× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

জীবনযাপন
Benefits of coconut water
google_news print-icon

ডাবের পানির উপকারিতা

ডাবের-পানির-উপকারিতা
ডায়াবেটিসে আক্রান্তদের জন্য ডাবের পানি কার্যকর। কেননা এটি ব্লাড সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।

ডাবের পানি অত্যন্ত সুস্বাদু। ছোট-বড় প্রায় সবাই এটি পছন্দ করে। প্রাকৃতিকভাবে উৎপন্ন এই পানীয়টির রয়েছে নানা উপকারিতা।

ডাবের পানির উপকারিতা

বিভিন্ন খনিজ পদার্থে পূর্ণ ডাবের পানি ক্লান্ত শরীরের পানিশূন্যতা দূর করে এবং সতেজ রাখে। এক কাপ (২৪০ মিলি) ডাবের পানিতে আছে ৬০ ক্যালরি, ১৫ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ৮ গ্রাম চিনি।

এ ছাড়া দৈনিক চাহিদার ৪% ক্যালসিয়াম, ৪% ম্যাগনেসিয়াম, ২% ফসফরাস এবং ১৫% পটাশিয়ামও পাওয়া যায়।

ডাবের পানিতে থাকা অ্যান্টি অক্সিডেন্ট দেহকোষ ধ্বংসকারী ফ্রি-র‍্যাডিকাল থেকেও শরীরকে রক্ষা করে।

ডায়াবেটিসে আক্রান্তদের জন্য ডাবের পানি কার্যকর। কেননা এটি ব্লাড সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।

কিডনিতে পাথর হওয়া রোধেও ডাবের পানি উপকারী। এতে থাকা ম্যাগনেসিয়াম ইনসুলিনের কার্যকারিতা বাড়ায়। তাছাড়া কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানো, রক্তচাপের মাত্রা কমানো এবং স্বাভাবিক রাখাতেও এই পানীয়র জুড়ি নেই।

রক্ত জমাট বাঁধা প্রতিরোধে এর অ্যান্টি- থ্রমবোটিকের ভূমিকা রয়েছে। ডাবের পানির পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম হৃদপিণ্ড সচল রাখে এবং ওজন কমাতেও সহায়তা করে। এটি অ্যান্টিভাইরাল রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়।

গবেষণা বলে, ব্যায়ামের পর অন্যান্য পানীয়র চাইতে ডাবের পানি অধিক কার্যকর। কেননা এতে প্রচুর পরিমাণ ইলেক্ট্রোলাইটস থাকে। আর এতে থাকা অ্যান্টি-এজিং প্রপার্টি ত্বকের দাগ ও বলিরেখা দূর করে উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে তোলে।

সূত্র: হেলথলাইন

আরও পড়ুন:
স্মৃতিশক্তি বাড়াতে যে খাবারগুলো খাবেন
আট ঘণ্টা ঘুমানোর উপকারিতা
পিঁপড়ার উপদ্রব থেকে মুক্তি পেতে চাইলে
নতুন জুতা থেকে ফোসকা পড়লে যা করবেন
ভিটামিন ডি পাবেন যেভাবে

মন্তব্য

আরও পড়ুন

জীবনযাপন
Oxford Fluency Essentials of Shahriar Eamon with daily used words

দৈনন্দিন ব্যবহৃত শব্দ নিয়ে শাহরিয়ার ইমনের বই ‘অক্সফোর্ড ফ্লুয়েন্সি এসেনশিয়ালস ৩০০০’

দৈনন্দিন ব্যবহৃত শব্দ নিয়ে শাহরিয়ার ইমনের বই ‘অক্সফোর্ড ফ্লুয়েন্সি এসেনশিয়ালস ৩০০০’ ‘অক্সফোর্ড ফ্লুয়েন্সি এসেনশিয়ালস ৩০০০’ (Oxford Fluency Essentials 3000) বইয়ের পোস্টার ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে লেখক শাহরিয়ার ইমন। কোলাজ: নিউজবাংলা
শাহরিয়ার ইমন মনে করেন, বইটি শিক্ষার্থীদের ইংরেজি ভাষায় আরও আত্মবিশ্বাসী হতে সাহায্য করবে এবং তাদের ভাষার দক্ষতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

