× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

জীবনযাপন
Today is the day for introverts to drown
google_news print-icon

অন্তর্মুখীদের ডুবে যাওয়ার দিন আজ

অন্তর্মুখীদের-ডুবে-যাওয়ার-দিন-আজ
জার্মান মনোবিজ্ঞানী ফেলিসিটাস হেইন প্রথম ২ জানুয়ারি বিশ্ব অন্তর্মুখী দিবস পালনের প্রস্তাব করেন। কেন দিনটি বেছে নিলেন, তারও যুক্তি তুলে ধরেন তিনি। হেইনের মতে, সারা বিশ্বের অন্তর্মুখীরা বড়দিন থেকে বর্ষবরণ পর্যন্ত চলা ম্যারাথান উৎসব শেষে এ দিন হাঁপ ছাড়ার সুযোগ পান।

শেষ হলো বর্ষবিদায় আর বরণের হই-হুল্লোড়। আজকের দিনটি হোক নীরবতার। অন্তর্মুখীরা আজ সব ব্যস্ততা পাশে সরিয়ে নিজস্ব জগতে ডুব দিয়ে খানিকটা প্রশান্তি আর স্বস্তি খুঁজে নিতে পারেন। ২ জানুয়ারি উদযাপন করা হয় ওয়ার্ল্ড ইনট্রোভার্ট ডে বা বিশ্ব অন্তর্মুখী দিবস। অন্তর্মুখিনতাকে আরও গভীরভাবে উপলব্ধি করার জন্য এই বিশেষ দিন, যার শুরু ২০১২ সালে।

এ দিন কোনো উৎসব নয়, বরং সব আয়োজন থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়ার দিন। নিজস্ব বিচ্ছিন্নতা খুঁজে নিয়ে অন্তর্মুখীদের নিজের জগতে হারানোর দিন।

গবেষণা বলছে, অন্তর্মুখী মানুষ একটু শান্ত-নিরিবিলি পরিবেশ পছন্দ করেন। দূরে থাকতে চান সামাজিক রীতিনীতি আর কোলাহলমুখর আয়োজন থেকে। আবার কেউ কেউ আছেন, যারা নিজস্ব ভাবনায় বুঁদ হয়ে থাকতে পছন্দ করেন।

দিনটির প্রচলন হয় জার্মান মনোবিজ্ঞানী ফেলিসিটাস হেইনের হাত ধরে। ‘হ্যাপিলি ইন্ট্রোভার্ট এভার আফটার’ নামের একটি বইও লিখেছেন তিনি। গ্রন্থটির ই-বুক সংস্করণ ইন্টারনেট থেকে বিনা খরচে পড়ারও সুযোগ আছে।

২০১১ সালের ২০ সেপ্টেম্বরের কথা। নিজের ওয়েবসাইট ‘আইপারসনিক’-এ একটি ব্লগ লিখেছিলেন হেইনে। শিরোনাম ছিল ‘হিয়ার’জ হোয়াই উই নিড অ্যা ওয়ার্ল্ড ইন্ট্রোভার্ট ডে’ বা ‘কেন আমাদের বিশ্ব অন্তর্মুখী দিবস প্রয়োজন, তা পাবেন এখানে।' এই নিবন্ধটি বিশ্ব অন্তর্মুখী দিবস উদযাপনের প্রয়োজনীয়তার ধারণাকে উসকে দেয়।

নিবন্ধে হেইনে বলেছিলেন, অন্তর্মুখীদের স্বতন্ত্র্য বৈশিষ্ট্য নিয়ে বিশ্ববাসীর সচেতন হওয়ার সময় এসেছে। প্রচলিত সমাজব্যবস্থায় অন্তর্মুখীরা যেসব বৈষম্যের শিকার সেগুলোও তিনি তুলে ধরেন নিবন্ধে।

