× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

জীবনযাপন
How dangerous is the new type of corona Omicron
google_news print-icon

করোনার নতুন ধরন ওমিক্রন কতটা বিপজ্জনক

করোনার-নতুন-ধরন-ওমিক্রন-কতটা-বিপজ্জনক
সার্স কভ টু-এর নতুন ধরন ‘ওমিক্রন’ প্রথম শনাক্ত হয় বতসোয়ানায়। ছবি: সংগৃহীত
অত্যন্ত সংক্রামক ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের চেয়েও ওমিক্রনের মিউটেশন হয়েছে চার গুণ বেশি। ফলে এটি দ্রুত মানুষকে আক্রান্ত করতে সক্ষম বলে মনে করা হচ্ছে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভাইরাস দ্রুত সংক্রমিত হওয়া মানেই সেটি অন্য ভ্যারিয়েন্টের তুলনায় বেশি প্রাণঘাতী- এমনটি বলার সময় এখনও আসেনি।

কোভিডের জন্য দায়ী করোনাভাইরাস সার্স কভ টু-এর নতুন ধরন ‘ওমিক্রন’ নিয়ে উৎকণ্ঠা ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বে।

আফ্রিকা মহাদেশের দক্ষিণের দেশ বতসোয়ানায় প্রথম শনাক্ত হওয়া এই ভ্যারিয়েন্টের শুরুতে নাম ছিল ‘বি.১.১.৫২৯’, তবে শুক্রবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এর নাম দেয় ‘ওমিক্রন’।

স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, স্পাইক প্রোটিনে ৩০ বারের বেশি মিউটেশনের মধ্যে দিয়ে সার্স কভ টু ভাইরাসের নতুন ধরনটি তৈরি হয়েছে। সামগ্রিকভাবে এই ধরনটির মিউটেশন হয়েছে ৫০ বারের বেশি।

অত্যন্ত সংক্রামক ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের চেয়েও ওমিক্রনের মিউটেশন হয়েছে চার গুণ বেশি। ফলে এটি দ্রুত মানুষকে আক্রান্ত করতে সক্ষম বলে আশঙ্কা বিশেষজ্ঞদের।

তবে একই সঙ্গে তারা বলছেন, ভাইরাস দ্রুত সংক্রমিত হওয়া মানেই সেটি অন্য ভ্যারিয়েন্টের তুলনায় বেশি প্রাণঘাতী- এমনটি বলার সময় এখনও আসেনি। ‘ওমিক্রন’ নিয়ে গবেষণা এখনও প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে।

নতুন ধরনটি নিয়ে এখন পর্যন্ত পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে বেশ কিছু প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম। এর ভিত্তিতে ওমিক্রন নিয়ে বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব খুঁজেছে নিউজবাংলা।

নতুন ধরনটি কোথায়, কীভাবে প্রথম শনাক্ত হলো?

আফ্রিকার দেশ বতসোয়ানায় ১১ নভেম্বর প্রথম ‘বি.১.১.৫২৯’ ভ্যারিয়েন্টটি শনাক্ত হয়, যাকে এখন আনুষ্ঠানিকভাবে ‘ওমিক্রন’ বলছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। করোনার নতুন এই ধরনটি এরই মধ্যে সাউথ আফ্রিকাতেও শনাক্ত হয়েছে। দেশটির জোহানেসবার্গ ও প্রিটোরিয়াতে এই ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ১২০০।

মিশর থেকে বেলজিয়াম ভ্রমণে যাওয়া একজনের দেহেও করোনার এই ধরনটি শনাক্ত হয়েছে। ইউরোপে বেলজিয়ামই প্রথম দেশ, যেখানে ওমিক্রনে আক্রান্ত রোগী পাওয়া গেছে।

সাউথ আফ্রিকা থেকে হংকং ভ্রমণে আসা এক ব্যক্তির দেহেও শনাক্ত হয়েছে ওমিক্রন। এ ছাড়া মালাউয়ি থেকে ইসরায়েলে যাওয়া একজনের দেহে পাওয়া গেছে এই ভ্যারিয়েন্টের ভাইরাস। আরও দুজনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে।

ডাচ সরকার শুক্রবার সাউথ আফ্রিকার সঙ্গে বিমান যোগাযোগে নিষেধাজ্ঞা দেয়ার পর দেশটি থেকে দুটি ফ্লাইটে আমস্টারডাম পৌঁছানো কয়েক শ যাত্রী করোনা পরীক্ষার ফলাফলের অপেক্ষায় বিমানবন্দরে আটকে পড়েছেন।

নতুন ধরনটি কতটা বিপজ্জনক?

সার্স কভ টু ভাইরাসের নতুন ধরনটি নিয়ে গবেষকদের উদ্বেগের মূল কারণ, এর অনেকবারের মিউটেশন। মিউটেশন হলো এমন এক অভিযোজন কৌশল যার মাধ্যমে ভাইরাস বিরূপ বা নতুন পরিস্থিতিতেও অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে পারে।

বিজ্ঞানীরা ওমিক্রনের স্পাইক প্রোটিনে ৩২টি মিউটেশন খুঁজে পেয়েছেন। অন্যদিকে অত্যন্ত সংক্রামক হিসেবে বিবেচিত ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টে মিউটেশন হয়েছে মাত্র আটবার।

স্পাইক প্রোটিনের বেশি মিউটেশন মানেই ভাইরাসটি বেশি প্রাণঘাতী, এমন মনে করার কোনো কারণ নেই। তবে বিজ্ঞানীরা বলছেন, বহুবার মিউটেশনের কারণে ওমিক্রনের সঙ্গে মানুষের দেহের প্রতিরোধ ব্যবস্থার (ইমিউনিটি সিস্টেম) লড়াই করা কঠিন হতে পারে।

ওমিক্রনের স্পাইক প্রোটিন প্রচলিত করোনা ভাইরাসের স্পাইক প্রোটিনের তুলনায় অনেকটা বদলে যাওয়ায় দেহের ইমিউনিটি সিস্টেম দ্রুত একে শনাক্ত করতে পারে না, ফলে এটি সংক্রমণের হার বাড়াতে পারে। যেকোনো করোনাভাইরাস এদের স্পাইকের সাহায্যেই শ্বাসতন্ত্রের কোষে যুক্ত হয়ে কোষের ভেতরে প্রবেশ করে।

প্রাথমিক গবেষণা অনুসারে, নতুন ভ্যারিয়েন্টটি টিকার কার্যক্ষমতা ৪০ শতাংশ পর্যন্ত কমিয়ে দিতে সক্ষম।

