ইকুয়েডরের আমাজন বনে ঘুরতে ঘুরতে পপকর্নের মতো দেখতে পোকাটির সন্ধান পান ফটোগ্রাফার আন্দ্রেস কে (Andreas Kay)।
উপরের ছবিটা দেখে প্রথমে আমি ভেবেছিলাম, একটা সুস্বাদু পপকর্ন বুঝি।
জিভে জলও এসে গিয়েছিল।
পরে দেখি, ওমা, এটার কয়েকটা পা ও আছে।
পা ওয়ালা পপকর্ন আমি কখনো দেখনি।
তুমি কি দেখেছ?
দেখবে কি করে?
পপকর্নের তো পা হয় না।
আসলে এটা একটি পোকা। একেবারেই অন্যরকম।
নাম ‘ফ্ল্যাটিড প্ল্যান্টহুপার’।
ইকুয়েডরের আমাজন বনে ঘুরতে ঘুরতে পোকাটির সন্ধান পান ফটোগ্রাফার আন্দ্রেস কে (Andreas Kay)।
আজব পোকাটিকে তিনি আদর করে হাতে তুলে নেন।
ছবি তোলেন। ভিডিও করেন।
ছবি তো দেখলেই। ভিডিওটা দেখতে চাইলে এখানে ক্লিক করো।
এবার পোকাটি সম্পর্কে বলি।
সে খুব অস্থির।
এক জায়গায় দাঁড়িয়ে থাকতে পারে না।
ঠিক তোমাদের মতো।
পাতা খেতে ভালোবাসে।
সেজন্য সারাদিন পাতায় পাতায় ঘুরে বেড়ায়।
এক পাতা থেকে আরেক পাতায় লাফিয়ে যেতে পারে।
পিঠের সাদা অংশটা আসলে মোম।
শরীর থেকে প্রাকৃতিক ভাবে মোম নিসৃত হয় তার।
পা দিয়ে সেই মোমগুলো পিঠে তুলে নেয়।
তাই ওকে দেখতে পপকর্নের মতো মনে হয়।
বিদ্যাধন যে বা রাখে ধনী বলে তারে, চোরে চুরি করিবারে সে ধন না পারে।
যার বিদ্যা নাই সে না জানে ভালমন্দ,
শিরে দুই চক্ষু আছে তথাপি সে অন্ধ।
সে চক্ষু বিদ্যার বিনে আর কারো নয়,
বিদ্যা বড় ধন নাহি শুন মহাশয়।
বিদ্যাধন যে বা রাখে ধনী বলে তারে,
চোরে চুরি করিবারে সে ধন না পারে।
যতেক খরচ করো তত সে বাড়য়,
খরচ করিলে ধন কম নাহি হয়।
লোকের বিক্রম বাড়ে বিদ্যার বিধানে,
পশুতে অধম যেই বিদ্যা নাহি জানে।
বিদ্যার মহিমা ভাই কহিতে না পারি,
বিদ্যা পড় বিদ্য শিখ শ্রম পরিহরি।
যে ছেলে না জানে বিদ্যা গরু তাথে ভাল,
বনে ঘাস খায়া বয় গৃহস্থের হাল।
১৯৭১ সালের ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানের জনসভায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঐতিহাসিক ভাষণ দিয়েছিলেন।
তখন বাংলাদেশের নাম ছিল পূর্ব পাকিস্তান।
তখনকার পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকদের অত্যাচার-অনাচারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করছিল এ দেশের মানুষ।
এ রকম পরিস্থিতিতে ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানের জনসভায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঐতিহাসিক ভাষণ দিয়েছিলেন।
লাখো মানুষের সামনে দেয়া সেই ভাষণে তিনি বাঙালিদের স্বাধীনতা-সংগ্রামের জন্য প্রস্তুত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন।
আমাদের বন্ধু রামিন দেওয়ান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাষণ দেয়ার সেই দৃশ্য এঁকেছে।
সে নেভি অ্যাংকারেজ স্কুল অ্যান্ড কলেজে চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ে।
বন্ধুরা, চাইলে তোমরাও ছবি এঁকে আমাদের কাছে পাঠাতে পারো। লিখতে পারো ছড়া, গল্প কিংবা কৌতুক।
পাঠানোর ঠিকানা: [email protected]
জাইমা ক্লাস ফাইভে পড়ে। ওর স্কুলের নাম এস হারম্যান মেইনার স্কুল অ্যান্ড কলেজ।
বিলের পানিতে শাপলা ফুটেছে।
সেই ফুল তুলতে বন্ধুকে সঙ্গে নিয়ে বেরিয়েছে রাকিকা শাহলা জাইমা।
ফুল দিয়ে সে কী করবে বলো তো?
