× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

জীবনযাপন
Six reasons for weight loss
google_news print-icon

ওজন কমার ছয়টি কারণ

ওজন-কমার-ছয়টি-কারণ
প্রতীকী ছবি
হঠাৎ করে ওজন কমে যাওয়ার অন্যতম কারণ হলো টাইপ-ওয়ান ডায়াবেটিস। শিশু, যুবক ও ৩০ বছরের কম বয়সী মানুষের এ ধরনের ডায়াবেটিস হয়ে থাকে।

বিভিন্ন কারণে ওজন কমতে পারে, তবে ওজন কমার পেছনে ঘুরেফিরে ছয়টি কারণ সামনে আসে। চলুন সেগুলো জেনে নেই।

পর্যাপ্ত খাবার না খাওয়া

সুষম খাবার গ্রহণ করলে ওজন ঠিক থাকে, কিন্তু না করলে স্বাভাবিকভাবেই ওজন কমে যায়। অ্যানোরেক্সিয়া নার্ভোসা, বুলেমিয়া নার্ভোসার মতো মানসিক রোগে যারা ভোগেন, তাদের ক্ষেত্রে ওজন কমে যেতে পারে। বিশেষত ২০ বছরের কাছাকাছি বয়সের মেয়েদের মধ্যে এ সমস্যা প্রকট। অ্যানোরেক্সিয়া নার্ভোসা হচ্ছে এমন ইটিং ডিসঅর্ডার, যাতে ব্যক্তি ওজন বেড়ে যাওয়ার ভয়ে খাদ্য গ্রহণ একদম কমিয়ে দেয়। বুলেমিয়া নার্ভোসা হচ্ছে অতিরিক্ত খেয়ে বমি করে ফেলা। এ দুটি সমস্যার কারণে শরীরের ওজন হঠাৎ করে অনেক কমে যায়। দুটি অবস্থাতেই মৃত্যুর ঝুঁকি থাকে।

মানসিক চাপ ওজন কমায়

হঠাৎ ওজন কমে যাওয়ার অন্যতম কারণ হলো মানসিক চাপ ও উদ্বেগ। কাজের চাপ বা ব্যক্তিগত জীবনের চাপ থেকে বের হতে না পারলে ওজন কমাসহ নানা শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়। এর মধ্যে রয়েছে মাথাঘোরা, শ্বাসকষ্ট, বুকে ব্যথা ইত্যাদি। বিষণ্নতায়ও হঠাৎ ওজন কমে যেতে দেখা যায়। এ ধরনের রোগীরা সবসময় বিষণ্ন ও উদ্বিগ্ন থাকেন। এদের ক্ষুধা কমে যায়; হজমে সমস্যা দেখা দেয়। ফলে ওজন কমতে থাকে।

হরমোনজনিত রোগ

থাইরয়েড গ্রন্থির রোগ ‘হাইপারথাইরয়েডিজম’ হলে ওজন কমে একদম শুকিয়ে যায় মানুষ। এসব রোগীর খাবারে রুচি ভালো থাকে এবং তারা বেশি খাওয়া সত্ত্বেও ওজন কমতে থাকে। থাইরয়েড হরমোন বেশি থাকার কারণে রোগীর শরীরের বিপাক ক্রিয়ার হার বেড়ে যায়। খাদ্য বেশি বিপাক হয়ে অতিরিক্ত তাপ উৎপন্ন করে। ওজন কমার পাশাপাশি ক্ষুধা বেশি লাগা, গরম অনুভূত হওয়া, হৃৎস্পন্দন বেড়ে যাওয়ার মতো সমস্যা দেখা দেয় হাইপারথাইরয়েডিজমে।

ডায়াবেটিস

হঠাৎ করে ওজন কমে যাওয়ার অন্যতম কারণ হলো টাইপ-ওয়ান ডায়াবেটিস। শিশু, যুবক ও ৩০ বছরের কম বয়সী মানুষের এ ধরনের ডায়াবেটিস হয়ে থাকে। এ ডায়াবেটিসে ইনসুলিনের অভাবে শরীর শক্তি হিসেবে পর্যাপ্ত গ্লুকোজ নিতে পারে না। শরীর তখন শক্তির জন্য জমা থাকা চর্বি ও মাংশপেশি ভাঙতে থাকে। সে জন্য ওজন কমে যায়।