যুক্তরাজ্যের স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নতুন ভ্যারিয়েন্টের দুটি মিউটেশন- আর ২০৩কে এবং জি ২০৪আর ভাইরাসটির দ্রুত প্রতিলিপি তৈরি করতে সক্ষম। এ ছাড়া তিনটি মিউটেশন- এইচ৬৫৫ওয়াই, এন ৬৭৯কে এবং পি ৬৮১এইচ ভাইরাসটিকে আরও সহজে মানব কোষে প্রবেশে সাহায্য করে। তারা বলছেন, শেষ দুটি মিউটেশনের একসঙ্গে উপস্থিতি বিরল ঘটনা এবং এর ফলে ওমিক্রন টিকা প্রতিরোধী হয়ে উঠেছে।

অস্ট্রিয়ার ভিয়েনার ইনস্টিটিউট অফ মলিকুলার বায়োটেকনোলজির আণবিক জীববিজ্ঞানী ডা. উলরিচ এলিংয়ের মতে, প্রাথমিক লক্ষণ থেকে মনে হচ্ছে করোনার নতুন রূপটি ডেল্টার চেয়ে ৫০০ শতাংশ বেশি সংক্রামক হতে পারে।

অবশ্য নতুন ভ্যারিয়েন্টটি সার্স কভ টুর আগের ধরনগুলোর তুলনায় বেশি প্রাণঘাতী- এমন কোনো প্রমাণ এখনও মেলেনি। তবে এটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ার সক্ষমতার কারণে স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে নতুন করে চাপে ফেলতে পারে।

নতুন ধরনটি কীভাবে তৈরি হলো?

ওমিক্রনের একসঙ্গে এত বেশি মিউটেশন নিয়ে বিস্মিত বিজ্ঞানীরা। কেউ কেউ বলছেন, কোভিড আক্রান্ত কোনো রোগীর বিশেষ শারীরিক দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে ভাইরাসটির একসঙ্গে এত মিউটেশন ঘটতে পারে।

ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের কম্পিউটেশনাল বায়োলজি সিস্টেম বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ফ্রাঁসোয়া ব্যালোক্স মনে করেন, এমনটি হতে পারে, ভাইরাসটি বিশেষ কোনো ব্যক্তির দেহে দীর্ঘস্থায়ী সংক্রমণের সুযোগ পেয়েছিল। ওই ব্যক্তি হয়তো এইচআইভি/এইডসে আক্রান্ত ছিলেন এবং চিকিৎসা না করানোর কারণে তার ইমিউন সিস্টেম বেশ দুর্বল ছিল। তবে বিষয়টি সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট কোনো বৈজ্ঞানিক প্রমাণ বিশেষজ্ঞদের হাতে নেই।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিক্রিয়া কী?

সার্স কভ টু-এর নতুন ধরনটি কতটা সংক্রামক বা বিপজ্জনক, সেটি সুনিশ্চিতভাবে বলার মতো যথেষ্ট তথ্য-উপাত্ত এখনও বিজ্ঞানীদের কাছে নেই। বিষয়টি নিয়ে শুক্রবার জরুরি বৈঠক করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।

ওই বৈঠকে ‘বি.১.১.৫২৯’ ভ্যারিয়েন্টকে ‘উদ্বেগজনক ধরন’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করে ডাব্লিউএইচও। এ ছাড়া গ্রিক বর্ণমালার ওপর ভিত্তি করে এর নাম দেয়া হয় ‘ওমিক্রন’, যেমন এর আগে ‘ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট’ নামকরণ হয়েছিল।

বেটা ভ্যারিয়েন্টের সঙ্গে নতুন ধরনটির কি কোনো সংযোগ আছে?

করোনাভাইরাস সংক্রমণ পুরো আফ্রিকা মহাদেশ, বিশেষ করে সাউথ আফ্রিকাকে বিপর্যস্ত করেছে। দেশটিতে এরই মধ্যে ৩০ লাখ মানুষ কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন, এর মধ্যে মারা গেছেন প্রায় ৯০ হাজার মানুষ।

সাউথ আফ্রিকায় কোভিডে মৃত্যুর উচ্চ সংখ্যার জন্য সবচেয়ে বেশি দায়ী করা হয় সি.১.২ বা বেটা ভ্যারিয়েন্টকে। সি.১.২ ভ্যারিয়েন্ট অত্যন্ত সংক্রামক এবং টিকাকে অনেকটা অকার্যকর করতে সক্ষম বলে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা একে ‘উদ্বেগজনক ধরন’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।

তবে এরপর বেটার চেয়েও বেশি সংক্রামক হিসেবে এসেছে ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট। এটি সারা বিশ্বের পাশাপাশি সাউথ আফ্রিকাতেও বেটার চেয়ে বেশি সংক্রমণ ঘটিয়েছে।

ওমিক্রনের বিস্তার কি রোধ করা সম্ভব?

বাস্তবে সীমান্ত আটকে ভাইরাসের বিস্তার ঠেকানো প্রায় অসম্ভব। তবে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়ে বিস্তারের গতি ধীর করা যেতে পারে। হংকং ও ইসরায়েলে যে দুজনের দেহে ওমিক্রন শনাক্ত হয়েছে তারা সাউথ আফ্রিকা থেকে এসেছিলেন। এ কারণে অনেক দেশ সাউথ আফ্রিকাসহ আফ্রিকার বেশ কিছু অঞ্চলের সঙ্গে বিমান যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে।

ইউরোপীয় ইউনিয়নের ২৭ সদস্য দেশ শুক্রবার সাউথ আফ্রিকাসহ আফ্রিকার দক্ষিণের সাতটি দেশ থেকে ইউরোপে সাময়িক ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা দিতে সম্মত হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র সোমবার থেকে সাউথ আফ্রিকা এবং অন্য সাতটি দেশ থেকে আমেরিকান নন, এমন নাগরিকদের ভ্রমণ সীমিত করেছে।

এ ধরনের নিষেধাজ্ঞা ভাইরাসের নতুন ধরনটির বিস্তার ধীর করতে সাহায্য করতে পারে। তবে মনে রাখা দরকার, বতসোয়ানায় ওমিক্রনের সংক্রমণ ধরা পড়ে নভেম্বরের মাঝামাঝিতে। এরপর অনেকটা সময় পেরিয়ে গেছে। ফলে এখন ফ্লাইট বন্ধ করলেও ধরে নেয়া যায়, ওমিক্রন এতদিনে আর আফ্রিকার সীমানায় আটকে নেই।

