সে অনেক আগের কথা।
তখনও আবিষ্কার হয়নি বাষ্পীয় ইঞ্জিন।
আটলান্টিকে তখন পাল তোলা জাহাজ চলতো।
আটলান্টিক মহাসাগরটি ছিলো পনের মাইল গভীর।
আর সেই পানিতে ছিলো প্রচুর মৎস্যকন্যার বাস।
সেই দিক দিয়ে যাওয়ার সময় কোনো জাহাজের ক্যাপ্টেন যদি কোনো মানুষের নাম ধরে ডাকতো, তাহলে মৎসকন্যারা সেই মানুষটি চেয়ে বসতো।
যেমন ধরো, ক্যাপ্টেন বললো, 'সুমন, তুমি ডেকে যাও, কাজ করো।'
এ কথা বলামাত্রই মৎসকন্যাদের উদয় হতো।
অমনি তারা দাবি করতো, 'সুমনকে আমাদের কাছে দিয়ে দাও।'
আর ক্যাপ্টেন যদি সেই কথা না শুনতো, তাহলে মৎসকন্যারা জাহাজটি ধ্বংস করে ফেলতো!
তাই আটলান্টিকে জাহাজ ভাসানোর আগেই জাহাজের ক্যাপ্টেন তার সাগরেদদের নাম বিভিন্ন যন্ত্রপাতি ও আসবাবপত্রের নামে রাখতো।
যেমন ধরো, কারও নাম কুড়াল, কারও বা কুঠার, হাতুড়ি, চেয়ার, টেবিল ইত্যাদি!
যখনই সে কাউকে কোনো নির্দেশনা দিতো, তখন তাকে বলতে হতো, 'হাতুড়ি, কেবিনে যাও। কেবিনের আবর্জনা পরিষ্কার করো।'
আর তখন মৎস্যকন্যারা বলতো, 'আমাকে হাতুড়ি দাও।'
আর তখন ক্যাপ্টেন তাদের হাতুড়ি দিয়ে সেই যাত্রা রক্ষা পেতো।
এমনিভাবেই চলছিলো জাহাজ নিয়ে আটলান্টিক পাড়ি দেওয়া।
কিন্তু একদিন ভুল করে এক ক্যাপ্টেন একজনের আসল নাম ধরে ডেকে বসলো!
বলে ফেললো, 'স্যাম, রান্নাঘরে গিয়ে খাবার বানাও।'
আর সঙ্গে সঙ্গে টুপ করে ভেসে উঠলো এক মৎসকন্যা।
বললো, 'আমাকে স্যাম দাও।'
জাহাজে স্যাম নামে কোনো জিনিস ছিলো না।
ফলে ক্যাপ্টেন বাধ্য হয়ে স্যাম নামের ছেলেটিকে ফেলে দিলো পানিতে।
সে যখনই পানিতে পড়লো, তখনই মৎসকন্যাটি ছো মেরে তাকে নিজের কব্জায় নিয়ে নিলো।
মৎসকন্যার চুল এতোই বড় ছিলো যে, স্যামকে সে চুল দিয়ে জড়িয়ে ফেললো।
ফলে স্যাম খুব একটা ভিজলো না।
মৎসকন্যা খুব দ্রুত সাঁতার কাটায় নিঃশ্বাস ধরে রাখতেও ঝামেলা হলো না তার।
মৎস্যকন্যা তার বাড়িতে গিয়ে স্যামকে চুলের প্যাঁচ থেকে বের করলো।
তারপর বললো, 'আরে, তুমি তো দেখতে অনেক সুন্দর!
আচ্ছা, তুমি কি মাছ পছন্দ করো?'
স্যাম বললো, 'না; আমি মাছ পছন্দ করি না।'
'তাহলে তোমাকে কী খাওয়াবো!
আচ্ছা ঠিক আছে, সেটা পরে ভাবা যাবে।
তার আগে চলো আমরা বিয়ে করে ফেলি!'
