগাওয়াট; (চীনের) ফার্স্ট নর্থ-ইস্ট ইলেকট্রিক পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি ২ হাজার ৬০০ মেগাওয়াট; চায়না ন্যাশনাল মেশিনারি ইমপোর্ট অ্যান্ড এক্সপোর্ট করপোরেশন ২ হাজার ৬০০ মেগাওয়াট এবং চায়না হুয়ানদিয়ান ১ হাজার ৩০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার প্রকল্পের বিনিয়োগকারী ও ইপিসি ঠিকাদার।

এ ছাড়া মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর ও দক্ষিণ কোরিয়া মহেশখালী এলাকায় কয়লাভিত্তিক বড় বিদ্যুৎ প্রকল্পে বিনিয়োগে সমঝোতা স্মারক সই করেছে। এগুলো বাতিল করা অবশ্য অপেক্ষাকৃত সহজ।

রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও জ্বালানি খাতের পর্যবেক্ষকদের মতে, কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্পগুলো পর্যালোচনা ও কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যাপক হারে কমানোর সরকারি উদ্যোগ এসব বিনিয়োগকারীদের জন্য, বিশেষ করে চীন ও জাপানি বিনিয়োগকারীদের বিশেষ দুশ্চিন্তার বিষয় হবে। এ বিষয়টি উপেক্ষা করে সরকারের পক্ষে সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ হবে না। সুতরাং সরকার শেষ পর্যন্ত কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন কতটা কমিয়ে আনতে সক্ষম হয় তা দেখার জন্য অপেক্ষা করতে হবে।

সরকারের এই নীতিগত সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানতে চাইলে মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, এ বিষয়ে একটি সারসংক্ষেপ তৈরি করে প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন করা হবে। প্রধানমন্ত্রী তা আনুমোদন করলে মন্ত্রণালয় বা তার অধীনস্ত কোনো সংস্থা বা একটি কমিটি গঠন করে কোন কোন প্রকল্প বাতিল করা যায় এবং তার ফলে সরকারকে কী দায়দায়িত্ব নিতে হবে তা নির্ধারণের দায়িত্ব দেওয়া হবে। তাদের সুপারিশ সরকার অনুমোদন করলে তখন তা বাস্তবায়ন করা হবে।

কোভিড-১৯ জনিত বিশ্ব পরিস্থিতির কারণে এশিয়ার আরও কয়েকটি দেশ একই উদ্যোগ ও সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গত জুন মাসে পাকিস্তান ৭০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার কয়লাভিত্তিক কাসিম প্রকল্প বাতিল করেছে। ভিয়েতনাম বেশ কিছু প্রকল্প বাতিল করার প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করেছে। ভিয়েতনাম এনার্জি ইনস্টিটিউট সে দেশের সরকারকে পরামর্শ দিয়েছে, আগামী এক দশকের মধ্যে চালু হওয়ার মতো ৯ হাজার ৫০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার কয়েকটি প্রকল্প এবং ২০৩০ সালের মধ্যে চালু হওয়ার প্রক্রিয়াধীন ৭ হাজার ৫০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার কয়লাভিত্তিক প্রকল্প বাতিল করার। এই অঞ্চলের প্রধান কয়লা সরবরাহকারী দেশ ইন্দোনেশিয়া তাদের কয়লা খনির ভবিষ্যৎ নিয়ে অনিশ্চয়তায় পড়েছে।

সব মিলিয়ে পরিস্থিতি এমন যে, কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যাপক হারে কমিয়ে আনা সরকারের জন্য যথেষ্ঠ জটিল বলে পর্যবেক্ষকদের ধারণা।

তবে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বিষয়ক বিশেষ সহকারী জ্বালানি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ম তামিম মনে করেন, এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে সরকারকে বিশেষ কোনো সমস্যায় পড়তে হবে না। কারণ সরকার যে প্রকল্পগুলো পর্যালোচনা করতে চায় সেগুলোর একটিও এমন স্তরে নেই যে তা বাতিল করলে সরকারকে কোনো দায় নিতে হবে।