আরও পড়ুন:
ওমিক্রন: আফ্রিকার দরজা বন্ধ করছে বাংলাদেশ
উদ্বেগের নাম করোনার নতুন ধরন ‘ওমিক্রন’
করোনায় আরও ৩ মৃত্যু
করোনার নতুন ধরনে এশিয়া-ইউরোপে অস্থিরতা
করোনা: ভারত-যুক্তরাজ্যে ফের ভ্রমণ বিধিনিষেধ, কোয়ারেন্টিন

মন্তব্য

আরও পড়ুন

জীবনযাপন
Minimum download speed in Forge 1 Mbps

ফোরজিতে সর্বনিম্ন ডাউনলোড গতি ১০ এমবিপিএস

ফোরজিতে সর্বনিম্ন ডাউনলোড গতি ১০ এমবিপিএস

দেশের টেলিযোগাযোগ খাতে সেবার মান উন্নয়নে বিটিআরসি নতুন কোয়ালিটি অব সার্ভিস (কিউওএস) নীতিমালা অনুমোদন করেছে। বিশেষজ্ঞ পরামর্শের ভিত্তিতে তৈরি এই বেঞ্চমার্ক সম্প্রতি কমিশন বৈঠকে মোবাইল অপারেটর, এনটিটিএন এবং আইএসপি সেবাদাতাদের জন্য পাস হয়েছে।

নতুন নীতিমালা অনুযায়ী, ফোরজি নেটওয়ার্কে সর্বনিম্ন ডাউনলোড গতি ১০ এমবিপিএস নির্ধারণ করা হয়েছে। তদারকির জন্য বিটিআরসি প্রতি মাসে নেটওয়ার্ক পারফরম্যান্স ও হেলথ চেক করবে, যা সেপ্টেম্বর থেকে কার্যকর হবে।

নতুন কিউওএস নীতিমালায় অপারেটরদের মাসিক রিপোর্ট জমা দেওয়া বাধ্যতামূলক। এসব সূচক মূলত তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে—অ্যাক্সেসিবিলিটি, রিটেইনেবিলিটি এবং নেটওয়ার্ক ইন্টিগ্রিটি। সবচেয়ে খারাপ পারফর্ম করা ৫০টি সেল আলাদা তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে, যাতে দুর্বল এলাকাগুলো দ্রুত চিহ্নিত ও সমাধান করা যায়।

ফিক্সড ইন্টারনেট ও টেলিফোনি ক্ষেত্রে কলড্রপ সর্বাধিক ১%, কল সেটআপ সাফল্য ৯৯%-এর বেশি এবং সংযোগ সময় ৬ সেকেন্ডের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে হবে।

ইন্টারনেটে লোকাল ট্র্যাফিক সংযোগ সময় সর্বোচ্চ ২৫ এমএস, ডেটা হারানোর হার ১%-এর মধ্যে এবং নেটওয়ার্কের প্রাপ্যতা ৯৯% বা তার বেশি রাখতে হবে।

গ্রাহকসেবা মানদণ্ডও কঠোর করা হয়েছে। নেটওয়ার্ক-সংক্রান্ত নয় এমন অভিযোগ ২৮ দিনের মধ্যে সমাধান করতে হবে। গ্রাহকসেবা সেন্টারে আসা ৯০% কল ৪০ সেকেন্ডের মধ্যে এবং সব কল ৯০ সেকেন্ডের মধ্যে গ্রহণ করতে হবে।

প্রধান উপদেষ্টা ও তথ্য-প্রযুক্তি ও টেলিযোগাযোগ বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফাইজ তাইয়েব আহমেদ তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে আজ এ খবর নিজেই নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, ‘নতুন নীতিমালার মাধ্যমে অপারেটরদের জবাবদিহি নিশ্চিত হবে এবং দেশের গ্রামীণ ও শহরতলিসহ সব অঞ্চলে সেবার মান উন্নয়ন সম্ভব হবে।’

মন্তব্য

জীবনযাপন
BYDs Yangwang U1 set up a record of 12 km h h

৪৭২.৪১ কিলোমিটার/ঘণ্টা গতির রেকর্ড স্থাপন করলো বিওয়াইডি’র ইয়াংওয়াং ইউ৯

৪৭২.৪১ কিলোমিটার/ঘণ্টা গতির রেকর্ড স্থাপন করলো বিওয়াইডি’র ইয়াংওয়াং ইউ৯

বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় নিউ এনার্জি ভেহিকল (এনইভি) উৎপাদক বিওয়াইডি তাদের প্রিমিয়াম সাব-ব্র্যান্ড ইয়াংওয়াংয়ের মাধ্যমে অনন্য মাইলফলক স্থাপন করেছে। আনুষ্ঠানিকভাবে বৈদ্যুতিক গাড়ির (ইভি) ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ গতির রেকর্ড স্থাপন করেছে ইউ৯ ট্র্যাক সংস্করণ; জার্মানির এটিপি টেস্ট ট্র্যাকে এ মাসের শুরুতে ৪৭২.৪১ কিলোমিটার/ঘণ্টা (২৯৩.৫৪ মাইল/ঘণ্টা) গতির অনন্য মাইলফলক অর্জন কর গাড়িটি।

গাড়িটিতে বিশ্বের প্রথম বহুলভাবে উৎপাদিত ১২০০ ভোল্ট আলট্রা-হাই ভোল্টেজ প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করা হয়েছে; একইসাথে, ট্র্যাকের এক্সট্রিম অবস্থাতেও পারফরম্যান্স অপ্টিমাইজ রাখতে সক্ষম এমন উদ্ভাবনী ডিজাইনের ভেহিকল থার্মাল ম্যানেজমেন্ট সল্যুশন ব্যবহার করা হয়েছে। গাড়িটির ই৪ পাওয়ারট্রেইন বিশ্বের প্রথম কোয়াড-মোটর প্ল্যাটফর্ম, যেখানে ৩০,০০০ আরপিএম (রেভ্যুলুশনস পার মিনিট) হাই-পারফরম্যান্স মোটর ব্যবহার করা হয়েছে, যার প্রতিটি ৫৫৫ কিলোওয়াট পিক পাওয়ার আউটপুট উৎপন্ন করতে সক্ষম।