তারপর তারা সত্যি সত্যি মৎসকন্যা-সমাজের নিয়মে বিয়ে করে ফেললো।
কিছুদিন পর স্যাম অন্যান্য মৎস্যকন্যার সঙ্গে সমুদ্রভ্রমণে বের হতে শুরু করলো।
এ নিয়ে এক মৎসকন্যা বান্ধবীর সঙ্গে স্যামের বউয়ের খুব ঝগড়া বাঁধলো।
বেশ কথা কাটাকাটি হলো।
এরপর বউটি স্যামকে বাসার বাইরে যাওয়া বারণ করে দিলো।
একদিন বউ বাড়ি নেই-এমন সময় তার বান্ধবীটি এসে স্যামকে জিজ্ঞেস করলো, 'আচ্ছা, তুমি কি তোমার নিজের বাড়িতে ফিরে যেতে চাও না?'
প্রশ্ন শুনে স্যাম খুশি হলো; বললো, 'হ্যাঁ, চাই।'
এ কথা শুনে বান্ধবীটি স্যামকে ঠিক তেমন করে চুল দিয়ে পেঁচিয়ে ফেললো, যেমন করে তার বউ তাকে বেঁধে এনেছিলো জাহাজ থেকে পড়ার পর।
এক সাঁতারে স্যামকে তীরে এনে ফেললো বান্ধবীটি।
স্যাম তার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে উপরে উঠে এলো।
তারপর ফিরে এলো বাড়িতে।
এদিকে বাড়ি ফেরার পর স্যাম সবাইকে তার পানির নিচের জীবনের গল্প শোনাতে লাগলো।
বলতে লাগলো, মৎসকন্যাদের বাড়িঘর কতো সুন্দার হয়, জিনিসপত্র কতো সুন্দর ইত্যাদি।
আরও বললো, একেকটা মৎসকন্যা দেখতে একেকজনের চেয়ে বেশি সুন্দর।
তবে তাদের মধ্যে একটা মিল আছে।
আর তা হলো, তাদের প্রত্যেকের ঠোঁটের রঙই গোলাপি।
তোমরা নিশ্চয়ই এ রকম মৎস্যকন্যার ছবি দেখেছো?
আর স্যামের বর্ণনা শুনে ভাবছো, ঠোঁটে লিপিস্টিক ব্যবহার করার বুদ্ধিটা মানুষ পেয়েছে মৎসকন্যাদের কাছ থেকেই!
স্যাম আরও বললো, মৎস্যকন্যাদের বাসা দেখতে অনেকটা কুমিরের মতো লাগে।
তারা নদীর তীর থেকে নিচের দিকে খোদাই করতে শুরু করে।
তারপর কিছুদূর গিয়ে আবার উপরের দিকে খোড়ে।
বাসা বানানোর জন্য ঠিক কতোদূর খুঁড়তে হবে- সেই বিদ্যা তারা আপনাআপনিই জেনেছে।
তারপর আবার নিচের দিকে, মানে পানির দিকে খোদাই করতে শুরু করে।
আর সেখানে তারা বাসা বানায়।
একেকটা বাসায় একজন মৎসকন্যাই থাকে।
বাসাগুলো দশ থেকে বিশ ফুটের হয়।
তারা দেয়ালও বানায় কুমিরের মতো।
স্যাম সেখানে ছয় বছর ছিলো।
যদি সেই মৎস্যকন্যাটি তাকে ফিরিয়ে দিয়ে না যেতো, তাহলে হয়তো সারাজীবন সেখানেই থাকতে হতো তাকে।
এরপর স্যাম আর কোনোদিনই জাহাজে উঠেনি।
সমুদ্রে নামেওনি আর কোনোদিন।
তবে সে প্রায়ই সৈকতে যেতো।
একটু দূর থেকে ফুল ছুড়ে মারতো পানির দিকে।
আর মনে মনে ধন্যবাদ দিতো তার উপকারি মৎসকন্যা বন্ধুটিকে।
এখনও সাগর পাড়ে গিয়ে পানির দিকে ফুল ছুড়ে দিতে কাউকে দেখলে ভেবে নিও, এটাই সেই স্যাম।
বা স্যামের মতোই কেউ!
