অনেকেরই দিনের বেলা ঘুম পায় বা ঘুম ঘুম ভাব চোখে লেগে থাকে। তাতে কাজের যেমন সমস্যা হয়, তেমন ক্ষতি হয় শরীরের। নানা কারণে এটা হতে পারে। ওয়েবএমডির এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে দিনের বেলা ঘুম তাড়ানোর কিছু উপায়। চলুন দেখে নেই।
-
রাতে চাই গভীর ঘুম
রাতের বেলা পরিপূর্ণভাবে ঘুমান। দেরি করে ঘুমাতে গেলে ঘুমের পরিমাণ কম হয় বলে দিনে ঘুম ঘুম ভাব থাকে। তাই রাতে পর্যাপ্ত ঘুম জরুরি।
-
দিনে বিছানা থেকে দূরে থাকুন
দিনের বেলা বিছানায় বসে খাওয়া, মুভি দেখা, বই পড়া ইত্যাদি কাজ করলে ঘুম চলে আসে। তাই ডাইনিং টেবিলে বসে খান, চেয়ারে বসে বই পড়ুন বা মুভি দেখুন।
-
সময় মেনে চলুন
প্রতিদিন একই সময়ে ঘুমাতে যান এবং একই সময়ে ঘুম থেকে উঠুন। এভাবে সময় মেনে চললে আপনার শরীর ঘুমের সময় সেট করে নিবে। ফলে অসময়ে ঘুম আসবে না।
-
হালকা ব্যায়াম করুন
দিনের বেলায় ঘুম দূর করার আরেকটি উপায় হলো হালকা ব্যায়াম। এই ক্ষেত্রে পুশআপ, ক্রাঞ্চেস, পা ওঠানামা বা জগিং করুন। এটি ওজন কমাতে কাজ করবে এবং দিনের বেলার ঘুম কমাবে।
-
চা-কফির সাহায্য নিন
দিনের বেলা ঘুম পেলে চা-কফি পান করতে পারেন। এতে আছে ক্যাফেইন। এই পদার্থটি আপনার স্নায়ুকে উত্তেজিত করে তুলবে। ফলে ঘুম কমে যাবে।
-
বিরতি নিন
কাজের সময় খুব ঘুম পেলে একটু বিরতি দিন। এই সময় ডেস্ক থেকে উঠে একটু হাঁটাহাঁটি করুন। এটিও দিনের বেলায় ঘুম কমাতে কাজ করবে।
আরও পড়ুন:প্রতি দিনের খাবারে কমবেশি তেল থাকেই। সচরাচর আমরা সয়াবিন তেল খাই। তবে কেউ কেউ সরিষার তেল, রাইস ব্রান তেল কিংবা ঘি খান। বিশেষজ্ঞদের মতে, এসব তেলের মধ্যে সবচেয়ে ভালো অলিভ অয়েল। চলুন দেখে নেই অলিভ অয়েলের উপকারিতা।
-
প্রাচীনকালে অলিভ অয়েলকে তরল সোনা হিসেবে গণ্য করা হতো৷ অলিভ অয়েল হলো আসলে জলপাই ফল থেকে তৈরি এক ধরনের তেল, যা মূলত রান্নায় ব্যবহার করে থাকেন অনেকেই ৷
শরীর সম্পর্কে যারা সচেতন, তাদের রান্না ঘরে সরিষা এবং সয়াবিন তেলের বদলে জায়গা করে নিয়েছে এই অলিভ অয়েল ৷
হার্ট অ্য়াটাক, আর্থারাইটিস, স্তন ক্য়ানসার, কোলোরেক্টাল ক্যানসার, জরায়ু ক্য়ানসার থেকে শুরু করে কোষ্ঠকাঠিন্য়, গলব্লাডারে সমস্যা, মাইগ্রেনের সমস্যা প্রভৃতি বিভিন্ন ধরনের রোগ নিরাময়ে অলিভ অয়েলের ভূমিকা অনেকটাই।
অলিভ অয়েলে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে। এতে উপকারী ফ্যাটি অ্যাসিড ছাড়াও রয়েছে ভিটামিন ই।
অলিভ অয়েলে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট দুরারোগ্য ব্যাধি থেকেও মুক্তি দেয়।