দীর্ঘস্থায়ী অসুখ

হজমে গোলমাল বা অন্ত্রের দীর্ঘস্থায়ী সমস্যার কারণে ওজন কমে যেতে পারে। দীর্ঘদিনের ডায়রিয়া বা আমাশয়, আইবিএস, সিলিয়াক ডিজিজ, অন্ত্রের প্রদাহ, যকৃতের রোগ, অগ্ন্যাশয়ের রোগ ওজন কমার কারণ। আমাদের দেশে যক্ষ্মা রোগের প্রকোপ অনেক বেশি। যক্ষ্মা ওজন কমার অন্যতম প্রধান কারণ। এ ছাড়াও কালাজ্বর, রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, এইডস, ফুসফুসের নানাবিধ সমস্যা, পারকিনসন্স ডিজিজেও ওজন কমে যায়।

ক্যানসার

যেকোনো ক্যানসারের প্রধানতম লক্ষণ হতে পারে হঠাৎ ওজন কমা। ফুসফুস, পাকস্থলি, অন্ন নালি, যকৃতের ক্যানসার, রক্তের ক্যানসারে দ্রুত ওজন কমে যেতে পারে। ক্যানসার কোষের সঙ্গে যুদ্ধ করার জন্য শরীর সাইটোকিন নামের এক ধরনের রাসায়নিক নিঃসরণ করে। এ কারণে খাদ্যে রুচি কমে যায়; মাংসপেশি ক্ষয় হয়। সর্বোপরি ওজন কমে যায় অনেক দ্রুত।

আরও পড়ুন:
কাপড় ধোয়ার নিয়মকানুন
পেশিতে টান লাগলে যা করবেন
সন্তানের সঙ্গে সম্পর্ক
রান্নাঘরের ছোটখাটো সমস্যার সমাধান দেখে নিন
বাসে যাতায়াতের টিপস

মন্তব্য

আরও পড়ুন

আরব আমিরাতে ‘মাটির টানে রঙের বৈশাখ’  

আরব আমিরাতে ‘মাটির টানে রঙের বৈশাখ’  

সফলভাবে সম্পন্ন হলো সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য মাত্রা অর্জনের সাথে সাথে প্রবাসীদের সমৃদ্ধি-প্রবৃদ্ধি, কনটেন্ট ক্রিয়েটরস, ব্যবসায়ী এবং মিডিয়া প্রফেশনালসদের এর সমন্বয়ে এক জমকালো আয়োজন। প্রথমবারের মতো সবচেয়ে বড় সোস্যাল কমিউনিটি প্ল্যাটফর্ম হিসাবে আত্মপ্রকাশ করা বাংলানেক্সট এর বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উপলক্ষে আয়োজনটি ছিল ‘মাটির টানে রঙের বৈশাখ’।

পহেলা বৈশাখ সন্ধ্যায় সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে ‘সেভেন সিস’ পাঁচ তারকা হোটেলে এক অনাড়ম্বর আয়োজনে প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আরাব খান, প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক মো. আলী আকবর আশা, প্রতিষ্ঠাতা কার্যনির্বাহী সদস্যগণ, আগত বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষজন ও গণমাধ্যম কর্মীদের উপস্থিতিতে ৫০০ ও বেশি প্রবাসী বাংলাদেশির অংশগ্রহণ করেন।