মোট ৩,০০০ পিএসের (হর্সপাওয়ার) চেয়েও বেশি পাওয়ার আউটপুট সহ গাড়িটি অসাধারণ পাওয়ার-টু-ওয়েট রেশিও ১,২১৭ পিএস/টি (হর্সপাওয়ার/টন) অর্জন করে, যা এই খাতের সর্বোচ্চ মানদণ্ড নির্ধারণ করে দেয়। এই পাওয়ারট্রেইন গাড়িটিকে ১,২৮৮ হর্সপাওয়ার এবং ১,৬৮০ এনএম (নিউটন-মিটার) অব টর্ক উৎপন্ন করার সক্ষমতা প্রদান করে, যা গাড়িটিকে মাত্র ২.৩৬ সেকেন্ডে ০ থেকে ১০০ কিলোমিটার/ঘণ্টা গতিতে পৌঁছাতে সক্ষম করে তোলে।

এর আগে গত বছর আগস্টে, ইয়াংওয়াং ইউ৯ ট্র্যাক টেস্টিংয়ের সময় ৩৭৫.১২ কিলোমিটার/ঘণ্টা গতিতে পৌঁছায় এবং অক্টোবর মাসে ৩৯১.৯৪ কিলোমিটার/ঘণ্টা গতি অর্জন করে। রেকর্ড-ব্রেকিং এই গতিগুলো চীনের উচ্চগতি সম্পন্ন রেলের ৩৫০ কিলোমিটার/ঘণ্টা গতিকেও অতিক্রম করে যায়; দ্রুতগতির ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষের জন্য বিমান ভ্রমণের বাইরে এটিই সবচেয়ে অনবদ্য অভিজ্ঞতা।

অসাধারণ এ অর্জন সম্পর্কে বিওয়াইডি বাংলাদেশের চিফ মার্কেটিং অফিসার ইমতিয়াজ নওশের বলেন, “এটি কেবল গতির বিষয় নয়, এটি আমাদের ভবিষ্যতের দিকেও এগিয়ে যাওয়া। এই অর্জন প্রযুক্তি ও উচ্চগতির পারফরম্যান্সের সীমানা পেরিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে বিওয়াইডি’র প্রতিশ্রুতির বিষয়টি তুলে ধরে; এটি বৈশ্বিক অটোমোটিভ খাতে নতুন মাইলফলক স্থাপন করেছে।”

এ বিষয়ে আরও বিস্তারিত জানতে বিওয়াইডি’র অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ https://www.facebook.com/byd.com.bd ভিজিট করুন।

মন্তব্য

জীবনযাপন
1 milliampere battery smartphone Realmy Note 1 will be charged once in charge

৬৩০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারির স্মার্টফোন রিয়েলমি নোট ৭০,  একবার চার্জে চলবে দুদিন

৬৩০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারির স্মার্টফোন রিয়েলমি নোট ৭০,  একবার চার্জে চলবে দুদিন

তরুণদের পছন্দের স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি এবার এন্ট্রি-লেভেলের সাশ্রয়ী অথচ পাওয়ারহাউজ স্মার্টফোন নোট ৭০ নিয়ে এসেছে। ডিভাইসটিতে থাকা ৬৩০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ারের সুবিশাল ব্যাটারি দিচ্ছে মাত্র ১ বার পূর্ণ চার্জে ২ দিন পর্যন্ত ব্যবহারের সুবিধা। গত ২৪ আগস্ট থেকেই স্মার্টফোনটি সারাদেশে পাওয়া যাচ্ছে।

ডিভাইসটির সুবিশাল ব্যাটারির সাথে ১৫ ওয়াট চার্জিং সক্ষমতা ব্যবহার করা হয়েছে, যেন সারাদিন ফোন চার্জের বিষয়ে ব্যবহারকারীদের নিশ্চিন্ত রাখা যায়। রিয়েলমি নোট ৭০ এ মিলিটারি-গ্রেড শক রেজিজট্যান্স ও আইপি৫৪ ডাস্ট অ্যান্ড ওয়াটার রেজিজট্যান্স ব্যবহার করা হয়েছে, যা একই প্রাইস রেঞ্জে থাকা অন্যান্য ফোনের তুলনায় এটিকে আরও বেশি ডিউরেবল করে তুলেছে। শক্তিশালী ব্যাটারির পাশাপাশি, মাত্র ২০১ গ্রাম ওজনের অত্যন্ত হালকা এই ডিভাইসটি ৭.৯৪ মিলিমিটারের আলট্রা-স্লিম ডিজাইনে নিয়ে আসা হয়েছে। এতে এর আগের ভার্সনের চেয়ে উন্নত, ইউনিসক টি৭২৫০ অক্টাকোর চিপসেট ব্যবহার করা হয়েছে। একইসাথে, দেখার অভিজ্ঞতাকে আরও সমৃদ্ধ করতে নিয়ে আসা হয়েছে অনন্য ৬.৭৪ ইঞ্চির ডিসপ্লে।

রিয়েলমি নোট ৭০ এ রয়েছে ১৩ মেগপিক্সেলের এআই রেয়ার ক্যামেরা ও ৫ মেগাপিক্সেলের সেলফি ক্যামেরা। এছাড়া, সবসময় আপনাকে মনোযোগের কেন্দ্রে রাখতে এতে ব্যবহার করা হয়েছে পালস লাইট ফিচার। ডিভাইসে অডিও শোনার অভিজ্ঞতা আরও সমৃদ্ধ করতে এতে ৩০০% আলট্রা ভলিউম ব্যবহার করা হয়েছে। চোখের প্রশান্তি নিশ্চিতে নিয়ে আসা হয়েছে ৯০ হার্জ আই কমফোর্ট ডিসপ্লে। এই সেগমেন্টের বাকি ফোনগুলোর তুলনায় এটির ডিসপ্লেই সবচেয়ে ব্রাইট।

ব্যবহারকারীদের অভিজ্ঞতাকে আরও সমৃদ্ধ করতে এতে এআই নয়েজ রিডাকশন ২.০, এআই ক্লিয়ার ফেস, এআই ইমেজিং ম্যাটিং ও এআই ইরেজারের মতো সর্বাধুনিক এআই ফিচার যুক্ত করা হয়েছে। এতে করে এখন আরও ক্লিয়ার কল, উন্নত ছবি ও আধুনিক এডিটিং অপশন ব্যবহার করা সম্ভব হবে। রিয়েলমি নোট ৭০ ডিভাইসটি দুইটি ভ্যারিয়েন্টে নিয়ে আসা হয়েছে – ৪ জিবি ও ৬৪ জিবি ডিভাইসটির দাম মাত্র ১১,৯৯৯ টাকা (ভ্যাট প্রযোজ্য) এবং ৪ জিবি ও ১২৮ জিবি ডিভাইসটির দাম মাত্র ১২,৯৯৯ টাকা (ভ্যাট প্রযোজ্য)

