রায়নাকে মা বলেছেন, ভরদুপুরে কোথাও যাবে না। যদি যাও, তাহলে কিন্তু ভূতে ধরতে পারে। গোধূলিবেলা কিংবা রাতদুপুরের মতো ভরদুপুরেও দুষ্টু ভূতের ছানাপোনারা আনাগোনা করে।
রায়নাদের শোবার ঘরের জানালার কাছেই একটা বকুলগাছ। মাঝেমধ্যে দুপুরবেলা বকুলতলা দাঁড়াত রায়না। ঝাঁজমাখা সোনারঙের রোদ দেখতো। পাতার ছায়ায় চুপটি করে বসে থাকা ছোট্ট পাখিদের সঙ্গে কথা বলত। কিন্তু মা বারণ করেছেন বলে এখন আর ভরদুপুরে বকুলতলায় পা পড়ে না ওর।
সেদিন দুপুরবেলা। ঘটল এক আজব ঘটনা। মা রান্নাঘরে। রান্নাবান্না নিয়ে ব্যস্ত। এই ফাঁকে টিভিতে কার্টুন দেখছে রায়না। সময়টা ভরদুপুর হওয়ার কারণে জানালাটা বন্ধ করে রাখা। এমন সময় মনে হলো, জানালার ওপাশে বকুলগাছ থেকে স্পষ্ট গলায় কে যেন ডাকছে, এই যে রায়না, জানালাটা খুলে দাও না গো। আমিও কার্টুন দেখতে চাই।
রায়নার কাছে গলার আওয়াজটা অচেনা মনে হালো। তবে বোঝা গেল কণ্ঠটা ছোট্ট কোনো খোকার। অবাক হয়ে প্রশ্ন করল, কে গো জানালা খুলতে বলছ?
ওপাশ থেকে শব্দ এল, আমি ধবল।
এ পাড়ায় তো ধবল নামের কেউ আছে বলে মনে হয় না। রায়না বলল।
আমি তো তোমাদের খুব কাছেই থাকি। কিন্তু আমাকে চিনবে না।
খুব কাছে থাকলে চিনব না কেন?
হ্যাঁ, চিনবে না। কারণ, আমি ভূতখোকা। এই বকুলগাছটাই আমাদের বাড়ি।
ভয়ে গা ছমছম করে উঠল রায়নার। চিৎকার দেবার শক্তিও পেল না। গলা শুকিয়ে আসতে লাগল। মাকে যে ডাকবে, সেকথাও ভয়ের কারণে ভুলে গেল।
জানালার ওপাশ থেকে আবার বলল, বুঝেছি, তুমি খুব ভয় পেয়েছ। কিন্তু ভয় পাবার কিছু নেই। আমি ভূত হলেও অদ্ভুত না। দেখতে একদম মানুষখোকার মতো। শুধু গায়ের রংটা একটু বেশি সাদা। জানালা খুলেই দেখো। শুনছ তো, আমার কথাগুলোও মানুষের কথার মতো মিষ্টি।
রায়না ভয়ে ভয়ে বলল, জানালা খুলব না। শুনেছি, যে ভূত অদ্ভুত নয়, সে ভূত আরো বেশি ভয়ঙ্কর হয়। মিষ্টি সুরে মানুষের মতো কথাবলা ভূতেরা বড্ডরকম পাজি।
ধবল বলল, এটা আবার কেমন কথা?
একদম খাঁটি কথা।
খাঁটি হলো কেমন করে?
