ছোট মামার মনটা ভীষণ খারাপ। তার মুখের দিকে তাকানো যাচ্ছে না। অনেকক্ষণ ধরে চুপচাপ বসে আছেন তিনি। আর একটু পরপর তাকাচ্ছেন গোয়ালঘরের দিকে। তার চোখ দেখে মনে হচ্ছে, যেকোনো সময় কেঁদে ফেলবেন।
হঠাৎ কারো পায়ের শব্দ শুনে ছোট মামা পেছন দিকে ঘাড় ঘোরান। নীহার দাড়িয়ে আছে।
ছোট মামা এ সময়ে নীহারকে দেখে অবাক হন। কেমন যেন দেখাচ্ছে ওকে।
ছোট মামা জিজ্ঞেস করেন, ‘কী হয়েছে রে নীহার?’
নীহার বলে, ‘খুব বিপদে পড়েছি মামা। এই বিপদ থেকে কীভাবে উদ্ধার পাবো, বুঝতে পারছি না। তবে আপনি যদি সাহায্য করেন, অবশ্যই উদ্ধার পাবো। আপনি ছাড়া আর কার কাছে সাহায্য পাবো বলেন। আপনি বাঁচান মামা। একটা ডাক্তার বা কবিরাজের ঠিকানা দেন। নইলে আমি কারো সামনে মুখ দেখাতে পারবো না। স্কুলে তো যেতেই পারবো না। লজ্জায় বন-জঙ্গলে চলে যেতে হবে। আর না হয় গোয়ালঘরে থাকতে হবে।’
এবার মুখ খোলেন মামা, ‘এত লম্বা বক্তৃতা না দিয়ে যা বলার অল্প কথায় বল।’
নীহার মামার সামনের জায়গাটায় বসে। বলে, ‘মাথাটা খুব ব্যথা করছিল। এই জন্য গতকাল রাতে আগে আগেই ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। যা-ই হোক, ভোররাতে একটা ভয়ঙ্কর স্বপ্ন দেখলাম। খুবই ভয়ঙ্কর স্বপ্ন। কী দেখেছি জানেন? দেখেছি আমার মাথায় শিং গজিয়েছে। আর আমি গরুর সঙ্গে ঘাস খাচ্ছি। মামা, আপনি তো জানেন, ভোর রাতের স্বপ্ন সত্য হয়। এখন আমার কী হবে?’
মামা হাসেন। মন খারাপের কারণে হাসতে কষ্ট হলেও হাসেন। আর বলেন, ‘গরুর সঙ্গে ঘাস খাওয়ার মধ্যে আমি তো খারাপ কিছু দেখি না। ঘাসে প্রচুর ভিটামিন আছে। এই ভিটামিন তোর শরীরের জন্য ভালো, চোখের জন্য ভালো। আর তুই ঘাস খাবি বলে যে গরুর ভাগে ঘাস কম পড়বে, তাও কিন্তু না। দরকার হয় আমি নিজে ঘাসের চাষ করবো। তবু ঘাসের চাহিদা আমি মিটিয়েই ছাড়বো। তুই কোনো চিন্তা করিস না। তোর মাথায় শিং আগে গজাক। ততদিনে উন্নতমানের ঘাসের ব্যবস্থা হয়ে যাবে।’
মামার রসিকতায় কষ্ট পায় নীহার। সে তাকে নিষেধ করে এমন নির্মম একটা বিষয় নিয়ে রসিকতা না করতে। আবারও অনুরোধ করে ভালো কোনো ডাক্তার বা কবিরাজের ঠিকানা দিতে।
মামা বলেন, ‘বিষয়টা নির্মম নয়। তুই যা দেখেছিস, স্বপ্নে দেখেছিস। আর স্বপ্নটা ভোর রাতে দেখেছিস বলেই যে সত্যি হয়ে যাবে, এই গ্যারান্টি তোকে কে দিল? অতএব এইসব আজেবাজে বিষয় নিয়ে মাথা না ঘামিয়ে বাড়িতে যা। পড়াশোনা কর। আর আমাকেও একা থাকতে দে। এমনিতেই মনটা খুব খারাপ।’
নীহার বলে, ‘আপনি কিন্তু আমাকে কথা শেষ করতে দেননি। তার আগেই রসিকতা শুরু করে দিয়েছেন। আর এখন চেষ্টা করছেন এখান থেকে তাড়ানোর জন্য। আমাকে দয়া করে কথাটা শেষ করতে দেন। স্বপ্নে আমার মাথায় শিং গজাতে দেখেছি, শুধুমাত্র এই জন্য কিন্তু আপনার কাছে আসিনি। আসার কারণ হচ্ছে, ঘুম থেকে ওঠার পর থেকেই মাথার একটা সাইড চুলকাচ্ছে। হালকা ব্যথা তো আছেই। মনে হচ্ছে ভেতর থেকে কিছু একটা ঠেলে বের হয়ে আসবে। স্বপ্ন যদি সত্য না হবে, তাহলে এইসব লক্ষণ কেন দেখা দেবে?’