দৈনন্দিন ব্যবহৃত অত্যাবশ্যকীয় তিন হাজার ইংরেজি শব্দ ও উচ্চারণ নিয়ে ‘অক্সফোর্ড ফ্লুয়েন্সি এসেনশিয়ালস ৩০০০’ (Oxford Fluency Essentials 3000) শিরোনামে বই প্রকাশ করেছেন ফ্লুয়েন্ট স্পিকিং শেখানোর প্রতিষ্ঠান এলটিডেজের প্রতিষ্ঠাতা শাহরিয়ার ইমন।

সম্প্রতি প্রকাশিত বইটি নিয়ে লেখক জানান, এতে শব্দগুলো এমনভাবে বাছাই করা হয়েছে, যা মূলত ইংরেজি ভাষা ব্যবহারকারী ও শিক্ষার্থীদের জন্য প্রয়োজনীয়।

তার ভাষ্য, বইটির মূল উদ্দেশ্য ইংরেজি ভাষা ব্যবহারে শিক্ষার্থীদের সাবলীলতা বাড়ানো। এখানে প্রতিটি শব্দ সংক্ষেপে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে, যা শিক্ষার্থীদের দ্রুত বুঝতে সাহায্য করে। একই সঙ্গে প্রতিটি শব্দের ব্যবহার উদাহরণসহ উপস্থাপন করা হয়েছে, যাতে শিক্ষার্থীরা বাস্তব পরিস্থিতিতে শব্দগুলোর প্রয়োগ করতে পারে।

লেখকের মতে, ‘অক্সফোর্ড ফ্লুয়েন্সি এসেনশিয়ালস ৩০০০’ বইটি শুধু শিক্ষার্থীদের জন্যই নয়, বরং যারা তাদের ইংরেজি শব্দভান্ডারকে সমৃদ্ধ করতে চান, তাদের জন্যও এটি মূল্যবান সম্পদ। বইটির সহজ ভাষা ও স্পষ্ট উপস্থাপনা এটিকে সব শ্রেণির পাঠকের জন্য উপযোগী করে তুলেছে।

শাহরিয়ার ইমন মনে করেন, বইটি শিক্ষার্থীদের ইংরেজি ভাষায় আরও আত্মবিশ্বাসী হতে সাহায্য করবে এবং তাদের ভাষার দক্ষতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

লেখক জানান, বেইসিক ও ইন্টারমিডিয়েট শব্দ সংবলিত বইতে প্রতিটি শব্দের আইপিএ ‍উচ্চারণ রয়েছে। এতে ৯ হাজার বাক্যের উদাহরণ দেওয়া হয়েছে, যা ইংরেজি ব্যাকরণ বুঝতেও সহায়ক হবে। এ ছাড়া ৫০টি করে শব্দ নিয়ে মোট ৬০ লেসনে ভাগ করা হয়েছে বইটি, যাতে এটি পড়তে গেলে একঘেয়েমি না আসে।

বর্তমানে বইটির পিডিএফ পাওয়া যাচ্ছে ২৯৯ টাকায়। হার্ডকপি পাওয়া যাবে ৭৯৯ টাকায়।

আরও পড়ুন:
দুই যুগ পূর্তিতে ১০ দিনব্যাপী ‘ঐতিহ্য বই উৎসব’ উদ্বোধন
টোকিও বৈশাখী মেলায় সাড়া ফেলেছে বঙ্গবন্ধুর ওপর লেখা মাঙ্গা বই
৬০ লাখ দর্শনার্থীর মেলায় ৬০ কোটি টাকার বই বিক্রি
একুশে বইমেলা শেষ হচ্ছে আজ
একুশে বইমেলা শেষ হচ্ছে শনিবার

মন্তব্য

জীবনযাপন
Dhakas air quality is very unhealthy on Sunday

রোববার ঢাকার বাতাসের মান ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’

রোববার ঢাকার বাতাসের মান ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ ফাইল ছবি।
ঢাকা রোববার সকাল ৯টার দিকে একিউআই স্কোর ২৭৫ নিয়ে বিশ্বব্যাপী দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। এছাড়া মঙ্গোলিয়ার উলানবাটোর, মিসরের কায়রো ও ভারতের কলকাতা যথাক্রমে ২৮৬, ২৫৬ ও ২০০ একিউআই স্কোর নিয়ে প্রথম, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থান দখল করেছে।

