অনেক অনেক আগের কথা।
এক দেশে ছিলো এক বানর।
আর এক হাঙর।
দেশটি যে আফ্রিকায় সে তোমরা জানোই!
তো আফ্রিকান এই বানরটির নাম ছিলো কিমা।
আর হাঙরের নাম পাপা।
দু'জনের খুবই ভাব।
হাঙর যে সাগরে থাকতো সেই সাগরের তীর ঘেঁষে ছিলো বিশাল বড় এক কুউ গাছ।
গাছটির অর্ধেক ছিলো পানিতে আর অর্ধেক ডাঙায়।
সেই গাছটিতেই থাকতো বানর।
প্রতিদিন সকালে বানর নাশতা করে কুউ ফল দিয়ে।
সেই সময় হাঙর গাছের তলায় এসে বলে, 'বন্ধু, আমাকে কিছু ফল দাও না; বড্ড খিদে পেয়েছে।'
বানর গাছ থেকে ফল ফেলে।
হাঙর খুব মজা করে খায় সেই ফল।
এভাবে বেশ কয়েক মাস চলার পর কিমা নামের হাঙরটি বানরকে বললো, 'কিমা, তুমি আমাকে অনেক দয়া দেখিয়েছো।
এখন আমার বাড়িতে চলো।
প্রতিদানে আমি তোমাকে কিছু দিতে চাই।'
বানর বলে, 'কীভাবে যাবো?
আমরা ডাঙার প্রাণীরা যে পানি দিয়ে চলতে পারি না।'
'সে তোমাকে ভাবতে হবে না।
আমি তোমাকে নিয়ে যাবো।
এক ফোঁটা পানিও তোমায় ছুঁতে পারবে না'
উত্তর দিলো হাঙর।
তারপরের ঘটনাটা তো জানোই।
তো হয়েছে কী, সেদিন বানরটি কূলে এসে হাঙরটিকে শোনালো ধোপার গাধার গল্প।
বানরের সেই গল্পটিই আজ শুনবো।
হাঙর শুরুতেই প্রশ্ন করলো, 'ধোপার গাধা কিগো ভাই?'
বানর বললো, 'এটি এমন একটি প্রাণী, যার কলিজা আর কান- দুটোই নেই।'
'মজার ব্যাপার তো বন্ধু।
বলো না সেই ধোপার গাধার গল্পটা।'
উৎসাহের সঙ্গে বললো হাঙর।
বানর গল্পটি বলা শুরু করলো বেশ রসিয়ে রসিয়ে।
গল্পটি ছিলো এমন-
এক ধোপার ছিলো একটি গাধা।
গাধাটিকে সে দারুণ ভালোবাসতো।
একদিন ধোপার চোখ ফাঁকি দিয়ে সে চলে গেলো গভীর জঙ্গলে।
কোনো কাজ নেই তার।
শুধু খাওয়া আর ঘুমানো।
আস্তে আস্তে বেশ মোটা হয়ে গেলো সে।
সেই বনে ছিলো একটি খরগোশ।
তার নাম ছিল সুংগুরা।
আর গাধাটির নাম ছিলো বেশ মজার।
তার নাম ছিলো পুন্ডা।
সুংগুরা নামের খরগোশটি একদিন বনের ভেতর দিয়ে চলছে। হঠাৎ তার চোখে পড়ল পুন্ডা নামের সেই গাধাটি।
খরগোশ পশুদের মধ্যে সবচেয়ে ধূর্ত।
যদি তুমি তার মুখের দিকে তাকাও, তবে তুমি দেখবে- সে নিজের মনে কিছু না কিছু বলছে।
পুন্ডাকে দেখে খরগোশ বললো, 'বাব্বা! কী নাদুসনুদুস গাধা! যাই সিংহকে এই সুখবরটি দিয়ে আসি।'
পুন্ডা সিংহকে বললো, 'কাল আমি তোমার জন্য অনেক মাংস আনবো সিংহ মামা।
কাল দারুণ একটি ভোজ হবে আমাদের।
তবে সেটিকে শিকার করার কাজটি যে তোমাকেই করতে হবে মামা।'
'তাই হবে ভাগ্নে। তুমি অনেক দয়ালু'
-সিংহ বললো।
সিংহের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে খরগোশটি আবার গাধার কাছে এলো।
গাধাকে সে বিনয়ের সঙ্গে বললো, 'মিস পুন্ডা, আর কতোদিন তুমি একা থাকবে?