ওই নিবন্ধে ২ জানুয়ারি বিশ্ব অন্তর্মুখী দিবস পালনের প্রস্তাব রাখেন হেইনে। কেন দিনটি বেছে নিলেন, তারও যুক্তিও তুলে ধরেন তিনি। হেইনের মতে, সারা বিশ্বের অন্তর্মুখীরা বড়দিন থেকে বর্ষবরণ পর্যন্ত চলা ম্যারাথান উৎসব শেষে এ দিন হাঁপ ছাড়ার সুযোগ পান।

মনোবিজ্ঞানের দিক থেকে অন্তর্মুখিনতাকে একটি ধারণা হিসেবে সংজ্ঞায়িত করেছিলেন সুইস মনোচিকিৎসক কার্ল গুস্তাভ জং। ১৯২১ সালে প্রকাশিত হয় তার লেখা বই ‘সাইকোলজিক্যাল টাইপস’।

তার মতে, মানুষকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। একদল অন্তর্মুখী, অন্যদল বহির্মুখী। সেই মনোবিজ্ঞানী অন্তর্মুখী মানুষকে প্রাচীন গ্রিক দেবতা অ্যাপোলোর সঙ্গে তুলনা করেন। তার দাবি, গ্রিক দেবতা অ্যাপোলো যেমন সব কিছু গভীরভাবে অনুধাবন করতেন, সেই বিষয়টি আছে অন্তর্মুখীদের মধ্যে।

অন্তর্মুখী মানুষেরা অভ্যন্তরীণ বিষয়ের ওপর বেশি জোর দেন বলেও জানান তিনি। এর ফলে তারা সামাজিক আচার অনুষ্ঠান, হট্টগোল থেকে দূরে থাকতে চান। এরপর আরও অনেক মনোবিজ্ঞানী অন্তর্মুখী মানুষের বৈশিষ্ট্যের বিশদ ব্যাখ্যা করেছেন।

আরও পড়ুন:
প্রিয় বন্ধুকে কাছে ডেকে নিন আজ
অভিবাসী দিবসে বিমানবন্দরে প্রবাসীদের ফুল-শুভেচ্ছা
স্বাধীনতার সংগ্রাম আর মুক্তির স্বপ্ন
১৭ ডিসেম্বর: বঙ্গবন্ধু পরিবার মুক্তি দিবস
তারাকান্দর: গণহত্যার এক নির্মম স্বাক্ষর

মন্তব্য

আরও পড়ুন

জীবনযাপন
This years victory day is not a victory fair but a parade

এবারের বিজয় দিবসে হচ্ছে বিজয় মেলা, হচ্ছে না কুচকাওয়াজ

এবারের বিজয় দিবসে হচ্ছে বিজয় মেলা, হচ্ছে না কুচকাওয়াজ মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম। ছবি: ইউএনবি
উপদেষ্টা বলেন, ‘আগে যে প্রচলিত কুচকাওয়াজ হতো, এতে জনগণের সম্পৃক্ততা থাকত না, সেখানে স্কাউট ও সেচ্ছাসেবকরা থাকত। তার সঙ্গে অন‍্যান‍্য বাহিনী থাকত। এতে সরাসরি জনগণের সম্পৃক্ততা ছিল না। এবার শিশু, নারী, পুরুষ সব শ্রেণির জনগণকে সম্পৃক্ত করা হবে।’

এবার বিজয় দিবসকে উৎসবমুখর করতে সারা দেশে বিজয় মেলার আয়োজন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম।

ইউএনবিকে দেয়া বিশেষ সাক্ষাৎকারে এ কথা জানান তিনি।

মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা ইউএনবিকে বলেন, ‘বিজয় দিবস আমাদের জাতির জন‍্য অনন‍্য দিন। ৯ মাস যুদ্ধ করে জাতি এই বিজয় অর্জন করেছে। সারা দেশের মানুষ যুদ্ধে সম্পৃক্ত ছিল।

‘একসময় গ্রামে ও সারা দেশেই এই বিজয় উৎসব হতো। ধীরে এই উৎসব নিষ্ক্রিয় ছিল। এবার সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে বিজয় মেলা হবে।’