বাংলাদেশের জনবহুল রাজধানী ঢাকা রোববার সকাল ৯টার দিকে একিউআই স্কোর ২৭৫ নিয়ে বিশ্বব্যাপী দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে।

একিউআই সূচক অনুযায়ী, আজ রোববারের বাতাসকে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।

মঙ্গোলিয়ার উলানবাটোর, মিসরের কায়রো ও ভারতের কলকাতা যথাক্রমে ২৮৬, ২৫৬ ও ২০০ একিউআই স্কোর নিয়ে প্রথম, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থান দখল করেছে।

যখন কণা দূষণের একিউআই মান ৫০ থেকে ১০০-এর মধ্যে থাকে তখন বায়ুর গুণমানকে ‘মাঝারি’ বলে বিবেচনা করা হয়। একিউআই সূচক ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

এ সময় সাধারণত সংবেদনশীল ব্যক্তিদের দীর্ঘ সময় ধরে বাইরে পরিশ্রম না করার পরামর্শ দেয়া হয়। ১৫১ থেকে ২০০-এর মধ্যে হলে ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হয়, ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে হলে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়।

এছাড়া ৩০১-এর বেশি হলে ‘বিপজ্জনক’ হিসেবে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।

বাংলাদেশে একিউআই সূচক পাঁচটি দূষণের ওপর নির্ভরশীল। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন।

ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণজনিত সমস্যায় জর্জরিত। এর বায়ুর গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে ওঠে এবং বর্ষাকালে উন্নত হয়।

ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউএইচও) মতে, বায়ু দূষণের কারণে প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়। বায়ুদূষণের কারণে প্রধানত স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ থেকে মৃত্যুর হার বাড়ে।

আরও পড়ুন:
ঢাকা বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দূষিত শহর
ঢাকার বায়ুমান ঝুঁকিপূর্ণ, মাস্ক পরার পরামর্শ

মন্তব্য

জীবনযাপন
Dhaka is the second most polluted city in the world

ঢাকা বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দূষিত শহর

ঢাকা বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দূষিত শহর
একিউআই সূচক অনুযায়ী, এদিনের বাতাসকে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। আফগানিস্তানের কাবুল, বসনিয়া-হার্জেগোভিনার সারায়েভো ও মিসরের কায়রো যথাক্রমে ২২৮, ২১৫ ও ২১৪ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থান দখল করেছে।

জনবহুল রাজধানী ঢাকা শনিবার সকাল ৮টা ৫০ মিনিটে একিউআই স্কোর ২২২ নিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে।

একিউআই সূচক অনুযায়ী, এদিনের বাতাসকে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।

আফগানিস্তানের কাবুল, বসনিয়া-হার্জেগোভিনার সারায়েভো ও মিসরের কায়রো যথাক্রমে ২২৮, ২১৫ ও ২১৪ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থান দখল করেছে।

যখন কণা দূষণের একিউআই মান ৫০ থেকে ১০০-এর মধ্যে থাকে তখন বায়ুর গুণমানকে ‘মাঝারি’ বলে বিবেচনা করা হয়।

একিউআই সূচক ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ সময় সাধারণত সংবেদনশীল ব্যক্তিদের দীর্ঘ সময় ধরে বাইরে পরিশ্রম না করার পরামর্শ দেয়া হয়।

১৫১ থেকে ২০০-এর মধ্যে হলে ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হয়, ২০১ থেকে ৩০০-এর মধ্যে হলে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়।

এছাড়া ৩০১-এর বেশি হলে ‘বিপজ্জনক’ হিসেবে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।

বাংলাদেশে একিউআই সূচক পাঁচটি দূষণের ওপর নির্ভরশীল। সেগুলো হলো-বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন।

ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণজনিত সমস্যায় জর্জরিত। এর বায়ুর গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে ওঠে এবং বর্ষাকালে উন্নত হয়।

ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউএইচও) মতে, বায়ু দূষণের কারণে প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়। বায়ুদূষণে প্রধানত স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ থেকে মৃত্যুর হার বাড়ে।

আরও পড়ুন:
ঢাকার বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’

মন্তব্য

জীবনযাপন
Panchagarh under the influence of cold current

শৈত্যপ্রবাহের কবলে পঞ্চগড়

শৈত্যপ্রবাহের কবলে পঞ্চগড়
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় জানান, জেলায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বিরাজ করছে। রোববার সকাল ৬টায় এখানে ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। আর সকাল ৯টায় তাপমাত্রা আরও কমে ৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমে আসে। বাতাসের গতিবেগ ৬ থেকে ৮ কিলোমিটার।