মনে হয় শাপলা দিয়ে ঘর সাজাবে।
খোঁপায়ও গাঁথতে পারে।
নয়তো শাপলা রান্না করে খেতে পারে।
যা-ই করুক, ও কিন্তু দারুণ মজা পাচ্ছে।
জাইমা ক্লাস ফাইভে পড়ে। ওর স্কুলের নাম এস হারম্যান মেইনার স্কুল অ্যান্ড কলেজ।
বন্ধুরা, চাইলে তোমরাও ছবি এঁকে আমাদের কাছে পাঠাতে পারো। লিখতে পারো ছড়া, গল্প কিংবা কৌতুক।
পাঠানোর ঠিকানা: [email protected]
সাধারণ মানুষও ছেড়ে কথা বলেনি। যে যা পেয়েছে, তাই নিয়ে শত্রুর মুখোমুখি দাঁড়িয়েছিল।
আসছে ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস।
১৯৭১ সালের এই দিনে সাধারণ মানুষের ওপর অস্ত্র হাতে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল পাকিস্তানি সেনারা।
তবে সাধারণ মানুষও ছেড়ে কথা বলেনি। যে যা পেয়েছে, তাই নিয়ে শত্রুর মুখোমুখি দাঁড়িয়েছিল।
শক্ত প্রতিরোধের মুখে পড়তে হয়েছিল পাকিস্তানি সেনাদের।
সেই ছবিটাই এঁকেছে আরশি আল হুররা।
সে ম্যাপললিফ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে সপ্তম শ্রেণিতে পড়ে।
বন্ধুরা, চাইলে তোমরাও ছবি এঁকে আমাদের কাছে পাঠাতে পারো। লিখতে পারো ছড়া, গল্প কিংবা কৌতুক।
পাঠানোর ঠিকানা: [email protected]
আমি যাচ্ছি রাঙা ঘোড়ার পরে/টগবগিয়ে তোমার পাশে পাশে
মনে করো, যেন বিদেশ ঘুরে
মাকে নিয়ে যাচ্ছি অনেক দূরে।
তুমি যাচ্ছ পালকিতে, মা, চ’ড়ে
দরজা দুটো একটুকু ফাঁক করে,
আমি যাচ্ছি রাঙা ঘোড়ার পরে
টগবগিয়ে তোমার পাশে পাশে।
রাস্তা থেকে ঘোড়ার খুরে খুরে
রাঙা ধুলোয় মেঘ উড়িয়ে আসে।
সন্ধে হল, সূর্য নামে পাটে,
এলেম যেন জোড়াদিঘির মাঠে।
ধূ ধূ করে যে দিক-পানে চাই,
কোনখানে জনমানব নাই,
তুমি যেন আপন-মনে তাই
ভয় পেয়েছ – ভাবছ, ‘এলেম কোথা’।
আমি বলছি, ‘ভয় কোরো না মাগো,
ওই দেখা যায় মরা নদীর সোঁতা।’
আমরা কোথায় যাচ্ছি কে তা জানে -
অন্ধকারে দেখা যায় না ভাল।
তুমি যেন বললে আমায় ডেকে,
‘দিঘির ধারে ওই-যে কিসের আলো!’
এমন সময় ‘হাঁ রে রে রে রে’
ওই-যে কারা আসতেছে ডাক ছেড়ে!
