× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

google_news print-icon

বড় দিদি

বড়-দিদি
আজ গ্রীষ্মের দুপুর। খুব গরম পড়েছে। বড় দিদি নিচু গলায় বলল, ‘তাড়াতাড়ি আয় রঞ্জু, সন্ধ্যার আগে আগে পৌঁছাতে হবে। জলদি আয়।’

বড় কদমগাছটার ডালপালা পুড়ে গেছে। রঞ্জুদের আধপোড়া ঘর। আগুনে পুড়ে মাটির দেয়াল ভেঙে চুরমার। ঘরের জিনিসপাতি জ্বলে ছাই। পুড়ে গেছে রঞ্জুর প্রিয় শিউলি ফুলের গাছটি। আগুনের আঁচে নুইয়ে পড়েছে উঠোনের তুলসীগাছটাও। আগুনে পুড়ে গেছে পাড়ার সব ঘর। সেনপাড়ার আলি, রায়পাড়ার দীপু, মীর্জাপাড়ার রীতাদের বাড়িও পুড়ে ছাই। রঞ্জু ওপরে তাকিয়ে দেখল, তাদের আমগাছটার সব বোল ধোঁয়ায় কালো হয়ে গেছে।

সারারাত না ঘুমিয়ে জেগে ছিল রঞ্জু। গতকাল সন্ধ্যায় মিলিটারিরা আগুন লাগিয়েছিল। জীবন বাঁচাতে বড়দিকে নিয়ে গ্রামের সবার সঙ্গে তারা জঙ্গলে রাত কাটিয়েছে। শহরের দিক দিয়ে এলে সবার শেষে রঞ্জুদের গ্রাম। গ্রামের পরে সবুজ জঙ্গল। তারপরে ঢেউতোলা ছোট্ট নদী। মধুমতী। নদী পেরোলে বিশাল মাঠ। সেই মাঠের শেষে কাঁটাতারের বেড়া। এটা বাংলাদেশ আর ভারতের সীমান্ত।

রঞ্জু। রঞ্জু। এই রঞ্জু...

আমগাছ থেকে চোখ নামিয়ে বড়দির দিকে তাকাল। বড়দির আজ মন খারাপ। মুখে হাসি নেই। কান্নাভেজা চোখ। অথচ বাবা আর ছোটদি মড়ার সময় বড়দি ছিল পাথরের মতো শক্ত। গত বছর ডায়রিয়ায় রঞ্জুর ছোট দিদি আর বাবা মারা যান। সেনপাড়ার বড় কবিরাজের ওষুধ সেই রোগ সারাতে পারেনি। মাকেও কোনো দিন রঞ্জু দেখেনি। অবনির মা বলেছেন, রঞ্জুর জন্মের সময় নাকি তার মা মারা গেছেন। রঞ্জু তখন খুব ছোট। সেই থেকে বড়দিদিই রঞ্জুকে কোলেপিঠে করে বড় করেছেন। সর্দার বাড়িতে কাজ করে বড় দিদি যা পেত, তাতেই রঞ্জুদের দিন কোনো রকম চেলে যেত।

আজ গ্রীষ্মের দুপুর। খুব গরম পড়েছে। বড় দিদি নিচু গলায় বলল, ‘তাড়াতাড়ি আয় রঞ্জু, সন্ধ্যার আগে আগে পৌঁছাতে হবে। জলদি আয়।’

রঞ্জু তবুও বড় আমগাছটার নিচে দাঁড়িয়ে রইল। এদিক-ওদিক ঘুরে ঘুরে দেখছিল সে। হঠাৎ প্রশ্ন করল, ‘আমরা কই যাব রে দিদি—মামা বাড়ি?’

—না। আমরা দেশ ছেড়ে চলে যাব রে। অনেক দূরে।

—কেন দিদি? আমাদের ঘর পুড়ে গেছে বলে নতুন দেশে যাব, তাই না?

—না। দেশে যুদ্ধ শুরু হয়েছে। সবাই দেশ ছেড়ে পালাচ্ছে। আমরাও যাব। নইলে মিলিটারিদের বন্দুকের গুলিতে মরতে হবে।

কথাটি শুনে রঞ্জুর মন কেমন যেন খারাপ হয়ে গেল। আগে রঞ্জুর সারা দিন কাটত আলি, দীপু আর রীতার সঙ্গে পাড়ায় পাড়ায় ঘুরে। নদীতে দলবেঁধে সাঁতরে। পাখির বাসা খুঁজে। তারা ছিল রঞ্জুর বন্ধু। সবাই মীর্জাপাড়ার বড় স্কুলে পড়ত।

—দিদি, যুদ্ধ মানে কি দেশ ছেড়ে চলে যাওয়া, আগুনে ঘরপোড়া, না খেয়ে থাকা?