মামা নিরুত্তর থাকেন। তারপর চোখ বন্ধ করেন। নীহার বুঝতে পারে তিনি গভীরভাবে কিছু ভাবছেন। তাই সে তার ধ্যান ভাঙাতে চায় না। মামা অনেকক্ষণ চুপ করে থাকার পর চোখ খুলে বলেন, ‘হ্যাঁ, ভোররাতে দেখা স্বপ্ন সত্যি হয়, আমিও শুনেছি। আবার স্বপ্নটা দেখার পরপরই যেহেতু মাথার একটা সাইড চুলকাচ্ছে, হালকা ব্যথাও আছে, অতএব শিং গজাচ্ছে, এটা জোর দিয়েই বলা যায়। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, শিং কার গজায়? জি, শিং তারই গজায়, যে শিংওয়ালা কোনো প্রাণীকে কষ্ট দেয়। তুই চিন্তা করে দেখ, শিংওয়ালা কোনো প্রাণীকে কখনও কোনো কষ্ট দিয়েছিলি কি না।’
এবার মামার পা জড়িয়ে ধরে নীহার। বলে, ‘আপনি আমাকে ক্ষমা করে দিন মামা। আমি ভুল করে ফেলেছি। আর কোনোদিন এমন কাজ করবো না। আমাকে আপনি ক্ষমা করে দিন। নইলে আমার শিং গজাবেই। সবাই আমাকে গরু বলে ডাকবে। আমি ক্ষমা চাই মামা। আমাকে...’
মামা নীহারকে টেনে তোলেন। আর জিজ্ঞেস করেন কোন ভুলের জন্য ক্ষমা চাচ্ছে।
নীহার বলে, ‘আপনার মন কেন খারাপ, আমি জানি মামা। আপনার আদরের গরুটার শিং ভেঙে গেছে। আর শিংটা ভেঙেছে ঢিল লেগে। ঢিল কে দিয়েছে, আপনি না জানলেও আমাকে সন্দেহ করেছিলেন। তাই জিজ্ঞেসও করেছিলেন। কিন্তু আমি অস্বীকার করেছি। এখন আর অস্বীকার করছি না মামা। ইটের টুকরো দিয়ে ঢিলটা আমিই মেরেছিলাম। আর কখনও এই কাজ করবো না মামা। আমাকে আপনি ক্ষমা করে দিন।’
মামা এবার মিটমিটিয়ে হাসেন। আসলে তিনি এমনটাই চেয়েছিলেন। গরুর শিঙে ব্যথা দেবে আবার অস্বীকার করবে, তা তো হয় না। তাই তিনি নীহারের স্বপ্ন আর মাথা চুলকানির বিষয়টাকে সুযোগ হিসেবে নিয়ে একটু চালাকি করছিলেন। একজন মিথ্যাবাদীর মুখ থেকে সত্য বের করার জন্য এইটুকু চালাকি তো করা যেতেই পারে।
মামাকে হাসতে দেখে নীহার কিছু বলতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমার কাছে ক্ষমা চাইলে হবে না। ক্ষমা চাইতে হবে গরুটার পা ধরে।’
নীহার গোয়ালঘরে যায়। গরুটার পা ধরে ক্ষমা চায়।