ম. তামিম বলেন, ২০১০-১১ সালে মূলত কম খরচে বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের ওপর বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছিল। তার ওপর তখন বিদ্যুৎ উৎপাদনে দেশীয় কয়লা ব্যবহারের ওপর জোর দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু সরকার দেশীয় কয়লা ব্যবহারের পথে অগ্রসর হয়নি। আর প্রয়োজনীয় বন্দরের অভাব ও অগভীর সমুদ্রের কারণে আমদানি করা কয়লা দিয়ে সাশ্রয়ী দামে ২০/২৫ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন তখনও অসম্ভব বিবেচনা করা হয়েছে। এখনো হচ্ছে।

ম. তামিম বলেন, এখন বিশ্ব পরিস্থিতি বদলে গেছে। পরিবেশ-প্রতিবেশ সংরক্ষণের বৈশ্বিক উদ্যোগের কারণে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের ওপর ক্রমশ চাপ বাড়ছে। অন্যদিকে গ্যাসের দাম কমেছে। ধারণা করা হচ্ছে, পরিবেশের দায়সহ আমদানি করা কয়লাভিত্তিক বিদ্যুতের তুলনায় আমদানিকৃত এলএনজি (তরল প্রাকৃতিক গ্যাস) দিয়ে উৎপাদিত বিদ্যুতের দাম বেশি হবে না। সুতরাং সেই পথই যুগোপযোগী।

আরও পড়ুন

জাতীয়
AI Video Commercial in the fashion campaign for the first time in the country of worship in the innovative touches of worship

পূজার পোশাকে টুয়েলভের উদ্ভাবনী ছোঁয়া, দেশে প্রথমবার ফ্যাশন ক্যাম্পেইনে AI ভিডিও কমার্শিয়াল

পূজার পোশাকে টুয়েলভের উদ্ভাবনী ছোঁয়া, দেশে প্রথমবার ফ্যাশন ক্যাম্পেইনে AI ভিডিও কমার্শিয়াল

দুর্গাপূজা সামনে রেখে দেশের শীর্ষ ফ্যাশন ব্র্যান্ডগুলোর একটি টুয়েলভ (Twelve) উন্মোচন করেছে তাদের সমৃদ্ধ Puja Collection 2025। এ বছর শুধু পোশাকের নকশা ও বৈচিত্র্যেই নয়, প্রচারণাতেও এসেছে অভিনবত্ব। টুয়েলভ প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিতে ব্যবহার করেছে AI-জেনারেটেড অনলাইন ভিডিও কমার্শিয়াল (AI OVC), যা ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় আলোচনার জন্ম দিয়েছে।

ব্র্যান্ড কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে তৈরি এই বিজ্ঞাপন কন্টেন্ট ফ্যাশনপ্রেমী গ্রাহকদের সামনে কালেকশনের সারমর্ম তুলে ধরছে একেবারেই নতুনভাবে। ফলে টুয়েলভ কেবল একটি পোশাক ব্র্যান্ড নয়, বরং ফ্যাশনে প্রযুক্তি ব্যবহারের পথিকৃৎ হিসেবেও নিজেদের অবস্থান দৃঢ় করছে।

ট্রেন্ড আর ট্র্যাডিশনের মিলন

টুয়েলভের পূজা কালেকশনে এ বছর সমন্বিত হয়েছে সমকালীন ট্রেন্ড ও বাঙালির শিকড়-গাঁথা ঐতিহ্য। নারী, পুরুষ ও শিশুসহ সব বয়সী ও রুচির গ্রাহকদের জন্য আলাদা আলাদা রেঞ্জ থাকলেও আরাম, নিখুঁত ফিট ও ডিজাইনের নিখাদ শৈল্পিকতার আলোকে এগুলোকে এক সুতোয় গেঁথেছে টুয়েলভ।