ইভেন্টে বৈশাখী খাবার, আন্তর্জাতিক বুফে, লোকনৃত্য ও সংগীত, সম্মাননা প্রদান, সরাসরি আলাপচারিতা, মিডিয়া সংযোগসহ সাংস্কৃতিক পরিবেশনায় ছিলো এক উৎসবমুখর পরিবেশে অনবদ্য পারফরম্যান্স এবং পরে উপস্থিত গণ্যমান্য সকলের সাথে আলাপ-আলোচনা করেন। কমিউনিটির পক্ষে প্রতিষ্ঠাতা সদস্যগণ ও গণ্যমান্য সকলের উপস্থিতিতে পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়। এই কমিটিতে সভাপতি আরব খান, সহ-সভাপতি শেখ রায়হান আব্দুল্লাহ, সহ-সভাপতি বাঁধন আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক মো. আলী একবার আশা, সহ- সাধারণ সম্পাদক মামুন ইসলাম, কোষাদক্ষ রাসেল রেজা, সাংগঠনিক সম্পাদক রাসেল আকন্দ, সি. সহ-সভাপতি ও প্রচার সম্পাদক মোহাম্মদ শরীফুজ্জামান, নারী বিষয়ক সম্পাদক ফারহানা আফরিন ঐশী, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক শুভ চৌধুরী, দপ্তর সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক খাইরুল ইসলাম শাওন।

মন্তব্য

যুক্তরাজ্যের জাদুঘরে মানুষের চামড়ায় বাঁধানো বইয়ের সন্ধান

যুক্তরাজ্যের জাদুঘরে মানুষের চামড়ায় বাঁধানো বইয়ের সন্ধান

যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে কুখ্যাত খুনিদের একজনের চামড়ায় বাঁধানো একটি বইয়ের সন্ধান মিলেছে একটি জাদুঘরের কার্যালয়ে। ১৮২৭ সালে ইংল্যান্ডে সাফোকের পোলস্টিডে রেড বার্ন গুদামঘরে প্রেমিকা মারিয়া মার্টেনকে খুন করার অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হন উইলিয়াম কর্ডার নামের এক ব্যক্তি। তার চামড়া দিয়েই বইটি বাঁধানো বলে ধারণা করা হচ্ছে।

সাফোকের ময়সেস হল মিউজিয়ামে এই বই একইরকম অন্য আরেকটি বইয়ের সঙ্গে প্রদর্শন করা হবে বলে জানিয়েছে বিবিসি।

হেরিটেজ কর্মকতা ড্যান ক্লার্ক বলেছেন, এই বইগুলোর খুবই গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক মূল্য আছে। তাছাড়া, মানুষের চামড়ায় বাঁধানো প্রথম বইটি জাদুঘরে প্রদর্শনের জন্য রেখে তিনি কোনো অভিযোগ পাননি বলে জানান।

‘হরিবল হিস্টোরিজ’ রচনা সমগ্রের লেখক টেরি ডেয়ারি অবশ্য এই প্রত্নবস্তুগুলো বীভৎস বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেন, এমন দুটো বই-ই তিনি পুড়িয়ে ফেলতে চান।

সাফোকের পোলস্টিডে ১৮২৭ সালের ওই খুনের ঘটনা জর্জিয়ান ব্রিটেনকে স্তম্ভিত করে দিয়েছিল। তখন থেকেই ঘটনাটি বহু সিনেমা, বই, নাটক এবং লোকগীতির বিষয়বস্তু হয়ে আছে।

সবচেয়ে বেশি চাউর হয়েছে কর্ডারের সঙ্গে মার্টেনের প্রেমকাহিনীর সংস্করণ। এই কাহিনীতে বলা আছে, কর্ডার রেড বার্ন -এ দেখা করার জন্য আসতে বলেছিলেন প্রেমিকা মার্টেনকে।

সেখান থেকে পালিয়ে একটি শহরে গিয়ে তারা বিয়ে করবেন বলেও জানিয়েছিলেন কর্ডার। কিন্তু সেই রেড বার্নেই মার্টনকে গুলি করে খুন করেন কর্ডার এবং খড়ের গাদায় পুঁতে দেন লাশ।