মন্তব্য

জীবনযাপন
Now the more accessible to the new price is Opo Reno 1F

এখন নতুন দামে আরও বেশি সহজলভ্য অপো রেনো১৩ এফ

এখন নতুন দামে আরও বেশি সহজলভ্য অপো রেনো১৩ এফ

বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় প্রযুক্তি ব্র্যান্ড অপো দেশের বাজারে এর রেনো১৩ এফ ডিভাইসের নতুন দাম ঘোষণা করেছে। এই সেগমেন্টের স্মার্টফোনগুলোর মধ্যে আন্ডারওয়াটার ফটোগ্রাফি ও ভিডিওগ্রাফির জন্য ইতোমধ্যে সাড়া জাগানো এই ডিভাইসটির দাম এখন ৩০,৯৯০ টাকা মাত্র, আগে যার দাম ছিলো ৩৪,৯৯০ টাকা।

ব্যবহারকারীদের জন্য সব জায়গায়, এমনকি পানির নিচেও নিখুঁতভাবে ছবি তোলা নিশ্চিত করার উপযোগী করে রেনো১৩ এফ ডিজাইন করা হয়েছে। এর আইপি৬৯-রেটেড ওয়াটার অ্যান্ড ডাস্ট রেজিজট্যান্স পানির ২ মিটার নিচেও ৩০ মিনিট পর্যন্ত নিখুঁত ও ঝকঝকে ফটোগ্রাফি ও ভিডিওগ্রাফির নিশ্চয়তা দেয়। অপোর সর্বাধুনিক এআই কালার ক্যালিব্রেশন প্রযুক্তি প্রতিটি শটেই প্রাণবন্ত টোন, নিখুঁত ফোকাস ও কনট্রাস্ট নিশ্চিত করে; ফলে, এখন অতিরিক্ত কোনো ডিভাইস ছাড়াই পানিতে কাটানো সকল মুহূর্ত স্মৃতিতে ধরে রাখা সম্ভব হবে।

প্রথাগত ফটোগ্রাফিতে যুগান্তকারী পদক্ষেপ হিসেবে এতে এআই লাইভ ফটো ফিচার নিয়ে আসা হয়েছে, যেখানে শাটারের আগে ও পরে টাইম ক্যাপসুল ধারণ করা হয়। এতে এআই ডি-ব্লারিং, ইআইএস ও ভিজ্যুয়াল রিকগনিশনের মাধ্যমে শট স্ট্যাবিলাইজ করা হয় এবং অনাকাঙ্ক্ষিত মোশন বাদ দেয়া হয়; ফলে, ব্যবহারকারীর তোলা প্রতিটি মুহূর্তই হয়ে ওঠে প্রাণবন্ত ও ন্যাচরাল। ডিভাইসটিতে এআই ক্ল্যারিটি এনহান্সার, এআই আনব্লার, এআই রিফ্লেকশন রিমুভার ও এআই ইরেজার ২.০ এর মতো শক্তিশালী টুল সহ এআই এডিটর ২.০ নিয়ে আসা হয়েছে, যা ক্রিয়েটরদের স্মার্টফোনেই পেশাদার পর্যায়ের এডিটিং সক্ষমতা নিশ্চিত করে।

পারফরম্যান্স ও কানেক্টিভিটি নিশ্চিতে অপো রেনো১৩ এফে নাইন ৩৬০ ডিগ্রি এন্টেনা, ডুয়েল-চ্যানেল ওয়াইফাই, ব্লুটুথ অ্যাক্সেলারেশন ও ওয়াইফাই পজিশনিং সহ এআই লিঙ্ক বুস্ট ২.০ নিয়ে আসা হয়েছে, যা জনবহুল বা লো-কাভারেজ এলাকাতেও শক্তিশালী ও নিরবচ্ছিন্ন সিগনাল নিশ্চিত করবে। ব্যবহারকারীরা ডকুমেন্টস অ্যাপের মতো এআই-নির্ভর প্রোডাক্টিভিটি টুল ব্যবহার করে টেক্সট সামারাইজ ও এডিট করার সুযোগ পাবেন, এআই নোটস অ্যাসিসট্যান্ট ব্যবহার করে ফরম্যাট ও এক্সপানশন করতে পারবেন; এছাড়াও, মাল্টিলিঙ্গুয়াল সাপোর্টের জন্য আপগ্রেডেড এআই টুলবক্স ২.০ ব্যবহার করতে পারবেন। একইসাথে, ও+ কানেক্ট ব্যবহার করে অপো ও আইওএস ডিভাইসে ফটো, ভিডিও ও ফাইল নিরবচ্ছিন্নভাবে শেয়ার করতে পারবেন। পাশাপাশি, অপো বিশ্বের সেই দুইটি ব্র্যান্ডের একটি যেখান থেকে ব্যবহারকারীরা টিকটক বা অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সরাসরি লাইভ ফটো আপলেড করতে পারেন।

এসমস্ত উদ্ভাবনের পাশাপাশি, রেনো১৩ এফে ১২০ হার্জ রিফ্রেশ রেট সহ ৬.৬৭ ইঞ্চি ওএলইডি ডিসপ্লে, ৪৫ ওয়াট সুপারভুক ফাস্ট চার্জিং সুবিধা সহ ৫৮০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ারের সুবিশাল ব্যাটারি এবং ৮ জিবি র‍্যাম (আরও ৮ জিবি বাড়িয়ে নেয়ার সুযোগ সহ) ও ২৫৬ জিবি রম ব্যবহার করা হয়েছে। শক্তিশালী পারফরম্যান্সের সাথে স্টাইল নিশ্চিত করতে অনন্য এই ডিভাইসটি প্লুম পার্পল ও গ্রাফাইট গ্রে-এর মতো দুইটি অনবদ্য রঙে নিয়ে আসা হয়েছে।

এ বিষয়ে অপো বাংলাদেশ অথোরাইজড এক্সক্লুসিভ ডিস্ট্রিবিউটরের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ডেমন ইয়াং বলেন, “অপো রেনো১৩ এফ সকলের হৃদয় জয় করে নেয়ার পর আমরা এই উদ্ভাবনকে আরও বেশি সহজলভ্য করতে পেরে অত্যন্ত উচ্ছ্বসিত। এর ফলে, আন্ডারওয়াটার ফটোগ্রাফি থেকে শুরু করে এআই ক্রিয়েটিভিটি, সকল ক্ষেত্রে বাংলাদেশের আরও মানুষের কাছে এই প্রিমিয়াম অভিজ্ঞতা পৌঁছে যাবে। এই সাশ্রয়, প্রযুক্তি সহজলভ্য করা এবং প্রতিযোগিতাপূর্ণ স্মার্টফোন বাজারের প্রতি আমাদের প্রতিশ্রুতিরই প্রতিফলন।”