পোশাকগুলোতে ব্যবহৃত হয়েছে কটন, মিক্সড কটন, ব্লেন্ডেড সিল্ক, জর্জেটসহ আরামদায়ক নানা ফ্যাব্রিক। পাশাপাশি ডিজিটাল প্রিন্ট, স্ক্রিন প্রিন্ট, সূক্ষ্ম এমব্রয়ডারি, সিকুইন ও কারচুপির মতো বড়সর ডিজাইনের কাজ এনে দিয়েছে বাড়তি আভিজাত্য।

নারী-পুরুষ-শিশুর জন্য বৈচিত্র্যময় আয়োজন

কালেকশনের নারীদের ক্যাটাগরিতে রয়েছে ৩ পিস, ২ পিস, গাউন, কুর্তি, টপ, শারারা বটম ও ওড়না। প্রতিটি পোশাকেই সমসাময়িক কাট ও ফিটের পাশাপাশি রয়েছে উৎসবের আবহ।

পুরুষদের জন্য এসেছে বেসিক ও এমব্রয়ডারি পাঞ্জাবির পাশাপাশি রেডিমেড ধুতি, যা বিশেষভাবে জনপ্রিয়তা পাওয়ার প্রত্যাশা করছে ব্র্যান্ডটি। কারণ ঐতিহ্যবাহী ধুতি পরতে ঝামেলার কারণে অনেকেই তা এড়িয়ে যান; এবার টুয়েলভের রেডিমেড ধুতি উৎসবে এনে দেবে সহজ সমাধান।

শিশুদের জন্য রয়েছে বয়েজ পাঞ্জাবি এবং গার্লস ২ পিস ও ফ্রক। একই ডিজাইন ও রংয়ের মিল রাখা হয়েছে শিশুদের পোশাকে, যাতে পরিবারসহ সহজেই তৈরি হয় কমপ্লিমেন্টারি লুক।

ফ্যামিলি কম্বো: একসঙ্গে উৎসবের রঙ

টুয়েলভ বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে ফ্যামিলি কম্বো কালেকশন-এ। একই মোটিফ ও রঙে নারী, পুরুষ ও শিশুদের জন্য পোশাক রাখা হয়েছে, যা পরিবারকে উৎসবে এনে দেবে ভিন্ন মাত্রার ঐক্য ও আনন্দ। বর্তমান সময়ে গ্রুপ বা পারিবারিক ফ্যাশন ট্রেন্ডকে মাথায় রেখে এই উদ্যোগ নিয়েছে ব্র্যান্ডটি।

প্রযুক্তির সংযোজন: AI OVC

এবারের পূজা কালেকশনের সবচেয়ে বড় আলোচ্য বিষয় হচ্ছে AI OVC। বাংলাদেশে এটাই প্রথমবার, যখন কোনো ফ্যাশন ব্র্যান্ড তাদের ক্যাম্পেইনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দ্বারা তৈরি ভিডিও কন্টেন্ট ব্যবহার করেছে। কর্তৃপক্ষ বলছে, এই উদ্যোগ বিজ্ঞাপন প্রক্রিয়াকে করেছে দ্রুততর, ব্যয়সাশ্রয়ী ও আরও আকর্ষণীয়।

ভিডিওগুলো টুয়েলভের ফেসবুক, ইউটিউবসহ সব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিয়মিত দেখা যাচ্ছে। ফলে অনলাইনে ব্র্যান্ডের উপস্থিতি যেমন জোরদার হয়েছে, তেমনি গ্রাহকরাও পাচ্ছেন নতুন ধরণের ভিজ্যুয়াল অভিজ্ঞতা।