রঞ্জুর কথায় তার বড় দিদি চুপ করে রইল।

—বড়দি, যুদ্ধ মানে কী আমাদের একা যেতে হবে? আর কেউ যাবে না?’

—যাবে রে, যাবে। দেখিস না সকাল থেকে কত লোক নদী পেরিয়ে দক্ষিণের দিকে যাচ্ছে। সবাই ভারত যাবে।

—তারা কি আর আসবে না, দিদি?

—জানি না।

রঞ্জু উদগ্রীব হয়ে বলল, ‘বড়দি, আমাদের সঙ্গে কে কে যাবে?’

—সেনপাড়ার বড় বাবুরা, রায়ের পাড়ার পূজা দিদিরা, মীর্জাপাড়ার কালি ঠাকুরসহ হরি কাকা বাদে সবাই যাবে।

রঞ্জু চোখ বড় বড় করে বলল, ‘হরি কাকা কেন যাবেন না? উনি মন্দিরের পুরোহিত বলে উনার জন্য যুদ্ধ আসেনি—তাই না বড়দি?

বড় দিদি চোখের জল মুছতে মুছতে বলল, ‘নারে বোকা। হরি কাকু দেশের মায়া ছেড়ে যাবেন না। মরতে হলে দেশের মাটিতেই তিনি মরবেন।’

রঞ্জু বন্ধুদের থেকে বিদায় নেবার সময়টুকুও পায়নি। আলিকে তার গল্পের বইটিও ফেরত দিতে পারেনি। বইটিও আগুনে পুড়ে গেছে।

সন্ধ্যা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তারা ভারত সীমান্তে পৌঁছে গেল। সারাপথ বড়দিকে কাঁদতে দেখে রঞ্জু বলল, ‘দিদি, যুদ্ধ শেষে আমরা ফিরে আসব। তুই কাঁদিস না।’

রঞ্জুরও খুব কান্না পেয়েছিল। একটু পর পর সে পেছন ফিরে দেখছিল। একটা সময় তাদের সবুজ গ্রামের শেষ বিন্দুটি মিলিয়ে গেল। রঞ্জুরা তখন ভারতের সীমানায়। বড় আমগাছটির কথা রঞ্জুর বারবার মনে পড়ছে। হরি কাকুকে রঞ্জু বলেছিল, এই বছর মন্দিরে সে চার হালি বড় বড় আম দান করবে। ভাবতেই রঞ্জুর খুব কান্না আসল।

বর্ষায় কদমগাছটার সুন্দর বলের মতো গোল ফুলগুলেআ আর সে দেখবে না। বড়দিকে বলে রঞ্জুর আবার গ্রামে ফিরে চেতে মন চাইছিল। দিদিও হয়তো গ্রামের জন্যই কাঁদছে।

সকালে সত্যি সত্যি একদল মুক্তিসেনার সঙ্গে নিজেদের গ্রামে ফিরে রঞ্জুরা। মধুমতী নদীর ওপারের সুরতি জঙ্গলে মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে তারা থাকবে। রঞ্জু সারা দিন ঘুরে ঘুরে মিলিটারিদের নানা তথ্য সংগ্রহ করে। আর বাড়ি বাড়ি গিয়ে চাল-ডাল যা পায় মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য নিয়ে আসে। বড় দিদি করেন রান্নার কাজ।

আজ আকাশে ভরা জোছনা। রঞ্জু বড়দির পাশে শুয়ে ভাবে, ৯ মাস পর বড়দির আঠারো বছর হবে। হরি কাকা মরার দুই দিন আগে রঞ্জুকে বলেছেন, দেশ স্বাধীন হলে তার বড়দির বিয়ে হবে। তখন রঞ্জুর সব বন্ধুরা ফিরে আসবে। কাউকে আর জঙ্গলে থাকতে হবে না। সবার ভিটায় নতুন ঘর উঠবে। মুক্ত স্বাধীন পাখির মতো সবাই ঘুরবে। স্বাধীনতার এই স্বপ্ন দেখতে দেখতে রঞ্জু বড়দির কোলে ঘুমিয়ে পড়ল।