অদ্ভুত চেহারা দেখে ও নাকি সুরে কথার আওয়াজ পেলেই আঁচ করা যায়, সেটা ভূত। সঙ্গে সঙ্গে দৌড়ে নিরাপদ জায়গায় চলে যাওয়া সম্ভব হয়। ভূতটা ক্ষতি করার সুযোগ পায় না। আর যে ভূত অদ্ভুত নয়, চেহারা ও গলার স্বর মানুষের মতো, তাদের চেনা খুব কঠিন। তারা ভীষণ ভয়াল। সহজেই মানুষের খুব কাছে যেতে পারে। তারপর হঠাৎ ভয় দেখায়। কখনো আবার ঘাড় মটকে দেয়। বড়ো ধরনের ক্ষতি করে ফেলে। তাই ভূতদের অদ্ভুত হওয়াই ভালো।
ঠিক বলেছ। তবে ভূতবংশে জন্ম হলেও আমি অদ্ভুত নই। আমার আচরণও ভালো। আমি একটা ভালো ভূত। সত্যি বলছি।
সত্যি যে বলছ তা বুঝব কেমন করে?
জানালাটা খোলো। আমার চোখমুখ দেখে কিছুটা বুঝতে পারবে। প্রমাণ দিলে বাকিটাও বুঝতে দেরি হবে না।
রায়না ভয় মেশানো গলায় বলল, হায় হায়! বলে কী ভূতখোকাটা! যে ভূতের ভয়ে ভরদুপুরে কোথাও যাই না, জানালা বন্ধ করে রাখি। সেই ভূতেই আমাকে বলছে জানালা খুলতে? খুলেই যদি দেখি, তোমার একহাত লম্বা হেলেপড়া নাক। কাকতাড়ুয়ার মতো বড়ো বড়ো, গোল গোল চোখ। ত্রিভুজের মতো তিনকোণা মুখ। আর হাতির দাঁতের মতো বিশাল দাঁত বের করে যদি ভেংচি কাটো? তাহলে তো আমি একেবারে শেষ।
রায়নার কথা শুনে ধবল হি হি হি হাসল। তারপর নরম গলায় বলল, আমাকে ভয় পেয়ো না রায়না। আমি ওরকম না। ভূতেরা পিঁপড়ে ঢোকার মতো ছোট্ট ফুটো দিয়েও ঘরে প্রবেশ করতে পারে। কিন্তু আমি ভালো ভূত বলেই প্রবেশ করিনি। জানালাটা খুলে দিলে বকুলগাছের ডালে বসে দুলতে দুলতেই টিভিতে কার্টুন দেখতে পারব।
শোনো রায়না, আমি যে ভালো ভূত, তার একটা প্রমাণ দিচ্ছি। ওই যে রাস্তাটা, সারাদিন গড়গড় করে গাড়ি চলে। সেদিন তোমার বুড়ো দাদু রাস্তা পার হতে ভয় পাচ্ছিলেন। তখন আমিই হাত ধরে পার করে দিয়েছি। দাদুকে গিয়ে জিজ্ঞেস করো, যে খোকাটা রাস্তা পার করে দিয়েছিল, সে ধবধবে সাদা ছিল কি না।
রায়না তো ভীষণ অবাক! দাদু ওকে খোকাটার কথা বলেছেন। দুধের মতো সাদা তার গায়ের রং। মায়া মায়া মুখ। দেখতে খুব সুন্দর। দাদু আর ধবলের কথা একদম মিলে গেছে।
আর দেরি করল না রায়না। খট করে জানালার খিল খুলে দিলো। দেখল, বকুলগাছের ডালে দুই পা ঝুলিয়ে বসে আছে ধবল। ঠিক মানুষের মতো ভূতখোকা। দুধের মতো সাদা শরীর। কী মায়াবী মুখ! শসা বিচির মতো চিকন চিকন দাঁত। রুপোর মতো ঝকমকে। দাঁত বের করে মিষ্টি হেসে রায়নাকে বলল, ধন্যবাদ রায়না। তুমি খুব ভালো।
রায়না বলল, তুমিও খুব সুন্দর।
তারপর রায়না মাকে ডেকে বলল, মাগো, মা, জলদি আসো। ভূত দেখে যাও। ভালো ভূত।
রান্নাঘর থেকে দৌড়ে এসে কাঁপা গলায় মা বললেন, কী বলছিস তুই? ভূত আবার ভালো হয় ক্যামনে? কোথায় ভূত? কোথায়?