গ্রাহকদের জন্য উন্মুক্ত

দেশব্যাপী সব টুয়েলভ আউটলেটে ইতোমধ্যেই পাওয়া যাচ্ছে Puja Collection 2025। গ্রাহকরা নিকটস্থ শোরুমে এসে ট্রাই করে নিতে পারবেন নিজেদের পছন্দের আউটফিট। এছাড়া অনলাইনে পুরো কালেকশন দেখতে পাবেন www.twelvebd.com ওয়েবসাইটে।

শেষকথা

ফ্যাশন জগতে প্রযুক্তির সংযোজনকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেল টুয়েলভের এবারের পূজা কালেকশন। ট্রেন্ড আর ট্র্যাডিশনের সমন্বয়ে সমৃদ্ধ পোশাক লাইনআপের সঙ্গে AI-ভিত্তিক ভিজ্যুয়াল স্টোরিটেলিং নিঃসন্দেহে দেশীয় ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিকে দিয়েছে ভিন্নমাত্রার উদ্ভাবন। এবারের পূজা তাই শুধু রঙিন পোশাকেই নয়, ফ্যাশনের প্রযুক্তি-নবায়নেও হয়ে উঠছে বিশেষ সৌন্দর্যের অধিকারী।

মন্তব্য

জাতীয়
The 9th meeting of the newly formed board of Union Bank PLC

ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি. এর নবগঠিত পরিচালনা পর্ষদের ৫৬তম সভা অনুষ্ঠিত

ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি. এর নবগঠিত পরিচালনা পর্ষদের ৫৬তম সভা অনুষ্ঠিত

১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ তারিখে ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি. এর নবগঠিত পরিচালনা পর্ষদের ৫৬তম সভা ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়, গুলশান-১, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সম্মানিত চেয়ারম্যান জনাব মুঃ ফরীদ উদ্দীন আহমদ। সভায় পর্ষদের ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কমিটির চেয়ারম্যান জনাব মোঃ হুমায়ুন কবীর, নিরীক্ষা কমিটির চেয়ারম্যান জনাব শেখ জাহিদুল ইসলাম, এফসিএ, স্বতন্ত্র পরিচালক ড. শহিদুল ইসলাম জাহীদ, জনাব মোহাম্মদ সাইফুল আলম এবং ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও জনাব মোঃ হুমায়ুন কবির উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব মোহাম্মদ ইকবাল এবং জনাব মিজানুর রহমান কার্যপোলক্ষ্যে সভায় যোগদান করেন। সভায় ব্যাংকের ব্যবসা সম্প্রসারণ ও গ্রাহকসেবার মান বৃদ্ধিকল্পে ইস্যুভিত্তিক বিশদ পর্যালোচনান্তে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

মন্তব্য

জাতীয়
Gulf Exchange and Bikashs Partnerships to make remittances of Qatar expatriates to make remittance

কাতার প্রবাসীদের রেমিটেন্স পাঠানো আরও সহজ, স্বাচ্ছন্দ্যময় করতে গালফ এক্সচেঞ্জ ও বিকাশ এর পার্টনারশিপ

কাতার প্রবাসীদের রেমিটেন্স পাঠানো আরও সহজ, স্বাচ্ছন্দ্যময় করতে গালফ এক্সচেঞ্জ ও বিকাশ এর পার্টনারশিপ

কাতারে বসবাসরত বাংলাদেশি কমিউনিটির জন্য দেশে থাকা প্রিয়জনের কাছে রেমিটেন্স পাঠানো আরও সহজ ও স্বাচ্ছন্দ্যময় করতে স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশিপ করলো কাতারের শীর্ষস্থানীয় আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান গালফ এক্সচেঞ্জ এবং বাংলাদেশের বৃহত্তম মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান বিকাশ।