১৮২৮ সালের ১১ আগস্ট কর্ডার ধরা পড়েন এবং প্রকাশ্যেই তার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। তার মৃতদেহ ছিন্নবিচ্ছিন্ন করে ফেলা হয় এবং চামড়া দিয়ে বাঁধাই করা হয় বই। সেই বইয়ে লিপিবদ্ধ ছিল কর্ডারের বিচারের কাহিনি।

১৯৩৩ সালে বইটি জাদুঘরে প্রদর্শন করা হয়েছিল। তবে সম্প্রতি জাদুঘরের তত্ত্বাবধায়করা ক্যাটালগ দেখতে গিয়ে বুঝতে পারেন সেখানে আরেকটি বই রয়েছে যেটি এত দিন চোখে পড়েনি।

সেই বইটি জাদুঘরে দান করেছিল একটি পরিবার, যাদের সঙ্গে কর্ডারের দেহ কাটাছেঁড়া করার সার্জনের ঘনিষ্ঠ যোগ ছিল। বইটি জাদুঘরের গুদামে ছিল না, বরং ছিল কার্যালয়ের বইয়ের শেলফে অন্যান্য বইয়ের সঙ্গে।

কিন্তু বইটি বাঁধাই করা ছিল অনেক বেশি সনাতনী উপাদান দিয়ে। হেরিটেজ কর্মকর্তা ক্লার্ক বলেন, জাদুঘরে হারানো বই আমরা খুঁজে পেয়েছি। যেটি দশকের পর দশক ধরে দেখা হয়নি।

কর্ডারের চামড়ায় বাঁধানো প্রথম বইয়েরর সঙ্গে দ্বিতীয়টির কিছুটা পার্থক্য আছে। প্রথম বইয়ের চামড়ার মলাট অনেকটাই পূর্ণাঙ্গ। আর দ্বিতীয় বইয়ের কেবল বাঁধাইয়ের জায়গা এবং কোনাগুলোতে চামড়া লাগানো আছে।

মানুষের চামড়া দিয়ে বই বাঁধাই করা ‘এনথ্রোপোডার্মিক বিবলিওপেজি’ নামে পরিচিত। ‘হরিবল হিস্টোরিজ’-এর লেখক টেরি ডেয়ারির মতে, একজন মানুষকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মারার চেয়েও জঘন্য কাজ হচ্ছে মৃত্যুর পর তার দেহ ছিন্নভিন্ন করা। চামড়া দিয়ে বই বাধাঁনো আরও বাড়াবাড়ি।

তবে হেরিটেজ কর্মকর্তা ক্লার্ক বলছেন, ‘দেশজুড়ে প্রতিটি জাদুঘরেই আমরা মানুষের দেহাবশেষ দেখতে পাই।’

সূত্র: বিডিনিউজ

মন্তব্য

জীবনযাপন
Oxford Fluency Essentials of Shahriar Eamon with daily used words

দৈনন্দিন ব্যবহৃত শব্দ নিয়ে শাহরিয়ার ইমনের বই ‘অক্সফোর্ড ফ্লুয়েন্সি এসেনশিয়ালস ৩০০০’

দৈনন্দিন ব্যবহৃত শব্দ নিয়ে শাহরিয়ার ইমনের বই ‘অক্সফোর্ড ফ্লুয়েন্সি এসেনশিয়ালস ৩০০০’ ‘অক্সফোর্ড ফ্লুয়েন্সি এসেনশিয়ালস ৩০০০’ (Oxford Fluency Essentials 3000) বইয়ের পোস্টার ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে লেখক শাহরিয়ার ইমন। কোলাজ: নিউজবাংলা
শাহরিয়ার ইমন মনে করেন, বইটি শিক্ষার্থীদের ইংরেজি ভাষায় আরও আত্মবিশ্বাসী হতে সাহায্য করবে এবং তাদের ভাষার দক্ষতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

দৈনন্দিন ব্যবহৃত অত্যাবশ্যকীয় তিন হাজার ইংরেজি শব্দ ও উচ্চারণ নিয়ে ‘অক্সফোর্ড ফ্লুয়েন্সি এসেনশিয়ালস ৩০০০’ (Oxford Fluency Essentials 3000) শিরোনামে বই প্রকাশ করেছেন ফ্লুয়েন্ট স্পিকিং শেখানোর প্রতিষ্ঠান এলটিডেজের প্রতিষ্ঠাতা শাহরিয়ার ইমন।