তোমার জন্য আমি একটা পাত্র ঠিক করেছি।'
'কে সেই পাত্র?'
বোকার মতো হি হি করে হাসতে হাসতে জানতে চাইলো গাধা।
'সিম্বা।
সিম্বা নামের একটি সিংহের কথাই ভাবছি'
- হাসতে হাসতে জবাব দিলো খরগোশ।
খুশিতে গদগদ হয়ে গাধা বললো, 'চলো. এক্ষুণি যাওয়া যাক।'
খুব দ্রুত তারা পৌঁছে গেলো সিংহের বাড়ি।
আদরের সঙ্গে তাদের ভেতরে নিয়ে বসতে দেওয়া হলো।
সুংগুরা তার চোখের ইশারায় সিম্বাকে কী যেন বললো।
তারপর পুন্ডাকে বিনয়ের সঙ্গে বললো, 'তোমরা এখন দুই জনে প্রয়োজনীয় কথা সেরে নাও।
আমি ততোক্ষণ বাইরে গিয়ে অপেক্ষা করি।'
দ্রুত সুংগুরা বাইরে বেরিয়ে গেলো।
সিংহ ঝাঁপিয়ে পড়লো গাধাটির ওপর।
শুরু হয়ে গেলো হাতাহাতি।
গাধা তার সব শক্তি দিয়ে সিম্বাকে মারলো লাথি।
সিম্বা পড়ে গেলে এক দৌড়ে গাধা পালিয়ে গেলো।
একটু পরেই খরগোশ ভেতরে ঢুকে বললো, 'মামা তোমার খাওয়া-দাওয়া শেষ?'
'নাহ! খেতে আর পারলাম কই!
গাধাটি আমাকে একটি লাথি মেরে দৌড়ে চলে গেলো।
আমি খুবই দুর্বল।
তার সঙ্গে শক্তিতে পারিনি'
- সিংহ কাঁপা গলায় বললো।
'ভালো কথা!
আমার এই অসুস্থতার কথা বাইরে কারও কাছে বলো না'
- সিংহ হতাশার সুরে যোগ করলো।
এরপর সিংহ আস্তে আস্তে আবার সবল হয়ে উঠলো।
এক সময় সুংগুরা সিংহকে বললো, 'মামা, এখন কি তোমার জন্য আমি মাংসের ব্যবস্থা করতে পারি?'
'অবশ্যই'
- গর্জন করে উঠলো সিংহ,
'এক্ষুণি নিয়ে এসো।
আমি গাধাটিকে টুকরো টুকরো করে ফেলবো।'
সিংহের আশকারা পেয়ে জঙ্গলের ভেতরে প্রবেশ করলো খরগোশটি।
গাধা তাকে হাসিমুখে নিজের পাশে বসতে বললো।
জানতে চাইলো, 'কী খবর খরগোশ ভাইয়া?'
'তোমার ভালোবাসার সিংহটি তোমাকে আবার দাওয়াত দিয়েছে'
- খরগোশ বললো।
'সেদিন তুমি আমাকে ভুলিয়ে-ভালিয়ে তার কাছে নিয়ে গিয়েছিলে।
আমার খুবই ভয় লাগছে তার কাছে যেতে।'
- গাধা বলে এসব।
'কী যে বলো বন্ধু!