এ ছাড়াও বিভিন্ন প্রদাহের বিরুদ্ধে লড়াই করে। রক্তের কোলেস্টেরল কম করে। এতে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে।
অলিভ অয়েল স্ট্রোক প্রতিরোধে সহায়তা করতে পারে। অলিভ অয়েলে থাকা মনস্যাচুরেটেড ফ্যাট স্ট্রোক ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
রক্তচাপ কমিয়ে হৃদরোগ থেকে বাঁচায় অলিভ অয়েলে থাকা পুষ্টি উপাদানগুলো। টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়।
আরও পড়ুন:বাড়িতে এয়ার কন্ডিশনার বা এসির ইলেকট্রিকের বিল নিয়ে অনেকেই দুশ্চিন্তায় ভোগেন। পাহাড়সম ইলেকট্রিক বিলের চাপে অনেকেই এসি থাকার পরও চালাতে চান না। তবে চাইলে সহজ কিছু নিয়ম মেনে এসির বিল কমানো সম্ভব। এবিপি আনন্দের এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে পুরো বিষয়টি। চলুন দেখে নেই।
-
এসির সার্ভিসিং
যেকোনো ইলেকট্রনিক ডিভাইসেরই নির্দিষ্ট সময় পর পর দেখভাল হওয়া প্রয়োজন। এয়ার কন্ডিশনারের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। তাই অনেক দিন এসি বন্ধ থাকার পর অবশ্যই চালু করার আগে একবার দক্ষ টেকনিশিয়ান দিয়ে এয়ার কন্ডিশনার মেশিনের সার্ভিসিং করিয়ে নিন। এতে ইলেকট্রিক বিল কমে আসে।
-
টাইমার সেট করুন
এয়ার কন্ডিশনার ব্যবহারের সময় টাইমার অন করুন। এর ফলে নির্দিষ্ট সময় পরে এসি বন্ধ হয়ে যাবে। ফলে অতিরিক্ত ব্যবহার হবে না এবং ইলেকট্রিসিটি বিলও কম হবে।
-
সঠিক তাপমাত্রা
এয়ার কন্ডিশনারে সঠিক তাপমাত্রা সেট করা প্রয়োজন। এর মাধ্যমে ইলেকট্রিক বিল নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব ব্যুরো অফ এনার্জি এফিশিয়েন্সির মতে মানুষের শরীরের জন্য ২৪ ডিগ্রি এসির টেম্পারেচার আদর্শ। তাই এসি চালানোর সময় কত টেম্পারেচার সেট করছেন সেদিকে অবশ্যই নজর দিন।
-
সঠিক পদ্ধতিতে মেশিন বন্ধ করুন
এসি ব্যবহার না করলে অবশ্যই পাওয়ার বাটন বন্ধ করুন। অনেকেই শুধু রিমোট দিয়ে এসি বন্ধ করে ছেড়ে দেন। এভাবে এসি অফ করে লাভ নেই। পাওয়ার বাটন অফ করলে তবেই ইলেকট্রিসিটি বিল কমানো সম্ভব। তাই এসি বন্ধ করার সময় খেয়াল রাখুন।
-
দরজা-জানালা বন্ধ রাখুন
এসি চালানোর সময় খেয়াল রাখুন যাতে ভালোভাবে সেই ঘরের দরজা-জানালা বন্ধ থাকে। নাহলে ঘর ঠাণ্ডা হতে অনেক সময় লাগবে। তার ফলে বেশিক্ষণ এসি চলবে এবং ইলেকট্রিকের বিলও বেশি আসবে।