তিনি বলেন, ‘সেখানে চারু, কারুমেলার সঙ্গে কৃষি পণ্যের মেলা হবে। তার সঙ্গে দেশীয় পণ্য পরিবেশন করা হবে। মেলায়, শিশু, নারী, পুরুষ সবার অংশগ্রহণ থাকবে।

‘এখানে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে। সবাই আনন্দ উপভোগ করবে। পাশাপাশি স্কুলগুলোতে অনুষ্ঠান হবে।’

উপদেষ্টা বলেন, ‘আগে যে প্রচলিত কুচকাওয়াজ হতো, এতে জনগণের সম্পৃক্ততা থাকত না, সেখানে স্কাউট ও সেচ্ছাসেবকরা থাকত। তার সঙ্গে অন‍্যান‍্য বাহিনী থাকত। এতে সরাসরি জনগণের সম্পৃক্ততা ছিল না। এবার শিশু, নারী, পুরুষ সব শ্রেণির জনগণকে সম্পৃক্ত করা হবে।’

এক প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, ‘জাতীয় প‍্যারেড স্কয়ারে এবার কুচকাওয়াজ হচ্ছে না। কারণ সেনাবাহিনী এখন সারা দেশে ব‍্যস্ত।

‘এটার জন‍্য একটা প্রস্তুতির বিষয় আছে। তাই এবার প‍্যারেড স্কয়ারে কুচকাওয়াজ হচ্ছে না। এটার জন্য পূর্বপ্রস্তুতি প্রয়োজন।’

বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে জাতীয় স্টেডিয়ামে আগে প্রধানমন্ত্রী যেতেন। এবার প্রধান উপদেষ্টা যাবেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘না, উপদেষ্টা যাবেন না। এ রকম প্রোগ্রাম হচ্ছে না।’

তিনি আরও বলেন, ‘প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় প্রোগ্রামে মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা দেয়া হবে। তেমনই ঢাকায় এখানকার জেলা প্রশাসন করবে।’

উপদেষ্টা বলেন, ‘আগে প্রশাসন করত কুচকাওয়াজ, এখন প্রশাসন মেলার আয়োজন করবে। সেখানে স্ব স্ব এলাকায় মুক্তিযোদ্ধাসহ স্থানীয় সব পর্যায়ের জনগণ অংশ নেবেন।’

তিনি আরও বলেন, দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন।

আরও পড়ুন:
বাংলাদেশবিরোধী অপপ্রচারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে মেটাকে আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
‘কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের একচ্ছত্র আধিপত্যে বেশি দামে জ্বালানি কিনতে হচ্ছে’
রপ্তানি বন্ধ করলে ভারতই ক্ষতিগ্রস্ত হবে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
চ্যালেঞ্জের মধ্যেই আগামী বছর রাজনৈতিক পালাবদল: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
প্রধান উপদেষ্টার ঐক্যের ডাকে ধর্মীয় নেতাদের একাত্মতা

মন্তব্য

জীবনযাপন
BIREs discussion series to encourage constitutional thinking at the public level

‘জনস্তরে সংবিধান চিন্তা’ উৎসাহিত করতে আলোচনা সিরিজ বিআইআরইর

‘জনস্তরে সংবিধান চিন্তা’ উৎসাহিত করতে আলোচনা সিরিজ বিআইআরইর বিআইআরইর লোগো। ছবি: বিআইআরই
এই পর্বে বক্তব্য দেবেন গণতন্ত্র মঞ্চের প্রধান সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার রাশনা ইমাম ও ব্যারিস্টার মো. মনযুর রাব্বি এবং জাতীয় নাগরিক কমিটির সদস্য সচিব আখতার হোসেন।

‘জনস্তরে সংবিধান চিন্তা’কে উৎসাহিত করার অংশ হিসেবে আলোচনা সিরিজ আয়োজন করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ রিসার্চ অ্যান্ড এডুকেশন (বিআইআরই)।