সেদিন তার মন-মেজাজ ভালো ছিলো না।
আজ আর ঝগড়া-ঝাটি হবে না'
- খরগোশ বললো।
'ঠিক বলছো তো বন্ধু? আচ্ছা, যাওয়া যাক।'
খরগোশ আর গাধা হাঁটতে হাঁটতে এক সময় পৌঁছে গেলো সিংহের কাছে। সিংহ সুযোগ মতো ঝাঁপিয়ে পড়লো গাধার ওপর।
আর মুহুর্তেই দুই টুকরো করে ফেললো।
তারপর খরগোশকে ডেকে বললো, 'এই মাংসগুলো নিয়ে এখন ভালো করে রোষ্ট বানাও।
এক ভাগ তোমার জন্য, আর এক ভাগ আমার।
আমি খাবো এর কলিজা আর কান দুটো।'
'তাই হবে'
- বললো খরগোশ।
মাংস নিয়ে গেলো আড়ালে।
সিংহের আস্তানা থেকে দূরে।
কলিজা আর কান রাখলো লুকিয়ে।
তারপর যতোক্ষণ পারলো, পেট পুরে মাংস খেলো খরগোশ।
বাদ বাকিটুকু রেখে দিলো সযতনে।
সিংহ চলে এলো খরগোশের কাছে।
বললো, 'এক্ষুুণি কলিজা আর কান দুটো আমাকে দাও।
পেট জ্বলে যাচ্ছে আমার।'
'কোথায় পাবো কলিজা আর কান?'
- বললো খরগোশ।
'তার মানে?'
- রাগে গরগর করে উঠলো সিংহটি।
'আরে!
তুমি জানতে না যে ওই গাধাটির মালিক ছিলো একজন ধোপা'
- খরগোশ বললো।
'তাতে কলিজা আর কান দুটো আমার কাছে আনতে সমস্যা কিসের?'
- বললো সিংহ।
'শোনো সিম্বা, সে খবর নেওয়ার মতো বয়স এখনও তোমার হয়নি।
ধোপাদের গাধার কলিজা একবার দেহ থেকে বেরিয়ে গেলে দ্বিতীয়বার তা আর ফিরে আসে না'
- খরগোশ বললো।
গল্পটি শেষ হতেই বানর দাঁত খিচিয়ে হাঙরকে বললো, 'তুমি এক্ষুণি আমার সামনে থেকে দূর হও।
তুমি আমাকে ধোপার গাধা বানাতে চেয়েছো, তাই না?
আর কখনও আমার সামনে আসবে না।
তোমার সঙ্গে এখানেই বন্ধুত্বের ইতি।
বিদায় পাপা!
বিদায়!'
এক লোককে থানায় ধরে আনা হলো।
ওসি: আপনাকে আজ রাতে থানায় থাকতে হবে।
ভদ্রলোক: চার্জ কী?
ওসি: কোনো চার্জ দিতে হবে না, ফ্রি।
-
বন্ধুরা, চাইলে তোমরাও আমাদের কাছে জোকস লিখে পাঠাতে পারো। পাঠানোর ঠিকানা: [email protected]
আরও পড়ুন:
গরিব চাষা, তার নামে মহাজন নালিশ করেছে। বেচারা কবে তার কাছে ২৫ টাকা নিয়েছিল, সুদে-আসলে তা এখন ৫০০ টাকায় দাঁড়িয়েছে। চাষা অনেক কষ্টে ১০০ টাকা জোগাড় করেছে; কিন্তু মহাজন বলছে, '৫০০ টাকার এক পয়সাও কম নয়; দিতে না পারো তো জেলে যাও।' সুতরাং চাষার আর রক্ষা নাই।
এমন সময় শামলা মাথায় চশমা চোখে তুখোড় বুদ্ধি উকিল এসে বললেন, 'ওই ১০০ টাকা আমায় দিলে, তোমার বাঁচবার উপায় করতে পারি।'
চাষা তার হাতে ধরল, পায়ে ধরল, বলল, 'আমায় বাঁচিয়ে দিন।'
উকিল বললেন, "তবে শোন, আমার ফন্দি বলি। যখন আদালতের কাঠগড়ায় গিয়ে দাঁড়াবে, তখন বাপু হে কথাটথা কয়ো না। যে যা খুশি বলুক, গাল দিক আর প্রশ্ন করুক, তুমি তার জবাবটি দেবে না- খালি পাঁঠার মতো 'ব্যা- ' করবে। তা যদি করতে পারো, তা হলে আমি তোমায় খালাস করিয়ে দেব।"
চাষা বলল, 'আপনি কর্তা যা বলেন, তাতেই আমই রাজি।'
আদালতে মহাজনের মস্ত উকিল, চাষাকে এক ধমক দিয়ে জিজ্ঞাসা করলেন, 'তুমি সাত বছর আগে ২৫ টাকা কর্জ নিয়েছিলে?'