দুদিন পর।
নীহারের মাথার যে জায়গাটা চুলকাচ্ছিল, হালকা ব্যথা করছিল, সেখানে মাঝারি আকারের একটা ফোঁড়া উঠেছে।
শ্রবণপ্রতিবন্ধী শিশুদের জন্য নির্মিত হলো সিসিমপুরের বিশেষ কিছু পর্ব।
উদ্যোগের অংশ হিসেবে সিসিমপুরের জনপ্রিয় ১৩টি পর্বে শ্রবণপ্রতিবন্ধী শিশুদের উপযোগী করে সাইন ল্যাঙ্গুগুয়েজ তথা ইশারা ভাষা যুক্ত করে নতুনভাবে তৈরি করেছে সিসিমপুরের নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সিসেমি ওয়ার্কশপ বাংলাদেশ (এসডব্লিউবি)।
সিসিমপুরের পর্বগুলোকে ইশারা ভাষায় রূপান্তরে সহযোগিতা করেছে শ্রবণপ্রতিবন্ধী মানুষের উন্নয়নে কাজ করা সংগঠন সোসাইটি অব দ্য ডেফ অ্যান্ড সাইন ল্যাঙ্গুয়েজ ইউজার্স (এসডিএসএল)।
২৩ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক সাইন ল্যাঙ্গুয়েজ ডে। এই দিন থেকে সাইন ল্যাঙ্গুগুয়েজে নির্মিত সিসিমপুরের বিশেষ পর্বগুলো সিসিমপুরের সোশ্যাল ও ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মগুলোতে ধারাবাহিকভাবে প্রচার শুরু হবে, যা পরবর্তী পর্যায়ে টেলিভিশন চ্যানেলগুলোতেও প্রচার হবে।
বিশেষ এই উদ্যোগ সম্পর্কে সিসিমপুরের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, ‘সিসিমপুরের লক্ষ্য হচ্ছে বাংলাদেশের প্রতিটি শিশুর কাছে পৌঁছানো। তারই অংশ হিসেবে ইতোমধ্যেই আমরা দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিশুদের জন্য সিসিমপুরের ১০টি গল্পের বই ব্রেইল পদ্ধতিতে প্রকাশ করেছি ও শিশুদের মাঝে বিতরণ করেছি। এবার শ্রবণপ্রতিবন্ধী শিশুদের জন্য নিয়ে আসছি ১৩ পর্বের বিশেষ সিসিমপুর।
‘ধারাবাহিকভাবে পর্বের সংখ্যা বাড়ানোর ইচ্ছে আছে আমাদের। আমাদের টেলিভিশন অনুষ্ঠান নির্মাণ ও অন্যান্য কার্যক্রম বাস্তবায়নে সহায়তা করার জন্য ইউএসএআইডি বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানাই।’
এক লোককে থানায় ধরে আনা হলো।
ওসি: আপনাকে আজ রাতে থানায় থাকতে হবে।
ভদ্রলোক: চার্জ কী?