শ্রবণপ্রতিবন্ধী শিশুদের জন্য নির্মিত হলো সিসিমপুরের বিশেষ কিছু পর্ব।
উদ্যোগের অংশ হিসেবে সিসিমপুরের জনপ্রিয় ১৩টি পর্বে শ্রবণপ্রতিবন্ধী শিশুদের উপযোগী করে সাইন ল্যাঙ্গুগুয়েজ তথা ইশারা ভাষা যুক্ত করে নতুনভাবে তৈরি করেছে সিসিমপুরের নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সিসেমি ওয়ার্কশপ বাংলাদেশ (এসডব্লিউবি)।
সিসিমপুরের পর্বগুলোকে ইশারা ভাষায় রূপান্তরে সহযোগিতা করেছে শ্রবণপ্রতিবন্ধী মানুষের উন্নয়নে কাজ করা সংগঠন সোসাইটি অব দ্য ডেফ অ্যান্ড সাইন ল্যাঙ্গুয়েজ ইউজার্স (এসডিএসএল)।
২৩ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক সাইন ল্যাঙ্গুয়েজ ডে। এই দিন থেকে সাইন ল্যাঙ্গুগুয়েজে নির্মিত সিসিমপুরের বিশেষ পর্বগুলো সিসিমপুরের সোশ্যাল ও ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মগুলোতে ধারাবাহিকভাবে প্রচার শুরু হবে, যা পরবর্তী পর্যায়ে টেলিভিশন চ্যানেলগুলোতেও প্রচার হবে।
বিশেষ এই উদ্যোগ সম্পর্কে সিসিমপুরের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, ‘সিসিমপুরের লক্ষ্য হচ্ছে বাংলাদেশের প্রতিটি শিশুর কাছে পৌঁছানো। তারই অংশ হিসেবে ইতোমধ্যেই আমরা দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিশুদের জন্য সিসিমপুরের ১০টি গল্পের বই ব্রেইল পদ্ধতিতে প্রকাশ করেছি ও শিশুদের মাঝে বিতরণ করেছি। এবার শ্রবণপ্রতিবন্ধী শিশুদের জন্য নিয়ে আসছি ১৩ পর্বের বিশেষ সিসিমপুর।
‘ধারাবাহিকভাবে পর্বের সংখ্যা বাড়ানোর ইচ্ছে আছে আমাদের। আমাদের টেলিভিশন অনুষ্ঠান নির্মাণ ও অন্যান্য কার্যক্রম বাস্তবায়নে সহায়তা করার জন্য ইউএসএআইডি বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানাই।’
এক লোককে থানায় ধরে আনা হলো।
ওসি: আপনাকে আজ রাতে থানায় থাকতে হবে।
ভদ্রলোক: চার্জ কী?