রায়না যখন মাকে বকুলডালের দিকে তাকাতে বলল, ততক্ষণে ভূতটা আর নেই। হঠাৎ হাওয়া।
শ্রবণপ্রতিবন্ধী শিশুদের জন্য নির্মিত হলো সিসিমপুরের বিশেষ কিছু পর্ব।
উদ্যোগের অংশ হিসেবে সিসিমপুরের জনপ্রিয় ১৩টি পর্বে শ্রবণপ্রতিবন্ধী শিশুদের উপযোগী করে সাইন ল্যাঙ্গুগুয়েজ তথা ইশারা ভাষা যুক্ত করে নতুনভাবে তৈরি করেছে সিসিমপুরের নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সিসেমি ওয়ার্কশপ বাংলাদেশ (এসডব্লিউবি)।
সিসিমপুরের পর্বগুলোকে ইশারা ভাষায় রূপান্তরে সহযোগিতা করেছে শ্রবণপ্রতিবন্ধী মানুষের উন্নয়নে কাজ করা সংগঠন সোসাইটি অব দ্য ডেফ অ্যান্ড সাইন ল্যাঙ্গুয়েজ ইউজার্স (এসডিএসএল)।
২৩ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক সাইন ল্যাঙ্গুয়েজ ডে। এই দিন থেকে সাইন ল্যাঙ্গুগুয়েজে নির্মিত সিসিমপুরের বিশেষ পর্বগুলো সিসিমপুরের সোশ্যাল ও ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মগুলোতে ধারাবাহিকভাবে প্রচার শুরু হবে, যা পরবর্তী পর্যায়ে টেলিভিশন চ্যানেলগুলোতেও প্রচার হবে।
বিশেষ এই উদ্যোগ সম্পর্কে সিসিমপুরের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, ‘সিসিমপুরের লক্ষ্য হচ্ছে বাংলাদেশের প্রতিটি শিশুর কাছে পৌঁছানো। তারই অংশ হিসেবে ইতোমধ্যেই আমরা দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিশুদের জন্য সিসিমপুরের ১০টি গল্পের বই ব্রেইল পদ্ধতিতে প্রকাশ করেছি ও শিশুদের মাঝে বিতরণ করেছি। এবার শ্রবণপ্রতিবন্ধী শিশুদের জন্য নিয়ে আসছি ১৩ পর্বের বিশেষ সিসিমপুর।
‘ধারাবাহিকভাবে পর্বের সংখ্যা বাড়ানোর ইচ্ছে আছে আমাদের। আমাদের টেলিভিশন অনুষ্ঠান নির্মাণ ও অন্যান্য কার্যক্রম বাস্তবায়নে সহায়তা করার জন্য ইউএসএআইডি বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানাই।’
এক লোককে থানায় ধরে আনা হলো।
ওসি: আপনাকে আজ রাতে থানায় থাকতে হবে।
ভদ্রলোক: চার্জ কী?