আরও পড়ুন:মাছে ভাতে বাঙালি। তিন বেলা ভাত না খেলে আমাদের পেট যেন ভরেই না। এত ভাত খাওয়া কি শরীরের জন্য ভালো? এবিপি আনন্দের এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে পুরো ব্যাপারটা। চলুন দেখে নেই।
-
আর্সেনিক
গবেষকদের মতে, বেশি ভাত খাওয়া শরীরের জন্য ক্ষতিকর। কারণ চাষ করার সময়ই মাটি ও পানি থেকে ধানের মধ্যে আর্সেনিক প্রবেশ করে। পরবর্তীকালে ধান থেকে চাল এবং ভাত হওয়ার সময়ও সেই আর্সেনিক থেকে যায়। এই বিষাক্ত পদার্থটি শরীরে নিয়মিত প্রবেশ করতে থাকলে শরীরের ক্ষতি হতে পারে।
-
শর্করা
ভাত আমাদের রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে, তাদের অবশ্যই চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে ভাত খাওয়া উচিত।
-
ওজন বাড়ায়
ভাতে থাকা বিপুল পরিমাণ ক্যালোরি আমাদের ওজন বাড়িয়ে দিতে পারে। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে তাই অবশ্যই পরিমাণ বুঝে ভাত খাওয়া দরকার।
-
পাশাপাশি বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, সিদ্ধ চালে ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম ও আয়রনে ভরপুর। এটা হজমশক্তি বৃদ্ধি করে। রয়েছে উপকারী অ্যান্টি-অক্সিডেন্টও।
লাল চালের উপকারিতাও অনেক। প্রথমত, লাল চালে প্রচুর পরিমাণে বি ভিটামিন রয়েছে, যা শরীরে প্রয়োজনীয় লোহিত কণিকা এবং সেরোটোনিন উৎপাদন করে। এতে বেশি পরিমাণে আয়রন থাকায় খেতে সুস্বাদু নয়, কিন্তু রক্তাল্পতায় ভোগা মানুষের জন্য ওষুধের মতো কাজ করে। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে বলে লাল চাল ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য উপকারী। তাই স্বাদ অগ্রাহ্য করে খেতেই পারেন লাল চালের ভাত।
আরও পড়ুন:বর্ষাকাল চলছে। বছরের এই সময়ে এডিস মশার প্রকোপ বেড়ে যায়। দেখা দেয় ডেঙ্গু। যারা মশার কয়েল কিংবা স্প্রে ব্যবহার করতে চান না, তাদের জন্য থাকছে ঘরোয়া পদ্ধতিতে মশার হাত থেকে বাঁচার কিছু টিপস।
নিমের তেলকে মশা ভালোভাবে নিতে পারে না। এর গন্ধ ওদের একেবারেই অপছন্দ। তাই নিমের তেল এবং নারকেল তেলের মিশ্রণ শরীরে মেখে নিলে মশার হাত থেকে বাঁচতে পারেন।
লেবু তেল ও ইউক্যালিপটাস তেলের মিশ্রণও মশার যম। এর থেকে দূরে থাকে মশা। এই তেলে অ্যান্টিসেপটিক গুণ আছে। এটা মশা তাড়ানোর কাজ তো করেই, সঙ্গে অন্য জীবাণুর বিরুদ্ধেও কাজ করে।
মশা তাড়াতে তুলসীগাছের সহায়তাও নিতে পারেন। ঘরের জানালার বাইরে তুলসীগাছ লাগান। মশা এটা এড়িয়ে চলে। তাই জানালার সামনে তুলসীগাছ থাকলে তবে অবশ্যই জানালা দিয়ে ঘরে ঢুকবে না মশা।