এ সিরিজের প্রথম পর্বের শিরোনাম ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সংবিধান ভাবনা’।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আরসি মজুমদার আর্টস অডিটোরিয়ামে আগামী ৯ নভেম্বর বেলা তিনটায় পর্বটি অনুষ্ঠিত হবে।

এই পর্বে বক্তব্য দেবেন গণতন্ত্র মঞ্চের প্রধান সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার রাশনা ইমাম ও ব্যারিস্টার মো. মনযুর রাব্বি এবং জাতীয় নাগরিক কমিটির সদস্য সচিব আখতার হোসেন।

এ পর্বে সম্মানিত বক্তাদের পাশাপাশি গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীরাও তাদের বক্তব্য দেয়ার সুযোগ পাবেন। তারা সংবিধান নিয়ে নিজেদের ভাবনা তুলে ধরতে পারবেন। অনুষ্ঠানে অংশ নিতে নিবন্ধন করতে হবে এ লিংকে

আলোচনা সিরিজ আয়োজনের পাশাপাশি জরিপেরও সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিইআরই। ছাত্র-জনতার সংবিধান ভাবনাকে বুঝতে এ জরিপ পরিচালনা হচ্ছে।

জরিপের প্রাথমিক ফল আগামী ৯ নভেম্বর প্রকাশ করা হবে। আর চূড়ান্ত ফলাফলের ভিত্তিতে তৈরি প্রতিবেদন সংবিধান সংস্কার কমিশনে জমা দেয়া হবে।

জরিপে অংশ নিতে চাইলে এ লিংকে ক্লিক করতে হবে।

আরও পড়ুন:
সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান আলী রীয়াজ
অল্প সময়ে সংবিধান সংস্কার সম্ভব নয়: হাসান আরিফ
সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা প্রশ্নে হাইকোর্টের রুল
ষোড়শ সংশোধনী মামলার রিভিউ শুনানি ১০ আগস্ট
’৭২-এর সংবিধান পুনঃপ্রতিষ্ঠা চাইলেন তারা

মন্তব্য

জীবনযাপন
Drone Operating Workshop organized by TV Camera Journalists Association

টিভি ক্যামেরা জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের আয়োজনে ড্রোন অপারেটিং কর্মশালা

টিভি ক্যামেরা জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের আয়োজনে ড্রোন অপারেটিং কর্মশালা বিভিন্ন টেলিভিশনে কর্মরত ক্যামেরা জার্নালিস্টরা এ কর্মশালায় অংশ নেন। ছবি: নিউজবাংলা
কর্মশালায় ড্রোন ব্যবহারের বিভিন্ন খুঁটিনাটি দিক উপস্থাপন করা হয়। এ ছাড়া সরাসরি ড্রোন ওড়ানোর প্রশিক্ষণ প্রদান করেন কর্মশালার প্রশিক্ষক তানভীর মোরশেদ।

পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে টিভি ক্যামেরা জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের আয়োজনে গত ২২ অক্টোবর সংগঠনের কার্যালয়ে দিনব্যাপী বেসিক ড্রোন অপারেটিং কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বিভিন্ন টেলিভিশনে কর্মরত ক্যামেরা জার্নালিস্টরা এ কর্মশালায় অংশ নেন।

কর্মশালায় ড্রোন ব্যবহারের বিভিন্ন খুঁটিনাটি দিক উপস্থাপন করা হয়। এ ছাড়া সরাসরি ড্রোন ওড়ানোর প্রশিক্ষণ প্রদান করেন কর্মশালার প্রশিক্ষক তানভীর মোরশেদ।

কর্মশালার সমাপনী পর্বে প্রশিক্ষণার্থীদের মধ্যে সনদপত্র বিতরণ করা হয়। ওই সময় সংগঠনের সভাপতি ফারুক হোসেন তানভীর, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মহসিন মুকুল, সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হুমায়ূন কবির, প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল মিল্লাত জামি, প্রতিষ্ঠাতা অর্থ সম্পাদক ফজলুল হক ও প্রতিষ্ঠাতা সহসাধারন সম্পাদক কামরুল আহসান লেলিনসহ অন্যান্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