তুমি ভয়ে পালকিতে এক কোণে
ঠাকুর-দেবতা স্মরণ করছ মনে,
বেয়ারাগুলো পাশের কাঁটাবনে
পালকি ছেড়ে কাঁপছে থরোথরো।
আমি যেন তোমায় বলছি ডেকে,
‘আমি আছি, ভয় কেন, মা, করো!’
তুমি বললে, ‘যাসনে খোকা ওরে’,
আমি বলি, ‘দেখো-না চুপ করে।’
ছুটিয়ে ঘোড়া গেলেম তাদের মাঝে,
ঢাল তলোয়ার ঝনঝনিয়ে বাজে,
কী ভয়ানক লড়াই হল মা যে
শুনলে তোমার গায়ে দেবে কাঁটা।
কত লোক যে পালিয়ে গেল ভয়ে,
কত লোকের মাথা পড়ল কাটা।
এত লোকের সঙ্গে লড়াই করে,
ভাবছ খোকা গেলই বুঝি মরে।
আমি তখন রক্ত মেখে ঘেমে
বলছি এসে, ‘লড়াই গেছে থেমে,’
তুমি শুনে পালকি থেকে নেমে
চুমো খেয়ে নিচ্ছ আমায় কোলে
বলছ, ‘ভাগ্যে খোকা সঙ্গে ছিল,
কী দুর্দশাই হত তা না হলে!’
প্লাস্টিকের প্লেটটাকে মাঝ বরাবর কাঁচি দিয়ে কেটে ফেল। প্যাকেট থেকে তুলা বের করে গোল গোল বলের মতো বানাও। আঠা দিয়ে প্লেটের উপরে তুলার বলগুলো জুড়ে দাও।
তোমার শোবার ঘরে বৃষ্টি নামাতে চাও?
তাহলে দেরি না করে তালিকার জিনিসগুলো সংগ্রহ করে নিয়ে এসো।
তুলা
সাদা রঙের কাগজ
প্লাস্টিকের প্লেট
কাঁচি
আঠা
সুতা
যা করতে হবে
প্লাস্টিকের প্লেটটাকে মাঝ বরাবর কাঁচি দিয়ে কেটে ফেল। প্যাকেট থেকে তুলা বের করে গোল গোল বলের মতো বানাও। আঠা দিয়ে প্লেটের উপরে তুলার বলগুলো জুড়ে দাও।
সাদা কাগজে পানির ফোঁটা আঁক। নীল রং দিয়ে ফোঁটাগুলো রং কর। কাঁচি দিয়ে ফোঁটাগুলো কেটে নাও।
পানির ফোঁটাগুলো সুতা দিয়ে ছবির মতো করে প্লেট থেকে ঝুলিয়ে দাও। ব্যস হয়ে গেল তোমার মেঘ-বৃষ্টি। এবার সেটাকে তোমার রুমে ঝুলিয়ে দাও।
মায়ের ভাষায় কথা বলার অধিকার ফিরিয়ে আনতে ১৯৫২ সালে রাস্তায় নেমেছিল অসংখ্য মানুষ। মিছিল করে জানিয়ে দিয়েছিল, আমরা ওদের সিদ্ধান্ত মানি না।
পাকিস্তানি শাসকরা আমাদের মুখের ভাষা কেড়ে নিতে চেয়েছিল।
ওরা বলেছিল, আমরা মায়ের ভাষায় কথা বলতে পারব না।
মায়ের ভাষায় কথা বলার অধিকার ফিরিয়ে আনতে ১৯৫২ সালে রাস্তায় নেমেছিল অসংখ্য মানুষ।
মিছিল করে জানিয়ে দিয়েছিল, আমরা ওদের সিদ্ধান্ত মানি না।
সেই দৃশ্য ফুটিয়ে তুলেছে আমাদের ছোট্ট বন্ধু জান্নাত হাসান সামিয়া।
সে ঢাকার আইডিয়াল টিউটোরিয়াল হোমে প্রথম শ্রেণিতে পড়ে।
বন্ধুরা, চাইলে তোমরাও ছবি এঁকে আমাদের কাছে পাঠাতে পার। লিখতে পার ছড়া, গল্প কিংবা কৌতুক।
পাঠানোর ঠিকানা: [email protected]
মন্তব্য