ওসি: কোনো চার্জ দিতে হবে না, ফ্রি।
-
বন্ধুরা, চাইলে তোমরাও আমাদের কাছে জোকস লিখে পাঠাতে পারো। পাঠানোর ঠিকানা: [email protected]
আরও পড়ুন:
গরিব চাষা, তার নামে মহাজন নালিশ করেছে। বেচারা কবে তার কাছে ২৫ টাকা নিয়েছিল, সুদে-আসলে তা এখন ৫০০ টাকায় দাঁড়িয়েছে। চাষা অনেক কষ্টে ১০০ টাকা জোগাড় করেছে; কিন্তু মহাজন বলছে, '৫০০ টাকার এক পয়সাও কম নয়; দিতে না পারো তো জেলে যাও।' সুতরাং চাষার আর রক্ষা নাই।
এমন সময় শামলা মাথায় চশমা চোখে তুখোড় বুদ্ধি উকিল এসে বললেন, 'ওই ১০০ টাকা আমায় দিলে, তোমার বাঁচবার উপায় করতে পারি।'
চাষা তার হাতে ধরল, পায়ে ধরল, বলল, 'আমায় বাঁচিয়ে দিন।'
উকিল বললেন, "তবে শোন, আমার ফন্দি বলি। যখন আদালতের কাঠগড়ায় গিয়ে দাঁড়াবে, তখন বাপু হে কথাটথা কয়ো না। যে যা খুশি বলুক, গাল দিক আর প্রশ্ন করুক, তুমি তার জবাবটি দেবে না- খালি পাঁঠার মতো 'ব্যা- ' করবে। তা যদি করতে পারো, তা হলে আমি তোমায় খালাস করিয়ে দেব।"
চাষা বলল, 'আপনি কর্তা যা বলেন, তাতেই আমই রাজি।'
আদালতে মহাজনের মস্ত উকিল, চাষাকে এক ধমক দিয়ে জিজ্ঞাসা করলেন, 'তুমি সাত বছর আগে ২৫ টাকা কর্জ নিয়েছিলে?'
চাষা তার মুখের দিকে চেয়ে বলল, 'ব্যা- '।
উকিল বললেন, 'খবরদার!- বল, নিয়েছিলি কি না।'
চাষা বলল, 'ব্যা- '।
উকিল বললেন, 'হুজুর! আসামির বেয়াদবি দেখুন।'
হাকিম রেগে বললেন, 'ফের যদি অমনি করিস, তোকে আমই ফাটক দেব।'
চাষা অত্যন্ত ভয় পেয়ে কাঁদ কাঁদ হয়ে বলল, 'ব্যা- ব্যা- '।
হাকিম বললেন, 'লোকটা কি পাগল নাকি?'
তখন চাষার উকিল উঠে বললেন, "হুজুর, ও কি আজকের পাগল- ও বহুকালের পাগল, জন্ম-অবধি পাগল। ওর কি কোনো বুদ্ধি আছে, না কাণ্ডজ্ঞান আছে? ও আবার কর্জ নেবে কি! ও কি কখনও খত লিখতে পারে নাকি? আর পাগলের খত লিখলেই বা কী? দেখুন দেখুন, এই হতভাগা মহাজনটার কাণ্ড দেখুন তো! ইচ্ছে করে জেনেশুনে পাগলটাকে ঠকিয়ে নেওয়ার মতলব করেছে। আরে, ওর কি মাথার ঠিক আছে? এরা বলেছে, 'এইখানে একটা আঙ্গুলের টিপ দে'- পাগল কি জানে, সে অমনি টিপ দিয়েছে। এই তো ব্যাপার!"
দুই উকিলে ঝগড়া বেধে গেল।
হাকিম খানিক শুনেটুনে বললেন, 'মোকদ্দমা ডিসমিস্।'
মহাজনের তো চক্ষুস্থির। সে আদালতের বাইরে এসে চাষাকে বললেন, 'আচ্ছা, না হয় তোর ৪০০ টাকা ছেড়েই দিলাম- ওই ১০০ টাকাই দে।'
চাষা বলল, 'ব্যা-!'