দেশের সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে আবারও শুরু হয়েছে শৈত্যপ্রবাহ। গত দুদিন ধরে এখানে তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির উপরে থাকলেও আজ রোববার আবারও তাপমাত্রা নিচে নেমে এসেছে।

রোববার সকালে সূর্যের দেখা মিললেও মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে চলায় শীতের দাপটে জনজীবনে স্থবিরতা নেমে এসেছে। সূর্য পশ্চিম দিকে গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে শীতের প্রকোপ বাড়তে থাকে। রাতে কুয়াশা পড়ছে। একইসঙ্গে বয়ে চলেছে হিমেল বাতাস।

পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় জানান, জেলায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বিরাজ করছে। রোববার সকাল ৬টায় এখানে ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। আর সকাল ৯টায় তাপমাত্রা আরও কমে ৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমে আসে।

এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৪ শতাংশ। আর বাতাসের গতিবেগ ছিল ৬ থেকে ৮ কিলোমিটার।

আরও পড়ুন:
শনিবার থেকে শৈত্যপ্রবাহের শঙ্কা
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা নেমেছে ১০.৪ ডিগ্রিতে, আসছে শৈত্যপ্রবাহ

মন্তব্য

জীবনযাপন
The public life of Jabutbu Meherpur in bone shaking winter and fog

হাড় কাঁপানো শীত আর কুয়াশায় জবুথবু মেহেরপুরের জনজীবন

হাড় কাঁপানো শীত আর কুয়াশায় জবুথবু মেহেরপুরের জনজীবন ঘন কুয়াশার কারণে মেহেরপুরে দিনের বেলায়ও হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করছে যানবাহন। ছবি: নিউজবাংলা
মেহেরপুর জেলা জুড়ে ঘন কুয়াশার ফলে অসুবিধায় পড়েছেন দিনমজুর, যানবাহন চালক ও পথচারীরা। সড়কে বাড়ছে দুর্ঘটনার ঝুঁকি। সড়কে চলাচল করা যানবাহন দুর্ঘটনা এড়াতে জ্বালিয়ে রাখছেন হেডলাইট। শীতবস্ত্রের অভাবে কাবু হয়ে পড়ছেন অসহায় ও দরিদ্র পরিবারের শিশু-বৃদ্ধরা।

দেশের উত্ত-পশ্চিমাঞ্চলের কৃষিনির্ভর জেলা মেহেরপুরে জেঁকে বসেছে শীত। সঙ্গে রয়েছে ঘন কুয়াশার দাপট। এতে বিপাকে পড়েছেন জেলার খেটে খাওয়া মানুষ। স্থানীয় জনজীবনে নেমে এসেছে স্থবিরতা।

মেহেরপুর জেলা জুড়ে ঘন কুয়াশার ফলে অসুবিধায় পড়েছেন দিনমজুর, যানবাহন চালক ও পথচারীরা। সড়কে বাড়ছে দুর্ঘটনার ঝুঁকি। সড়কে চলাচল করা যানবাহন দুর্ঘটনা এড়াতে জ্বালিয়ে রাখছেন হেডলাইট।

শীতবস্ত্রের অভাবে কাবু হয়ে পড়ছেন অসহায় ও দরিদ্র পরিবারের শিশু-বৃদ্ধরা। খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছেন তারা। শীতে গবাদিপশু নিয়ে বিপাকে পড়তে হচ্ছে খামারিসহ সৌখিন চাষীদের। এ ধরনের শীত আরও কয়েকদিন থাকবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

রোববার সকাল থেকে জেলায় সূর্যের দেখা মেলেনি। প্রচণ্ড শীত ও কুয়াশার কারণে খেটে খাওয়া মানুষের কষ্টের শেষ নেই। কনকনে শীতের কারণে কাজে যেতে পারছেন না অনেকেই। তবুও পেটের তাগিদে কাউকে ভ্যান বা ক্ষেত খামারে দিনমজুরের কাজ করতে যেতে দেখা গেছে। শারীরিক প্রতিবন্ধী ভিক্ষুকদের জবুথবু অবস্থায় দেখা মিলছে সড়কের পাশে। অনেকই শীত নিবারনের জন্য খড়কুটো জ্বালিয়ে আগুন পোহাচ্ছেন।