কর্মশালাটির সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ছিলেন দপ্তর সম্পাদক আল মাসুম সবুজ ও তফসির মোহাম্মদ হাসান।

আরও পড়ুন:
মাহবুবুল আলমকে বিটিভির মহাপরিচালক করে প্রজ্ঞাপন
বিটিভির সংবাদ বেসরকারি টিভিতে সম্প্রচারের প্রয়োজন নেই: নাহিদ
হাতিরঝিল থেকে জিটিভি সাংবাদিকের মরদেহ উদ্ধার
সময় টিভির সম্প্রচার এক সপ্তাহ বন্ধের নির্দেশ
এবার বিটিভি ভবন পরিদর্শন প্রধানমন্ত্রীর

মন্তব্য

জীবনযাপন
National 8 Day is cancelled

বাতিল হচ্ছে জাতীয় ৮ দিবস

বাতিল হচ্ছে জাতীয় ৮ দিবস গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের লোগো। ফাইল ছবি
প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে বুধবার বেলা সোয়া ১১টার দিকে দেয়া পোস্টে বলা হয়, ‘বাতিল হচ্ছে জাতীয় আট দিবস।’

জাতীয় আটটি দিবস বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ।

প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে বুধবার বেলা সোয়া ১১টার দিকে দেয়া পোস্টে এ তথ্য জানানো হয়।

পোস্টে বলা হয়, ‘বাতিল হচ্ছে জাতীয় আট দিবস।’

কোন কোন দিবস বাতিল হচ্ছে, সে বিষয়ে উপদেষ্টা পরিষদের বরাত দিয়ে বলা হয়, ‘ঐতিহাসিক ৭ মার্চ, ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিবস ও জাতীয় শিশু দিবস, ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার ভাই শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামালের জন্মবার্ষিকী, ৮ আগস্ট শেখ হাসিনার মা বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের জন্মবার্ষিকী, ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস, ১৮ অক্টোবর শেখ হাসিনার ছোট ভাই শেখ রাসেল দিবস, ৪ নভেম্বর জাতীয় সংবিধান দিবস, ১২ ডিসেম্বর স্মার্ট বাংলাদেশ দিবস।’

আরও পড়ুন:
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই পরীক্ষা স্থগিত
‘প্রাণিসম্পদ খাতের প্রকৃত সেলিব্রিটি খামারিরা’
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস কাল
নিরাপদ মাতৃত্ব দিবস আজ

মন্তব্য

জীবনযাপন
Blood Donation Program at Simon Beach Resort on Tourism Day

পর্যটন দিবসে সায়মন বিচ রিসোর্টে রক্তদান কর্মসূচি

পর্যটন দিবসে সায়মন বিচ রিসোর্টে রক্তদান কর্মসূচি অনুষ্ঠানে আন্তর্জাতিকভাবে মর্যাদাপূর্ণ সাউথ এশিয়ান ট্রাভেল অ্যাওয়ার্ডস (সাটা) ২০২৪-এ পুরস্কৃত হওয়ায় সায়মন বিচ রিসোর্টের ক্লাস্টার জেনারেল ম্যানেজার পুবুদু ফার্নান্দোকে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন কক্সবাজার প্রেস ক্লাবের নেতারা। ছবি: সায়মন বিচ রিসোর্ট
বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে হোটেলটির একটি সম্মেলনকক্ষে তিন শতাধিক ব্যাগ রক্তদান করেন কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা।

বিশ্ব পর্যটন দিবস উদযাপন করেছে কক্সবাজারের পাঁচ তারকা হোটেল ‘সায়মন বিচ রিসোর্ট’।