মহাজন যতই বলেন, যতই বোঝান, চাষা তার পাঁঠার বুলি কিছুতেই ছাড়ে না। মহাজন রেগেমেগে বলে গেল, 'দেখে নেব, আমার টাকা তুই কেমন করে হজম করিস।'
চাষা তার পোঁটলা নিয়ে গ্রামে ফিরতে চলেছে, এমন সময় তার উকিল এসে ধরল, 'যাচ্ছ কোথায় বাপু? আমার পাওনাটা আগে চুকিয়ে যাও। ১০০ টাকায় রফা হয়েছিল, এখন মোকদ্দমা তো জিতিয়ে দিলাম।'
চাষা অবাক হয়ে তার মুখের দিকে তাকিয়ে বলল, 'ব্যা-।'
উকিল বললেন, 'বাপু হে, ওসব চালাকি খাটবে না- টাকাটি এখন বের করো।'
চাষা বোকার মতো মুখ করে আবার বলল, 'ব্যা-।'
উকিল তাকে নরম গরম অনেক কথাই শোনাল, কিন্তু চাষার মুখে কেবলই ঐ এক জবাব! তখন উকিল বলল, 'হতভাগা গোমুখ্যু পাড়া গেঁয়ে ভূত- তোর পেটে অ্যাতো শয়তানি, কে জানে! আগে যদি জানতাম তা হলে পোঁটলাসুদ্ধ টাকাগুলো আটকে রাখতাম।'
বুদ্ধিমান উকিলের আর দক্ষিণা পাওয়া হলো না।
আরও পড়ুন:এক ফটো সাংবাদিক রাস্তায় বাচ্চাদের ছবি তুলছেন। সবাইকে একসঙ্গে বসিয়ে বললেন, স্মাইল।
ইসমাইল: জি স্যার?
সাংবাদিক: আরে তুমি দাঁড়াচ্ছ কেন? বসো।
ইসমাইল: ঠিক আছে।
সাংবাদিক: ওকে রেডি, স্মাইল।
ইসমাইল: ডাকলেন কেন স্যার?
সাংবাদিক: আরে বাবা তোমার সমস্যাটা কী? স্মাইল বললেই দাঁড়িয়ে যাচ্ছ কেন?
ইসমাইল: আমি তো বসেই আছি। আপনি আমার নাম ধরে ডাকেন বলেই দাঁড়িয়ে যাই।
-
বন্ধুরা, চাইলে তোমরাও আমাদের কাছে জোকস লিখে পাঠাতে পারো। পাঠানোর ঠিকানা: [email protected]
আরও পড়ুন:মেয়ে: আলুর তরকারিটার স্বাদ কেমন হয়েছে?
বাবা: দারুণ স্বাদ হয়েছে। তুই রান্না করেছিস নাকি?
মেয়ে: না, আলু আমি ছিলেছি।
-
বন্ধুরা, চাইলে তোমরাও আমাদের কাছে জোকস লিখে পাঠাতে পারো। পাঠানোর ঠিকানা: [email protected]
আরও পড়ুন:
স্ত্রী: কি ব্যাপার, আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে কী দেখছ?
ভুলোমনা স্বামী: এই ভদ্রলোককে খুব চেনা চেনা লাগছে, কিন্তু কোথায় দেখেছি ঠিক মনে করতে পারছিনা।
-
বন্ধুরা, চাইলে তোমরাও আমাদের কাছে জোকস লিখে পাঠাতে পারো। পাঠানোর ঠিকানা: [email protected]
এক যুবক নতুন চাকরি পেয়েছে। প্রথম দিন অফিসে এসেই কিচেনে ফোন করে বলল, ‘এখনি আমাকে এককাপ কফি দিয়ে যাও! জলদি!’
অন্যদিক থেকে আওয়াজ এল, ‘গর্দভ, তুমি কার সাথে কথা বলছ জান?’
যুবকটি থতমত এবং ভীত হয়ে বলল, ‘না! আপনি কে?’
‘আমি এই কোম্পানির ম্যানেজিং ডিরেক্টর’, রাগী গলায় উত্তর এল।
যুবকটি বলল, ‘আর আপনি জানেন কার সঙ্গে কথা বলছেন?’
‘না’, ওপার থেকে উত্তর এল।
‘বাবারে! বাঁচা গেছে’, বলে যুবকটি ফোন রেখে দিল।
-
বন্ধুরা, চাইলে তোমরাও আমাদের কাছে জোকস লিখে পাঠাতে পারো। পাঠানোর ঠিকানা: [email protected]
আরও পড়ুন:
মন্তব্য