ওসি: কোনো চার্জ দিতে হবে না, ফ্রি।
-
বন্ধুরা, চাইলে তোমরাও আমাদের কাছে জোকস লিখে পাঠাতে পারো। পাঠানোর ঠিকানা: [email protected]
আরও পড়ুন:
গরিব চাষা, তার নামে মহাজন নালিশ করেছে। বেচারা কবে তার কাছে ২৫ টাকা নিয়েছিল, সুদে-আসলে তা এখন ৫০০ টাকায় দাঁড়িয়েছে। চাষা অনেক কষ্টে ১০০ টাকা জোগাড় করেছে; কিন্তু মহাজন বলছে, '৫০০ টাকার এক পয়সাও কম নয়; দিতে না পারো তো জেলে যাও।' সুতরাং চাষার আর রক্ষা নাই।
এমন সময় শামলা মাথায় চশমা চোখে তুখোড় বুদ্ধি উকিল এসে বললেন, 'ওই ১০০ টাকা আমায় দিলে, তোমার বাঁচবার উপায় করতে পারি।'
চাষা তার হাতে ধরল, পায়ে ধরল, বলল, 'আমায় বাঁচিয়ে দিন।'
উকিল বললেন, "তবে শোন, আমার ফন্দি বলি। যখন আদালতের কাঠগড়ায় গিয়ে দাঁড়াবে, তখন বাপু হে কথাটথা কয়ো না। যে যা খুশি বলুক, গাল দিক আর প্রশ্ন করুক, তুমি তার জবাবটি দেবে না- খালি পাঁঠার মতো 'ব্যা- ' করবে। তা যদি করতে পারো, তা হলে আমি তোমায় খালাস করিয়ে দেব।"
চাষা বলল, 'আপনি কর্তা যা বলেন, তাতেই আমই রাজি।'
আদালতে মহাজনের মস্ত উকিল, চাষাকে এক ধমক দিয়ে জিজ্ঞাসা করলেন, 'তুমি সাত বছর আগে ২৫ টাকা কর্জ নিয়েছিলে?'
চাষা তার মুখের দিকে চেয়ে বলল, 'ব্যা- '।
উকিল বললেন, 'খবরদার!- বল, নিয়েছিলি কি না।'
চাষা বলল, 'ব্যা- '।
উকিল বললেন, 'হুজুর! আসামির বেয়াদবি দেখুন।'
হাকিম রেগে বললেন, 'ফের যদি অমনি করিস, তোকে আমই ফাটক দেব।'
চাষা অত্যন্ত ভয় পেয়ে কাঁদ কাঁদ হয়ে বলল, 'ব্যা- ব্যা- '।
হাকিম বললেন, 'লোকটা কি পাগল নাকি?'
তখন চাষার উকিল উঠে বললেন, "হুজুর, ও কি আজকের পাগল- ও বহুকালের পাগল, জন্ম-অবধি পাগল। ওর কি কোনো বুদ্ধি আছে, না কাণ্ডজ্ঞান আছে? ও আবার কর্জ নেবে কি! ও কি কখনও খত লিখতে পারে নাকি? আর পাগলের খত লিখলেই বা কী? দেখুন দেখুন, এই হতভাগা মহাজনটার কাণ্ড দেখুন তো! ইচ্ছে করে জেনেশুনে পাগলটাকে ঠকিয়ে নেওয়ার মতলব করেছে। আরে, ওর কি মাথার ঠিক আছে? এরা বলেছে, 'এইখানে একটা আঙ্গুলের টিপ দে'- পাগল কি জানে, সে অমনি টিপ দিয়েছে। এই তো ব্যাপার!"
দুই উকিলে ঝগড়া বেধে গেল।
হাকিম খানিক শুনেটুনে বললেন, 'মোকদ্দমা ডিসমিস্।'
মহাজনের তো চক্ষুস্থির। সে আদালতের বাইরে এসে চাষাকে বললেন, 'আচ্ছা, না হয় তোর ৪০০ টাকা ছেড়েই দিলাম- ওই ১০০ টাকাই দে।'
চাষা বলল, 'ব্যা-!'