কেক কাটার পাশাপাশি জেলার সবচেয়ে বড় রক্তদান কর্মসূচি পালন করা হয় এ হোটেলে।

সায়মন বিচ রিসোর্টে শুক্রবার দুপুরে কেক কেটে উদযাপন করা হয় বিশ্ব পর্যটন দিবস।

ওই সময় আন্তর্জাতিকভাবে মর্যাদাপূর্ণ সাউথ এশিয়ান ট্রাভেল অ্যাওয়ার্ডস (সাটা) ২০২৪-এ পুরস্কৃত হওয়ায় সায়মন বিচ রিসোর্টের ক্লাস্টার জেনারেল ম্যানেজার পুবুদু ফার্নান্দোকে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন কক্সবাজার প্রেসক্লাবের নেতারা।

একই সঙ্গে প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটির সভাপতি মাহাবুবুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক মমতাজ উদ্দিন বাহারীকে সম্মাননা স্মারক তুলে দেয়া হয়।

দেশের পর্যটনে বড় অবদান রাখা সায়মন বিচ রিসোর্ট ও সায়মন হেরিটেজ আন্তর্জাতিকভাবে বড় সাফল্য অর্জন করায় শুভেচ্ছা জানান সাংবাদিক নেতারা।

ওই সময় উপস্থিত ছিলেন সায়মন বিচ রিসোর্টের ফুড ‌ম্যানেজার ইমরান হোসাইন, সায়মন হেরিটেজের অপারেশন ম্যানেজার হাসান, সাংবাদিক ইউনিয়ন কক্সবাজারের সভাপতি জিএম আশেক উল্লাহ, কলাতলী-মেরিনড্রাইভ হোটেল-মোটেল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মুকিম খানসহ সাংবাদিক ও চিকিৎসকরা।

এদিকে বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে জেলার সবচেয়ে বড় রক্তদান কর্মসূচি হাতে নেয় প্রতিষ্ঠানটি।

ওই দিন হোটেলটির একটি সম্মেলনকক্ষে তিন শতাধিক ব্যাগ রক্তদান করেন কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা।

আরও পড়ুন:
পর্যটক-শূন্যতায় রুমা ও থানচির হোটেল রিসোর্ট ফাঁকা
ঈদ উপলক্ষে চাঙা সিলেটের পর্যটন খাত
অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থায় ত্রুটি, কক্সবাজারে ৭ হোটেল-রেস্তোরাঁকে জরিমানা
‘নষ্ট খাবারের’ বিল না দিতে চাওয়ায় পুলিশকে মারধর
ভরা মৌসুমে পর্যটকখরা শেরপুরে

মন্তব্য

জীবনযাপন
Special honor for visually impaired and third gender students on the occasion of Eid Miladunnabi

ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ও তৃতীয় লিঙ্গের শিক্ষার্থীদের বিশেষ সম্মাননা

ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ও তৃতীয় লিঙ্গের শিক্ষার্থীদের বিশেষ সম্মাননা রাজধানীর বনানীর শেরাটন হোটেলে সোমবার প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী হয়। কোলাজ: নিউজবাংলা
দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ও তৃতীয় লিঙ্গের শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন বয়সভেদে কোরআন তেলাওয়াত, হামদ ও নাতে রাসুল (সা.), কম্পিউটার ট্রেনিং, আইটি এবং বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় রচনা প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়।

রবিউল আউয়াল মাস উপলক্ষে ইনস্টিটিউট অফ হযরত মোহাম্মদ (সা.) মাসব্যাপী বিভিন্ন অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করেছে।

এর মধ্যে রয়েছে পবিত্র কোরআনের তাফসির আলোচনা, মিলাদ মাহফিল, দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ও তৃতীয় লিঙ্গ ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য দেশব্যাপী প্রতিভা অন্বেষণ প্রতিযোগিতা।