সকালে রঞ্জু পুঁইশাকের গুঁটি চিপে লাল রং বের করল। রং দিয়ে সে দেশের পতাকা বানাবে। একটি কচি সবুজ কলাপাতার মাঝখানে গোলাকার বৃত্ত আঁকল। বৃত্তটিতে লাল রং মাখিয়ে দিল। বাহ! কী সুন্দর পতাকা—দেশের পতাকা। লাল-সবুজের পতাকা। সেই পতাকা বাঁশে বেঁধে নদীর পাড়ে পুতে আসে রঞ্জু। মনে মনে ভাবে, ‘দেশ স্বাধীন হলে কলাপাতার পতাকা হাতে এদিক-ওদিক, পাড়ায় পাড়ায় সে দৌড়াবে। আর গলা ছেড়ে চিৎকার করে বলবে ‘জয় বাংলা’।

আরও পড়ুন:
গোপালের ঘরে চুরি
চালাক শিয়াল আর বোকা ছাগল
গাধার বুদ্ধি
জোলা আর সাত ভূত
শেয়ালের বুদ্ধি

মন্তব্য

কিড জোন
One day at the police station

এক দিন থানায়

এক দিন থানায়
বন্ধুরা, চাইলে তোমরাও আমাদের কাছে জোকস লিখে পাঠাতে পারো। পাঠানোর ঠিকানা: [email protected]

এক লোককে থানায় ধরে আনা হলো।

ওসি: আপনাকে আজ রাতে থানায় থাকতে হবে।

ভদ্রলোক: চার্জ কী?

ওসি: কোনো চার্জ দিতে হবে না, ফ্রি।

-

বন্ধুরা, চাইলে তোমরাও আমাদের কাছে জোকস লিখে পাঠাতে পারো। পাঠানোর ঠিকানা: [email protected]

আরও পড়ুন:
নতুন সিইও
সাঁতার
পরীক্ষার চাপ
মাছ কথা বলে না
দুই গরু

মন্তব্য

কিড জোন
The wisdom of the lawyer

উকিলের বুদ্ধি

উকিলের বুদ্ধি
উকিল বললেন, "তবে শোন, আমার ফন্দি বলি। যখন আদালতের কাঠগড়ায় গিয়ে দাঁড়াবে, তখন বাপু হে কথাটথা কয়ো না। যে যা খুশি বলুক, গাল দিক আর প্রশ্ন করুক, তুমি তার জবাবটি দেবে না- খালি পাঁঠার মতো 'ব্যা- ' করবে। তা যদি করতে পার, তা হলে আমি তোমায় খালাস করিয়ে দেব।"

গরিব চাষা, তার নামে মহাজন নালিশ করেছে। বেচারা কবে তার কাছে ২৫ টাকা নিয়েছিল, সুদে-আসলে তা এখন ৫০০ টাকায় দাঁড়িয়েছে। চাষা অনেক কষ্টে ১০০ টাকা জোগাড় করেছে; কিন্তু মহাজন বলছে, ‌'৫০০ টাকার এক পয়সাও কম নয়; দিতে না পারো তো জেলে যাও।' সুতরাং চাষার আর রক্ষা নাই।

এমন সময় শামলা মাথায় চশমা চোখে তুখোড় বুদ্ধি উকিল এসে বললেন, 'ওই ১০০ টাকা আমায় দিলে, তোমার বাঁচবার উপায় করতে পারি।'

চাষা তার হাতে ধরল, পায়ে ধরল, বলল, ‌'আমায় বাঁচিয়ে দিন।'

উকিল বললেন, "তবে শোন, আমার ফন্দি বলি। যখন আদালতের কাঠগড়ায় গিয়ে দাঁড়াবে, তখন বাপু হে কথাটথা কয়ো না। যে যা খুশি বলুক, গাল দিক আর প্রশ্ন করুক, তুমি তার জবাবটি দেবে না- খালি পাঁঠার মতো 'ব্যা- ' করবে। তা যদি করতে পারো, তা হলে আমি তোমায় খালাস করিয়ে দেব।"

চাষা বলল, 'আপনি কর্তা যা বলেন, তাতেই আমই রাজি।'

আদালতে মহাজনের মস্ত উকিল, চাষাকে এক ধমক দিয়ে জিজ্ঞাসা করলেন, 'তুমি সাত বছর আগে ২৫ টাকা কর্জ নিয়েছিলে?'

চাষা তার মুখের দিকে চেয়ে বলল, 'ব্যা- '।

উকিল বললেন, 'খবরদার!- বল, নিয়েছিলি কি না।'

চাষা বলল, 'ব্যা- '।

উকিল বললেন, 'হুজুর! আসামির বেয়াদবি দেখুন।'

হাকিম রেগে বললেন, 'ফের যদি অমনি করিস, তোকে আমই ফাটক দেব।'

চাষা অত্যন্ত ভয় পেয়ে কাঁদ কাঁদ হয়ে বলল, 'ব্যা- ব্যা- '।

হাকিম বললেন, 'লোকটা কি পাগল নাকি?'