ওসি: কোনো চার্জ দিতে হবে না, ফ্রি।
-
বন্ধুরা, চাইলে তোমরাও আমাদের কাছে জোকস লিখে পাঠাতে পারো। পাঠানোর ঠিকানা: [email protected]
আরও পড়ুন:
গরিব চাষা, তার নামে মহাজন নালিশ করেছে। বেচারা কবে তার কাছে ২৫ টাকা নিয়েছিল, সুদে-আসলে তা এখন ৫০০ টাকায় দাঁড়িয়েছে। চাষা অনেক কষ্টে ১০০ টাকা জোগাড় করেছে; কিন্তু মহাজন বলছে, '৫০০ টাকার এক পয়সাও কম নয়; দিতে না পারো তো জেলে যাও।' সুতরাং চাষার আর রক্ষা নাই।
এমন সময় শামলা মাথায় চশমা চোখে তুখোড় বুদ্ধি উকিল এসে বললেন, 'ওই ১০০ টাকা আমায় দিলে, তোমার বাঁচবার উপায় করতে পারি।'
চাষা তার হাতে ধরল, পায়ে ধরল, বলল, 'আমায় বাঁচিয়ে দিন।'
উকিল বললেন, "তবে শোন, আমার ফন্দি বলি। যখন আদালতের কাঠগড়ায় গিয়ে দাঁড়াবে, তখন বাপু হে কথাটথা কয়ো না। যে যা খুশি বলুক, গাল দিক আর প্রশ্ন করুক, তুমি তার জবাবটি দেবে না- খালি পাঁঠার মতো 'ব্যা- ' করবে। তা যদি করতে পারো, তা হলে আমি তোমায় খালাস করিয়ে দেব।"
চাষা বলল, 'আপনি কর্তা যা বলেন, তাতেই আমই রাজি।'
আদালতে মহাজনের মস্ত উকিল, চাষাকে এক ধমক দিয়ে জিজ্ঞাসা করলেন, 'তুমি সাত বছর আগে ২৫ টাকা কর্জ নিয়েছিলে?'
চাষা তার মুখের দিকে চেয়ে বলল, 'ব্যা- '।
উকিল বললেন, 'খবরদার!- বল, নিয়েছিলি কি না।'
চাষা বলল, 'ব্যা- '।
উকিল বললেন, 'হুজুর! আসামির বেয়াদবি দেখুন।'
হাকিম রেগে বললেন, 'ফের যদি অমনি করিস, তোকে আমই ফাটক দেব।'
চাষা অত্যন্ত ভয় পেয়ে কাঁদ কাঁদ হয়ে বলল, 'ব্যা- ব্যা- '।
হাকিম বললেন, 'লোকটা কি পাগল নাকি?'
তখন চাষার উকিল উঠে বললেন, "হুজুর, ও কি আজকের পাগল- ও বহুকালের পাগল, জন্ম-অবধি পাগল। ওর কি কোনো বুদ্ধি আছে, না কাণ্ডজ্ঞান আছে? ও আবার কর্জ নেবে কি! ও কি কখনও খত লিখতে পারে নাকি? আর পাগলের খত লিখলেই বা কী? দেখুন দেখুন, এই হতভাগা মহাজনটার কাণ্ড দেখুন তো! ইচ্ছে করে জেনেশুনে পাগলটাকে ঠকিয়ে নেওয়ার মতলব করেছে। আরে, ওর কি মাথার ঠিক আছে? এরা বলেছে, 'এইখানে একটা আঙ্গুলের টিপ দে'- পাগল কি জানে, সে অমনি টিপ দিয়েছে। এই তো ব্যাপার!"
দুই উকিলে ঝগড়া বেধে গেল।
হাকিম খানিক শুনেটুনে বললেন, 'মোকদ্দমা ডিসমিস্।'
মহাজনের তো চক্ষুস্থির। সে আদালতের বাইরে এসে চাষাকে বললেন, 'আচ্ছা, না হয় তোর ৪০০ টাকা ছেড়েই দিলাম- ওই ১০০ টাকাই দে।'
চাষা বলল, 'ব্যা-!'