ইনস্টিটিউট ২০০৪ সাল থেকে জাকাত তহবিলের মাধ্যমে বিনা মূল্যে শারীরিক ও দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের জন্য বিভিন্ন ভাষা শিক্ষা, কম্পিউটার প্রশিক্ষণ, ব্রেইল ও ইন্টারনেট প্রশিক্ষণ দিয়ে আসছে। প্রতি বছর পবিত্র রবিউল আউয়াল মাসে এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে থাকে প্রতিষ্ঠানটি।

ইনস্টিটিউট এবার দ্বিতীয়বারের মতো সমাজের অবহেলিত তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠীকে কোরআন ও সুন্নাহর আলোয় উজ্জীবিত করার লক্ষ্যে প্রতিযোগিতায় যুক্ত করে। সাতটি ক্যাটাগরিতে অনুষ্ঠিত এবারের প্রতিযোগিতায় ২১ জনকে পুরস্কৃত করা হয়েছে।

রাজধানীর বনানীর শেরাটন হোটেলে সোমবার প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন নৌ পরিবহন এবং বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম সাখাওয়াত হোসেন।

বিশেষ অথিথিদেরর মধ্যে ছিলেন ঢাকায় ইরানের রাষ্ট্রদূত মনসুর চাভোশি, পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ, ব্রুনাইয়ের হাইকমিশনার হাজি হারিস বিন ওসমান, বাংলাদেশের অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, নর্দান ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) জাকিউল ইসলাম, জাকাত ব্যবস্থাপনা কেন্দ্রের চেয়ারম্যান নিয়াজ রহিম, ইনস্টিটিউট অফ হযরত মোহাম্মদ (সা.)-এর প্রধান উপদেষ্টা শেখ আবদুল লতিফ আল কাদি আল মাদানী, রাষ্ট্রদূত মাসুদ মান্নান।

দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ও তৃতীয় লিঙ্গের শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন বয়সভেদে কোরআন তেলাওয়াত, হামদ ও নাতে রাসুল (সা.), কম্পিউটার ট্রেনিং, আইটি এবং বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় রচনা প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়।

প্রতিয়োগিতার মূল উদ্দেশ্য ছিল মানবাধিকারের বিষয়ে মহানবী হজরত মোহাম্মদ (সা.)-এর আদর্শ তুলে ধরা।

আরও পড়ুন:
পাট খাতে অবদানের স্বীকৃতি ১১ ব্যক্তি প্রতিষ্ঠানকে
২৫ জনকে সম্মাননা দেয়ার মাধ্যমে শেষ হলো এনআরবি–পিবিও সাহিত্য ও সংস্কৃতি সম্মেলন
ইসলামী ব্যাংককে বিশেষ সম্মাননা
আবারও বাংলাদেশের সর্বপ্রিয় ই-কমার্স ব্র্যান্ড হলো দারাজ
তৃতীয়বারের মতো সর্বোচ্চ ভ্যাটদাতার সম্মাননা পেল সায়মন বিচ রিসোর্ট

মন্তব্য

জীবনযাপন
If Bangabandhu was alive he would have won the Nobel Peace Prize Afizur

ইসিটির সেমিনারে শান্তি, সম্প্রীতিতে জোর

ইসিটির সেমিনারে শান্তি, সম্প্রীতিতে জোর ঢাকার আসাদ গেটে অবস্থিত সিবিসিবি অডিটোরিয়ামে আয়োজিত সেমিনারটির শিরোনাম ছিল ‘শান্তি, সম্প্রীতি ও সমৃদ্ধির বাংলাদেশ: আস্থার নেতৃত্ব’। ছবি: সংগৃহীত
বঙ্গবন্ধু গবেষক আফিজুর রহমান বলেন, ‘একজন বঙ্গবন্ধু গবেষক হিসেবে আমি বলতে চাই, কোনো জায়গাতে কোনোখানে বঙ্গবন্ধুর কোনো রকম ঘাটতি পাই না আমি। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, বঙ্গবন্ধু যদি বেঁচে থাকতেন, তাহলে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পেতেন।’ 