যুগান্তকারী আন্ডারওয়াটার ফটোগ্রাফি, এআই ক্রিয়েটিভিটি ফিচার ও প্রতিদিনের অনবদ্য পারফরম্যান্সের পাশাপাশি, অপো রেনো১৩ এফের মতো ডিভাইস মাত্র ৩০,৯৯০ টাকায় পাওয়া যাওয়ার এই সুযোগ টেক-প্রেমী ও ক্রিয়েটরদের জন্য বাংলাদেশের স্মার্টফোন বাজারে নতুন মানদণ্ড নিশ্চিত করেছে। আরও বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন – https://www.oppo.com/bd/smartphones/series-reno/reno13-f-4g/।

মন্তব্য

জীবনযাপন
AMC is the best solution to the Servicing 20 client app

‘সার্ভিসিং২৪ ক্লায়েন্ট’ অ্যাপ দিচ্ছে এএমসি সেবার সেরা সমাধান

‘সার্ভিসিং২৪ ক্লায়েন্ট’ অ্যাপ দিচ্ছে এএমসি সেবার সেরা সমাধান

বর্তমানে প্রযুক্তি-নির্ভর সেবায় প্রতিষ্ঠানগুলো শুধু হার্ডওয়্যার ক্রয় করেই দায়িত্ব শেষ করে না, বরং সেই ডিভাইসের নিরবচ্ছিন্ন পারফরম্যান্স নিশ্চিত করতেই বেছে নেয় অ্যানুয়াল মেইনটেন্যান্স কনট্রাক্ট (এএমসি) সেবা। এ ধরনের কনট্রাক্টের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের সার্ভার, স্টোরেজ, নেটওয়ার্কিং ডিভাইস ও অন্যান্য আইটি ডিভাইসসমূহ নিরাপদ এবং কার্যক্ষম থাকে। এই এএমসি সার্ভিসকে আরো সহজলভ্য করছে ‘সার্ভিসিং২৪ ক্লায়েন্ট’ অ্যাপ। ওয়েব ও মোবাইলভিত্তিক এই অ্যাপ সল্যুশন্সের মাধ্যমে সার্বক্ষণিক সেবা পাচ্ছেন গ্রাহকরা।

সাধারণত অরিজিনাল ইকুইপমেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার কোম্পানিগুলোর এএমসি সেবা বেশ ব্যয়বহুল ও নির্দিষ্ট শর্তাধীন হয়। সেখানে এসএলএ, রেসপন্স টাইম, অথবা হার্ডওয়্যার রিপ্লেসমেন্ট ইত্যাদি বিষয়গুলো অনেক সময় সীমাবদ্ধতার মধ্যে পড়ে। তাছাড়া পুরোনো মডেলের ইকুইপমেন্টগুলোর জন্য স্পেয়ার পার্টস পাওয়া কঠিন হয়ে পড়ে, যা সিস্টেম ডাউনটাইমের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এছাড়া- একই ডেটা সেন্টারে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের হার্ডওয়্যার থাকলে ওইএম সাধারণত কেবল তাদের নিজস্ব ব্র্যান্ড নিয়েই কাজ করে। এতে কো-অর্ডিনেশন প্রবলেম হয়।

আরও যে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় তা হলো, অতিরিক্ত খরচ, দীর্ঘ ডাউনটাইম, সীমিত কভারেজ (শুধুমাত্র নির্দিষ্ট ব্র্যান্ড বা মডেল), স্পেয়ার পার্টস দীর্ঘ ডেলিভারি টাইম, অন-সাইট সাপোর্টে দেরি, পুরোনো মডেলের ইওএল/ইওএসএল পণ্যে সাপোর্ট না থাকা ইত্যাদি।

তাই থার্ড পার্টির সেবার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের সার্ভার, স্টোরেজ, নেটওয়ার্কিং ডিভাইস ও অন্যান্য আইটি ডিভাইসসমূহ নিরাপদ এবং কার্যক্ষম রাখতে ঝুঁকছে কোম্পানিগুলো। সার্ভিসিং২৪ এর থার্ড-পার্টি এএমসি সেবা হচ্ছে, একটি কাস্টমাইজড ও ব্যয় সাশ্রয়ী সেবা, যা শুধু হার্ডওয়্যার মেইনটেন্যান্স নয়, বরং গ্রাহকের হাতে পুরো সিস্টেমের স্মার্ট কন্ট্রোল তুলে দিচ্ছে।

এর মাধ্যমে তারা পাচ্ছেন- রিয়েল টাইম সার্ভিস ট্র্যাকিং, সার্ভিস রিপোর্ট ও এএমসি স্ট্যাটাস মনিটরিং, স্পেয়ার পার্টস রিকোয়েস্ট ও টিকিট ম্যানেজমেন্ট, দ্রুত ও সহজ ইন্টারফেস, বিভিন্ন ব্র্যান্ড ও মডেলের সার্ভার, স্টোরেজ ও নেটওয়ার্ক ডিভাইসের জন্য একীভূত এএমসি সাপোর্ট।

গ্রাহকরা আরো পাবেন- ইওএল/ইওএসল, প্রোডাক্টের জন্য বিশেষায়িত সাপোর্ট ও স্পেয়ার পার্টস, দ্রুত অন-সাইট সার্ভিস — এসএলও অনুযায়ী, পার্ট রিপ্লেসমেন্ট, ট্রাবলশু্যটিং ও ফার্মওয়্যার আপডেট সহ সম্পূর্ণ কভারেজ, ২৪/৭ হেল্পডেস্ক ও টেলি-সাপোর্ট, দক্ষ ও অভিজ্ঞ ইঞ্জিনিয়ারদের দ্বারা সার্ভিস প্রদান, ব্যয় সাশ্রয়ী ও পরিবেশবান্ধব টেক সল্যুশন ইত্যাদি।

পাশাপাশি সার্ভিসিং২৪ এর এই অ্যাপ প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে গ্রাহকরা খুব সহজেই টিকিট তৈরি করা থেকে শুরু করে আইটি সিস্টেমের সকল ধরনের আপডেট, রিয়েল-টাইম ট্র্যাকিং ও মনিটরিং—সবকিছু এক জায়গা থেকেই জানতে ও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।