তখন চাষার উকিল উঠে বললেন, "হুজুর, ও কি আজকের পাগল- ও বহুকালের পাগল, জন্ম-অবধি পাগল। ওর কি কোনো বুদ্ধি আছে, না কাণ্ডজ্ঞান আছে? ও আবার কর্জ নেবে কি! ও কি কখনও খত লিখতে পারে নাকি? আর পাগলের খত লিখলেই বা কী? দেখুন দেখুন, এই হতভাগা মহাজনটার কাণ্ড দেখুন তো! ইচ্ছে করে জেনেশুনে পাগলটাকে ঠকিয়ে নেওয়ার মতলব করেছে। আরে, ওর কি মাথার ঠিক আছে? এরা বলেছে, 'এইখানে একটা আঙ্গুলের টিপ দে'- পাগল কি জানে, সে অমনি টিপ দিয়েছে। এই তো ব্যাপার!"

দুই উকিলে ঝগড়া বেধে গেল।

হাকিম খানিক শুনেটুনে বললেন, 'মোকদ্দমা ডিসমিস্।'

মহাজনের তো চক্ষুস্থির। সে আদালতের বাইরে এসে চাষাকে বললেন, 'আচ্ছা, না হয় তোর ৪০০ টাকা ছেড়েই দিলাম- ওই ১০০ টাকাই দে।'

চাষা বলল, 'ব্যা-!'

মহাজন যতই বলেন, যতই বোঝান, চাষা তার পাঁঠার বুলি কিছুতেই ছাড়ে না। মহাজন রেগেমেগে বলে গেল, 'দেখে নেব, আমার টাকা তুই কেমন করে হজম করিস।'

চাষা তার পোঁটলা নিয়ে গ্রামে ফিরতে চলেছে, এমন সময় তার উকিল এসে ধরল, 'যাচ্ছ কোথায় বাপু? আমার পাওনাটা আগে চুকিয়ে যাও। ১০০ টাকায় রফা হয়েছিল, এখন মোকদ্দমা তো জিতিয়ে দিলাম।'

চাষা অবাক হয়ে তার মুখের দিকে তাকিয়ে বলল, 'ব্যা-।'

উকিল বললেন, 'বাপু হে, ওসব চালাকি খাটবে না- টাকাটি এখন বের করো।'

চাষা বোকার মতো মুখ করে আবার বলল, 'ব্যা-।'

উকিল তাকে নরম গরম অনেক কথাই শোনাল, কিন্তু চাষার মুখে কেবলই ঐ এক জবাব! তখন উকিল বলল, 'হতভাগা গোমুখ্যু পাড়া গেঁয়ে ভূত- তোর পেটে অ্যাতো শয়তানি, কে জানে! আগে যদি জানতাম তা হলে পোঁটলাসুদ্ধ টাকাগুলো আটকে রাখতাম।'

বুদ্ধিমান উকিলের আর দক্ষিণা পাওয়া হলো না।

আরও পড়ুন:
বড় দিদি
লোভী কুকুর
সিন্ড্রেলা
বাবুর্চির বুদ্ধি
সুখু আর দুখু

মন্তব্য

কিড জোন
Smile and Ismail

স্মাইল ও ইসমাইল

স্মাইল ও ইসমাইল
বন্ধুরা, চাইলে তোমরাও আমাদের কাছে জোকস লিখে পাঠাতে পারো। পাঠানোর ঠিকানা: [email protected]

এক ফটো সাংবাদিক রাস্তায় বাচ্চাদের ছবি তুলছেন। সবাইকে একসঙ্গে বসিয়ে বললেন, স্মাইল।

ইসমাইল: জি স্যার?

সাংবাদিক: আরে তুমি দাঁড়াচ্ছ কেন? বসো।

ইসমাইল: ঠিক আছে।

সাংবাদিক: ওকে রেডি, স্মাইল।

ইসমাইল: ডাকলেন কেন স্যার?

সাংবাদিক: আরে বাবা তোমার সমস্যাটা কী? স্মাইল বললেই দাঁড়িয়ে যাচ্ছ কেন?