মহাজন যতই বলেন, যতই বোঝান, চাষা তার পাঁঠার বুলি কিছুতেই ছাড়ে না। মহাজন রেগেমেগে বলে গেল, 'দেখে নেব, আমার টাকা তুই কেমন করে হজম করিস।'
চাষা তার পোঁটলা নিয়ে গ্রামে ফিরতে চলেছে, এমন সময় তার উকিল এসে ধরল, 'যাচ্ছ কোথায় বাপু? আমার পাওনাটা আগে চুকিয়ে যাও। ১০০ টাকায় রফা হয়েছিল, এখন মোকদ্দমা তো জিতিয়ে দিলাম।'
চাষা অবাক হয়ে তার মুখের দিকে তাকিয়ে বলল, 'ব্যা-।'
উকিল বললেন, 'বাপু হে, ওসব চালাকি খাটবে না- টাকাটি এখন বের করো।'
চাষা বোকার মতো মুখ করে আবার বলল, 'ব্যা-।'
উকিল তাকে নরম গরম অনেক কথাই শোনাল, কিন্তু চাষার মুখে কেবলই ঐ এক জবাব! তখন উকিল বলল, 'হতভাগা গোমুখ্যু পাড়া গেঁয়ে ভূত- তোর পেটে অ্যাতো শয়তানি, কে জানে! আগে যদি জানতাম তা হলে পোঁটলাসুদ্ধ টাকাগুলো আটকে রাখতাম।'
বুদ্ধিমান উকিলের আর দক্ষিণা পাওয়া হলো না।
আরও পড়ুন:এক ফটো সাংবাদিক রাস্তায় বাচ্চাদের ছবি তুলছেন। সবাইকে একসঙ্গে বসিয়ে বললেন, স্মাইল।
ইসমাইল: জি স্যার?
সাংবাদিক: আরে তুমি দাঁড়াচ্ছ কেন? বসো।
ইসমাইল: ঠিক আছে।
সাংবাদিক: ওকে রেডি, স্মাইল।
ইসমাইল: ডাকলেন কেন স্যার?
সাংবাদিক: আরে বাবা তোমার সমস্যাটা কী? স্মাইল বললেই দাঁড়িয়ে যাচ্ছ কেন?
ইসমাইল: আমি তো বসেই আছি। আপনি আমার নাম ধরে ডাকেন বলেই দাঁড়িয়ে যাই।
-
বন্ধুরা, চাইলে তোমরাও আমাদের কাছে জোকস লিখে পাঠাতে পারো। পাঠানোর ঠিকানা: [email protected]
আরও পড়ুন:মেয়ে: আলুর তরকারিটার স্বাদ কেমন হয়েছে?
বাবা: দারুণ স্বাদ হয়েছে। তুই রান্না করেছিস নাকি?
মেয়ে: না, আলু আমি ছিলেছি।
-
বন্ধুরা, চাইলে তোমরাও আমাদের কাছে জোকস লিখে পাঠাতে পারো। পাঠানোর ঠিকানা: [email protected]
আরও পড়ুন:
স্ত্রী: কি ব্যাপার, আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে কী দেখছ?
ভুলোমনা স্বামী: এই ভদ্রলোককে খুব চেনা চেনা লাগছে, কিন্তু কোথায় দেখেছি ঠিক মনে করতে পারছিনা।
-
বন্ধুরা, চাইলে তোমরাও আমাদের কাছে জোকস লিখে পাঠাতে পারো। পাঠানোর ঠিকানা: [email protected]
এক যুবক নতুন চাকরি পেয়েছে। প্রথম দিন অফিসে এসেই কিচেনে ফোন করে বলল, ‘এখনি আমাকে এককাপ কফি দিয়ে যাও! জলদি!’
অন্যদিক থেকে আওয়াজ এল, ‘গর্দভ, তুমি কার সাথে কথা বলছ জান?’
যুবকটি থতমত এবং ভীত হয়ে বলল, ‘না! আপনি কে?’
‘আমি এই কোম্পানির ম্যানেজিং ডিরেক্টর’, রাগী গলায় উত্তর এল।
যুবকটি বলল, ‘আর আপনি জানেন কার সঙ্গে কথা বলছেন?’
‘না’, ওপার থেকে উত্তর এল।
‘বাবারে! বাঁচা গেছে’, বলে যুবকটি ফোন রেখে দিল।
-
বন্ধুরা, চাইলে তোমরাও আমাদের কাছে জোকস লিখে পাঠাতে পারো। পাঠানোর ঠিকানা: [email protected]
আরও পড়ুন:
মন্তব্য