এই অ্যাপভিত্তিক সেবা সম্পর্কে ‘সার্ভিসিং২৪’-এর চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার (সিইও) নাসির ফিরোজ বলেন, “আমাদের সার্ভিস আরো নির্বিঘ্ন করতে আমরা অ্যাপভিত্তিক পূর্ণাঙ্গ সুল্যশন্স এনেছি। এতে সেবাগ্রহীতাদের আর কোনো বাড়তি ভোগান্তি পোহাতে হবে না। ক্লায়েন্ট ও ইউজারদের ফিডব্যাক এই অ্যাপের পরবর্তী হালনাগাদের জন্য আমাদের কাছে বেশ গুরুত্বপূর্ণ। আশা করছি তারা এই সলুশ্যন এর মাধ্যমে উপকৃত হবেন।”

মন্তব্য

জীবনযাপন
Ultimate Duborality Champion Opo A3 is available in Bangladesh

বাংলাদেশে পাওয়া যাচ্ছে ‘আল্টিমেট ডিউরেবিলিটি চ্যাম্পিয়ন’ অপো এ৫

বাংলাদেশে পাওয়া যাচ্ছে ‘আল্টিমেট ডিউরেবিলিটি চ্যাম্পিয়ন’ অপো এ৫

বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় প্রযুক্তি ব্র্যান্ড অপো এর সর্বশেষ ডিউরেবল পাওয়ারহাউজ অপো এ৫ (৬ জিবি + ১২৮ জিবি) বাংলাদেশে নিয়ে আসার ঘোষণা দিয়েছে। মাত্র ১৯,৯৯০ টাকার অবিশ্বাস্য মূল্যের এই ডিভাইসটি সারাদেশে অপোর অনুমোদিত স্টোরগুলোয় পাওয়া যাচ্ছে। যারা একটি ডিভাইসের মধ্যে শক্তিমত্তা, সক্ষমতা ও অসাধারণ পারফরম্যান্স চান, তাদের জন্য এই ডিভাইসটি একদম যথার্থ হবে।

ইন্ডাস্ট্রি-সেরা ডিউরেবিলিটি হচ্ছে অপো এ৫-এর মূল বিষয়। এর পাশাপাশি, হঠাৎ ছিটে আসা পানি বা ধুলাবালি থেকে সুরক্ষিত রাখতে এতে ব্যবহৃত আইপি৬৫ ওয়াটার অ্যান্ড ডাস্ট রেজিজট্যান্স আপনার লাইফস্টাইলকে আরও বেশি সক্রিয় করে তুলবে। এর ১৪-স্টার মিলিটারি-গ্রেড শক রেজিজট্যান্স ফোনটিকে হাত থেকে পড়ে যাওয়া বা কোণায় আঘাত পাওয়া থেকে সুরক্ষিত রাখবে; একইসাথে, মর্যাদাপূর্ণ এসজিএস গোল্ড সার্টিফিকেশন থেকে বোঝা যায় যে, ডিভাইসটি যেকোনো প্রতিকূল পরিবেশের জন্য একদম উপযুক্ত। ফোনটি কেবল জীবনের সবচেয়ে কঠিন মুহূর্তগুলোতে আপনাকে সঙ্গ দিবে না, বরং আপনার পারফরম্যান্সকেও একইসাথে নির্ভুল ও নিশ্চিন্ত রাখবে।

এছাড়াও, ফোনটিতে ৬,০০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ারের সুবিশাল ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়েছে, যা কেবল ৫ বছরের জন্য ধারাবাহিক পারফরম্যান্স নিশ্চিতই করবে না, এটিকে টানা ধরেও রাখবে। এর সাথে থাকা ৪৫ ওয়াটের সুপারভুক ফ্ল্যাশ চার্জের কারণে ডিভাইসটি মাত্র ১৯ মিনিটে ৩০ শতাংশ ও ৩৬ মিনিটে ৫০ শতাংশ চার্জ গ্রহণ করতে সক্ষম। ফলে, এখন গেমিং হোক বা স্ট্রিমিং, চার্জ ফুরাতে কম সময় লাগবে, অথচ চার্জ হতে সময় লাগবে খুব কম।

পাশাপাশি, এআই ক্যামেরা সিস্টেমের মাধ্যমে অনবদ্য ফটোগ্রাফির সুযোগ নিয়ে এসেছে অপো এ৫। এর ৫০ মেগাপিক্সেলের মেইন ক্যামেরা নিখুঁত ও ঝকঝকে ছবি ধারণ করে, যেখানে ২ মেগাপিক্সেলের ডেপথ ক্যামেরা পোর্ট্রেটে প্রফেশনাল ব্যাকগ্রাউন্ড ব্লার করে। একইসাথে, এর ৫ মেগাপিক্সেলের এআই সেলফি ক্যামেরা প্রতিটি শটকে আরও প্রাণবন্ত করে তোলে; আর এআই ইরেজার ২.০ এর মতো ফিচার, মাত্র কয়েকটি ট্যাপে ছবির অনাকাঙ্ক্ষিত অংশ সরিয়ে মুহূর্তেই এডিট করার সুযোগ দেয়।

মিলিটারি-গ্রেডের টেকসই হলেও, অপো এ৫ দেখতে বেশ স্লিক ও স্টাইলিশ। এর আলট্রা-ব্রাইট ১,০০০ নিট ডিসপ্লে প্রখর সূর্যালোকেও প্রাণবন্ত ভিজ্যুয়াল নিশ্চিত করে। মিস্ট হোয়াইট ও অরোরা গ্রিন, দুইটি অনন্য রঙে পাওয়া যাচ্ছে ডিভাইসটি। শহরে হোক বা ঘরের বাইরে, সারাদিন ব্যবহারের উপযোগী করে তৈরি করা এই স্মার্টফোনটি বেশ হালকা ও হাতে ধরতে আরামদায়ক।

অপো এ৫-এ আরও ব্যবহার করা হয়েছে ৬ জিবি র‍্যাম ও ১২৮ জিবি স্টোরেজ, যা স্মুথ মাল্টিটাস্কিং ও কনটেন্টের জন্য পর্যাপ্ত স্পেস নিশ্চিত করে। অপোর সিস্টেম-লেভেল অপটিমাইজেশনের কারণে এটি এমন একটি ডিভাইস হয়েছে যা একইসাথে, টেকসই ও নির্ভরযোগ্য।

এ বিষয়ে অপো বাংলাদেশ অথরাইজড এক্সক্লুসিভ ডিস্ট্রিবিউটরের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ডেমন ইয়াং বলেন, “অপোতে আমাদের ক্রেতারা সবসময় সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার পান। অপো এ৫-এর মাধ্যমে, বাংলাদেশের আরও বেশি ব্যবহারকারী ডিউরেবল প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারবেন, পারফরম্যান্স বা মানের সাথে কোনোপ্রকার আপস করা ছাড়াই।”