সিএনজিচালিত অটোরিকশার চালক শফি বলেন, ‘আমাদের এখন সড়কে ঝুঁকি নিয়ে চলতে হচ্ছে। যেখানে যাত্রী নিয়ে আমাদের যেতে এক ঘণ্টা সময় লাগতো, সেখানে সময় লাগছে দেড় থেকে দুই ঘণ্টা। যাত্রীদের যেমন ভোগান্তি বাড়ছে, আমাদের বেড়ে যাচ্ছে গ‍্যাস খরচ।

ভিক্ষুক জরিনা খাতুন বলেন, ‘এই আবহওয়াতে বাড়ি থেকে বের হওয়াই কঠিন। তবে বাড়িতে বসে থাকলে খাবো ঈ? তাই বাধ‍্য হয়ে বাজারে এসেছি।’

জেলার কামারখালি গ্রামের দিনমজুর মহিবুল ইসলাম জানান, প্রতিদিন সকালে ইটভাটায় কাজে যেতে হয়- যতই কুয়াশা বা শীত পড়ুক না কেন। কারণ কাজ করলে মুখে ভাত উঠবে। ছেলে-মেয়ে লেখাপড়া করে, তাদের খরচ জোগাতে হয়।

উপজেলার বাওট গ্রামের নাহারুল ইসলাম জানান, আজ দুদিন হতে চলছে সকাল বেলা শীতের পোশাক খুলতে দুপুর ১২টা বেজে যাচ্ছে। মাঠের কাজ করব কখন। আর ফসলের মাঠে কুয়াশায় ভিজে থাকছে। ফসলের মাঠে নামলে শরীর ভিজে যাচ্ছে।

উপজেলা কৃষি অফিসের বামন্দী ব্লক সুপার জাফর কুদ্দুস জানান, ঘন কুয়াশা আর প্রচণ্ড শীতে জবুথবু হয়ে পড়ছে খেটে খাওয়া মানুষগুলো। অথচ এই ঘন কুয়াশায় বোরো ধানের বীজতলার যত্ন নিতে হবে। আর ধানের চারার যাতে ক্ষতি না হয় সে জন্য চারার মাথায় জমা হওয়া শিশির ফেলে দিতে হবে।

এ অঞ্চলের আবহওয়া নির্ণয়কারী চুয়াডাঙ্গা আঞ্চলিক আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রকিবুল হাসান জানান, আজ রোববার সকাল ৯টায় এ অঞ্চলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর বাতাসের আর্দ্রতা ছিলো ৯৮ শতাংশ। আগামী কয়েকদিন জেলায় এমন আবহওয়া অব্যাহত থাকবে।

আরও পড়ুন:
শনিবার থেকে শৈত্যপ্রবাহের শঙ্কা
পাঁচ দিনে তাপমাত্রা আরও কমবে
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা নেমেছে ১০.৪ ডিগ্রিতে, আসছে শৈত্যপ্রবাহ
দুদিন থেকে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা শ্রীমঙ্গলে

মন্তব্য

জীবনযাপন
The rest of the Haj package should be paid by January 15

হজ প্যাকেজের বাকি টাকা দিতে হবে ১৫ জানুয়ারির মধ্যে

হজ প্যাকেজের বাকি টাকা দিতে হবে ১৫ জানুয়ারির মধ্যে
ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পত্রে বলা হয়েছে- আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারির মধ্যে হজযাত্রীদের জন্য মিনায় তাঁবু গ্রহণ, মোয়াল্লেম গ্রহণ, বাড়ি বা হোটেল ভাড়া এবং পরিবহনসহ সেবা সংক্রান্ত সব চুক্তি সম্পন্ন করতে হবে। এ কারণে নির্ধারিত তারিখের মধ্যে আবশ্যিকভাবে প্যাকেজের অবশিষ্ট টাকা জমা দিতে হবে।

হজ প্যাকেজের বাকি টাকা আগামী ১৫ জানুয়ারির মধ্যে জমা দিতে হবে। সরকারি মাধ্যমের হজযাত্রীদের সোনালী ব্যাংকে এবং বেসরকারি মাধ্যমের হজযাত্রীদের সংশ্লিষ্ট এজেন্সির ব্যাংক হিসাবে এই টাকা জমা দিতে হবে।