এই পার্টনারশিপের মাধ্যমে কাতারে থাকা বাংলাদেশি প্রবাসীরা সরাসরি দেশে থাকা প্রিয়জনের বিকাশ ওয়ালেটে রেমিটেন্স পাঠাতে পারবেন। ফলে, পরিবারের প্রয়োজনে যেকোনো সময়ই তাৎক্ষণিক টাকা পাঠাতে পারবেন তাঁরা। তাদের পাঠানো রেমিটেন্স বাংলাদেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকে নিষ্পত্তি হয়ে বিকাশ-এর নিরাপদ ডিজিটাল নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সরাসরি প্রিয়জনের হাতে পৌঁছে যাবে মুহূর্তেই। ভালো বিনিময় হার, দ্রুত টাকা পৌঁছানোর নিশ্চয়তা এবং সহজে ব্যবহারের সুবিধা থাকায় এটি প্রবাসী ও তাদের প্রিয়জন – উভয়ের জন্যই নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হবে।

সম্প্রতি, কাতারের রাজধানী দোহায় গালফ এক্সচেঞ্জ-এর প্রধান কার্যালয়ে এ বিষয়ে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এসময় গালফ এক্সচেঞ্জ এর চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার আহমাদ আলী আল-সারাফ, বিকাশ-এর চিফ কমার্শিয়াল অফিসার আলী আহম্মেদ সহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

আহমাদ আলী আল-সারাফ বলেন, “বিকাশ-এর মতো বিশ্বস্ত ও বহুল ব্যবহৃত প্ল্যাটফর্মের সাথে যুক্ত হয়ে আমরা আমাদের বাংলাদেশি গ্রাহকদের জন্য দেশে টাকা পাঠানোর আরও দ্রুত, নিরাপদ ও সুবিধাজনক উপায় এনেছি। এর মাধ্যমে উদ্ভাবনী ও গ্রাহককেন্দ্রিক আর্থিক সেবা দেয়ার আমাদের প্রতিশ্রুতি আরও শক্তিশালী হলো।”

বিকাশ-এর চিফ কমার্শিয়াল অফিসার আলী আহম্মেদ বলেন, “গালফ এক্সচেঞ্জ-এর সঙ্গে এই পার্টনারশিপ বিশ্বব্যাপী আমাদের রেমিট্যান্স নেটওয়ার্ককে আরও শক্তিশালী করবে। আমরা চাই, বিদেশে থাকা লাখো বাংলাদেশি যেন আরও সহজে আর্থিক সেবা গ্রহণ করতে পারেন। এই নতুন রেমিটেন্স চ্যানেলের ফলে তাদের পাঠানো টাকা মুহূর্তেই পৌঁছে যাবে পরিবারের কাছে, যা শুধু তাদের পরিবারকে সাহায্যই করবে না, বরং দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।”

মন্তব্য

জাতীয়
Helen Kellers International and MetLife Foundations joint venture to alleviate poverty of five hundred families

পাঁচ‘শ পরিবারের দারিদ্র্য বিমোচনে হেলেন কেলার ইন্টারন্যাশনাল ও মেটলাইফ ফাউন্ডেশনের যৌথ উদ্যোগ

পাঁচ‘শ পরিবারের দারিদ্র্য বিমোচনে হেলেন কেলার ইন্টারন্যাশনাল ও মেটলাইফ ফাউন্ডেশনের যৌথ উদ্যোগ

সিলেটের হাওর অঞ্চল সুনামগঞ্জে পাঁচ’শ পরিবারের দারিদ্র্য বিমোচন সহায়তায় যৌথ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে হেলেন কেলার ইন্টারন্যাশনাল ও মেটলাইফ ফাউন্ডেশন। এই উদ্যোগের মাধ্যমে দারিদ্র্য মোকাবিলায় পরিবারগুলোকে আয় বাড়ানোর কাজে প্রশিক্ষণ ও সহায়তা প্রদান করা হবে।

এই প্রকল্পে অংশ নেওয়া পরিবারগুলোকে গবাদিপশু ও হাঁস-মুরগি পালন, সেলাই, মাছ চাষ, ক্ষুদ্র ব্যবসা, নৌকা ও জাল দিয়ে মাছ ধরা এবং বাণিজ্যিকভাবে সবজি চাষের মত কাজের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে যেন তারা নিজেরাই এ থেকে আয় করে স্বাবলম্বী হতে পারে।