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বেঁচে থাকলে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পেতেন বলে বুধবার মন্তব্য করেছেন বঙ্গবন্ধু গবেষক ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব মো. আফিজুর রহমান।

গতকাল সকাল ১০টার দিকে ইক্যুমেনিক্যাল খ্রিষ্টান ট্রাস্ট (ইসিটি) এবং আন্তঃধর্মীয় সংলাপ কমিশন ঢাকা মহাধর্মপ্রদেশ-এর যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত সেমিনারে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ঢাকার আসাদ গেটে অবস্থিত সিবিসিবি অডিটোরিয়ামে আয়োজিত সেমিনারটির শিরোনাম ছিল ‘শান্তি, সম্প্রীতি ও সমৃদ্ধির বাংলাদেশ: আস্থার নেতৃত্ব’।

এতে বঙ্গবন্ধু গবেষক আফিজুর রহমান বলেন, ‘একজন বঙ্গবন্ধু গবেষক হিসেবে আমি বলতে চাই, কোনো জায়গাতে কোনোখানে বঙ্গবন্ধুর কোনো রকম ঘাটতি পাই না আমি। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, বঙ্গবন্ধু যদি বেঁচে থাকতেন, তাহলে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পেতেন।’

সেমিনারে মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও বাংলা বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডক্টর মিল্টন বিশ্বাস।

মূল প্রবন্ধে তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সারা বিশ্বের মানুষের কাছে এখন সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে সক্ষম হয়েছেন। তার সময় এ দেশের সব ধর্মের মানুষ সম্পূর্ণ সম্প্রীতির বন্ধনে তাদের স্ব-স্ব ধর্মীয় কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতে পারছেন।’

সেমিনারে স্বাগত বক্তব্য দেন আন্তঃধর্মীয় সংলাপ কমিশন ঢাকা মহাধর্মপ্রদেশ এর ফাদার লুক কাকন কোড়াইয়া।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ কীভাবে শান্তি, সমৃদ্ধি ও সম্প্রীতির দিকে যেতে পারে সে লক্ষ্যেই তার সংগঠনটি কাজ করে যাচ্ছে।

সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও খ্রিষ্ট ধর্মতত্ত্বের গবেষক এস এম তানভীর আহমদ বলেন, ‘আমরা যদি বাংলার ইতিহাসের দিকে তাকাই তাহলে দেখব যে, গত ৫০০ বছরে এ অঞ্চলের ইতিহাস চর্চায় অন্যান্য ধর্ম যেভাবে চর্চিত হয়েছে, খ্র্রিষ্টান ধর্ম সেভাবে আলোচিত হয়নি।’

সেমিনারে বক্তারা শান্তি, সম্প্রীতি ও বাংলাদেশ কীভাবে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাচ্ছে তার নানা দিক তুলে ধরেন।

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশ্ব ধর্মতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ফাদার তপন ডি রোজারিও, ইসিটির চেয়ারম্যান রেভারেন্ড ইমানুয়েল মল্লিক, ইসিটি ট্রাস্টি বোর্ডের ট্রেজারার জন সুশান্ত বিশ্বাসসহ অনেকে।

অনুষ্ঠান শেষে ইসিটির চেয়ারম্যান ইমানুয়েল মল্লিক স্রষ্টাকে ধন্যবাদ জানিয়ে প্রার্থনা করেন।

আরও পড়ুন:
‘বঙ্গবন্ধু সারা জীবন শান্তির পক্ষে কথা বলেছেন’
‘নিজস্ব আয়েই প্রতিস্থাপন খরচ মেটাবে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১’
রবীন্দ্রনাথে প্রভাবিত হয়ে বঙ্গবন্ধু দেশ স্বাধীন করেছেন: ঢাবি উপাচার্য
মে দিবসের মাধ্যমে শ্রমিকদের মানুষ বলে গণ্য করার নিয়ম পেয়েছি
বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা

মন্তব্য

p
উপরে