সম্প্রতি প্রকাশিত বইটি নিয়ে লেখক জানান, এতে শব্দগুলো এমনভাবে বাছাই করা হয়েছে, যা মূলত ইংরেজি ভাষা ব্যবহারকারী ও শিক্ষার্থীদের জন্য প্রয়োজনীয়।

তার ভাষ্য, বইটির মূল উদ্দেশ্য ইংরেজি ভাষা ব্যবহারে শিক্ষার্থীদের সাবলীলতা বাড়ানো। এখানে প্রতিটি শব্দ সংক্ষেপে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে, যা শিক্ষার্থীদের দ্রুত বুঝতে সাহায্য করে। একই সঙ্গে প্রতিটি শব্দের ব্যবহার উদাহরণসহ উপস্থাপন করা হয়েছে, যাতে শিক্ষার্থীরা বাস্তব পরিস্থিতিতে শব্দগুলোর প্রয়োগ করতে পারে।

লেখকের মতে, ‘অক্সফোর্ড ফ্লুয়েন্সি এসেনশিয়ালস ৩০০০’ বইটি শুধু শিক্ষার্থীদের জন্যই নয়, বরং যারা তাদের ইংরেজি শব্দভান্ডারকে সমৃদ্ধ করতে চান, তাদের জন্যও এটি মূল্যবান সম্পদ। বইটির সহজ ভাষা ও স্পষ্ট উপস্থাপনা এটিকে সব শ্রেণির পাঠকের জন্য উপযোগী করে তুলেছে।

শাহরিয়ার ইমন মনে করেন, বইটি শিক্ষার্থীদের ইংরেজি ভাষায় আরও আত্মবিশ্বাসী হতে সাহায্য করবে এবং তাদের ভাষার দক্ষতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

লেখক জানান, বেইসিক ও ইন্টারমিডিয়েট শব্দ সংবলিত বইতে প্রতিটি শব্দের আইপিএ ‍উচ্চারণ রয়েছে। এতে ৯ হাজার বাক্যের উদাহরণ দেওয়া হয়েছে, যা ইংরেজি ব্যাকরণ বুঝতেও সহায়ক হবে। এ ছাড়া ৫০টি করে শব্দ নিয়ে মোট ৬০ লেসনে ভাগ করা হয়েছে বইটি, যাতে এটি পড়তে গেলে একঘেয়েমি না আসে।

বর্তমানে বইটির পিডিএফ পাওয়া যাচ্ছে ২৯৯ টাকায়। হার্ডকপি পাওয়া যাবে ৭৯৯ টাকায়।

আরও পড়ুন:
দুই যুগ পূর্তিতে ১০ দিনব্যাপী ‘ঐতিহ্য বই উৎসব’ উদ্বোধন
টোকিও বৈশাখী মেলায় সাড়া ফেলেছে বঙ্গবন্ধুর ওপর লেখা মাঙ্গা বই
৬০ লাখ দর্শনার্থীর মেলায় ৬০ কোটি টাকার বই বিক্রি
একুশে বইমেলা শেষ হচ্ছে আজ
একুশে বইমেলা শেষ হচ্ছে শনিবার

মন্তব্য

জীবনযাপন
Dhakas air quality is very unhealthy on Sunday

রোববার ঢাকার বাতাসের মান ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’

রোববার ঢাকার বাতাসের মান ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ ফাইল ছবি।
ঢাকা রোববার সকাল ৯টার দিকে একিউআই স্কোর ২৭৫ নিয়ে বিশ্বব্যাপী দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। এছাড়া মঙ্গোলিয়ার উলানবাটোর, মিসরের কায়রো ও ভারতের কলকাতা যথাক্রমে ২৮৬, ২৫৬ ও ২০০ একিউআই স্কোর নিয়ে প্রথম, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থান দখল করেছে।