বুধবার ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের হজ-১ শাখা থেকে এ সংক্রান্ত পত্র জারি করা হয়েছে।

২০২৫ সালের পবিত্র হজে তিন লাখ টাকা জমা দিয়ে প্রাথমিক নিবন্ধনকারী হজযাত্রীদের উদ্দেশে এ পত্রে বলা হয়েছে- সৌদি সরকারের রোডম্যাপ অনুসারে আগামী বছরের ১৪ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সরকারি ও বেসরকারি উভয় মাধ্যমের হজযাত্রীদের জন্য মিনায় তাঁবু গ্রহণ, মোয়াল্লেম গ্রহণ, বাড়ি বা হোটেল ভাড়া এবং পরিবহনসহ সেবা সংক্রান্ত সব চুক্তি সম্পন্ন করতে হবে।

এ কারণে সুষ্ঠু হজ ব্যবস্থাপনার স্বার্থে নির্ধারিত তারিখের মধ্যে আবশ্যিকভাবে প্যাকেজের অবশিষ্ট টাকা জমা দিতে হজযাত্রীদেরকে অনুরোধ করেছে মন্ত্রণালয়।

আরও পড়ুন:
হজযাত্রী নিবন্ধনে শেষবারের মতো সময় বৃদ্ধি
হজযাত্রী নিবন্ধনের সময় ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত বৃদ্ধি
হজযাত্রীদের সেবা না দেয়ায় দুই এজেন্সিকে জরিমানা
হাজীদের রিফান্ডের টাকা ফেরতে প্রতারক চক্র থেকে সাবধান
বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজের দুই প্যাকেজ ঘোষণা এজেন্সি মালিকদের 

মন্তব্য

জীবনযাপন
Last extension in Hajj registration

হজযাত্রী নিবন্ধনে শেষবারের মতো সময় বৃদ্ধি

হজযাত্রী নিবন্ধনে শেষবারের মতো সময় বৃদ্ধি ফাইল ছবি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০২৫ সালে হজে গমনেচ্ছু ব্যক্তি, হজ এজেন্সি, হজ কার্যক্রমে সম্পৃক্ত ব্যাংকসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে জানানো যাচ্ছে- সরকারি ও বেসরকারি উভয় মাধ্যমের হজযাত্রীদের নিবন্ধনের সময় আগামী ১৯ ডিসেম্বর থেকে ২৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হলো। এরপর আর কোনো সময় বৃদ্ধির সুযোগ থাকবে না।

হজযাত্রী নিবন্ধনের সময় আরও আট দিন বাড়ানো হয়েছে। হজ এজেন্সি ও হজযাত্রীদের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে বিশেষ বিবেচনায় এই সময় বৃদ্ধি করা হয়েছে।

আগামী ১৯ থেকে ২৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত শেষবারের মতো হজ নিবন্ধনের সুযোগ দিয়ে মঙ্গলবার বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০২৫ সালে হজে গমনেচ্ছু ব্যক্তি, হজ এজেন্সি, হজ কার্যক্রমে সম্পৃক্ত ব্যাংকসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে জানানো যাচ্ছে- সরকারি ও বেসরকারি উভয় মাধ্যমের হজযাত্রীদের নিবন্ধনের সময় আগামী ১৯ ডিসেম্বর থেকে ২৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হলো।

এই সময়ের মধ্যে তিন লাখ টাকা জমা দিয়ে প্রাথমিক নিবন্ধন করা যাবে। একইসঙ্গে হজ প্যাকেজের সম্পূর্ণ অর্থ পরিশোধ করে চূড়ান্ত নিবন্ধন করার জন্য হজযাত্রীদের বিশেষভাবে অনুরোধ জানানো হলো।

সুষ্ঠু হজ ব্যবস্থপনার স্বার্থে বর্ধিত সময়ের পর আর কোনো সময় বৃদ্ধির সুযোগ থাকবে না বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

আরও পড়ুন:
হজযাত্রী নিবন্ধনের সময় ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত বৃদ্ধি
হজের নিবন্ধন ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত
হজের প্রাক-নিবন্ধন শুরু কাল
বাংলাদেশ থেকে ৩৪,৭৪১ হজযাত্রী সৌদি পৌঁছেছেন

মন্তব্য

p
উপরে