এ উদ্যোগ সম্পর্কে হেলেন কেলার ইন্টারন্যাশনালের ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি ডিরেক্টর ড. মো. মাহমুদুল হাসান বলেন, “দারিদ্র পীড়িত মানুষদের পাশে দাঁড়ানো এবং সমাজে দীর্ঘমেয়াদে ইতিবাচক প্রভাব তৈরি করাই আমাদের মূল লক্ষ্য। মেটলাইফ ফাউন্ডেশনের সাথে যৌথ উদ্যোগে পাঁচ শ’ পরিবারের জীবনে পরিবর্তন আনার এই উদ্যোগ, আমাদের সে লক্ষ্য পূরণে বড় একটি সুযোগ ও শক্তিশালী যৌথ প্রয়াসের প্রতিফলন।”

মেটলাইফ বাংলাদেশের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা আলা আহমদ বলেন, “মেটলাইফ ফাউন্ডেশনের তহবিলের মাধ্যমে আমরা এমন প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে পারছি, যা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষের জীবনযাত্রার টেকসই উন্নয়নে অবদান রাখছে। এই প্রকল্প শুধু পাঁচ’শ পরিবারের ক্ষমতায়নেই সহায়তা করবে না, একইসাথে জাতীয় অর্থনীতিতেও ইতিবাচক অবদান রাখবে।”

বাংলাদেশে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি, আর্থিক সক্ষমতা ও পরিবেশ রক্ষায় সক্রিয়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে মেটলাইফ ফাউন্ডেশন। কৌশলগত অংশীদারিত্বের মাধ্যমে এ ফাউন্ডেশন দেশের পিছিয়ে থাকা জনগোষ্ঠীর জন্য প্রয়োজনীয় সেবা ও অর্থনৈতিক সুযোগ সম্প্রসারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে, যা একটি সহনশীল ও অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ তৈরিতে অবদান রাখছে।

মন্তব্য

জাতীয়
Signature between Prime Bank and ABC Real Estate

প্রাইম ব্যাংক ও এবিসি রিয়েল এস্টেট-এর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর

প্রাইম ব্যাংক ও এবিসি রিয়েল এস্টেট-এর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর

প্রাইম ব্যাংক পিএলসি দেশের শীর্ষস্থানীয় কর্পোরেট রিয়েলস্টেট প্রতিষ্ঠান এবিবিসি রিয়ের এস্টেট লিমিটেড-এর সঙ্গে কৌশলগত অংশীদারিত্বে যুক্ত হয়েছে। এই সহযোগিতার মাধ্যমে প্রাইম ব্যাংকের গ্রাহকরা প্রিমিয়াম আবাসন সল্যুশন উপভোগ করতে পারবেন। সম্প্রতি রাজধানীর গুলশানে ব্যাংকের কর্পোরেট অফিসে আয়োজিত এক আনুষ্ঠানিক চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়।

চুক্তির আওতায় প্রাইম ব্যাংকের গ্রাহকরা আবাসন চাহিদা মেটাতে এবিসি রিয়েল এস্টেট লিমিটেড থেকে আকর্ষণীয় সুবিধা ও কাস্টমাইজড অফার উপভোগ করবেন।

চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রাইম ব্যাংক পিএলসি-এর ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর এম. নাজিম এ. চৌধুরী এবং এবিসি রিয়েল এস্টেট লিমিটেড-এর ডিরেক্টর সৌগত ঘোষ। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রাইম ব্যাংকের ইভিপি ও হেড অব কার্ডস এবং রিটেইল অ্যাসেট জোয়াদ্দার তানভীর ফায়সাল এবং এবিসি রিয়েল এস্টেট লিমিটেড-এর জেনারেল ম্যানেজার, সেলস মোহাম্মদ জাকির হোসেন।