চাষা তার মুখের দিকে চেয়ে বলল, 'ব্যা- '।
উকিল বললেন, 'খবরদার!- বল, নিয়েছিলি কি না।'
চাষা বলল, 'ব্যা- '।
উকিল বললেন, 'হুজুর! আসামির বেয়াদবি দেখুন।'
হাকিম রেগে বললেন, 'ফের যদি অমনি করিস, তোকে আমই ফাটক দেব।'
চাষা অত্যন্ত ভয় পেয়ে কাঁদ কাঁদ হয়ে বলল, 'ব্যা- ব্যা- '।
হাকিম বললেন, 'লোকটা কি পাগল নাকি?'
তখন চাষার উকিল উঠে বললেন, "হুজুর, ও কি আজকের পাগল- ও বহুকালের পাগল, জন্ম-অবধি পাগল। ওর কি কোনো বুদ্ধি আছে, না কাণ্ডজ্ঞান আছে? ও আবার কর্জ নেবে কি! ও কি কখনও খত লিখতে পারে নাকি? আর পাগলের খত লিখলেই বা কী? দেখুন দেখুন, এই হতভাগা মহাজনটার কাণ্ড দেখুন তো! ইচ্ছে করে জেনেশুনে পাগলটাকে ঠকিয়ে নেওয়ার মতলব করেছে। আরে, ওর কি মাথার ঠিক আছে? এরা বলেছে, 'এইখানে একটা আঙ্গুলের টিপ দে'- পাগল কি জানে, সে অমনি টিপ দিয়েছে। এই তো ব্যাপার!"
দুই উকিলে ঝগড়া বেধে গেল।
হাকিম খানিক শুনেটুনে বললেন, 'মোকদ্দমা ডিসমিস্।'
মহাজনের তো চক্ষুস্থির। সে আদালতের বাইরে এসে চাষাকে বললেন, 'আচ্ছা, না হয় তোর ৪০০ টাকা ছেড়েই দিলাম- ওই ১০০ টাকাই দে।'
চাষা বলল, 'ব্যা-!'
মহাজন যতই বলেন, যতই বোঝান, চাষা তার পাঁঠার বুলি কিছুতেই ছাড়ে না। মহাজন রেগেমেগে বলে গেল, 'দেখে নেব, আমার টাকা তুই কেমন করে হজম করিস।'
চাষা তার পোঁটলা নিয়ে গ্রামে ফিরতে চলেছে, এমন সময় তার উকিল এসে ধরল, 'যাচ্ছ কোথায় বাপু? আমার পাওনাটা আগে চুকিয়ে যাও। ১০০ টাকায় রফা হয়েছিল, এখন মোকদ্দমা তো জিতিয়ে দিলাম।'
চাষা অবাক হয়ে তার মুখের দিকে তাকিয়ে বলল, 'ব্যা-।'
উকিল বললেন, 'বাপু হে, ওসব চালাকি খাটবে না- টাকাটি এখন বের করো।'
চাষা বোকার মতো মুখ করে আবার বলল, 'ব্যা-।'
উকিল তাকে নরম গরম অনেক কথাই শোনাল, কিন্তু চাষার মুখে কেবলই ঐ এক জবাব! তখন উকিল বলল, 'হতভাগা গোমুখ্যু পাড়া গেঁয়ে ভূত- তোর পেটে অ্যাতো শয়তানি, কে জানে! আগে যদি জানতাম তা হলে পোঁটলাসুদ্ধ টাকাগুলো আটকে রাখতাম।'
বুদ্ধিমান উকিলের আর দক্ষিণা পাওয়া হলো না।
আরও পড়ুন:এক ফটো সাংবাদিক রাস্তায় বাচ্চাদের ছবি তুলছেন। সবাইকে একসঙ্গে বসিয়ে বললেন, স্মাইল।
ইসমাইল: জি স্যার?