বাংলাদেশের জনবহুল রাজধানী ঢাকা রোববার সকাল ৯টার দিকে একিউআই স্কোর ২৭৫ নিয়ে বিশ্বব্যাপী দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে।

একিউআই সূচক অনুযায়ী, আজ রোববারের বাতাসকে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।

মঙ্গোলিয়ার উলানবাটোর, মিসরের কায়রো ও ভারতের কলকাতা যথাক্রমে ২৮৬, ২৫৬ ও ২০০ একিউআই স্কোর নিয়ে প্রথম, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থান দখল করেছে।

যখন কণা দূষণের একিউআই মান ৫০ থেকে ১০০-এর মধ্যে থাকে তখন বায়ুর গুণমানকে ‘মাঝারি’ বলে বিবেচনা করা হয়। একিউআই সূচক ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

এ সময় সাধারণত সংবেদনশীল ব্যক্তিদের দীর্ঘ সময় ধরে বাইরে পরিশ্রম না করার পরামর্শ দেয়া হয়। ১৫১ থেকে ২০০-এর মধ্যে হলে ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হয়, ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে হলে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়।

এছাড়া ৩০১-এর বেশি হলে ‘বিপজ্জনক’ হিসেবে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।

বাংলাদেশে একিউআই সূচক পাঁচটি দূষণের ওপর নির্ভরশীল। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন।

ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণজনিত সমস্যায় জর্জরিত। এর বায়ুর গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে ওঠে এবং বর্ষাকালে উন্নত হয়।

ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউএইচও) মতে, বায়ু দূষণের কারণে প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়। বায়ুদূষণের কারণে প্রধানত স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ থেকে মৃত্যুর হার বাড়ে।

আরও পড়ুন:
ঢাকা বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দূষিত শহর
ঢাকার বায়ুমান ঝুঁকিপূর্ণ, মাস্ক পরার পরামর্শ

মন্তব্য

জীবনযাপন
Dhaka is the second most polluted city in the world

ঢাকা বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দূষিত শহর

ঢাকা বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দূষিত শহর
একিউআই সূচক অনুযায়ী, এদিনের বাতাসকে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। আফগানিস্তানের কাবুল, বসনিয়া-হার্জেগোভিনার সারায়েভো ও মিসরের কায়রো যথাক্রমে ২২৮, ২১৫ ও ২১৪ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থান দখল করেছে।

জনবহুল রাজধানী ঢাকা শনিবার সকাল ৮টা ৫০ মিনিটে একিউআই স্কোর ২২২ নিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে।

একিউআই সূচক অনুযায়ী, এদিনের বাতাসকে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।

আফগানিস্তানের কাবুল, বসনিয়া-হার্জেগোভিনার সারায়েভো ও মিসরের কায়রো যথাক্রমে ২২৮, ২১৫ ও ২১৪ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থান দখল করেছে।

যখন কণা দূষণের একিউআই মান ৫০ থেকে ১০০-এর মধ্যে থাকে তখন বায়ুর গুণমানকে ‘মাঝারি’ বলে বিবেচনা করা হয়।

একিউআই সূচক ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ সময় সাধারণত সংবেদনশীল ব্যক্তিদের দীর্ঘ সময় ধরে বাইরে পরিশ্রম না করার পরামর্শ দেয়া হয়।

১৫১ থেকে ২০০-এর মধ্যে হলে ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হয়, ২০১ থেকে ৩০০-এর মধ্যে হলে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়।

এছাড়া ৩০১-এর বেশি হলে ‘বিপজ্জনক’ হিসেবে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।

বাংলাদেশে একিউআই সূচক পাঁচটি দূষণের ওপর নির্ভরশীল। সেগুলো হলো-বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন।

ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণজনিত সমস্যায় জর্জরিত। এর বায়ুর গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে ওঠে এবং বর্ষাকালে উন্নত হয়।

ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউএইচও) মতে, বায়ু দূষণের কারণে প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়। বায়ুদূষণে প্রধানত স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ থেকে মৃত্যুর হার বাড়ে।

আরও পড়ুন:
ঢাকার বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’

মন্তব্য

জীবনযাপন
Panchagarh under the influence of cold current

শৈত্যপ্রবাহের কবলে পঞ্চগড়

শৈত্যপ্রবাহের কবলে পঞ্চগড়
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় জানান, জেলায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বিরাজ করছে। রোববার সকাল ৬টায় এখানে ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। আর সকাল ৯টায় তাপমাত্রা আরও কমে ৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমে আসে। বাতাসের গতিবেগ ৬ থেকে ৮ কিলোমিটার।

দেশের সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে আবারও শুরু হয়েছে শৈত্যপ্রবাহ। গত দুদিন ধরে এখানে তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির উপরে থাকলেও আজ রোববার আবারও তাপমাত্রা নিচে নেমে এসেছে।

রোববার সকালে সূর্যের দেখা মিললেও মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে চলায় শীতের দাপটে জনজীবনে স্থবিরতা নেমে এসেছে। সূর্য পশ্চিম দিকে গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে শীতের প্রকোপ বাড়তে থাকে। রাতে কুয়াশা পড়ছে। একইসঙ্গে বয়ে চলেছে হিমেল বাতাস।

পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় জানান, জেলায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বিরাজ করছে। রোববার সকাল ৬টায় এখানে ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। আর সকাল ৯টায় তাপমাত্রা আরও কমে ৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমে আসে।

এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৪ শতাংশ। আর বাতাসের গতিবেগ ছিল ৬ থেকে ৮ কিলোমিটার।

আরও পড়ুন:
শনিবার থেকে শৈত্যপ্রবাহের শঙ্কা
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা নেমেছে ১০.৪ ডিগ্রিতে, আসছে শৈত্যপ্রবাহ

মন্তব্য

জীবনযাপন
The public life of Jabutbu Meherpur in bone shaking winter and fog

হাড় কাঁপানো শীত আর কুয়াশায় জবুথবু মেহেরপুরের জনজীবন

হাড় কাঁপানো শীত আর কুয়াশায় জবুথবু মেহেরপুরের জনজীবন ঘন কুয়াশার কারণে মেহেরপুরে দিনের বেলায়ও হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করছে যানবাহন। ছবি: নিউজবাংলা
মেহেরপুর জেলা জুড়ে ঘন কুয়াশার ফলে অসুবিধায় পড়েছেন দিনমজুর, যানবাহন চালক ও পথচারীরা। সড়কে বাড়ছে দুর্ঘটনার ঝুঁকি। সড়কে চলাচল করা যানবাহন দুর্ঘটনা এড়াতে জ্বালিয়ে রাখছেন হেডলাইট। শীতবস্ত্রের অভাবে কাবু হয়ে পড়ছেন অসহায় ও দরিদ্র পরিবারের শিশু-বৃদ্ধরা।

দেশের উত্ত-পশ্চিমাঞ্চলের কৃষিনির্ভর জেলা মেহেরপুরে জেঁকে বসেছে শীত। সঙ্গে রয়েছে ঘন কুয়াশার দাপট। এতে বিপাকে পড়েছেন জেলার খেটে খাওয়া মানুষ। স্থানীয় জনজীবনে নেমে এসেছে স্থবিরতা।

মেহেরপুর জেলা জুড়ে ঘন কুয়াশার ফলে অসুবিধায় পড়েছেন দিনমজুর, যানবাহন চালক ও পথচারীরা। সড়কে বাড়ছে দুর্ঘটনার ঝুঁকি। সড়কে চলাচল করা যানবাহন দুর্ঘটনা এড়াতে জ্বালিয়ে রাখছেন হেডলাইট।