মন্তব্য

জাতীয়
Green Valley of Natore Old Age Home and Orphanage to Shahjalal Islami Banks CSR Fund to give a financial grant of Rs

নাটোরের গ্রিন ভ্যালী ওল্ড এজ হোম এন্ড অরফানেজ-কে শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের সিএসআর তহবিল থেকে ৫.০০ (পাঁচ) লক্ষ টাকার আর্থিক অনুদান প্রদান

নাটোরের গ্রিন ভ্যালী ওল্ড এজ হোম এন্ড অরফানেজ-কে শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের সিএসআর তহবিল থেকে ৫.০০ (পাঁচ) লক্ষ টাকার আর্থিক অনুদান প্রদান

শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি এর কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা (সিএসআর) কর্মসূচীর অংশ হিসেবে, সমাজের সুবিধা বঞ্চিত গরীব ও অসহায় মানুষদের আশ্রয় প্রদানের লক্ষ্যে নাটোরের লালপুুরে নির্মাণাধীন গ্রিন ভ্যালী ওল্ড এজ হোম এন্ড অরফানেজ-কে ব্যাংকের সিএসআর তহবিল থেকে ৫.০০ (পাঁচ) লক্ষ টাকার আর্থিক অনুদান প্রদান করা হয়েছে। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫ইং তারিখে শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের করপোরেট প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব মোসলেহ্ উদ্দীন আহমেদ গ্রিন ভ্যালী ওল্ড এজ হোম এন্ড অরফানেজ এর সভাপতি মো: আলমগীর কবীর এর নিকট উক্ত অনুদানের চেক প্রদান করেন। উক্ত চেক প্রদানকালে অন্যান্যদের মধ্যে ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম. এম. সাইফুল ইসলাম, ব্যাংকের এসএভিপি মো: জাকির হোসেন এবং ব্যাংকের জনসংযোগ বিভাগ ও ব্যাংক ফাউন্ডেশনের ইনচার্জ কে. এম. হারুনুর রশীদ উপস্থিত ছিলেন।

নাটোরের লালপুরে নির্মাণাধীন এই গ্রিন ভ্যালী ওল্ড এজ হোম এন্ড অরফানেজে সমাজের সুবিধা বঞ্চিত এতিম ও অসহায় লোকজন বসবাস করবে। দুই একর জমির উপর নির্মিত হতে যাচ্ছে এই গ্রিন ভ্যালী ওল্ড এজ হোম এন্ড অরফানেজ, যেখানে সব ধরণের আধুনিক সুযোগ সুবিধা থাকবে। এই গ্রিন ভ্যালী ওল্ড এজ হোম এন্ড অরফানেজে শুধুমাত্র আশ্রয় কেন্দ্র নয়, তার পাশাপাশি এটি পরিণত হবে একটি শিক্ষা কেন্দ্রে, যেখানে বৃদ্ধরা অসহায় এতিম বাচ্চাদের আদর যত্নে বিভিন্ন বিষয়ে শিক্ষা প্রদান করবেন। উপর্যুক্ত শিক্ষা ও দক্ষ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সমাজের আশ্রিত ও সুবিধা বঞ্চিত ছোট ছেলেমেয়েরা একদিন সমাজে যোগ্য মানুষ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবে বলে আশা পোষণ করছে প্রতিষ্ঠানটির কর্তৃপক্ষ।