ইসমাইল: আমি তো বসেই আছি। আপনি আমার নাম ধরে ডাকেন বলেই দাঁড়িয়ে যাই।

-

বন্ধুরা, চাইলে তোমরাও আমাদের কাছে জোকস লিখে পাঠাতে পারো। পাঠানোর ঠিকানা: [email protected]

আরও পড়ুন:
সাঁতার
পরীক্ষার চাপ
মাছ কথা বলে না
দুই গরু
সাদা মুরগি-কালো মুরগি

মন্তব্য

কিড জোন
father and son

বাবা-মেয়ে

বাবা-মেয়ে
বন্ধুরা, চাইলে তোমরাও আমাদের কাছে জোকস লিখে পাঠাতে পারো। পাঠানোর ঠিকানা: [email protected]

মেয়ে: আলুর তরকারিটার স্বাদ কেমন হয়েছে?

বাবা: দারুণ স্বাদ হয়েছে। তুই রান্না করেছিস নাকি?

মেয়ে: না, আলু আমি ছিলেছি।

-

বন্ধুরা, চাইলে তোমরাও আমাদের কাছে জোকস লিখে পাঠাতে পারো। পাঠানোর ঠিকানা: [email protected]

আরও পড়ুন:
পরীক্ষার চাপ
মাছ কথা বলে না
দুই গরু
সাদা মুরগি-কালো মুরগি
ব্যবসা

মন্তব্য

ভুলোমনা

ভুলোমনা
বন্ধুরা, চাইলে তোমরাও আমাদের কাছে জোকস লিখে পাঠাতে পারো। পাঠানোর ঠিকানা: [email protected]

স্ত্রী: কি ব্যাপার, আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে কী দেখছ?

ভুলোমনা স্বামী: এই ভদ্রলোককে খুব চেনা চেনা লাগছে, কিন্তু কোথায় দেখেছি ঠিক মনে করতে পারছিনা।

-

বন্ধুরা, চাইলে তোমরাও আমাদের কাছে জোকস লিখে পাঠাতে পারো। পাঠানোর ঠিকানা: [email protected]

আরও পড়ুন:
মাছ কথা বলে না
দুই গরু
সাদা মুরগি-কালো মুরগি
ব্যবসা
টেলিভিশন এবং সংবাদপত্র

মন্তব্য

নতুন চাকরি

নতুন চাকরি
বন্ধুরা, চাইলে তোমরাও আমাদের কাছে জোকস লিখে পাঠাতে পারো। পাঠানোর ঠিকানা: [email protected]

এক যুবক নতুন চাকরি পেয়েছে। প্রথম দিন অফিসে এসেই কিচেনে ফোন করে বলল, ‘এখনি আমাকে এককাপ কফি দিয়ে যাও! জলদি!’

অন্যদিক থেকে আওয়াজ এল, ‘গর্দভ, তুমি কার সাথে কথা বলছ জান?’

যুবকটি থতমত এবং ভীত হয়ে বলল, ‘না! আপনি কে?’

‘আমি এই কোম্পানির ম্যানেজিং ডিরেক্টর’, রাগী গলায় উত্তর এল।

যুবকটি বলল, ‘আর আপনি জানেন কার সঙ্গে কথা বলছেন?’

‘না’, ওপার থেকে উত্তর এল।

‘বাবারে! বাঁচা গেছে’, বলে যুবকটি ফোন রেখে দিল।

-

বন্ধুরা, চাইলে তোমরাও আমাদের কাছে জোকস লিখে পাঠাতে পারো। পাঠানোর ঠিকানা: [email protected]

আরও পড়ুন:
দুই গরু
সাদা মুরগি-কালো মুরগি
ব্যবসা
টেলিভিশন এবং সংবাদপত্র
আম চোর

মন্তব্য

ফটোগ্রাফ

ফটোগ্রাফ
বন্ধুরা, চাইলে তোমরাও আমাদের কাছে জোকস লিখে পাঠাতে পারো। পাঠানোর ঠিকানা: [email protected]

এক অভিনেতা তার ভক্তদের অটোগ্রাফ দিতে দিতে বিরক্ত হয়ে শেষে এক ব্যক্তির অটোগ্রাফ বুকে গাধার ছবি এঁকে দিলেন।

ভক্ত: স্যার, আমি তো আপনার অটোগ্রাফ চেয়েছিলাম, ফটোগ্রাফ নয়।

-

বন্ধুরা, চাইলে তোমরাও আমাদের কাছে জোকস লিখে পাঠাতে পারো। পাঠানোর ঠিকানা: [email protected]

আরও পড়ুন:
সাদা মুরগি-কালো মুরগি
ব্যবসা
টেলিভিশন এবং সংবাদপত্র
আম চোর
কৃপণ

মন্তব্য

p
উপরে