ধূপ জ্বালিয়েও মশা তাড়াতে পারবেন। তবে তাতে অবশ্যই একটু কর্পূর মিশিয়ে নিতে হবে। কর্পূর মশা তাড়াতে দারুণ কাজ করে।
মশা তাড়াতে রসুন ব্যবহার করতে পারেন। কয়েক কোয়া রসুন পানিতে ফুটিয়ে নিন। সেই পানি ঘরের সবখানে ছিটিয়ে দিলে মশা থাকবে দূরে।
আরও পড়ুন:অনেকের শরীর প্রচুর ঘামে। সেখান থেকে হয় দুর্গন্ধ। তবে চাইলে খাদ্যাভাস পরিবর্তন করে ঘামের দুর্গন্ধ বন্ধ করা যায়। আনন্দবাজার পত্রিকার এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে বিষয়টি। চলুন দেখে নেই।
-
বেশি করে পানি পান করুন
ঘামের দুর্গন্ধ কমাতে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পানের কোনো বিকল্প নেই। পর্যাপ্ত পানি পান করলে বর্জ্য পদার্থের ঘনত্ব কমে যায়। ফলে কমে দুর্গন্ধ। তাই বেশি ঘাম হলে তাল মিলিয়ে বাড়াতে হবে পানির পরিমাণও। পানির পাশাপাশি ফলের রস, শরবত, গ্লুকোজও পান করা যেতে পারে। তবে এড়িয়ে চলুন ঠান্ডা পানীয় ও অতিরিক্ত চা-কফি।
-
মাংস কম, শাক-সবজি বেশি
তেল-মসলার পরিমাণ কমিয়ে বেশি খেতে হবে মৌসুমি ফল ও শাক-সবজি। দুর্গন্ধের সমস্যায় কাজে আসতে পারে তাজা টম্যাটোর রসও। টম্যাটোতে অ্যাস্ট্রিনজেন্ট নামক উপাদান থাকে, যা ঘর্মগ্রন্থিকে সংকুচিত করে। মাংস যদি খেতেই হয়, অল্প মসলায় সিদ্ধ করে খান।
-
আপেল সিডার ভিনিগার
ঘামের দুর্গন্ধ কমাতে অনেকে সরাসরি ত্বকে এই ভিনিগার ব্যবহার করেন। শুধু ত্বকে লাগানোই নয়, আপেল সিডার ভিনিগার নিয়মিত খেলেও মিলতে পারে উপকার। এতে ত্বকের পিএইচ স্তর বা অম্ল-ক্ষারের ভারসাম্য যথাযথ থাকে, যা কমিয়ে দেয় দুর্গন্ধ তৈরির আশঙ্কা।
আরও পড়ুন:ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য ধূমপানকে ‘না’ বলার বিকল্প নেই। চাইলেই এই অভ্যাস ত্যাগ করা যায় না। তবে ধূমপান ছেড়ে দেয়ার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে অটল থাকলে এটা করা সম্ভব। চলুন দেখে নেই, ধূমপান ছেড়ে দিতে চাইলে যা করতে হবে।
-
মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিন
ধূমপান ত্যাগের জন্য মনে মনে সিদ্ধান্ত নিন এবং একটি তারিখ ঠিক করে ফেলুন। এই তারিখ কোনোভাবেই পেছাবেন না।
-
কেন ছাড়বেন সেটা নিজেকে বোঝান
কেন ধূমপান ত্যাগ করছেন, সেটা নিজেকে বোঝান। স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি, আশপাশের মানুষের স্বাস্থ্যগত ক্ষতি, আর্থিক অপচয়, পরিবেশ দূষণ ইত্যাদি কারণগুলো নিজের কাছে তুলে ধরুন। এতে আপনার ধূমপানের প্রতি আগ্রহ কমতে থাকবে।
-