অপো এ৫ কেবল একটি স্মার্টফোন নয়; এটি শক্তি ও সহনশীলতার সাবলীল প্রতীক। অ্যাডভেঞ্চারার হোক, বা কোনো ব্যস্ত পেশাজীবী বা কনটেন্ট ক্রিয়েটর; আপনার প্রতিদিনের সাথে তালমিলিয়ে চলতেই নিয়ে আসা হয়েছে অনবদ্য এই ফোন। আরও বিস্তারিত জানতে অপো বাংলাদেশের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ facebook.com/OPPOBangladesh বা ওয়েবসাইট www.oppo.com/bd ভিজিট করুন।

মন্তব্য

জীবনযাপন
Animal Treatment in the mobile app is now in the hands of the bird

মোবাইল অ্যাপে পশু-পাখির চিকিৎসা এখন হাতের মুঠোয়

মোবাইল অ্যাপে পশু-পাখির চিকিৎসা এখন হাতের মুঠোয়

বাংলাদেশ একটি কৃষিনির্ভর দেশ, যেখানে গবাদিপশু ও হাঁস-মুরগি পালন করে লক্ষ লক্ষ পরিবার জীবিকা নির্বাহ করে। তবে প্রাণিসম্পদ খাতটি এখনও বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি, বিশেষ করে রোগ নির্ণয়, সঠিক চিকিৎসা, টিকা প্রয়োগ এবং তথ্যের অভাবে খামারিরা প্রায়ই ক্ষতিগ্রস্ত হন।

এই প্রেক্ষাপটে ‘ডিজিটাল খামারি’ নামে একটি মোবাইল অ্যাপ প্রাণিসেবায় এনেছে প্রযুক্তির নতুন বিপ্লব। বাংলাভাষায় নির্মিত এই অ্যাপটি তৈরি করেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) প্যারাসাইটোলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. সহিদুজ্জামান।

অ্যাপটি খামারিদের জন্য সহজবোধ্য ও চিত্রসহ তথ্য দিয়ে গবাদিপশু ও হাঁস-মুরগির রোগ সম্পর্কে জানতে সহায়তা করে। এটি একটি সচেতনতামূলক ও শিক্ষামূলক অ্যাপ, যা খামারিদের প্রযুক্তির সহায়তায় নিজের খামারের সমস্যাগুলো দ্রুত চিহ্নিতকরণ ও প্রাথমিকভাবে সমাধানে সক্ষম করে তোলে।

অ্যাপটির অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো সহজ ভাষা ও চিত্রভিত্তিক ফিচার। যেসব খামারি লেখাপড়ায় দুর্বল, তারাও ছবির মাধ্যমে রোগ শনাক্ত করতে পারবেন। এতে গরু, ছাগল, ভেড়া, হাঁস ও মুরগির সাধারণ ও জটিল রোগের লক্ষণ, প্রতিকার ও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থার বিস্তারিত তথ্য রয়েছে। প্রতিটি রোগের সাধারণ চিকিৎসা পরামর্শ ও টিকা সংক্রান্ত তথ্যও এতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

অ্যাপটির মাধ্যমে খামারিরা জানতে পারবেন, কোন রোগে কী লক্ষণ দেখা যায়, কোন ওষুধ প্রয়োগ করতে হবে, টিকা দেওয়ার সঠিক সময় ও স্থানীয় ভেটেরিনারি চিকিৎসকের খোঁজ। এতে প্রাণির মৃত্যু হার কমবে, চিকিৎসার খরচ বাঁচবে এবং খামারির আর্থিক ক্ষতিও হ্রাস পাবে।

অ্যাপটির নির্মাতা অধ্যাপক সহিদুজ্জামান বলেন, গ্রামাঞ্চলে পশু চিকিৎসকের অভাব প্রকট। অনেক সময় দূরবর্তী হাসপাতাল পর্যন্ত পৌঁছানো সম্ভব হয় না। ডিজিটাল খামারি অ্যাপে স্থানীয় চিকিৎসকের নাম-ঠিকানাসহ যোগাযোগের তথ্যও রয়েছে, যা খামারিদের জন্য একটি বড় সুবিধা। খামারিরা এখন অ্যাপে জানতে পারেন, গরুর ওলান ফোলা কেন হয়, কৃমিজনিত রোগের লক্ষণ কী কিংবা ল্যাম্পি স্কিন ডিজিজ প্রতিরোধসহ বিভিন্ন রোগ হলে করণীয় কী।

গুগল প্লে স্টোর হতে ‘Digital Khamari’ নামে অ্যাপটি বিনামূল্যে ডাউনলোড করা যাবে। এরপর ইন্টারনেট ছাড়াই ব্যবহার করা যাবে। এতে আরও যুক্ত করা হয়েছে, সচেতনতামূলক কনটেন্ট, রোগভিত্তিক চিকিৎসা নির্দেশনা এবং খামার ব্যবস্থাপনায় সহায়ক তথ্য।

অ্যাপটির নির্মাতা অধ্যাপক ড. মো. সহিদুজ্জামান আরো জানান, ভবিষ্যতে অ্যাপে লাইভ চ্যাট সাপোর্ট, ভিডিও টিউটোরিয়াল, আরও রোগভিত্তিক তথ্য, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মাধ্যমে রোগ নির্ণয় এবং প্রতিদিনের খামার ব্যবস্থাপনার ক্যালেন্ডার ফিচার যুক্ত করারও পরিকল্পনা রয়েছে।

তিনি বলেন, ব্যবহারকারীদের মতামতের ভিত্তিতে অ্যাপটি নিয়মিত হালনাগাদ করা হচ্ছে যাতে এটি আরও ব্যবহারবান্ধব ও কার্যকর হয়।

বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও প্রযুক্তি বিভাগের অর্থায়নে তৈরি এই অ্যাপ প্রাণিসেবা খাতে প্রযুক্তির সফল প্রয়োগ এবং গ্রামীণ উন্নয়নের বাস্তব উদাহরণ। এটি শুধু তথ্য নয়, একটি আত্মনির্ভর খামারি তৈরির সহায়ক হাতিয়ার। সরকারের সহায়তা ও বেসরকারি অংশীদারিত্বে এমন উদ্যোগ ছড়িয়ে পড়লে তা খাদ্য নিরাপত্তা, কর্মসংস্থান এবং পুষ্টি উন্নয়নে বিশাল ভূমিকা রাখতে পারবে। কারণ, একটি সুস্থ প্রাণি শুধু একটি পরিবারের নয়, একটি জাতিরও সম্পদ।

মন্তব্য

p
উপরে