মন্তব্য

জাতীয়
From now on Toffee users can buy subscriptions with mobile balance

এখন থেকে মোবাইল ব্যালেন্স দিয়ে সাবস্ক্রিপশন কিনতে পারবেন টফি ব্যবহারকারীরা

এখন থেকে মোবাইল ব্যালেন্স দিয়ে সাবস্ক্রিপশন কিনতে পারবেন টফি ব্যবহারকারীরা

দেশের শীর্ষস্থানীয় ডিজিটাল বিনোদন প্ল্যাটফর্ম বাংলালিংকের টফি এর ব্যবহারকারীদের জন্য সাবস্ক্রিপশন কেনাকে আরও সুবিধাজনক করার লক্ষ্যে নতুন পেমেন্ট অপশন চালু করেছে। এখন থেকে বাংলালিংকের গ্রাহকেরা তাদের মোবাইল ব্যালেন্স দিয়ে সহজেই টফি সাবস্ক্রিপশন কিনতে পারবেন। নতুন এই পদ্ধতি সাবস্ক্রিপশন প্রক্রিয়াকে আরও সহজ ও ঝামেলামুক্ত করবে।

নতুন এই ফিচারটি গ্রাহকদের জন্য পুরো প্রক্রিয়াটিকে করেছে আরও সহজ। টফির সকল ব্যবহারকারী লাইভ স্পোর্টস, টেলিভিশনের অনুষ্ঠান, সিনেমা ও এক্সক্লুসিভ কনটেন্টের বিশাল সংগ্রহ সহজেই তাদের মোবাইল ব্যালেন্স দিয়ে কিনে উপভোগ করতে পারবেন।

এ বিষয়ে বাংলালিংকের চিফ ডিজিটাল অফিসার গোলাম কিবরিয়া বলেন, “বাংলালিংকে আমরা ব্যবহারকারীদের জন্য ডিজিটাল বিনোদন আরও সহজলভ্য এবং সুবিধাজনক করে তুলতে নিরলস কাজ করে যাচ্ছি। মোবাইল ব্যালেন্স দিয়ে সাবস্ক্রিপশনের মাধ্যমে এখন টফি ব্যবহারকারীরা মাত্র কয়েকটি ক্লিকেই, যেকোনো সময়, যেকোনো জায়গায় প্রিমিয়াম কনটেন্ট উপভোগ করতে পারবেন। এ সুবিধা যে শুধুমাত্র ব্যবহারকারীদের স্বাচ্ছন্দ্য বৃদ্ধি করবে, তা-ই নয়; পাশাপাশি, এর মাধ্যমে কোটি মানুষ আরও সহজে বিনোদন ও শিক্ষামূলক কনটেন্ট উপভোগ করতে পারবেন। টফি বাংলাদেশের সবচেয়ে সহজলভ্য ডিজিটাল বিনোদন প্ল্যাটফর্ম; এবং এ পদক্ষেপ ব্যবহারকারীদের জন্য আনন্দ, শিক্ষা ও বিনোদনের সুযোগ বৃদ্ধির ক্ষেত্রে দেশের ডিজিটাল যাত্রার অংশ হিসেবে আমাদের ধারাবাহিক প্রতিশ্রুতিরই প্রতিফলন।”

বিনোদনের সুযোগ তৈরির বাইরেও, এ উদ্যোগ ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি ত্বরান্বিত করার ক্ষেত্রে বাংলালিংকের বিস্তৃত লক্ষ্যের প্রতিফলন। যেকোন সময়, যেকোন জায়গা থেকে মানসম্পন্ন কনটেন্ট উপভোগের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার মাধ্যমে কনটেন্টের গণতান্ত্রায়নের লক্ষ্য নিয়ে টফি ব্যবহারকারীদের শুধুমাত্র বিনোদনই নয়, পাশাপাশি জ্ঞান, তথ্য ও শিক্ষামূলক কনটেন্ট উপভোগেরও সুযোগ তৈরি করছে, যা তাদের প্রতিদিনের জীবনকে সমৃদ্ধ করে তুলতে ভূমিকা রাখছে। বাংলালিংকের এসব উদ্যোগ ডিজিটাল বৈষম্য দূর করার পাশাপাশি ব্যক্তি ও কমিউনিটির ক্ষমতায়নে ভূমিকা রাখছে এবং ডিজিটাল অর্থনীতিতে তাদের সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণের সুযোগ বৃদ্ধিতে অবদান রাখছে।

মন্তব্য

p
উপরে