মহাজন যতই বলেন, যতই বোঝান, চাষা তার পাঁঠার বুলি কিছুতেই ছাড়ে না। মহাজন রেগেমেগে বলে গেল, 'দেখে নেব, আমার টাকা তুই কেমন করে হজম করিস।'
চাষা তার পোঁটলা নিয়ে গ্রামে ফিরতে চলেছে, এমন সময় তার উকিল এসে ধরল, 'যাচ্ছ কোথায় বাপু? আমার পাওনাটা আগে চুকিয়ে যাও। ১০০ টাকায় রফা হয়েছিল, এখন মোকদ্দমা তো জিতিয়ে দিলাম।'
চাষা অবাক হয়ে তার মুখের দিকে তাকিয়ে বলল, 'ব্যা-।'
উকিল বললেন, 'বাপু হে, ওসব চালাকি খাটবে না- টাকাটি এখন বের করো।'
চাষা বোকার মতো মুখ করে আবার বলল, 'ব্যা-।'
উকিল তাকে নরম গরম অনেক কথাই শোনাল, কিন্তু চাষার মুখে কেবলই ঐ এক জবাব! তখন উকিল বলল, 'হতভাগা গোমুখ্যু পাড়া গেঁয়ে ভূত- তোর পেটে অ্যাতো শয়তানি, কে জানে! আগে যদি জানতাম তা হলে পোঁটলাসুদ্ধ টাকাগুলো আটকে রাখতাম।'
বুদ্ধিমান উকিলের আর দক্ষিণা পাওয়া হলো না।
আরও পড়ুন:এক ফটো সাংবাদিক রাস্তায় বাচ্চাদের ছবি তুলছেন। সবাইকে একসঙ্গে বসিয়ে বললেন, স্মাইল।
ইসমাইল: জি স্যার?
সাংবাদিক: আরে তুমি দাঁড়াচ্ছ কেন? বসো।
ইসমাইল: ঠিক আছে।
সাংবাদিক: ওকে রেডি, স্মাইল।
ইসমাইল: ডাকলেন কেন স্যার?
সাংবাদিক: আরে বাবা তোমার সমস্যাটা কী? স্মাইল বললেই দাঁড়িয়ে যাচ্ছ কেন?
ইসমাইল: আমি তো বসেই আছি। আপনি আমার নাম ধরে ডাকেন বলেই দাঁড়িয়ে যাই।
-
বন্ধুরা, চাইলে তোমরাও আমাদের কাছে জোকস লিখে পাঠাতে পারো। পাঠানোর ঠিকানা: [email protected]
আরও পড়ুন:মেয়ে: আলুর তরকারিটার স্বাদ কেমন হয়েছে?
বাবা: দারুণ স্বাদ হয়েছে। তুই রান্না করেছিস নাকি?
মেয়ে: না, আলু আমি ছিলেছি।
-
বন্ধুরা, চাইলে তোমরাও আমাদের কাছে জোকস লিখে পাঠাতে পারো। পাঠানোর ঠিকানা: [email protected]
আরও পড়ুন:
স্ত্রী: কি ব্যাপার, আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে কী দেখছ?
ভুলোমনা স্বামী: এই ভদ্রলোককে খুব চেনা চেনা লাগছে, কিন্তু কোথায় দেখেছি ঠিক মনে করতে পারছিনা।
-
বন্ধুরা, চাইলে তোমরাও আমাদের কাছে জোকস লিখে পাঠাতে পারো। পাঠানোর ঠিকানা: [email protected]
এক যুবক নতুন চাকরি পেয়েছে। প্রথম দিন অফিসে এসেই কিচেনে ফোন করে বলল, ‘এখনি আমাকে এককাপ কফি দিয়ে যাও! জলদি!’
অন্যদিক থেকে আওয়াজ এল, ‘গর্দভ, তুমি কার সাথে কথা বলছ জান?’
যুবকটি থতমত এবং ভীত হয়ে বলল, ‘না! আপনি কে?’
‘আমি এই কোম্পানির ম্যানেজিং ডিরেক্টর’, রাগী গলায় উত্তর এল।
যুবকটি বলল, ‘আর আপনি জানেন কার সঙ্গে কথা বলছেন?’
‘না’, ওপার থেকে উত্তর এল।
‘বাবারে! বাঁচা গেছে’, বলে যুবকটি ফোন রেখে দিল।
-
বন্ধুরা, চাইলে তোমরাও আমাদের কাছে জোকস লিখে পাঠাতে পারো। পাঠানোর ঠিকানা: [email protected]
আরও পড়ুন:
মন্তব্য