শীতবস্ত্রের অভাবে কাবু হয়ে পড়ছেন অসহায় ও দরিদ্র পরিবারের শিশু-বৃদ্ধরা। খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছেন তারা। শীতে গবাদিপশু নিয়ে বিপাকে পড়তে হচ্ছে খামারিসহ সৌখিন চাষীদের। এ ধরনের শীত আরও কয়েকদিন থাকবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

রোববার সকাল থেকে জেলায় সূর্যের দেখা মেলেনি। প্রচণ্ড শীত ও কুয়াশার কারণে খেটে খাওয়া মানুষের কষ্টের শেষ নেই। কনকনে শীতের কারণে কাজে যেতে পারছেন না অনেকেই। তবুও পেটের তাগিদে কাউকে ভ্যান বা ক্ষেত খামারে দিনমজুরের কাজ করতে যেতে দেখা গেছে। শারীরিক প্রতিবন্ধী ভিক্ষুকদের জবুথবু অবস্থায় দেখা মিলছে সড়কের পাশে। অনেকই শীত নিবারনের জন্য খড়কুটো জ্বালিয়ে আগুন পোহাচ্ছেন।

সিএনজিচালিত অটোরিকশার চালক শফি বলেন, ‘আমাদের এখন সড়কে ঝুঁকি নিয়ে চলতে হচ্ছে। যেখানে যাত্রী নিয়ে আমাদের যেতে এক ঘণ্টা সময় লাগতো, সেখানে সময় লাগছে দেড় থেকে দুই ঘণ্টা। যাত্রীদের যেমন ভোগান্তি বাড়ছে, আমাদের বেড়ে যাচ্ছে গ‍্যাস খরচ।

ভিক্ষুক জরিনা খাতুন বলেন, ‘এই আবহওয়াতে বাড়ি থেকে বের হওয়াই কঠিন। তবে বাড়িতে বসে থাকলে খাবো ঈ? তাই বাধ‍্য হয়ে বাজারে এসেছি।’

জেলার কামারখালি গ্রামের দিনমজুর মহিবুল ইসলাম জানান, প্রতিদিন সকালে ইটভাটায় কাজে যেতে হয়- যতই কুয়াশা বা শীত পড়ুক না কেন। কারণ কাজ করলে মুখে ভাত উঠবে। ছেলে-মেয়ে লেখাপড়া করে, তাদের খরচ জোগাতে হয়।

উপজেলার বাওট গ্রামের নাহারুল ইসলাম জানান, আজ দুদিন হতে চলছে সকাল বেলা শীতের পোশাক খুলতে দুপুর ১২টা বেজে যাচ্ছে। মাঠের কাজ করব কখন। আর ফসলের মাঠে কুয়াশায় ভিজে থাকছে। ফসলের মাঠে নামলে শরীর ভিজে যাচ্ছে।

উপজেলা কৃষি অফিসের বামন্দী ব্লক সুপার জাফর কুদ্দুস জানান, ঘন কুয়াশা আর প্রচণ্ড শীতে জবুথবু হয়ে পড়ছে খেটে খাওয়া মানুষগুলো। অথচ এই ঘন কুয়াশায় বোরো ধানের বীজতলার যত্ন নিতে হবে। আর ধানের চারার যাতে ক্ষতি না হয় সে জন্য চারার মাথায় জমা হওয়া শিশির ফেলে দিতে হবে।

এ অঞ্চলের আবহওয়া নির্ণয়কারী চুয়াডাঙ্গা আঞ্চলিক আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রকিবুল হাসান জানান, আজ রোববার সকাল ৯টায় এ অঞ্চলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর বাতাসের আর্দ্রতা ছিলো ৯৮ শতাংশ। আগামী কয়েকদিন জেলায় এমন আবহওয়া অব্যাহত থাকবে।

আরও পড়ুন:
শনিবার থেকে শৈত্যপ্রবাহের শঙ্কা
পাঁচ দিনে তাপমাত্রা আরও কমবে
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা নেমেছে ১০.৪ ডিগ্রিতে, আসছে শৈত্যপ্রবাহ
দুদিন থেকে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা শ্রীমঙ্গলে

মন্তব্য

p
উপরে