পজিটিভ থাকুন
চেষ্টা করলেও ধূমপান ছাড়তে পারবেন না- এ রকম ধারণা পুষবেন না। পজিটিভ থাকুন। যেকোনো মূল্যে ধূমপান ছেড়ে দিবেন- সেভাবে শপথ নিন।
-
নিজেকে পরিবর্তন করুন
অনেকে আহারের পরে ধূমপান করতে পছন্দ করেন। এ জাতীয় পরিস্থিতি এড়াতে আহারের পরপরই স্থান বা কক্ষে চলে যান, যেখানে ধূমপানের সুযোগ নেই।
-
মদ্যপান ত্যাগ করুন
গবেষণায় দেখা গেছে, মদ্যপানের সময় অনেকেই ধূমপান উপভোগ করেন। এই জুটি ভেঙে ফেলুন। অ্যালকোহলের পরিবর্তে ফলের রস আর পানি পান করুন।
-
ব্যস্ততা বাড়ান
দিনের কোন সময়গুলোতে ধূমপানের ইচ্ছা বেশি জাগে, সেটি শনাক্ত করুন। ওই সময়গুলোতে নিজেকে কোনো কাজের মধ্যে ব্যস্ত রাখুন। ব্যস্ততা বাড়লে ধূমপানের কথা ভুলে থাকা সহজ হবে।
-
ধূমপায়ীদের এড়িয়ে চলুন
সঙ্গীকে ধূমপান করতে দেখলে আপনারও ধূমপানের ইচ্ছা জাগতে পারে। তাই যতটা সম্ভব ধূমপায়ী বন্ধু এড়িয়ে চলুন।
আরও পড়ুন:বাঙালি নারীর অন্যতম প্রিয় পোশাক শাড়ি। বর্তমান আবহাওয়ায় সুতির শাড়িই সবচেয়ে আরামদায়ক। এই সুতির শাড়ির কিন্তু যত্নের প্রয়োজন সবচেয়ে বেশি। শাড়ি কীভাবে কাচবেন, কীভাবে শুকিয়ে নেবেন, তারপর কীভাবে আলমারিতে রাখবেন- সবকিছুর জন্যই রয়েছে নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম। এবিপি আনন্দের এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে পুরো বিষয়টি। চলুন দেখে নেই।
-
সুতি শাড়ি, বিশেষ করে লিনেন জাতীয় শাড়ি হলে ধোয়ার সময় বিশেষ নজর দিতে হবে।
গুঁড়া সাবান বা বার সাবান দিয়ে না কেচে বরং লিকুইড সাবান দিয়ে কাচলে শাড়ি ভালো থাকবে।
সব সময় ছায়াঘেরা জায়গায় শাড়ি শুকাতে দিন। নাহলে রোদের তাপে রং নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
সুতির শাড়ি কোনোমতে ভাঁজ করে আলমারিতে গুঁজে দেবেন না। বরং ভালো করে ভাঁজ করে হ্যাঙ্গারে ঝুলিয়ে রাখুন। একটা হ্যাঙ্গারে একটাই শাড়ি রাখবেন।
প্লাস্টিকের হ্যাঙ্গার ব্যবহার করুন। ধাতব কিছু ব্যবহার করলে শাড়িতে দাগ পড়ে যেতে পারে।
সুতির শাড়ি আয়রন করার প্রয়োজন হয়। শাড়ির ওপর একটা কাপড় পেঁচিয়ে তারপর সঠিক তাপমাত্রায় আয়রন করে নিন।
আলমারিতে শাড়ি ভাঁজ করে রাখার পরিবর্তে হ্যাঙ্গারে ঝুলিয়ে রাখলে শাড়ি ভালো থাকবে।
কর্পূর বা ন্যাপথালিন দিয়ে শাড়ি রাখলে অবশ্যই ওই সব উপকরণ কাপড়ে প্যাঁচিয়ে তারপর রাখুন। নাহলে শাড়িতে দাগ পড়ে যেতে পারে।
শাড়িতে সরাসরি কখনই বডি-স্প্রে বা পারফিউম লাগাবেন না। এর ফলেও শাড়িতে দাগ পড়ে।
আরও পড়ুন:
মন্তব্য