সাংবাদিক: আরে তুমি দাঁড়াচ্ছ কেন? বসো।
ইসমাইল: ঠিক আছে।
সাংবাদিক: ওকে রেডি, স্মাইল।
ইসমাইল: ডাকলেন কেন স্যার?
সাংবাদিক: আরে বাবা তোমার সমস্যাটা কী? স্মাইল বললেই দাঁড়িয়ে যাচ্ছ কেন?
ইসমাইল: আমি তো বসেই আছি। আপনি আমার নাম ধরে ডাকেন বলেই দাঁড়িয়ে যাই।
-
বন্ধুরা, চাইলে তোমরাও আমাদের কাছে জোকস লিখে পাঠাতে পারো। পাঠানোর ঠিকানা: [email protected]
আরও পড়ুন:মেয়ে: আলুর তরকারিটার স্বাদ কেমন হয়েছে?
বাবা: দারুণ স্বাদ হয়েছে। তুই রান্না করেছিস নাকি?
মেয়ে: না, আলু আমি ছিলেছি।
-
বন্ধুরা, চাইলে তোমরাও আমাদের কাছে জোকস লিখে পাঠাতে পারো। পাঠানোর ঠিকানা: [email protected]
আরও পড়ুন:
স্ত্রী: কি ব্যাপার, আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে কী দেখছ?
ভুলোমনা স্বামী: এই ভদ্রলোককে খুব চেনা চেনা লাগছে, কিন্তু কোথায় দেখেছি ঠিক মনে করতে পারছিনা।
-
বন্ধুরা, চাইলে তোমরাও আমাদের কাছে জোকস লিখে পাঠাতে পারো। পাঠানোর ঠিকানা: [email protected]
এক যুবক নতুন চাকরি পেয়েছে। প্রথম দিন অফিসে এসেই কিচেনে ফোন করে বলল, ‘এখনি আমাকে এককাপ কফি দিয়ে যাও! জলদি!’
অন্যদিক থেকে আওয়াজ এল, ‘গর্দভ, তুমি কার সাথে কথা বলছ জান?’
যুবকটি থতমত এবং ভীত হয়ে বলল, ‘না! আপনি কে?’
‘আমি এই কোম্পানির ম্যানেজিং ডিরেক্টর’, রাগী গলায় উত্তর এল।
যুবকটি বলল, ‘আর আপনি জানেন কার সঙ্গে কথা বলছেন?’
‘না’, ওপার থেকে উত্তর এল।
‘বাবারে! বাঁচা গেছে’, বলে যুবকটি ফোন রেখে দিল।
-
বন্ধুরা, চাইলে তোমরাও আমাদের কাছে জোকস লিখে পাঠাতে পারো। পাঠানোর ঠিকানা: [email protected]
আরও পড়ুন:এক অভিনেতা তার ভক্তদের অটোগ্রাফ দিতে দিতে বিরক্ত হয়ে শেষে এক ব্যক্তির অটোগ্রাফ বুকে গাধার ছবি এঁকে দিলেন।
ভক্ত: স্যার, আমি তো আপনার অটোগ্রাফ চেয়েছিলাম, ফটোগ্রাফ নয়।
-
বন্ধুরা, চাইলে তোমরাও আমাদের কাছে জোকস লিখে পাঠাতে পারো। পাঠানোর ঠিকানা: [email protected]
মন্তব্য